বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
২০ কার্তিক ১৪৩২

বিশ্বসেরা ‘বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট’ স্বীকৃতি পেল ‘সি পার্ল’

বুধবার সংবাদ সম্মেলন করেন সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার কর্মকর্তারা। ছবি:দৈনিক বাংলা
আপডেটেড
১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ ২২:০০
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত : ১৮ জানুয়ারি, ২০২৩ ২০:৫২

বিশ্বের সেরা ‘বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে কক্সবাজারের ‘সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেড’। তাদের এই স্বীকৃতি দিয়েছে বৈশ্বিক সংস্থা ‘দ্য ওয়ার্ল্ড লাক্সারি হোটেল অ্যাওয়ার্ডস’।

‘সি পার্ল’ সেরা বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট অ্যাওয়ার্ডের পাশাপাশি সেরা লাক্সারি স্পা অ্যাওয়ার্ডও জিতেছে। এছাড়া সেরা জেনারেল ম্যানেজার অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার গ্রুপ জিএম আজিম শাহ।

বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বিশ্বের সেরা বিচ সাইড লাক্সারি রিসোর্ট হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়া এবং নিজে সেরা জিএম হিসেবে অ্যাওয়ার্ড জেতায় উচ্ছ্বসিত আজিম শাহ বলেন, আন্তর্জাতিক স্বীকৃতির জন্য সি পার্ল পরিবার অত্যন্ত সম্মানিত এবং আনন্দিত। এই স্বীকৃতি শুধু সি পার্লের নয়, পুরো দেশের পর্যটনশিল্পের জন্য এটি একটি অনন্য স্বীকৃতি। এই অর্জন লাক্সারি রিসোর্ট হিসেবে নয়, আগত অতিথিদের সেবা নিশ্চিতের দায়বদ্ধতা বাড়িয়ে তোলে।

তিনি বলেন, সি পার্লকে শুধু দেশের মধ্যে, নয় সারা পৃথিবীর মধ্যে সেরা রিসোর্টে পরিণত করার জন্য কাজ করে চলছে। এই স্বীকৃতি পুরো সি পার্ল টিমকে আরও বেশি অনুপ্রাণিত করবে। হোটেলে আগত বিশ্বের পর্যটক ও প্রফেশনালদের সেবা দেয়ার মাধ্যমে সি পার্ল বিচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা নিজেদের বিশ্বসেরাদের কাতারে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

সেবার মান বৃদ্ধি পাওয়ায় সি পার্ল দেশে ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আরও স্বীকৃতি পাবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আজিম শাহ।

২০১৫ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর চালু হওয়া কক্সবাজারের ইনানী বিচে ২৫ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এই পাঁচ তারকা হোটেলে ৪৯৩টি কক্ষ ও স্যুট রয়েছে। শুরু থেকেই দেশের ভ্রমণপ্রিয় মানুষের পছন্দের জায়গা হয়ে ওঠে এই রিসোর্ট। রুমের পাশাপাশি ৯টি রেস্টুরেন্ট, ৩টি বার, ৬টি মিটিং ও কনভেনশন ভেন্যু, ২টি সুইমিংপুল, টেনিস ও ব্যাডমিন্টন খেলাসহ নানা সুবিধা সি পার্লকে দেশের লাক্সারি রিসোর্টের শীর্ষস্থানে বসিয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের সেক্রেটারি আজহার মামুনসহ সংশ্লিষ্টরা।


কমিউনিটি ব্যাংক ও স্প্লিটপে’র কৌশলগত অংশীদারিত্ব

যুবসমাজের জন্য স্মার্ট ডিজিটাল পেমেন্ট সমাধানে নতুন উদ্যোগ
আপডেটেড ৪ নভেম্বর, ২০২৫ ১৭:৪৭
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের যুবসমাজকে ডিজিটাল আর্থিক সুবিধায় আরও অন্তর্ভুক্ত ও সক্ষম করে তুলতে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. এবং উদীয়মান ফিনটেক স্টার্টআপ স্পিøটপে বাংলাদেশ লিমিটেড একটি কৌশলগত সহযোগিতায় যুক্ত হয়েছে। নতুন এই অংশীদারিত্বের লক্ষ্য হচ্ছে তরুণদের জন্য আরও সহজ, নমনীয় ও উদ্ভাবনী ডিজিটাল পেমেন্ট সমাধান তৈরি করা।

ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবায় অগ্রগতি ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরও সুদৃঢ় করার স্বপ্ন থেকেই কমিউনিটি ব্যাংকের এই উদ্যোগ। ব্যাংকটি বিশ্বাস করে- প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক আর্থিক সমাধান বাংলাদেশি যুবসমাজকে আরও এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যৌথভাবে দুই প্রতিষ্ঠান এমন সব স্মার্ট ও গ্রাহকবান্ধব সেবা চালুর পরিকল্পনা করছে যা বিশেষ করে ছাত্রছাত্রী এবং তরুণ পেশাজীবীদের আর্থিক লেনদেনকে করবে দ্রুত, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত এবং স্পিøটপে বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জুবায়ের মাহমুদ পুলক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর ও পারস্পরিক চুক্তিপত্র বিনিময় করেন।

কমিউনিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- কমিউনিটি ব্যাংকের সিআইটিও, হেড অব ডিএফএস ও ডেপুটি হেড অব আরএমডি মোঃ তানজীম মোর্শেদ ভূঁইয়া, হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং ও হেড অব বিজনেস (ব্রাঞ্চ) ড. মো. আরিফুল ইসলাম, হেড অব এডিসি ও হেড অব এমডি’স কো-অর্ডিনেশন টিম মো. মামুন উর রহমান; স্পিøটপে’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কো-ফাউন্ডার ও সিএমও ইনসাফ মাহমুদ এবং কো-ফাউন্ডার ও সিটিও মীর মুত্তাসিম হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ।

এই সহযোগিতা দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি দায়িত্বশীল, প্রযুক্তিনির্ভর আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নেবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। দুই প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে আরও সাশ্রয়ী, আধুনিক ও নিরাপদ আর্থিক সেবা গ্রহণে উৎসাহিত করবে। চুক্তিনুযায়ী কমিউনিটি ব্যাংক, উদ্ভাবনী ফিনটেক সমাধানে সমর্থন, অংশীদারিত্ব এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সক্ষম করে তোলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে।


কর্মজীবী মা-বাবাদের জন্য হপ লুনের ‘প্লে ইট ফরওয়ার্ড’ উদ্যোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বৈশ্বিকভাবে স্বনামধন্য পোশাক প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হপ লুন সম্প্রতি তাদের নতুন করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতামূলক (সিএসআর) উদ্যোগ ‘প্লে ইট ফরওয়ার্ড’ চালু করেছে। নিজেদের প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মা-বাবাদের সহায়তায় হ্যাশট্যাগ শিক্যান (#শিক্যান) প্ল্যাটফর্মের আওতায় এ উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এ উদ্যোগের মাধ্যমে হপ লুন এর কারখানাগুলোর অন্তর্ভুক্ত চাইল্ড কেয়ার সেন্টারগুলোতে শিশুদের শেখা ও খেলার সুযোগ আরও বিস্তৃত করেছে।

এ উদ্যোগের অংশ হিসেবে হপ লুনের হংকং অফিসের কর্মীরা বাংলাদেশের ফ্যাশন চাইল্ডকেয়ার সেন্টারের রিডিং কর্নার (পড়ার কর্নার) ও খেলাধুলার স্থানগুলোকে সমৃদ্ধ করার জন্য নতুন বা ‘৯০ শতাংশ নতুন’ খেলনা এবং পিকচার বুক, কাপ সাজানোর খেলনা, ব্লক, আকৃতি মিলানোর খেলনা, ঝুনঝুনি, সহজ ধাঁধার খেলনা এবং নরম ও মানসম্মত (সার্টিফায়েড) খেলনা দেয়া হয়।

বর্তমানে হপ লুনের একাধিক কারখানায় (ফ্যাশন, ব্র্যান্ড, ইন্টিমেট, ডিভা, লিজেন্ড ও হেরিটেজ) অনসাইট চাইল্ড কেয়ার সেন্টার রয়েছে। এসব সেন্টারে নবজাতক থেকে শুরু করে ৩ বছর বয়সী ১৪ থেকে ৬০ জন শিশুকে রাখার সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রেই শিশুদের জন্য রয়েছে যত্নশীল পরিবেশ, যেখানে ভাষা শেখা, একে অপরের সাথে যোগাযোগ ও মানসিক বিকাশে গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিশুদের জন্য রয়েছে সারাদিনের খাবারের ব্যবস্থা ও বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ, যেমন: খেলনা, বর্ণমালা স্টিকার, বই ও টেলিভিশন। আয়োজন করা হয় গান ও গল্প বলার মতো কার্যক্রম। এসব ব্যবস্থা শিশুদের শেখা ও বেড়ে ওঠাকে আনন্দদায়ক করে তোলে।

উদ্যোগটি সম্পর্কে হপ লুনের চিফ পিপল অফিসার ড. সাবরিনা টিন বলেন, “হপ লুনে আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের কর্মীদের পাশে থাকা মানে তাদের পরিবারেরও পাশে থাকা। ‘প্লে ইট ফরওয়ার্ড উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা আমাদের কর্মীদের কল্যাণ ও উন্নয়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, পাশাপাশি মানবিক মূল্যবোধ ও ইএসজি অঙ্গীকারের ভিত্তি আরও দৃঢ় করেছে।”


কমিউনিটি ব্যাংক ও স্প্লিটপে’র কৌশলগত অংশীদারিত্ব

যুবসমাজের জন্য স্মার্ট ডিজিটাল পেমেন্ট সমাধানে নতুন উদ্যোগ
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের যুবসমাজকে ডিজিটাল আর্থিক সুবিধায় আরও অন্তর্ভুক্ত ও সক্ষম করে তুলতে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি. এবং উদীয়মান ফিনটেক স্টার্টআপ স্প্লিটপে বাংলাদেশ লিমিটেড একটি কৌশলগত সহযোগিতায় যুক্ত হয়েছে। নতুন এই অংশীদারিত্বের লক্ষ্য হচ্ছে তরুণদের জন্য আরও সহজ, নমনীয় ও উদ্ভাবনী ডিজিটাল পেমেন্ট সমাধান তৈরি করা।

ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবায় অগ্রগতি ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে আরও সুদৃঢ় করার স্বপ্ন থেকেই কমিউনিটি ব্যাংকের এই উদ্যোগ। ব্যাংকটি বিশ্বাস করে- প্রযুক্তিনির্ভর আধুনিক আর্থিক সমাধান বাংলাদেশি যুবসমাজকে আরও এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। যৌথভাবে দুই প্রতিষ্ঠান এমন সব স্মার্ট ও গ্রাহকবান্ধব সেবা চালুর পরিকল্পনা করছে যা বিশেষ করে ছাত্রছাত্রী এবং তরুণ পেশাজীবীদের আর্থিক লেনদেনকে করবে দ্রুত, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন।

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত এবং স্প্লিটপে বাংলাদেশ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও জুবায়ের মাহমুদ পুলক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর ও পারস্পরিক চুক্তিপত্র বিনিময় করেন।

কমিউনিটি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- কমিউনিটি ব্যাংকের সিআইটিও, হেড অব ডিএফএস ও ডেপুটি হেড অব আরএমডি মোঃ তানজীম মোর্শেদ ভূঁইয়া, হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং ও হেড অব বিজনেস (ব্রাঞ্চ) ড. মো. আরিফুল ইসলাম, হেড অব এডিসি ও হেড অব এমডি’স কো-অর্ডিনেশন টিম মো. মামুন উর রহমান; স্প্লিটপে’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন কো-ফাউন্ডার ও সিএমও ইনসাফ মাহমুদ এবং কো-ফাউন্ডার ও সিটিও মীর মুত্তাসিম হোসেনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ।

এই সহযোগিতা দেশের ডিজিটাল ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি দায়িত্বশীল, প্রযুক্তিনির্ভর আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নেবে বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা। দুই প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগ তরুণ প্রজন্মকে আরও সাশ্রয়ী, আধুনিক ও নিরাপদ আর্থিক সেবা গ্রহণে উৎসাহিত করবে। চুক্তিনুযায়ী কমিউনিটি ব্যাংক, উদ্ভাবনী ফিনটেক সমাধানে সমর্থন, অংশীদারিত্ব এবং প্রযুক্তির মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সক্ষম করে তোলার ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখবে।


প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং অর্জন করল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের শীর্ষ স্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক এর ‘মাই বিএল সুপার অ্যাপ’ গুগল প্লে স্টোরে ৪.৭★ রেটিং অর্জন করেছে। এটিই বাংলাদেশের টেলিকম অ্যাপ গুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ রেটিং। বাংলাদেশের কোটি গ্রাহক নির্বিঘ্ন সংযোগ, বিনোদন, ডিজিটাল পেমেন্ট, এবং জীবনযাপনভিত্তিক নানা সেবার জন্য এই অ্যাপটির ওপর নির্ভর করেন। এই মাইলফলক অর্জন অ্যাপটির প্রতি তাদের আস্থারই প্রতিফলন।

সাধারণ সেলফ-কেয়ার অ্যাপ হিসেবে যাত্রা শুরু করা মাইবিএল সুপার অ্যাপ এখন একটি পূর্ণাঙ্গ লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মে রূপান্তরিত হয়েছে। বাংলালিংকের এই সুপার অ্যাপটির মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা এখন অ্যাকাউন্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে চাহিদা অনুযায়ী প্যাকেজ কেনা, পেমেন্ট প্রদান, পছন্দ মত বিনোদন উপভোগ করা, বিশেষ অফার ও সুবিধা গ্রহণ সব কিছুই এই একটিমাত্র সহজ ও ব্যবহারবান্ধব অ্যাপের মাধ্যমেই করতে পারেন। বাংলালিংকের এই রূপান্তর অপারেটরটির গ্রাহক কেন্দ্রিক মনোভাবের প্রতিফলন। ব্যবহারকারীর মতামত ও প্রতিক্রিয়ার ভিত্তিতে বাংলালিংক প্রতিনিয়ত তাদের অ্যাপের স্থিতিশীলতা বৃদ্ধিতে এবং সহজ ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে।

গ্রাহকের অভিজ্ঞতাকে আরও উন্নত ও বেগবান করার লক্ষ্যে সম্প্রতি মাইবিএল অ্যাপে দুটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) সেবা চালু করা হয়েছে। এই ‘এআই ভিত্তিক কাস্টমার সাপোর্ট সিস্টেম’-এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাৎক্ষণিকভাবে যেকোনো সমস্যার সমাধান, অভিযোগ জানানো এবং অভিযোগ অনুসরণের সুবিধা পাচ্ছেন। অন্যদিকে, ‘এআই কাস্টমার কেয়ার চ্যাটবট’ গ্রাহককে যেকোনো সময়ে, যেকোনো জায়গায় ২৪ ঘণ্টা অ্যাকাউন্ট তথ্য, অফার এবং বিভিন্ন সমস্যার সমাধান প্রদান করে। গ্রাহকদের বুদ্ধিমত্তা সম্পন্ন, স্বনির্ভর অভিজ্ঞতা দেয়ার যে দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য রয়েছে, এই উদ্ভাবনগুলো বাংলালিংকের সেই লক্ষ্যকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

এ অর্জন প্রসঙ্গে বাংলালিংকের চিফ ডিজিটাল অফিসার (সিডিও) গোলাম কিবরিয়া বলেন, “গুগল প্লে স্টোরে সর্বোচ্চ রেটিং অর্জন আমাদের জন্য শুধু একটি প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়, এটি গ্রাহকের ভালোবাসা ও আস্থার প্রতিফলন। গ্রাহকদের চাহিদা, প্রত্যাশা ও অভিজ্ঞতাকেই কেন্দ্র করে আমরা মাইবিএল অ্যাপের প্রতিটি ফিচার তৈরি করি। প্রতিনিয়ত এই উন্নয়নের মাধ্যমে আমরা চাই, গ্রাহকরা যেন আরও সহজে, দ্রুত এবং নিরবচ্ছিন্নভাবে ডিজিটাল সেবার সুবিধা নিতে পারেন। আমরা বিশ্বাস করি, প্রকৃত উদ্ভাবন তখনই অর্থবহ হয়, যখন তা মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনে এবং তাদের প্রয়োজনের সঙ্গে প্রযুক্তিকে যুক্ত করে। মাইবিএল অ্যাপের এই সাফল্য আমাদের সেই বিশ্বাসকে আরও শক্তিশালী করেছে।”

সাম্প্রতিক সময়ে মাইবিএল অ্যাপে যুক্ত হয়েছে আরও উন্নত ব্যক্তিগতকরণ, উচ্চতর কর্মক্ষমতা এবং ব্যবহারবান্ধব নতুন সব ফিচার। এসব আপডেটের মাধ্যমে অ্যাপটি এখন ব্যবহারকারীদের সার্বক্ষণিক ডিজিটাল সহযোগী হিসেবে আরও নির্ভরযোগ্য ও আকর্ষণীয় রূপে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই মাইলফলক অর্জন বাংলালিংকের গ্রাহককেন্দ্রিক উদ্ভাবন ও যত্নশীলতার ধারাবাহিক যাত্রায় এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন, যা বাংলাদেশের টেলিকম খাতে প্রতিষ্ঠানটির নেতৃত্বকে আরও শক্তিশালী করে তুলেছে।


অ্যাপ ডেভেলপারদের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিং সুবিধা দিতে রবি আজিয়াটার সাথে ব্র্যাক ব্যাংকের পার্টনারশিপ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিডিঅ্যাপস প্ল্যাটফর্মের বিটুবি অ্যাপ ডেভেলপারদের ডিজিটাল ফাইন্যান্সিং সুবিধা দেওয়ার লক্ষ্যে রবি আজিয়াটা পিএলসি-এর সঙ্গে একটি কৌশলগত চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই অর্থায়ন সুবিধা দেশের ডিজিটাল উদ্ভাবনের গতি ত্বরান্বিত করবে বলে বিশ্বাস করে প্রতিষ্ঠান দুটি।

এই চুক্তির আওতায় উদীয়মান বিটুবি ডেভেলপারদের এসএমই ডিজিটাল মাইক্রোলোন প্রদান করবে ব্র্যাক ব্যাংক, যা তাঁদের বাণিজ্যিকভাবে প্রযুক্তি সল্যুশন তৈরি ও উদ্যোগ সম্প্রসারণে সহায়তা করার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল উদ্যোক্তা ইকোসিস্টেমকে আরও শক্তিশালী করবে।

‘বিডি অ্যাপস’ হলো রবি আজিয়াটার ডিজিটাল অ্যাপ্লিকেশন মার্কেটপ্লেস, যেখানে ডেভেলপার এবং কন্টেন্ট ক্রিয়েটররা তাঁদের অ্যাপ ও কন্টেন্ট শেয়ার করার মাধ্যমে আয় করার সুযোগ পান। এই প্ল্যাটফর্মে রবির নেটওয়ার্ক-ভিত্তিক এপিআই ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে অ্যান্ড্রয়েড ও জাভা-ভিত্তিক অ্যাপ পাবলিকেশনের সুবিধা রয়েছে এই প্ল্যাটফর্মে। ভবিষ্যতে উইন্ডোজসহ অন্যান্য অপারেটিং সিস্টেমেভিত্তিক অ্যাপ পাবলিকেশনের পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।

২৯ অক্টোবর ২০২৫ ঢাকায় রবির কর্পোরেট অফিসে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং রবি আজিয়াটার চিফ কমার্শিয়াল অফিসার (মার্কেট অপারেশন) শিহাব আহমাদ।

এই যৌথ উদ্যোগের লক্ষ্য হলো প্রযুক্তি, ডেটা-ড্রিভেন ইনসাইট এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণ উদ্ভাবকদের জন্য একটি সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা। ঋণ সহায়তার পাশাপাশি ব্র্যাক ব্যাংক ও রবি আজিয়াটা বিডিঅ্যাপস প্ল্যাটফর্মের অ্যাপ ডেভেলপারদের জন্য নতুন ফাইন্যান্সিয়াল সল্যুশন তৈরি, সতর্কতা ও প্রচারমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করবে। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠান দুটি তাদের গ্রাহকদের কাছে একে অন্যের প্রপোজিশন তুলে ধরবে।

এমএসএমই সেগমেন্টকে প্রযুক্তি-সক্ষম ফাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে সহায়তার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক এলিজিবল বিডিঅ্যাপস ডেভেলপারদের সরকারি নীতিমালার ভিত্তিতে ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করবে। পাইলট পর্যায়ে প্রায় ৫০০ সম্ভাবনাময় ডেভেলপারদের এই অর্থায়ন সুবিধা দেওয়া হবে।

এই উদ্যোগের বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, “এই অংশীদারিত্ব অ্যাপ ডেভেলপারদের তাঁদের উদ্ভাবনী চিন্তাভবনা বাণিজ্যিক সমাধানে রূপান্তর করতে সহায়তা করবে। রবির টেক-প্ল্যাটফর্ম ও ব্র্যাক ব্যাংকের অন্তর্ভুক্তিমূলক ফাইন্যান্সিং সুবিধার সমন্বয়ে আমরা তাঁদের অর্থায়ন প্রতিবন্ধকতা দূর করার পাশাপাশি বাংলাদেশের ডিজিটাল উদ্যোক্তা খাতে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করছি। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের এই যৌথ প্রচেষ্টা দেশে উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করবে এবং প্রযুক্তি খাতকে আরও শক্তিশালী করবে।”

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে রবির পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব মার্কেটিং শওকত কাদের চৌধুরী, কাস্টমার ভ্যালু সল্যুশনসের ডিরেক্টর মানিক লাল দাস এবং ভিএএস অ্যান্ড ডিজিটাল সার্ভিসেসের জেনারেল ম্যানেজার শফিক শামসুর রাজ্জাক।

ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির হেড অব এসএমই স্ট্র্যাটেজি, ইনোভেশন অ্যান্ড নিউ বিজনেস মোহাম্মদ জাকিরুল ইসলাম, হেড অব মিডিয়াম বিজনেস অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ফাইন্যান্স ইন্দ্রজিৎ সুর, হেড অব স্মল বিজনেস (সেন্ট্রাল) অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউটর ফাইন্যান্স আলমগীর হোসেন এবং হেড অব স্মল (সাউথ), কটেজ অ্যান্ড মাইক্রো বিজনেস নজরুল ইসলাম।


ভোটকেন্দ্র নিরাপত্তা মহড়া ও প্রশিক্ষণ সমাপনী: জাতীয় নির্বাচনে আনসার-ভিডিপির সর্বোচ্চ প্রস্তুতি ঘোষণা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত ও নির্বাচনকালীন শৃঙ্খলা বজায় রাখতে আনসার-ভিডিপি সদস্যদের পেশাগত দক্ষতা ও প্রস্তুতি প্রদর্শনের উদ্দেশ্যে আজ সোমবার রাজধানীর ভাটারায় আনসার গার্ড ব্যাটালিয়ন মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর উদ্যোগে ভোটকেন্দ্র নিরাপত্তা মহড়া ও ২০২৫-২৬ অর্থবছরের চতুর্থ ধাপের আনসার কোম্পানি ও প্লাটুন সদস্যদের মৌলিক প্রশিক্ষণের সমাপনী অনুষ্ঠান।

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান নির্বাচন কমিশনার জনাব এ. এম. এম. নাসির উদ্দিন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার মহড়ায় অংশগ্রহণকারী আনসার ও ভিডিপি সদস্য-সদস্যাদের উদ্দেশে বলেন, “বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী দেশের সর্ববৃহৎ প্রশিক্ষিত বাহিনী। প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় যেকোনো জরুরি পরিস্থিতিতে তারা সবসময় দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করে আসছে।” তিনি আরও বলেন, “আপনারা শুধু এই বাহিনীর সদস্য নন, এ দেশের নাগরিকও। আগামী প্রজন্মের জন্য কেমন বাংলাদেশ গড়ে যাবো—এই দায়িত্ববোধ থেকেই প্রতিটি দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করতে হবে।”

প্রধান নির্বাচন কমিশনার আরও উল্লেখ করেন, “সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কোনো প্রপাগান্ডা বা বিভ্রান্তিমূলক তথ্য ছড়িয়ে পড়া রোধে সচেতনতা বৃদ্ধিতে আনসার-ভিডিপি সবচেয়ে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে পারে। নির্বাচনে প্রায় সাড়ে পাঁচ লক্ষ সদস্য মোতায়েন হবে, যারা তৃণমূলে গুজব ও বিভ্রান্তি প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রাখবেন।”

তিনি আরও বলেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে আনসার ও ভিডিপি সদস্যদের দায়িত্বশীল ও পেশাদার ভূমিকা সুষ্ঠু ভোট গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

এবারের নির্বাচনে প্রায় ৬ লক্ষ আনসার ও ভিডিপি সদস্য-সদস্যা সারাদেশে দায়িত্ব পালন করবেন। পাশাপাশি প্রতিটি জেলায় আনসার ব্যাটালিয়ন সদস্যরা এমার্জেন্সি রেসপন্স টিম হিসেবে মাঠে থাকবেন, যাতে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া যায়।

নির্বাচনকালীন নিরাপত্তা কার্যক্রমে বাহিনীর প্রস্তুতি যাচাই ও সদস্যদের দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে আয়োজিত এ মহড়ায় ঢাকা মহানগর আনসারের চারটি জোনের অধীন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ৩২০ জন আনসার ও ভিডিপি সদস্য-সদস্যা অংশগ্রহণ করেন। আনসার গার্ড ব্যাটালিয়নের সদস্যরা টহল কার্যক্রম, দায়িত্ব বণ্টন ও জরুরি প্রতিক্রিয়া অনুশীলনে অংশ নেন।

মহড়ায় বাস্তব অনুশীলনের মাধ্যমে প্রদর্শিত হয়—
ভোটকেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম নিরাপদে পৌঁছে দেওয়া, ভোটারদের শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে ভোট প্রদানে সহায়তা, জাল ভোট প্রতিরোধ, প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা প্রদান, এবং সম্ভাব্য বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে সেনা, বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশের সঙ্গে দ্রুত সমন্বয়ের প্রস্তুতি।

সমাপনী বক্তব্যে মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ বলেন, “বাহিনীর প্রশিক্ষণব্যবস্থা এমনভাবে গঠিত হয়েছে, যাতে তা দেশের মানুষের প্রত্যাশা ও রাষ্ট্রের প্রয়োজনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সদস্য-সদস্যাদের দক্ষ, সচেতন ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে—যারা সমাজ ও রাষ্ট্রের কল্যাণে নিবেদিতভাবে কাজ করতে সক্ষম।”

তিনি আরও বলেন, “নির্বাচন কমিশনের সাথে আনসার-ভিডিপি ওতোপ্রোতভাবে জড়িত। এবারের নির্বাচনে তরুণ প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করতে ১৮-২৫ বছর বয়সীদের প্রশিক্ষণে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, অভিজ্ঞদের মধ্য থেকে গোয়েন্দা রিপোর্টের ভিত্তিতে যাদের জীবনবৃত্তান্ত সন্তোষজনক শুধুমাত্র তাদেরকেই দায়িত্ব দেওয়া হবে। AVMIS সফটওয়্যারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সদস্যদের উপাত্ত সংরক্ষণ করা হচ্ছে। তদুপরি, এবারের নির্বাচনে Incident Report এর মাধ্যমে যেকোনো বিরূপ পরিস্থিতি অন্যান্য বাহিনীর সঙ্গে সমন্বয়ে দ্রুত মোকাবেলার ব্যবস্থা থাকবে।”

তিনি দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন যে, নির্বাচনকালীন সময়ে জনগণের নিরাপত্তা, ভোটকেন্দ্রের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখা এবং সুষ্ঠুভাবে ভোট গ্রহণে আনসার বাহিনী সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে কাজ করছে।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপির বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ।


ইউনিয়ন ব্যাংকের বিশেষ ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৫ অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি-এর প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় বিশেষ ব্যবসা পর্যালোচনা সভা ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, পর্ষদের নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ ও স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ। সভায় ব্যাংকের সম্মানীত পরিচালকবৃন্দ ব্যাংকের আমানত, বিনিয়োগ, বৈদেশিক বাণিজ্য, প্রবাসী আয় এবং চলমান বিভিন্ন বিষয়ের উপর দিক নির্দেশনা মূলক বক্তব্য প্রদান করেন এবং ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণকারী শাখা ব্যবস্থাপকগণকে কাঙ্খিত সেবা প্রদানের মাধ্যমে ২০২৫ সালের ব্যবসায়িক লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা গ্রহণের পরামর্শ প্রদান করেন।

প্রধান অতিথি সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ তাঁর বক্তব্যে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণকারী শাখা ব্যবস্থাপকগণকে ব্যাংকের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে তাঁদের আন্তরিক প্রচেষ্টার জন্য অভিনন্দন জানান এবং এ ধারা অব্যাহত রেখে অধিকতর গ্রাহক বান্ধব, শরীয়াহ্ পরিপালন এবং গ্রাহকদের পূর্ণআস্থা অর্জনের মাধ্যমে গ্রাহক সেবার মান উন্নয়নের আহ্বান জানান।


অনারের নতুন প্লে ১০ এখন পাওয়া যাচ্ছে অবিশ্বাস্য মূল্যে

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বৈশ্বিক এআই ডিভাইস ইকোসিস্টেম প্রতিষ্ঠান অনার সম্প্রতি বাংলাদেশের বাজারে নিয়ে এসেছে প্লে ১০ স্মার্টফোন। দেশের সকল অনুমোদিত অনার ব্র্যান্ডশপগুলোতে নতুন এই ফোন পাওয়া যাচ্ছে। এন্ট্রি লেভেলের এ স্মার্টফোনটি ডিজাইন করা হয়েছে সীমিত বাজেটের ব্যবহারকারীর কথা মাথায় রেখে। ‘অ্যান্ড্রয়েড গো’ অপারেটিং সিস্টেম চালিত ডিভাইসটিতে রয়েছে দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারী, যা ব্যবহারকারীকে প্রতিদিনের ব্যবহারে দিবে স্বাচ্ছন্দ্য। এর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র ১০,৯৯৯ টাকা।
অনারের নতুন এই ডিভাইসটিতে থাকছে ৪ জিবি র‍্যাম ও ১২৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। এটি অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের হালকা (লাইট) সংস্করণ ‘অ্যান্ড্রয়েড গো’ দ্বারা চালিত হয়। ফলে, গেম খেলা থেকে শুরু করে বিভিন্ন রকমের কাজ একইসাথে করা যাবে অনায়েসে। অর্থাৎ, ব্যবহারকারীরা সার্বিকভাবে দারুণ স্থিতিশীল এবং মসৃণ অভিজ্ঞতা উপভোগ করবেন।
ছবি তোলার জন্য ফোনটিতে রয়েছে একটি ১৩ মেগাপিক্সেলের মূল ক্যামেরা এবং ৫ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। ফোনটিতে আরও সংযোজন করা হয়েছে ৫,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি এবং ১০ ওয়াটের চার্জিং সুবিধা, ফলে সারাদিনের ব্যস্ততায় ফোনের চার্জ নিয়ে ব্যবহারকারীকে আলাদা করে আর ভাবতে হবে না।
উন্মোচন অনুষ্ঠানে, অনার বাংলাদেশের হেড অব বিজনেস আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, “বাংলাদেশের বাজারে প্লে ১০ স্মার্টফোনটি নিয়ে আসতে পারা আমাদের জন্য সত্যিই ভীষণ আনন্দের। আমরা সব সময় চেষ্টা করি সীমিত বাজেটের ব্যবহারকারীরা যেন কম মূল্যে প্রিমিয়াম ফিচারের ফোন পেতে পারেন। আমাদের নতুন এই ফোনের আধুনিক ও সুপরিকল্পিত ফিচারগুলো ব্যবহারকারীকে দিবে উন্নত ও মানসম্মত অভিজ্ঞতা।”
মিডনাইট ব্ল্যাক এবং ওশান সায়ান; এ দু’টি আকর্ষণীয় রঙে ফোনটি এখন বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। যারা সীমিত বাজেটে প্রয়োজনীয় ফিচার সহ একটি ভালো মানের স্মার্টফোন খুঁজছেন, তাদের জন্য প্লে ১০ হতে পারে একটি আদর্শ পছন্দ।


আরবিএম ওপেন স্কাউট গ্রুপের বার্ষিক ক্যাম্প, দীক্ষা ও ব্যাজ প্রদান সম্পন্ন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটি (ইসিএ) এবং সহশিক্ষা কার্যক্রম হিসেবে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য স্কাউটিং আন্দোলন বিশ্বব্যাপী পরিচালিত হচ্ছে। বাংলাদেশ স্কাউটস, ঢাকা অঞ্চল এবং রোভার অঞ্চলের আওতায় গাজীপুর জেলা স্কাউটস এবং গাজীপুর জেলা রোভারের রেজিস্ট্রেশনকৃত “রাণী বিলাসমণি (আরবিএম) ওপেন স্কাউট গ্রুপের ৫র্থ বার্ষিক ক্যাম্প, ৬ষ্ঠ দীক্ষা অনুষ্ঠান এবং ৪র্থ ব্যাজ প্রদান অনুষ্ঠান ২০২৫, জাতীয় স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, মৌচাক, গাজীপুর’এ ৩০ অক্টোবর থেকে ১ নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত সম্পন্ন হয়েছে। উক্ত ক্যাম্পে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে নবাগত সদস্যবৃন্দ দীক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে স্কাউট আন্দোলনে সম্পৃক্ত হয়।

১ নভেম্বর নবাগত স্কাউট সদস্যদের দীক্ষা প্রদান করেন স্কাউট লিডার মোঃ রাকিব হাসান শিপু, পিএস, পিআরএস এবং নবাগত রোভার স্কাউট সদস্যদের দীক্ষা প্রদান করেন রোভার স্কাউট লিডার (আরএসএল) মো: সাইদুল ইসলাম, পিআরএস।

ক্যাম্প পরিদর্শন করেন মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক ও বাংলাদেশ স্কাউটসের কোষাধ্যক্ষ এবং রোভার অঞ্চলের সম্পাদক প্রফেসর ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল; আরবিএম ওপেন স্কাউট গ্রুপের সহ-সভাপতি মোঃ এরশাদ হোসেন, বাংলাদেশ স্কাউটসের নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো: শামসুল হক, জাতীয় স্কাউট প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উপ-পরিচালক মো: মসিউর রহমান, সহকারি পরিচালক কাজী নাসির আহমেদ, গাজীপুর জেলা সিনিয়র রোভার মেট (এসআরএম) প্রতিনিধি মো: আকিব হাসান প্রমূখ।

ক্যাম্প পরিচালনা ও সহায়তা করেন আরবিএম ওপেন স্কাউট গ্রুপের সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো: আওলাদ হোসেন (মারুফ) সিডিআরএস, স্কাউট লিডার মোঃ রাকিব হাসান শিপু, পিএস, পিআরএস, রোভার স্কাউট লিডার মোঃ সাইদুল ইসলাম, পিআরএস, সদস্য রাফায়েত হোসেন রাফি, মিরাজুল ইসলাম সৌরভ, পিএস, মো তৌসিফুজ্জামান রিফাত, নাজমুছ সাকিব তন্ময়, মেহেদী হাসান শাকিল প্রমূখ।

ক্যাম্পে রেজিস্ট্রেশন ও অংশগ্রহণ করেন মোঃ রবিউল ইসলাম রিফাত, আরাফাত লাবিব, মাহমুদ ওবায়েদ, কাজি আব্দুর রাফি, তাহমিদ হাসান অর্ক, তানভীর তাহসিন, আয়ান হাসিন সিদ্দিকী, সাব্বির খন্দকার, সিয়াম হোসেইন, মাফরুদ হাসান, সৌরভ হাসান, রোশান মাহমুদ, আবরার সাকিব, শেখ মাগফিরুল ইসলাম নাহিন, আহনাফ আহমেদ, অর্ণব ইসলাম, আফনান খান, মোঃ সাকিব, সিয়াম মাহমুদ প্রিন্স, রাফায়েত হোসেন রাফি, রুবায়েত হোসেন তরফদার, মুসফিকুর রহমানর, নুসাইর সাইফ প্রমূখ।

আরবিএম মুক্ত স্কাউট গ্রুপের সভাপতি এবং খাদ্য মন্ত্রণালয়ের উপ সচিব মোঃ আবু নাসার উদ্দিন, এএলটি বলেন, স্কাউটিং এ অংশগ্রহণ এবং অর্জন তখনই সফলতা পাবে যখন আপনি পড়ালেখায় ভালো করে নিজ পেশায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারবেন। নিজ পেশায় প্রতিষ্ঠিত হতে হলে, সঠিক পরিকল্পনা, লক্ষ্য নির্ধারণ, দক্ষতা বৃদ্ধি, ইতিবাচক মানসিকতা এবং পেশাগত সম্পর্ক গড়ে তোলা জরুরি। এসব বিষয়ে স্কাউটিং কার্যক্রম আপনার জন্য সহায়ক হবে।

উল্লেখ্য, ক্যারিয়ার প্ল্যানিং, স্কাউটস ওন, তাঁবু জলসা, হাইকিং, বনকলা, উপদল পদ্ধতি, প্রাথমিক প্রতিবিধান, দড়ির কাজ, পাত্রবিহীন রান্না ইত্যাদি বিষয়াদি উক্ত ক্যাম্পে অনুশীলন করা হয়।


মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোনে সিকা বাংলাদেশ-এর ফ্যাক্টরির শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

সুইজারল্যান্ড-ভিত্তিক কোম্পানি সিকা বাংলাদেশ লিমিটেড, নারায়ণগঞ্জের মেঘনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোন (এমআইইজেড)-এ তাদের নতুন ফ্যাক্টরির শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান উদযাপন করেছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইস রাষ্ট্রদূত জনাব রেটো রেংগলি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোস্তফা কামাল, মাননীয় চেয়ারম্যান ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর, মেঘনা গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজ (এমজিআই)।
সুইজারল্যান্ড-ভিত্তিক বিশেষায়িত কেমিক্যাল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সিকা, নির্মাণ ও মোটরগাড়ি শিল্পের জন্য বন্ডিং, সিলিং, ড্যাম্পিং, রিইনফোর্সিং এবং প্রটেকশন–এর জন্য বিভিন্ন সিস্টেম ও পণ্য উদ্ভাবন ও উৎপাদনে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান। ১০০টিরও বেশি দেশে সিকা-এর সাবসিডিয়ারি ও ৪০০টিরও বেশি উৎপাদন কারখানা রয়েছে, যেখানে ৩৪,০০০ এরও বেশি কর্মী কর্মরত আছেন।
বক্তব্য প্রদানকালে জনাব সঞ্জীবন রায় নন্দী আরও বলেন, “সিকা বাংলাদেশ হলো সিকার ১০০তম সাবসিডিয়ারি। সিকা এখন বিশ্বজুড়ে সর্বত্র। আমাদের এই সফল বৈশ্বিক যাত্রায় টেকসই উন্নয়ন সবসময়ই উদ্ভাবনের মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। নির্মাণ খাত ও শিল্প উভয় ক্ষেত্রেই সিকা দীর্ঘস্থায়িত্ব এবং শক্তি ও উপকরণের কার্যকারিতা বাড়াতে বৃদ্ধিতে কাজ করে আসছে। বাংলাদেশের কনস্ট্রাকশন কেমিক্যাল-এর বাজার বর্তমানে ১০ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি। সিকা বাংলাদেশে তাদের এই উৎপাদন ফ্যাক্টরিটি স্থাপনে প্রায় ৫.১৯ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঙ্ক বিনিয়োগ করেছে। প্রায় ৮,০৯৪ বর্গমিটার জায়গাজুড়ে নির্মিত এই নতুন ফ্যাক্টরিটিতে দুইটি প্রোডাকশন লাইন (লিকুইড অ্যাডমিক্সচার, অন্যান্য কংক্রিট এসেনশিয়াল এবং পাউডার-ভিত্তিক পণ্য) রয়েছে। এই ফ্যাক্টরিটির মাধ্যমে দেশের স্থানীয় বাজারে সাপ্লাই চেইন এফিসিয়েন্সি আরও বাড়বে। স্থানীয়ভাবে উৎপাদনের জন্য বাংলাদেশ জুড়ে ব্যবসায়িক সম্ভাবনা ও প্রোডাক্ট পোর্টফোলিও আরও বাড়বে এবং কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। এছাড়াও, সিকা বাংলাদেশ বাজারে একটি নতুন ও উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন টাইল অ্যাডহেসিভ নিয়ে আসতে যাচ্ছে। এই ভ্যালু অ্যাডেড প্রোডাক্ট-টি প্রচলিত মর্টারের তুলনায় অধিক দীর্ঘস্থায়িত্ব ও বন্ডিং স্ট্রেন্থ প্রদান করবে।


বাংলাদেশ অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড পেলেন হাবিবুর রহমান পলাশ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ অ্যাচিভার্স অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ অর্জন করেছেন রূপায়ণ গ্রুপের হেড অব মিডিয়া হাবিবুর রহমান পলাশ। ‘এক্সিলেন্স ইন মিডিয়া লিডারশিপ’ ক্যাটাগরিতে তিনি এ পুরস্কার লাভ করেন। গতকাল রবিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে এক জমকালো অনুষ্ঠানে তার হাতে পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন।

এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন বরেণ্য অভিনেতা আজিজুল হাকিম, জিনাত হাকিম ও চ্যানেল আই এর জেনারেল ম্যানেজার রাজু আলীমসহ অতিথিরা।

হাবিবুর রহমান পলাশ রূপায়ণ গ্রুপের হেড অব মিডিয়ার পাশাপাশি দৈনিক দেশ রূপান্তর, এশিয়ান টেলিভিশন ও দেশ রেডিওর মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন টক শো উপস্থাপনার পাশাপাশি গণমাধ্যমে নানা অঙ্গনে কাজ করছেন। শরীয়তপুর সাংবাদিক সমিতি ঢাকার সভাপতিও হাবিবুর রহমান পলাশ।


গার্ডিয়ান লাইফ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে তরুণদের জন্য বীমা সচেতনতা সেমিনার

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ সরকারের উদ্যোগে শুরু হওয়া “তারুণ্যের উৎসব: গ্রাহক সেবা পক্ষ ২০২৫” কর্মসূচির অংশ হিসেবে তরুণ প্রজন্মের মাঝে বীমা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ সেমিনার “তরুণদের জন্য প্রচলিত বীমা পরিকল্প”। এই সেমিনারটি গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সহযোগিতায় আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) মাননীয় চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মো. আপেল মাহমুদ, এসিআইআই (ইউকে), সদস্য (লাইফ), আইডিআরএ; গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ, এবং অধ্যাপক মোহাম্মদ মুজিবুল হক, পিএইচডি, ডিন, ব্র্যাক বিজনেস স্কুল, ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি আইডিআরএ-এর চেয়ারম্যান ড. এম আসলাম আলম, তিনি তরুণ প্রজন্মকে বীমা শিল্পে ক্যারিয়ার গড়ে তোলার প্রতি উৎসাহিত করেন এবং বীমা খাতের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা তুলে ধরেন। তিনি বলেন,
“বাংলাদেশের বীমা খাত দ্রুত বিকাশমান। আমাদের তরুণ প্রজন্ম যদি এই খাতে আগ্রহী হয়, তাহলে তারা উদ্যোক্তা, পেশাজীবী এবং সচেতন নাগরিক হিসেবে বীমার ইতিবাচক প্রভাব সমাজে ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হবে।”
আইডিআরএ-এর সদস্য (লাইফ) জনাব মো. আপেল মাহমুদ, এসিআইআই (ইউকে) বলেন, “বীমা একটি আর্থিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা, যা জীবনের ঝুঁকি হ্রাসের পাশাপাশি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা তৈরি করে। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে এই খাত সম্পর্কে সচেতন করা মানেই ভবিষ্যতের জন্য আরও প্রস্তুত একটি সমাজ গঠন করা।”
গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের মূখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) জনাব শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ বলেন, “জীবনের অনিশ্চয়তার মাঝে বীমা হলো এক দৃঢ় আর্থিক সহায়। এটি শুধু সুরক্ষা নয়, ভবিষ্যতের নিশ্চয়তাও দেয়। তরুণরা যদি এখন থেকেই বীমার গুরুত্ব অনুধাবন করে, তাহলে তারা নিজেদের পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকেও আরও স্থিতিশীল করতে পারবে।”
এছাড়াও, অনুষ্ঠানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ মুজিবুল হক, পিএইচডি বলেন, “শিক্ষার্থীরা যদি আর্থিক পরিকল্পনা ও সচেতনতার বিষয়ে এখন থেকেই মনোযোগী হয়, তাহলে তারা ভবিষ্যতে আরও দায়িত্বশীল, প্রস্তুত এবং অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন প্রজন্ম হিসেবে গড়ে উঠবে।”
সেমিনারে উপস্থিত শিক্ষার্থীরা বীমা কোম্পানির কার্যক্রম, নীতিমালা ও বিভিন্ন বীমা পলিসির সুবিধা সম্পর্কে প্রত্যক্ষ ধারণা লাভ করে। পাশাপাশি, ইন্টার‌্যাকটিভ সেশন ও আলোচনার মাধ্যমে তারা বীমা খাতের বাস্তব প্রয়োগ ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে পারে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে আইডিআরএ, গার্ডিয়ান লাইফ ও ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় আশা করছে যে, তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বীমা বিষয়ে সচেতনতা ও আগ্রহ উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে, যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও বীমা শিল্পের টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।


ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের ১৮৫তম সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের ১৮৫তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যোপলক্ষে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


banner close