উত্তরা মোটর্স বাজাজের সব মোটরসাইকেল ঢাকা বাইক শোতে নিয়ে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার থেকে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিউশন সেন্টার, পূর্বাচলে অনুষ্ঠিত ঢাকা বাইক শোতে উত্তরা মোটর্স বাজাজের জনপ্রিয় ও সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া মোটরসাইকেলের সব মডেল নিয়ে এসেছে। শনিবার পর্যন্ত চলবে এই বাইক শো। বাংলাদেশে বাজাজ মোটরসাইকেলের একমাত্র পরিবেশক উত্তরা মোটর্স।
বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের বিক্রয় ও বিপণন কর্মকর্তাদের সংগঠন ইলেকট্রনিক মিডিয়া মার্কেটিং অ্যাসোসিয়েশন(ইমার) সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মোহনা টেলিভিশনের সিইও এবং হেড অব মার্কেটিং তছলিম চৌধুরী। আর সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন জিটিভির হেড অব সেলস এন্ড মার্কেটিং ফেরদৌস নাঈম পরাগ। শনিবার দুপুরে রাজধানীর একটি হোটেলে ইমার বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর প্রধান কমিশনার সহিদুল ইসলাম এবং নির্বাচন কমিশনার মিনহাজ উদ্দিন ও ডক্টর আল আমিন আগামী দুবছরের জন্য ২১ সদস্যের কমিটি গঠন করেন। এতে সহ-সভাপতি পদে ইটিভির জাকারিয়া হোসেন জয়, চ্যানেল আইয়ের জিয়াউল হক সুমন, স্টার নিউজের জহিরুল ইসলাম ও ; যুগ্ম সম্পাদকের দুই পদে গ্লোবাল টিভির রফিকুল রহমান নিক্সন ও বিজয় টিভির মাহামুদুল হাসান, অর্থ সম্পাদক এটিএন বাংলার আবদুল মালেক, সাংগঠনিক সম্পাদক দুরন্ত টেলিভিশনের আশিকুর রহমান অভী, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক জিটিভির দীন ইসলাম তপু, প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক এখন টিভির সরকার হানিফ রাফি, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক চ্যানেল আইয়ের লিমা আক্তার শিমু, আইন সম্পাদক এটিএন নিউজের কারিন কামাল এবং দপ্তর সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন চ্যানেল নাইনের সাইফুল আলম তপু। এছাড়া নির্বাহী সদস্যের সাতটি পদে নির্বাচিত হয়েছেন মাছরাঙ্গা টিভির আবদুস সালাম সোহাগ, একাত্তর টিভির সোহাগ হোসেন, দেশ টিভির আরিফুল ইসলাম রাজীব, এস এ টিভির শাকিলুর রহমান, এশিয়ান টিভির মাহমুদ জনি, ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির এস এম জুবায়ের ও ডিবিসি নিউজের কে এম রাশেদুল। সবার সহযোগিতায় সংগঠনকে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয় জানান ইমার নব-নির্বাচিত সভাপতি তছলিম চৌধুরী।
শরীয়াহ্ ভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. আমদানি, রপ্তানী ও রেমিটেন্স বৃদ্ধিকল্পে গ্রাহকদেরকে সকল প্রকার সহযোগিতা করছে। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন হয়েছে। ব্যাংক কর্তৃপক্ষ ব্যাংকের ১৭৪ টি শাখা ও উপ-শাখায় এ সেবা গ্রহণের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিক আহ্বান জানাচ্ছে।
হাই-টেক লাইফষ্টাইল এন্ড ফার্নিচারের ৯ম শো-রুম ও প্রথম ফ্ল্যাগশিপ শো-রুমের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠান সম্প্রতি বেগম রোকেয়া সরণি, কাজীপাড়া, মিরপুর, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফার্নিচার সমিতির সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব সেলিম এইচ রহমান ও অনুষ্ঠানের পরিবেশ আনন্দে মুখরিত করার জন্য উপস্থিত ছিলেন প্রখ্যাত অভিনেতা আবুল হায়াত। এছাড়া আরো উপস্থিত ছিলেন হাই-টেক পরিবারবর্গ ও যুবকদের মধ্যে মাইলফলক অর্জনকারী জনাব মাহমুদ বিন আমিন, হাই-টেক লাইফষ্টাইল এন্ড ফার্নিচারের সিইও জনাবা সৈয়দা মোহসিনা জাহান এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উক্ত শো-রুমটি আমাদের সকল শো-রুমের থেকে আলাদা ও বৈচিত্র্যপূর্ণ এবং আধুনিক। এই শো-রুমে সম্মানিত ক্রেতারা পাবেন সকল ধরনের নান্দনিক ডিজাইনের গৃহসজ্জার আসবাবপত্র ও আধুনিক অফিস ফার্নিচার। নতুন থেকে নতুনত্বের ছোঁয়া, যা আপনার গৃহকে করবে রুচিশীল ও মাধুর্যের জন্য এক অপরূপ শোভা।
বাংলাদেশ ব্যাংক ও প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.-এর যৌথ উদ্যোগে মাসব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)-এর অর্থায়নে এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের বাস্তবায়নে “স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রাম (SICIP)”-এর আওতায় এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
সম্প্রতি রাজধানীর নিকুঞ্জে প্রাইম টাওয়ারে আয়োজিত এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ২৫ জন উদ্যোক্তার মাঝে সনদপত্র বিতরণ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওশাদ মোস্তফা, পরিচালক, এসএমই অ্যান্ড এসপিডি, বাংলাদেশ ব্যাংক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মো. নজরুল ইসলাম, স্কিলস ফর ইন্ডাস্ট্রি কম্পিটিটিভনেস অ্যান্ড ইনোভেশন প্রোগ্রাম-এর ডিরেক্টর এবং অতিরিক্ত পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং মো. আইয়ুব আলী, যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক।
অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন এম. নাজিম এ. চৌধুরী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন মামুর আহমেদ, হেড অব ডিস্ট্রিবিউশন এবং মোহাম্মদ আমিনুর রহমান, হেড অব এসএমই, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.-এর অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
এই প্রশিক্ষণ প্রোগ্রামের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি, ব্যবসা পরিচালনা সক্ষমতা উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনী ব্যবসায়িক চিন্তাধারার বিকাশে সহায়ক ভূমিকা রাখছে প্রাইম ব্যাংক, যা দেশের এসএমই খাতের টেকসই প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় কনগ্লোমারেট ডিবিএল গ্রুপকে উন্নত ডিজিটাল ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সল্যুশন সেবা দিতে প্রতিষ্ঠানটির সাথে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এ সেবা ডিবিএল গ্রুপের পেমেন্ট কার্যক্রমকে করবে আরো গতিশীল ও ঝামেলাহীন।
এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংক ডিবিএল গ্রুপের ইআরপি সিস্টেমের সঙ্গে হোস্ট-টু-হোস্ট (H2H) সংযোগ স্থাপন করেছে। এই ইন্টিগ্রেশনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে পেমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। ব্যাংকটির কর্পোরেট ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ‘কর্পনেট মেকার মডিউল’ ম্যানুয়াল কাজের প্রয়োজনীয়তা দূর করে কার্যক্রমে গতিশীলতা নিশ্চিত করবে। এই ডিজিটাল সিস্টেমের ফলে ট্রানজ্যাকশনের তাৎক্ষণিক আপডেট পাওয়া যাবে, দ্রুত পেমেন্ট সম্পন্ন হবে এবং নিরাপদ ও সুরক্ষিত চ্যানেলে ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত হবে।
৫ অক্টোবর ২০২৫ ডিবিএল গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ট্রেজারি, এফআই অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যান্ড ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং মো. শাহীন ইকবাল, সিএফএ। ডিবিএল গ্রুপের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আব্দুল ওয়াহেদ, ভাইস চেয়ারম্যান এম. এ. রহিম এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড গ্রুপ সিইও এম. এ. কাদের (অনু)।
এই চুক্তিটি কর্পোরেট গ্রাহকদের আধুনিক, কার্যকর ও প্রযুক্তিনির্ভর ব্যাংকিং সল্যুশন প্রদানে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। ডিবিএল গ্রুপের অন্যতম প্রধান পেমেন্ট ব্যাংক হিসেবে উদ্ভাবনী ও ডিজিটাল ব্যাংকিং সুবিধার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা আরো উন্নত করতে ব্র্যাক ব্যাংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯৪টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ গ্রাহকদের জন্য নিয়ে আসছে কেনাকাটার অন্যতম সেরা সুযোগ— '১০.১০ ব্র্যান্ড রাশ ক্যাম্পেইন'। দেশের সেরা ব্র্যান্ডগুলোর পণ্য অবিশ্বাস্য ছাড়ে গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দিতে এই ক্যাম্পেইনটি ৯ অক্টোবর রাত ৮টা থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৬ অক্টোবর, ২০২৫ পর্যন্ত। ক্রেতারা এই ক্যাম্পেইনে ফ্ল্যাশ সেল ও মেগা ডিলে ৮০% পর্যন্ত ছাড়, হট ডিলে ৭৫% পর্যন্ত ছাড় এবং বহুল জনপ্রিয় ১০/১০০/১০০০/১০০০০ টাকার বিশেষ ডিল উপভোগ করতে পারবেন।
বিশেষ করে, ১০ টাকার ডিল ১০ ও ১১ অক্টোবর দুপুর ৩টা ও রাত ৯টা এবং ১২ থেকে ১৬ অক্টোবর প্রতিদিন দুপুর ৩টায় অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়াও থাকছে ডাবল টাকা ভাউচার, ব্র্যান্ডের ওপর ৫০% পর্যন্ত ডিসকাউন্ট এবং নির্বাচিত পণ্যে ফ্ল্যাট ৫০% ছাড়। কেনাকাটাকে আরও সুবিধাজনক করতে সাইট-ওয়াইড ডেলিভারি ডিসকাউন্ট এবং ৭৯৯ টাকা বা তার বেশি অর্ডারে ফ্রি ডেলিভারির সুবিধা যুক্ত করা হয়েছে।
এই ১০.১০ ক্যাম্পেইনে দারাজ মল- যা দারাজের একটি ডেডিকেটেড চ্যানেল, গ্রাহকদের দিচ্ছে ১০০% আসল পণ্য কেনার নিশ্চয়তা। কোনো পণ্য নকল প্রমাণিত হলে, শর্তাবলী সাপেক্ষে, দারাজ মল ক্রেতাকে তিনগুণ অর্থ ফেরত দেওয়ার গ্যারান্টি দিচ্ছে। ক্রেতারা দারাজ অ্যাপের হোমপেজ থেকেই সরাসরি দারাজ মলে প্রবেশ করতে পারবেন, যেখানে ডানো, লোটো এবং হায়ার সহ অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডের পণ্যে পাওয়া যাবে এক্সক্লুসিভ ডিসকাউন্ট।
এই ক্যাম্পেইনের প্রধান আকর্ষণ হলো দুটি মেগা কনটেস্ট। ক্যাম্পেইন চলাকালীন চলবে 'দারাজ জ্যাকপট – বাই মোর অ্যান্ড উইন' প্রতিযোগিতা, যেখানে সর্বোচ্চ সংখ্যক সফল অর্ডার দিয়ে একজন ভাগ্যবান ক্রেতা জিততে পারেন ডেটল ব্র্যান্ডের সৌজন্যে একটি রিভো সি৩২ওয়াই ইলেকট্রিক স্কুটার। অন্যদিকে, ক্যাম্পেইনের আগে আয়োজিত 'অ্যাড টু কার্ট অ্যান্ড উইন' (৫–৯ অক্টোবর) প্রতিযোগিতার বিজয়ী পাবেন শামান ইন্টারন্যাশনালের সৌজন্যে একটি হায়ার ৭ কেজি টপ লোড অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন। ক্যাম্পেইনের শুরুতে, ৯ অক্টোবর থাকছে 'মিডনাইট রাশ আওয়ার', যেখানে রাত ৯টা থেকে ১০টা এবং রাত ১২টা থেকে ১টার মধ্যে ৮% হাই-ভ্যালু ভাউচার দেওয়া হবে। এছাড়া প্রতিদিন 'ফ্ল্যাশ ভাউচার' পাওয়ার সুযোগ তো থাকছেই।
গ্রাহকদের নির্দিষ্ট ক্যাটাগরি ও ব্র্যান্ডের সেরা ডিল পেতে বিশেষ দিনগুলো নির্ধারণ করা হয়েছে- ১০ অক্টোবর থাকছে লাইফস্টাইল ডে, ১১ অক্টোবর আইসিই ব্র্যান্ড ডে, ১২ অক্টোবর ফ্যাশন ডে এবং রিয়েলমি ব্র্যান্ড ডে, ১৪ অক্টোবর ইলেকট্রনিক্স ডে এবং বাটা ব্র্যান্ড ডে এবং ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবর এফএমসিজি ডে। এর মধ্যে ১৫ অক্টোবর ইউনিলিভার পার্সোনাল কেয়ারের ব্র্যান্ড ডে-ও অন্তর্ভুক্ত। গ্রাহকরা যাতে সর্বোচ্চ সঞ্চয় করতে পারেন, সেজন্য দারাজ বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সাথে একত্রিত হয়েছে। এর ফলে ক্রেতারা প্রিপেমেন্টের ওপর ১২% পর্যন্ত ছাড়, বিকাশ ব্যবহারকারীদের জন্য এক্সক্লুসিভ ভাউচার এবং ইবিএল ও প্রাইম ব্যাংকের মাধ্যমে ইএমআই সুবিধা গ্রহণ করতে পারবেন। দারাজ চয়েস-এ থাকছে '৪টি কিনলে ফ্রি ডেলিভারি' এবং '৫টি কিনলে ১টি ফ্রি সহ ফ্রি ডেলিভারি'-এর মতো বিশেষ অফার।
এই ‘ব্র্যান্ড রাশ ১০.১০ ক্যাম্পেইন’ শক্তিশালী পৃষ্ঠপোষকদের সমর্থনে আয়োজিত হচ্ছে। রেকিট এবং ম্যারিকো থাকছে এক্সক্লুসিভ প্ল্যাটিনাম পার্টনার হিসেবে, গোদরেজ এবং ইউনিলিভার গোল্ড স্পন্সর হিসেবে এবং রিয়েলমি ও হিমালয়া সিলভার স্পন্সর হিসেবে। ইলেকট্রনিক্স, ফ্যাশন, হোম অ্যাপ্লায়েন্সেস এবং লাইফস্টাইলসহ সকল প্রধান ক্যাটাগরিতে থাকছে বিশেষ অফার।
দারাজ বাংলাদেশের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার কামরুল হাসান বলেন, "'ব্র্যান্ড রাশ' ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে আমরা আবারও প্রমাণ করছি যে দারাজ হচ্ছে বাংলাদেশে মানসম্মত ব্র্যান্ডেড পণ্যের কেনাকাটার চূড়ান্ত গন্তব্য। দেশের লক্ষ লক্ষ ক্রেতা এবং স্থানীয়-আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর সাথে আমাদের বিশ্বস্ত অংশীদারিত্ব ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়কেই সেরা সুবিধা দিচ্ছে। এই ক্যাম্পেইনটি শুধুমাত্র ছাড়ের সুযোগ নয়—এটি গ্রাহকদের সেরা মূল্য ও চমৎকার অভিজ্ঞতার সাথে আসল ব্র্যান্ডের পণ্য কেনার নিশ্চয়তা দেয়।"
রিয়েল-টাইম আপডেট, ফ্ল্যাশ ড্রপ ও ভাউচার পেতে গ্রাহকদের দারাজ অ্যাপ এবং দারাজ বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেলগুলোতে যুক্ত থাকতে উৎসাহিত করা হচ্ছে।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি. সম্প্রতি এশিয়ানেট লিমিটেডের সঙ্গে একটি কৌশলগত অংশীদারিত্বে যুক্ত হয়েছে, যার মাধ্যমে ব্যাংকের গ্রাহকরা হোটেল ও বিমান টিকিট বুকিংয়ে এক্সক্লুসিভ সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন। এ উপলক্ষে সম্প্রতি রাজধানীর প্রাইম ব্যাংকের কর্পোরেট অফিসে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়।
এই অংশীদারিত্বের আওতায়, প্রাইম ব্যাংকের প্রায়োরিটি গ্রাহকরা আগামী তিন মাসের মধ্যে তাজ হোটেলে এক রাত বিনামূল্যে অবস্থানের বিশেষ সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি প্রাইম ব্যাংকের সকল কার্ডহোল্ডার এখন থেকে তাজ হোটেলে রুম বুকিংয়ে ১০% ডিসকাউন্ট এবং এশিয়ানেট লিমিটেডের মাধ্যমে যেকোনো রুটের বিমান টিকিটে কিনলে ৫% ডিসকাউন্ট উপভোগ করতে পারবেন।
চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন প্রাইম ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব কার্ডস অ্যান্ড রিটেইল অ্যাসেটস জোয়ার্দ্দার তানভীর ফয়সাল এবং ফার ইস্ট নিটিং অ্যান্ড ডাইং ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ও এশিয়ানেট লিমিটেডের হেড অব অ্যাকাউন্টস সৈয়দ মাজহারুল হক। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট, অ্যাফ্লুয়েন্ট ব্যাংকিং তাকিয়ান চৌধুরী, ফার ইস্ট স্পিনিং মিলস লিমিটেড ও এশিয়ানেট লিমিটেডের কোম্পানি অ্যাডভাইজর ফাইয়াজ আহমেদ খান এবং উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাবৃন্দ।
এই সহযোগিতার মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক গ্রাহক ও কর্মীদের প্রিমিয়াম লাইফস্টাইল সুবিধা প্রদানের অঙ্গীকারকে আরও সুসংহত করল, যা গ্রাহকদের সামগ্রীক ব্যাংকিং অভিজ্ঞতাকে সমৃদ্ধ করবে।
বাংলাদেশে নিজেদের একাধিক কারখানায় আনুষ্ঠানিকভাবে ‘#শিক্যান’ নামের নতুন উদ্যোগ চালু করেছে বৈশ্বিকভাবে শীর্ষস্থানীয় অ্যাপারেল প্রতিষ্ঠান হপ লুন। নতুন এ উদ্যোগের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির স্বাস্থ্য, উন্নয়ন ও পারিবারিক সহায়তা কার্যক্রমগুলোকে একটি সুস্পষ্ট ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কাঠামোর আওতায় আনা হয়েছে, যার মাধ্যমে দেশের প্রায় ৩০ হাজার হপ লুন কর্মীকে সুবিধা প্রদান করা হবে।
বর্তমানে বাংলাদেশে হপ লুনের কর্মীদের প্রায় ৮০ শতাংশ নারী। তবে, ‘#শিক্যান’ শুধুমাত্র নারী কর্মীদের নয়, বরং পুরুষ কর্মীদেরও কল্যাণেও ভূমিকা রাখবে, যার মূল লক্ষ্য কর্মীদের সার্বজনীন স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও উন্নয়ন নিশ্চিত করা।
উদ্যোগটির মূল অংশে রয়েছে নানাবিধ সেবা, যেমন: বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প, ফ্যাক্টরি ট্রেনিং। এ উদ্যোগের আওতায়, ইতোমধ্যেই শিশুদের জন্য উন্নত লার্নিং কর্নার ও কেয়ারগিভার সুবিধাসহ ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন, কারখানার ক্লিনিক ও চিকিৎসা সুবিধার উন্নয়ন, নারীদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য উপকরণ ও সরবরাহ এবং সবার জন্য স্বাস্থ্য সচেতনতা বৃদ্ধির উদ্যোগসহ নানাবিধ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
‘#শিক্যান’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে, হপ লুন ‘ওয়ার্কার স্কলারশিপ পাথওয়ে’ নামে আরেকটি কার্যক্রম শুরু করেছে, যার মাধ্যমে এর কর্মীরা উচ্চশিক্ষা ও নিজেদের দক্ষতা উন্নয়নের সুযোগ পাবেন। পাশাপাশি, হপ লুন তাদের অন্যান্য অংশীদারদের সহযোগিতায় সকল কর্মীর জন্য লাইফ স্কিল ট্রেনিং কর্মসূচিও চালু করতে যাচ্ছে।
উদ্যোগটি সম্পর্কে হপ লুন বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড, নিশান্তা মোহত্তিজ বলেন, “এ উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা এমন এক কাজের পরিবেশ তৈরী করতে চাই, যেখানে আমাদের কর্মীরা নিজেদের নিরাপদ মনে করবেন এবং সম্মানের সাথে কাজ করতে পারবেন । আমরা এমন একটি কর্মক্ষেত্র গড়তে অঙ্গীকারবদ্ধ, যেখানে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই নিজেদের স্বাস্থ্য ও সমৃদ্ধি বজায় রেখে আত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করতে পারবেন ।”
নিজেদের অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের বিশেষ স্বাস্থ্য সুবিধা দিতে সম্প্রতি ব্র্যাক হেলথকেয়ারের সাথে এক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক।
এ অংশীদারত্বের ফলে, বাংলালিংকের অরেঞ্জ ক্লাবের সদস্যরা এখন থেকে ব্র্যাক হেলথকেয়ারের বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবায় বিশেষ ছাড় উপভোগ করতে পারবেন। এর মধ্যে রয়েছে নারীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা প্যাকেজে ৩০ শতাংশ ছাড়, কিডনি ফাংশন টেস্টে ২৫ শতাংশ ছাড়, রেডিওলজি ও ইমেজিং পরীক্ষায় ১০ শতাংশ ছাড় এবং ফার্মেসি থেকে নির্ধারিত ওষুধ ক্রয়ে ৫ শতাংশ ছাড়।
সম্প্রতি, বাংলালিংকের প্রধান কার্যালয় টাইগার্স ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলালিংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির লয়্যালটি প্রোগ্রামের সিনিয়র ম্যানেজার জাইন জামান ও লয়্যালটি পার্টনারশিপ ম্যানেজার শাহাদাত এইচ মজুমদার। ব্র্যাক হেলথকেয়ারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র ম্যানেজার অ্যান্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ মো. রোকনুজ্জামান এবং মার্কেট আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশনসের ডেপুটি ম্যানেজার একেএম মঈনউদ্দিন।
এ নিয়ে বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান বলেন, “বাংলালিংকে আমরা সবসময় আমাদের গ্রাহকদের জীবন আরও উন্নত ও সহজ করতে কাজ করি। ব্র্যাক হেলথকেয়ারের সাথে এ অংশীদারত্বের মাধ্যমে আমরা চাই আমাদের অরেঞ্জ ক্লাব সদস্যরা যেন আরও সহজে ও কম খরচে মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা নিতে পারেন এবং স্বাচ্ছন্দ্যে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা গ্রহণের অভিজ্ঞতা লাভ করেন।”
ব্র্যাক হেলথকেয়ারের সিনিয়র ম্যানেজার অ্যান্ড হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড পার্টনারশিপ মো. রোকনুজ্জামান বলেন, “বাংলালিংকের সাথে এ উদ্যোগে যুক্ত হতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা চাই আরও বেশি মানুষ সাশ্রয়ী মূল্যে আমাদের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের সুযোগ পাক। আমরা সবাইকে নিজেদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষাকে অভ্যাসে পরিণত করতে উৎসাহিত করতে চাই।”
বাংলাদেশ ব্যাংক সম্প্রতি কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদে ছয়জন নতুন পরিচালক ও তিনজন স্বতন্ত্র পরিচালক নিয়োগের অনুমোদন প্রদান করেছে।
নিয়োগপ্রাপ্ত নতুন ছয়জন পরিচালক হলেন- জনাব এ. কে. এম. আওলাদ হোসেন, অ্যাডিশনাল আইজি (অ্যাডমিন), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব মোঃ আকরাম হোসেন, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (ফিন্যান্স), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব আবু নাছের মোহাম্মদ খালেদ, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (এইচআরএম), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব মোঃ ছিবগাত উল্লাহ, বিপিএম, পিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (সিআইডি), বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব সারদার নূরুল আমিন, বিপিএম, অ্যাডিশনাল আইজি (ডেভেলপমেন্ট), বাংলাদেশ পুলিশ; এবং জনাব মোঃ কামরুল আহসান, ডিআইজি (কনফিডেন্সিয়াল), বাংলাদেশ পুলিশ।
স্বতন্ত্র পরিচালক হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন- ড. মোঃ মোর্শেদ হাসান খান, অধ্যাপক, মার্কেটিং বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়; জনাব সৈয়দ রফিকুল হক, সাবেক অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক এবং জনাব মোহাম্মদ তফাজ্জুল হোসেন, এফসিএ, ম্যানেজিং পার্টনার, আমিন হোসেন অ্যান্ড কোং, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস।
নবনিযুক্ত পরিচালকদের অন্তর্ভুক্তির ফলে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি-এর পরিচালনা পর্ষদ আরও সুসংগঠিত ও শক্তিশালী হবে। এই পদক্ষেপ ব্যাংকের সুশাসন, টেকসই প্রবৃদ্ধি এবং শেয়ারহোল্ডার আস্থা আরও সুদৃঢ় করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
কার্ডহোল্ডারদের এক্সক্লুসিভ ডাইনিং সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যে প্রিমিয়াম ফাইন ডাইনিং রেস্টুরেন্ট ‘থাই এক্সপ্রেস’ ও ‘স্যাফরন ডাইন’-এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের সকল ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ডহোল্ডাররা থাই এক্সপ্রেস এবং স্যাফরন ডাইনের সকল খাবারে উপভোগ করবেন ১৫% ফ্ল্যাট ডিসকাউন্ট। অফারটি চলবে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৬ পর্যন্ত। ঢাকায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার উল্লিখিত রেস্টুরেন্টগুলোর জন্য অফারটি প্রযোজ্য থাকবে।
থাই এক্সপ্রেস রেস্টুরেন্ট বৈচিত্র্যময় ও সুস্বাদু থাই খাবারের জন্য সুপরিচিত। অন্যদিকে স্যাফরন ডাইন পাকিস্তানি ও ভারতীয় খাবারের জন্য বেশ জনপ্রিয়। দুটি রেস্টুরেন্টই নিজেদের সুস্বাদু খাবার, আভিজাত্য ও আতিথেয়তার জন্য সমাদৃত, যা গ্রাহকদের ডাইনিংয়ে দেবে অন্যরকম অভিজ্ঞতা।
২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। এ সময় থাই এক্সপ্রেস ও স্যাফরন ডাইনের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন রেস্টুরেন্ট চেইনের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এনামুল হক, ফাইন্যান্স ডিরেক্টর মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন এবং অপারেশন্স ম্যানেজার মিনহাজ মুস্তাকিম সাকি।
ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব রিটেইল ব্যাংকিং মো. মাহীয়ুল ইসলাম, হেড অব মার্চেন্ট অ্যাকোয়্যারিং খাইরুদ্দিন আহমেদ বাপ্পি, হেড অব অ্যালায়েন্সেস মো. আশরাফুল আলম, হেড অব প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্রপোজিশন আরমিন আহমেদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
এই চুক্তির বিষয়ে মো. মায়ীয়ুল ইসলাম বলেন, “আমাদের লক্ষ্য হলো, এ ধরনের উদ্যোগগুলোর মাধ্যমে গ্রাহকদের লাইফস্টাইলে আরও বেশি সুবিধা প্রদান করা, যা তাঁদের প্রতিটি ডাইনিং অভিজ্ঞতাকে করে তুলবে আরও বিশেষ ও আনন্দদায়ক।”
এই চুক্তিটি গ্রাহকদের ভিন্ন ভিন্ন রুচি ও পছন্দের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে তাঁদের লাইফস্টাইল-ভিত্তিক সুবিধা প্রদানের ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
গত ১ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশে ৫জি পরিষেবা চালু করা হয়েছে; ফলে কানেক্টিভিটি সুবিধা এবং স্মার্টফোন অভিজ্ঞতায় বড় পরিবর্তন আসছে। ফাইভজি সেবা স্মার্টফোন অভিজ্ঞতা ও ডিজিটাল সেবার ক্ষেত্রে নতুন যুগের সূচনা করবে বলে আশাবাদী এই খাত সংশ্লিষ্টরা। ফাইভজি উন্নত সংযোগ এবং নেটওয়ার্ক প্রদান করে, এ কারণে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা এখন এই উন্নত নেটওয়ার্কের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ স্মার্টফোন ব্যবহারে আরও আগ্রহী। ফাইভজি’র পূর্ণ সুবিধা গ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য, স্মার্টফোন ব্র্যান্ডগুলো ফাইভজি-সমর্থন করে এমন ডিভাইস নিয়ে আসছে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য উন্নত অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ডিজিটাল পরিষেবা গ্রহণ করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।
তবে, এক্ষেত্রে সবার থেকে এগিয়ে আছে টেকনো। ব্রান্ডটি সবসময় এর ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনকে প্রাধান্য দেয়। অসাধারণ ফিচারসহ টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো ৫জি ডিভাইসটি ইতোমধ্যে দেশের বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। ফলে, ব্যবহারকারীরা এখন টেকনো ডিভাইসের মাধ্যমে ফাইভজি নেটওয়ার্কের পূর্ণ সুফল উপভোগ করতে পারবেন।
এছাড়া, ক্যামন ৪০ সিরিজে রয়েছে অত্যাধুনিক এআই ফিচার, শক্তিশালী ক্যামেরা সিস্টেম এবং সাশ্রয়ী মূল্যে প্রিমিয়াম ডিজাইনের অপূর্ব সমন্বয়। ফ্ল্যাশস্নাপ প্রযুক্তি, আন্ডারওয়াটার (পানির নিচে) ফটোগ্রাফি এবং প্রোডাক্টিভিটি (উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সহায়ক) টুলসের মতো অসাধারণ উদ্ভাবনের মাধ্যমে, ক্যামন ৪০ প্রো এবং ক্যামন ৪০ প্রো ফাইভজি স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতায় যোগ করবে নতুন মাত্রা।
টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো ফাইভজি
মিড-রেঞ্জের বাজেটের স্মার্টফোনের বাজারে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ডিভাইস আসছে, কিন্তু সব ডিভাইস আপনার কাজের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে। বিশেষ করে, এই ফাইভজি’র যুগে আপনার প্রয়োজন হবে এই প্রযুক্তি সমর্থন করে এমন একটি ফোন। যেমন ধরুন – টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো ফাইভজি। এই ফোনটি মূলত যারা ক্যামেরা ও স্মুথ পারফরম্যান্সকে অগ্রাধিকার দেন, তাদের জন্য একেবারে উপযুক্ত। আধুনিক ডিজাইনের এই ফোনটি বাজারে তিনটি আকর্ষণীয় রঙে পাওয়া যাচ্ছে— গ্যালাক্সি ব্ল্যাক, এমেরাল্ড লেক গ্রীন ও গ্লেসিয়ার হোয়াইট। ডিভাইসটির স্লিম ও হালকা গঠন (মাত্র ৭.২৯ মিমি পুরু) ফোনটিকে ব্যবহার ও বহনের ক্ষেত্রে করে তোলে অত্যন্ত আরামদায়ক।
এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্ড্রয়েড ১৫ অপারেটিং সিস্টেমে, সাথে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৭৩০০ আল্টিমেট চিপসেট। এর সাথে রয়েছে ৮জিবি ফিজিক্যাল র্যাম এবং ৮জিবি এক্সটেন্ডেড র্যাম, অর্থাৎ মোট ১৬জিবি র্যাম ও ২৫৬জিবি স্টোরেজ—যা মাল্টিটাস্কিং ও হাই-এন্ড গেমিংয়ের জন্য পর্যাপ্ত। ফোনটির অন্যতম বড় আকর্ষণ হলো এর বিশাল ৬.৭৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যার রেজোলিউশন ১০৮০x২৪৩৬ পিক্সেল এবং চমকপ্রদ ১৪৪হার্জ রিফ্রেশ রেট। ফলে আপনি যেকোনো ধরণের স্ক্রলিং, ভিডিও দেখা বা গেমিং করার সময় উপভোগ করতে পারবেন সুপার স্মুথ ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্স।
ক্যামেরা পারফরম্যান্স দিক থেকেও এই ফোনটি অন্য অনেক ফোনের থেকে ভালো। এর ১/১.৫৬” সেন্সর সাইজ এবং ওআইএস (অপটিক্যাল ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন) সমৃদ্ধ ৫০ মেগাপিক্সেল মেইন রিয়ার ক্যামেরা রাতের অন্ধকারেও পরিষ্কার ছবি তুলতে সক্ষম। সঙ্গে রয়েছে ৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ওয়াইড লেন্স, যা গ্রুপ ফটো বা প্রাকৃতিক দৃশ্য ধারণে কার্যকর। সেলফি ক্যামেরাটিও কোনো অংশে কম নয়—এতে রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা, সাথে অটোফোকাস, যা নিশ্চিত করে স্পষ্ট ও ডিটেইলড সেলফি এবং ভিডিও কল।
ক্যামন ৪০ প্রো ফাইভজি ফোনের ব্যাটারি লাইফও বেশ ভালো। ফোনটিতে রয়েছে ৫২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, যা আপনাকে সহজেই পুরো একদিনের বেশি ব্যাকআপ দিতে সক্ষম। এর সঙ্গে রয়েছে ৪৫ ওয়াট সুপার চার্জিং সাপোর্ট, যা অল্প সময়ের মধ্যে ডিভাইসকে চার্জ করতে সাহায্য করে। সাউন্ড সিস্টেমেও রয়েছে বিশেষত্ব—ডুয়াল স্পিকার ও ডলবি অ্যাটমস প্রযুক্তি সমর্থিত হওয়ায় এর অডিও কোয়ালিটি আরও স্পষ্ট ও প্রাণবন্ত। এছাড়াও, ফোনটিতে রয়েছে ইনফ্রারেড রিমোট কন্ট্রোল, যা দিয়ে আপনি বাসার বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
সব মিলিয়ে, টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো ফাইভজি এমন একটি ডিভাইস যা ডিজাইন, ডিসপ্লে, ক্যামেরা ও পারফরম্যান্স—সব দিক থেকেই ব্যবহারকারীর প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম। আর এই দারুণ সব ফিচার থাকা সত্ত্বেও এর ৮/২৫৬জিবি ভ্যারিয়েন্টের মূল্য মাত্র ৩৪,৯৯৯ টাকা। এই ফোন দেশের সব টেকনো অনুমোদিত আউটলেটে এখন পাওয়া যাচ্ছে।
টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো
মাঝারি বাজেটের স্মার্টফোনের বাজারে টেকনো আবারও দেখিয়ে দিল, প্রিমিয়াম ফিচার পেতে হলে মোটা অঙ্ক খরচ করতেই হবে—এই ধারণা ভুল। টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো এমন একটি স্মার্টফোন যা আধুনিক ডিজাইন, স্মার্ট পারফরম্যান্স ও ইনোভেটিভ ক্যামেরা ফিচারের মাধ্যমে নতুন মানদণ্ড সেট করেছে। বিশেষ করে যারা ছবি তোলা ও স্মার্ট ইউজার এক্সপেরিয়েন্সে গুরুত্ব দেন, তাদের জন্য ফোনটি হতে পারে সেরা পছন্দ।
প্রথমেই চোখে পড়ে এর কার্ভড অ্যামোলেড ডিসপ্লে, যা ক্যামন ৪০ প্রো ডিভাইসে যোগ করেছে প্রিমিয়াম লুক ও অনুভূতি। এই ডিসপ্লেটির ১৪৪হার্জ রিফ্রেশ রেট থাকার ফলে ব্যবহারকারীরা পাবেন অত্যন্ত মসৃণ স্ক্রলিং ও ইন্টারঅ্যাকশন সুবিধা, যা সাধারণত উচ্চমূল্যের ফোনেই দেখা যায়। শুধু তাই নয়, এই ফোনটি আইপি৬৮/৬৯ সনদপ্রাপ্ত ডাস্ট ও ওয়াটার রেজিস্ট্যান্ট, অর্থাৎ এটি ধুলো এবং পানির ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষিত। ফলে, আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি বা পানির নিচে ছবি তোলা এখন আর কোনো কল্পনা নয়—ক্যামন ৪০ প্রো ডিভাইসের মাধ্যমে এখন সেটি খুব সহজেই করা সম্ভব।
ফোনটির ফ্রন্ট ক্যামেরা সেকশনে রয়েছে একটি ৫০ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা, যা চমৎকারভাবে ডিটেইলস ক্যাপচার করে এবং প্রাণবন্ত ও উজ্জ্বল ছবি তুলতে সক্ষম। রিয়ার ক্যামেরা সিস্টেমে শক্তিশালী ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে; এতে আরও রয়েছে উন্নত ইমেজ প্রসেসিং এবং আন্ডারওয়াটার ক্যামেরা অপ্টিমাইজেশন, যা এই ফোনটিকে অন্য সব ফোনের থেকে আরও এক ধাপ এগিয়ে রেখেছে।
এই ফোনের আরেকটি ব্যতিক্রমী ও কার্যকর ফিচার হলো ওয়ান-ট্যাপ ফ্ল্যাশস্নাপ প্রযুক্তি। এই ফিচার ব্যবহার করে খুব দ্রুতগতির ও মুভিং সাবজেক্টের ছবি স্পষ্টভাবে তোলা যাবে। এটি একটি গেম-চেঞ্জিং ফিচার, যা ফটোগ্রাফির অভিজ্ঞতাকে করে তুলবে আরও সহজ এবং উপভোগ্য।
টেকনো ক্যামন ৪০ প্রো শুধু ক্যামেরা কিংবা ডিজাইনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ফোনটিতে যুক্ত হয়েছে অসংখ্য এআই-চালিত স্মার্ট টুলস, যা ব্যবহারকারীর দৈনন্দিন কাজকে করে তুলবে আরও সহজ, দ্রুত এবং কার্যকর। যেমন: যেমন— এআই ফুল-লিংক কল অ্যাসিস্ট্যান্ট, এআই স্টুডিও (এআই ইরেজার ২.০, এআই ইমেজ এক্সটেন্ডার, এআই শার্পনেস প্লাস, এআই পারফেক্ট ফেস, এআইজিসি পোট্রেট ২.০), এআই প্রোডাক্টিভিটি ফিচার (এআই রাইটিং, এআই ট্রান্সলেট, এআই সার্কেল সার্চ) এবং এআই ডকুমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্ট।
ভালো পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে ক্যামন ৪০ প্রো ডিভাইসে ব্যবহার করা হয়েছে হেলিও জি১০০ আনলিমিটেড প্রসেসর, যা নিরবচ্ছিন্ন মাল্টিটাস্কিং ও দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারের জন্য উপযোগী। এছাড়া, ফোনটি ৬০ মাস পর্যন্ত ল্যাগ-ফ্রি পারফরম্যান্স নিশ্চিত করতে সক্ষম। আরও আছে ৮জিবি ফিজিক্যাল র্যাম ও ৮জিবি ভার্চুয়াল র্যাম এবং ২৫৬জিবি স্টোরেজ, যা গেমিং, ভিডিও এডিটিং বা ভারী অ্যাপ ব্যবহারের সময় কোনও সমস্যা সৃষ্টি করবে না। সাথে থাকছে ৫২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি ও ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং, যা দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ব্যাটারি ব্যাকআপ নিশ্চিত করে।
এছাড়া, এই ফোন ডিএক্সওএমএআরকে স্মার্ট চয়েস লেবেল অর্জন করেছে, ফলে এর ক্যামেরার কোয়ালিটি নিয়ে কোনো সংশয় থাকার সুযোগ নেই। এতোসব অসাধারণ ফিচার থাকা সত্ত্বেও ফোনটির দাম মাত্র ২৭,৯৯৯ টাকা।
গ্রাহকদের জন্য উন্নত ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করতে এবং পরিবর্তনশীল ডিজিটাল যুগের চাহিদা মেটাতে আজ প্রিমিয়ার ব্যাংক তাদের নতুনভাবে সাজানো ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেছে। রাজধানীর বনানীতে অবস্থিত প্রিমিয়ার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এই বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ড. আরিফুর রহমান।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ আবু জাফরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, স্বতন্ত্র পরিচালক ও এক্সিকিউটিভ কমিটির চেয়ারম্যান সৈয়দ ফরিদুল ইসলাম; স্বতন্ত্র পরিচালক ও রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান মো. সাজ্জাদ হোসেন; স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক শেখ মোর্শেদ জাহান; স্বতন্ত্র পরিচালক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম নুরুল আলম, FCS, CCEP-1, CGIA; উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও সৈয়দ আবুল হাশেম, FCA, FCMA; এবং উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও রিটেইল ব্যাংকিং বিভাগ প্রধান এস এম ওয়ালি উল মোরশেদসহ ব্যাংকের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উন্নত ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এবং অধিকতর কর্মক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যাংকের নতুন ওয়েবসাইট তৈরি করা হয়েছে। ডাইনামিক, সুরক্ষিত এবং তথ্যবহুল নতুন ওয়েবসাইটটি ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন উদ্যোগের অংশ হিসেবে ব্যাংকের বর্তমান এবং সম্ভাব্য গ্রাহকদের কাছে একটি ইনফরমেশন হাব হিসেবে কাজ করবে যা ব্যাংকের সব ডিজিটাল এবং নিত্যনতুন পরিষেবায় সমৃদ্ধ থাকবে।
নতুন এই ওয়েবসাইটটি দীর্ঘ গবেষণা, গ্রাহকের মতামত এবং প্রযুক্তিনির্ভর বিনিয়োগের ফল। গ্রাহকের সুবিধা নিশ্চিত করে এখানে আধুনিক, আকর্ষণীয় ও ব্যবহারবান্ধব ডিজাইন আনা হয়েছে। প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলো হলো:
• অসাধারণ ডিজাইন ও ব্যবহার অভিজ্ঞতা (UI/UX): ওয়েবসাইটে এসেছে আধুনিক ভিজ্যুয়াল ডিজাইন এবং উন্নত ইউজার ইন্টারফেস (UI)। উন্নত মোবাইল রেসপন্সিভনেস থাকায় এটি যেকোনো ডিভাইস থেকে সহজে ব্যবহার করা যায়, যা ব্যাংকিং সেবাকে করেছে 'যে কোনো সময়, যে কোনো স্থানে' অ্যাক্সেসযোগ্য।
• সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও গতি: নতুন .BANK ডোমেইনে স্থানান্তর অনলাইন লেনদেনের নিরাপত্তা আরও সমৃদ্ধ করেছে। একইসাথে, পারফরম্যান্স ও স্পিড অপ্টিমাইজেশন এবং SEO অপ্টিমাইজেশন দ্রুত অ্যাক্সেস ও সার্চ ইঞ্জিনে উন্নত প্রযুক্তি নিশ্চিত করে।
• সহজ কার্যকারিতা: গ্রাহকরা সহজেই অ্যাকাউন্টের তথ্য দেখতে পারবেন। এখন ক্রেডিট কার্ড আবেদন, নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা, পিমানি ও কুইক এক্যাউন্ট সেবাসহ বিভিন্ন ডিজিটাল প্রোডাক্টের সুবিধা নেওয়া আরও সহজ। এখানে প্রিমিয়ার ৩৬০ ডিজিটাল ইন্টিগ্রেশনও রয়েছে, যেমন ট্যাক্স জমা দেওয়া এবং সহজ ওয়ার্কফ্লো সেবা।
• লোকেটর সার্ভিস: উন্নত ফিচারের মাধ্যমে গ্রাহকরা খুব দ্রুত নিকটস্থ প্রিমিয়ার ব্যাংকের শাখা, উপশাখা, এটিএম ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট খুঁজে নিতে পারবেন।
ড. আরিফুর রহমান উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বলেন, “এই ওয়েবসাইট আমাদের উদ্ভাবন এবং গ্রাহকসেবার উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকারের প্রতিফলন। আমরা আমাদের গ্রাহকদের আরও কার্যকর, নিরাপদ ও আধুনিক ব্যাংকিং সলিউশন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উন্নত নিরাপত্তা ও গ্রাহকবান্ধব ডিজাইনের সমন্বয়ে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ ও নিরাপদ।”
বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: প্রিমিয়ার ব্যাংকের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট- https://thepremierbankplc.com/