শনিবার, ৪ মে ২০২৪

স্থিতিশীল পুঁজিবাজার চায় ২৬ বিমা কোম্পানি

বিএসইসি’র বৈঠকে ২৬ বিমা কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক। ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড
৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৯:২৬
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত
প্রতিবেদক, দৈনিক বাংলা
প্রকাশিত : ৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ১৯:২৫

নতুন করে বিনিয়োগের জন্য স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের নিশ্চয়তা চায় বিমা কোম্পানিগুলো। অস্থির পুঁজিবাজারে নতুন করে বিনিয়োগ করে ঝুঁকি নিতে আগ্রহী নয় তারা। বিনিয়োগকারীদের আমানত অস্থির পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী নয় প্রতিষ্ঠানগুলো।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের তথ্য জানতে দেশের ২৬টি বিমা কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালককে বৈঠকে ডেকেছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বুধবার বিকেলে কমিশনের মাল্টিপারপাস হলে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

বৈঠকে বিএসইসি কমিশনার শেখ শামসুদ্দীন আহমেদ বলেন, ‘যেসব প্রতিষ্ঠানকে এখানে ডাকা হয়েছে তাদের পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত করতে বেশ কিছু সুযোগ-সুবিধা ইতিমধ্যে দেয়া হয়েছে। বেশ কিছু বিষয়ে তাদের ছাড় দেয়া হয়েছে। যাতে তারা পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়ে দেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’

বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘বিশ্বের সব দেশের ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো অর্থনীতিতে বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে থাকে। একই সঙ্গে তারা পুঁজিবাজারেও বড় ধরনের অবদান রেখে থাকে। আমরা এখানে যে ২৬টি কোম্পানিকে ডেকেছি তারাও যাতে পুঁজিবাজারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এ জন্য তাদের বেশ কিছু সুযোগ দেয়া হয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘পুঁজিবাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা বড় ধরনের ভূমিকা পালন করে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো অন্যতম। আমাদের দেশেও ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো বড় ধরনের ভূমিকা পালন করতে পারে। ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলো যদি মূল ভিত্তি দেখে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে তবে অন্য যেকোনো বিনিয়োগের তুলনায় এখানে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব।’

ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্সের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তালুকদার জাকারিয়া হোসেন বলেন, ‘পুঁজিবাজারে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিগুলোর ২০% বিনিয়োগের যে বাধ্যবাধকতা রয়েছে সেখানে আমরা বিনিয়োগ করতে চাই। তবে বিনিয়োগের অর্থ যে ফেরত পাব তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। এজন্য আমরা স্থিতিশীল পুঁজিবাজার প্রত্যাশা করছি।’

পুঁজিবাজারে চলমান মন্দা পরিস্থিতি থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে বিনিয়োগ বাড়াতে বিমা কোম্পানিগুলোকে নিয়ে একই ছাদের নিচে বৈঠকের উদ্যোগ নেয়া হয়। এ বৈঠকে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) চেয়ারম্যানকে থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। তবে আইডিআর-এর পক্ষ থেকে একজন নির্বাহী পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।

সম্প্রতি পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সাতটি এবং তালিকাভুক্ত নয় ১৯টি বিমা কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালকের কাছে বৈঠকের বিষয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছিল বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

বিএসইসির চিঠিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর বিএসইসির জারি করা নির্দেশনা অনুসারে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে জানতে বৈঠক আয়োজন করা হয়েছে।

বৈঠকে যেসব বিমা কোম্পানির প্রধান বা প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন সেগুলো হলো- হোমল্যান্ড লাইফ, গোল্ডেন লাইফ, সানফ্লাওয়ার লাইফ, বায়রা লাইফ, বেস্ট লাইফ, চার্টার্ড লাইফ, এনআরবি গ্লোবাল লাইফ, প্রোটেক্টিভ ইসলামী লাইফ, সোনালী লাইফ, জেনিথ ইসলামী লাইফ, আলফা ইসলামী লাইফ, ডায়মন্ড লাইফ, গার্ডিয়ান লাইফ, যমুনা লাইফ, মার্কেন্টাইল ইসলামী লাইফ, স্বদেশ লাইফ, ট্রাস্ট ইসলামী লাইফ, এলআইসি (বাংলাদেশ), মেঘনা, ক্রিস্টাল, সাউথ এশিয়া, ইসলামী কমার্শিয়াল, ইউনিয়ন, দেশ জেনারেল, সেনা কল্যাণ ও সিকদার ইন্স্যুরেন্স। এর মধ্যে বর্তমানে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত রয়েছে- ইউনিয়ন ইন্স্যুরেন্স, দেশ জেনারেল, সেনা কল্যাণ, মেঘনা, চার্টার্ড লাইফ, সোনালী লাইফ ইন্স্যুরেন্স ও ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স।

তথ্যমতে, পরিশোধিত মূলধন ৩০ কোটি টাকার কম থাকা এমন ২৬টি বিমা কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে তাদের ইকুইটির ২০ শতাংশ অর্থ বিনিয়োগ করার শর্তে ছাড় প্রদান করে বিএসইসি। কিন্তু কোম্পানিগুলো ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতিতে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তি ও ইকুইটির ২০ শতাংশ অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ- এ দুটির কোনোটিই এখন পর্যন্ত বাস্তবায়ন করেনি। এ অবস্থায় এসব বিমা কোম্পানিকে তালিকাভুক্তি ও ইকুইটির ২০ শতাংশ অর্থ পুঁজিবাজারে বিনিয়োগের জন্য উৎসাহিত করতে বৈঠকের উদ্যোগ নিয়েছে বিএসইসি।

এর আগে ২৬টি বিমা কোম্পানিকে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির জন্য ছাড় দিয়ে ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল বিএসইসি। প্রজ্ঞাপনে, বিমা কোম্পানিগুলো ফিক্সড প্রাইস পদ্ধতির আইপিওর মাধ্যমে ন্যূনতম ১৫ কোটি টাকার তহবিল উত্তোলন করতে পারবে। এক্ষেত্রে কোম্পানিগুলোকে তাদের ইকুইটির ন্যূনতম ২০ শতাংশ অর্থ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিকিউরিটিজে বিনিয়োগ করতে হবে।

পরবর্তীতে চলতি বছরের গত ২৯ মার্চ এক চিঠিতে আইডিআরএকে এ বিষয়ে অনুরোধ জানায় বিএসইসি। চিঠিতে পুঁজিবাজারে তারল্য সরবরাহ বাড়ানোর জন্য এরই মধ্যে বিমা কোম্পানিগুলোকে যে ছাড় প্রদান করা হয়েছে সেটি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে আইডিআরএকে অনুরোধ জানানো হয়।

বিএসইসির মতে, বিমা কোম্পানিগুলোকে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) আসার আগে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করতে হবে, যা বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগ বাড়াতে অবদান রাখবে। পাশাপাশি কোম্পানিগুলো তালিকাভুক্ত হলে পুঁজিবাজারে শেয়ারের সরবরাহও বাড়বে।


দেশে প্রথমবার রুচি বারবিকিউ চানাচুরের আয়োজন `মিম ফেস্ট’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

মিম এখন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী, বিশেষত তরুণদের মাঝে খুবই জনপ্রিয়। আর তাই এই মিম কালচারকে দেশব্যাপী ছড়িয়ে দিতে রুচি বারবিকিউ চানাচুর আয়োজন করে একটি মিম কম্পিটিশনের, যেখানে সকল মিমাররা অংশগ্রহণ করতে পারবে। রুচি বারবিকিউ চানাচুরের স্বাদ যেমন কখনো ভোলা যায় না, একইভাবে এই মিম কম্পিটিশনের থিম নির্ধারিত হয় ‘ভোলা যায় না’। শুরু থেকেই এই প্রতিযোগিতায় অভাবনীয় সাড়া পাওয়া যায়, সারা দেশ থেকে জমা পড়ে প্রায় ৪ হাজারের বেশি মিম!

পরবর্তীতে সেরা মিমগুলো বাছাই করে ৩ মে রাজধানীর আলোকি কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত হয় ‘রুচি বারবিকিউ ভোলা যায় না মিম ফেস্ট’। মিম লাভারদের সমাগমে জমজমাট হয়ে ওঠে আলোকি। ‘রুচি বারবিকিউ ভোলা যায় না মিম ফেস্ট’-এ মিম এক্সিবিশন ছাড়াও ছিলো মজার কিছু এক্টিভিটি, যেমন সেরা মিমবাজ, কাউয়া কপাল গণনা, মিমের বিনিময়ে পুরস্কার, রোস্টিং সেশন, স্ট্যান্ড আপ কমেডি আরও কত কী! উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর, ইন্টারনেট ইউজারদের মাঝে পরিচিত মুখ রাকিন আবসার, কারিনা কায়সার, রাজ ব্রো, অতনু যোবায়ের, শামস, আলতাফ উদ্দিন আক্রুমি, ইয়ামিন খান ও মনসুরুল আজিজ।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন স্কয়ার ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেড- এর সিওও মো. পারভেজ সাইফুল ইসলাম এবং হেড অফ মার্কেটিং ইমতিয়াজ ফিরোজ। তারা তাঁদের মূল্যবান বক্তব্য উপস্থাপনের পাশাপাশি পুরস্কার তুলে দেন কম্পিটিশনে সেরা মিম তৈরি করা ১৫ জন মিমারের হাতে।

সারা দেশ থেকে মিম সাবমিশন ও মিম বাছাই করতে এই ক্যাম্পেইনে সহযোগিতা করে জনপ্রিয় মিম প্ল্যাটফর্ম eআরকি ও Rantages। রুচি বারবিকিউ চানাচুরের এই ক্যাম্পেইনের ক্রিয়েটিভ এজেন্সি হিসেবে কাজ করেছে সান কমিউনিকেশনস।


ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) গত মঙ্গলবার কোম্পানির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২ মে, ২০২৪ ১১:২৬
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের ৩৭তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) গত মঙ্গলবার কোম্পানির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফরমের মাধ্যমে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক পরিচালক এবং শেয়ারহোল্ডাররাও যোগদান করেন। ভারপ্রাপ্ত মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা শহিদ-ই-মঞ্জুর মোরশেদ সভায় যোগদান করেন এবং শেয়ারহোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের বিপরীতে তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন। সভায় পরিচালকদের প্রতিবেদন, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষকের প্রতিবেদনসহ কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী উপস্থাপন করা হয় এবং শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন গ্রহণ করা হয়। পরিচালনা পর্ষদের সুপারিশক্রমে ঘোষিত ১০% নগদ লভ্যাংশ (স্পন্সর-পরিচালকরা ব্যতিত, শুধুমাত্র পাবলিক শেয়ারহোল্ডারদের জন্য) বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। সভায় ২০২৪ সালের আর্থিক বিবরণী নিরীক্ষক এবং করপোরেট গভর্নেন্স কমপ্ল্যায়েন্স নিরীক্ষক নিয়োগের বিষয়ে শেয়ারহোল্ডারদের অনুমোদন গ্রহণ করা হয় এবং কোম্পানির বর্তমান নাম ‘ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স পিএলসি’ নামে পরিবর্তনের অনুমোদন দেওয়া হয়।

সভায় চেয়ারম্যান জানান, ‘বিশ্বব্যাপী মন্দাভাবের কারণে অর্থনীতি ব্যাপক হারে সংকুচিত হয়েছে। এর প্রভাব দেশেও পড়েছে। এই সময়ে ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ২০২৩ সালে ১০২৯ মিলিয়নের অধিক টাকা প্রিমিয়াম আয় করেছে। প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে ২০২৩ইং সাল পর্যন্ত মোট ৪০১৮ মিলিয়ন টাকা বিমা দাবি পরিশোধ করা হয়েছে। চেয়ারম্যান আরও জানান, প্রতিষ্ঠার শুরু থেকে ইস্টল্যান্ড ব্যবসায়িক নীতির ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও নৈতিকতা বজায় রেখেছে। অনবদ্য ব্যবসায়িক সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্স সম্প্রতি দি ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএবি) কর্তৃক ২০২০ সালের বিমা খাতে অনবদ্য কার্যক্রম ও পরিচ্ছন্ন বার্ষিক প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য ‘সেরা বার্ষিক প্রতিবেদন ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড’ অর্জন করেছে। বিজ্ঞপ্তি


ইস্পাহানি গ্রুপের ৪ প্রতিষ্ঠান পেল গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড

ইস্পাহানি গ্রুপের পরিচালক মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ গ্রহণ করছেন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

শ্রমিক ও পরিবেশবান্ধব কর্মপরিবেশ নিশ্চিতের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২৪ সালের গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড জিতেছে ইস্পাহানি গ্রুপের তিনটি চা-বাগান ও একটি রপ্তানিমুখী টেক্সটাইল মিল। এবারের ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’-এ চা ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে ইস্পাহানি গ্রুপের ‘মির্জাপুর চা-বাগান’, ‘জেরিন চা-বাগান’ ও ‘গাজীপুর চা-বাগান’, এবং টেক্সটাইল ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়েছে ‘পাহাড়তলী টেক্সটাইল অ্যান্ড হোসিয়ারি মিলস’। শ্রমবান্ধব নিরাপদ কর্মপরিবেশ নিশ্চিতে প্রতিষ্ঠানের প্রতিশ্রুতিবদ্ধতার স্বীকৃতিস্বরূপ কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক মন্ত্রণালয় এ পুরস্কার প্রদান করে থাকে।

কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর এবং শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে দেশীয় ১২টি খাতের ২৯টি কারখানা/প্রতিষ্ঠানকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ প্রদান করে। এ উপলক্ষে ২৮ এপ্রিল রোববার রাজধানী ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে (বিআইসিসি) একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়, যার প্রধান অতিথি ছিলেন জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী ও বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নজরুল ইসলাম চৌধুরী এবং সভাপতি হিসেবে ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থানবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মাহবুব হোসেন। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর হাত থেকে অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করেন এম এম ইস্পাহানি লিমিটেডের পরিচালক মির্জা আহমেদ ইস্পাহানি, সিওও-গার্ডেন গোলাম মুস্তফা এবং সিওও-পিটিএইচএম মাহবুবুল আলম। এর আগেও ইস্পাহানি গ্রুপের দুটি চা-বাগান ‘গাজীপুর’ ও ‘নেপচুন’ ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২০’-এর দুটি পুরস্কার জিতেছিল।


ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিচ্ছে আইইউবিএটি

গত শনিবার আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশ এবং বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে উচ্চ মাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে আসা তরুণদের বুকে স্বপ্নবুননে নিবিড়ভাবে দায়িত্ব পালন করছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি (আইইউবিএটি)। পেশাদারি স্নাতক তৈরির লক্ষ্যে শিক্ষাবিদ অধ্যাপক ড. এম আলিমউল্যা মিয়ান ১৯৯১ সালে দেশের প্রথম বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আইইউবিএটি প্রতিষ্ঠা করেন। দেশ এবং বিদেশে উচ্চশিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেওয়া আইইউবিএটির অন্যতম লক্ষ্য। ‘অ্যান এনভায়রনমেন্ট ডিজাইনড ফর লার্নিং’; অর্থাৎ, জ্ঞান অর্জনের উপযুক্ত পরিবেশ, এমন স্লোগান সামনে রেখে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চেষ্টা করেছে শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে- এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চায় আইইউবিএটি। গত তিন দশক ধরে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানে সফলতা এবং দক্ষতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে আইইউবিএটির স্নাতকরা। এই সুনামের জন্যই ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান তার দেশের নারী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষায় অবদান রাখতে আইইউবিএটির নীতিনির্ধারকদের প্রতি বিশেষ অনুরোধ করেন।

গত শনিবার আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিসের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ এস ওয়াই রামাদান। এ সময় তিনি ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থীদের আইইউবিএটিতে ভর্তি করানোর বিষয়ে আলোচনা করেন। এর পাশাপাশি আইইউবিএটি এবং ফিলিস্তিনের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে গবেষণা ও শিক্ষাক্ষেত্রে তথ্যের আদান-প্রদানের বিষয়েও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক সেলিনা নার্গিস ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের প্রস্তাবকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, উচ্চশিক্ষায় নারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ বাড়াতে প্রতিষ্ঠার শুরু থেকেই আইইউবিএটি বিশেষ বৃত্তি দিয়ে এসেছে। এবার ৫০ জন ফিলিস্তিনের নারী শিক্ষার্থী বৃত্তিসহ উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করতে পারবেন। যা সারা বিশ্বে উচ্চশিক্ষায় বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।

আইইউবিএটির উপাচার্য অধ্যাপক আব্দুর রব বলেন, আমরা শিক্ষার্থীদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। সময়োপযোগী, মানসম্মত ও ক্যারিয়ার গঠনে ভূমিকা রাখে- শিক্ষার্থীদের এমন শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চাই। আছে মিয়ান রিসার্চ ইনস্টিটিউট, যা বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা ও প্রকাশনার জন্য শিক্ষক ও গবেষকদের গবেষণা মঞ্জুরি দেয়।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন আইইউবিএটির প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মনিরুল ইসলাম, কৃষি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ মিয়া, ব্যবসায় অনুষদের ডিন এবং আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামের পরিচালক মোজাফফর আলম চৌধুরী ও আইইউবিএটির প্রক্টর এবং আন্তর্জাতিক প্রোগ্রামের উপপরিচালক মো. সাদেকুল ইসলামসহ অন্য কর্মকর্তারা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

থাইল্যান্ডের এআইটির সঙ্গে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সমঝোতা

থাইল্যান্ডের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি), ব্যাংকক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) একাডেমিক অংশীদারত্বমূলক সমঝোতা স্মারক বিনিময় করছেন এআইটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক কাজুও ইয়ামামোতো এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান। ছবি: সংগৃহীত 
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি), ব্যাংকক, থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাংলাদেশের ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) সম্প্রতি এআইটি ক্যাম্পাসে একটি একাডেমিক অংশীদারত্বমূলক সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করেছে। এআইটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক কাজুও ইয়ামামোতো এবং ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান, উভয় প্রতিষ্ঠানের অধ্যাপক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এই চুক্তির উদ্দেশ্য হলো ছাত্র বিনিময় অনুষদ পরিদর্শন, মাস্টার্স-পিএইচডি অংশীদারত্ব প্রোগ্রাম, যৌথ গবেষণা প্রকল্প, গ্রীষ্ম-শীতকালীন প্রোগ্রাম, বৃত্তি, গবেষণা কার্যক্রম এবং আরও অনেক কিছুর ক্ষেত্রে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সহযোগিতা প্রসারিত করা। নিঃসন্দেহে এই সমঝোতা স্মারকটি উভয় দেশের জন্য একটি নতুন যাত্রার সূচনা করে, যাতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য এআইটি, থাইল্যান্ডে (১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত) অধ্যয়নের নতুন সুযোগ তৈরি হবে এবং পাশাপাশি উভয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাবিদদের স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি সময়ের জন্য একে অপরের সঙ্গে বিনিময় কর্মসূচির অধীনে শিক্ষাবিনিময় ও গবেষণা বিনিময়ের সুযোগ পাবে।

বিষয়:

ইউআইইউতে মিট দ্য করপোরেট লিডার শীর্ষক প্রোগ্রাম

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) বিবিএ প্রোগ্রামের উদ্যোগে ‘মিট দ্য করপোরেট লিডার’ শিরোনামে একটি একাডেমিক এবং করপোরেট শেয়ারিং সেশন গত রোববার ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ) বিবিএ প্রোগ্রামের উদ্যোগে ‘মিট দ্য করপোরেট লিডার’ শিরোনামে একটি একাডেমিক এবং করপোরেট শেয়ারিং সেশন গত রোববার ইউআইইউ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউআইইউর উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া এবং মূল বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো (বিএটি) বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেহজাদ মুনিম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ইউআইইউর স্কুল অব বিজনেস অ্যান্ড ইকোনমিক্সের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মুসা। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ইউআইইউর বিবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক প্রফেসর ড. সালমা করিম। শেহজাদ মুনিম বলেন, তরুণদের মধ্যে আমরা যোগাযোগ দক্ষতা, দলগত কাজের মানসিকতা এবং কাজের প্রতি সর্বোচ্চ ত্যাগকে প্রাধান্য দিয়ে থাকি। এছাড়াও বলেন তরুণদের অনেক বেশি পরিশ্রমের পরিবর্তে দলগত কাজে বেশি সাফল্য আসে। মূল আলোচনা শেষে ইউআইইউ’র শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের আরও বেশি বিনয়ী হওয়া উচিত। এ ছাড়া তিনি দেশের ব্যবসায়িক নানা চ্যালেঞ্জ এবং উদ্যোগের বিষয় তুলে ধরেন। ইউআইইউ উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম মিয়া শিক্ষার্থীদের আগামীদিনের জন্য ভালো মানুষ হয়ে গড়ে ওঠার পরামর্শ দেন। এ ছাড়া তিনি তাদের সময় সচেতনতা, নতুন নতুন বিষয়গুলো শেখা এবং সময়ের সঠিক ব্যবহারের পরামর্শ প্রদান করেন।

প্রফেসর ড. সালমা করিম বলেন, এ ধরনের প্রোগ্রাম একাডেমিক এবং করপোরেটের মধ্যে সেতু বন্ধনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তিনি আগামীতে এ ধরনের প্রোগ্রাম করার প্রতিশ্রুতি দেন এবং অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মকর্তারা, ছাত্র-ছাত্রী এবং অন্য বিশিষ্ট অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি।

বিষয়:

আইএবি অ্যাওয়ার্ডস পেলেন যারা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের (আইএবি) সর্বোচ্চ সম্মাননা ‘আইএবি গোল্ড মেডেল ২০২৩, আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ এবং আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের গ্র্যান্ড বলরুমে গত শনিবার এ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। এশিয়ান পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড এ আয়োজনের এক্সক্লুসিভ পার্টনার।

মর্যাদাপূর্ণ এ অনুষ্ঠানে দেশের স্বনামধন্য ও প্রথিতযশা পেশাজীবী ও গবেষক স্থপতিগণের উপস্থিতিতে ‘আইএবি গোল্ড মেডেল ২০২৩’ এবং বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ‘আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ ও ‘আইএবি ইন্টেরিয়র ডিজাইন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

‘আইএবি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩’ বিজয়ী স্থপতিরা হলেন- ‘পিএমজি গ্যালারি তেজগাঁও’ প্রকল্পের জন্য ‘রিটেইল’ ক্যাটাগরিতে মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ, মামুন মোরশেদ চৌধুরী, ড্যানিয়েল হক এবং মাজহার উদ্দিন আহমেদ; ‘সাইরু হিল রিসোর্ট, বান্দরবান’ প্রকল্পের জন্য ‘হসপিটালিটি অ্যান্ড হেলথ কেয়ার’ ক্যাটাগরিতে মুস্তফা আমিন, মো. কায়সার হোসাইন, কাজী মেফতাউল আরেফিন, আদনান ফেরদৌস হক এবং মাহমুদ হোসাইন।

‘থার্মাল কমফোর্ট গাইডলাইন্স ফর প্রোডাকশন স্পেস উইথইন মাল্টি-স্টোরি গার্মেন্ট ফ্যাক্টরিজ লোকেটেড ইন বাংলাদেশ’ শিরোনামের গবেষণার জন্য ‘রিসার্চ’ ক্যাটাগরিতে মো. মোহতাজ হোসাইন; ‘ফিফটি ইয়ারস অব আর্কিটেকচার ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক গবেষণার জন্য ‘পাবলিকেশন’ ক্যাটাগরিতে নাসরিন হুসাইন এবং মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ।

এ ছাড়া বিচারকরা ‘কনজার্ভেশন অ্যান্ড রিভাইটালাইজেশন’ ক্যাটাগরিতে দুটি প্রকল্পকে অ্যাওয়ার্ড দিয়েছেন। ‘কনজার্ভেশন অব বারো সরদার বাড়ি, সোনারগাঁ’ প্রকল্পের জন্য অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা হচ্ছেন- আবু সাঈদ এ আহমেদ, মো. সারোয়ার হোসাইন, মো. খালেদ শামস খান এবং মো. মাশরুর মামুন হোসাইন; আর ‘মীর মঞ্জিল, মোহাম্মদপুর, ঢাকা’ প্রজেক্টের জন্য এই বিভাগে অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন- নাঈম আহমেদ কিবরিয়া, এশিয়া করিম, মোহাম্মদ মাহমুদুল ইসলাম এবং মো. বাপ্পারাজ চৌধুরী।

বিষয়:

সোনালী ব্যাংকের পর্ষদের সঙ্গে সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের সভা

সোনালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের (এসএমটি) ১২তম পর্যালোচনা সভা গতকাল সোমবার প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সোনালী ব্যাংক পিএলসির পরিচালনা পর্ষদের সঙ্গে ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট টিমের (এসএমটি) ১২তম পর্যালোচনা সভা গতকাল সোমবার প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন এসএমটির চেয়ারম্যান ও ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আফজাল করিম।

পর্যালোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে পরিচালনা পর্ষদ সদস্য এবিএম রুহুল আজাদ, ড. দৌলতুন্নাহার খানম, মোল্লা আবদুল ওয়াদুদ, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কায়কোবাদ, ড. মো. মতিউর রহমান, ড. আবুল কালাম আজাদ, গোপাল চন্দ্র ঘোষ অংশগ্রহণ করেন। সভায় ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টররা, প্রধান কার্যালয়, স্থানীয় কার্যালয়, ব্যাংকের মাঠ পর্যায়ের সব জেনারেল ম্যানেজারসহ এসএমটি কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। সভায় পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী ব্যাংকের সার্বিক ব্যবসায়িক পর্যালোচনা ও প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। বিজ্ঞপ্তি।

বিষয়:

ডিএসইতে নারী বিনিয়োগকারীদের জন্য সচেতনতামূলক কর্মশালা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বর্তমানে করপোরেট সেক্টরসহ সব জায়গায় নারীদের উপস্থিতি দিনে দিনেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। নারীরা যখন আর্থিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়, তখন সমাজে তার গুরুত্ব অনেক বৃদ্ধি পায়। আর আর্থিক শিক্ষায় শিক্ষিত হবার মাধ্যমে নারীর ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা যায়। নারীদের আর্থিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার জন্যই দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রামের আয়োজন করে থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল দিনব্যাপী ‘নারী বিনিয়োগকারীদের জন্য সচেতনতামূলক কর্মশালা’ করেছে স্টক এক্সচেঞ্জটি। কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ড. এটিএম তারিকুজ্জামান। এসময় অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ফারহানা ফারুকী এবং ডিএসইর উপ-মহাব্যবস্থাপক ও ডিএসই ট্রেনিং একাডেমির প্রধান সৈয়দ আল আমিন রহমান উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় উপস্থিত প্রশিক্ষণার্থীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন ডিএসইর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এটিএম তারিকুজ্জামান। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্সের পর্ষদের ১০৬তম সভা

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ১০৬তম সভা গত রোববার রাজধানীর পল্টনের কোম্পানির বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানির চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল-মাহমুদ (মাহিন) সভায় সভাপতিত্ব করেন। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ক্রিস্টাল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের পরিচালনা পর্ষদের ১০৬তম সভা গত রোববার রাজধানীর পল্টনের কোম্পানির বোর্ডরুমে অনুষ্ঠিত হয়। কোম্পানির চেয়ারম্যান আব্দল্লাহ আল-মাহমুদ (মাহিন) সভায় সভাপতিত্ব করেন। কোম্পানির পরিচালকদের মধ্যে এ এইচ এম মোজাম্মেল হক, মো. তাজুল ইসলাম, ফারহানা দানেশ, সোয়েরা জহির, নুসরাত মাহমুদ, আরাফাত রশিদ, মিসেস নাবিলা মাহমুদ এবং স্বতন্ত্র পরিচালকদের মধ্যে এম এ লতিফ মিঞা, মো. রাশেদুর রহমান এবং মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) এস এম শহীদুল্লাহ, এম মাহফুজুর রহমান এফসিএ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান অর্থ কর্মকর্তা এবং মো. রেদোয়ান হোসেন, এসিসট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড ইনচার্জ, ইন্টারনাল অডিট অ্যান্ড কমপ্লাইয়েন্স সভায় উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

কার্ড হোল্ডারদের জন্য গ্রিনপিন সেবা চালু করল এনসিসি ব্যাংক

এনসিসি ব্যাংক কার্ডহোল্ডারদের (ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রি-পেইড কার্ড) জন্য গ্রিনপিন সেবা চালু করেছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

এনসিসি ব্যাংক কার্ডহোল্ডারদের (ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রি-পেইড কার্ড) জন্য গ্রিনপিন সেবা চালু করেছে। সম্প্রতি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার, ভাইস-চেয়ারম্যান সোহেলা হোসেন, প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ মো. নূরুন নেওয়াজ, প্রাক্তন চেয়ারম্যান ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এসএম আবু মহসীন, পরিচালক ও প্রাক্তন ভাইস-চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চাকলাদার, স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ আল মাসুদ, স্বতন্ত্র পরিচালক মীর সাজেদ উল বাসার এফসিএ এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী (চলতি দায়িত্ব) এম শামসুল আরেফিন এই গ্রিনপিন সেবাটির আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম চালু করেন। অনন্য এই সেবাটির মাধ্যমে এনসিসি ব্যাংকের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রি-পেইড কার্ডের গ্রাহকরা ঘরে বসেই কার্ড সক্রিয় করা এবং তাৎক্ষণিক পিন তৈরির সুবিধা পাবেন, যা সম্পূর্ণ চার্জ ফি। এনসিসি ব্যাংকের চেয়ারম্যান মো. আবুল বাশার বলেন, এনসিসি ব্যাংক টেকসই ও গ্রিন ব্যাংকিং কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় কার্ডহোল্ডারদের জন্য গ্রিনপিন সুবিধাটি নিয়ে এসেছে যা কার্ডের তথ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী (চলতি দায়িত্ব) এম শামসুল আরেফিন বলেন, অনন্য বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ এই গ্রিনপিন সেবাটি কার্ডটি কার্ডহোল্ডারদের আরও নিরাপদ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় লেনদেন করতে সাহায্য করবে। বিজ্ঞপ্তি।

বিষয়:

গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড পেল ওয়ালটন

বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ গ্রহণ করছেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ইভা রিজওয়ানা নিলু ও সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শরীফ হারুনুর রশীদ ছনি। ছবি: সংগৃহীত 
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স পণ্য প্রস্তুতকারক খাতে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ পেয়েছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নীতিমালার আওতায় অপরিহার্য প্রতিপালন, পরিবেশগত প্রতিপালন, প্রাতিষ্ঠানিক প্রতিপালন উদ্ভাবনী কার্যক্রম বিবেচনা করে ওয়ালটনকে এ অ্যাওয়ার্ড দেয়া হলো।

গত রোববার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ওয়ালটনকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড-২০২৩’ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রধান অতিথি বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছ থেকে পুরস্কারটি গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এএমডি) ইভা রিজওয়ানা নিলু। এ সময় তার সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর শরীফ হারুনুর রশীদ ছনি।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম চৌধুরী ও আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিআইনেন।

জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেইফটি দিবস উপলক্ষে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ওই অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন শ্রম ও কর্মসংস্থান সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

পুরস্কারপ্রাপ্তির প্রতিক্রিয়ায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের এএমডি ইভা রিজওয়ানা নিলু বলেন, গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড প্রদান করায় ওয়ালটন পরিবার অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের জন্য শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ।

তিনি জানান, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন খাতে দেশে স্বনির্ভর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে ওয়ালটন। বাংলাদেশে গড়ে তুলেছে আন্তর্জাতিকমানের পরিবেশবান্ধব ইলেকট্রিক ও ইলেকট্রনিক্স পণ্য উৎপাদন শিল্প। সেখানে বিশ্বের সর্বাধুনিক মেশিনারিজের সমন্বয়ে উৎপাদন করা হচ্ছে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি পণ্য। দেশের চাহিদা মিটিয়ে সেসব পণ্য রপ্তানি হচ্ছে বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশে। যে পণ্য একসময় দেশে আমদানি হতো তা এখন রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা হচ্ছে। নিঃসন্দেহে এটা জাতি হিসেবে অত্যন্ত গর্বের বিষয়। এতে দেশ ও মানুষের সম্মান সমুন্নত হচ্ছে। এসবই সম্ভব হচ্ছে বর্তমান সরকারের শিল্পবান্ধব নীতির কারণে। এই নীতি সহায়তার ধারা অব্যাহত থাকবে এবং প্রসারিত হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

ওয়ালটন সবসময় পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে আসছে। ওয়ালটনের উৎপাদিত ফ্রিজ, এসি, টিভিসহ অন্যান্য পণ্য ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। যা পরিবেশ সুরক্ষায় প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভূমিকা রেখে চলছে। পরিবেশ অধিদপ্তর ও ইউএনডিপির সমন্বয়ে পরিবেশ সুরক্ষায় বেশ কিছু উদ্যোগ গ্রহণ করেছে ওয়ালটন। ইতোমধ্যে এসি এবং ফ্রিজে পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক সিএফসি এবং এইচসিএফসি গ্যাসের ব্যবহার সম্পূর্ণ বন্ধ করে দিয়েছে ওয়ালটন। পরিবেশবান্ধব ও বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে কার্বন নিঃসরন কমিয়ে ওয়ালটন যেমন পরিবেশ সুরক্ষায় অবদান রাখছে, তেমনি দেশের উৎপাদিত বিদ্যুতের সুষম ব্যবহারও নিশ্চিত করছে।

নিরাপদ ও শোভন কর্মপরিবেশে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ও দক্ষ শ্রমশক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আরও অধিক পরিমাণে উৎপাদন নিশ্চিত করে দেশের অর্থনীতির গতিকে বেগবান ও টেকসই করার মাধ্যমে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বির্নিমাণ এবং দেশীয় শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহকে প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণে উদ্বুদ্ধকরণে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ প্রবর্তন করা হয়েছে। এ বছর ১২টি খাতে ওয়ালটনসহ মোট ২৯টি শিল্প-কারখানা এ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে।

বিষয়:

আন্তর্জাতিক প্রশাসনিক পেশাজীবী দিবস পালিত

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৯ এপ্রিল, ২০২৪ ১৫:০২
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

আন্তর্জাতিক প্রশাসনিক পেশাজীবী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে সম্প্রতি ঢাকার একটি অভিজাত হোটেলে দিনব্যাপী প্রায় অর্ধশত প্রশাসনিক পেশাজীবীর উপস্থিতিতে উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে দিবসটি পালন করেছে ‘এডমিনিস্ট্রেটিভ প্রফেশনালস ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন অফ বাংলাদেশ (APWAB)’।

এই বার্ষিক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংস্থার প্রশাসনিক পেশাজীবীরা তাদের অভিজ্ঞতা, সমস্যা ও সম্ভাবনা এবং একটি প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নে তাদের অসামান্য অবদানের কথা আলোচনা করেন।

দিবসটির এ বছরের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিলো ‘আপনাকে ধন্যবাদ বলার সুযোগ’। প্রশাসনিক পেশাজীবীদের কঠোর পরিশ্রম এবং উৎসর্গের জন্য কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রশংসা ও ধন্যবাদ প্রকাশের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।

মধ্যাহ্নভোজ ও অন্যান্য আনন্দ আয়োজনের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শেষে প্রশাসনিক পেশাজীবীরা আবার পূর্ণোদ্যমে নিজ নিজ কর্মস্থলে আরও বেশি অবদান রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করে অনুষ্ঠান শেষ করেন।


banner close