বৃহস্পতিবার, ৯ অক্টোবর ২০২৫
২৩ আশ্বিন ১৪৩২

টাঙ্গাইলে আড়ংয়ের ২৮তম আউটলেট উদ্বোধন

আপডেটেড
৯ এপ্রিল, ২০২৩ ১৫:১৪
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ৯ এপ্রিল, ২০২৩ ০৯:০৬

টাঙ্গাইলে গতকাল শনিবার উদ্বোধন হলো লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড আড়ংয়ের ২৮তম আউটলেট। ১৪ হাজার ৯৮ বর্গফুটের তিন তলাবিশিষ্ট এই আউটলেটে নারী-পুরুষ ও শিশুদের পোশাক, বাড়ির সাজসজ্জা, গহনাসহ আড়ংয়ে সাব-ব্র্যান্ড তাগা, তাগা ম্যান এবং আড়ং আর্থ-এর পণ্যগুলো পাওয়া যাবে।

আউটলেটটি উদ্বোধন করেন আড়ংয়ের চিফ অপারেটিং অফিসার মোহাম্মদ আশরাফুল আলম। এ সময় ব্র্যাকের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


সিভিল এভিয়েশন একাডেমিতে ‘সিকিউরিটি কালচার ইন এভিয়েশন, বিষয়ক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৪:৪৭

সিভিল এভিয়েশন একাডেমিতে গত ০৭ অক্টোবর (মঙ্গলবার) ২০২৫ তারিখে ‘সিকিউরিটি কালচার ইন এভিয়েশন’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক)-এর উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মশালায় দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দর ও এয়ারলাইন্সের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।

কর্মশালার মূল উদ্দেশ্য ছিল বিমান চলাচল খাতে নিরাপত্তা সংস্কৃতির (Security Culture) গুরুত্ব তুলে ধরা এবং বিমানবন্দর ও এয়ারলাইন্সে কর্মরত সকল পর্যায়ের কর্মীদের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

উক্ত কর্মশালা স্বাগত বক্তা ও মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক সিভিল এভিয়েশন একাডেমির পরিচালক জনাব প্রশান্ত কুমার চক্রবর্তী (Prasanta Kumar Chakraborty) । তিনি তার বক্তব্যে বলেন, বিমান চলাচলে সার্বিক নিরাপত্তা বলয় সংস্কৃতি গড়ে তোলা মানে হলো এমন একটি মানসিকতা তৈরি করা যেখানে প্রত্যেক ব্যক্তি নিজের অবস্থান থেকে নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। বিমানবন্দরসমূহ এবং সংশ্লিষ্ট স্থাপনা এবং যাত্রী ও বিমান চলাচলে সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সকলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বিমানবন্দরসমূহে একটি Positive Security Culture প্রতিষ্ঠা, বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছে যেতে সহায়তা করবে।

কর্মশালায় আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল; এভিয়েশন সিকিউরিটি কালচারের ধারণা ও গুরুত্ব, দৈনন্দিন কার্যক্রমে নিরাপত্তা সংস্কৃতি সংযুক্ত করার পদ্ধতি, বিমানবন্দর ব্যবস্থাপনা ও কর্মীদের ভূমিকা এবং এভিয়েশন নিরাপত্তা সংক্রান্ত তথ্য প্রতিবেদন ও প্রতিক্রিয়া প্রদানের কৌশল।

উক্ত কর্মশালায় বেবিচক এবং বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের বিশেষজ্ঞরা প্রশিক্ষক হিসেবে অংশ নেন। তারা অংশগ্রহণকারীদের বাস্তব অভিজ্ঞতা ও কার্যকর কৌশল নিয়ে আলোচনা করেন। তারা বলেন, বিমান চলাচলের নিরাপত্তা কেবল নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের দায়িত্ব নয়—বরং এটি বিমানবন্দরে কর্মরত প্রত্যেকের সম্মিলিত দায়িত্ব ও অংশগ্রহণের বিষয়।

এছাড়া দিনব্যাপী কর্মশালার সমাপনী অধিবেশনে অংশগ্রহণকারীরা তাঁদের কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা সংস্কৃতি জোরদার করতে প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। অংশগ্রহণকারী "নিরাপত্তা সবার আগে" এই মনোভাব পোষণ করে বাংলাদেশের বিমান চলাচল খাত আরও নিরাপদ, নির্ভরযোগ্য ও টেকসই করার লক্ষ্যে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

এই কর্মশালাটি আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (ICAO) গ্লোবাল এভিয়েশন সিকিউরিটি প্ল্যান (GASeP)-এর সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশের বিমান চলাচল নিরাপত্তা জোরদারে সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের চলমান প্রচেষ্টারই অংশ হিসেবে ভূমিকা পালন করবে।


আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স সুবিধাসহ দেশের প্রথম এসএমই ডেবিট কার্ড চালু করল প্রাইম ব্যাংক

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দেশের প্রথম আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স সুবিধাসহ এসএমই ডেবিট কার্ড চালু করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.। ফলে এখন থেকে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তারা (এসএমই) সহজে ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক অনলাইন পেমেন্ট করতে পারবেন। এই প্রাইম ব্যাংক এসএমই ডেবিট কার্ড স্থানীয়ভাবে পিওএস, এটিএম ও অনলাইন লেনদেনের জন্যও ব্যবহার করা যাবে। একক মালিকানাধীন (Proprietorship) প্রতিষ্ঠানগুলো এই এসএমই ডেবিট কার্ড গ্রহণ করতে পারবে, আর পার্টনারশিপ বা লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত এসএমই প্রতিষ্ঠানগুলো এসএমই প্রিপেইড কার্ড গ্রহণ করতে পারবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাম্প্রতিক একটি সার্কুলারের আলোকে প্রথমবারের মতো এই কার্ড চালুর উদ্যোগ নিয়েছে প্রাইম ব্যাংক। যার মাধ্যমে এসএমই উদ্যোক্তারা অনলাইনে আন্তর্জাতিক ব্যবসায়িক পেমেন্ট করতে পারবেন। এ উদ্যোগের আওতায় এসএমই ফাউন্ডেশনে নিবন্ধন যাচাই করার মাধ্যমে এসএমই গ্রাহকরা এখন অনলাইনে ব্যবসা-সংক্রান্ত পেমেন্ট করতে পারবেন। বৈধ ব্যবসায়িক ব্যয়ের ক্ষেত্রে এসএমই ডেবিট কার্ডে প্রতিবার সর্বোচ্চ ৬০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত রিফিল করা যাবে, যা বছরে সর্বোচ্চ ৩,০০০ মার্কিন ডলার পর্যন্ত রিফিল করা যাবে।

আজ (০৭ অক্টোবর) রাজধানীর নিকুঞ্জে অবস্থিত প্রাইম টাওয়ারে আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নওশাদ মোস্তফা, পরিচালক, এসএমই অ্যান্ড এসপিডি, বাংলাদেশ ব্যাংক। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- মো. নজরুল ইসলাম, অতিরিক্ত পরিচালক, এসএমই অ্যান্ড এসপিডি, বাংলাদেশ ব্যাংক; মো. আয়ুব আলী, যুগ্ম পরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংক এবং সোহেল আলিম, পরিচালক, মাস্টারকার্ড বাংলাদেশ।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন এম. নাজিম এ. চৌধুরী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি.। তিনি বলেন, ‘প্রাইম ব্যাংক সবসময় এসএমই উদ্যোক্তাদের আর্থিকভাবে সক্ষম করে তুলতে উদ্ভাবনী সমাধান নিয়ে কাজ করে আসছে। আন্তর্জাতিক রেমিট্যান্স সুবিধাসহ এই এসএমই ডেবিট কার্ড চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা এখন বৈশ্বিক ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আরও আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে অংশ নিতে পারবেন। এটি আমাদের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।’

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- মামুর আহমেদ, হেড অব ডিস্ট্রিবিউশনস; মোহাম্মদ আমিনুর রহমান, হেড অব এসএমই এবং জোয়ার্দ্দার তানভীর ফয়সাল, হেড অব কার্ডস, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি. প্রমুখ।


ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের ১৮১তম সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

০৭ অক্টোবর, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর পরিচালনা পর্ষদের ১৮১তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল এবং জনাব মিজানুর রহমান কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।


সাশ্রয়ী দামে ফ্ল্যাগশিপ ফিচার সমৃদ্ধ গ্যালাক্সি এ০৭ উন্মোচন করল স্যামসাং

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দেশের বাজারে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্যালাক্সি এ সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন গ্যালাক্সি এ০৭ উন্মোচন করেছে স্যামসাং বাংলাদেশ। স্মার্টফোনের মিডরেঞ্জ সেগমেন্টে দীর্ঘস্থায়ী ফোন ব্যবহারে নতুন মানদণ্ড স্থাপন করবে ফ্ল্যাগশিপ ফিচার সমৃদ্ধ গ্যালাক্সি এ০৭।

ব্যবহারকারীদের নিজেদের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী ফোন ব্যবহারে স্বাচ্ছন্দ্য নিশ্চিতে তিনটি সংস্করণে বাজারে এসেছে স্মার্টফোনটি, যথা: ৪ জিবি র‌্যাম ও ৬৪/১২৮ জিবি স্টোরেজ এবং ৬ জিবি র‌্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজ। অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীই ফোনের রঙকে গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করেন; সেসব স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের কথা বিবেচনা করে কয়েকটি আকর্ষণীয় রঙে ফোনটি বাজারে এনেছে স্যামসাং, যথা: সবুজ, কালো ও হালকা বেগুনি। গ্যালাক্সি এ০৭ শুধুমাত্র যেকোন স্মার্টফোনই নয়, তরুণদের জন্য চমৎকার সঙ্গী।

নতুন গ্যালাক্সি এ০৭ -এ রয়েছে ৯০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৭ ইঞ্চির বিশাল এইচডি প্লাস ডিসপ্লে, যা গেমিং, ভিডিও দেখা বা বিভিন্ন অ্যাপ ব্যবহার করা, সবক্ষেত্রেই নিশ্চিত করবে স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক অভিজ্ঞতা। ডিভাইসটিতে রয়েছে স্যামসাং নক্স ভল্ট; এর ফলে, ফোনটি হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার, দুই দিক থেকেই সুরক্ষিত। তথ্যের সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত হওয়ায়, ব্যবহারকারীরা ফোনটি ব্যবহার করতে পারবেন তথ্য বেহাত হয়ে যাওয়ার দুশ্চিন্তা ছাড়াই।

স্মার্টফোনটির ব্যবহারকারীরা যেন তাদের প্রতিদিনের দারুণ মুহূর্তগুলো সেইভ করতে রাখতে পারেন, এজন্য গ্যালাক্সি এ০৭ -এ রয়েছে ৫০ মেগাপিক্সেলের ট্রু ডুয়াল মেইন ক্যামেরা এবং এর পাশাপাশি ৮ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। চমৎকার এ সেলফি ক্যামেরার মাধ্যমে আরও উজ্জ্বল ও প্রাণবন্ত ছবি তোলার পাশাপাশি ভিডিও কল করা যাবে এবং স্বাচ্ছন্দ্যে ব্যবহার করা যাবে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম।

নতুন এ ফোনের উন্মোচন নিয়ে স্যামসাং ইলেকট্রনিকসের এমএক্স ডিভিশনের বাংলাদেশ ব্রাঞ্চ ডিভিশনের হেড অব প্রোডাক্ট অ্যান্ড মারকম সৈয়দ মো. বদরুল আরিফিন বলেন, “সবার জন্য উদ্ভাবনী স্মার্ট সেবা সহজলভ্য করতে অঙ্গীকারবদ্ধ স্যামসাং। গ্যালাক্সি এ০৭ -এর উন্মোচন আমাদের এ প্রতিশ্রুতি পূরণেরই প্রতিফলন। এ সিরিজে রয়েছে দীর্ঘমেয়াদি সফটওয়্যার সাপোর্ট, প্রিমিয়াম ডিজাইন, উন্নত ক্যামেরা ও নির্ভরযোগ্য সুরক্ষা ফিচার। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশের আরও বেশি ব্যবহারকারীর জন্য অনন্য স্মার্টফোন অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা। আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস, গ্যালাক্সি এ০৭ বর্তমানের ডিজিটালি সচেতন প্রজন্মের প্রয়োজন পূরণে সক্ষম হবে।”

গ্যালাক্সি এ০৭ উন্মোচনের মাধ্যমে স্যামসাং আবারও প্রমাণ করেছে যে প্রতিষ্ঠানটি ব্যবহারকারীদের কথা বিবেচনা করে প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও দামের মধ্যে সামঞ্জস্য বজায়ে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। স্মার্টফোনটিতে দৈনন্দিন প্রয়োজন পূরণের পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহারযোগ্যতা ও প্রাসঙ্গিকতার ওপরও গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। স্মার্টফোনটির বাজারমূল্য শুরু হয়েছে ১৩,৯৯৯ টাকা থেকে।


ব্র্যাক ব্যাংকের ‘আমরাই তারা’ প্রশিক্ষণ পেলেন চট্টগ্রামের ৩০ জন নারী উদ্যোক্তা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দেশের নারী উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়নে ধারাবাহিক উদ্যোগের অংশ হিসেবে চট্টগ্রামে তিন দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মসূচি ‘আমরাই তারা’ আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক (বিডিওএসএন)-এর সহযোগিতায় আয়োজিত এই প্রশিক্ষণে অংশ নেন ৩০ জন সম্ভাবনাময় নারী উদ্যোক্তা।
২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫ ব্র্যাক লার্নিং সেন্টার চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত এই প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারী নারী উদ্যোক্তারা ব্যবসায় পরিচালনা, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে উপস্থিতি বৃদ্ধি এবং পণ্যের বাজার সম্প্রসারণের বিষয়ে হাতে-কলমে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা অর্জন করেন। পাশাপাশি তাঁরা নেটওয়ার্কিং এবং ব্যবসায়িক পরামর্শ অর্জনেরও সুযোগ পান, যা তাঁদের ভবিষ্যৎ ব্যবসায়িক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখবে।
আয়োজনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্কের প্রেসিডেন্ট মুনীর হাসান এবং ব্র্যাক ব্যাংক এসএমই ব্যাংকিংয়ের স্মল বিজনেস টেরিটরি ম্যানেজার মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম।
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন উদ্যোগ সম্পর্কে ব্যাংকটির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, “নারী উদ্যোক্তারা অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মূল চালিকাশক্তি। একজন নারী উদ্যোক্তা সফল হলে তাঁর পরিবার, সমাজ ও দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হয়। ‘আমরাই তারা’ কর্মসূচির মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক তাঁদের প্রয়োজনীয় দক্ষতা, আত্মবিশ্বাস ও সুবিধা দিয়ে সক্ষম করে তুলছে, যাতে তাঁরা টেকসইভাবে ব্যবসা সম্প্রসারণ করতে পারেন।”
‘আমরাই তারা’ হলো নারী উদ্যোক্তাদের জন্য ব্র্যাক ব্যাংকের একটি বিশেষ ফ্ল্যাগশিপ উদ্যোগ, যা গেটস ফাউন্ডেশন-এর সহযোগিতায় পরিচালিত। এই কর্মসূচির লক্ষ্য হলো, নারী নেতৃত্বাধীন ব্যবসায়ের জন্য এমন একটি টেকসই পরিবেশ তৈরি করা, যেখানে জ্ঞান ও দক্ষতা উন্নয়ন এবং বাজার ও অর্থায়নে প্রবেশাধিকার নিশ্চিতের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের দীর্ঘমেয়াদি ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা হয়।
উল্লেখ্য, এ পর্যন্ত ব্র্যাক ব্যাংক ২০টি জেলায় ৩,০০০-এরও বেশি নারী উদ্যোক্তাকে দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ দিয়েছে। ভবিষ্যতে ‘আমরাই তারা’ কর্মসূচিটি দেশের সব জেলায় সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে ব্যাংকটির। এভাবে দেশের আরও বেশি নারী উদ্যোক্তাদের এই সুযোগের আওতায় আনতে ব্যাংকটি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।


অনারের ‘এআই স্মার্ট লিভিং ইনোভেশন হাব’ আলফা ফ্ল্যাগশিপ স্টোরের উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

শেনজেন বে মিক্সসি-তে আলফা গ্লোবাল ফ্ল্যাগশিপ স্টোরের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছে বৈশ্বিক এআই ডিভাইস ইকোসিস্টেম প্রতিষ্ঠান অনার। নতুন এ স্টোরটিকে ‘এআই স্মার্ট লিভিং ইনোভেশন হাব’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে, যেখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি, সৃজনশীলতা ও সংস্কৃতির সমন্বয়কে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে।
২০২৫ সালের এমডব্লিউসি বার্সেলোনাতে একটি স্মার্টফোন ব্র্যান্ড থেকে বৈশ্বিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্পন্ন ডিভাইস ইকোসিস্টেমে রূপান্তরের রূপরেখা তুলে ধরে অনার। তার ধারাবাহিকতায়, শেনজেন বে মিক্সসি -তে ফ্ল্যাগশিপ স্টোরের উদ্বোধন প্রতিষ্ঠানটির দূরদর্শী পরিকল্পনা বাস্তবায়নের এক গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এ উদ্যোগ উন্মুক্ত ও সহযোগিতামূলক এআই ইকোসিস্টেমের প্রতি অনারের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
শেনজেন বে’র শান্ত প্রাকৃতিক সৌন্দর্য থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে এই স্টোরটির নকশা করা হয়েছে। নকশায় উন্নত প্রযুক্তির সমন্বয়ে সম্পূর্ণরূপে মানব-কেন্দ্রিক পরিবেশের ওপর জোর দেয়া হয়েছে। সেই সাথে স্টোরের লে-আউট সাজানো হয়েছে দৈনন্দিন জীবনে প্রযুক্তি ব্যবহারের গুরুত্বের জায়গা থেকে, যেখানে স্মার্ট ভ্রমণ থেকে শুরু করে বিনোদন, সবক্ষেত্রে বিভিন্ন এআইনির্ভর অভিজ্ঞতার সমন্বয় ঘটানো হয়েছে।
স্টোরটির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ইয়োইয়ো জোন। এটি অনারের এআই অ্যাসিস্ট্যান্টকে ঘিরে চারটি মূল থিমে সাজানো হয়েছে; এআই লাইফস্টাইল, এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট, এআই কনটেন্ট ক্রিয়েশন ও এআই কম্প্যানিয়নশিপ। এর উন্নত ভিজ্যুয়াল পার্সেপশন, মেমোরি ও টাস্ক এক্সিকিউশন ক্ষমতা বাস্তবিকই ব্যক্তিকেন্দ্রিক এআই অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
আরেকটি উল্লেখযোগ্য আকর্ষণ হল স্টোরটির এআই ইন্সপিরেশন ক্যাফে। এখানে প্রযুক্তিবিদ, সৃজনশীল ব্যক্তি ও দর্শনার্থীরা কফির কাপে চুমুকের সাথে মতবিনিময় করতে পারবেন।
স্টোরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে অনার বিভিন্ন অংশগ্রহণকারীদের নিয়ে নানা ধরনের উপভোগ্য পারফরমেন্সের আয়োজন করে।


চট্টগ্রামে শিপিং এজেন্টদের নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের কর্মশালা আয়োজন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

শিপিং ইন্ডাস্ট্রিতে নিরবচ্ছিন্ন ট্রেড এবং পেমেন্ট সল্যুশনের প্রসারে বাংলাদেশ শিপিং এজেন্টস অ্যাসোসিয়েশন (বিএসএএ)-এর সহযোগিতায় চট্টগ্রামে একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
‘সিমলেস ট্রেড অ্যান্ড পেমেন্ট সল্যুশনস: রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স অ্যান্ড সেন্ট্রাল ব্যাংক রিপোর্টিং ফর শিপিং এজেন্টস’ শীর্ষক কর্মশালায় আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে শিপিং এজেন্টদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরা হয়। এই খাতে টেকসই উন্নতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আয়োজনে সিনিয়র ব্যাংকাররা অটোমেশন, কার্যকর পেমেন্ট ব্যবস্থা, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা পরিপালন এবং রিপোর্টিংয়ে স্বচ্ছতার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫ চট্টগ্রামের হোটেল আগ্রাবাদে অনুষ্ঠিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. মকবুল হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংক চট্টগ্রাম অফিসের পরিচালক আরিফুজ্জামান ও অতিরিক্ত পরিচালক মনিরুল হায়দার।
বিএসএএ থেকে উপস্থিত ছিলেন সিকম শিপিংয়ের মালিক আমিরুল হক ও খায়রুল আলম সুজনসহ অ্যাসোসিয়েশনের অন্যান্য পরিচালক ও সদস্যরা। ব্র্যাক ব্যাংক থেকে সেশন পরিচালনা করেন ব্যাংকটির হেড অব রিজিওনাল কর্পোরেট (চট্টগ্রাম) কায়েশ চৌধুরী, হেড অব ট্রানজ্যাকশন ব্যাংকিং এ. কে. এম. ফয়সাল হালিম এবং হেড অব অ্যাকাউন্ট সার্ভিসেস তাহের মৃধা।
একটি দূরদর্শী আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক বিশ্বাস করে, শিপিং ইন্ডাস্ট্রি বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যের মেরুদণ্ড এবং জাতীয় অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ চালিকাশক্তি। এই খাতের আধুনিকায়নে সহায়তা করতে ব্র্যাক ব্যাংক ক্লায়েন্টদের উদ্ভাবনী আর্থিক ও ডিজিটাল সল্যুশন প্রদানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। এটি তাঁদের দক্ষতা বাড়াতে ও নিয়ন্ত্রক নির্দেশনা পালনে সহায়তার পাশাপাশি বৈশ্বিক বাণিজ্যে বাংলাদেশের প্রতিযোগিতা সক্ষমতাও ত্বরান্বিত করবে।
দেশের শিপিং খাতের উন্নয়নে ব্র্যাক ব্যাংকের এ ধরনের উদ্যোগ দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে আরও বেগবান করবে বলে বিশ্বাস করে ব্যাংকটি।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ৯৭টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।


“স্ক্যান টু ক্যাশ”- ব্যাংক এশিয়ার কিউআর কোড-ভিত্তিক নগদ উত্তোলন সেবা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ব্যাংক এশিয়া পিএলসি চালু করেছে “স্ক্যান টু ক্যাশ”। এটি একটি অত্যাধুনিক কিউআর কোড–-ভিত্তিক নগদ উত্তোলন সেবা, যা গ্রাহকদের আরও দ্রুত, নিরাপদ ও সুবিধাজনকভাবে অর্থ উত্তোলনের সুযোগ প্রদান করবে। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা এখন থেকে ব্যাংক এশিয়ার যেকোনো শাখা থেকে চেক বা ডেবিট কার্ড ছাড়াই নগদ অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
এ সেবার আওতায়, ব্যাংকের প্রত্যেক শাখার ক্যাশ কাউন্টারে একটি ইউনিক কিউআর কোড দেয়া থাকে। নগদ উত্তোলনের জন্য গ্রাহক নিজের স্মার্ট ফোনে ব্যাংক এশিয়া স্মার্ট অ্যাপ ওপেন করে কিউআর কোডটি স্ক্যান করবেন, এরপর উত্তোলনের পরিমাণ এবং ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড (ওটিপি) দিয়ে লেনদেন নিশ্চিত করবেন। লেনদেন নিশ্চিত হলে ক্যাশ কাউন্টারে কর্মরত অফিসার গ্রাহককে নগদ অর্থ প্রদান করবেন এবং একই সাথে গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উত্তোলনের পরিমাণ ডেবিট হবে। স্ক্যান টু ক্যাশে একজন গ্রাহক দিনে সর্বোচ্চ ৫টি লেনদেন এবং সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করতে পারবেন। ‘স্ক্যান টু ক্যাশ’ গ্রাহকদের জন্য একটি সময়-সাশ্রয়ী, সহজ ও নিরবিচ্ছিন্ন ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করে।
গ্রাহককেন্দ্রিক ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবা প্রদানের ধারাবাহিকতায় ব্যাংক এশিয়া’র চালুকৃত “স্ক্যান টু ক্যাশ” নিরাপদ, স্মার্ট ও ঝামেলাহীন ডিজিটাল আর্থিক সেবা সম্প্রসারণে এক অনন্য মাইলফলক।


”ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম” এর আওতায় আর্থিক সেবাভুক্তিমূলক অর্থায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে সীমান্ত ব্যাংকের অংশগ্রহণমূলক চুক্তি স্বাক্ষর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সীমান্ত ব্যাংক সম্প্রতি ”ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন ক্রেডিট গ্যারান্টি স্কিম” এর আওতায় আর্থিক সেবাভুক্তিমূলক অর্থায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে অংশগ্রহণমূলক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই চুক্তির আওতায় ক্ষুদ্র আমানতকারী যেমন ১০/৫০/১০০ টাকার একাউন্ট হোল্ডার, প্রান্তিক ও ভূমিহীন কৃষক, নিম্ন আয়ের পেশাজীবী, স্কুল ব্যাংকিং হিসাবধারী এবং ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা তাদের ঋণের বিপরীতে গ্যারান্টি সুবিধা পাবেন। প্রথাগত ব্যাংকিং ব্যবস্থায় জামানতের ঘাটতিজনিত কারনে যারা ঋণ গ্রহনে সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন, এ স্কিম তাদের জন্য এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করবে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক জনাব মোঃ শওকাতুল আলম এর উপস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি ডিপার্টমেন্টের পরিচালক জনাব মুহাম্মদ নাজমুল হক এবং সীমান্ত ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) জনাব মোহাম্মদ আজিজুল হক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্রেডিট গ্যারান্টি ডিপার্টমেন্টের অতিরিক্ত পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইমাম হোসেন, অতিরিক্ত পরিচালক জনাবা জোবায়দা আফরোজ, সীমান্ত ব্যাংকের এসএমই ব্যাংকিং এর সিনিয়র ম্যানেজার জনাব সঞ্জয় পাল-সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


গ্রী ফরচুন অফার ক্যাম্পেইন কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সম্প্রতি, বিশ্বের নাম্বার ওয়ান এয়ার কন্ডিশনার ব্র্যান্ড গ্রী খুচরা পর্যায়ের ক্রেতাদের ও গ্রাহকদের জন্য "গ্রী ফরচুন অফার" নামক মোবাইল ওয়েব অ্যাপস-ভিত্তিক এক বিশেষ অফার কার্যক্রম চালু করেছে। গ্রাহকেরা গ্রী বা হাইকো এসি ক্রয় করার পর, তাদের মোবাইলের মাধ্যমে গ্রী ফরচুন অফারে অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এই অফারে অংশগ্রহণকারীরা মোবাইলের মাধ্যমে স্পিনিং হুইল ঘুরিয়ে নিশ্চিত উপহার জেতার সুযোগ পাবেন, যার মধ্যে রয়েছে নগদ ছাড় অথবা আকর্ষণীয় উপহার সামগ্রী। গ্রী ফরচুন অফার ইলেকট্রোমার্টের সকল রিটেইল শোরুম এবং পার্টনার শোরুমের মাধ্যমে সহজেই উপভোগ করা যাবে।
দেশের শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্যের উৎপাদন ও বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে ইলেকট্রো মার্ট, ২৫ বছরেরও অধিক সময় ধরে বাংলাদেশে বিশ্বস্ততা, সুনাম ও আস্থার সাথে গ্রী এসি উৎপাদন ও সরবরাহ করে আসছে। গ্রাহক, শুভানুধ্যায়ী এবং ভোক্তাদের অফুরন্ত ভালোবাসা ও আস্থার ফলস্বরূপ, গ্রী এসি বাংলাদেশে নাম্বার ওয়ান অবস্থান ধরে রেখেছে। গ্রী বাংলাদেশে একাধিক বার সুপার ব্র্যান্ড স্বীকৃতি অর্জনকারী একমাত্র এয়ার কন্ডিশনার ব্র্যান্ড। এছাড়াও গ্রী এসি একটানা ১৯ বছর ধরে বিশ্বের নাম্বার ওয়ান ব্র্যান্ড হিসেবে স্বীকৃতি অর্জন করে আসছে। গ্রী এসি আধুনিক প্রযুক্তি এবং পরিবেশবান্ধব ফিচারের জন্য বৈশ্বিকভাবে স্বীকৃত এবং জিরো কার্বন নিঃসরণের জন্য আন্তর্জাতিক পুরস্কৃত হয়েছে।
সম্প্রতি, প্রতিষ্ঠানটির কর্পোরেট অফিসের হলরুমে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রী ফরচুন অফার ঘোষিত হয়। সংবাদ সম্মেলনের শুরুতে গ্রী'র প্রোডাক্ট সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্যসহ স্বাগত বক্তব্য রাখেন গ্রুপের ডিএমডি মোঃ নুরুল আফছার। তিনি বলেন, "দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে, গ্রী দেশের গ্রাহকদের আস্থা ও নির্ভরতার প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে।" তিনি আরও জানান, "বিশ্বব্যাপী ১৮০টিরও বেশি দেশে প্রায় ৬০ কোটি গ্রাহক গ্রী এসি ব্যবহার করছেন, যা আমাদের গুণগত মান এবং সাশ্রয়ী মূল্যের প্রতি গ্রাহকদের আস্থার প্রতীক।" গ্রী এসি ঘরের বাতাসের ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে, পরিবেশকে রাখে নির্মল, সুন্দর ও জীবাণুমুক্ত। গ্রী এসি বিশ্বের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব এসি উৎপাদনের শীর্ষে রয়েছে।
সবশেষে, তিনি "গ্রী ফরচুন অফার" সম্পর্কে উপস্থিত সাংবাদিক ও অতিথিদের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং এই অফারে অংশগ্রহণের নিয়মাবলি সম্পর্কে সাংবাদিকদের অবহিত করেন। সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ইলেকট্রো মার্ট গ্রুপের পরিচালক মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ এবং নুরুল আজিম সানি, জিএম-সেলস অ্যান্ড মার্কেটিং মাহমুদুন নবী চৌধুরী, এনএসএম-রিটেইল অপারেশন মো. জুলহক হোসাইন এবং অন্যান্য ঊর্ধ্বতন নির্বাহীবৃন্দ।


আই সি বি ইসলামিক ব্যাংক লিঃ এ ব্যবসায়িক ব্যাংকিং বিভাগে যোগদান করেন জনাব শামীম আহমেদ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

আই সি বি ইসলামিক ব্যাংক লিঃ এর ব্যবসায়িক ব্যাংকিং বিভাগে ০৫/১০/২৫ ইং তারিখে যোগদান করেন জনাব শামীম আহমেদ । ইতি পুর্বে তিনি আম্বার আইটি,আম্বার গ্রুপ, পারটেক্স গ্রুপ, এম, এফ এল এবং ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্স লিমিটেডসহ আরও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত ছিলেন।


নাটোর ও পাবনায় স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য বিকাশ-বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের বইপড়া কর্মসূচির সম্প্রসারণ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

শিক্ষার্থীদের বই পড়ার অভ্যস্ততা তৈরি ও সৃজনশীল চিন্তাভাবনায় আগ্রহী করতে বিকাশ ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগের অংশ হিসেবে দেশজুড়ে বইপড়া কর্মসূচির সম্প্রসারণ হলো এবার নাটোর ও পাবনায়। এই কর্মসূচির আওতায় এ বছর সারাদেশের ৩৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪০ হাজার বই বিতরণ করা হবে।

এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি নাটোরের বনবেলঘরিয়া শহীদ রেজা-উন-নবী উচ্চ বিদ্যালয়, নাটোর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়, নাটোর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বনলতা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, মহারাজা জে এন স্কুল এন্ড কলেজ, নববিধান উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এবং পাবনা জেলার পাবনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, ইমাম গাজ্জালী গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ, কৃষ্ণপুর সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাবনা কালেক্টরেট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ এবং রাধানগর মজুমদার একাডেমি স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য বই দেয়া হয়।

নাটোর জেলা পরিষদ মিলনায়তন ও পাবনার জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে পৃথক দু’টি অনুষ্ঠানে দেশের বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান বিকাশ ও আলোকিত মানুষ গড়ার প্রতিষ্ঠান বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের যৌথ উদ্যোগে এই আয়োজন করা হয়।

নাটোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মো: আবুল হায়াত এবং পাবনার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মনিরুজ্জামান স্ব স্ব জেলায় অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সাবেক ট্রাস্টি খোন্দকার মো. আসাদুজ্জামান ও বিকাশ এর রেগুলেটরি এন্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্ট এর ভাইস-প্রেসিডেন্ট সায়মা আহসান সহ অনেকে।

বইপড়া কার্যক্রম কে আরও জনপ্রিয় করতে ৬ষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীদের জন্য সমসাময়িক বিষয়ের উপর কুইজ প্রতিযোগিতারও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠান শেষে, ৮০জন কুইজ বিজয়ী শিক্ষার্থীর হাতে পুরস্কার তুলে দেয়া হয়।

পাঠ্য-পুস্তকের বাইরেও বই পড়ার অভ্যাস তৈরির মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রীরা যাতে পরিপূর্ণ ও আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে উঠার সুযোগ পায়, সে উদ্দেশ্যেই বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র দেশজুড়ে বই পড়া কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। এই উদ্দেশ্যকে আরও প্রসারিত ও কার্যকরী করতে ২০১৪ সাল থেকে বই পড়া কর্মসূচির সাথে যুক্ত আছে বিকাশ। এই কর্মসূচির আওতায় দেশজুড়ে এপর্যন্ত প্রায় ৪ লক্ষ বই বিতরণ করেছে যার মাধ্যমে প্রায় ৩০০০ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৩৩ লাখের এর বেশি পাঠক উপকৃত হয়েছে।


রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের সুরক্ষায় গার্ডিয়ান ও ক্লিনিকলের যৌথ উদ্যোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ইন্স্যুরেন্স সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড স্বাস্থ্য প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ক্লিনিকল লিমিটেডের সাথে এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশি কর্মী ও তাদের পরিবারের জন্য একটি সমন্বিত ইন্স্যুরেন্স ও স্বাস্থ্যসেবা প্যাকেজ চালু করেছে গার্ডিয়ান।

সম্প্রতি, রাজধানী ঢাকায় গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে এ চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা লক্ষাধিক প্রবাসীর স্বাস্থ্যসেবা ও আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিতে যে চ্যালেঞ্জ রয়েছে সেগুলো মোকাবিলা করা এ উদ্যোগের মূল লক্ষ্য। নতুন চালু করা এ প্যাকেজের আওতায় থাকছে লাইফ ও হেলথ ইন্স্যুরেন্স সুবিধা, ক্লিনিকলের মাধ্যমে আনলিমিটেড ডাক্তারের পরামর্শ, চাকরি হারালে আর্থিক সুরক্ষা এবং দেশে থাকা পরিবারের সদস্যদের জন্য সামগ্রিক স্বাস্থ্যসেবা সহায়তা।

গার্ডিয়ানের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ ও ক্লিনিকল লিমিটেডের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চিফ অপারেশনস অফিসার পারভেজ আহমেদ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। গার্ডিয়ানের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব মাইক্রোইন্স্যুরেন্স ডিজিটাল চ্যানেল অ্যান্ড এডিসি আব্দুল হালিম এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক্রোইন্স্যুরেন্স ডিজিটাল চ্যানেল অ্যান্ড এডিসি মো. নওশাদুল করিম চৌধুরী।

ক্লিনিকলের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির হেড অব বিজনেস সাদ এম. মিলকান এবং হেড অব টেকনোলজি সাবা শামস।
এ বিষয়ে শেখ রকিবুল করিম বলেন, “এই অংশীদারিত্ব আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনদের প্রতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার প্রতিফলন। যারা কঠোর পরিশ্রমের মাধ্যমে পরিবারকে সহায়তা করছেন এবং দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছেন, তাদের জন্য টেকসই ও সহজলভ্য সমাধান দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

ক্লিনিকলের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও চিফ অপারেশনস অফিসার পারভেজ আহমেদ বলেন, “গার্ডিয়ানের নির্ভরযোগ্য ইন্স্যুরেন্স সেবার সঙ্গে আমাদের স্বাস্থ্যসেবা যুক্ত হওয়ায় এটি আমাদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। আমাদের যৌথ লক্ষ্য হলো প্রত্যেক প্রবাসী কর্মী ও তাদের পরিবারের কাছে সহজলভ্য ও সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা ও আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করা।”

এই উদ্যোগ বাংলাদেশি প্রবাসীদের জন্য সুস্বাস্থ্য ও নিরাপদ ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। গার্ডিয়ান ও ক্লিনিকলের এ যৌথ প্রচেষ্টা রেমিট্যান্স যোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের আরও উন্নত আর্থিক সুরক্ষা ও মানসিক শান্তি নিশ্চিত করবে।


banner close