মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫
৩ ভাদ্র ১৪৩২

এভিয়ান কমিউনিটির পাখি মেলা শুক্রবার

আপডেটেড
৬ মার্চ, ২০২৩ ১৮:৩৭
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত : ৬ মার্চ, ২০২৩ ১৭:৪৮

শের-ই বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজিত হতে যাচ্ছে ‘এভিয়ান এক্সেটিক বার্ড শো এবং ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৩’।

সরকার নিবন্ধিত শৌখিন পাখি পালকদের সংগঠন ‘এভিয়ান কমিউনিটি’র উদ্যোগে অনুষ্ঠানটি আগামী শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত।

এক বিবৃতিতে সংগঠনটি জানায়, বন্য পাখি পালন করা দণ্ডনীয় অপরাধ। কিন্তু বিদেশ থেকে আমদানি করা পোষা পাখি (কেইজ বার্ড) প্রকৃতিতে বাঁচতে পারে না। এদের জন্ম-মৃত্যু সবই খাঁচায়। তাই এভিয়ান কমিউনিটি দেশীয় প্রকৃতির বন্য পাখি পালনে মানুষকে নিরুৎসাহিত করে এবং বৈধ বিদেশি পোষা পাখি পালনে মানুষকে উৎসাহিত করে। এছাড়াও এই সংক্রান্ত বিষয়ে মানুষকে সচেতন এবং প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করে থাকে।

বিবৃতিতে এভিয়ান কমিউনিটির সভাপতি মোহাম্মদ আলী চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশের পাখিপ্রেমীদের মাঝে ফিঞ্চ, বাজেরিগার, ককাটেল, লাভবার্ড, নিওফেমা প্রজাতির পাখিগুলো খুবই জনপ্রিয়। এই জনপ্রিয় পাঁচটি প্রজাতির পাখি নিয়ে এই প্রতিযোগিতা হতে যাচ্ছে। এ ছাড়াও এবারের এই মেলায় লরি, কনুইর, কাকাতুয়া, ডায়মন্ড ডোভ, ফরপাস, রিংনেক, ম্যাকাওসহ আরও অনেক দৃষ্টিনন্দন পাখির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা।

এই খাতের গুরুত্ব তুলে ধরতে বিবৃতিতে বলা হয়, উন্নত বিশ্বে বৈধ পোষা পাখির পালনের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হয় বিধায় সেখানে পোষা পাখি লালন-পালন একটি শিল্প হিসেবে বিবেচিত হয়। বাংলাদেশে সেই অবোকাঠামো গড়ে না উঠলেও বাংলাদেশের বিশাল বেকার জনগোষ্ঠী বিদেশি বৈধ পোষা পাখি নিয়ে কাজ করলে এই সেক্টর বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের একটি উৎস হিসেবে গড়ে উঠতে পারে। উন্মোচন করতে পারে সম্ভাবনার এক নতুন দিগন্ত। এছাড়া এটি গৃহিনীদের আয়ের একটি উৎসও হয়ে উঠতে পারে। হয়ে উঠতে পারে কিশোর বা স্কুল পড়ুয়া ছেলে মেয়েদের হাত খরচ চালানোর উৎসও।

বাংলাদেশের পোষা পাখি সেক্টরের উন্নয়নের জন্য ২০১৫ সালের এপ্রিলে ফেসবুক গ্রুপ হিসেবে যাত্রা শুরু করে ‘এভিয়ান কমিউনিটি’। কর্মকাণ্ডের পরিধি বাড়াতে ২০১৬ সালের নভেম্বরে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় থেকে নিবন্ধিত হয় এটি। জন্মলগ্ন থেকেই কমিউনিটিটি খাঁচার পোষা পাখি ও পাখি পালকদের উন্নয়নে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বাংলাদেশের এভিয়ান সেক্টরে শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। এছাড়াও বন্য পাখির অভয়ারণ্য তৈরিতে এবং বন্য পাখি পালনে নিরুৎসাহিতকরনসহ বিভিন্ন সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনায়ও এভিয়ান কমিনিউটি অবদান রেখে যাচ্ছে।


বিইউবিটিতে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২০২ শিক্ষার্থী

আপডেটেড ১৮ আগস্ট, ২০২৫ ২৩:৩৬
করপোরেট ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজিতে (বিইউবিটি) আনুষ্ঠানিকভাবে ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২০২ মেধাবী শিক্ষার্থী। বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি অনুষদের ওইসব শিক্ষার্থীদের সফলতার জন্য অনুপ্রাণিত করা হয়। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে ডিনস অ্যাওয়ার্ড সার্টিফিকেট প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠান শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন মো. ইমারুল হক জোয়ার্দ্দার।

তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনারা যে অধ্যবসায় ও নিষ্ঠার সঙ্গে পড়াশোনা করছেন, তার স্বীকৃতি আজ এই ডিনস অ্যাওয়ার্ড। আশা করি এটি আপনাদের আরো উচ্চ লক্ষ্য অর্জনের জন্য প্রেরণা জোগাবে।’

অ্যাওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টের সম্মানিত চেয়ারম্যান আহমেদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘একাডেমিক স্বীকৃতি শুধু অর্জনের আনন্দ নয়, বরং এটি আপনাদেরকে আরো কঠোর পরিশ্রম এবং নতুন উচ্চতায় পৌঁছানোর প্রেরণা দেবে।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ বি এম শওকত আলী। তিনি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের এই সাফল্য প্রমাণ করে যে অধ্যবসায় ও সততা প্রতিশ্রুতির সঙ্গে মিলিত হলে যে কোনো লক্ষ্য অর্জন সম্ভব। ডিনস অ্যাওয়ার্ড একটি মূল্যবান স্বীকৃতি, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক যাত্রাকে আরো সমৃদ্ধ করবে।

সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টের ভাইস চেয়ারম্যান ও উপদেষ্টা প্রফেসর মো. আবু সালেহ।


আইসিবির ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি) এর ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির ১০৬তম সভা গতকাল সোমবার করপোরেশনের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির ১০৫তম সভার সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অগ্রগতি এবং ২০২৪-২০২৫ অর্থবছর এবং ২০২৫-২০২৬ অর্থবছরের জুলাই মাসের লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে অর্জন নিয়ে আলোচনা করা হয়।

ওই সভায় আইসিবির পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবু আহমেদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও আইসিবির মহাব্যবস্থাপকরা, সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা, প্রধান কার্যালয় ও স্থানীয় কার্যালয়ের সকল উপমহাব্যবস্থাপক/সিস্টেম ম্যানেজার, সহকারী মহাব্যবস্থাপক/সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট, বিভাগীয় প্রধান ও সাবসিডিয়ারি কোম্পানিসমূহের অতিরিক্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবং উপ-প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এর পাশাপাশি শাখা অফিসসমূহের শাখা প্রধানরা অনলাইন ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সংযুক্ত ছিলেন।


ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারী ৮ শতাধিক পরিবারকে ২ কোটি টাকার বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

দেশব্যাপী আট শতাধিক কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা কার্ডধারী পরিবারকে দুই কোটি টাকারও বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছে দেশের সর্ববৃহৎ ইলেকট্রিক্যাল, ইলেকট্রনিক্স ও প্রযুক্তি পণ্য বিক্রয় এবং সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠান ‘ওয়ালটন প্লাজা’। আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি সুরক্ষা কার্ডধারী মৃত গ্রাহকের পরিবারদের সমুদয় বকেয়া কিস্তির টাকাও মওকুফ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। মওকুফকৃত বকেয়া কিস্তির পরিমাণও প্রায় দুই কোটি টাকা।

ওয়ালটন প্লাজার ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতির’ আওতায় সুরক্ষা কার্ডধারী গ্রাহকের পরিবারকে এই আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারী গ্রাহকদের জন্য এই সুরক্ষানীতি চালু করে ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃপক্ষ। এই সুরক্ষা নীতির আওতায় দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা থেকে কিস্তিতে পণ্য ক্রয়কারীদের কিস্তি সুরক্ষা কার্ড প্রদান করা হয়। ক্রয়কৃত পণ্যমূল্যের ভিত্তিতে কিস্তি চলমান থাকা অবস্থায় ক্রেতার মৃত্যু হলে ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ এবং তার পরিবারের কোনো সদস্য মৃত্যুবরণ করলে ২৫ হাজার থেকে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। এছাড়াও সুরক্ষা কার্ডধারীর মৃত্যুকালীন সময়ে সংশ্লিষ্ট পণ্যের অনাদায়ী কিস্তির টাকাও মওকুফ করে দিচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী গ্রাহকদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ওয়ালটন প্লাজার কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষানীতি।

ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ রায়হান বলেন, শুধু মুনাফা অর্জনই ওয়ালটন প্লাজার লক্ষ্য নয়। ক্রেতাদের কারণেই ওয়ালটন আজ দেশের শীর্ষ ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড। তাই ক্রেতাদের প্রতি আমাদের অনেক কর্তব্য রয়েছে। তাদেরকে উচ্চমানের পণ্য ও সঠিক সেবা দেয়া আমাদের নৈতিক দায়িত্ব। ওয়ালটন পণ্যের প্রতি ক্রেতাদের আস্থা আরো বৃদ্ধি, গ্রাহকের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন, প্রতিষ্ঠানের সুনাম ও ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল করার লক্ষ্যেই ‘কিস্তি ক্রেতা ও পরিবার সুরক্ষানীতি’ চালু করা হয়। এর আওতায় কোনো কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারী মৃত্যুবরণ করলে দাফনের জন্য সংশ্লিষ্ট ওয়ালটন প্লাজা থেকে তৎক্ষনাৎ পরিবারকে নগদ অর্থ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। এছাড়াও পণ্য মূল্যের ভিত্তিতে পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি সমুদয় বকেয়া কিস্তির টাকা মওকুফ করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে দেশব্যাপী আট শতাধিক কিস্তি সুরক্ষা কার্ডধারীর পরিবারকে দুই কোটি টাকারও বেশি আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছি। এছাড়াও আর্থিক সহায়তা গ্রহণের অপেক্ষায় রয়েছে আরো বেশ কিছু পরিবার।

তিনি জানান, শুধু আর্থিক সহায়তাই প্রদান করা হচ্ছে না; মৃত সুরক্ষা কার্ডধারী পরিবারের যোগ্যতাসম্পন্ন সদস্যের জন্য ওয়ালটনের কর্মসংস্থানেরও ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বিশ্বে একমাত্র ওয়ালটনই কিস্তিতে পণ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের এমন সুরক্ষা ও সুবিধা প্রদান করছে। এই মহৎ উদ্যোগের ফলে একদিকে ওয়ালটন প্লাজার সুনাম ও ভাবমূর্তি আরো উজ্জ্বল হচ্ছে। অন্যদিকে সাধারণ গ্রাহক পরিবারগুলোও উপকৃত হচ্ছেন।

উল্লেখ্য, কিস্তি ক্রেতা সুরক্ষা কার্ডধারীদের আর্থিক সহায়তা প্রদানের পাশাপাশি দেশের স্বনামধন্য হাসপাতাল, ডায়াগনস্টিক সেন্টার, জীবন বীমা, রেস্তোরাঁসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সর্বোচ্চ সেবা ও মূল্যছাড়সহ বিশেষ সুবিধার ব্যবস্থা করেছে ওয়ালটন প্লাজা। কিস্তি ক্রেতারা যেন জীবদ্দশাতেই খাদ্য, বস্ত্র, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন খাতে বিশেষ সুবিধা পান সেজন্যেই এসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে। যা চলমান থাকবে এবং এর আওতা পর্যায়ক্রমে আরও বৃদ্ধি করা হবে বলে জানায় ওয়ালটন প্লাজা কর্তৃপক্ষ।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোরিয়ান সাংস্কৃতিক দিবস উদযাপিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বাংলাদেশ এবং কোরিয়ার সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও জোরদার করার লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গতকাল ১৭ রোববার ‘কোরিয়ান সাংস্কৃতিক দিবস’ উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ চত্বরে দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এসব কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশিপ বিভাগ, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট এবং কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা) বাংলাদেশ যৌথভাবে এই দিবস উদযাপন করে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্গানাইজেশন স্ট্র্যাটেজি এন্ড লিডারশিপ বিভাগের চেয়ারম্যান মো. রাশেদুর রহমানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশে নিযুক্ত কোইকার কান্ট্রি ডিরেক্টর তাইয়ং কিম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মাহমুদ ওসমান ইমাম, আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আবছার কামাল এবং কোইকা বাংলাদেশ অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য মোছা. নাসিমা বেগম বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, এ ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে উভয় দেশের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিনিময়ের ক্ষেত্র আরও সম্প্রসারিত হবে। তিনি আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান।

এই দিবস উপলক্ষে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদ চত্বরে বিভিন্ন স্টল স্থাপন করা হয়। এসব স্টলে কোরিয়ান পোশাক, খাদ্য, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য তুলে ধরা হয়।


জনতা ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর কর্তৃক প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজ ঢাকা ২৫ কর্মদিবসব্যাপী ফাউন্ডেশন কোর্স ফর অফিসার্স (ব্যাচ ০৯/২৫) শীর্ষক প্রশিক্ষণ কোর্স আয়োজন করেছে। গতকাল রোববার ওই কোর্সের উদ্বোধন করেন জনতা ব্যাংক পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মজিবর রহমান।

এ প্রশিক্ষণ কোর্সে ব্যাংকের ৫০ জন অফিসার অংশগ্রহণ করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জনতা ব্যাংক স্টাফ কলেজের ডিজিএম-স্টাফ কলেজ ইনচার্জসহ অন্যান্য নির্বাহী ও অনুষদ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।


ফিলপস প্রদর্শন করল ডিজিটাল ব্যাংকিং উদ্ভাবন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সংযুক্ত আরব আমিরাতভিত্তিক ফিনটেক প্রতিষ্ঠান ফিলপস লিমিটেড ঢাকায় আয়োজন করলো ব্যাংকার্স মিট-২০২৫। দেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নেতারা এবং জ্যেষ্ঠ নির্বাহীদের একত্রিত করে এই অনুষ্ঠানে ভবিষ্যৎমুখী ডিজিটাল ব্যাংকিং নিয়ে আলোচনা, সহযোগিতা এবং দৃষ্টিভঙ্গি বিনিময় হয়।

সিটি ব্যাংক, প্রাইম ব্যাংক ও এবি ব্যাংক-এর সহযোগিতায় আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের পরবর্তী ধাপের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্ভাবন ও কৌশলগত অংশীদারিত্বের দিকগুলো তুলে ধরা হয়।

ফিলপস প্রদর্শন করে তাদের সর্বশেষ প্রযুক্তি সমাধান- যার মধ্যে ছিল ডিজিটাল ঋণ প্রদানের প্ল্যাটফর্ম ও ডিজিটাল কাস্টমার অনবোর্ডিং সলিউশন- যা গ্রাহককেন্দ্রিক পরিবর্তনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে।

ফিলপসের বাংলাদেশ কান্ট্রি ম্যানেজার তুষার হাসান বলেন, আমাদের লক্ষ্য হলো ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গভীর ও দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্ক তৈরি করা এবং তাদের কৌশলগত লক্ষ্যের সঙ্গে আমাদের সমাধানকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা।

অনুষ্ঠানের প্রধান আকর্ষণ ছিল বিশ্ববিখ্যাত ফিউচারিস্ট, আন্তর্জাতিক বেস্টসেলিং লেখক ও মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ব্রেট কিং-এর কী-নোট বক্তব্য। তিনি দেখান কিভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এবং অন্যান্য উদীয়মান প্রযুক্তি বৈশ্বিক আর্থিক খাতকে বদলে দিচ্ছে এবং ঐতিহ্যবাহী ব্যাংক ও ডিজিটাল-প্রথম ফিনটেকের মধ্যে ব্যবধান বাড়িয়ে তুলছে। কিং বলেন, বাংলাদেশ এখনই লিগ্যাসি সিস্টেম ছেড়ে “ভবিষ্যতের ব্যাংক” মডেলে যেতে পারে। তিনি টেকসই উন্নয়ন ও জলবায়ুবিষয়ক ভূমিকার গুরুত্বও তুলে ধরেন এবং Bank 5.0 ধারণা উপস্থাপন করেন, যেখানে ডিজিটাল অবকাঠামো, রিয়েল-টাইম গ্রাহক সংযোগ এবং গ্রাহককেন্দ্রিক উদ্ভাবন প্রতিযোগিতার মূল চালিকাশক্তি হবে।

অনুষ্ঠানে ফিলপস সিটি ব্যাংক ও এবি ব্যাংক-এর সাথে নতুন অংশীদারিত্বের ঘোষণা দেয়। সিটি ব্যাংকের জন্য এই সহযোগিতায় তাদের ফ্ল্যাগশিপ সিটি টাচ ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম সম্পূর্ণভাবে পুনর্গঠন করা হবে, যাতে আরও স্মার্ট ও নিরবচ্ছিন্ন গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত হয়। অন্যদিকে এবি ব্যাংকের অংশীদারিত্বের মাধ্যমে চালু হবে ডিজিটাল ন্যানো লোন সুবিধা।

কী-নোট শেষে, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশ লিমিটেড (ABB)-এর চেয়ারম্যান মাসরুর আরেফিন বলেন, আমরা ফিলপসের প্রতি কৃতজ্ঞ, তারা এমন এক সময়ে ব্রেট কিং-কে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছে যখন আমাদের খাত বড় পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে। ব্যাংকার্স মিট ২০২৫-এর আলোচনা প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির জরুরিতা আরও স্পষ্ট করেছে।

অনুষ্ঠানের সমাপনী বক্তব্যে ফিলপসের সিইও বিশ্বাস ধাকাল বলেন, ফিলপস উদীয়মান বাজারে বছরের পর বছর সফলতার মাধ্যমে অর্জিত প্রযুক্তি ও পরিচালন দক্ষতার সমন্বয়ে বাংলাদেশে এসেছে। আমরা দীর্ঘমেয়াদে এখানে থাকতে চাই এবং ব্যাংক, নিয়ন্ত্রক সংস্থা ও শিল্পের অংশীদারদের সঙ্গে একযোগে কাজ করে ডিজিটাল রূপান্তর ও গ্রাহক-প্রথম উদ্ভাবনকে ত্বরান্বিত করব।


বিকাশের সঙ্গে মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ২৪/৭ অটোমেটেড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা চুক্তি

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি এবং বিকাশ লিমিটেডের মধ্যে সম্প্রতি ২৪/৭ অটোমেটেড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সভা কক্ষে গত বৃহস্পতিবার আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান এবং বিকাশ লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কামাল কাদীর। এই চুক্তির মাধ্যমে মার্কেন্টাইল ব্যাংক তার অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা এবং কার্ড সার্ভিস এর মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে অবস্থিত বিকাশ লিমিটেড এর দেশজুড়ে এজেন্ট, ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটরদের মার্কেন্টাইল ব্যাংকে একাউন্ট খোলা সাপেক্ষে ২৪/৭ অটোমেটেড ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সেবা দেবে।

ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির হোসাইন, শামীম আহম্মদ, অসীম কুমার সাহা ও ড. মো. জাহিদ হোসেন; এসইভিপি শাহ মো. সোহেল খুরশীদ ও মোহাম্মদ ইকবাল রেজওয়ান, হেড অব এমআইএস ডিভিশন আবু ইউসুফ মো. আবদুল্লাহ হারুন, হেড অব উত্তরা ব্রাঞ্চ মুহাম্মদ আমীর হোসেন সরকার, হেড অব গুলশান ব্রাঞ্চ ফরিদ আহমেদ, সিটিও মোহাম্মদ মাহমুদ হাসান, হেড অব আইএমএলডি তপন জেমস রোজারিও এবং বিকাশ লিমিটেডের সিএফও মঈনুদ্দিন মোহাম্মদ রাহগীর ও সিসিও আলী আহম্মেদ সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ সরাসরি দেখা যাবে বাংলালিংকের টফিতে

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

২০২৫-২৬ মৌসুমের ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের (ইপিএল) সবগুলো ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচার করবে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি। বাংলালিংকের ডিজিটাল পোর্টফোলিওর অংশ এ প্ল্যাটফর্মটি শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাত থেকে শুরু হওয়া ইপিএল -এর ৩৮০টি ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের ডিজিটাল স্বত্ব কিনে নিয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ফুটবল লিগের রোমাঞ্চ এখন সরাসরি নিজেদের মোবাইল ও ডিজিটাল ডিভাইসে উপভোগ করবেন বাংলাদেশের দর্শকেরা। ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা আরও সমৃদ্ধ করবে টফির এ উদ্যোগ।

বাংলাদেশি ডেভেলপারদের তৈরি টফি দেশে উদ্ভাবনের অনন্য উদাহরণ। এ অ্যাপের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা যেকোন সময়, যেকোন জায়গা থেকে স্বাচ্ছন্দ্যে বিনোদনমূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারেন। ঘরে বসেই হোক, চলার পথে কিংবা দেশের প্রত্যন্ত কোন জায়গা থেকে, টফিতে নিরবচ্ছিন্ন উপভোগ করা যাবে মানসম্পন্ন স্ট্রিমিং অভিজ্ঞতা।

এ বিষয়ে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী ইওহান বুসে বলেন, “ফুটবল খেলার চেয়েও বেশি কিছু। ফুটবল মানেই আবেগ, যা কোটি বাংলাদেশিকে এক করে দেয়। টফিতে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের সব ম্যাচ সরাসরি দেখানোর মাধ্যমে আমরা দর্শকদের জন্য শুধুমাত্র বিশ্বমানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাই নিশ্চিত করছি না, পাশাপাশি খেলাধুলা ও বিনোদন উপভোগের ধরন বদলে দিয়ে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তরেও অবদান রাখছি। টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ একটি প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে বিশ্বের বিভিন্ন খেলা এবং চমৎকার সব বিনোদন ও শিক্ষামূলক কনটেন্ট উপভোগ করতে পারছেন; যা আরও কানেক্টেড ও জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখছে এবং দেশকে দ্রুত ডিজিটাল ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।”

অত্যাধুনিক স্ট্রিমিং প্রযুক্তি থাকার ফলে টফিতে একসাথে একাধিক ম্যাচ সম্প্রচারিত হয়, যে কারণে দর্শকেরা রিয়েল-টাইমে তাদের পছন্দের দল ও খেলোয়াড়দের খেলা দেখতে পারেন। লাইভ স্ট্রিমিং -এ টফির এ সুবিধা দেশে ফুটবলপ্রেমীদের অভিজ্ঞতা যেমন সমৃদ্ধ করছে, তেমনি স্পোর্টস লাইভ স্ট্রিমিং -এর ক্ষেত্রেও নতুন মানদণ্ড তৈরি করেছে।

খেলার বাইরেও টফিতে বিনোদন ও শিক্ষামূলক এবং জ্ঞানভিত্তিক কনটেন্টের সংখ্যা বাড়ছে, প্ল্যাটফর্মটি আরও সচেতন ও কানেক্টেড সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখছে। এক প্ল্যাটফর্মে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট থাকার ফলে টফির মাধ্যমে কোটি মানুষ তাদের পছন্দের অনুষ্ঠান উপভোগ করতে পারছেন, নতুন বিষয় সম্পর্কে জেনে নিজেদের দক্ষতা বাড়াতে পারছেন এবং বিশ্বজুড়ে ঘটা সাম্প্রতিক ঘটনাবলী সম্পর্কেও জানতে পারছেন।

ইপিএল -এর ম্যাচ সরাসরি সম্প্রচারের মাধ্যমে টফি দেশে বিনোদনের প্রধান প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নিজেদের অবস্থান আরও শক্তিশালী করেছে। টফি অ্যাপের মাধ্যমেই ইপিএল -এর সব ম্যাচ উপভোগে টফি ডাউনলোড করুন গুগল প্লে­ স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে।

টফি:

টফি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ডিজিটাল বিনোদন প্ল্যাটফর্ম, যা লাইভ টিভি, অন-ডিমান্ড কন্টেন্ট, মৌলিক অনুষ্ঠান এবং বাংলায় ডাব করা এক্সক্লুসিভ আন্তর্জাতিক সিরিজ সরবরাহ করে। বাংলালিংকের একটি পণ্য হিসেবে টফি লাখ লাখ দর্শকের বিনোদনের অভিজ্ঞতাকে বদলে দিতে নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছে।

এসআরকে গ্রুপ:

এসআরকে গ্রুপ একটি বিশিষ্ট বিনোদন ও মিডিয়া কোম্পানি, যার দক্ষিণ এশিয়া জুড়ে কন্টেন্ট অধিগ্রহণ, ডাবিং এবং বিতরণের একটি সমৃদ্ধ পোর্টফোলিও রয়েছে। জনপ্রিয় বৈশ্বিক সিরিজগুলোকে স্থানীয় ভাষায় ডাব করার মাধ্যমে তারা আন্তর্জাতিক গল্পগুলোকে আঞ্চলিক দর্শকদের আরও কাছে নিয়ে এসেছে।

বাংলালিংক সম্পর্কে:

বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক দেশের মানুষের ক্ষমতায়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। ‘ডিজিটাল ফর অল’ লক্ষ্য নিয়ে গ্রাহকদের জন্য বিস্তৃত পরিসরে ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করছে প্রতিষ্ঠানটি। বাংলালিংকের সেবার পোর্টফোলিওতে রয়েছে: টেলকো-অ্যাগনোস্টিক সুপার অ্যাপ মাইবিএল, বিনোদন প্ল্যাটফর্ম টফি ও দেশের প্রথম এআই-নির্ভর ডিজিটাল লাইফস্টাইল প্যাকেজ রাইজ। নাসডাকের তালিকাভুক্ত বৈশ্বিক ডিজিটাল অপারেটর ভিওন লিমিটেডের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক উদ্ভাবন ত্বরান্বিত করার পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সমৃদ্ধ আগামী নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।


‘রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট’ – গ্লোবাল রাইডিং ঐতিহ্যের নতুন যাত্রা বাংলাদেশে

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

গত ১৬ আগস্ট ২০২৫-এ ঢাকায় বিশ্বের অন্যতম আইকনিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রয়্যাল এনফিল্ড প্রথমবারের মতো গ্লোবাল কমিউনিটি রাইডের ঐতিহ্য নিয়ে আয়োজন করল “রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট”। এ উদ্বোধনী যাত্রায় অংশ নেন ১৪০ জনেরও বেশি রাইডার, যার মাধ্যমে বাংলাদেশি বাইকারদের জন্য এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।

রাইডটি শুরু হয় রাজধানীর তেজগাঁওয়ে অবস্থিত রয়্যাল এনফিল্ডের আইকনিক ফ্ল্যাগশিপ শোরুম থেকে, আর সমাপ্তি হয় পূবাচলের ছুটি রিসোর্টে, যেখানে তারা রয়্যাল এনফিল্ড রাইডার কমিউনিটির সাথে দিনটি আনন্দে কাটান। “পিওর মোটরসাইক্লিং” এই শ্লোগানে রাইডাররা রয়্যাল এনফিল্ডের প্রতি তাঁদের ভালোবাসা ও আবেগ ভাগাভাগি করেন। এক সরল আনন্দে রাইডার, মোটরসাইকেল এবং রাস্তা মিলিয়ে মুহূর্তগুলো হয়ে উঠেছিল আনন্দঘন।

এই গ্রুপ রাইডের মাধ্যমে অতিরিক্ত গতিতে বাইক না চালানো এবং সেফটি গিয়ার ব্যবহার করে রাইড করার উপর গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছিল। নিরাপদে রাইড করার মধ্যেও আনন্দ আছে – এটাই ছিল সবার বার্তা। রয়্যাল এনফিল্ড পরিকল্পনা করেছে, আগামীতেও বাংলাদেশে প্রতিমাসে সারা দেশের রয়্যাল এনফিল্ড বাইকারদের নিয়ে এমন গ্রুপ রাইডের আয়োজন করবে, যাতে সবাই একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে এবং বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বের রয়্যাল এনফিল্ড কমিউনিটির সাথে সম্পর্ক বজায় রাখতে পারে। এই রাইডগুলো হবে রাইডারের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে - কিছু হবে ছোট রাইড, কিছু হবে দীর্ঘ ও রাতভর রাইড, এমনকি কিছু রাইড দেশের বাইরেও হতে পারে।

বিশ্বব্যাপী সহনশীলতা রাইডের জন্য খ্যাত রয়্যাল এনফিল্ড ‘হিমালয়ান ওডিসি’-র মাধ্যমে সারা বিশ্বের রাইডারদের হিমালয় যাত্রায় নিয়ে যায়। এছাড়া বিশ্বের সর্বোচ্চ মোটরেবল পাস উমলিং লা জয় করার প্রথম ব্র্যান্ড হিসেবেও রয়্যাল এনফিল্ডের সাফল্য রয়েছে। বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত রয়্যাল এনফিল্ড রাইডআউট সেই বৈশ্বিক ঐতিহ্যেরই ধারাবাহিকতা, যা রাইডারদের জন্য মহাকাব্যিক রাইড অভিজ্ঞতা তৈরি করে এবং ক্রমবর্ধমান কমিউনিটির মাঝে ‘পিওর মোটরসাইক্লিং ফান’-এর প্রতি ভালোবাসা ছড়িয়ে দেয়।

উল্লেখ্য, বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী মোটরসাইকেল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান রয়্যাল এনফিল্ড ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের রেডিচে যাত্রা শুরু করে। মোটরসাইকেল নির্মাণে ১২৪ বছরের এই ঐতিহ্য নিয়ে রয়্যাল এনফিল্ড বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করে ইফাদ গ্রুপের সাথে যৌথ অংশীদারিত্বে, ২০২৪ সালে রাজধানী ঢাকায় ফ্ল্যাগশিপ শোরুম ও উৎপাদন কারখানা উদ্বোধনের মাধ্যমে।


বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের পাশে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

রাজধানীর উত্তরায় দিয়াবাড়িতে প্রশিক্ষণরত যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে শিক্ষার্থীসহ ৩৩ জন নিহতের ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কর্তৃপক্ষ।

বুধবার মাইলস্টোনের প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল (অব.) নুরন নবী ও অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম এক বিবৃতিতে নিহতদের প্রতি গভীর শোক ও পরিবারের পাশে থাকার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

একই সঙ্গে তারা উদ্ধারকাজে সংশ্লিষ্ট বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের ধন্যবাদ জানান।

গত ২১ জুলাই দুপুরে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি এফটি-৭ বিজিআই যুদ্ধবিমান মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ডিয়াবাড়ি ক্যাম্পাসে বিধ্বস্ত হয়। এ দুর্ঘটনায় ২৭ শিক্ষার্থী, ২ শিক্ষক, ৩ অভিভাবক ও ১ আয়া প্রাণ হারান। আহত ৩৪ জন চিকিৎসাধীন।

৬ আগস্ট কলেজ এবং ১১ আগস্ট স্কুল শাখায় পাঠদান শুরু হয়েছে। চালু আছে নিয়মিত কাউন্সেলিং কার্যক্রম। ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের শিক্ষার্থীদের নতুন ভবনে স্থানান্তর করা হয়েছে।

১১ আগস্ট শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। ওই দিন মাইলস্টোন প্রতিনিধিরা সরকারের কাছে প্রয়োজনীয় সহায়তার আহ্বান জানান।

১২ আগস্ট মানববন্ধন করেন নিহতদের স্বজনরা। তাদের দাবির প্রতি একাত্মতা প্রকাশ করেছে মাইলস্টোন কর্তৃপক্ষ। এ সময় ‘ভুয়া চিঠি’ ইস্যুতে প্রতিষ্ঠানটি জানায়, সেটি তাদের প্যাডে নয় এবং কর্তৃপক্ষের কোনো স্বাক্ষরও নেই।

মাইলস্টোন কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ক্যাম্পাস নিরাপদ এবং যথাযথ অনুমোদন নিয়ে ভবন নির্মিত হয়েছে। গুজব ও অপপ্রচারে কান না দিতে সবার প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।


মোমো কিস্তিতে ক্রেডিট কার্ড ছাড়াই ভিভো ওয়াই৪০০

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ক্রেডিট কার্ডের কোনোরকম ঝামেলা ছাড়াই, সহজেই মোমো কিস্তিতে ভিভো ওয়াই৪০০ কেনার সুযোগ দিচ্ছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা ব্র্যান্ড ভিভো । ৩ থেকে ৬ মাস মেয়াদি এই কিস্তিতে ফোনের ২০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ইএমআই সুবিধায় ক্রেতারা সহজেই ফোনটি কিনতে পারবেন। সাশ্রয়ী কিস্তি এবং আধুনিক ফিচারের সমন্বয়ে ভিভো ওয়াই৪০০ হাতে পাওয়া এখন আরও সহজ।

৬০০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারির কারণে ভিভো ওয়াই৪০০ সারাদিনের পাওয়ার ব্যাকআপ দেবে নিশ্চিন্তে। ৪৪ ওয়াট ফ্ল্যাশচার্জে দ্রুত চার্জ হয়ে যাবে, আর একবার চার্জে টানা ৬১ ঘণ্টা পর্যন্ত গান শোনা যাবে। দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি প্রযুক্তির ফলে ৪ বছর পরও ব্যাটারির ক্ষমতা থাকবে প্রায় ৮০% অক্ষত।

আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি স্পেশালিস্ট ভিভো ওয়াই৪০০ এ থাকছে আইপি৬৮ ও আইপি৬৯ রেটিংস। ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে দুটি ভিন্ন স্টোরেজ অপশনে। যার, ৮ জিবি র্যামের সাথে ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম ২৭,৯৯৯ টাকা এবং ২৫৬ জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম ২৯,৯৯৯ টাকা। সাথে থাকছে ৮ জিবি র্যাম এক্সটেন্ড করার অপশন। ফোনটিতে ফান টাচ ওএস১৫ ভার্সন থাকায় ৫০ মাস পর্যন্ত নিশ্চিত করবে স্মুথ এক্সপেরিয়েন্স। তাই, যেকোনো অ্যাপ চালানো কিংবা ফাইল সংরক্ষণ করা যায় খুব সহজেই। ভিভোর ওয়াই সিরিজের নতুন এই ফ্ল্যাগশিপ ফোনে প্রসেসর হিসেবে আছে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫। যা, দৈনন্দিন কাজ থেকে শুরু করে বিনোদনের সব চাহিদা পূরণে সক্ষম।

স্লিক ডিজাইন আর ইউনিক ফিনিশে ভিভো ওয়াই৪০০ দিচ্ছে আরও প্রিমিয়াম ফিল। মাত্র ৭.৯ মিমি পাতলা ফ্ল্যাট-ফ্রেম ইউনিবডি ডিজাইন ফোনটিকে দিয়েছে স্লিক একটি লুক। ইউনিক কুশন-কাট ডায়মন্ড ক্যামেরা ফোনটির লুকে যোগ করেছে এক্সট্রা কমপ্লিমেন্ট। ডাইনামিক গ্রিন ও পার্ল হোয়াইট দুটি ভিন্ন এবং ইউনিক কালার অপশনে পাওয়া যাচ্ছে ফোনটি। বিশেষ করে ডাইনামিক গ্রিন কালারটি আলোর নিচে ঝলমল করে নানা শেডে, যা ফোনটিকে দেয় একটি স্টাইলিশ গ্ল্যামার। আর পার্ল হোয়াইট কালার ফুটিয়ে তোলে এলিগেন্সকে।

এছাড়াও, আল্ট্রা স্লিম বেজেল এর ৬.৬৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে ফোনটিকে দেয় একটি প্রিমিয়াম ফিনিশ। ৯১.৯% স্ক্রিন-টু-বডি রেশিও এবং ১৮০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস থাকায় আরও ব্রাইট ও ক্লিয়ার ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্সে সবাইকে মুগ্ধ করছে। এসজিএস ব্লু লাইট সার্টিফিকেশন থাকায় দীর্ঘসময় স্ক্রিন ব্যবহার করলেও চোখে অস্বস্তি হয় না।

আধুনিক মিনিমালিস্টিক ডিজাইন ও দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ভিভো ওয়াই৪০০ ব্যবহারকারীর জন্য দিচ্ছে এক পূর্ণাঙ্গ অভিজ্ঞতা। আর সহজ ও সাশ্রয়ী মোমো কিস্তির সুবিধা থাকায় ফোনটি কেনা এখন আরও সহজ।


ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজের নতুন লোগো উন্মোচন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

আবাসন খাতে নির্ভরযোগ্য নাম ম্যাগনোলিয়া প্রপার্টিজ লিমিটেড রাজধানী ঢাকায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তাদের নতুন লোগো উন্মোচন করেছে। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ রিয়েল এস্টেট খাতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।

নতুন লোগোটি কেবল একটি চিত্র নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি ও ব্র্যান্ড পরিচয়ের প্রতিফলন। গত কয়েক বছরে একাধিক সফল প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং গ্রাহকদের আস্থার জায়গা হয়ে ওঠার ধারাবাহিকতায় সময়োপযোগী এক আধুনিক ব্র্যান্ড রূপ প্রয়োজন ছিল, যার ফলাফল এই রিব্র্যান্ডিং।

অনুষ্ঠানে ম্যাগনোলিয়া প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিপু সুলতান বলেন, ‘একটি অ্যাপার্টমেন্ট শুধু বসবাসের জায়গা নয়, এটি আমাদের স্বস্তি ও প্রশান্তির জায়গা। আমরা চাই প্রতিটি গ্রাহক যেন আধুনিক সুযোগ-সুবিধা ও উন্নত নির্মাণের মাধ্যমে একটি পরিপূর্ণ ঠিকানা খুঁজে পান।’

যারা ঢাকায় হাই ভ্যালু অ্যাপার্টমেন্ট খুঁজছে তাদের জন্য একটি আদর্শ নাম ম্যাগনোলিয়া প্রোপারটিস। বর্তমানে ম্যাগনোলিয়ার বেশ কয়েকটি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প চলমান রয়েছে। এর মধ্যে জলসিঁড়ি আবাসন, উত্তরা এবং আফতাব নগরের আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পগুলো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব প্রকল্পে নাগরিক জীবনের প্রয়োজনীয় সব আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

ভবিষ্যতের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যেমন: ধানমন্ডি, মিরপুর সহ সাভারে, নতুন এপার্টমেন্ট প্রকল্প তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আরও আধুনিক, টেকসই ও হাই ভ্যালু অ্যাপার্টমেন্ট ডিজাইন নিয়ে কাজ করছে ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজ।

নতুন লোগোর মাধ্যমে ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজ আবারও জানিয়ে দিয়েছে তাদের প্রতিশ্রুতি—আস্থা, গুণমান ও স্বপ্ন পূরণের নির্ভরযোগ্য নাম হয়ে প্রতিটি গ্রাহককে উপহার দিতে চায় একটি পরিপূর্ণ আবাসন।


ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি কনভেনশন সেন্টারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক আবদুল আউয়াল মিন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মুখলেসুর রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আব্দুস সাত্তার সরকার, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. জুলকার নায়েন, স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক ড. মেলিতা মেহজাবিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিল চৌধুরী, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘ন্যাশনাল ব্যাংকে অতীতে অনেক কিছুই হয়েছে, তবে আগামীতে এই ব্যাংকে কোনো অনিয়ম ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সবাই আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে ব্যাংকটির সুনাম ও অবস্থানকে পুনরুদ্ধার করতে।’

এ ছাড়া আগামী বছরের মধ্যে ব্যাংকের সার্বিক অবস্থা বর্তমান থেকে ভালো হবে বলে শেয়ারহোল্ডারদের আশ্বস্ত করেন তিনি।

ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিল চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান অবস্থা উন্নত করার জন্য আমরা সব কর্মীরা একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার সব উদ্যোগ কেবলমাত্র ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার, কর্মীবাহিনী এবং গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা ও আস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতেই নিবেদিত। আমি বিশ্বাস করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ন্যাশনাল ব্যাংক তার হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে।’

ন্যাশনাল ব্যাংকের কোম্পানি সচিব ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. কায়সার রশীদের সঞ্চালনায় সভায় ২০২৪ সমাপনী বছরের আর্থিক বিবরণী, নিরীক্ষক নিয়োগসহ নির্ধারিত আলোচ্যসূচি অনুমোদিত হয়।


banner close