বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের ২১তম সভা গত ১৮ মে অনুষ্ঠিত হয়। গুলশান এভিনিউতে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন। সভায় অংশ নেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুল আলম ও ভাইস চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোহাম্মেদ আলমগীরসহ অন্য পরিচালকরা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক তারিক মোর্শেদ প্রমুখ।
সিটি ব্যাংক সম্প্রতি ইসলামিক ট্রেড ফাইন্যান্স করপোরেশন থেকে ‘আইটিএফসি ট্রেড ফাইন্যান্স ডিল অব দ্য ইয়ার’ পুরস্কার পেয়েছে। ইসলামিক ট্রেড ফাইন্যান্স করপোরেশন ইসলামী ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশে সিটি ব্যাংকই প্রথম আইটিএফসির পার্টনার ব্যাংকগুলোর মধ্যে মর্যাদাপূর্ণ এ পুরস্কার অর্জন করেছে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দেশে ডলার সংকটের সময় গম আমদানির জন্য ইসলামি অর্থায়ন কাঠামোর অধীনে সিটি ব্যাংক একটি অনন্য সমাধান খুঁজে বের করার প্রচেষ্টার স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার পায়। সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন আইটিএফসির সিওও নাজিব নুরডালির কাছ থেকে পুরস্কারের ক্রেস্ট গ্রহণ করেন।
আইটিএফসির এশিয়া ও মিডিলইস্টের ডিভিশন ম্যানেজার আব্দুল আলীম, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আঞ্চলিক প্রধান মোহাম্মদ ইফতেখার আলম, সিটি ব্যাংকের দুজন অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ ও মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, ফিন্যান্সিয়াল ইনস্টিটিউশনের প্রধান হাসান শরীফ আহমেদসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মাসরুর আরেফিন আইটিএফসিকে পুরস্কারের জন্যে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘যারা ইসলামিক কাঠামোর অধীনে ট্রেড ফাইন্যান্স সুবিধা নিতে চান আইটিএফসির সহায়তায়, আমরা সেই গ্রাহকদের খুব সহজে ও দক্ষতার সঙ্গে সেবা দিতে পারি। আইটিএফসির ট্রেড ফাইন্যান্স সুবিধা ব্যাংকের বেসরকারি খাতের আমদানিকারকদের শিল্পের কাঁচামাল এবং প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানিতে অর্থায়নে সহায়তা করে আমদানিকারককে দীর্ঘমেয়াদে অর্থ পরিশোধের সুবিধা প্রদান করে, যা বর্তমানে বৈদেশিক মুদ্রার তারল্য ব্যবস্থাপনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’ ২০১৯ সাল থেকে সিটি ব্যাংক আইটিএফসির ট্রেড ফাইন্যান্স সুবিধা পেয়ে আসছে। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে সিটি ব্যাংকের প্রাপ্ত এই সুবিধাটিই সর্বোচ্চ। বিজ্ঞপ্তি
ওয়াশিং মেশিন ইন্ডাস্ট্রির জায়ান্ট প্রতিষ্ঠান কনকা সম্প্রতি বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত মর্যাদাপূর্ণ ২৬তম চায়না হোম লন্ড্রি ও ড্রাইং সামিট ফোরামে বিজয়ী হয়েছে। চায়না হাউসহোল্ড ইলেকট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্সেস অ্যাসোসিয়েশনের পরিচালনায় ও চীনের স্টেট গ্রিড আয়োজিত এ শীর্ষ সম্মেলনে লন্ড্রি এবং কেয়ার সল্যুশনের ক্ষেত্রে কনকার অবদান বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভোক্তাদের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের জন্য উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি এবং নিরন্তর প্রচেষ্টার ফলে কনকা এ শীর্ষ সম্মেলনে তিনটি সম্মানজনক পুরস্কার অর্জন করল। এ পুরস্কারের মধ্যে রয়েছে ‘২০২৩ চায়না হোম লন্ড্রি অ্যান্ড ড্রাইং ইন্ডাস্ট্রি ঝেনকাই স্মার্ট ওয়াশিং অ্যান্ড কেয়ার লিডিং ব্র্যান্ড’ পুরস্কার, পাশাপাশি দুটি অসামান্য পণ্যের স্বীকৃতি ‘২০২৩ চায়না হোম লন্ড্রি অ্যান্ড ড্রাইং ইন্ডাস্ট্রি স্মার্ট অ্যান্ড হেলদি ওয়াশিং অ্যান্ড ড্রাইং লিডিং প্রোডাক্ট’ এবং ‘২০২৩ চায়না হোম লন্ড্রি এবং ড্রাইং ইন্ডাস্ট্রি’।
কনকা ওয়াশিং মেশিন ইন্ডাস্ট্রিতে বেশ কয়েক বছর ধরে সুনামের সঙ্গে বিশ্বস্ত, স্বাস্থ্যকর, সুবিধাজনক ও মানসম্মত লন্ড্রি এবং কেয়ার সল্যুশন দিয়ে আসছে। কনকার ‘এআই ইন্টেলিজেন্স’ এবং ‘ওয়াশিং অ্যান্ড ড্রাইং ইন্টিগ্রেশন’ টেকনোলজির কারণে বাড়ির পরিচ্ছন্নতা এবং যত্নের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়েছে, একই সঙ্গে ওয়াশিং মেশিন ইন্ডাস্ট্রিতে কনকার অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। এ ছাড়াও কনকার আলট্রা থিন ড্রাম ওয়াশিং এবং ড্রাইং ইন্টিগ্রেটেড মেশিন তাদের বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত দক্ষতার কারণে বেশ কার্যকরভাবে ব্যবহারকারীদের চাহিদা মেটাচ্ছে। শীর্ষ সম্মেলনে এই স্বীকৃতি উচ্চমানের পণ্য এবং সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে কনকার অবিরাম প্রচেষ্টারই ফসল।
নিজস্ব স্বকীয়তা ও গুণগত মান নিয়ে সারাবিশ্বের ১২০টিরও বেশি দেশের গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করে কনকা ব্র্যান্ড দুই যুগ আগে ইলেক্ট্রো মার্ট লিমিটেডের হাত ধরে বাংলাদেশে তার বিপণন কার্যক্রম শুরু করে। কর্মব্যস্ত জীবনে ওয়াশিং মেশিনের ব্যবহার অত্যাবশ্যকীয় হয়ে পড়েছে আমাদের জীবনে। স্বল্প সময়ে অধিক পরিমাণ কাপড় কাচা, স্বল্প বিদ্যুৎ খরচে কাপড় পরিষ্কার করা, আকর্ষণীয় ডিজাইন, প্রতিযোগিতামূলক মূল্য, দীর্ঘদিন নির্ঝঞ্ঝাটভাবে ব্যবহারযোগ্য ইত্যাদি বিষয়গুলো মাথায় রেখে ইলেক্ট্রো মার্ট বিভিন্ন টাইপের ওয়াশিং মেশিন যেমন, টপ লোডিং, ফ্রন্ট লোডিং, হট অ্যান্ড কোল্ড এবং ইনভার্টার সিস্টেম ওয়াশিং মেশিন বিপণন করে যাচ্ছে।
মাথাপিছু আয় বৃদ্ধি এবং পারিবারিক জীবনকে স্বাছন্দ্যময় করতে প্রতিনিয়ত ওয়াশিং মেশিনের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রেতাদের চাহিদার বিষয়টি মাথায় রেখে বিশ্বখ্যাত টেকনোলজি সমৃদ্ধ কনকা ওয়াশিং মেশিনের বেশ কয়েকটি সিরিজ বিপণন করছে ইলেক্ট্রো মার্ট। কনকা ওয়াশিং মেশিনে রয়েছে ইকোওয়াশ, যার ফলে অল্প পরিমাণ পানি ও অল্প বিদ্যুৎ খরচে অধিক পরিমাণ কাপড় কাচা সম্ভব; ইনভার্টার সিস্টেমের ফলে আপনার বিদ্যুৎ খরচে হবে সাশ্রয়; এইচসি প্লাস হাই ক্লিনের ফলে আপনার কাপড়ের অতিরিক্ত কোনো দাগ পরিষ্কার করা সম্ভব; আইরন ফ্রি টেকনোলজির ফলে কাপড় কাচাপরবর্তী কাপড়কে অতিরিক্ত কুঁচকানো থেকে রক্ষা করে। বিজ্ঞপ্তি
লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ ও রোটারি ক্লাব সিলেট সিটির উদ্যোগে গতকাল কোম্পানিটির ছাতক প্ল্যান্টে স্থানীয় জনসাধারণের জন্য এক দিনব্যাপী ফ্রি আই ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার আসিফ ভূইয়া ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডিরেক্টর অমিতাভ সিং এই ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন।
এ সময় সিলেট এম এ জি ওসমানি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক (অব.) ডা. আবুল হাশেম চৌধুরী, সহকারী অধ্যাপক (অব.) ডা. রফিক উদ্দিন আহমদ খান, সহকারী অধ্যাপক ডা. সৈয়দ তৌফিক এলাহী এবং রোটারি ক্লাব সিলেট সিটির সভাপতি এস এ শফিসহ লাফার্জহোলসিমের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধনের সময় আসিফ ভূইয়া চিকিৎসকদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ‘তাদের মতো প্রখ্যাত চিকিৎসকদের আজকের আই ক্যাম্পে পেয়ে আমরা আনন্দিত।
তারা আমাদের এই উদ্যোগে সাড়া দিয়ে স্থানীয় মানুষকে বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করছেন। আমি বিশ্বাস করি এর ফলে স্থানীয় মানুষ দারুণভাবে উপকৃত হবেন। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই লাফার্জহোলসিম স্থানীয় জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নে নানাবিধ টেকসই উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করে আসছে।’ দিনব্যাপী এ ক্যাম্পে ২৫০ জনেরও বেশি চক্ষু রোগীকে চিকিৎসাপত্র প্রদানের পাশাপাশি কোম্পানির পক্ষ থেকে বিনা মূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধও সরবরাহ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
দেশের স্বনামধন্য রিয়েল এস্টেট কোম্পানি আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন লিমিটেডের তৈরি অত্যাধুনিক বাণিজ্যিক ভবন ‘ল্যান্ডমার্ক টাওয়ার’ হস্তান্তর করা হয়েছে। গত রোববার রাজধানীর ধানমন্ডিতে অত্যাধুনিক সুবিধা সংবলিত এই ‘ল্যান্ডমার্ক টাওয়ার’ ক্রেতাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
ওই দিন ধানমন্ডির ঝিনঝিয়ান রেস্টুরেন্টে ‘ল্যান্ডমার্ক টাওয়ার’ প্রকল্পের হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্রেতাদের চাবি ও দলিল হস্তান্তর করেন আমিন মোহাম্মদ ফাউন্ডেশন লিমিটেডের পরিচালক (কন্সট্রাকশন) আসাদ আর খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন কাস্টমার সার্ভিস বিভাগের প্রধান আহসানুল হাবীব সাদীসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
কাস্টমার সার্ভিস বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক মো. রাকিবুল হকের সঞ্চালনায় হস্তান্তর অনুষ্ঠানটি ক্রেতাদের সমাগমে প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর এক মিলনমেলায় পরিণত হয়। যেখানে তারা নিজেদের সন্তুষ্টি জ্ঞাপন করেও বক্তব্য রাখেন। প্রতিষ্ঠানসংশ্লিষ্টরা জানান, হ্যান্ডওভারকৃত দুটি বেইজমেন্টসহ ১৪ তলা বাণিজ্যিক ভবনটি রাজউকের নির্দেশনা কঠোরভাবে অনুসরণ করে ৪৫ শতাংশ জায়গা খালি রেখে নির্মিত হয়েছে।
৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পসহনশীল নির্মাণ এবং আধুনিক অগ্নিনির্বাপণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে নির্মিত ভবনটিতে দিনের আলোর সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে অফিসে বিদ্যুতের ব্যবহার সীমিত রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি
এনসিসি ব্যাংক সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে কুষ্টিয়ার ৫০০ প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে বিনা মূল্যে কৃষি উপকরণ বিতরণ করেছে। এনসিসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব আলমের সভাপতিত্বে কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহেতেশাম রেজা প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে কুষ্টিয়া জেলার প্রান্তিক কৃষকের মধ্যে গত শনিবার বিভিন্ন প্রকারের বীজ, সার ও কীটনাশক বিতরণ করেন।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার পার্থ প্রতিম শীল, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড. হায়াত মামুদ এবং ওয়েব ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক মহসীন আলী এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অন্যদের মধ্যে এনসিসি ব্যাংকের এসইভিপি ও কোম্পানি সেক্রেটারি মো. মনিরুল আলম, সিআরএম ডিভিশনের এসভিপি মুহাম্মদ শাহিদুল ইসলামসহ কুষ্টিয়া শাখার ব্যবস্থাপক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কুষ্টিয়ার জেলা প্রশাসক মো. এহেতেশাম রেজা এনসিসি ব্যাংকের কৃষি উপকরণ বিতরণের এই মহতী উদ্যোগকে স্বাগত জানান। কুষ্টিয়া জেলার প্রান্তিক কৃষকরা এনসিসি ব্যাংকের এই কার্যক্রমের মাধ্যমে উপকৃত হবে এবং অত্র এলাকার কৃষকদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে এই কার্যক্রম সহায়ক হবে বলে তাঁরা আশা প্রকাশ করেন।
এনসিসি ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাহবুব আলম বলেন, এনসিসি ব্যাংক প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের প্রতি ইঞ্চি জায়গা চাষযোগ্য করে গড়ে তোলার জন্য সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে এনসিসি ব্যাংক কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ভবিষ্যতে কৃষি যন্ত্রপাতিসহ আরও উন্নত প্রযুক্তির যন্ত্রাংশ কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে বিতরণ করা হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বিজ্ঞপ্তি
ভোক্তা ও ভক্তদের জন্য প্রতিযোগিতামূলক বিশেষ একটি ক্যাম্পেইন শুরু করেছে মেল-গ্রুমিং প্রিমিয়াম ব্র্যান্ড বিয়ার্ডো বাংলাদেশ, যেখানে থাকছে বিয়ার্ডোর গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হৃত্বিক রোশনের অটোগ্রাফসহ লিমিটেড এডিশন বিয়ার্ডো বক্স জেতার সুযোগ। প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে দারাজ, সাজগোজ, ওহসোগো এবং পান্ডামার্ট থেকে ন্যূনতম ১ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের সর্বনিম্ন দুটি বিয়ার্ডো পণ্য কিনতে হবে।
সর্বোচ্চ ক্রয়কারীদের মধ্য থেকে পাঁচজন বিজয়ী নির্বাচিত হবে। বিজয়ী পাঁচজন হৃত্বিক রোশনের অটোগ্রাফসহ লিমিটেড এডিশনের বিয়ার্ডো গিফট বক্স এবং সর্বোচ্চ ক্রয়কারী একই সঙ্গে ১০ হাজার টাকা মূল্যের একটি আকর্ষণীয় মেগা ভাউচার জেতার সুযোগ পাবেন। ক্যাম্পেইন শেষে প্রতিযোগিতার বিজয়ী নির্বাচিত করা হবে। অভিনেতা হৃত্বিক রোশন বিয়ার্ডোর গ্লোবাল ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর, যিনি সাহসী ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী মনোভাবের সঙ্গে আসল বিয়ার্ডো পরিচিতি তুলে ধরেন। এ প্রসঙ্গে হৃত্বিক রোশন বলেন, ‘বিগত বেশ কিছু বছর ধরে বিয়ার্ডো ধারাবাহিকভাবে জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে।
এটি মেনজ গ্রুমিং পণ্যগুলোকে সহজলভ্য করার চেষ্টার পাশাপাশি পুরুষদের নিজের যথাযথ যত্ন নিতে ও আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠতে সাহায্য করছে।’ বিয়ার্ডো বাংলাদেশে বিয়ার্ড অ্যান্ড হেয়ার গ্রোথ অয়েল, বিয়ার্ডো ডিটান কফি ফেসওয়াশ, বিয়ার্ডো ডন পারফিউম বডি স্প্রে ইত্যাদি প্রিমিয়াম মেল-গ্রুমিং পণ্য বাজারে এনেছে। পণ্যগুলো কিনতে ভিজিট করুন দারাজ, সাজগোজ, ওহসোগো এবং পান্ডামার্ট অনলাইন ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে। মেইড ইন বাংলাদেশের গর্বিত অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ম্যারিকোর ৯৯% ভাগ পণ্যই বাংলাদেশে উৎপাদিত হয় এবং নেপাল, ভুটান, ভিয়েতনাম, দুবাই, দক্ষিণ আফ্রিকা, মিসর, তানজানিয়া এবং ভারতে রপ্তানি করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক সম্প্রতি কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকের সঙ্গে লন্ডনের একটি স্থানীয় হোটেলে রেমিট্যান্স পাঠানো-সংক্রান্ত একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ হাবিব হাসনাত ও কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকের সিইও কামরু মিয়া নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ চুক্তির মাধ্যমে যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা কেএমবি ইন্টারন্যাশনাল মানি ট্রান্সফার লিমিটেড, ইউকের মাধ্যমে সহজে, দ্রুত ও কম খরচে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের সব শাখা, উপশাখা ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। ইউরোপের অন্যান্য দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশিরাও শিগগিরই এই সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি
পুঁজিবাজারের একমাত্র সরকারি বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) অন্যতম সাবসিডিয়ারি আইসিবি ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্ট লিমিটেডের (আইসিএমএল) ব্যবস্থাপনায় নতুন বিনিয়োগ সেবা টার্ম ইনভেস্টমেন্ট প্ল্যানের (টিআইপি) উদ্বোধন করা হয়েছে। এ উপলক্ষে গত রোববার আইসিএমএলের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিবির পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. কিসমাতুল আহসান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, আইসিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আইসিএমএলের চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন, ফৌজিয়া হক, মো. আমজাদ হোসেন এবং রাজী উদ্দিন আহমেদ।
এ ছাড়া আইসিবির মহাব্যবস্থাপক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ সাধারণ বিনিয়োগকারীরা ওই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। আইসিএমএলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মাজেদা খাতুন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। মার্চেন্ট ব্যাংকিং সেবাকে গণমুখী করার লক্ষ্যে বিনিয়োগকারীদের (ব্যক্তিশ্রেণি/প্রাতিষ্ঠানিক) কাছ থেকে সময়ভিত্তিক (মাসিক/ত্রৈমাসিক/ষান্মাসিক) নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ একটি নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য ডিজিটাল পদ্ধতিতে ডিসক্রিশনারি বিনিয়োগ হিসাবের আওতায় পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের মাধ্যমে ঝুঁকি সমন্বিত রিটার্ন প্রদানের লক্ষ্যে সেবাটি বাজারে নিয়ে আসা হয়েছে, যা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন প্রাপ্ত। বিজ্ঞপ্তি
সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেড ও আক্তার প্রোপার্টিজ লিমিটেডের মধ্যে সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। ওই সমঝোতা চুক্তির অধীনে আক্তার প্রোপার্টিজ লিমিটেডের গ্রাহকরা আকর্ষণীয় রেটে ও আনুষঙ্গিক সব সুবিধাসহ সাউথইস্ট ব্যাংকের হোম লোন সুবিধা পাবেন।
সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নুরুদ্দিন মো. ছাদেক হোসেন এবং আকতার প্রোপার্টিজ লিমিটেডের (এপিএল) এমডি ও সিইও মো. আক্তার বিশ্বাস নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক লিমিটেডের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মাসুম উদ্দীন খান ও উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা।
ইস্পাহানির পৃষ্ঠপোষকতায় তৃতীয়বারের মতো বঙ্গবন্ধু তৃতীয় আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান রাজধানীর গুলশান ক্লাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশন আয়োজিত দেশের সবচেয়ে বড় এ স্কোয়াশ টুর্নামেন্টে এবারো আগের দুবারের মতোই মূল টুর্নামেন্টের অন্তর্ভুক্ত ছিল। দেশ-বিদেশের প্রখ্যাত নারী ও পুরুষ স্কোয়াশ খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে দুটি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট ও নবীন খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে একটি যুব টুর্নামেন্টসহ মোট তিনটি টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত হয়। ইস্পাহানির সৌজন্যে ২০২১ সাল থেকে এই টুর্নামেন্ট আয়োজিত হয়ে আসছে।
গত ২৬ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৫ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক এ টুর্নামেন্টের মাধ্যমে বাংলাদেশ আবারো সফলভাবে আয়োজন করল আরও একটি পিএসএ ‘চ্যালেঞ্জ ট্যুর-৫’।
পিএসএ বা প্রফেশনাল স্কোয়াশ অ্যাসোসিয়েশন হচ্ছে পেশাদার স্কোয়াশের বিশ্বব্যাপী পরিচালনাকারী সংস্থা। ইস্পাহানি নিবেদিত ‘বঙ্গবন্ধু তৃতীয় আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ টুর্নামেন্ট’-এর পিএসএ ‘চ্যালেঞ্জ ট্যুর-৫’-এ বাংলাদেশের সেরা ছয়জন পুরুষ খেলোয়াড় খেলেছেন নেদারল্যান্ডস, মিসর, ইরান, কুয়েত, মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ভারত ও শ্রীলঙ্কার খেলোয়াড়দের সঙ্গে।
পাশাপাশি মেয়েদের জন্য আয়োজিত স্যাটেলাইট ট্যুরে বাংলাদেশের সেরা ১৪ জন নারী খেলোয়াড় খেলেছেন মালয়েশিয়া ও শ্রীলঙ্কার পেশাদার নারী খেলোয়াড়দের সঙ্গে। এ ছাড়াও নবীন খেলোয়াড়দের জন্যে আয়োজিত ‘তৃতীয় বাংলাদেশ যুব স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা ২০২৩’-এ অনূর্ধ্ব ১৭ ক্যাটাগরির অর্ধশতাধিক পুরুষ ও নারী খেলোয়াড় অংশগ্রহণ করেছে। এ টুর্নামেন্টের চ্যালেঞ্জ ট্যুরের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছে গুলশান ক্লাবে। এ ছাড়া স্যাটেলাইট ট্যুর ও যুব স্কোয়াশ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে আর্মি স্কোয়াশ কমপ্লেক্সে।
রাজধানী ঢাকার গুলশান ক্লাবে ৩০ সেপ্টেম্বর টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রতিপক্ষ দুজনই ছিলেন মিসরের খেলোয়াড়, কারিম আল টর্কে এবং সেইফ তামের। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ফাইনাল ম্যাচে চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন কারিম আল টর্কে এবং রানারআপ হয়েছেন সেইফ তামের ।
ইস্পাহানি নিবেদিত ‘বঙ্গবন্ধু তৃতীয় আন্তর্জাতিক স্কোয়াশ টুর্নামেন্ট ২০২৩’-এর পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল এমপি। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ স্কোয়াশ র্যাকেটস ফেডারেশনের সভাপতি ফারুক খান এমপি এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ স্কোয়াশ র্যাকেটশ ফেডারেশনের সহসভাপতি ও ইস্পাহানি গ্রুপের চেয়ারম্যান মির্জা সালমান ইস্পাহানি, ফেডারেশনের সহসভাপতি রাশেদ চৌধুরী ও ইরশাদ হোসেন এবং গুলশান ক্লাবের সভাপতি রফিকুল ইসলাম। আরো উপস্থিত ছিলেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জি এম কামরুল ইসলাম (অব.)সহ ফেডারেশন ও গুলশান ক্লাবের নির্বাহী পর্ষদের সদস্য , ইস্পাহানি গ্রুপের কর্মকর্তা, আমন্ত্রিত অতিথি, সাংবাদিক এবং দেশি-বিদেশি স্কোয়াশ খেলোয়াড়রা।
এ ছাড়াও নারীদের ‘স্যাটেলাইট ট্যুর’ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হন শ্রীলঙ্কার কুরুপ্পু ইয়েহেনি ও রানারআপ হন মালয়েশিয়ার ভিনিকাশেইনি এবং যুব প্রতিযোগিতায় ছেলেদের গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হন পারভেজ করিম আর রানারআপ হন আমিনুল ইসলাম। যুব প্রতিযোগিতার মেয়েদের গ্রুপে চ্যাম্পিয়ন হন চাঁদনি সরকার ও রানারআপ হন নাবিলা তাসনিম ঊর্মি। বিজ্ঞপ্তি।
সোনালী পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিবিধ ফি ও চার্জ আদায়ের লক্ষ্যে সোনালী ব্যাংক পিএলসি এবং বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। গতকাল রোববার বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ মিলনায়তনে আয়োজিত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সোনালী ব্যাংক পিএলসির সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আফজাল করিম।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ছাদেকুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া, সোনালী ব্যাংক পিএলসির জেনারেল ম্যানেজার মো. নূরুন নবী ও গোপাল চন্দ্র গোলদার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুপ্রভাত হালদার।
এই চুক্তির ফলে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে অনলাইনে সোনালী পেমেন্ট গেটওয়ে ব্যবহার করে তাদের যাবতীয় ফি ও চার্জ পরিশোধ করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি
উন্নততর সেবা প্রদানের প্রত্যয় নিয়ে নতুনভাবে সজ্জিত শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের সাতমসজিদ রোড শাখা গতকাল রোববার থেকে নতুন ঠিকানায় (গ্রিন সিটি সেন্টার, ৫৮ সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা) ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করেছে। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ওই স্থানান্তরিত শাখার উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ। একই দিনে ব্যাংকের শাখা প্রাঙ্গণে একটি এটিএম বুথের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখার ব্যবস্থাপক এফ এম নেওয়াজ আলী, ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগ ও ব্যাংক ফাউন্ডেশনের প্রধান মো. সামছুদ্দোহা, ব্যাংকের সাধারণ সেবা বিভাগের প্রধান মাহমুদুল শামীম তালুকদার, সাতমসজিদ রোড শাখার মোহাম্মদ হাসিব উদ্দিন, কলেজ কারওয়ান বাজার শাখার ব্যবস্থাপক মো. ইফতেখার শহীদ, কলেজ গেইট শাখার ব্যবস্থাপক এ এইচ এম শাহরিয়ারসহ ব্যাংকের গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। স্থানান্তরিত শাখার কার্যক্রম শুরু উপলক্ষে ব্যাংকের সমৃদ্ধি কামনা করে ব্যাংকের শাখা প্রাঙ্গণে পবিত্র কোরআন খতম, দরুদ এবং দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়।
সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে প্রধান অতিথি ব্যাংকের পরিচালক পর্ষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুছ বলেন, শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই গ্রাহকদের আন্তরিকভাবে সেবা প্রদান করে আসছে। বর্তমানে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক ১৪০টি শাখা, ৪টি উপশাখা, উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এটিএম বুথ ও এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটের মাধ্যমে গ্রাহকদের নিরলসভাবে সেবা প্রদান করে আসছে। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের সেবার মানের কারণে এই ব্যাংকের প্রতি গ্রাহকদের আস্থা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই ব্যাংকটির সুনাম ও ভাবমূর্তি বৃদ্ধি, আর্থিক ভিত মজবুত হচ্ছে, শাখা সম্প্রসারিত হচ্ছে, গ্রাহক সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকটি সাধ্যমতো অবদান রাখছে। বর্তমানে এই ব্যাংকের গ্রাহক সংখ্যা ৯ লক্ষাধিক। গ্রাহকদের চাহিদা ও তাদের সুবিধার্থে এই সাতমসজিদ রোড শাখাটিকে সু-পরিসর স্থানে স্থানান্তর করা হয়েছে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘ব্যাংকিং সেক্টরে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক বর্তমানে একটি আস্থার নাম। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড আধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদান করে আসছে। আধুনিক প্রযুক্তির সকল সুবিধা এই ব্যাংকে রয়েছে। দেশের প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি কার্যক্রমের প্রতি সর্বাধিক গুরুত্ব প্রদান করে আসছেন। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক সে লক্ষ্যেই কাজ করে চলেছে। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকে কোনো তারল্য সংকট নেই, আমাদের তারল্য অনেক উদ্বৃত্ত রয়েছে। উন্নয়নমূলক ও সম্ভাবনাময় খাতে আমরা অধিক বিনিয়োগে আগ্রহী।’ বিজ্ঞপ্তি
গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের উলুখোলা শাখা গতকাল রোববার থেকে নতুন ঠিকানা শাহিনূর ম্যানশন, উলুখোলা, নাগরী, কালীগঞ্জ, গাজীপুরে আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু করেছে। আগে এই শাখার কার্যক্রম আবদুল ওয়াহাব সরকার শপিং কমপ্লেক্স, নাগরী, কালীগঞ্জ, গাজীপুর থেকে পরিচালিত হতো।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. গোলাম সরওয়ার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে অনলাইন মাধ্যমে শাখাটির কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
এ সময় ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মশিউর রহমান জেহাদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আতাউস সামাদ ও সামি করিম, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ আমন্ত্রিত অতিথি ও গ্রাহকরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি