শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪

ডলার বিক্রির দর আরও ১ টাকা বাড়ল

ছবি: সংগৃহীত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত : ৬ ডিসেম্বর, ২০২২ ২২:৫৬

বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন বা রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির দর ১ টাকা বাড়িয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। গত সোমবার ৯৮ টাকা থেকে ১ টাকা বাড়িয়ে ৯৯ টাকা করা হয়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং একাধিক ব্যাংকের ট্রেজারি বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

তবে এই নতুন বিনিময় হার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়নি। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে আন্তব্যাংক লেনদেন সর্বনিম্ন ছিল ১০২ টাকা ৬৯ পয়সা ও সর্বোচ্চ ১০৭ টাকা।

এর আগে গত নভেম্বরে ব্যাংকগুলোর চাহিদা মেটাতে রিজার্ভ থেকে ৯৭ টাকা থেকে ১ টাকা বাড়িয়ে ৯৮ টাকায় প্রতি ডলার বিক্রি করা হচ্ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার সরকারি কেনাকাটায় প্রয়োজনীয় খরচ মেটাতে রাষ্ট্রায়ত্ত কয়েকটি ব্যাংকের কাছে ছয় কোটি ৭৯ লাখ ডলার বিক্রি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সোমবার বিক্রি করা হয়েছিল ৯ কোটি ৮০ লাখ ডলার। আর এ নিয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের মঙ্গলবার পর্যন্ত (৫ মাস ৬ দিন) ৬৬০ কোটি (৬.৬ বিলিয়ন) ডলার বিক্রি করা হয়েছে।’

আন্তঃব্যাংক ও গ্রাহক পর্যায়ে সব ব্যাংকেই বর্তমানে ভাসমান বিনিময় দর অনুসরণ করছে। তবে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে নিজেদের নির্ধারিত আলাদা দর অনুসরণ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যাকে বলা হচ্ছে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের সেলিং রেট’। এর আগে, বাংলাদেশ ব্যাংক যে দামে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করতো সেটিকে 'ইন্টারব্যাংক এক্সচেঞ্জ রেট' বা আন্তঃব্যাংক লেনদেন হার- নামে অভিহিত করা হতো।

তবে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ছাড়া অন্য কোনো ব্যাংকের কাছে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

চলতি অর্থবছর জুলাই থেকে রিজার্ভ থেকে ১০ বার ডলার বিক্রির দাম বাড়াল কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর দৈনিক বাংলাকে বলেন, ‘এটি বাজারের সঙ্গে এডজাস্টমেন্ট করা হচ্ছে। বর্তমানে আন্তব্যাংক লেনদেনের গড় দরের সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সেলিং রেট সমানে নিয়ে আসবে। সেজন্য এই দর বাড়ছে। তবে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সেলিং রেট আন্তব্যাংকের সঙ্গে এক দরে নিয়ে আসলে সামস্টিক অর্থনীতির জন্য ভাল হবে।’

এর আগে সর্বশেষ নভেম্বর মাসে ১ টাকা বাড়িয়ে ৯৮ টাকা করা হয়েছিল। এই দামেই ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

চলমান ডলার সংকটের কারণে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের চাহিদা ও যোগানের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডলারের দর নির্ধারিত না হওয়ায় ব্যাংকগুলো নিজেদের মধ্যে ডলার লেনদেন বন্ধ করে দেয়।

এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বেশ কয়েক বার টাকার অবমূল্যায়ন করে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করলেও আন্তঃব্যাংক বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনের বাজার নিস্ক্রিয়ই থাকে।

চলতি বছরের জানুয়ারির শুরুতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে ডলারের আন্তঃব্যাংক বিনিময় হার ছিল ৮৫ টাকা ৮০ পয়সা।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রা বিনিময় বাজারের স্থিতিশীলতা আনতে বিদেশি মুদ্রা লেনদেকারী ব্যাংকগুলোর সংগঠন বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) এবং ব্যাংক নির্বাহীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশের (এবিবি) এক সভায় রেমিট্যান্স আনতে ১০৭ টাকা এবং রপ্তানি বিল নগদায়ন করতে ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে রপ্তানি বিল নগদায়ন ও রেমিট্যন্স দরের মধ্যে পার্থক্য কমিয়ে আনতে চাচ্ছে এবিবি ও বাফেদা।

১২ সেপ্টেম্বর ব্যাংকগুলো রপ্তানিকারক ও রেমিট্যান্স প্রেরকদের জন্য ১০৩ টাকা ৫০ পয়সা অভিন্ন হার নির্ধারণ করলে দীর্ঘ পাঁচ মাস নিস্ক্রিয় থাকার পর ফের সচল হয় আন্তঃব্যাংক ফরেক্স বাজার।

ওই একই দিনে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রির হারের পরিবর্তে আন্তঃব্যাংক ডলার রেট হিসাবে ভাসমান হার প্রকাশ করা শুরু করে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এই দরের ব্যাখ্যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইট বলছে, এটি আন্তব্যাংক লেনদেন যা বাফেদা নির্ধারিত দর।

ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের বাজার দরের সঙ্গে মিলিয়ে ফ্লোটিং এক্সচেঞ্জ রেট চালুর কথা বললেও তারা নিজেরা ডলার বিক্রির ক্ষেত্রে আন্তব্যাংক দরটি অনুসরণ করছে না।

চাহিদা অনুযায়ী বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কিনছে। তবে ডলার কত দরে বিক্রি করা হচ্ছে-সে বিষয়ে বিস্তারিত ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হচ্ছে না। ফলে, এই দর বাড়ায় টাকার অবমূল্যায়ন হলো কিনা-এ সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছুই বলছে না কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রির এই দরকেই কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলছে ‘বাংলাদেশ ব্যাংকের ডলার সেলিং রেট’। ফলে যে ১ টাকা বাড়ানো হয়েছে সেটিকে বলা হচ্ছে বাজারের সঙ্গে ‘এডজাস্টমেন্ট’। এর আগে অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সেলিং রেট বাড়লে সেটিকে ‘টাকার অবমূল্যায়ন’ বলা হতো।


প্রিমিয়ার ব্যাংকের নতুন এমডি আবু জাফর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও সিইও হিসেবে বুধবার যোগদান করেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। ৩৪ বছরের বর্ণাঢ্য ব্যাংকিং কর্মজীবনে রেডিমেড গার্মেন্টস (আরএমজি) অর্থায়ন, অফশোর ব্যাংকিং, করপোরেট ব্যাংকিং, ট্রেজারি বিজনেস, ক্রেডিট ম্যানেজমেন্ট, বৈদেশিক বাণিজ্যে অর্থায়ন, ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং এবং শাখা ব্যাংকিং ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকের সামগ্রিক পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন মোহাম্মদ আবু জাফর। প্রিমিয়ার ব্যাংকে যোগ দেওয়ার আগে তিনি ঢাকা ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া ২০২১ সাল থেকে তিনি ঢাকা ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৯০ সালে উত্তরা ব্যাংকে শিক্ষানবিশ কর্মকর্তা হিসেবে ব্যাংকিং পেশায় তার কর্মজীবন শুরু করেন। এ ছাড়া ন্যাশনাল ব্যাংক এবং ঢাকা ব্যাংকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘ ১৫ বছর উত্তরা ব্যাংক এবং ন্যাশনাল ব্যাংকে এডি শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাফল্যের সঙ্গে অর্থনীতিতে বিএসএস (অনার্স) এবং এমএসএস করেন। এ ছাড়া তিনি ডিপ্লোমেড অ্যাসোসিয়েট অব দি ইনস্টিটিউট অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ (ডিএআইবিবি) থেকে ডিপ্লোমা ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন ব্যাংকিং প্রোগ্রাম, ট্রেনিং, সেমিনার এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন। বিজ্ঞপ্তি


সংশোধন হচ্ছে বিমা আইন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিমাকারী তার সম্পদ বা বিনিয়োগ জামানত হিসেবে রেখে এর পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার বা তাদের পরিবার বা তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা অন্য কারো থেকে ঋণ পাওয়ায় সহায়তা করতে পারবে না বলে জানাচ্ছে নতুন সংশোধিত বিমা আইনের খসড়া। বিমা খাতের উন্নয়ন ও গ্রাহকদের স্বার্থ যথাযথ সংরক্ষণের লক্ষ্যে ও অন্যান্য আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক বিষয় বিবেচনায় নিয়ে বিমা আইন-২০১০ কে আরও যুগোপযোগী ও আরও কার্যকর করতে ৫০টি ধারা সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)।

সংশোধনের লক্ষ্যে স্টেকহোল্ডারদের কাছ থেকে নানা সময়ে পাওয়া মতামত ও অন্যান্য দেশের আইন পর্যালোচনা করে এর ধারাগুলো সংশোধন, সংযোজন ও বিয়োজনের প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়েছে। প্রস্তুতকৃত সংশোধনী খসড়া বিষয়ে সংশ্লিষ্ট অংশীজন, বিশেষজ্ঞ ও জনসাধারণের সুচিন্তিত মতামত দেওয়ার জন্য গত ২৮ মার্চ আইডিআরএ'র ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করা হয়েছে।

স্টেকহোল্ডারদের ওই খসড়ার বিষয়ে আগামী ১৫ কার্যদিবসের (২৪ এপ্রিল) মধ্যে মতামত দেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মতামত না পাওয়া গেলে আপত্তি, মতামত নেই মর্মে আইডিআরএ পরবর্তী প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেবে।

ইতোমধ্যে বিমা আইন সংশোধনের খসড়া কপির অনুলিপি বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সব লাইফ ও নন-লাইফ প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স ফোরামের সভাপতি, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স একাডেমির পরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে।

আইডিআরের পরিচালক (নন-লাইফ) ও মুখপাত্র মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, এই আইনটি ১৩ বছর আগে করা হয়েছিল। বর্তমানে পরিস্থিতি অনেক বদলেছে। তাই আইনটিকে সার্বজনীন করার জন্য কিছু ধারায় সুস্পষ্টীকরণের দরকার আছে। আবার ইন্স্যুরেন্স ইন্ডাস্ট্রির অনেক বিষয় আছে যা বর্তমান আইনে কাভার করে না।

তিনি আরও বলেন, আবার গ্রাহক ও ইন্ডাস্ট্রির স্বার্থে কিছু নতুন ধারা সংযোজন ও পুরোনো ধারা বিয়োজন করার প্রয়োজন আছে। তাই আইনটি সংশোধন করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি একেএম মনিরুল হক বলেন, আমরা বিমা আইন ২০১০-এর সংশোধনীর খসড়ার প্রস্তাবনাটা পেয়েছি। অনেকগুলো ধারা সংযোজন ও সংশোধন হতে যাচ্ছে। এই বিষয়টাকে নীতিগতভাবে স্বাগত জানানো হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, সপ্তাহ খানেকের মধ্যে বিআইএর এক্সিকিউটিভ কমিটি ও টেকনিক্যাল কমিটির সভা হবে। তারপর বিষয়গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আলোচনা করে সুপারিশগুলো আইডিআরএর কাছে জমা দেওয়া হবে।

নতুন একটি ধারার সংযোজন প্রস্তাবে বলা হয়েছে, নিরপেক্ষ পরিচালক অর্থ এইরূপ ব্যক্তি, যিনি বিমাকারীর ব্যবস্থাপনা ও শেয়ারধারক থেকে স্বাধীন এবং যিনি প্রযোজ্য আইন, বিধি ও প্রবিধান পরিপালন নিশ্চিত করে বিমাকারীর স্বার্থ সংশ্লিষ্ট মতামত দেবেন।

কেবল বিমাকারীর স্বার্থে নিজ মতামত দেবেন এবং বিমাকারীর বা বিমাকারী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে যার অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎ কোন স্বার্থের বিষয় জড়িত নেই।

এছাড়া আইডিআরের অনুমোদন ব্যতীত বিমাকারী তার নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান বা সহ-প্রতিষ্ঠান থেকে এর পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার বা তাদের পরিবার বা তাদের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কোনো ঋণ দিতে বা অন্য কোনভাবে আর্থিক সুবিধা দিতে পারবে না।

প্রত্যেক বিমাকারী আইডিআরের অনুমোদন মোতাবেক প্রয়োজনীয় সংখ্যক একচ্যুয়ারি নিয়োগ করবেন। তার যোগ্যতা, দায়িত্ব, সুবিধা ও শর্তগুলো নিয়ন্ত্রক সংস্থা নির্ধারণ করবে।

বর্তমান আইনে বলা হয়েছে, লাইফ ইনস্যুরেন্স ব্যবসার জন্য নিবন্ধিত প্রত্যেক বিমাকারী আইডিআরের অনুমোদন নিয়ে প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে একজন একচ্যুয়ারি নিয়োগ করবে। তার যোগ্যতা, দায়িত্ব এবং অন্যান্য সুবিধা ও শর্তগুলো প্রবিধানের মাধ্যমে নির্ধারিত হবে।

নতুন আরেক সংযোজন প্রস্তাবে বলা হয়েছে—আইডিআরএ নির্ধারিত যোগ্যতাসম্পন্ন ব্যক্তিকে অনুমোদন মোতাবেক প্রতিষ্ঠানের প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা বা সচিব হিসেবে নিয়োগ করতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, বিমাকারীর অনুমোদিত কোনো প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সচিবকে আইডিআরের পূর্বানুমতি ছাড়া চাকরিচুত্য বা বরখাস্ত করা যাবে না।

আইডিআরএ এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রধান অর্থ কর্মকর্তা ও প্রতিষ্ঠান সচিব এবং বিমাকারী বা এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ ক্ষুণ্ণ হয় এ ধরনের কাজ করেছে কি না এবং এক্ষেত্রে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিয়ে লিখিত আদেশের মাধ্যমে চাকরিচ্যুত করতে হবে।

এভাবে চাকরি হারানোর পর তিনি পরবর্তী পাঁচ বছর বিমা প্রতিষ্ঠানে চাকরির যোগ্য হবেন না।

আরেকটি ধারার সংশোধনে প্রস্তাব করা হয়েছে- কোনো ব্যক্তি বিভ্রান্তিকর, মিথ্যা বা প্রতারণামূলক বলে জানেন, এমন বিবরণী, আশ্বাস, পূর্বাভাস দ্বারা, বা প্রতারণামূলক পূর্বাভাস কোনো ব্যক্তিকে কোনো বিমাকারীর সঙ্গে বিমা চুক্তির প্রস্তাবে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করলে তিনি এই অপরাধে অভিযুক্ত হবেন এবং অভিযোগ প্রমাণিত হলে অনধিক ২০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড হবে। সেই ব্যক্তি তিন বছরের কারাদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

অপর আরেক ধারার সংশোধনী প্রস্তাবে বলা হয়েছে- বিমা আইন ২০১০-এর মতো কোনো বিধান না থাকলে কোনো বিমাকারীর কোন পরিচালক, শেয়ার হোল্ডার, মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা, ব্যবস্থাপক বা অন্য কর্মকর্তা এই আইনের কোনো বিধান পালনে ব্যর্থ হলে তাকে সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা ও সর্বনিম্ন এক লাখ টাকা এবং লঙ্ঘন অব্যাহত থাকলে সেই সময় প্রতিদিনের জন্য অনধিক ১০ হাজার টাকা অতিরিক্ত অর্থ জরিমানা করা যাবে। বর্তমান আইনে যা এক লাখ টাকা, ৫০ হাজার টাকা ও পাঁচ হাজার টাকা।

বিষয়:

এক সপ্তাহের ব্যবধানে রিজার্ভ বেড়েছে ৫১ কোটি ডলার

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

গত সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) দিনের শুরুতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) হিসাব পদ্ধতি বিপিএম-৬ হিসাবে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ বেড়ে ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলারে উঠেছে। আর ‘গ্রস’ হিসাবে রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলার। আগের সপ্তাহের শেষ দিন বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। ‘গ্রস’ হিসাবে ছিল ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। এ হিসাবে এক সপ্তাহের ব্যবধানে বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ বেড়েছে ৫১ কোটি ডলার। ‘গ্রস’ হিসাবে বেড়েছে ৪৯ কোটি ডলার।

রপ্তানি আয় ও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বাড়ায় রিজার্ভ বেড়েছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। তবে বর্তমান বিশ্ব পেক্ষাপটে এই রিজার্ভ সন্তোষজনক নয় বলে জানিয়েছেন তারা।

মার্চ শেষে বিপিএম-৬ হিসাবে রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার। ‘গ্রস’ হিসাবে ছিল ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। তবে আইএমএফের চাওয়া শুধু নিট বা প্রকৃত রিজার্ভ কত, সেটি। দেশে ডলার-সংকটের মধ্যে আর্থিক হিসাব ও চলতি হিসাবে ঘাটতি হওয়ায় ২০২২ সালের জুলাইয়ে আইএমএফের কাছে ঋণ চায় বাংলাদেশ। ছয় মাস পর সংস্থাটি গত বছরের ৩০ জানুয়ারি ৪ দশমিক ৭০ বিলিয়ন ডলারের ঋণ অনুমোদন করে।

২ ফেব্রুয়ারি ঋণের প্রথম কিস্তিতে ৪৭ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ও ডিসেম্বর মাসে দ্বিতীয় কিস্তির ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। আইএমএফের নতুন শর্ত অনুযায়ী, গত ডিসেম্বরে বাংলাদেশের প্রকৃত রিজার্ভ রাখার কথা ছিল ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। এ ছাড়া চলতি বছরের মার্চে তা ১৯ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার এবং আগামী জুন মাস শেষে ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে বলা হয়। তবে ডিসেম্বর ও মার্চের লক্ষ্য অর্জন করতে পারেনি সরকার।

এদিকে রিজার্ভ বাড়াতে গত দেড় মাসে ব্যাংকগুলোর সঙ্গে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলার অদল-বদল (সোয়াপ) করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এতে মোট রিজার্ভ বাড়লেও প্রকৃত রিজার্ভ বাড়েনি। কারণ, এই রিজার্ভ দায়হীন নয়।

তবে সোয়াপ-সুবিধা চালুর ফলে ব্যাংকগুলোর টাকার সংকট কিছুটা দূর হয়েছে, আবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকেও মোট রিজার্ভ বৃদ্ধি পাওয়ায় কিছুটা স্বস্তি মিলেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক বলেন, রপ্তানি আয় ও রেমিটেন্স বাড়ায় রিজার্ভ বাড়ছে। এখন রিজার্ভ বাড়তির দিকেই থাকবে। এছাড়া আগের মতো শর্ত মানা নিয়ে আইএমএফের কড়াকড়ি নেই। তারা দেখতে চায়, বাংলাদেশ আর্থিক সংকট মোকাবিলার চেষ্টা করছে কি না। আমরা চেষ্টা করছি, সংকট অনেকটা কেটে গেছে। শর্ত পূরণ না হলেও তারা ঋণের তৃতীয় কিস্তি ছাড় করবে।

এদিকে দুই বছর ধরে চলা ডলার-সংকট এখনো কাটেনি। ব্যাংকে প্রবাসী ও রপ্তানি আয় কেনায় ডলারের দাম এখন ১০৯ টাকা ৫০ পয়সা; কিন্তু ব্যাংকগুলো ১১৪-১১৫ টাকা দামে ডলার কিনছে।

গত বছরের ১২ জুলাই থেকে আইএমএফের কথামতো রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ‘গ্রস’ হিসাবের পাশাপাশি বিপিএম-৬ পদ্ধতি অনুসরণ করেও রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। ওই দিন ‘গ্রস’হিসাবে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ২৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার। আর বিপিএম-৬ হিসাবে ছিল ২৩ দশমিক ৫৭ বিলিয়ন ডলার।

১২ জুলাইয়ের আগে শুধু ‘গ্রস’হিসাবের রিজার্ভের তথ্য প্রকাশ করত বাংলাদেশ ব্যাংক। এক বছর আগে ৩ এপ্রিল ‘গ্রস’ হিসাবে রিজার্ভ ছিল ৩১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার।

আমদানি কমায় এবং রেমিটেন্স ও রপ্তানি আয় বাড়ায় রিজার্ভ বাড়তে বাড়তে ২০২১ সালের আগস্টে অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ৪৮ দশমিক ৩৫ বিলিয়ন ডলারে উঠেছিল। কিন্তু এর পর থেকে কমতে কমতে এখন উদ্বেগজনক পর্যায়ে নেমে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক বিপিএম-৬ হিসাবের রিজার্ভকে ‘তাৎক্ষণিক ব্যবহারযোগ্য’ রিজার্ভ হিসাবে দাবি করে।

সবশেষ ফেব্রুয়ারি মাসের আমদানির তথ্য প্রকাশ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ওই মাসে পণ্য আমদানিতে বাংলাদেশের ৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার খরচ হয়েছে। সে হিসাবে ‘তাৎক্ষণিক ব্যবহারযোগ্য’ ১৯ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ দিয়ে চার মাসের কম সময়ের আমদানি ব্যয় মেটানো সম্ভব হবে।

আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী, একটি দেশের কাছে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর সমপরিমাণ বিদেশি মুদ্রা মজুত থাকতে হয়।

বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন বলেন, আমদানি ব্যয় কমায় এবং রপ্তানি আয় ও প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্স বাড়ায় বাজারে ডলারের সরবরাহ বেড়েছে। সে কারণেই ডলারের দাম কমতে শুরু করেছে। এই ধারা ধরে রাখতে পারলে দুই বছর ধরে চলা ডলারের অস্থির বাজারে স্বস্তি ফিরে আসবে; রিজার্ভ বাড়বে। যার ইতিবাচক ধারা অর্থনীতিতেও পড়বে।


সোনালী ও কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হচ্ছে বিডিবিএল ও রাকাব

ফাইল ছবি
আপডেটেড ৪ এপ্রিল, ২০২৪ ২১:৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাষ্ট্রায়ত্ত দুটি ব্যাংক অন্য দুটি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাকাব) ও বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংককে (বিডিবিএল) অন্য দুই রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে রাকাবকে কৃষি ব্যাংকের সঙ্গে এবং বিডিবিএলকে সোনালী ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

একীভূত করার এ সিদ্ধান্তের কথা গতকাল বুধবার সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ ব্যাংক চারটির চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালকদের (এমডি) সঙ্গে আলাদা করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়।

সভায় বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার, ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার, উপদেষ্টা আবু ফরাহ মো. নাছের ও নির্বাহী পরিচালক সাইফুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন। ব্যাংক চারটিকে জানানো হয়, শিগগির ব্যাংক একীভূতের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক নীতিমালা দেবে। এরপরই নীতিমালা মেনে নিজ নিজ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের সভায় একীভূত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এরপর সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে একীভূত করার প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে।

সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, যেহেতু সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে সরকারি ব্যাংককে একীভূত করা হবে, তাই রাকাব ও বিডিবিএল ব্যাংকের কর্মীদের চাকরি নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।

ওই সভায় সোনালী ও কৃষি ব্যাংককে জানানো হয়, যে দুটি ব্যাংককে একীভূত করা হবে, তাদের খারাপ সম্পদ বা মন্দ ঋণ কিনে নেবে সম্পদ ব্যবস্থাপক কোম্পানি। এরপর শুধু ভালো সম্পদ নিয়ে ব্যাংক দুটিকে একীভূত করা হবে। এতে চাপে পড়বে না ভালো ব্যাংকগুলো।

উল্লেখ্য, ১৯৭৩ সালে কার্যক্রম শুরু করে বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক আর ১৯৮৬ সালে উত্তরাঞ্চলের কৃষি ব্যাংকের শাখাগুলো নিয়ে গঠন করা হয় রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক। এখন আবার দুটি ব্যাংককে এক করে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

অন্যদিকে ২০১০ সালে বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংক (বিএসবি) ও বাংলাদেশ শিল্প ঋণ সংস্থা (বিএসআরএস) একীভূত হয়ে বিডিবিএল ব্যাংক নামে যাত্রা শুরু করে।

ব্যাংক খাতের সংস্কারে নানা সমস্যার সমাধান করতে গত ফেব্রুয়ারিতে একটি পথনকশা তৈরি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। সেখানে ব্যাংক একীভূত করার বিষয়টি রয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ব্যাংকের এমডিদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, চলতি বছরের মধ্যে ৭ থেকে ১০টি দুর্বল ব্যাংককে ভালো ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করা হবে। দুর্বল ব্যাংকগুলো নিজেদের ইচ্ছায় একীভূত না হলে আগামী বছর থেকে তাদের চাপ দিয়ে একীভূত করা হবে।


ঈদ উপলক্ষে আজ থেকে নতুন টাকার নোট মিলবে

আপডেটেড ৩১ মার্চ, ২০২৪ ০০:১৯
নিজস্ব প্রতিবেদক

পবিত্র ঈদুল ‌ফিতর উপলক্ষে ব্যাংকগুলোর মাধ‌ম্যে নতুন নোট বাজারে ছাড়ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আজ থেকে নতুন নোট সংগ্রহ করতে পারবেন গ্রাহকরা। ৯ এপ্রিল পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) নতুন নোট বি‌নিময় করতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়, আজ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে নতুন নোট বিনিময় করা হবে। এ ছাড়া ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৮০টি শাখা থেকেও আলোচিত সময়ে ৫, ১০,২০, ৫০ টাকা ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট প্রতিটি একটি প্যাকেট করে বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করা হবে। একজন ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট গ্রহণ করতে পারবেন না।

যেসব শাখায় মিলবে নতুন নোট

জনতা ব্যাংকের পোস্তগোলা শাখা, প্রিমিয়ার ব্যাংকের বনানী শাখা, এনসিসি ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, ব্যাংক এশিয়ার বনানী-১১ শাখা, উত্তরা ব্যাংকের যাত্রাবাড়ী শাখা, আইএফআইসি ব্যাংকের গুলশান শাখা, পূবালী ব্যাংকের সদরঘাট শাখা, যমুনা ব্যাংকের গুলশান করপোরেট শাখা, মিউচ্যুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের বাবু বাজার শাখা, ন্যাশনাল ব্যাংকের মহাখালী শাখা, দি সিটি ব্যাংকের ইসলামপুর শাখা, সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের বিজয়নগর শাখা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের নবাবপুর শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, ওয়ান ব্যাংকের লালবাগ শাখা, ট্রাস্ট ব্যাংকের কারওয়ান বাজার শাখা, জনতা ব্যাংকের আব্দুল গণি রোড করপোরেট শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা।

অগ্রণী ব্যাংকের জাতীয় প্রেস ক্লাব করপোরেট শাখা, প্রাইম ব্যাংকের এলিফ্যান্ট রোড শাখা, জনতা ব্যাংকের টিএসসি করপোরেট শাখা, সোনালী ব্যাংকের জাতীয় সংসদ ভবন শাখা, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের শ্যামলী শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের করপোরেট শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, সাউথইস্ট ব্যাংকের প্রধান শাখা, এনআরবিসি ব্যাংকের ধানমন্ডি শাখা, ডাচ্-বাংলা ব্যাংকের লোকাল অফিস শাখা, ব্র্যাক ব্যাংকের সাত মসজিদ রোড শাখা, মার্কেন্টাইল ব্যাংকের প্রধান শাখা (দিলকুশা), যমুনা ব্যাংকের লালমাটিয়া শাখা, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের প্রধান শাখা।


ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

এক মাসের ব্যবধানে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার কিছুটা বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ডিসেম্বরের তুলনায় এ বছরের জানুয়ারিতে ক্রেডিট কার্ডের ব্যবহার বেড়েছে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ।

এ বছরের জানুয়ারিতে ক্রেডিট কার্ডে গ্রাহকরা ব্যয় করেছেন ২ হাজার ৬৭৮ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ছিল ২ হাজার ৬৭৪ কোটি টাকা।

অন্যদিকে জানুয়ারিতে দেশের বাইরে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ৫৩২ কোটি টাকা, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের ৫৭৯ কোটি ৩ লাখের চেয়ে ৮ দশমিক ১৬ শতাংশ কম।

দেশের মধ্যে কিন্তু বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ইস্যু করা ক্রেডিট কার্ডের লেনদেন জানুয়ারিতে ১৮১ কোটি ৬ লাখ টাকায় নেমে এসেছে, যা ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের ১৮৪ কোটি ১ লাখ টাকার চেয়ে ১ দশমিক ৩৫ শতাংশ কম।

দেশের মধ্যে ডিপার্টমেন্টাল স্টোরগুলোতে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের ১ হাজার ৩০৯ কোটি ৫ লাখ টাকা থেকে বেড়ে এ বছরের জানুয়ারিতে ১ হাজার ৩২০ কোটি ৬ লাখ টাকায় উন্নীত হয়েছে।

একইভাবে খুচরা আউটলেটে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন ডিসেম্বরের তুলনায় জানুয়ারিতে সামান্য বেড়েছে।

অন্যদিকে ইউটিলিটি বিষয়ক লেনদেন ডিসেম্বরের ২৪৪ কোটি ১ লাখ টাকা থেকে কমে এ বছরের জানুয়ারিতে ২২৮ কোটি ৪ লাখ টাকায় নেমে এসেছে। জানুয়ারিতে নগদ উত্তোলন কমে ২০৭ কোটি ১ লাখ টাকা হয়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ২১৮ কোটি ৮০ লাখ টাকা।

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারের ধরন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রায় ৭১ দশমিক ১০ শতাংশ লেনদেন ভিসার মাধ্যমে হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ১৮ দশমিক ২১ শতাংশ মাস্টারকার্ড ও ১০ দশমিক ৫২ শতাংশ আমেরিকা এক্সপ্রেসের মাধ্যমে হয়েছে। বাকি লেনদেন অন্য কার্ডের মাধ্যমে হয়েছে।


করপোরেট ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে তৃতীয় কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি

সিইউবির করপোরেট ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টে তৃতীয় হওয়ায় সিইউবির খেলোয়াড়দের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়টির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ও নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম। ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড ২ মার্চ, ২০২৪ ১৮:৪৩
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (সিইউবি)-এর করপোরেট ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ টুর্নামেন্টের তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্ট্র্যাটেজিক ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেডকে (এসএফআইএল) ৬৬ রানের ব্যবধানে হারিয়েছে।

গতকাল শুক্রবার সিইউবির পূর্বাচলের স্থায়ী ক্যাম্পাস মাঠে এই ম্যাচ হয়।

কাইছার আহমেদ আসিফের বোলিং, কাজী সাব্বির ও ইমতিয়াজ কবিরের দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ১১৫ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় সিইউবি।

জবাবে এসএফআইএল ১০ ওভারে ৮ উইকেটে করে মাত্র ৪৯ রান। ২ ওভারে ৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যান অব দ্যা ম্যাচ নির্বাচিত হন সিইউবির লিয়ন।

উল্লেখ্য, একই দিনে টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ হয়। ফ্রন্টিয়ার টাওয়ার বাংলাদেশকে (এফটিবি) হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয় পদ্মাব্যাংক।

খেলার পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিইউবির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ সরাফাত ও নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম।

ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন মাসুদ শেখ।

বিষয়:

ভোটের মাঠে জয়ের পরদিন ক্রিকেটের মাঠে সাকিব

সাকিব আল হাসান। ফাইল ছবি
আপডেটেড ৮ জানুয়ারি, ২০২৪ ১৬:৫৫
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটের মাঠে জয় পাওয়ার পরদিনই ক্রিকেটের মাঠে ফিরেছেন অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। প্রথমবারের মতো নির্বাচনে প্রার্থী হয়েই বিশাল জয় পেয়েছেন তিনি। তবে নির্বাচিত হওয়ার পরদিন ৮ জানুয়ারি ক্রিকেট মাঠে ফেরার জন্য লড়াই শুরু করলেন তিনি।

মাগুরা-২ আসন থেকে প্রায় দুই লাখ ভোটে বিজয়ী হওয়ার পর ভোরে ঢাকায় ফিরে দুপুরে মিরপুরে আসেন সাকিব।

সোমবার টিম নিয়ে মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ইনডোরে অনুশীলন শুরু করেছেন তিনি। অনুশীলনে সঙ্গে আছেন ট্রেনার, ডাক্তার ও কোচ।

এদিন বেলা ৩টার পর সাকিব ইনডোরে প্রবেশ করেন। অনুশীলনের জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়ে এসেছেন তিনি। ইনডোরে সাকিবের প্রবেশের আগে আসেন কোচ নাজমুল আবেদীন ফাহিম। এরপর ইনডোরে আসেন ট্রেনার বায়েজেদুল ইসলাম, তুষার কান্তি দাস হাওলাদার ও চিকিৎসক মনজুর হোসেন।

আগামী ১৯ জানুয়ারী থেকে শুরু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল)। এতে সাকিব খেলবেন রংপুর রাইডার্সের হয়ে। মাগুরায় নির্বাচনী প্রচারণার ফাঁকে ফিটনেসের কাজ করছিলেন। বিপিএল’র জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছেন সাকিব আল হাসান।

বিষয়:

হয়ে গেল ডুফার ইনডোর অলিম্পিকের পুরস্কার বিতরণী

ডুফার অনুষ্ঠানে পুরস্কার নিচ্ছেন এক বিজয়ী। ছবি: সৌজন্য
আপডেটেড ৭ জুন, ২০২৩ ২০:১৯
ক্রীড়া প্রতিবেদক

গত শনিবার হয়ে গেছে ডুফা ইনডোর অলিম্পিকের পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। বনানীর ডুফা ক্লাবে হয়ে যাওয়া সে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সদস্য, ক্রীড়া জগতের সংগঠক ও সাংবাদিকরা।

অলিম্পিকের ঢংয়ে হওয়া এ আয়োজনে পরিচিত সব খেলাই ছিল– ইন্টারন্যাশনাল ব্রিজ, কল ব্রিজ, দাবা, লুডু, ডার্ট, ক্যারম ও টেবিল টেনিস।

অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্যারম ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আশরাফ আহমেদ লিয়ন, বাংলাদেশ টেবিল টেনিস ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, আয়োজনের স্পনসর অ্যাকফিনটেকের প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও আহমেদ হুমায়ুন মুরশেদ, প্রতিষ্ঠাতা ও সিওও মেজারুল মুশরেফিসহ অনেকে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯৯৫-৯৬ ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে গঠিত সংগঠন ‘ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফ্রেন্ডস অ্যালায়েন্স – সংক্ষেপে ডুফা। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সামাজিক বিভিন্ন কার্যক্রমের পাশাপাশি নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজনও করে তারা। প্রতিবছর মাঠে গড়ায় ডুফা প্রিমিয়ার লিগ। আর্থিক পরামর্শদাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাকফিনটেকের পৃষ্ঠপোষকতায় ডুফা ইনডোর অলিম্পিক শুরু হয়েছে এ বছর থেকে।

ডুফা অলিম্পিক-২০২৩ এ কোন বিভাগে কে কী জিতলেন

ইন্টারন্যাশনাল ব্রিজ:

সোনা জিতেছে প্যারিস ও সুবীর জুটি, রূপা টিটু-তালেব জুটি।

স্পেডস

সোনা জিতেছেন জাকারিয়া মামুন। রূপা জিতেছেন ইদ্রিস, ব্রোঞ্জ পেয়েছেন আরজু ও ফরিদ।

দাবা

সোনা জিতেছেন মিরাজ। রূপা রাজু। ব্রোঞ্জ এনাম।

লুডু

সিঙ্গেলস: সোনা জিতেছেন সুবীর, রূপা পেয়েছেন টিটু, ব্রোঞ্জ সুজান।

ডাবলস: সোনা জিতেছে রাজু-বাঁধন জুটি। রূপা পেয়েছে আরজু-শফিক জুটি। ব্রোঞ্জ পেয়েছে রোমেল-রুমানা এবং টিটু-সোমা জুটি।

ডার্ট (নারী)

সিঙ্গেলস: সোনা জিতেছেন ইসরান শাহানা, রূপা রুমানা, ব্রোঞ্জ ইভা।

ডার্ট (পুরুষ)

সিঙ্গেলস: সোনা জিতেছে রোমেল, রূপা জাকারিয়া মামুন, ব্রোঞ্জ পারভেজ।

ডার্ট (দলগত)

সোনা – ডুফা ওয়েস্ট (শোয়েব, মিরাজ, টুটুল, সজল, আরজু ও রাজু)। রূপা – ডুফা ইস্ট (সুমন, ফরিদ, মুনির, আরমান, এবাদত ও আশিক)। ব্রোঞ্জ – ডুফা সাউথ (শাহজাহান, মিরাজ, মিঠু, বিপু, হিমন, মনির এবং আমু)।

ক্যারম (নারী)

সিঙ্গেলস: সোনা জিতেছেন ইভা। রূপা পেয়েছেন শোমা। আর ব্রোঞ্জ জিতেছেন রুমানা ও রুমা।

ডাবলস: সোনা জিতেছে শোমা-রুমা জুটি। রূপা জিতেছে ইভা-রোমানা জুটি। ব্রোঞ্জ লুনা-দীপা জুটি।

ক্যারম (পুরুষ)

সিঙ্গেলস: সোনা জিতেছেন আরমান, রূপা জিতেছেন মিরাজুল, ব্রোঞ্জ জাকারিয়া মামুন।

ডাবলস: সোনা জিতেছে আরমান-ফরিদ জুটি। রূপা জিতেছে পারভেজ- জাকারিয়া মামুন জুটি। ব্রোঞ্জ জিতেছে শফিক-শোয়েব এবং জে. সুমন-মল্লিক জুটি।

ক্যারম (মিক্সড ডাবলস)

সোনা জিতেছে দীপা-ফরিদ জুটি। রূপা লুনা-আরমান জুটি। ব্রোঞ্জ টুটুল-শোমা এবং শফিক-ইভা জুটি।

সব মিলিয়ে ডুফা ওয়েস্ট জিতেছে সর্বোচ্চ ২৭টি পদক। তারা সোনা জিতেছে ৮টি, রূপা জিতেছে ৮ এবং ব্রোঞ্জ জিতেছে ১১টি।

ডুফা নর্থ জিতেছে ৯টি পদক (সোনা ৩টি, রূপা ৪টি এবং ব্রোঞ্জ ২টি)। ডুফা ইস্ট জিতেছে ১০টি পদক, এর মধ্যে সোনা ৩টি, রূপা ২টি এবং ব্রোঞ্জ ৫টি। ডুফা সাউথের ৩টি পদকের মধ্যে সোনা, রূপা, ব্রোঞ্জ একটি করে।


বাংলাদেশের ম্যাচ কীভাবে দেখবেন, মাদ্রিদ-সিটি কোন চ্যানেলে?

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
ক্রীড়া ডেস্ক

টিভিতে কিংবা মোবাইলে কখন কোথায় কোন খেলা দেখবেন আজ? সূচিটা দেখে নিন...

ক্রিকেট

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড

প্রথম ওয়ানডে । বেলা ৩টা । আইসিসি টিভি (https://app.icc.tv/home - আইসিসি ফ্যান একাউন্ট দিয়ে ঢুকতে হবে)

আইপিএল

মুম্বাই ইন্ডিয়ানস-রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু । রাত ৮টা । গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

ফুটবল

ফেডারেশন কাপ: সেমিফাইনাল

বসুন্ধরা কিংস-মোহামেডান । বেলা ৩টা । টি স্পোর্টস

চ্যাম্পিয়নস লিগ

রেয়াল মাদ্রিদ-ম্যানচেস্টার সিটি । রাত ১টা । সনি টেন স্পোর্টস ২


আইপিএলে আজ কার ম্যাচ, পাকিস্তানের ম্যাচ কোন চ্যানেলে?

আপডেটেড ৩ মে, ২০২৩ ১২:১৬
ক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেট

আইপিএল

লক্ষ্ণৌ - চেন্নাই । বিকেল ৪টা । গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

পাঞ্জাব - মুম্বাই । রাত ৮টা । গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

পাকিস্তান - নিউজিল্যান্ড

তৃতীয় ওয়ানডে । বিকেল ৪টা ৩০ মি. । সনি টেন ৫

ফুটবল

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

ম্যান সিটি - ওয়েস্ট হ্যাম । রাত ১টা । স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২


আইপিএলে মোস্তাফিজ, বার্সা-মাদ্রিদ-আর্সেনাল...টিভিতে কী কোন চ্যানেলে

আপডেটেড ২ মে, ২০২৩ ১০:৩১
ক্রীড়া ডেস্ক

ক্রিকেট

আইপিএল

গুজরাট - দিল্লি । রাত ৮টা । গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

ফুটবল

ফেডারেশন কাপ

কোয়ার্টার ফাইনাল । রহমতগঞ্জ - শেখ রাসেল । বিকেল ৩টা ১৫ মি. । টি স্পোর্টস

ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগ

আর্সেনাল - চেলসি । রাত ১টা । স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২

লা লিগা

বার্সেলোনা - ওসাসুনা । রাত ১১টা ৩০ মি. । র‍্যাবিটহোল, স্পোর্টস ১৮

সোসিয়েদাদ - রেয়াল মাদ্রিদ । রাত ২টা । র‍্যাবিটহোল


মাদ্রিদের ম্যাচ কোথায় কখন, আইপিএলে আজ কী আছে

মাদ্রিদ আজ নামছে জিরোনার মাঠে। ছবি: টুইটার
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
ক্রীড়া ডেস্ক

টিভিতে, মোবাইলে আজ কখন কোন খেলা কোন চ্যানেলে, মিলিয়ে নিন -

ক্রিকেট

আইপিএল

গুজরাট টাইটানস - মুম্বাই ইন্ডিয়ানস । রাত ৮টা । গাজী টিভি, টি স্পোর্টস

ফুটবল

লা লিগা

জিরোনা - রেয়াল মাদ্রিদ । রাত ১১টা ৩০ মি. । স্পোর্টস ১৮, র‍্যাবিটহোল

প্রিমিয়ার লিগ

অ্যাস্টন ভিলা - ফুলহ্যাম । রাত ১২টা ৪৫ মি. । স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ২

লিডস ইউনাইটেড - লেস্টার সিটি । রাত ১টা । স্টার স্পোর্টস সিলেক্ট ১


banner close