স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ৩৭২তম সভা গত সোমবার রাজধানীতে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমদ। সভায় আরও অংশগ্রহণ করেন ভাইস চেয়ারম্যান কাজী খুররম আহমেদ, পরিচালক কামাল মোস্তফা চৌধুরী, ফেরদৌস আলী খান, অশোক কুমার সাহা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমান প্রমুখ।
বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান অতিরিক্ত সচিব জনাব মোঃ সলিম উল্লাহ বলেছেন, পর্যটন শিল্প বিকাশে বিআইডব্লিউটিসির ক্রুজ জাহাজ ব্যবহার করে সমুদ্র যাত্রা, বিভিন্ন নদ নদী, সুন্দরবন, হাওরাঞ্চল এবং পার্বত্য অঞ্চলের অপরূপ সৌন্দর্যের নদী, লেক ও উপত্যকার নৌপথে ওয়াটার বাস, বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী প্যাডেল স্টিমার ও আধুনিক যাত্রিবাহী জাহাজগুলো পর্যটন বিকাশে ব্যবহার করার কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। বিআইডব্লিউটিসির জাহাজ এবং নৌপর্যটন শিল্পের সাথে জড়িত অংশীজনদের বিজনেস এই দুটিকে একত্রিত করে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে গেলে একদিকে জাতীয় সম্পদ জাহাজগুলোর ব্যবহার হবে অন্যদিকে নৌ পর্যটনে সংশ্লিষ্টগণও ব্যবসা বাণিজ্যে লাভবান হতে পারবেন। দেশের জনগণকে সেবা দেয়ার সমন্বিত এ কার্যক্রম বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশের সুনাম বৃদ্ধি এবং অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনয়ন করা সম্ভব হবে। তিনি আজ ২০ আগস্ট ২০২৫ বিআইডব্লিউটিসির সম্মেলন কক্ষে বিআইডব্লিউটিসির ৩টি কোস্টাল ক্রুজার শিপ পরিচালনার বিষয়ে অংশীজনদের সাথে মতবিনিময় সভায় ‘সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত-আলোকিত সমুদ্রযাত্রা’ ট্রপিকে এ কথা বলেন। বিআইডব্লিউটিসি গৃহীত কর্মসূচি বিষয়ে উপস্হিতিদের মধ্যে মতবিনিময় করেন, বিআইডব্লিউটিএ এর উপপরিচালক জনাব এস এম সাজ্জাদুর রহমান, বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের জেনারেল ম্যানেজার জনাব এ. এন. এম মোস্তাদুত দস্তগীর, ট্যুর অপারেটর অব বাংলাদেশের (টুআব) এর প্রেসিডেন্ট জনাব মোঃ রাফিউজ্জামান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের উপপরিচালক জনাব মো : বোরহান উদ্দিন,হোটেল প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁ এর ম্যানেজার সেলস জনাব সালমান আহমেদ, রেডিসন ব্লুজের এসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার সেলস জনাব মাসুম ইবনে সাফিজ,গ্রিন হলিডে ট্যুর এর সিইও জনাব বোরহান উদ্দিন, গ্রিন চ্যানেল এর পরিচালক
জনাব জিল্লুর রহমান, নিউ ডিসকভারি ট্যুরর্স এন্ড লজিস্টিকের সিইও জনাব ইফতেখার আজম ভূঁইয়া , সিলভার ওয়েব লিমিটেডের প্রতিনিধি জনাব তানভীর আহমেদ, সাদিয়া ট্রাস্ট কক্সবাজার এর প্রতিনিধি জনাব আজিজুর রহমান, রেডিসন ব্লুজ এর ম্যানেজার জনাব মাসুম ইবনে সাহস, মুরাদ ইকো ট্রাভেল ট্যুর এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডক্টর এম এ মতিন , সোনারগাঁও ট্যুরিজমের এম ডি সঞ্জয় কুমার রায়,কে এস বি এল পরিচালক জনাব সাইমুর নাহিয়ান ইসলাম,রিভার গ্রিন ট্যুর এন্ড ট্রাক এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর জনাব ওমর শরিফ, রিভার এন্ড গ্রিন ট্যুর ট্রাভেল এর পরিচালক জনাব সালাউদ্দিন, বিএসএল ইন্টারন্যাশনালের পরিচালক জনাব রেজওয়ান মারুফ, বাংলাদেশ সার্ভিসেস লিমিটেড এর ম্যানেজার জনাব আলী ইমাম হোসেন, এ ওয়ান টুর সলিউশনের সিইও জনাব মো: ইমতিয়াজ, কেয়ারি ট্যুর এন্ড সার্ভিসেস লিমিটেড এর ম্যানেজার সেলস জনাব মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন হোসাইন সরাজ,কর্নফুলি ক্রুজ লাইন এর পরিচালক জনাব মো : মিজানুর রহমান মিজান,রুহানি শিপিং লাইন্সের প্রতিনিধি ইঞ্জিনিয়ার জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম,ট্যুরিজম ডেভেলপার অফ বাংলাদেশের উপদেষ্টা সৈয়দ হাবিব আলী,জার্নি প্লাস বাংলাদেশের পরিচালক জনাব তৌফিক রহমান,দি বেঙ্গল লিমিটেড এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর জনাব মোহাম্মদ মাসুদ হোসেন,হোটেল ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ডকুমেন্টারী অফিসার জনাব ফয়সাল আহমেদ,দি আটলান্টিক ক্লুজ এর ম্যানেজার জনাব হেদায়েতুর রহমান, ক্রাউন প্লাজা পিয়া এর পরিচালক তৌফিক আহমেদ ও হলিডে ইন ঢাকা এর ডিএমডি জনাব এম এম ইকবাল আহমেদ। মতবিনিময় সভা
পরিচালনা করেন বিআইডব্লিউটিসির পরিচালক বাণিজ্য জনাব এস এম আশিকুজ্জামান,বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর প্রদান করেন, পরিচালক অর্থ ও কারিগরি ক্যাপ্টেন মুহাম্মদ হাসেমুর রহমান চৌধুরী, পরিচালক প্রশাসন জনা শেখ মু নাসিম, চিফ ইন্জিনিয়ার জনাব মোঃ জিয়াউল ইসলাম,প্রেজেন্টেশন করেন এক্সিকিউটিভ ইন্জিনিয়ার জনাব আবুল আহসান শাওন,শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন ইমাম মাওলানা ওমর ফারুক। (প্রেস বিজ্ঞপ্তি)
ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’র মাধ্যমে গ্রাহকদের ডিজিটাল জীবনবিমা ও স্বাস্থ্যবিমা সুবিধা দিতে মেটলাইফ বাংলাদেশ-এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই চুক্তির ফলে আস্থা অ্যাপ ব্যবহারকারীরা সম্পূর্ণ ডিজিটাল প্রক্রিয়ায় মেটলাইফের সাশ্রয়ী বিমা পলিসি কিনতে পারবেন। পাশাপাশি এই অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহকরা অনলাইনে বিমাদাবিরও আবেদন করতে পারবেন, যা বিমা সেবাকে করবে আরও সহজলভ্য, স্বচ্ছ ও সুবিধাজনক। এই উদ্যোগটি গ্রাহকদের ঝুঁকি থেকে সুরক্ষা দেবে, যা দেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সম্প্রসারণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
এই সেবা ২০২৪ সালে চালু হওয়া ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যাংকাসুরেন্স কার্যক্রমের অংশ, যে সেবার মাধ্যমে গ্রাহকরা সরাসরি ব্যাংকের ডিস্ট্রিবিউশন চ্যানেলের মাধ্যমে ইনস্যুরেন্স পলিসি নিতে পারেন। এই সহযোগিতা ব্যাংকিং ও বিমা সেবার সেতুবন্ধন তৈরি করেছে, যা গ্রাহকদের জন্য নিরবচ্ছিন্ন সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি এই খাতে গ্রাহকদের আস্থা বৃদ্ধিতেও ভূমিকা রাখছে।
১৪ আগস্ট ২০২৫ ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং মেটলাইফ বাংলাদেশ-এর সিইও আলা আহমদ। এ সময় অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এই চুক্তির বিষয়ে তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “এই সহযোগিতা আমাদের ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে গ্রাহকদের পূর্ণাঙ্গ আর্থিক সল্যুশন দেওয়ার ব্যাপারে প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। মেটলাইফের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে আমরা আমাদের আস্থা অ্যাপে বিমা সেবাকে যুক্ত করেছি, যা লক্ষ লক্ষ গ্রাহকদের কাছে এই বিমা সেবাকে করবে আরও সহজ, নিরাপদ ও সুবিধাজনক। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এ ধরনের পারস্পরিক সহযোগিতা দেশে বিমার প্রসার বাড়াবে, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি জোরদার করবে এবং গ্রাহকদের আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করবে।”
মেটলাইফ বাংলাদেশ-এর সিইও আলা আহমদ বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে অংশীদারিত্বকে মাধ্যমে বিমা সেবা আরও সম্প্রসারিত করতে পেরে আমরা বেশ আনন্দিত। দেশের দুই শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠানের এই যৌথ উদ্যোগ দেশে বিমা সেবাকে সহজলভ্য করতে ভূমিকা রাখবে। ব্যাংকিং সেবার পাশাপাশি ব্র্যাক ব্যাংকের শক্তিশালী আস্থা অ্যাপ এখন গ্রাহকদের দেবে মেটলাইফের বিশ্বমানের ইনস্যুরেন্স সল্যুশন।”
অন্যান্যদের মধ্যে ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন, অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার এম মাসুদ রানা এফসিএ, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড চিফ অপারেশনস অফিসার সাব্বির হোসেন, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অপারেশনস মো. মুনীরুজ্জামান মোল্যা।
মেটলাইফের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এএমডি অ্যান্ড চিফ ডিস্ট্রিবিউশন অফিসার জাফর সাদেক চৌধুরী, ডিএমডি অ্যান্ড সিএফও আলা উদ্দিন, ডিএমডি অ্যান্ড চিফ ইনফরমেশন অফিসার ওয়াসি নোমান, এএমডি অ্যান্ড চিফ মার্কেটিং অফিসার নওফেল আনোয়ার এবং এএমডি অ্যান্ড চিফ কর্পোরেট বিজনেস অফিসার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।
ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং ৮ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। আঠারো লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৩ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এনসিসি ব্যাংক সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দদের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকের উদ্যোগে প্রবর্তিত এবং পুরোপুরি দেশীয় মধ্যস্থতায় পরিচালিত জাতীয় ডেবিট কার্ড ‘টাকা পে’ চালু করেছে। এটি হবে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও অ্যামেক্সের মতো আন্তর্জাতিক কার্ড সেবার একটি স্থানীয় বিকল্প।
সম্প্রতি ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত ঢাকা অঞ্চলের শাখা সমূহের ব্যবসায়িক পর্যালোচনা সভায় চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজ সেলিম, ভাইস-চেয়ারম্যান আবদুস সালাম, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. শামসুল আরেফিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. খোরশেদ আলম, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা মো. জাকির আনাম, মো. মাহবুব আলম, মো. মনিরুল আলম ও মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, আইসিটি বিভাগের এসভিপি মো. সাজ্জাদুল ইসলাম, হেড অব কার্ডস মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম এবং ডিএফএস বিজনেস প্রধান মো. সাইফুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তারা ‘টাকা পে’ ডেবিট কার্ডটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন।
উল্লেখ্য যে, ন্যাশনাল পেমেন্ট স্কিম (এনপিএসবি) এর অধীনে ইস্যু করা এই কার্ডটি দেশের অভ্যন্তরে বাংলাদেশি টাকায় লেনদেন সহজ, সাশ্রয়ী ও সুরক্ষিত করার লক্ষ্যে চালু করা হয়েছে। এর আকর্ষণীয় এবং উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে রয়েছে, এনসিসি ব্যাংকের বিস্তৃত এটিএম নেটওয়ার্ক, কিউ-ক্যাশ ও অন্যান্য ব্যাংকের এনপিএসবি নেটওয়ার্ক সম্বলিত এটিএম থেকে চার্জ ছাড়াই নগদ উত্তোলনের সুবিধা। এছাড়াও, দেশের সর্বত্র নিরবচ্ছিন্ন পিওএস (পয়েন্ট অব সেলস) লেনদেনের সুযোগ। আরো থাকছে, এক হাজারেরও বেশি সহযোগী মার্চেন্ট আউটলেটে সারা বছর আকর্ষণীয় মূল্যছাড় ও অন্যান্য সুবিধা।
এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. নূরুন নেওয়াজ সেলিম বলেন, ‘টাকা পে’ কার্ডটি এনসিসি ব্যাংকের সকল প্রকার সঞ্চয়ী হিসাবধারী তথা কনভেনশনাল ও ইসলামিক এর জন্য প্রযোজ্য। এটি ব্যাংকের বিদ্যমান ভিসা ডেবিট কার্ডের পাশাপাশি চালু থাকবে। কার্ডটি গ্রাহকদের সহজ ও দ্রুততম উপায়ে নিরবচ্ছিন্ন আর্থিক লেনদেনের নিশ্চয়তা প্রদানে সক্ষম হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম. শামসুল আরেফিন বলেন, ‘টাকা পে’ শুধুমাত্র একটি কার্ড নয়; এটি একটি জাতীয় গর্বের প্রতীক। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ স্বনির্ভর ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থায় আরেক ধাপ এগিয়ে গেল। বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ এই কার্ডটি কার্ডহোল্ডারদের আরও নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় অভ্যন্তরীণ লেনদেন করতে সাহায্য করবে। এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট নেটওয়ার্কগুলোর উপর নির্ভরতা কমিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় এবং দেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা আরও শক্তিশালী হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১১তম বার্ষিক সাধারণ সভা হাইব্রিড সিস্টেমে ব্যাংকুয়েট হল, কুর্মিটোলা গল্ফ ক্লাবে গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও চেয়ারম্যান মোহাম্মদ নূরুল আমিন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র পরিচালক ও ভাইস চেয়ারম্যান মো. জামাল মোল্লা, স্বতন্ত্র পরিচালক ও এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম খলিফা, স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক আবু হেনা রেজা হাসান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মু. মাহমুদ হোসেন এফসিএ, শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য সচিব প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আতাউস সামাদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি করিম ও এ. এফ. সাব্বির আহমদ, কোম্পানি সচিব মো. মনজুর হোসেন। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের সম্মানিত শেয়ারহোল্ডাররা ও ব্যাংকের কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউবিটি) আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২০২ মেধাবী শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদের ওইসব শিক্ষার্থীদের সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে ডিনস অ্যাওয়ার্ড সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠান শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন মো. ইমারুল হক জোয়ার্দ্দার।
তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যে অধ্যবসায় ও নিষ্ঠার সঙ্গে পড়াশোনা করছেন, তার স্বীকৃতি আজ এই ডিনস অ্যাওয়ার্ড। আশা করি এটি আপনাদের আরো উচ্চ লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রেরণা জোগাবে।’
অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘একাডেমিক স্বীকৃতি শুধু অর্জনের আনন্দ নয়, বরং এটি আপনাদেরকে আরো কঠোর পরিশ্রম এবং নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর প্রেরণা দেবে।
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ বি এম শওকত আলী। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের এই সাফল্য প্রমাণ করে যে অধ্যবসায় ও সততা প্রতিশ্রুতির সঙ্গে মিলিত হলে যে কোনো লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। ডিনস অ্যাওয়ার্ড একটি মূল্যবান স্বীকৃতি, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।
সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টা প্রফেসর মো. আবু সালেহ।
ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এর ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির ১০৬তম সভা গতকাল সোমবার করপোরেশনের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির ১০৫তম সভার সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অগ্রগতি এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছর এবং ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জন নিয়ে আলোচনা করা হয়।
ওই সভায় আইসিবির পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও আইসিবির মহাব্যবস্থাপকরা, সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা, প্রধান কার্যালয় ও স্থানীয় কার্যালয়ের সকল উপমহাব্যবস্থাপক/সিস্টেম ম্যানেজার, সহকারী মহাব্যবস্থাপক/সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট, বিভাগীয় প্রধান ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহের অতিরিক্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপ-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর পাশাপাশি শাখা অফিসসমূহের শাখা প্রধানরা অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিলেন।
দেশব্যাপী আট শতাধিক কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা কার্ডধারী পরিবারকে দুই কোটি টাকারও বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে দেশের সর্ববৃহৎ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় এবং সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ালটন প্লাজা’। আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি সুরক্ষা কার্ডধারী মৃত গ্রাহকের পরিবারদের সমুদয় বকেয়া কিস্তির টাকাও মওকুফ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মওকুফকৃত বকেয়া কিস্তির পরিমাণও প্রায় দুই কোটি টাকা।
ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতির’ আওতায় সুরক্ষা কার্ডধারী গ্রাহকের পরিবারকে এই আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারী গ্রাহকদের জন্য এই সুরক্ষানীতি চালু করে ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃপক্ষ। এই সুরক্ষা নীতির আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারীদের কিস্তি সুরক্ষা কার্ড প্রদান করা হয়। ক্রয়কৃত পণ্যমূল্যের ভিত্তিতে কিস্তি চলমান থাকা অবস্থায় ক্রেতার মৃত্যু হলে ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ এবং তার পরিবারের কোনো সদস্য মৃত্যুবরণ করলে ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও সুরক্ষা কার্ডধারীর মৃত্যুকালীন সময়ে সংশ্লিষ্ট পণ্যের অনাদায়ী কিস্তির টাকাও মওকুফ করে দিচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষানীতি।
ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান বলেন, শুধু মুনাফা অর্জনই ওয়ালটন প্লাজার লক্ষ্য নয়। ক্রেতাদের কারণেই ওয়ালটন আজ দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড। তাই ক্রেতাদের প্রতি আমাদের অনেক কর্তব্য রয়েছে। তাদেরকে উচ্চমানের পণ্য ও সঠিক সেবা দেয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ওয়ালটন পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা আরো বৃদ্ধি, গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন, প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করার লক্ষ্যেই ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’ চালু করা হয়। এর আওতায় কোনো কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারী মৃত্যুবরণ করলে দাফনের জন্য সংশ্লিষ্ট ওয়ালটন প্লাজা থেকে তৎক্ষনাৎ পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও পণ্য মূল্যের ভিত্তিতে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি সমুদয় বকেয়া কিস্তির টাকা মওকুফ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী আট শতাধিক কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারীর পরিবারকে দুই কোটি টাকারও বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছি। এছাড়াও আর্থিক সহায়তা গ্রহণের অপেক্ষায় রয়েছে আরো বেশ কিছু পরিবার।
তিনি জানান, শুধু আর্থিক সহায়তাই প্রদান করা হচ্ছে না; মৃত সুরক্ষা কার্ডধারী পরিবারের যোগ্যতাসম্পন্ন সদস্যের জন্য ওয়ালটনের কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বিশ্বে একমাত্র ওয়ালটনই কিস্তিতে পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের এমন সুরক্ষা ও সুবিধা প্রদান করছে। এই মহৎ উদ্যোগের ফলে একদিকে ওয়ালটন প্লাজার সুনাম ও ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হচ্ছে। অন্যদিকে সাধারণ গ্রাহক পরিবারগুলোও উপকৃত হচ্ছেন।
উল্লেখ্য, কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা কার্ডধারীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি দেশের স্বনামধন্য হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জীবন বীমা, রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ সেবা ও মূল্যছাড়সহ বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করেছে ওয়ালটন প্লাজা। কিস্তি ক্রেতারা যেন জীবদ্দশাতেই খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন খাতে বিশেষ সুবিধা পান সেজন্যেই এসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে। যা চলমান থাকবে এবং এর আওতা পর্যায়ক্রমে আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে জানায় ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশ এবং কোরিয়ার সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও জোরদার করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল ১৭ রোববার ‘কোরিয়ান সাংস্কৃতিক দিবস’ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ চত্বরে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশিপ বিভাগ, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট এবং কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা) বাংলাদেশ যৌথভাবে এই দিবস উদযাপন করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশিপ বিভাগের চেয়ারম্যান মো. রাশেদুর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত কোইকার কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামাল এবং কোইকা বাংলাদেশ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য মোছা. নাসিমা বেগম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে উভয় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হবে। তিনি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।
এই দিবস উপলক্ষে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ চত্বরে বিভিন্ন স্টল স্থাপন করা হয়। এসব স্টলে কোরিয়ান পোশাক, খাদ্য, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়।
জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজ ঢাকা ২৫ কর্মদিবসব্যাপী ফাউন্ডেশন কোর্স ফর অফিসার্স (ব্যাচ ০৯/২৫) শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজন করেছে। গতকাল রোববার ওই কোর্সের উদ্বোধন করেন জনতা ব্যাংক পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মজিবর রহমান।
এ প্রশিক্ষণ কোর্সে ব্যাংকের ৫০ জন অফিসার অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজের ডিজিএম-স্টাফ কলেজ ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও অনুষদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক ফিনটেক প্রতিষ্ঠান ফিলপস লিমিটেড ঢাকায় আয়োজন করলো ব্যাংকার্স মিট-২০২৫। দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেতারা এবং জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের একত্রিত করে এই অনুষ্ঠানে ভবিষ্যৎমুখী ডিজিটাল ব্যাংকিং নিয়ে আলোচনা, সহযোগিতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বিনিময় হয়।
সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও এবি ব্যাংক-এর সহযোগিতায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের পরবর্তী ধাপের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্ভাবন ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের দিকগুলো তুলে ধরা হয়।
ফিলপস প্রদর্শন করে তাদের সর্বশেষ প্রযুক্তি সমাধান- যার মধ্যে ছিল ডিজিটাল ঋণ প্রদানের প্ল্যাটফর্ম ও ডিজিটাল কাস্টমার অনবোর্ডিং সলিউশন- যা গ্রাহককেন্দ্রিক পরিবর্তনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে।
ফিলপসের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার তুষার হাসান বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গভীর ও দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক তৈরি করা এবং তাদের কৌশলগত লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের সমাধানকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা।
অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল বিশ্ববিখ্যাত ফিউচারিস্ট, আন্তর্জাতিক বেস্টসেলিং লেখক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ব্রেট কিং-এর কী-নোট বক্তব্য। তিনি দেখান কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং অন্যান্য উদীয়মান প্রযুক্তি বৈশ্বিক আর্থিক খাতকে বদলে দিচ্ছে এবং ঐতিহ্যবাহী ব্যাংক ও ডিজিটাল-প্রথম ফিনটেকের মধ্যে ব্যবধান বাড়িয়ে তুলছে। কিং বলেন, বাংলাদেশ এখনই লিগ্যাসি সিস্টেম ছেড়ে “ভবিষ্যতের ব্যাংক” মডেলে যেতে পারে। তিনি টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ুবিষয়ক ভূমিকার গুরুত্বও তুলে ধরেন এবং Bank 5.0 ধারণা উপস্থাপন করেন, যেখানে ডিজিটাল অবকাঠামো, রিয়েল-টাইম গ্রাহক সংযোগ এবং গ্রাহককেন্দ্রিক উদ্ভাবন প্রতিযোগিতার মূল চালিকাশক্তি হবে।
অনুষ্ঠানে ফিলপস সিটি ব্যাংক ও এবি ব্যাংক-এর সাথে নতুন অংশীদারিত্বের ঘোষণা দেয়। সিটি ব্যাংকের জন্য এই সহযোগিতায় তাদের ফ্ল্যাগশিপ সিটি টাচ ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠন করা হবে, যাতে আরও স্মার্ট ও নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হয়। অন্যদিকে এবি ব্যাংকের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে চালু হবে ডিজিটাল ন্যানো লোন সুবিধা।
কী-নোট শেষে, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ লিমিটেড (ABB)-এর চেয়ারম্যান মাসরুর আরেফিন বলেন, আমরা ফিলপসের প্রতি কৃতজ্ঞ, তারা এমন এক সময়ে ব্রেট কিং-কে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে যখন আমাদের খাত বড় পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে। ব্যাংকার্স মিট ২০২৫-এর আলোচনা প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জরুরিতা আরও স্পষ্ট করেছে।
অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে ফিলপসের সিইও বিশ্বাস ধাকাল বলেন, ফিলপস উদীয়মান বাজারে বছরের পর বছর সফলতার মাধ্যমে অর্জিত প্রযুক্তি ও পরিচালন দক্ষতার সমন্বয়ে বাংলাদেশে এসেছে। আমরা দীর্ঘমেয়াদে এখানে থাকতে চাই এবং ব্যাংক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও শিল্পের অংশীদারদের সঙ্গে একযোগে কাজ করে ডিজিটাল রূপান্তর ও গ্রাহক-প্রথম উদ্ভাবনকে ত্বরান্বিত করব।
মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি এবং বিকাশ লিমিটেডের মধ্যে সম্প্রতি ২৪/৭ অটোমেটেড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভা কক্ষে গত বৃহস্পতিবার আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান এবং বিকাশ লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর। এই চুক্তির মাধ্যমে মার্কেন্টাইল ব্যাংক তার অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা এবং কার্ড সার্ভিস এর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত বিকাশ লিমিটেড এর দেশজুড়ে এজেন্ট, ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের মার্কেন্টাইল ব্যাংকে একাউন্ট খোলা সাপেক্ষে ২৪/৭ অটোমেটেড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে।
ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির হোসাইন, শামীম আহম্মদ, অসীম কুমার সাহা ও ড. মো. জাহিদ হোসেন; এসইভিপি শাহ মো. সোহেল খুরশীদ ও মোহাম্মদ ইকবাল রেজওয়ান, হেড অব এমআইএস ডিভিশন আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ হারুন, হেড অব উত্তরা ব্রাঞ্চ মুহাম্মদ আমীর হোসেন সরকার, হেড অব গুলশান ব্রাঞ্চ ফরিদ আহমেদ, সিটিও মোহাম্মদ মাহমুদ হাসান, হেড অব আইএমএলডি তপন জেমস রোজারিও এবং বিকাশ লিমিটেডের সিএফও মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর ও সিসিও আলী আহম্মেদ সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
২০২৫-২৬ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের (ইপিএল) সবগুলো ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি। বাংলালিংকের ডিজিটাল পোর্টফোলিওর অংশ এ প্ল্যাটফর্মটি শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাত থেকে শুরু হওয়া ইপিএল -এর ৩৮০টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের ডিজিটাল স্বত্ব কিনে নিয়েছে।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল লিগের রোমাঞ্চ এখন সরাসরি নিজেদের মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইসে উপভোগ করবেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে টফির এ উদ্যোগ।
বাংলাদেশি ডেভেলপারদের তৈরি টফি দেশে উদ্ভাবনের অনন্য উদাহরণ। এ অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনোদনমূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন। ঘরে বসেই হোক, চলার পথে কিংবা দেশের প্রত্যন্ত কোন জায়গা থেকে, টফিতে নিরবচ্ছিন্ন উপভোগ করা যাবে মানসম্পন্ন স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা।
এ বিষয়ে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী ইওহান বুসে বলেন, “ফুটবল খেলার চেয়েও বেশি কিছু। ফুটবল মানেই আবেগ, যা কোটি বাংলাদেশিকে এক করে দেয়। টফিতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ সরাসরি দেখানোর মাধ্যমে আমরা দর্শকদের জন্য শুধুমাত্র বিশ্বমানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাই নিশ্চিত করছি না, পাশাপাশি খেলাধুলা ও বিনোদন উপভোগের ধরন বদলে দিয়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরেও অবদান রাখছি। টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন খেলা এবং চমৎকার সব বিনোদন ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারছেন; যা আরও কানেক্টেড ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখছে এবং দেশকে দ্রুত ডিজিটাল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।”
অত্যাধুনিক স্ট্রিমিং প্রযুক্তি থাকার ফলে টফিতে একসাথে একাধিক ম্যাচ সম্প্রচারিত হয়, যে কারণে দর্শকেরা রিয়েল-টাইমে তাদের পছন্দের দল ও খেলোয়াড়দের খেলা দেখতে পারেন। লাইভ স্ট্রিমিং -এ টফির এ সুবিধা দেশে ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা যেমন সমৃদ্ধ করছে, তেমনি স্পোর্টস লাইভ স্ট্রিমিং -এর ক্ষেত্রেও নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।
খেলার বাইরেও টফিতে বিনোদন ও শিক্ষামূলক এবং জ্ঞানভিত্তিক কনটেন্টের সংখ্যা বাড়ছে, প্ল্যাটফর্মটি আরও সচেতন ও কানেক্টেড সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এক প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট থাকার ফলে টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ তাদের পছন্দের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারছেন, নতুন বিষয় সম্পর্কে জেনে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে পারছেন এবং বিশ্বজুড়ে ঘটা সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কেও জানতে পারছেন।
ইপিএল -এর ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে টফি দেশে বিনোদনের প্রধান প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করেছে। টফি অ্যাপের মাধ্যমেই ইপিএল -এর সব ম্যাচ উপভোগে টফি ডাউনলোড করুন গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে।
টফি:
টফি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম, যা লাইভ টিভি, অন-ডিমান্ড কন্টেন্ট, মৌলিক অনুষ্ঠান এবং বাংলায় ডাব করা এক্সক্লুসিভ আন্তর্জাতিক সিরিজ সরবরাহ করে। বাংলালিংকের একটি পণ্য হিসেবে টফি লাখ লাখ দর্শকের বিনোদনের অভিজ্ঞতাকে বদলে দিতে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে।
এসআরকে গ্রুপ:
এসআরকে গ্রুপ একটি বিশিষ্ট বিনোদন ও মিডিয়া কোম্পানি, যার দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে কন্টেন্ট অধিগ্রহণ, ডাবিং এবং বিতরণের একটি সমৃদ্ধ পোর্টফোলিও রয়েছে। জনপ্রিয় বৈশ্বিক সিরিজগুলোকে স্থানীয় ভাষায় ডাব করার মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক গল্পগুলোকে আঞ্চলিক দর্শকদের আরও কাছে নিয়ে এসেছে।
বাংলালিংক সম্পর্কে:
বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক দেশের মানুষের ক্ষমতায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ‘ডিজিটাল ফর অল’ লক্ষ্য নিয়ে গ্রাহকদের জন্য বিস্তৃত পরিসরে ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করছে প্রতিষ্ঠানটি। বাংলালিংকের সেবার পোর্টফোলিওতে রয়েছে: টেলকো-অ্যাগনোস্টিক সুপার অ্যাপ মাইবিএল, বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি ও দেশের প্রথম এআই-নির্ভর ডিজিটাল লাইফস্টাইল প্যাকেজ রাইজ। নাসডাকের তালিকাভুক্ত বৈশ্বিক ডিজিটাল অপারেটর ভিওন লিমিটেডের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমৃদ্ধ আগামী নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
গত ১৬ আগস্ট ২০২৫-এ ঢাকায় বিশ্বের অন্যতম আইকনিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ড প্রথমবারের মতো গ্লোবাল কমিউনিটি রাইডের ঐতিহ্য নিয়ে আয়োজন করল “রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট”। এ উদ্বোধনী যাত্রায় অংশ নেন ১৪০ জনেরও বেশি রাইডার, যার মাধ্যমে বাংলাদেশি বাইকারদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
রাইডটি শুরু হয় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের আইকনিক ফ্ল্যাগশিপ শোরুম থেকে, আর সমাপ্তি হয় পূবাচলের ছুটি রিসোর্টে, যেখানে তারা রয়্যাল এনফিল্ড রাইডার কমিউনিটির সাথে দিনটি আনন্দে কাটান। “পিওর মোটরসাইক্লিং” এই শ্লোগানে রাইডাররা রয়্যাল এনফিল্ডের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা ও আবেগ ভাগাভাগি করেন। এক সরল আনন্দে রাইডার, মোটরসাইকেল এবং রাস্তা মিলিয়ে মুহূর্তগুলো হয়ে উঠেছিল আনন্দঘন।
এই গ্রুপ রাইডের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতিতে বাইক না চালানো এবং সেফটি গিয়ার ব্যবহার করে রাইড করার উপর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছিল। নিরাপদে রাইড করার মধ্যেও আনন্দ আছে – এটাই ছিল সবার বার্তা। রয়্যাল এনফিল্ড পরিকল্পনা করেছে, আগামীতেও বাংলাদেশে প্রতিমাসে সারা দেশের রয়্যাল এনফিল্ড বাইকারদের নিয়ে এমন গ্রুপ রাইডের আয়োজন করবে, যাতে সবাই একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে এবং বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের রয়্যাল এনফিল্ড কমিউনিটির সাথে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে। এই রাইডগুলো হবে রাইডারের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে - কিছু হবে ছোট রাইড, কিছু হবে দীর্ঘ ও রাতভর রাইড, এমনকি কিছু রাইড দেশের বাইরেও হতে পারে।
বিশ্বব্যাপী সহনশীলতা রাইডের জন্য খ্যাত রয়্যাল এনফিল্ড ‘হিমালয়ান ওডিসি’-র মাধ্যমে সারা বিশ্বের রাইডারদের হিমালয় যাত্রায় নিয়ে যায়। এছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরেবল পাস উমলিং লা জয় করার প্রথম ব্র্যান্ড হিসেবেও রয়্যাল এনফিল্ডের সাফল্য রয়েছে। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট সেই বৈশ্বিক ঐতিহ্যেরই ধারাবাহিকতা, যা রাইডারদের জন্য মহাকাব্যিক রাইড অভিজ্ঞতা তৈরি করে এবং ক্রমবর্ধমান কমিউনিটির মাঝে ‘পিওর মোটরসাইক্লিং ফান’-এর প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয়।
উল্লেখ্য, বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল এনফিল্ড ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের রেডিচে যাত্রা শুরু করে। মোটরসাইকেল নির্মাণে ১২৪ বছরের এই ঐতিহ্য নিয়ে রয়্যাল এনফিল্ড বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইফাদ গ্রুপের সাথে যৌথ অংশীদারিত্বে, ২০২৪ সালে রাজধানী ঢাকায় ফ্ল্যাগশিপ শোরুম ও উৎপাদন কারখানা উদ্বোধনের মাধ্যমে।