বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ‘স্টার্ট-আপ’ উদ্যোক্তাদের উদ্যোগ, প্রকল্পের অনুকূলে ব্যাংক বিনিয়োগ সহজলভ্যকরণ, নতুন উদ্যোক্তা তৈরি, পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান এবং আত্ম-কর্মসংস্থানে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড তিনজন নতুন ‘স্টার্ট-আপ’ উদ্যোক্তাদের অনুকূলে ৪ শতাংশ মুনাফা হারে মোট ১ কোটি ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগ প্রদান করে।
উদ্যোক্তাদের নতুন ও সৃজনশীল উদ্যোগ, কারিগরি প্রশিক্ষণ বা বাস্তব জ্ঞান এবং কীভাবে আরও নতুন উদ্যোক্তা সৃষ্টিতে সহায়তা করবে এ বিষয়ে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের করপোরেট প্রধান কার্যালয়ে গতকাল রোববার মতবিনিময় ও উন্মুক্ত চেক বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোসলেহ উদ্দীন আহমেদ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিনিয়োগের চেক বিতরণ করেন। এগ্রি স্টার্ট-আপ, অ্যাডুকেশন স্টার্ট-আপ এবং ডেনিম স্টার্ট-আপ ব্যবসার জন্য যথাক্রমে মেসার্স আই পেইজ বাংলাদেশ লিমিটেড, মেসার্স মাস্টারমাইন্ড টেকনোলজিস এবং মেসার্স দ্বীন-কে বিনিয়োগের চেক প্রদান করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও অর্থনৈতিক উন্নয়নে উদ্যোক্তার গুরুত্বের ওপর জোর দেন এবং উদ্যোক্তাদের দৃঢ় সংকল্প ও নিষ্ঠার সঙ্গে তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়নে উৎসাহিত করেন। তিনি ‘স্টার্ট-আপ’ উদ্যোক্তাদের জন্য ব্যাংকের পূর্ণ সমর্থন ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ, এস এম মঈনুদ্দীন চৌধুরী, মিঞা কামরুল হাসান চৌধুরী ও এম আখতার হোসেন, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ ও এম এম সাইফুল ইসলাম, এসইভিপি ও সিএফও মো. জাফর ছাদেক, এফসিএ, এসইভিপি ও আইএমডি বিভাগের প্রধান রুমানা কুতুবুদ্দিন এবং এসএমই ও কৃষি বিনিয়োগ বিভাগের প্রধান মো. আব্দুর রহিমসহ প্রধান কার্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘মহান বিজয় দিবস ২০২৫’ উপদযাপন করেছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। এর অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) আইসিবির প্রধান কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে প্রার্থনা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অন্যদের মধ্যে ছিলেন আইসিবির সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলোর সিইও এবং মহাব্যবস্থাপকসহ সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী।
এ কর্মসূচি শেষে ডিএমডিদের নেতৃত্বে আইসিবি পরিবারের পক্ষে ঢাকার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি. গত শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সাউথইস্ট ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ঢাকায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে ‘বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৫ আয়োজন করে।
কনফারেন্সে সভাপতিত্ব করেন, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খালিদ মাহমুদ খান এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আ.ন.ম. মঈনুল কবীর, পরিচালক, অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ (ডস), বাংলাদেশ ব্যাংক।
কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোসাম্মত নাজমিন নাহার, যুগ্ম পরিচালক, অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা মো. মাহবুব আলম। ওই কনফারেন্সে আরও উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা মো. মাছুম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ রাশেদুল আমিন এবং মো. সেকান্দর-ই-আজমসহ সকল বিভাগীয় প্রধান, শাখা প্রধান ও অপারেশন ম্যানেজাররা, অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের ইন-চার্জ এবং উপশাখাগুলোর কর্মকর্তারা।
কনফারেন্সে আর্থিক ব্যবস্থায় জটিলতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে রিস্ক ম্যানেজমেন্টকে শক্তিশালী করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। পাশাপাশি, আরবিএস, ইসিএল, আইএফআরএস ৯ ইত্যাদি আন্তর্জাতিক মান ও বেস্ট প্র্যাকটিসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি দৃঢ় রিস্ক কালচার গড়ে তোলার বিষয়েও আলোচনা করা হয়। মূল আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল ইমার্জিং ব্যাংকিং রিস্কস, শ্রেণিকৃত ঋণ বৃদ্ধি, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, কমপ্লায়েন্স এবং প্রোঅ্যাকটিভ অপারেশনাল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট।
ওই বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৫, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির দৃঢ় রিস্ক গভর্ন্যান্স, শক্তিশালী রিস্ক কালচার, রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স এবং আন্তর্জাতিক বেস্ট প্র্যাকটিস কার্যকরের অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করেছে, এবং একটি দক্ষ, ঝুঁকি-সচেতন কর্মী বাহিনী গড়ে তোলার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানিক সাফল্য অর্জনের লক্ষ্যে প্রেরণা জোগাবে।
মহান বিজয় দিবসে জাতির বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এ সময় ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, ইউজিসি সচিব ড. মো. ফখরুল ইসলাম, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের পরিচালক ও ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ওমর ফারুখ, অডিট বিভাগের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) নাহিদ সুলতানা, রিসার্চ গ্রান্টস অ্যান্ড এ ওয়ার্ড বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজ, চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব (অতিরিক্ত পরিচালক) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক ও ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. মহিবুল আহসান, অর্থ, হিসাব ও বাজেট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মোস্তাফিজার রহমান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সুলতান মাহমুদ, জেনারেল সার্ভিসেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মুহাম্মদ মাসুদ হোসেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. গোলাম মোস্তফা, স্ট্র্যাটেজিক প্লানিং অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক আকরাম আলী খান, ইউজিসি কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন খান, ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও ইউজিসি কর্মচারী ইউনিয়নের নেতাসহ কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর মিরপুরে ইউজিসির আবাসিক এলাকায় ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হয়।
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘মহান বিজয় দিবস ২০২৫’ উপদযাপন করেছে জনতা ব্যাংক পিএলসি। এর অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) জনতা ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমানের নেতৃত্বে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।
এর আগে সকালে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এ সময় ব্যাংকের পরিচালক ড. মো. আব্দুস সবূর, আব্দুল মজিদ শেখ, আব্দুল আউয়াল সরকার ও মো. ওবায়দুল হকসহ ঊর্ধ্বতন নির্বাহীসহ, জাতীয়তাবাদী অফিসার সংগঠনের নেতারা ও জাতীয়তাবাদী কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা এবং সর্ব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
এস. এম. মঈনুল কবীর সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তিনি এ পদে যোগ দিয়েছেন। এর আগে তিনি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।
তিন দশকেরও বেশি সময়ের সমৃদ্ধ ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে এস. এম. মঈনুল কবীর দেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে চিফ বিজনেস অফিসার, হেড অব ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, ট্রেড ও লেন্ডিং অপারেশন এবং ব্রাঞ্চ ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে নেতৃত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
এস. এম. মঈনুল কবীর ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে ব্যাংকিং জীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, যমুনা ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি এবং কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিতে সাফল্যের সঙ্গে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন।
এস. এম. মঈনুল কবীর সিনিয়র লিডারশিপ ম্যানেজমেন্ট, অ্যাডভান্সড ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ও ট্রেড ফাইন্যান্সসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসংখ্য প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ উপলক্ষে রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের উদ্যোগে রূপায়ণ লেক ক্যাসেল কনডোমিনিয়াম প্রজেক্টে আয়োজন করা হয় দিনব্যাপী বিশেষ অনুষ্ঠান ‘রূপায়ণ বিজয় আলো ২০২৫’। অনুষ্ঠানটি উদ্বোধন করেন রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর সেলস মোঃ সাদ্দাম হোসেন, রুপায়ণ লেক ক্যাসেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি দিদারুল আলম, রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং শরিফুল ইসলাম তারেক সহ অন্যরা। অনুষ্ঠানের সহযোগী হিসেবে যুক্ত ছিল দেশের শীর্ষ টেলিকম সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান গ্রামীণফোন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে মহান মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর বিজয় দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বিশেষ আলোচনা, পরিবারকেন্দ্রিক সামাজিক মিলনমেলা, পিঠা উৎসব ও সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আয়োজকরা জানান, গ্রাহক ও বাসিন্দাদের মানসিক প্রশান্তি এবং পারিবারিক বিনোদনের কথা বিবেচনা করেই রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট নিয়মিতভাবে জাতীয় ও ঐতিহাসিক দিবসগুলোতে এমন আয়োজন করে থাকে। প্রতিটি আয়োজনে শিশু থেকে শুরু করে প্রবীণ—সব বয়সের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ চোখে পড়ার মতো ছিল; বিজয়ের চেতনায় সবাই মেতেছিল আনন্দ ও ভালোবাসায়।
অনুষ্ঠান চলাকালে গ্রামীণফোন রূপায়ণ হাউজিং এস্টেটের গ্রাহকদের জন্য তাদের ‘Alo’ প্রোডাক্টসমূহের একটি বিশেষ প্রদর্শনী (এক্সিবিশন) আয়োজন করে। এতে গ্রামীণফোনের ডিজিটাল সেবা ও স্মার্ট লাইফস্টাইলকেন্দ্রিক বিভিন্ন ‘Alo’ প্রোডাক্ট সম্পর্কে দর্শনার্থীরা সরাসরি ধারণা নেওয়ার সুযোগ পান, যা অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে ব্যাপক আগ্রহ সৃষ্টি করে।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের বসুন্ধরা জোনাল হেড টারজান চৌধুরী, ফ্যাসিলিটি ম্যানেজমেন্টের আব্দুল আউয়াল রবি, ব্রান্ড এন্ড মার্কেটিং এর নূর হোসেন, আব্দুর রহমান মিরাজ সহ অন্যান্যরা।
রাধানীর উত্তরায় ‘রূপায়ণ সিটি’―এর ৬ দিনব্যাপী “Rupayan City Investment Carnival” শুরু হয়েছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিকেলে কার্নিভালের প্রথম দিনেই গ্রাহক ও দর্শনার্থীদের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা যায়। আবাসন ও বাণিজ্যিক বিনিয়োগে আগ্রহী ক্রেতারা এদিন রূপায়ণ সিটি উত্তরার বিভিন্ন প্রকল্প ঘুরে দেখেন এবং কার্নিভাল উপলক্ষে ঘোষিত বিশেষ অফার গ্রহণ করেন।
কার্নিভাল প্রাঙ্গণে উপস্থিত রূপায়ণ সিটি উত্তরার সম্মানিত গ্রাহক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আব্দুল হামিদ বলেন, “আমি রূপায়ণ সিটি উত্তরার একজন গর্বিত গ্রাহক। এই প্রকল্প সম্পর্কে আমার ধারণা অত্যন্ত ভালো। রূপায়ণ সিটি সব সময় গ্রাহকদের সর্বোচ্চ সেবা দিতে বদ্ধপরিকর।”
এ সময় রূপায়ণ সিটি উত্তরার সিইও এম. মাহবুবুর রহমান বলেন, “এই বিনিয়োগ উৎসবে আবাসন ও বাণিজ্যিক সম্পত্তিতে আগ্রহী ক্রেতাদের জন্য বিশেষ মূল্যছাড়, স্পট বুকিং সুবিধা এবং সহজ কিস্তিতে (ইএমআই) বিনিয়োগের সুযোগ রাখা হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, বর্তমান বাজার বাস্তবতাকে বিবেচনায় রেখে ক্রেতাদের জন্য নির্ভরযোগ্য, পরিকল্পিত ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের সুযোগ তৈরির লক্ষ্যেই এই ইনভেস্টমেন্ট কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছে। একই সঙ্গে প্রকল্প পরিদর্শন, লাইভ কনসালটেশন এবং তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়ক নানা সুবিধাও রাখা হয়েছে।
আগামী ২০ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চলমান এই ইনভেস্টমেন্ট কার্নিভালে আবাসন ও বাণিজ্যিক বিনিয়োগে আগ্রহীরা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত রূপায়ণ সিটি ক্লাব প্রাঙ্গণে অংশ নিতে পারবেন।
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে টি.কে. গ্রুপ-এর উদ্যোগে দেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত প্রতিযোগিতা “পুষ্টি ভার্সেস অফ লাইট – সিজন ২”এর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) রাজধানীর প্যান প্যাসিফিক সোনারগাঁও হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন টি.কে. গ্রুপের সম্মানিত বিজনেস ডিরেক্টর মোহাম্মদ মোফাচ্ছেল হক। দেশবরেণ্য ইসলামী চিন্তাবিদ, বিশিষ্ট আলেমগণ, এবং শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের উপস্থিতিতে তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের মেধাবী হাফেজ কিশোর-কিশোরীদের জাতীয় পর্যায়ে উপস্থাপন ও মূল্যায়ন করার উদ্দেশ্যে আয়োজিত এই পবিত্র কুরআন চর্চায় পুষ্টি যে যাত্রা শুরু করেছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। দ্বিতীয় এই আসরে পুষ্টি ভার্সেস অফ লাইট আর ও জনপ্রিয়তা অর্জন করবে বলে তিনি আশাবাদী।
টি.কে. গ্রুপের বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের মধ্যে ইসলামের খেদমতে এই আয়োজন সাধারণ ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণের কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এছাড়াও আরো বক্তব্য রেখেছেন টি.কে. গ্রুপের পরিচালক- এইচআর, জনাব আলমাস রাইসুল গনি।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ক্বারী, ‘পুষ্টি ভার্সেস অফ লাইট’ এর প্রধান বিচারক জনাব শেখ আহমাদ বিন ইউসুফ আল আজহারী। তিনি বলেন, কিশোর ও তরুণ প্রজন্মকে পবিত্র কুরআনের প্রতি অনুরাগী করতে এই আয়োজন প্রশংসার দাবিদার। সমাজে ইসলামী মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠায় টি. কে. গ্রুপের এই উদ্যোগকে তিনি সাধুবাদ জানান।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ক্ষুদে প্রতিভাবান হাফেজগন প্রাথমিক অডিশন রাউন্ডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবে। অভিজ্ঞ বিচারক এবং আলেমগণের বিবেচনায় সেরা প্রতিযোগীরা মূল পর্বে অংশগ্রহণ করবে। রিজিওনাল অডিশন এর প্রতিযোগীবৃন্দ পুষ্টি এর পক্ষ থেকে আকর্ষণীয় গিফট পাবেন।
চূড়ান্ত পর্যায়ে বিজয়ীরা পাবেন লক্ষাধিক টাকাসহ বিভিন্ন পুরস্কার। আগামী ২২ শে ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হবে দেশব্যাপী অডিশন পর্ব।
চূড়ান্ত পর্ব পবিত্র রমজান মাস জুড়ে প্রতিদিন বিকাল ৫ টা হতে মাগরিবের আজানের পূর্বে দেশের অন্যতম চ্যানেল নাইন এ প্রচারিত হবে। এছাড়াও অনুষ্ঠানে টি.কে. গ্রুপের বিভিন্ন ইউনিট এর হেড অফ সেলস, হেড অফ বিজনেস সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
সফলতার সাথে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে বিকাশ এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে যুক্ত থেকে সাধারণ গ্রাহকদের ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহিত করতে ভূমিকা রেখেছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী। তরুণ প্রজন্মের মাঝে ডিজিটাল লেনদেনকে সম্প্রসারিত করার এই উদ্যোগে আবারও বিকাশ এর ব্র্যান্ড এনডোর্সার হিসেবে চুক্তিবদ্ধ হলেন তিনি।
সম্প্রতি, বিকাশ-এর প্রধান কার্যালয়ে প্রতিষ্ঠানটির চিফ মার্কেটিং অফিসার মীর নওবত আলী এর উপস্থিতিতে এই চুক্তি নবায়ন হয়। এসময় বিকাশ এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিকাশ-এর সাথে এই দীর্ঘ পথচলা এবং পুনরায় যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মেহজাবীন বলেন, ‘আমি সব সময়ই এমন ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করতে চেয়েছি যারা সাধারণ মানুষের কথা ভাবে এবং তাদের জীবন সহজ করতে কাজ করে। বিকাশ-এর মতো এমন একটি ব্র্যান্ডের সাথে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত। আমি আশা করি, সামনে বিকাশ এমন আরও অনেক কাজ করবে যা মানুষের জীবনকে আরও সহজ ও স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলবে।’
উল্লেখ্য, আগের মতোই মেহজাবীন যুক্ত থাকবেন বিকাশ-এর বিভিন্ন পণ্য ও সেবাকে জনপ্রিয় করে তোলার উদ্যোগগুলোতে।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় উন্মুক্ত কৃষি ঋণ বিতরণ কর্মসূচি পালন করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। সম্প্রতি উপজেলার ডাকবাংলো মাঠে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মোট ২৮৮ জন কৃষকের মাঝে কৃষি ঋণের চেক বিতরণ করা হয়।
কর্মসূচিতে কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, খামার ব্যবস্থাপনা এবং কৃষকদের আর্থিক অবস্থা শক্তিশালীকরণে প্রাইম ব্যাংকের কৃষিঋণ সহায়তার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হয়েছে। অনুষ্ঠানে নিয়মিত ভাবে ঋণ গ্রহণ ও ঋণ পরিশোধে সাফল্যের স্বীকৃতিস্বরূপ ৫ জন কৃষককে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়।
কৃষক পর্যায়ে সরাসরি ঋণ পৌঁছে দিতে ব্যাংকটি আবাদ, খামার ও নবান্ন নামে কৃষিঋণ সুবিধা চালু করেছে। পাশাপাশি আমদানি-নির্ভরতা কমাতে আমদানি বিকল্প ফসল উৎপাদনে স্বল্প সুদে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা নির্বাহী অফিসার রন্টু পোদ্দার; উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নুর ইসলাম; নারিশ পোল্ট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি লিমিটেড-এর সিনিয়র ম্যানেজার নাজমুল হাসান ফারাজী। এছাড়া প্রাইম ব্যাংকের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন- সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন মামুর আহমেদ; এসভিপি ও হেড অব এগ্রি বিজনেস শাহানা পারভীন সহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইউপি)-এর সেন্টার ফর হায়ার স্টাডিজ অ্যান্ড রিসার্চ (সিএইচএসআর) কর্তৃক আয়োজিত ‘সুপারভাইজর-রিসার্চার মিট’ গত শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত হয়।
২০২৪-২০২৫বি সেশনের এমফিল ও পিএইচডি গবেষকদের জন্য আয়োজন করা এ অনুষ্ঠানটি নতুন গবেষক ও সুপারভাইজরদের মধ্যে পরিচিতি ও পারস্পরিক সম্প্রীতি গড়ে তুলতে কার্যকর ভ‚মিকা রাখে। সেশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে গবেষক ও সুপারভাইজরগণ নিজেদের গবেষণা শিরোনাম চূড়ান্ত করেন।
বিইউপির উপাচার্য মেজর জেনারেল মো. মাহ্বুব-উল আলম উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে গবেষক ও সুপারভাইজরদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এছাড়াও এ অনুষ্ঠানে বিইউপির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ২০২৪-২০২৫বি সেশনের সকল গবেষক, তাদের সুপারভাইজর এবং কো-সুপারভাইজরগণ উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণের মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২৫ পালন করেছে রাজধানীর মিরপুরে অবস্থিত বনফুল আদিবাসী গ্রীনহার্ট কলেজ। রোববার (১৪ ডিসেম্বর), দিবসটি পালন উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে আয়োজন করা হয় বিশেষ আলোচনা সভার। অনুষ্ঠানের শুরুতে ১ মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। কলেজের রেক্টর প্রফেসর তরুণ কান্তি বড়ুয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজ গভর্নিং বডির সম্মানিত সভাপতি ভেন. প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরো।
অনুষ্ঠানে বুদ্ধিজীবী দিবসের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখেন কলেজের অধ্যক্ষ ড. সঞ্জয় কুমার ধর। তিনি বলেন, ‘শ্রেষ্ঠ সন্তানদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা পেয়েছি একটি স্বাধীন দেশ।’ আলোচনা সভায় কলেজের অধ্যাপক সুদীপ কুমার মন্ডল বলেন, ‘পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী এবং দেশীয় কিছু কুচক্রীমহলের সহায়তায় আমরা হারিয়েছি দেশের সূর্য সন্তান শিক্ষক, ডাক্তার, সাংবাদিক, লেখক। দেশ বিজয়ের দ্বারপ্রান্তে আমরা তাঁদের হারিয়েছি।’ শিক্ষক প্রতিনিধি মোস্তাকিয়া মাহমুদা পারভীন ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশে বলেন, ‘বই পড়ার মাধ্যমে ইতিহাস জানতে হবে। আর ইতিহাসকে অস্বীকার করা যায় না।’ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ভেন. প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরো আত্মপ্রত্যয়ের উপর জোর দেন। এছাড়াও তিনি বিভিন্ন পেশার বুদ্ধিজীবীদের আত্মত্যাগের কথা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি রেক্টর প্রফেসর তরুন কান্তি বড়ুয়া, স্বাধীনতার ধারাবাহিকতা অর্থাৎ ৫২, ৫৪, ৬৬, আগরতলা মামলা, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, ৭০ এর নির্বাচন এবং ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পর্যালোচনা করে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের অবদানের কথা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানটির সফল সঞ্চালনায় ছিলেন কলেজের সিনিয়র শিক্ষক তাহমিনা। অনুষ্ঠানের সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন সিনিয়র প্রভাষক স্মৃতিময়ী বসাক ও রতন কুমার ধর।
বাংলাদেশে স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ডস ২০২৬ আয়োজন করেছে ব্রিটিশ কাউন্সিল। প্রতিষ্ঠানটি চতুর্থবারের মতো এই আয়োজন করল। গত বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন খাতে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
বিশ্বের নির্বাচিত কয়েকটি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ জাতীয় পর্যায়ে এই পুরস্কার আয়োজন করছে, যা এ অঞ্চলে যুক্তরাজ্যের অ্যালামনাইদের উল্লেখযোগ্য প্রভাবের প্রতিফলন। এবারের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান ড. এস এম এ ফায়েজ। এ ছাড়া ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাজ্যের ডেপুটি হাইকমিশনার ও ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর জেমস গোল্ডম্যান, যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী ও বিভিন্ন খাতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।
বিজনেস অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড, সায়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনিবিলিটি অ্যাওয়ার্ড এবং সোশ্যাল অ্যাকশন অ্যাওয়ার্ড— এই মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে যুক্তরাজ্য থেকে পড়াশোনা সম্পন্ন করা পেশাজীবীদের সাফল্য উযাদপন করা হয়।
বিজ্ঞান ও টেকসই উন্নয়নের ক্ষেত্রে যেসব প্রাক্তন শিক্ষার্থী তাদের পেশাগত জীবনে এবং এর বাইরে উল্লেখযোগ্য অবদান ও বিস্তৃত প্রভাব রেখে চলেছেন, তাদের সম্মান জানাতে দেওয়া হয় সায়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনিবিলিটি। এ বছর এ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন জনস্বাস্থ্য গবেষক ডা. শমিক মারুফকে। তিনি লন্ডন স্কুল অব হাইজিন অ্যান্ড ট্রপিক্যাল মেডিসিনের একজন সাবেক শিক্ষার্থী এবং চেভেনিং স্কলার।
বিজনেস অ্যান্ড ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় সেই সব সাবেক শিক্ষার্থীকে, যারা নতুন সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী ধারণা, সমাধান কিংবা প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা আছে এমন ব্যবসায়িক উদ্যোগ গ্রহণ ও বাস্তবায়নের সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের জন্য। এ বছর এই পুরস্কার পেয়েছেন ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন এবং রয়্যাল হলোয়ে, ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের প্রাক্তন শিক্ষার্থী ফাসবীর এসকান্দার।
সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনা এবং মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অসাধারণ অবদান রাখা সাবেক শিক্ষার্থীদের কাজকে সম্মান জানাতে দেওয়া হয় সোশ্যাল অ্যাকশন অ্যাওয়ার্ড। চেভেনিং স্কলার এবং নটিংহাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটি-র অ্যালামনাই সুমাইয়া আফরিন মিষ্টি-কে এই অ্যাওয়ার্ডটি প্রদান করা হয়েছে।