![]() দীর্ঘ সাত বছর পর হলমার্কের ননফান্ডেড অর্থ আত্মসাতের অনুসন্ধান শুরু
নিজস্ব প্রতিবেদক
|
![]() দীর্ঘ সাত বছর পর হলমার্কের ননফান্ডেড অর্থ আত্মসাতের অনুসন্ধান শুরু হাল আমলের ব্যাংক জালিয়াতির হিসাব টানলে শুরুতেই মনে পড়ে হলমার্ক কেলেঙ্কারির কথা। যদিও গেল কয়েক বছরে সেই জালিয়াতি থেকেও বড় অর্থ লোপাটের ঘটনা ঘটেছে দেশের ব্যাংকিং সেক্টরে। ২০০৯ থেকে ২০১২। সোনালী ব্যাংকের রূপসী বাংলা শাখা থেকে ঋণের নামে প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয় হলমার্ক গ্রুপ। এরমধ্যে দেড় হাজার কোটি টাকা তোলা হয় সরাসরি সোনালি ব্যাংক থেকেই জালিয়াতি করে। ২০১২ সালে হলমার্ক ও ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট ৫৬ জনকে আসামী করে যেই ফান্ডেড অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে মোট ৩৮ টি মামলা করে দুদক। তবে এর বাইরে যে নন ফান্ডেড অর্থ সে অনুসন্ধান আর এগোয়নি একটুও। যদিও এর মাধ্যমেই সোনালী ব্যাংককে গ্যারান্টার করে দেশি বিদেশি ৩৭টি ব্যাংক থেকে হাতিয়ে নেয়া হয় আরো ১২ শ কোটি টাকা। প্রায় ৭ বছর বিরতি দিয়ে আবারো মাঠে নামল দুদক। এ বিষয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ টিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইখতেখারুজ্জামান বলেন, রাষ্ট্রের দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা হিসেবে দুদকের উচিত বিষয়টি খোলাসা করা। জানা যায়, ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে হলমার্ক গ্রুপের ননফান্ডের অর্থ আদায়ে বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক ও কমিশনের মধ্যে ত্রিপক্ষীয় চিঠি চালাচালি হয়। তবে সেসময় সোনালী ব্যাংকের অনুরোধে ননফান্ডেড সেই অর্থের অনুসন্ধান সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়। |