শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

সহজ শর্তে ঋণ পাবেন উদ্যোক্তারা

এফবিসিসিআই’র বোর্ডরুমে সমঝোতা স্মারক সই অনুষ্ঠানে অতিথিরা। ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড
১১ জানুয়ারি, ২০২৩ ২১:১৪
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত : ১১ জানুয়ারি, ২০২৩ ২১:১৪

কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজে ঋণ প্রাপ্তি নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। এজন্য বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের সঙ্গে একটি সমঝোতা স্মারক সই করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

বুধবার বিকেলে এফবিসিসিআইর বোর্ডরুমে এই সমঝোতা স্মারক সই হয়। নতুন এই চুক্তির আওতায় দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা কুটির, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের ব্যবসা পরিচালনার জন্য সহজ শর্তে ঋণ সহায়তা প্রদান করবে বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক।

এফবিসিসিআইর পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির মহাসচিব মোহাম্মদ মাহফুজুল হক ও বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের পক্ষে এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক মোর্শেদ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এফবিসিসিআই সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের অর্থনীতিতে এসএমই খাতের অবদান খুব বড় না হলেও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এই খাতের অনেক বড় অবদান রয়েছে। প্রায় ৪০ শতাংশ কর্মসংস্থান হচ্ছে এ খাতে। তাই এসএমই উদ্যোক্তারা সহজ শর্তে ঋণ পেলে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি তাদের ব্যবসার পরিধি বড় করতে পারবে। ফলে আরও নতুন উদ্যোক্তার সৃষ্টি হবে।’

এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, ‘বেসরকারি সংস্থা (এনজিও) গুলো গ্রামাঞ্চল থেকে উচ্চ সুদে দিয়েও সেই ঋণের প্রায় শতভাগ তুলে নিয়ে আসছে। আমাদের ব্যাংকগুলো আগ্রহ দেখালে ক্ষুদ্র উদোক্তাদের কাছ থেকেও সহজে ঋণ তুলে নিয়ে আসা সম্ভব। ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা খেলাপী হতে চায়না।’ সহজ শর্তে ঋণ পেলে এসএমই খাত সমৃদ্ধ হবে, যা এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনসহ সরকারের অন্যান্য লক্ষ্য অর্জনকে সহজ করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। এসময় সহজ শর্তে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের কাছে ঋণ পৌছে দিতে চেম্বার অ্যাসোসিয়েশনগুলোর প্রতি আহ্বান জানান এফবিসিসিআই সভাপতি।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এফবিসিসিআই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মোস্তফা আজাদ চৌধুরী বাবু বলেন, ‘দেশে অনেক ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যবসা করছে। এখনও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা ঋণ নিতে গেলে নানা ধরনের ভোগান্তির শিকার হন। নতুন উদ্যোক্তাদের টিকিয়ে রাখতে আর্থিক নীতিমালা সহজীকরণ দরকার। এই চুক্তি গ্রামীণ অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালি করবে।’

বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক মোর্শেদ বলেন, ‘ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের সহজ শর্তে ঋণ প্রাপ্তি নিশ্চিতে আমরা ইতোমধ্যে ১৫ টি অ্যাসোসিয়েশনের সাথে চুক্তি করেছি। গত বছর আমাদের প্রদানকৃত ঋণের প্রায় ২৩ শতাংশ গেছে এসএমই খাতে। চলতি বছর এসএমই খাতে অন্তত ৫৫ শতাংশ ঋণ বরাদ্দের লক্ষ্য ঠিক করেছি আমরা। এজন্য আমরা প্রান্তিক পর্যায়ে উপ-শাখা, প্রান্তিক পর্যায়ে শাখা-উপশাখা স্থাপনে জোর দিয়েছি। সেই ধারাবাহিকতায় এই মাসে আমরা রংপুরে নতুন একটি শাখা খুলতে যাচ্ছি।’

এসময় উপস্থিত ছিলেন- এফবিসিসিআইর সহ-সভাপতি এম এ মোমেন, পরিচালক এম.জি.আর. নাসির মজুমদার, শফিকুল ইসলাম ভরসা, বিজয় কুমার কেজরিওয়াল, হাফেজ হারুন, আমজাদ হোসেন, মোহাম্মদ বজলুর রহমান, মো. নাসের, সৈয়দ সাদাত আলমাস কবীর, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের উপব্যব্স্থাপনা পরিচালক ও সিবিও কে. এম আওলাদ হোসেন প্রমুখ।

বিষয়:

ব্যাংক এশিয়া এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের আয়োজনে প্রশিক্ষণ

মাঠপর্যায়ে কর্মরত এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসাররা যাতে ব্যবসা উন্নয়ন, উন্নততর গ্রাহকসেবা প্রদান, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নারীর সমতা নিশ্চিত করে ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জন করতে পারে সে উদ্দেশ্যে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে একযোগে সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করেছে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

মাঠপর্যায়ে কর্মরত এজেন্ট ব্যাংকিং অফিসাররা যাতে ব্যবসা উন্নয়ন, উন্নততর গ্রাহকসেবা প্রদান, আর্থিক অন্তর্ভুক্তিতে নারীর সমতা নিশ্চিত করে ব্যবসায়িক লক্ষ্য অর্জন করতে পারে সে উদ্দেশ্যে ব্যাংক এশিয়া পিএলসি ঢাকা, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ ও খুলনা বিভাগে একযোগে সক্ষমতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ শীর্ষক কর্মশালার আয়োজন করেছে। ব্যাংক এশিয়ার ব্যবস্থাপনা পরিচালক সোহেল আর কে হোসেন গত ২০ এপ্রিল জুম কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চ্যানেল ব্যাংকিং প্রধান জিয়াউল হাসান এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং মাইক্রো মার্চেন্ট ও স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ প্রধান মো. সিরাজুল ইসলাম, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ডিজিটাল ডাকঘর ব্যাংকিং প্রধান কাজী মোরতুজা আলী এবং ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে যোগদান করেন।

বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের (বিএমজিএফ) সহযোগিতায় পরিচালিত ডিজিটাল আর্থিক অন্তর্ভুক্তির মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের আওতায় আয়োজিত এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় এজেন্ট মোটিভেশন, ব্যবসায়িক যোগাযোগ, গ্রাহক অধিগ্রহণ, ঋণ ব্যবসা এবং নারীবান্ধব ঋণ প্রচারণা, আমানত সংগ্রহ গতিশীলকরণ এবং কমপ্লায়েন্স ও মনিটরিংসহ বিভিন্ন প্রায়োগিক বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়। আগামী সপ্তাহে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগ এবং কুমিল্লা ও ফরিদপুর জেলায়ও একই ধরনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করা হবে। বিজ্ঞপ্তি


সিবিএ নেতা কাজিম উদ্দিনের স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত

কাজিম উদ্দিনের স্মরণে তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) উদ্যোগে গতকাল বুধবার তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয়ের ২য় তলা অডিটোরিয়ামে এক স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) চারবারের নির্বাচিত সভাপতি কাজিম উদ্দিন গত ১৪ এপ্রিল দিল্লির অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ইন্তেকাল করেন। মরহুম মো. কাজিম উদ্দিনের স্মরণে তিতাস গ্যাস কর্মচারী ইউনিয়নের (সিবিএ) উদ্যোগে গতকাল বুধবার তিতাস গ্যাস প্রধান কার্যালয়ের ২য় তলা অডিটোরিয়ামে এক স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলে জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি নূর কুতুব আলম মান্নান, সাধারণ সম্পাদক কে এম আযম খসরু, কার্যকরী সভাপতি মো. আলাউদ্দিন মিয়া, সিনিয়র সহ-সভাপতি তোফায়েল আহমেদ, আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক এইচ এম মোতালেব, উপস্থিত ছিলেন। তিতাস গ্যাস টি অ্যান্ড ডি কোং লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ্, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা, মহাব্যবস্থাপকসহ অন্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তিতাস গ্যাস অফিসার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ অন্য নেতারা ও পেট্রোবাংলাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে তিতাস গ্যাসের সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমান মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করেন। বিজ্ঞপ্তি


ইউআইইউতে লেকচার 

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের উদ্যোগে বাংলাদেশ কর্পাস: পাবলিক লেকচার সিরিজ-২০২৪-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন অনুষ্ঠান ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের উদ্যোগে বাংলাদেশ কর্পাস: পাবলিক লেকচার সিরিজ-২০২৪-এর অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামো শীর্ষক প্রবন্ধ উপস্থাপন অনুষ্ঠান ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশের প্রাক্তন নিয়ন্ত্রক এবং নিরীক্ষক জেনারেল এবং বাংলাদেশ সরকারের সাবেক অর্থ সচিব মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরী। সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর স্কুল অব হিউম্যানিটিজ অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সের ডিন প্রফেসর ড. হামিদুল হক।

মোহাম্মদ মুসলিম চৌধুরীর বক্তৃতা বাংলাদেশের সংবিধান এবং এর শাসন কাঠামোর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ বিশ্লেষণ প্রদান করে। তার উপস্থাপনায় সংবিধান এবং সংবিধানের মৌলিক ধারণা, বাংলাদেশের সংবিধানের ঐতিহাসিক পটভূমি, গণতন্ত্র, জাতীয়তাবাদ এবং ধর্মনিরপেক্ষতাসহ বাংলাদেশের সংবিধানে নিহিত মৌলিক নীতিগুলোর ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। তিনি হাইলাইট করেন যে এই নীতিগুলো কীভাবে শাসন কাঠামোকে নির্দেশ করে এবং আইনের শাসন বজায় রাখতে এবং সরকারি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে অবিচ্ছেদ্য।

তার প্রবন্ধে, কার্যনির্বাহী, আইন প্রণয়ন এবং বিচার বিভাগীয় শাখাগুলোর মধ্যে ক্ষমতার পৃথকীকরণের ওপর একটি উল্লেখযোগ্য ফোকাস করেছেন। এ ছাড়া তিনি ক্ষমতার কেন্দ্রীভূতকরণ রোধে এবং নাগরিকদের চাহিদার প্রতি প্রতিক্রিয়াশীল একটি সুষম শাসন কাঠামো নিশ্চিত করার জন্য এই বিচ্ছিন্নতার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন।

তিনি শাসনব্যবস্থার সম্মুখীন হওয়া চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সংস্কারের প্রধান মাইলফলক এবং সুশাসন সম্পর্কিত উদীয়মান সমস্যাগুলো মোকাবিলার জন্য ক্রমাগত সংস্কারের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। এ ছাড়া তিনি গণতান্ত্রিক শাসনকে শক্তিশালী করতে এবং সাংবিধানিক ম্যান্ডেট সমুন্নত রাখতে শক্তিশালী প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোর পক্ষে কথা বলেন।

অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি


আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে নানা কর্মসূচি পালিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

প্রতি বছর এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস হিসেবে পালিত হয়। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশেও গতকাল বুধবার নানা কর্মসূচি পালনের মাধ্যমে পরিবেশ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় দিবসটি পালিত হয়েছে। পরিবেশ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় গতকাল বুধবার নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দিবসটি পালন করা হয়েছে। ‘আসুন সবাই শব্দদূষণ হ্রাসে সচেষ্ট হই’ এই মূল বার্তাটির ওপর ভিত্তি করে সব অংশীজনকে নিয়ে দিবসটিকে ঘিরে দেশব্যাপী বিভাগীয় ও জেলাপর্যায়ে প্রশাসনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে পরিবেশ অধিদপ্তরের উদ্যোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে একযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়। একই সঙ্গে ক্যাম্পেইন, মানববন্ধন, র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, বাংলাদেশ পুলিশ, ইমাম, পরিবহন মালিক ও চালকদের প্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, কারখানা ও নির্মাণশ্রমিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের প্রতিনিধি এবং সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা প্রতিটি আয়োজনে অংশগ্রহণ করেন। দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি নাগরিকদের দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। এ ছাড়া দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজি জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসচেতনতামূলক ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সরকারি সব ওয়েবসাইটে পপ-আপ প্রদর্শন করা হয়েছে ও বিটিআরসির সহযোগিতায় সব সেল ফোনে সচেতনতামূলক বার্তা পাঠানো হয়েছে। চলমান প্রকল্পটির আওতায় সাংবাদিকসহ সবপর্যায়ের অংশীজনদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য নিয়মিত প্রশিক্ষণ কার্যক্রম চলমান আছে। মাঠপ্রশাসনের আন্তরিক সহযোগিতায় শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সারা দেশে নিয়মিত মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হচ্ছে। ৬৪ জেলায় শব্দের মানমাত্রা পরিমাপবিষয়ক জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা সম্পন্ন হয়েছে যার ভিত্তিতে পেশাজীবীদের ওপর শব্দদূষণের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। বিজ্ঞপ্তি


উচ্চশিক্ষা শেষে শিক্ষার্থীদের দেশে কাজ করার আহ্বান ইউজিসি চেয়ারম্যানের  

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ গতকাল ২৪ ও আজ ২৫ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী রাজধানীর আফতাবনগরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘সিএসই ফেস্ট’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ গতকাল ২৪ ও আজ ২৫ এপ্রিল দুই দিনব্যাপী রাজধানীর আফতাবনগরে বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ‘সিএসই ফেস্ট’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। এবারের সিএসই ফেস্টে প্রায় ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০টি আইটি কোম্পানির প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন। উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। তিনি বলেন, ৫০ বছর আগে চীন, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলো যে অবস্থায় ছিল, এখন তার চেয়ে বহুগুণ এগিয়েছে। তাদের দেশের মেধাবীরাই দেশকে এগিয়ে নিয়েছে। বাংলাদেশের অর্জন আরও বেশি হতো যদি মেধাবীরা বিদেশমুখী না হয়ে তাদের মেধা দেশের কাজে লাগাত। তাই, শিক্ষার্থীদের দেশে থেকে দেশকে এগিয়ে নিতে কাজ করার আহ্বান জানান অধ্যাপক আলমগীর। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, তোমাদের অর্জনে এই দেশ, সমাজ, বাবা-মায়ের অবদানের কথা চিন্তা করে নিজেকে শ্রেষ্ঠ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবে। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক শামস রহমান এবং সিএসই বিভাগের চেয়ারপার্সন ও সহযোগী অধ্যাপক, ড. মাহিন ইসলাম। এবারের ‘সিএসই ফেস্ট’-এর আয়োজনগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, গেমিং প্রতিযোগিতা, রোবো সকার, লাইন ফলোয়ার প্রতিযোগিতা, প্রজেক্ট শোকেসিং প্রতিযোগিতা, চাকরির মেলা, আইটি অলিম্পিয়াড, প্রযুক্তির নানা বিষয়ে ৫টি সেমিনার এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। বিজ্ঞপ্তি


রেপো এবং এএলএসএফ নিলামের ফলাফল 

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য গত মঙ্গলবার বাংলাদেশ ব্যাংক রেপো এবং অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির (এএলএসএফ) নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে সাত দিন মেয়াদি রেপো সুবিধার আওতায় ১৮টি ব্যাংক ও ৪টি আর্থিক প্রতিষ্ঠান মোট ৭ হাজার ৫৬৩.৪২ কোটি টাকার ১০৫টি বিড এবং এক দিন মেয়াদি অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির আওতায় ১৪টি পিডি ব্যাংক মোট ৫ হাজার ৪৫৭.৪৯ কোটি টাকার ৫৭টি বিড দাখিল করে। অকশন কমিটিতে সব বিডই গৃহীত হয়। ফলে রেপো এবং এএলএসএফের আওতায় সর্বমোট ১৩ হাজার ২০.৯১ কোটি টাকা প্রদান করা হয়। ৭ দিন মেয়াদি রেপো এবং অ্যাসিউরড লিকুইডিটি সাপোর্ট ফ্যাসিলিটির সুদের হার ছিল যথাক্রমে বার্ষিক শতকরা ৮.১০ ও ৮.০০ ভাগ।

১৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের নিলাম:

১৫ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের ৪২/২০২৩-২৪ নং নিলাম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে ১ হাজার কোটি টাকা পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সর্বমোট ২ হাজার ৩৯৫.৬০ কোটি টাকার ১১৫টি দরপত্র দাখিল হয়। এর মধ্য ৮৭টি দরপত্র অকশন কমিটিতে গৃহীত হয়, যার মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার ৫১.৪০ কোটি টাকা। গৃহীত দরপত্রের কাট-অফ প্রাইস ছিল ৯৯.৬৩৭১ টাকা (প্রতি ১০০ টাকার জন্য)।

২০ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের নিলাম :

২০ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ গভ. ট্রেজারি বন্ডের ৪২/২০২৩-২৪ নং নিলাম মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। নিলামে ১ হাজার কোটি টাকা পূর্ব নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে সর্বমোট ৩ হাজার ৪.১৩ কোটি টাকার ৮০টি দরপত্র দাখিল হয়। এর মধ্যে ৪৫টি দরপত্র অকশন কমিটিতে গৃহীত হয়, যার মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার ৪৩৯.০৪ কোটি টাকা। গৃহীত দরপত্রের কাট-অফ প্রাইস ছিল ৭৫.৯৫৪৫ টাকা (প্রতি ১০০ টাকার জন্য)। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিসিবিএল আগানগর শাখার ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির ৫ কালেকশন বুথ উদ্বোধন

কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ‘বিসিবিএল আগানগর শাখার’ অধীন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর পাঁচটি কালেকশন বুথ যথাক্রমে ‘আটিবাজার’, ‘কলাতিয়া’, ‘রুহিতপুর’, ‘শুভাঢ্যা’ এবং ‘আবদুল্লাহপুর’-এর কার্যক্রম গতকাল বুধবার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. আব্দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

কেরানীগঞ্জে অবস্থিত ‘বিসিবিএল আগানগর শাখার’ অধীন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর পাঁচটি কালেকশন বুথ যথাক্রমে ‘আটিবাজার’, ‘কলাতিয়া’, ‘রুহিতপুর’, ‘শুভাঢ্যা’ এবং ‘আবদুল্লাহপুর’-এর কার্যক্রম গতকাল বুধবার উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. আব্দুল কাদের। আটিবাজার কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা-৩৬ হাজার ৯৮৫, কলাতিয়া কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা- ৪৪ হাজার ২২৯, রুহিতপুর কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা ২২ হাজার, শুভাঢ্যা কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা-৯৫ হাজার এবং আবদুল্লাহপুর কালেকশন বুথের গ্রাহক সংখ্যা ৩৮ হাজার। ফলে ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর মোট ২ লাখ ৩৬ হাজার ২১৪ জন গ্রাহকের সঙ্গে বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক লিমিটেডের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ তৈরি হয়েছে। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-৪-এর জিএম ইঞ্জিনিয়ার জুলফিকার, আটিবাজার জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার মো. আসাদুজ্জামান, কলাতিয়া জোনাল অফিসের ডিজিএম মোখলেসুর রহমান, আব্দুল্লাহপুর জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার নুরুল ইসলাম, রুহিতপুর জোনাল অফিসের এজিএম মো. মোস্তাকিম ফয়সাল, ইঞ্জিনিয়ার তরিকুল ইসলাম, শুভাঢ্যা জোনাল অফিসের ডিজিএম ইঞ্জিনিয়ার সাইদুর রহমান। এ ছাড়া জোনাল অফিসের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, বিসিবিএল প্রধান কার্যালয়ের সংস্থাপন বিভাগের প্রধান, মার্কেটিং বিভাগের প্রধান, আগানগর শাখার ব্যবস্থাপকসহ অন্য কর্মকর্তারা। পল্লী বিদ্যুতের সব বিল এই কালেকশন বুথগুলোতে জমা দেওয়া যাবে। সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা পর্যন্ত আবাসিক বিল এবং দুপুর ৩টা পর্যন্ত সব ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিল গ্রহণ করা হবে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের ১০৬তম পর্ষদ সভা অনুষ্ঠিত

আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হকের সভাপতিত্বে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ১০৬তম সভা গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

আনসার-ভিডিপি উন্নয়ন ব্যাংকের চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম আমিনুল হকের সভাপতিত্বে ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ১০৬তম সভা গত মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। সভায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মোসাদ্দেক-উল-আলমসহ অন্য পরিচালকরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় ব্যাংক পরিচালনায় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বিষয়:

প্রিমিয়ার ব্যাংকের নতুন এমডি আবু জাফর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও হিসেবে গতকাল বুধবার যোগদান করেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। ৩৪ বছরের বর্ণাঢ্য ব্যাংকিং কর্মজীবনে রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) অর্থায়ন, অফশোর ব্যাংকিং, করপোরেট ব্যাংকিং, ট্রেজারি বিজনেস, ক্রেডিট ম্যানেজমেন্ট, বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকের সামগ্রিক পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। প্রিমিয়ার ব্যাংকে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ঢাকা ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া ২০২১ সাল থেকে তিনি ঢাকা ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৯০ সালে উত্তরা ব্যাংকে শিক্ষানবিশ কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং পেশায় তার কর্মজীবন শুরু করেন। এ ছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংক এবং ঢাকা ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘ ১৫ বছর উত্তরা ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংকে এডি শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতিতে বিএসএস (অনার্স) এবং এমএসএস করেন। এ ছাড়া তিনি ডিপ্লোমেড অ্যাসোসিয়েট অব দি ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (ডিএআইবিবি) থেকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন ব্যাংকিং প্রোগ্রাম, ট্রেনিং, সেমিনার এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্ত

বিষয়:

মিনিস্টারের শত কোটি টাকার ঈদ উপহার

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

মিনিস্টারের ‘জব্বর ব্যাপার: শত কোটি টাকার ঈদ উপহার’ ক্যাম্পেইনে মিনিস্টার ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, টেলিভিশন ও এসি ক্রয় করে স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষে অনেকেই পেয়েছেন ১০০% ও ৫০% ফ্রি। এ ছাড়া মিনিস্টার ব্র্যান্ডের পণ্য ক্রয়ে ক্রেতারা আরও পেয়েছেন সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকার গিফট ভাউচার ও মূল্যছাড়সহ অসংখ্য নিশ্চিত উপহার। মিনিস্টার ব্র্যান্ডের ফ্রিজ কিনে স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষে ১০০% উপহার হিসেবে আরেকটি ফ্রি রেফ্রিজারেটর পেয়েছেন মিনিস্টারের ঢাকা উদ্যান শোরুম থেকে আসাদুজ্জামান সুমন, বেনাপোল শোরুম থেকে আজিজুল হক।

মিনিস্টার ব্র্যান্ডের ফ্রিজ কিনে স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষে ৫০% ফ্রি পেয়েছেন মিনিস্টারের নারায়ণগঞ্জের শিমরাইল শোরুম থেকে মো. মাসুম, বগুড়া শোরুম থেকে জাকিউল ইসলাম, গাজীপুরের বাংলাবাজার শোরুম থেকে মেহেদি হাসান ও চুয়াডাঙ্গা শোরুম থেকে রুহুল আমিন।

এ ছাড়া মিনিস্টারের ‘জব্বর ব্যাপার: শত কোটি টাকার ঈদ উপহার’ ক্যাম্পেইনে মিনিস্টার ব্র্যান্ডের টেলিভিশন কিনে স্ক্র্যাচ কার্ড ঘষে ১০০% উপহার হিসেবে আরেকটি টেলিভিশন ফ্রি পেয়েছেন মিনিস্টারের বিজয় সরণি শোরুম থেকে জাফর সাদেক ও রাজশাহীর কাশিয়াডাঙ্গা শোরুম থেকে দুলাল উদ্দিন।

শতভাগ ফ্রি পণ্য পাওয়ার আনন্দ প্রকাশ করতে গিয়ে বেনাপোালের বাসিন্দা আজিজুল হক বলেন, ‘রেফ্রিজারেটরটি ঘরের জন্য খুবই প্রয়োজন ছিল। আমার আশপাশের পরিচিত অনেকের সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নেই যে, মিনিস্টার কোম্পানির ফ্রিজই কিনব। কারণ আমার বাজেটের মধ্যে মিনিস্টার ফ্রিজই সেরা মনে হয়েছে। তখনও বুঝিনি যে, এত বড় বিস্ময় আমার জন্য অপেক্ষা করছে। একটি কিনে আরেকটি ফ্রি পেয়ে বাঁধভাঙা আনন্দ লাগছে। এটা আমার জন্য বিশেষ কিছু ছিল। মিনিস্টার কোম্পানিকে ধন্যবাদ এমন একটি অফার দেওয়ার জন্য।’

এ বিষয়ে মিনিস্টার গ্রুপের হেড অব ব্র্যান্ড সোহেল কিবরিয়া বলেন, ‘ঈদের আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি করে নিতেই মিনিস্টার এই ক্যাম্পেইনটি নিয়ে আসে। শুধু ১০০% কিংবা ৫০% নয়, মিনিস্টার পণ্য ক্রয়ে এমন আরও কোটি কোটি টাকার ঈদ উপহার পাবেন সম্মানিত গ্রাহকরা। আশা করি, সম্মানিত গ্রাহকরা দেশীয় পণ্য ক্রয় করে দেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করে গড়ে তুলতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।’

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সবার মধ্যে ঈদ আনন্দ ছড়িয়ে দিতে মিনিস্টার গ্রুপ নিয়ে এসেছিল ‘জব্বর ব্যাপার: শত কোটি টাকার ঈদ উপহার’ অফার। এ অফারের মাধ্যমে একজন গ্রাহক মিনিস্টার গ্রুপের যেকোনো মডেলের ফ্রিজ, এলইডি টিভি ও এসি কিনলেই পেয়েছেন স্ক্র্যাচ কার্ড। আর কার্ড ঘষেই পাওয়া গেছে সর্বনিম্ন দশ হাজার টাকা মূল্যের ইনস্ট্যান্ট গিফট বক্স, ১০০% পর্যন্ত ফ্রি পণ্যসহ নিশ্চিত আকর্ষণীয় সব উপহার। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

গ্রাহককে ২ লাখ টাকার পুরস্কার দিল রিয়েলমি

তরুণদের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রিয়েলমি ব্র্যান্ডটির রমজান মেগা ক্যাম্পেইনে অংশ নেওয়া ভাগ্যবান বিজয়ী গ্রাহককে দুই লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের প‍ুরস্কার দিয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে ‘ঈদের খুশি, রিয়েলমিতে বেশি’- শীর্ষক বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

তরুণদের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রিয়েলমি ব্র্যান্ডটির রমজান মেগা ক্যাম্পেইনে অংশ নেওয়া ভাগ্যবান বিজয়ী গ্রাহককে দুই লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের প‍ুরস্কার দেওয়া হয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে ‘ঈদের খুশি, রিয়েলমিতে বেশি’- শীর্ষক বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়। রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনে একটি আকর্ষণীয় লটারির মাধ্যমে দুই লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের এ অসাধারণ সুযোগ জিতে নিয়েছেন এমরান আলী। রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন ও ব্র্যান্ডিং ডিরেক্টর ড্যারেন ঝ্যাং সম্প্রতি বিজয়ীর হাতে দুই লাখ টাকার চেক তুলে দেন। বোনাস হিসেবে ব্র্যান্ডের জনপ্রিয় সি৫৫, সি৫৩, সি৫১, সি৬৭ ও নোট ৫০সহ নির্দিষ্ট কিছু ডিভাইস কিনে গ্রাহকরা পেয়েছেন বিশেষ বোগো (একটি কিনলে একটি ফ্রি) অফার উপভোগের দারুণ সুযোগ। এ ছাড়া, তিন হাজারেরও বেশি ভাগ্যবান ফোন ব্যবহারকারী পেয়েছেন ভিডিও স্ট্রিমিং স্ট্যান্ড। পাশাপাশি, বিশ্বস্ত গ্রাহকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রিয়েলমি তাদের দিয়েছে ফ্রি গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক ডেটা প্যাকেজের অফার। রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন বলেন, ‘এমরান আলীকে আমাদের বিশেষ রমজান মেগা ক্যাম্পেইনের ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করতে পেরে আমরা রোমাঞ্চিত। কেননা এতে সত্যিকার অর্থেই রিয়েলমির সঙ্গে তার ঈদের আনন্দ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকদের এমন সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ দিতে পেরে আমরাও খুবই আনন্দিত। এসব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে একটি অবিস্মরণীয় পারিবারিক ভ্রমণের সুযোগের পাশাপাশি রয়েছে আমাদের জনপ্রিয় ফোন মডেলগুলোতে একটি কিনলে একটি ফ্রির অবিশ্বাস্য অফার। রিয়েলমি বাংলাদেশে, আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং আমরা ভবিষ্যতে তাদের জন্য স্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করার জন্য উন্মুখ হয় আছি।’ দুই লাখ টাকার ভাগ্যবান বিজেতা এমরান আলী বলেন, ‘রিয়েলমি বাংলাদেশের বিশেষ রমজান মেগা ক্যাম্পেইনের ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। পারিবারিক ভ্রমণের জন্য দুই লাখ টাকা জেতায় আমার এবং আমার পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি স্বপ্ন পূরণ হলো। এত চমৎকার একটি ক্যাম্পেইন আয়োজন করার জন্য এবং এই অসামান্য পুরস্কারের জন্য আমি রিয়েলমি বাংলাদেশকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই। এই অভিজ্ঞতা সত্যিই এই ঈদকে আমার জন্য আরও বিশেষ করে তুলেছে এবং এই ভ্রমণের মাধ্যমে আমি আমার পরিবারের সঙ্গে একটি অসাধারণ স্মৃতি তৈরি করার অপেক্ষায় আছি। আমার এই ইচ্ছে পূরণকে সম্ভব করে তোলার জন্য রিয়েলমি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ!’ শীর্ষমানের স্মার্টফোন সরবরাহের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে রিয়েলমির। ব্র্যান্ডটির লক্ষ্য হলো স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝে ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবার প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্য পূরণে রিয়েলমি তার গ্রাহকদের জন্য ক্রমাগত উচ্চমানের স্মার্টফোন নিয়ে হাজির হচ্ছে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

অ্যাওয়ার্ড পেলেন ব্র্যাক ব্যাংকের সাব্বির হোসেন

ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) সাব্বির হোসেন ‘ইনজিনিয়াস সিওও অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড ২০২৪’ অর্জন করেছেন। সম্প্রতি নেপালের কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত ‘সাউথ এশিয়ান বিএফএসআই টেক সামিট’-এ সাব্বির হোসেনের হাতে পুরস্কার তুলে দেন নেপালের ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ও হোম মিনিস্টার নারায়ণ কাজী শ্রেষ্ঠা। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) সাব্বির হোসেন ‘ইনজিনিয়াস সিওও অব দ্য ইয়ার অ্যাওয়ার্ড-২০২৪’ অর্জন করেছেন। সম্প্রতি নেপালের কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত ‘সাউথ এশিয়ান বিএফএসআই টেক সামিট’-এ সাব্বির হোসেনের হাতে পুরস্কার তুলে দেন নেপালের ডেপুটি প্রাইম মিনিস্টার ও হোম মিনিস্টার নারায়ণ কাজী শ্রেষ্ঠা। করপোরেট সেক্টরের প্রযুক্তিবিদদের সম্মান জানাতে এবং প্রযুক্তির ক্ষেত্রে তাদের অসাধারণ কৃতিত্বকে উদযাপনের লক্ষ্যে সম্মেলনটি আয়োজিত হয়।

চলতি বছরের ২৯ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ মার্চ পর্যন্ত কাঠমান্ডুতে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে সাউথ এশিয়ান বিএফএসআই টেক সামিট অ্যান্ড অ্যাওয়ার্ডস। ছয়টি সার্ক অঞ্চল- ভারত, বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, ভুটান, শ্রীলঙ্কা এবং নেপালের বিএফএসআই এবং আইটি সেক্টরে শীর্ষ উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির জন্য সম্মাননা প্রদান করা হয় সম্মেলনটিতে। এই অনুষ্ঠানে সার্ক অঞ্চলের দেশগুলোর ২৫০ জনেরও বেশি শীর্ষ কর্মকর্তা, নীতিনির্ধারক এবং ব্যাংকিং সেক্টরের প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব একত্রিত হয়েছিলেন।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল রূপান্তরের যাত্রায় সাব্বির হোসেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছেন। গ্রাহকদের জন্য প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত, দ্রুত এবং নিরাপদ ডিজিটাল ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে গৃহীত অনেক প্রকল্প বাস্তবায়নে তার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

একজন অভিজ্ঞ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ হিসেবে সাব্বির হোসেনের তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে বেশ কয়েকটি মাল্টিন্যাশনাল এবং লোকাল ব্যাংকে টেকনোলজি অ্যান্ড অপারেশনস ও রিটেইল ব্যাংকিংয়ে কাজের বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (বুয়েট) থেকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড কেনেডি স্কুলে ইকোনমিক ডেভেলপমেন্টের ওপর এক্সিকিউটিভ সার্টিফিকেশন সম্পন্ন করেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-চিকিৎসককে অনুদান প্রদান

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২৪ জন শিক্ষক ও চিকিৎসককে গবেষণার জন্য অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক গতকাল মঙ্গলবার শহীদ ডা. মিল্টন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষক ও চিকিৎসকদের হাতে ওই গবেষণা অনুদান তুলে দেন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২৪ জন শিক্ষক ও চিকিৎসককে গবেষণার জন্য অনুদান প্রদান করা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক গতকাল মঙ্গলবার শহীদ ডা. মিল্টন হলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে শিক্ষক ও চিকিৎসকদের হাতে ওই গবেষণা অনুদান তুলে দেন। এতে মোট দুই ধাপে ১১ কোটি ২৪ লাখ ৪৩ হাজার টাকা প্রদান করা হয়। এর মধ্যে গতকাল মঙ্গলবার প্রদান করা হয় ৪ কোটি ৪৯ লাখ ৭৭ হাজার ২ শত টাকা। গবেষণা অনুদান শিক্ষক ও চিকিৎসকদের হাতে তুলে দেওয়ার সময় উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক গবেষণার বিষয়ে অবহিত হন এবং মূল্যবান পরামর্শ দেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, ডেন্টাল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আলী আসগর মোড়ল, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. এ বি এম আব্দুল হান্নান, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুর রহমান দুলাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উপ-রেজিস্ট্রার দন্তরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মো. হেলাল উদ্দিন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

banner close