রোববার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব আল হাসান

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ২৮ মার্চ, ২০২৪ ২০:৩৬

দেশের আবাসন খাতের প্রথম সিটি ব্র্যান্ড রূপায়ণ সিটি ও ক্রিকেটের ব্র্যান্ড সাকিব আল হাসান এবার হয়েছেন জুটিবদ্ধ। রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক। বৃহস্পতিবার রূপায়ণ সিটি উত্তরার স্কাই ভিলা লাউঞ্জে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে রূপায়ণ সিটির সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হন সাকিব। রূপায়ণ সিটির পক্ষে সিইও এম মাহবুবুর রহমান চুক্তি স্বাক্ষর করেন।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খাঁন রাতুল ও উপদেষ্টা ক্যাপ্টেন পি জে উল্লাহ (অব.), চিফ অপরেটিং অফিসার ব্রিগেডিয়ার সালাহউদ্দীন (অব.), সিবিও (আরসিইউ) রেজাউল হক লিমন, সিবিও (ম্যাক্সাস) গৌতম তরফদারসহ প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

চুক্তি স্বাক্ষর শেষে রূপায়ণ সিটি ঘুরে দেখেন সাকিব আল হাসান। এ সময় তিনি বলেন, একদমই ব্যতিক্রম এখানকার পরিবেশ। কারণ খেলাধুলার জায়গা আছে, বাচ্চাদের জন্য নিরাপদ। বয়স্কদের জন্য আছে হাঁটা-চলার পৃথক রাস্তা। যা ঢাকার অন্যান্য জায়গায় বড়ই অভাব। এখানকার পরিবেশ যে কাউকে মুগ্ধ করে তুলবে। আমি জানি না ক্রিকেটারদের কেউ রূপায়ণ সিটিতে থাকেন কিনা। যদি না থাকেন তাহলে তারা এদিকে আসতে পারে।

রূপায়ণ সিটির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডরের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রচারণামূলক কাজে অংশ নেবেন বলেও জানান সাকিব আল হাসান।

বাংলাদেশের গেটেড কমিউনিটির ধারণাতে ‘ব্রেক দ্য স্কয়ার ফিট স্টোরি’- এই দর্শনের মাধ্যমে নতুন মাত্রা দিয়েছে রূপায়ণ সিটি। যার মাধ্যমে এসেছে প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি- রূপায়ণ সিটি উত্তরা। যেখানে আছে রূপায়ণ স্কাই ভিলা, ম্যাক্সাস- দি মল অব বাংলাদেশ এবং নেক্সট জেনারেশন স্মার্ট সিটি ‘নর্থ সাউথ সিটি’।


আইএবি অ্যাওয়ার্ডস-২০২৩ বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ স্থপতি ইনসটিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল ২০২৩, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩ এবং আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের গ্রান্ড বলরুমে অনুষ্ঠিত হয়। মর্যাদাপূর্ণ এই অনুষ্ঠানে দেশের স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিগণের উপস্থিতিতে ‘আইএবি গোল্ড মেডেল ২০২৩’ এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ‘আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ এবং ‘আইএবি ইন্টেরিওর ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরষ্কার বিতরণ করা হয়। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এই আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার।

“আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ বিজয়ী স্থপতিরা হলেন- ‘পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও’ প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ; ‘সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান’ প্রকল্পের জন্য ‘হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার’ ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টি-স্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন; ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এছাড়া, বিচারকরা ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দিয়েছেন। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হচ্ছেন- আবু সাঈদ এ. আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন; আর ‘মীর মঞ্চিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য এই বিভাগে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন- নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

আইএবির সভাপতি প্রফেসর ড. খন্দকার সাব্বির আহমেদ বলেন, ‘দেশের স্থাপত্যধারা সমৃদ্ধ করতে স্থপতিরা অসামান্য ভূমিকা রাখছেন। তাদের কল্পনাশক্তি ও কারিগরি জ্ঞানের মাধ্যমে এই খাতের টেকসই উন্নয়ন ঘটিয়ে মধ্যম আয়ের দেশ হিসাবে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। তাই স্থপতিদের অনুপ্রেরণা দিতে আইএবি বাংলাদেশ এর স্থাপত্য জগতের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ অ্যাওয়ার্ডস এর প্রচলন করেছে। আমরা আরো নানামুখী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের মেধাবী স্থপতিদের পাশে এবং পেশা চর্চাকে জনস্বার্থে এগিয়ে নিয়ে যেতে বদ্ধ পরিকর।’

এশিয়ান পেইন্টস এর কান্ট্রি হেড বুধাদিত্য মুখার্জি বলেন, আমাদের আশেপাশে সবচেয়ে সৌন্দর্যমণ্ডিত ও বাসযোগ্য আবাসস্থল গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্থপতিরা অবদান রাখছেন। তাদের সৃজনশীল ও অভিনব কাজের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আইএবি অ্যাওয়ার্ডস। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশ এর এই সম্মানজনক অ্যাওয়ার্ডস প্রদান উদ্যোগে সম্পৃক্ত থাকতে পেরে আমরা গর্বিত। উপযুক্ত প্রযুক্তি ও কল্পনার মিশেলে আমাদের আবাসস্থলগুলোর সৌন্দর্য-বর্ধনে প্রতিনিয়ত ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান পেইন্টস এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে।


সিলেটে আইএফআইসি ব্যাংকের বিজনেস কনফারেন্স

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

শাখা-উপশাখায় দেশের বৃহত্তম আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসির বৃহত্তর সিলেটের সব শাখা-উপশাখার কর্মীদের নিয়ে গত ২৬ এপ্রিল সিলেটের একটি মিলনায়তনে দিনব্যাপী ‘আইএফআইসি লারজেস্ট ব্যাংকিং নেটওয়ার্ক বিজনেস কনফারেন্স’ অনুষ্ঠিত হয়। সন্মেলনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং হেড অব ব্রাঞ্চ বিজনেস মো. রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইএফআইসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী শাহ আলম সারওয়ার। বিজনেস কনফারেন্সে সিলেট অঞ্চলে অবস্থিত আইএফআইসি ব্যাংকের শাখা ও উপশাখাগুলোতে আমানত সংগ্রহ, লোন প্রদান এবং লোন রিকভারিতে সাফল্য অর্জনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ সংশ্লিষ্ট শাখা-উপশাখার প্রতিনিধিদের সম্মাননা প্রদান করা হয়।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শাহ আলম সারওয়ার জানান, গত ১১ বছরে আইএফআইসি ব্যাংকের ডিপোজিট ৪০০ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং আগামী জুনের মধ্যে তা বেড়ে ৫০০ শতাংশ হবে। তিনি ২০১৯ সালে যাত্রা শুরু করা আইএফআইসি উপশাখার উল্লেখযোগ্য সাফল্যের পরিসংখ্যান সবার সামনে তুলে ধরেন এবং ব্যাংকিং সেক্টরের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানবসম্পদ উন্নয়নের ওপর বিশেষ জোর দিয়ে সব কর্মীকে তাদের চিন্তা-চেতনায় ইতিবাচক পরিবর্তনের আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি


বাংলাদেশে আরও দক্ষিণ কোরীয় বিনিয়োগ আহবান বেপজার

বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মো. জিয়াউর রহমান গতকাল দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে ‘বাংলাদেশের ইপিজেডসমূহ এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশের রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকাগুলো (ইপিজেড) এবং বেপজার অধীনে পরিচালিত চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে অধিক পরিমাণে বিনিয়োগের জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বেপজা। গতকাল শনিবার দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে আয়োজিত ‘বাংলাদেশের ইপিজেডগুলো এবং বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ সম্ভাবনা’ শীর্ষক একটি সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মো. জিয়াউর রহমান এ আহ্বান জানান।

বাংলাদেশস্থ কোরিয়ান কমিউনিটি, কিডো ইন্ডাস্ট্রিয়াল কোম্পানি লিমিটেড এবং জায়ান্ট বিডি কোম্পানি লিমিটেড যৌথভাবে এই সেমিনারের আয়োজন করে। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং সিক এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলওয়ার হোসেন সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী দক্ষিণ কোরিয়ার বিভিন্ন বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান/শিল্প গ্রুপের প্রায় ৬০ জন প্রতিনিধি সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।

বেপজা নির্বাহী চেয়ারম্যান বর্তমানে বাংলাদেশে বিরাজমান বিনিয়োগ অনুকূল পরিবেশ বিশেষত প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) একটি সামগ্রিক চিত্র সেমিনারে তুলে ধরেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিনিয়োগের প্রধান আকর্ষণ হলো সহজলভ্য, উৎপাদনশীল, পর্যাপ্ত এবং সহজে প্রশিক্ষণযোগ্য শ্রমশক্তি। তিনি বলেন, বাংলাদেশে শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে কম।

বর্তমান সরকার প্রদত্ত বিনিয়োগকারীদের প্রণোদনা ও সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরে বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশ সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিয়মিতভাবে তার বৈদেশিক বিনিয়োগ নীতিকে উদারীকরণ করে আসছে। তিনি আরও বলেন, দ্রুত এবং উন্নত সেবা প্রদানের জন্য সরকার বাংলাদেশের বিনিয়োগ উন্নয়ন সংস্থাগুলোর জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস অ্যাক্ট’ প্রণয়ন করেছে।

বেপজার সম্প্রসারণ পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করে নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, চালু ৮টি ইপিজেডের সঙ্গে চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে বেপজা একটি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠা করছে, যেখানে ইতোমধ্যে ২৮টি শিল্প প্রতিষ্ঠান বিনিযোগের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে এবং কয়েকটি উৎপাদনও শুরু করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রদূত পার্ক ইয়াং সিক বাংলাদেশ এবং কোরিয়ার মধ্যকার দীর্ঘদিনের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে গার্মেন্টস সেক্টরে বাংলাদেশের অভূতপূর্ব সাফল্যের গল্প তুলে ধরেন। স্মার্ট বাংলাদেশ, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণ এবং অবকাঠামোসহ বিভিন্ন সেক্টরে বাংলাদেশের ক্রমোন্নতি তুলে ধরে তিনি বাংলাদেশে বিনিয়োগের সম্ভাবনার বিষয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বিনিয়োগকারীদেরকে অবহিত করেন।

দক্ষিণ কোরিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত দেলওয়ার হোসেন সেবা সহজীকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের বিনিয়োগবান্ধব পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য কোরিয়ান বিনিয়োগকারীদের অনুরোধ করেন।

স্বাগত বক্তব্যে আদমজী ইপিজেডের দক্ষিণ কোরীয় বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান কিডো বাংলাদেশের চেয়ারম্যান জ্যাং হি পার্ক বাংলাদেশের ইপিজেডে কারখানা স্থাপনের ক্ষেত্রে বেপজা কর্তৃক প্রদত্ত সেবার ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি কোরীয় বিনিয়োগকারীদেরকে বাংলাদেশের ইপিজেডে বিনিয়োগের মাধ্যমে লাভবান হওয়ার অনুরোধ জানান। বিজ্ঞপ্তি


ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার গাজীপুরের আব্দুল আলী

ওয়ালটন এসি কিনে মিলিয়নিয়ার হওয়া ক্রেতা আব্দুল আলীর হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান এবং অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজলসহ অতিথিরা।ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ওয়ালটনের ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০’ এর আওতায় এবার এয়ার কন্ডিশনার কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন গাজীপুরের স্যানেটারি ব্যবসায়ী মো. আব্দুল আলী। গত বৃহস্পতিবার গাজীপুরের শ্রীপুর রাজাবাড়ী বাজারের ওয়ালটন প্লাজার সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে আব্দুল আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান এবং অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। ওয়ালটনের এ প্রচারণার আওতায় সারা দেশে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৪ জন গ্রাহক। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ শ্রীপুর থানার সভাপতি মো. কমরুদ্দীন, ওয়ালটনের সিনিয়র অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর শাহাদৎ হোসেন, সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর সালেহ আহমেদ, ওয়ালটন এসির ব্র্যান্ড ম্যানেজার খলিলুর রহমান, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মোশাররফ হোসেন, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার আজিজুর রহমান এবং ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি


প্রথমবারের মতো ফার্মা সামিট আয়োজন করলো ওয়াইবিএফ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ফার্মেসিতে ক্যারিয়ার গড়ার চ্যালেঞ্জে নিজেকে প্রস্তুত করার সঠিক গাইড লাইন দিতে সারা দেশের বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিয়ে ফার্মা সামিটের আয়োজন করেছে ইয়ুথ ফর বেটার ফিউচার সোসাইটি (ওয়াইবিএফ)।

গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশন অডিটোরিয়ামে প্রথমবারের মতো এ সামিটের আয়োজন করে সংগঠনটি।

ওয়াইবিএফ সভাপতি আব্দুর রহিমের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারি জুবায়ের সিদ্দিকের সঞ্চালনায় সামিটে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি অনুষদের সাবেক ডিন ও মেসিডিন বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ড. চৌধুরী মাহমুদ হাসান।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চৌধুরী মাহমুদ হাসান বলেন, ‘দেশ গঠনে ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা অনেক বেশি। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নে ফার্মা অনুষদের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ আবশ্যক। কেননা দেশের অন্যান্য সেক্টরের সাথে তাল মিলিয়ে ফার্মাসিস্টরা যত বেশি দক্ষতা অর্জন করবে, সে দেশ তত বেশি উন্নত হবে। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের ঔষধ শিল্প অনেক এগিয়ে আছে। প্রায় ৬৭ টি দেশে বাংলাদেশের ঔষধ রপ্তানি হয়। এটাকে আরো বেশি এগিয়ে নিতে ভুমিকা রাখবে তোমরা।’

এ সময় শিক্ষার্থদের জীবনে সফলতা পেতে জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি নিজেকে সৎ ও দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলার পরামর্শ দেন তিনি।

সামিটে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্য করে ওয়াইবিএফ সভাপতি আব্দুর রহিম বলেন, ‘একদিন তোমরা স্বনামধন্য ফার্মাসিস্ট হয়ে দেশের নাম বিশ্বের বুকে উজ্জ্বল করবে। দেশে যে কোন ধরণের মহামারি আসলে সে সম্পর্কিত প্রয়োজনীয় ঔষধ আবিষ্কার করে সব শ্রেণি পেশার মানুষের দৌড় গোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। তবে ভালো ফার্মাসিস্ট হওয়ার পাশাপাশি তোমাদের ভালো মানুষ হতে হবে।’

এসময় তিনি উপস্থিত শিক্ষার্থীদের সুন্দর ভবিষ্যৎ প্রত্যাশা করেন। একই সঙ্গে ওয়াইবিএফের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের জন্য আরও সুন্দর সুন্দর অনুষ্ঠান আয়োজনের আশ্বাস দেন।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. শেখ জহির রায়হান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী অনুষদের প্রফেসর ড. আব্দুল মাজিদ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন, প্রাণ গ্রুপের এইচআর এডমিন হাবিবুল হাসান সাইমন, হেলথকেয়ার ফার্মাসিউটিক্যালের সিনিয়র প্রোডাকশন ম্যানেজার বিএম আফসুন আক্তার এনি প্রমুখ।

সামিটে নর্থ সাউথ, ব্রাক, ড্যাফোডিল, ইস্ট-ওয়েস্ট, নর্দান, সোনারগাঁও, সাউথইস্ট, মানারাত, ওয়ার্ল্ড, বিইউবিটিসহ দেশের ৫০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মা অনুষদের এক হাজার শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

উল্লেখ্য, ওয়াইবিএফ ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত সরকারি অনুমোদনপ্রাপ্ত একটি সামাজিক সংগঠন। প্রতিষ্ঠাকাল থেকে সংগঠনটি বিভিন্ন সামাজিক, ছাত্রকল্যাণ ও জনকল্যানমূলক কাজ করে যাচ্ছে। বিশেষ করে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর শিক্ষার্থীদের ক্যারিয়ার ও লিডারশিপ ডেভেলপমেন্টে প্রতিবছর বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়নসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।


‘প্রোজেক্ট স্বনির্ভরতার প্রত্যয়ে’ কার্যক্রম শুরু করেছে জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্ট

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের মানুষদের পাশে দাঁড়ানো এবং তাদের স্বনির্ভর করে আয় বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে কাজ করার উদ্দেশ্যে জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্ট পরিবার থেকে ‘প্রোজেক্ট স্বনির্ভরতার প্রত্যয়ে’ এর কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

সম্প্রতি পাঁচটি নিম্ন আয়ের পরিবারের আয় বৃদ্ধির সহায়ক হিসেবে পাঁচটি দুই চাকার ভ্যান, তীব্র রোদ ও বৃষ্টির কথা মাথায় রেখে একটি বড় ছাতা, ভ্যানের নিরাপত্তার জন্য শেকল ও তালা এবং ব্যবসা শুরু করার জন্য প্রারম্ভিক নগদ মূলধন তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।

আগামী এক বছর প্রতি মাসে একবার করে তাদের ব্যবসা ও জীবনের উন্নয়নের পর্যবেক্ষণ করা হবে। প্রয়োজনে পরামর্শ এবং সাধ্যমত সহযোগীতা করার জন্যেও কাজ করবে জেসিআই ঢাকা ইমপ্যাক্ট।


ব্যাংক এশিয়া এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আয়োজনে প্রশিক্ষণ

মাঠপর্যায়ে কর্মরত এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসাররা যাতে ব্যবসা উন্নয়ন, উন্নততর গ্রাহকসেবা প্রদান, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নারীর সমতা নিশ্চিত করে ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জন করতে পারে সে উদ্দেশ্যে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে একযোগে সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করেছে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

মাঠপর্যায়ে কর্মরত এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসাররা যাতে ব্যবসা উন্নয়ন, উন্নততর গ্রাহকসেবা প্রদান, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নারীর সমতা নিশ্চিত করে ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জন করতে পারে সে উদ্দেশ্যে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে একযোগে সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করেছে। ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল আর কে হোসেন গত ২০ এপ্রিল জুম কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চ্যানেল ব্যাংকিং প্রধান জিয়াউল হাসান এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং মাইক্রো মার্চেন্ট ও স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ প্রধান মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডিজিটাল ডাকঘর ব্যাংকিং প্রধান কাজী মোরতুজা আলী এবং ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের (বিএমজিএফ) সহযোগিতায় পরিচালিত ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতায় আয়োজিত এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এজেন্ট মোটিভেশন, ব্যবসায়িক যোগাযোগ, গ্রাহক অধিগ্রহণ, ঋণ ব্যবসা এবং নারীবান্ধব ঋণ প্রচারণা, আমানত সংগ্রহ গতিশীলকরণ এবং কমপ্লায়েন্স ও মনিটরিংসহ বিভিন্ন প্রায়োগিক বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আগামী সপ্তাহে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগ এবং কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলায়ও একই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হবে। বিজ্ঞপ্তি


সিবিএ নেতা কাজিম উদ্দিনের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

কাজিম উদ্দিনের স্মরণে তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) উদ্যোগে গতকাল বুধবার তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয়ের ২য় তলা অডিটোরিয়ামে এক স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) চারবারের নির্বাচিত সভাপতি কাজিম উদ্দিন গত ১৪ এপ্রিল দিল্লির অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মরহুম মো. কাজিম উদ্দিনের স্মরণে তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) উদ্যোগে গতকাল বুধবার তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয়ের ২য় তলা অডিটোরিয়ামে এক স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান, সাধারণ সম্পাদক কে এম আযম খসরু, কার্যকরী সভাপতি মো. আলাউদ্দিন মিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এইচ এম মোতালেব, উপস্থিত ছিলেন। তিতাস গ্যাস টি অ্যান্ড ডি কোং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা, মহাব্যবস্থাপকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তিতাস গ্যাস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য নেতারা ও পেট্রোবাংলাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে তিতাস গ্যাসের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমান মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন। বিজ্ঞপ্তি


ইউআইইউতে লেকচার 

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের উদ্যোগে বাংলাদেশ কর্পাস: পাবলিক লেকচার সিরিজ-২০২৪-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন অনুষ্ঠান ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের উদ্যোগে বাংলাদেশ কর্পাস: পাবলিক লেকচার সিরিজ-২০২৪-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন অনুষ্ঠান ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশের প্রাক্তন নিয়ন্ত্রক এবং নিরীক্ষক জেনারেল এবং বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অর্থ সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের ডিন প্রফেসর ড. হামিদুল হক।

মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরীর বক্তৃতা বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামোর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ বিশ্লেষণ প্রদান করে। তার উপস্থাপনায় সংবিধান এবং সংবিধানের মৌলিক ধারণা, বাংলাদেশের সংবিধানের ঐতিহাসিক পটভূমি, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং ধর্মনিরপেক্ষতাসহ বাংলাদেশের সংবিধানে নিহিত মৌলিক নীতিগুলোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি হাইলাইট করেন যে এই নীতিগুলো কীভাবে শাসন কাঠামোকে নির্দেশ করে এবং আইনের শাসন বজায় রাখতে এবং সরকারি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে অবিচ্ছেদ্য।

তার প্রবন্ধে, কার্যনির্বাহী, আইন প্রণয়ন এবং বিচার বিভাগীয় শাখাগুলোর মধ্যে ক্ষমতার পৃথকীকরণের ওপর একটি উল্লেখযোগ্য ফোকাস করেছেন। এ ছাড়া তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রীভূতকরণ রোধে এবং নাগরিকদের চাহিদার প্রতি প্রতিক্রিয়াশীল একটি সুষম শাসন কাঠামো নিশ্চিত করার জন্য এই বিচ্ছিন্নতার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন।

তিনি শাসনব্যবস্থার সম্মুখীন হওয়া চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংস্কারের প্রধান মাইলফলক এবং সুশাসন সম্পর্কিত উদীয়মান সমস্যাগুলো মোকাবিলার জন্য ক্রমাগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। এ ছাড়া তিনি গণতান্ত্রিক শাসনকে শক্তিশালী করতে এবং সাংবিধানিক ম্যান্ডেট সমুন্নত রাখতে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর পক্ষে কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি


আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে নানা কর্মসূচি পালিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

প্রতি বছর এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও গতকাল বুধবার নানা কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে পরিবেশ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় দিবসটি পালিত হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় গতকাল বুধবার নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়েছে। ‘আসুন সবাই শব্দদূষণ হ্রাসে সচেষ্ট হই’ এই মূল বার্তাটির ওপর ভিত্তি করে সব অংশীজনকে নিয়ে দিবসটিকে ঘিরে দেশব্যাপী বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে একযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। একই সঙ্গে ক্যাম্পেইন, মানববন্ধন, র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ পুলিশ, ইমাম, পরিবহন মালিক ও চালকদের প্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, কারখানা ও নির্মাণশ্রমিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা প্রতিটি আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন। দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি নাগরিকদের দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসচেতনতামূলক ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সরকারি সব ওয়েবসাইটে পপ-আপ প্রদর্শন করা হয়েছে ও বিটিআরসির সহযোগিতায় সব সেল ফোনে সচেতনতামূলক বার্তা পাঠানো হয়েছে। চলমান প্রকল্পটির আওতায় সাংবাদিকসহ সবপর্যায়ের অংশীজনদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান আছে। মাঠপ্রশাসনের আন্তরিক সহযোগিতায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। ৬৪ জেলায় শব্দের মানমাত্রা পরিমাপবিষয়ক জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা সম্পন্ন হয়েছে যার ভিত্তিতে পেশাজীবীদের ওপর শব্দদূষণের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। বিজ্ঞপ্তি


উচ্চশিক্ষা শেষে শিক্ষার্থীদের দেশে কাজ করার আহ্বান ইউজিসি চেয়ারম্যানের  

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ গতকাল ২৪ ও আজ ২৫ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী রাজধানীর আফতাবনগরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘সিএসই ফেস্ট’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ গতকাল ২৪ ও আজ ২৫ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী রাজধানীর আফতাবনগরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘সিএসই ফেস্ট’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এবারের সিএসই ফেস্টে প্রায় ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০টি আইটি কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। তিনি বলেন, ৫০ বছর আগে চীন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো যে অবস্থায় ছিল, এখন তার চেয়ে বহুগুণ এগিয়েছে। তাদের দেশের মেধাবীরাই দেশকে এগিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশের অর্জন আরও বেশি হতো যদি মেধাবীরা বিদেশমুখী না হয়ে তাদের মেধা দেশের কাজে লাগাত। তাই, শিক্ষার্থীদের দেশে থেকে দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করার আহ্বান জানান অধ্যাপক আলমগীর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, তোমাদের অর্জনে এই দেশ, সমাজ, বাবা-মায়ের অবদানের কথা চিন্তা করে নিজেকে শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক শামস রহমান এবং সিএসই বিভাগের চেয়ারপার্সন ও সহযোগী অধ্যাপক, ড. মাহিন ইসলাম। এবারের ‘সিএসই ফেস্ট’-এর আয়োজনগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, গেমিং প্রতিযোগিতা, রোবো সকার, লাইন ফলোয়ার প্রতিযোগিতা, প্রজেক্ট শোকেসিং প্রতিযোগিতা, চাকরির মেলা, আইটি অলিম্পিয়াড, প্রযুক্তির নানা বিষয়ে ৫টি সেমিনার এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। বিজ্ঞপ্তি


রেপো এবং এএলএসএফ নিলামের ফলাফল 

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক রেপো এবং অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির (এএলএসএফ) নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে সাত দিন মেয়াদি রেপো সুবিধার আওতায় ১৮টি ব্যাংক ও ৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান মোট ৭ হাজার ৫৬৩.৪২ কোটি টাকার ১০৫টি বিড এবং এক দিন মেয়াদি অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির আওতায় ১৪টি পিডি ব্যাংক মোট ৫ হাজার ৪৫৭.৪৯ কোটি টাকার ৫৭টি বিড দাখিল করে। অকশন কমিটিতে সব বিডই গৃহীত হয়। ফলে রেপো এবং এএলএসএফের আওতায় সর্বমোট ১৩ হাজার ২০.৯১ কোটি টাকা প্রদান করা হয়। ৭ দিন মেয়াদি রেপো এবং অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির সুদের হার ছিল যথাক্রমে বার্ষিক শতকরা ৮.১০ ও ৮.০০ ভাগ।

১৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের নিলাম:

১৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের ৪২/২০২৩-২৪ নং নিলাম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে ১ হাজার কোটি টাকা পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সর্বমোট ২ হাজার ৩৯৫.৬০ কোটি টাকার ১১৫টি দরপত্র দাখিল হয়। এর মধ্য ৮৭টি দরপত্র অকশন কমিটিতে গৃহীত হয়, যার মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার ৫১.৪০ কোটি টাকা। গৃহীত দরপত্রের কাট-অফ প্রাইস ছিল ৯৯.৬৩৭১ টাকা (প্রতি ১০০ টাকার জন্য)।

২০ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের নিলাম :

২০ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের ৪২/২০২৩-২৪ নং নিলাম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে ১ হাজার কোটি টাকা পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সর্বমোট ৩ হাজার ৪.১৩ কোটি টাকার ৮০টি দরপত্র দাখিল হয়। এর মধ্যে ৪৫টি দরপত্র অকশন কমিটিতে গৃহীত হয়, যার মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার ৪৩৯.০৪ কোটি টাকা। গৃহীত দরপত্রের কাট-অফ প্রাইস ছিল ৭৫.৯৫৪৫ টাকা (প্রতি ১০০ টাকার জন্য)। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিসিবিএল আগানগর শাখার ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৫ কালেকশন বুথ উদ্বোধন

কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ‘বিসিবিএল আগানগর শাখার’ অধীন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর পাঁচটি কালেকশন বুথ যথাক্রমে ‘আটিবাজার’, ‘কলাতিয়া’, ‘রুহিতপুর’, ‘শুভাঢ্যা’ এবং ‘আবদুল্লাহপুর’-এর কার্যক্রম গতকাল বুধবার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. আব্দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ‘বিসিবিএল আগানগর শাখার’ অধীন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর পাঁচটি কালেকশন বুথ যথাক্রমে ‘আটিবাজার’, ‘কলাতিয়া’, ‘রুহিতপুর’, ‘শুভাঢ্যা’ এবং ‘আবদুল্লাহপুর’-এর কার্যক্রম গতকাল বুধবার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. আব্দুল কাদের। আটিবাজার কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা-৩৬ হাজার ৯৮৫, কলাতিয়া কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা- ৪৪ হাজার ২২৯, রুহিতপুর কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা ২২ হাজার, শুভাঢ্যা কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা-৯৫ হাজার এবং আবদুল্লাহপুর কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা ৩৮ হাজার। ফলে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর মোট ২ লাখ ৩৬ হাজার ২১৪ জন গ্রাহকের সঙ্গে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর জিএম ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার, আটিবাজার জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার মো. আসাদুজ্জামান, কলাতিয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মোখলেসুর রহমান, আব্দুল্লাহপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার নুরুল ইসলাম, রুহিতপুর জোনাল অফিসের এজিএম মো. মোস্তাকিম ফয়সাল, ইঞ্জিনিয়ার তরিকুল ইসলাম, শুভাঢ্যা জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার সাইদুর রহমান। এ ছাড়া জোনাল অফিসের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, বিসিবিএল প্রধান কার্যালয়ের সংস্থাপন বিভাগের প্রধান, মার্কেটিং বিভাগের প্রধান, আগানগর শাখার ব্যবস্থাপকসহ অন্য কর্মকর্তারা। পল্লী বিদ্যুতের সব বিল এই কালেকশন বুথগুলোতে জমা দেওয়া যাবে। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত আবাসিক বিল এবং দুপুর ৩টা পর্যন্ত সব ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিল গ্রহণ করা হবে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

banner close