আগামী মার্চে দেশের প্রথম বসুন্ধরা গোল্ড রিফাইনারির উৎপাদন শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েনের (বাজুস) প্রেসিডেন্ট ও বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীর।
গত সোমবার চট্টগ্রামের একটি হোটেলে বাজুস চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
বসুন্ধরা গোল্ড রিফাইনারি লিমিটেডেরও এমডি সায়েম সোবহান বলেন, সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মার্চে দেশের প্রথম বসুন্ধরা গোল্ড রিফাইনারির উৎপাদন শুরু হবে। দেশে স্বর্ণ উৎপাদনে সরকার সব সুবিধা দিতে প্রস্তুত আছে। জুয়েলারি শিল্পের বড় কিছু অর্জনের জন্য দেশের সব জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আহমেদ ওয়ালিদ সোবহান।
অনুষ্ঠানে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের ভাইস প্রেসিডেন্ট আমিন হেলালী বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বলেন, এখন বাংলাদেশে গোল্ড প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রি হবে। বাংলাদেশ থেকে স্বর্ণ রপ্তানি হবে শুনতেই ভালো লাগছে। আমি মনে করি এই জুয়েলারি শিল্প সফল হবে। আগামী ৫-১০ বছরেই এই শিল্প দেশের তৈরি পোশাক রপ্তানিকে ছাড়িয়ে যাবে।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম বলেন, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ২৫ শতাংশ শেয়ার বসুন্ধরা গ্রুপের এবিজি লিমিটেড কিনেছে। এই ঘটনা চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের জন্য একটি মাইলস্টোন। বসুন্ধরা গ্রুপ পুঁজিবাজারে আসায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করলো।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সাবেক সভাপতি আসিফ ইব্রাহিম বলেন, দেশের প্রথম কমোডিটি এক্সচেঞ্জ লেনদেন প্রথম শুরু হবে স্বর্ণ দিয়ে। আর এ কারণেই বাজুসের নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। এজন্য বাজুসকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। আমরা পরিকল্পনা করেছি ঐতিহাসিক এই যাত্রা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দিয়ে উদ্বোধন করতে।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের পরিচালক মেজর (অব.) এমদাদুল ইসলাম বলেন, বাইরে থেকে অপরিশোধিত স্বর্ণ এনে পরিশোধন হবে বাংলাদেশে। আর সেই পরিশোধন থেকে পাওয়া বাই-প্রোডাক্ট দিয়ে নতুন নতুন শিল্প গড়ে উঠবে। এটা বসুন্ধরা গ্রুপের অসম্ভব সাহসী উদ্যোগ। ইতিহাস একদিনে রচিত হয় না। নিশ্চয়ই এই উদ্যোগের জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের নামও ইতিহাসে লেখা থাকবে।
ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের পরিচালক ও কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন বলেন, বাংলাদেশ সম্ভাবনার দেশ। জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন। যেভাবে স্বর্ণালঙ্কার তৈরি করেন, সেভাবেই দেশকে গড়ে তুলবেন।
বাজুসের সাবেক সভাপতি ডা. দিলীপ কুমার রায় বলেন, বাজুস সভাপতি সায়েম সোবহান আনভীরের হাত ধরে স্বর্ণশিল্পের হারানো গৌরব ফিরে আসবে। ঢাকায় চার-পাঁচটি স্বর্ণালংকার কারখানা চালুর পথে রয়েছে। এ শিল্পকে বাঁচাতে হলে সবাইকে বাজুসের পতাকাতলে আসতে হবে। চট্টগ্রামে অনেক সংকট ছিল বাজুসের। আমরা সংকট কাটাতে পেরেছি। আনন্দের বিষয় ৬৪ জেলায় নতুন কমিটি করেছি। ৬-৭ হাজার সদস্য ছিল, এখন বেড়ে ৪০ হাজার হয়েছে। স্বর্ণশিল্প পরাধীন থাকবে না। মেইড ইন বাংলাদেশ লেখা স্বর্ণ রপ্তানি করব।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন বাজুসের সহ-সভাপতি গুলজার আহমেদ, আনোয়ার হোসেন, ডা. আমিনুল ইসলাম শাহীন, বাদল চন্দ্র রায়, বাজুস চট্টগ্রামের সাধারণ সম্পাদক প্রণব কুমার সাহা, মৃণাল কান্তি ধর, বাজুস নোয়াখালীর সভাপতি আবুল হোসেন, বাজুস রাঙামাটির সভাপতি মৃদুল দত্ত, বাজুস লক্ষ্মীপুর সভাপতি হরিহর পাল প্রমুখ।
প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, পিকআপ ভ্যান, অটোরিকশায় (সিএনজি) ব্যবহার উপযোগী গ্রাভিটন সিরিজের নতুন সাত মডেলের কার ব্যাটারি বাজারে এনেছে ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশন। জাপানিজ স্ট্যান্ডার্ডে তৈরি সিলড মেইনটেনেন্স ফ্রি ওয়ালটনের কার ব্যাটারিতে ব্যবহৃত হয়েছে উন্নতমানের প্রযুক্তি। যা উন্নত পারফরম্যান্স নিশ্চিত করার পাশাপাশি গাড়ি ব্যবহারকারীদের দেবে রাস্তায় নিরাপদে অবিরাম চলার শক্তি।
সম্প্রতি রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে নতুন মডেলের কার ব্যাটারিগুলো উদ্বোধন করেন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী তাহসান খান, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম, পরিচালক জাকিয়া সুলতানা এবং ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) নিশাত তাসনিম শুচি।
এ সময় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ ওয়ালটন ব্যাটারির শতাধিক ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটর উপস্থিত ছিলেন।
বাজারে নিয়ে আসা ওয়ালটনের কার ব্যাটারির নতুন মডেলগুলো হলো- গ্রাভিটন এন৫০জেড, গ্রাভিটন এন৫০জেডএল, গ্রাভিটন এনএস৪০জেডএল, গ্রাভিটন এনএস৬০এল, গ্রাভিটন এনএস৭০, গ্রাভিটন এএক্স১২০-৭ এবং গ্রাভিটন এনএক্স১২০-৭ এল। প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির ওয়ালটনের এসব গাড়ির ব্যাটারি ৮ হাজার ৬৫০ টাকা থেকে ১৫ হাজার ৬০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। সারাদেশে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর ও ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে এসব ব্যাটারি।
অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাই-টেকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, ওয়ালটন এখন শুধু একটি নাম নয়; এটি একটি জাতীয় ব্র্যান্ড। একটি প্রতিশ্রতি ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ সাফল্যের প্রতীক। স্মার্ট ইলেকট্রনিক্স পণ্য থেকে মোবাইল, ল্যাপটপ সব ক্ষেত্রেই ওয়ালটন এখন দেশের গর্ব। নিজস্ব কারখানায় তৈরি সিলড মেইনটেন্যান্স ফ্রি কার ব্যাটারি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ওয়ালটনের নিরন্তর এই অগ্রযাত্রায় আরেকটি গৌরবময় অধ্যায় যুক্ত হলো। এটি আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং সক্ষমতা, গবেষণা দক্ষতা, এবং গ্রাহকের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতারও প্রতিফলন।
তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে লো-মেইনটেন্যান্স কার ও কমার্শিয়াল ভেহিকেল ব্যাটারি, সোলার ও আইপিএস ব্যাটারি বাজারে আনার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।
ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশনের সিইও নিশাত তাসনিম শুচি জানান, দেশে গাড়ির ব্যাটারির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৫ লাখ ইউনিট এবং বাজারের আকার ৩০০ কোটি টাকার বেশি। সম্ভাবনাময় এই বাজার চাহিদা পূরণে কয়েক বছর ধরে কার ব্যাটারি নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে ওয়ালটনের আরঅ্যান্ডআই টিম।
অনুষ্ঠানে ব্যাটারির উৎপাদন প্রক্রিয়া, গ্রাভিটন ব্যাটারির ফিচার, গুণগত মান ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন ওয়ালটন মাইক্রো-টেকের সিইওর বিজনেস কো-অর্ডিনেটর আব্দুল্লাহ আল আসিফ এবং ওয়ালটন ব্যাটারির রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই) বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী নাহিদ আল মাহমুদ।
রাজধানীর উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের রূপায়ণ সিটিতে ক্যামব্রিজের একটি পাঠ্যক্রম প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ডিআইএস) নবনির্মিত ক্যাম্পাস ২-এর উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত ৩০ জুন এই ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ড্যাফোডিল পরিবারের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্যাম্পাস ভবনটি হস্তান্তর করেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাতুল।
অনুষ্ঠানে শিক্ষক নেতা, উভয় সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এবং কেমব্রিজ, পিয়ারসন এডেক্সেল, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও অক্সফোর্ডএকিউএয়ের আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শাহানা খান এবং ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নাজাহ্ সালাওয়াতের নেতৃত্বে ডিআইএস টিম নতুন ক্যাম্পাসটিকে একাডেমিক উৎকর্ষতার অত্যাধুনিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত করতে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি সুরক্ষা, সুস্থতা, কোডিং, স্টিম এবং জীবন দক্ষতার ওপর দৃঢ় মনোযোগ দিয়ে সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নতুন এ ক্যাম্পাসে একটি মন্টেসরি ল্যাব, অ্যাক্টিভিটি রুম, জীবন দক্ষতা একাডেমি, জুনিয়র সায়েন্স ল্যাব এবং জুনিয়র ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি লাইব্রেরি রয়েছে।
এই সম্প্রসারণের মাধ্যমে ডিআইএস তার লক্ষ্যকে আরও জোরদার করার পাশাপাশি উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষতার মাধ্যমে মূল্যবোধের সঙ্গে বিশ্ব নাগরিকদের লালন করার প্রত্যয় ঘোষণা করছে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েব সাইট: www.dis.edu.bd
ই-মেইল: [email protected]
পদ্মা ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা কমিটির ১২৮তম সভা ২ জুলাই বুধবার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মো. শওকত আলী খানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত পদ্মা ব্যাংকের কমিটি সভায় অন্যান্য পরিচালকদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন জনতা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আনোয়ারুল ইসলাম, রূপালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলাম, তামিম মারজান হুদা, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. রোকনুজ্জামান, ব্যারিস্টার-এ.ট‘ল এবং এএইচএম আরিফুল ইসলাম এফসিএ। সভা পরিচালনা করেন পদ্মা ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী মো. তালহা (চলতি দায়িত্বে)। এছাড়া পর্যবেক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন ভূঁইয়া।
এনআরবিসি ব্যাংকের পরিচালনা কমিটির অডিট কমিটির ৬২তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (০১ জুলাই) ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ, এফসিএ’র সভাপতিত্বে প্রধান কার্যালয়ের সভাকক্ষে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আনোয়ার হোসেন ও মো. নুরুল হক; ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও ড. মো. তৌহিদুল আলম খান; অভ্যন্তরীণ নিয়ন্ত্রণ ও পরিপালন বিভাগের (আইসিসিডি) প্রধান মুহম্মদ হাজ্জাজ-বিন-মাহফুজ এবং কোম্পানির সচিব মোহাম্মদ আহসান হাবিব উপস্থিত ছিলেন।
এনআরবি ব্যাংক পিএলসির ক্রেডিট কার্ড পোর্টফোলিও ৪০০ কোটি টাকা অতিক্রম করেছে যা চতুর্থ প্রজন্মের ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবোর্চ্চ।
সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে কেক কাটার মাধ্যমে তা উদযাপন করা হয়।
এ সময় ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী, ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান শেখ মো. সেলিম, স্বতন্ত্র পরিচালক ফেরদৌস আরা বেগম এবং জনাব এস কে মতিউর রহমান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব তারেক রিয়াজ খানসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ০২ জুলাই ২০২৫ তারিখে নোয়াখালীর ভূঁইয়ার হাট, চট্টগ্রামের ইসলামিয়া মাদ্রাসা এবং ময়মনসিংহের তারাকান্দায় তিনটি উপশাখার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়।
প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইন মাধ্যমে উপশাখাগুলোর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) আতাউস সামাদ। এ সময় ব্যাংকের উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামি করিম ও এ. এফ. সাব্বির আহমদ, প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধান, শাখা ব্যবস্থাপক, ব্যাংকের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাসহ আমন্ত্রিত সম্মানীত অতিথি ও গ্রাহকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও শরীয়াহভিত্তিক সেবার মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক শাখা ও উপশাখা সম্প্রসারণ করবে বলে অনুষ্ঠানে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।
০২ জুলাই, ২০২৫ তারিখে ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি. এর নবগঠিত পরিচালনা পর্ষদের ৪৪তম সভা ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, গুলশান-১, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত চেয়ারম্যান জনাব মুঃ ফরীদ উদ্দীন আহমদ। সভায় পর্ষদের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, নিরীক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান জনাব শেখ জাহিদুল ইসলাম, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক ড. শহিদুল ইসলাম জাহীদ, জনাব মোহাম্মদ সাইফুল আলম এবং ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব মোঃ হুমায়ুন কবির উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোহাম্মদ ইকবাল কার্যপোলক্ষ্যে সভায় যোগদান করেন। সভায় ব্যাংকের ব্যবসা সম্প্রসারণ ও গ্রাহকসেবার মান বৃদ্ধিকল্পে ইস্যুভিত্তিক বিশদ পর্যালোচনান্তে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
নগর ভবনের প্রশাসক মহোদয়ের সভাকক্ষে নগরবাসীর প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা অব্যাহত রাখতে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় প্রশাসক জনাব শাহজাহান মিয়ার সভাপতিত্বে ডিএসসিসির ও পার্টনার এনজিওর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয় এবং নিরবিচ্ছিন্ন লেনদেন সুবিধায় ঢাকা ব্যাংকের বুথ উদ্বোধন করা হয়।
নগরবাসীর বিশেষত দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে উন্নততর অত্যাবশ্যকীয় স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের লক্ষ্যে "স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন, ২০০৯ এবং স্থানীয় সরকার (পৌরসভা) আইন, ২০০৯ অনুযায়ী সিটি কর্পোরেশন ও পৌরসভাসমূহে প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা প্রদানের দায়িত্ব মোতাবেক ১৯৯৮ সাল থেকে স্থানীয় সরকার বিভাগের অধীনে আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস ডেলিভারী প্রজেক্ট-২য় পর্যায় শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে ৬ টি নগর মাতৃসদন, ৩১ টি প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র ও ৩১৮ টি স্যাটেলাইট কেন্দ্র ও ১৪৩৬ জন জনবলের মাধ্যমে সকল প্রকার প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রদান কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়েছে। এ প্রকল্পের কার্যক্রম ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত হবে।
নগর বাসীর জন্য অত্যাবশ্যকীয় প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা প্রকল্পটির সাফল্যজনক সমাপ্তি পরবর্তীতে ০১ জুলাই ২০২৫ থেকে SHIMANTIK, Association for Prevention of Septic Abortion, Bangladesh (BAPSA), Dhaka Ahsania Mission(DAM), Population Servies and Trainig Center (PSTC), Association for Development Activity of manifold Social Work (ADMS) পার্টনার এনজিওগুলোর মাধ্যমে সেবা পরিচালিত হবে। যেন দ্রুত সময়ের মধ্যে নাগরিকগণের সার্বজনীন প্রাথমিক ও অপরিহার্য স্বাস্থ্য সেবা প্রদান নিশ্চিত হয় ।
এছাড়াও নাগরিকবান্ধব সেবা নিশ্চিতে নগর ভবনের ৭ম তলায় ঢাকা ব্যাংকের বুথ উদ্বোধন করা হয়।
উক্ত সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড.জিল্লুর রহমান, সচিব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ও প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা(অতি.দা.) ডা.নিশাত পারভীন সহ আরবান প্রাইমারী হেলথ কেয়ার সার্ভিসেস প্রকল্পের কর্মকর্তাগন ও সংশ্লিষ্ট এনজিওর কর্মকর্তাবৃন্দ।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদের রুহের মাগফিরাত এবং আহতদের সুস্থতা কামনা করে মঙ্গলবার (০১ জুলাই) বাদ যোহর জনতা ব্যাংক পিএলসির প্রধান কার্যালয়ের নামাজ ঘরে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে নামাজ ঘরে এক আলোচনা সভায় ব্যাংকের পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান মুহ. ফজলুর রহমান প্রধান অতিথি এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমান বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এ সময় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের মহাব্যবস্থাপক ও উপমহাব্যবস্থাপকরা, জনতা ব্যাংক জাতীয়তাবাদী অফিসার কল্যাণ সমিতি ও জাতীয়তাবাদী কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃরাসহ সব স্তরের নির্বাহী, কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি-২০২৫ এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী এ বছরও দেশের বৃক্ষ সম্পদ বৃদ্ধি ও পরিবেশের ভারসাম্য সংরক্ষণের লক্ষ্যে ‘বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি-২০২৫’ গ্রহণ করেছে।
এ উপলক্ষ্যে সোমবার (৩০ জুন) বিমান বাহিনী সদর দফতর প্রাঙ্গনে গাছের চারা রোপণের মাধ্যমে উক্ত কর্মসূচির উদ্বোধন করেছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতর (আইএসপিআর) জানিয়েছে, ‘পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি’ জাতীয় বৃক্ষরোপণ অভিযানের এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী এ বছরের বৃক্ষরোপণ অভিযান কর্মসূচি পালন করছে।
বিমান সদরের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসাররা বিভিন্ন গাছের চারা রোপণ করে ওই বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বিমান সদরের পরিচালকরা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর বিভিন্ন ঘাঁটি ও ইউনিট সমূহেও একই ধরনের কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। এ কর্মসূচির আওতায় বিমান বাহিনী বিভিন্ন ধরনের ফলজ, বনজ ও ওষুধি গুনাগুন সম্পন্ন গাছের চারা রোপণ করবে।
সেতু বিভাগের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের আওতাধীন ৬ষ্ঠ বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী (মুক্তারপুর সেতু) সেতুর সংগৃহীত টোলের অর্থ জমাকরণের জন্য “বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ” এবং “মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি” এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। উক্ত চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোহাম্মদ আবদুর রউফ, সচিব, সেতু বিভাগ ও নির্বাহী পরিচালক, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগের সচিব মহোদয় বলেন মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান সেতু, টানেল এবং সেতু বিভাগের স্থাপনা হতে আদায়কৃত টোলের অর্থের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে সদয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন। অনুষ্ঠানে সচিব মহোদয় আরও বলেন, এ চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে মুক্তারপুর সেতু হতে আদায়কৃত টোলের অর্থ নিরাপদ স্থানে যথাযথ সময়ে জমা হবে ফলে সবাই এর সুফল পাবে। এ বিষয়ে সচিব মহোদয় সবার সহযোগিতা কামনা করেন। ‘বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ’ এর পক্ষে পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) এবং যুগ্মসচিব খন্দকার নূরুল হক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি এর পক্ষে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মোঃ জাহিদ হোসেন চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এছাড়াও উক্ত অনুষ্ঠানে সেতু বিভাগ, বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যাংক-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বিশ্ব এমএসএমই (মাইক্রো, ক্ষুদ্র, মাঝারি ও কুটির শিল্প) দিবস উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের সাত উদ্যোক্তাকে সম্মাননা দিয়েছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। গত শনিবার ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত ‘উদ্যোক্তা সম্মেলন ও সম্মাননা প্রদান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে তাদের এ সম্মাননা দেয় ব্যাংকটি।
অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণকারী শতাধিক উদ্যোক্তা গ্রাহকদের উপস্থিতিতে উদ্যোক্তা উন্নয়নের অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করা হয়। প্রাইম ব্যাংক ১১ হাজার ৫০০-এরও বেশি সক্রিয় ঋণগ্রহীতার মধ্য থেকে ছয়জন এসএমই উদ্যোক্তা এবং একজন কৃষি খাতের উদ্যোক্তাকে বিশেষ এই সম্মাননা প্রদান করেছে।
উদ্যোক্তার পণ্যের বৈচিত্র্য, বার্ষিক রাজস্ব, নিয়োজিত জনবল, প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে সম্পর্ক, উদ্যোক্তার ধরন (নারী/পুরুষ), উদ্যোগের ধরনসহ (ম্যানুফ্যাকচারিং, সেবা, ট্রেডিং) বিভিন্ন মানদণ্ড বিবেচনায় এ সম্মাননা দেয়া হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এসএমইএসপিডি) নওশাদ মোস্তফা। কী-নোট বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নাজিম হাসান সাত্তার। আরো উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান ও. রশীদ, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক এম নাজিম এ চৌধুরী ও ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান ও. রশীদ বলেন, ‘এসএমই দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তারা দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে, গ্রামীণ উন্নয়নে ভূমিকা রাখে এবং আত্মনির্ভর বাংলাদেশের ভিত্তি গড়ে তোলে। এই খাতের বিকাশ মানেই সমৃদ্ধি, স্থিতিশীলতা ও সমান সুযোগের সমাজ গঠন। প্রাইম ব্যাংক অনেকদিন ধরেই এমএসএমই খাতের উন্নয়ন ও অর্থায়নে কাজ করছে। আমাদের ১৫০টিরও বেশি শাখা ও উপশাখার মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের পাশে আছি। এই স্বীকৃতি উদ্যোক্তাদের আরও উদ্যমী করে তুলবে এবং দেশের টেকসই উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে বিশ্বাস করি।’
ঢাকা, ২৯ জুন ২০২৫ – অন্তর্ভুক্তিমূলক ও বাজারভিত্তিক উন্নয়নের প্রতি প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে আইডিই বাংলাদেশ ঢাকার লো মেরিডিয়ান হোটেলে আয়োজিত “Catalyzing Markets: iDE Bangladesh Private Sector Engagement Summit 2025”-এ তাদের প্রাইভেট সেক্টর এনগেজমেন্ট স্ট্র্যাটেজি ২০২৫–২০৩০ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে।
সামিটে সরকারি প্রতিনিধি, শিক্ষাবিদ, উন্নয়ন সহযোগী এবং দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি খাতের ২০০ জনেরও বেশি অংশগ্রহণকারী উপস্থিত ছিলেন। অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য: প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ, এসিআই, এসএমসি, লাল তীর সিড লিমিটেড, এনআরবিসি ব্যাংক, রুরাল সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন, রহিম আফরোজ, ইসপাহানি এগ্রো, ব্র্যাক, গ্রামীণ ড্যানন ফুডস লিমিটেড। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিশ্বব্যাংক, এফসিডিও, ইউনিসেফ, জিআইজেড, ইউএনডিপি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, ইতালীয় ও ডেনিশ দূতাবাস-এর প্রতিনিধিরা।
সামিটে ১৪টি প্রাইভেট সেক্টর প্রতিষ্ঠানের সাথে সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয় এবং একটি প্রদর্শনী আয়োজন করা হয় যেখানে কৃষি, ওয়াশ, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, পুষ্টি ও ফিনটেক খাতের উদ্ভাবনী সমাধান তুলে ধরা হয়।
প্রধান অতিথি ড. হোসেন জিল্লুর রহমান, নির্বাহী চেয়ারম্যান, পিপিআরসি ও চেয়ারপারসন, ব্র্যাক বলেন, “আইডিইর এই স্ট্র্যাটেজি একটি সময়োপযোগী ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন উদ্যোগ, যা অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের জন্য একটি কার্যকর কাঠামো তৈরি করবে।”
বিশিষ্ট বক্তাদের মধ্যে ছিলেন:
উজমা চৌধুরী, পরিচালক (ফাইন্যান্স), প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ
মোহাম্মদ মোহিউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডিশনাল জেনারেল ম্যানেজার, এসএমসি
কাজি মো. সাফায়েত কবির, সিনিয়র EVP, এনআরবিসি ব্যাংক
ইঞ্জিনিয়ার সাদিদ জামিল, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, দি মেটাল প্রাইভেট লিমিটেড
নিতাই পদ সাহা, সিইও, রুরাল সার্ভিসেস ফাউন্ডেশন (RSF)
সামীর কার্কি, কান্ট্রি ডিরেক্টর, আইডিই বাংলাদেশ বলেন, “এই স্ট্র্যাটেজি কেবল একটি নীতি-নির্ধারণী দলিল নয়; এটি একটি যৌথ ভিশন—যেখানে ব্যবসা ও উন্নয়ন একসাথে কাজ করে টেকসই সমাধান তৈরি করে যা সকলের জন্য কার্যকর বাজার গড়ে তোলে।”
এই নতুন কৌশলগত রোডম্যাপ আইডিইর চার দশকের অভিজ্ঞতাকে ভিত্তি করে গঠিত, যার লক্ষ্য হলো ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা থেকে বৃহৎ কর্পোরেশন পর্যন্ত সকলের সাথে সহযোগিতার মাধ্যমে উদ্ভাবনী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাজারব্যবস্থা তৈরি।