চাইনিজ হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড কনকা বিশ্বের বৃহত্তম কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস এবং হোম অ্যাপ্লায়েন্স ট্রেড শো ইন্টারন্যাশনাল ফানকাউসস্টেলুং বার্লিন (আইএফএ) ২০২৩-এ মর্যাদাপূর্ণ গোল্ড পুরস্কার জিতেছে। আইএফএ ট্রেড শোটি প্রতিবছর সেপ্টেম্বর মাসের শুরুতে অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে কনজ্যুমার ডিভাইস ও অ্যাপ্লায়েন্স প্রস্তুতকারী বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ডগুলো তাদের সাম্প্রতিক উদ্ভাবনগুলো প্রদর্শন করে।
ইন্ডাস্ট্রির বিশেষজ্ঞ ও ভোক্তাদের বিবেচনায় এ বছর কনকার R7 Series TV হোম অডিও-ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্স গোল্ড ক্যাটাগরিতে এই পুরস্কার জিতল। KONKA R7 সিরিজ IFA 2023-এ হোম অডিও-ভিজ্যুয়্যাল এক্সপেরিয়েন্স গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে। এটি এর উদ্ভাবনী প্রযুক্তি এবং অসামান্য ডিজাইনের প্রমাণ। এই কৃতিত্বটি ডিজাইনের ক্ষেত্রে KONKA-এর বৈশ্বিক স্বীকৃতির ওপর জোর দেয়, যা হোম অ্যাপ্লায়েন্স শিল্পের প্রতি ৪৩ বছরের প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে।
R7 Series TV তার অসাধারণ অডিও-ভিজ্যুয়াল পারফরম্যান্সের মাধ্যমে ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী ভোক্তাদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফিচারগুলোর মধ্যে রয়েছে ১ হাজার নিটসসমৃদ্ধ মাল্টি-জোন মিনি এলইডি ব্যাকলাইট, যা দেয় পিক ব্রাইটনেস, ওয়াইড কালার গ্যামুট ব্যাকলাইট এবং ছবিকে করে ঝকঝকে সুন্দর। ভোক্তাদের দেখার অভিজ্ঞতাকে দুর্দান্ত করতে এতে রয়েছে ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট আর সেরা মানের সাউন্ড কোয়ালিটি উপহার দিতে আছে উচ্চমানের জেবিএল স্ট্যান্ডার্ডের সাউন্ড ইফেক্ট।
অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আর উচ্চমানের কারণে কনকা হোম অ্যাপ্লায়েন্স বাজারে দীর্ঘদিন ধরে তাদের আলাদা অবস্থান ধরে রেখেছে। ভোক্তাদের কথা মাথায় রেখে ভবিষ্যতেও এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে। প্রায় ৩২ বছর ধরে বাংলাদেশে সুনাম ও বিশ্বস্ততার সঙ্গে একমাত্র ইলেক্ট্রো মার্ট গ্রুপ কনকা টিভি আমদানি, উৎপাদন ও বাজারজাত করছে। বিজ্ঞপ্তি
আজ ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫। দিনাজপুরের সাবেক 'সুরেন্দ্রনাথ কলেজ'-এর স্বনামধন্য অধ্যাপক, বাংলাদেশ স্বাধীনতার সনদ পাঠকারী, মুজিব নগর সরকারের শপথ গ্রহণকারী, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী-এর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকী।
এই উপলক্ষ্যে মরহুমের দিনাজপুরস্থ নিজ গ্রামের বাড়িতে দোয়া মাহফিল ও বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। মরহুমের পরিবারের পক্ষ হতে তাঁর রম্নহের মাগফিরাত কামনা জন্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ সবাইকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে ।
মঙ্গলবার রাজধানীতে বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইনান্স কর্পোরেশন (বিএইচবিএফসি) সদর দফতর মসজিদে বেগম খালেদা জিয়ার আশু রোগমুক্তি কামনায় এক বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। বিশেষ এ দোয়া অনুষ্ঠানে বিএইচবিএফসি পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ও বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জনাব এ এস এম আব্দুল হালিম মোনাজাতপূর্ব সংক্ষিপ্ত আলোচনায় গণতন্ত্র তথা মানুষের মুক্তির সংগ্রামে বেগম জিয়ার আপোষহীন দীর্ঘ সংগ্রাম বিষয়ে আলোকপাত করেন। বিএইচবিএফসি'র ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো. আব্দুল মান্নান, উপব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মো. নূর আলম সরদারসহ প্রতিষ্ঠানটির সর্বস্তরের বিপুল সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী এ দোয়া ও মোনাজাতে অংশগ্রহণ করেন।
সিটি ব্যাংক সম্প্রতি মিজানুর রশীদকে উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও ব্যাংকটির ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের চিফ বিজনেস অফিসার হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
মিজানুর রশীদ ফিনটেক এবং কনজিউমার প্যাকেজড গুডস খাতে ৩০ বছরেরও বেশি বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। ব্যবসায়ের আকার বৃদ্ধি ও স্থায়ী প্রবৃদ্ধি অর্জনে তাঁর প্রমাণিত সাফল্য রয়েছে।
তিনি এর আগে বিকাশ লিমিটেডে চিফ কমার্শিয়াল অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, যেখানে তিনি বিকাশ লিমিটেড ও এর গ্রাহকদের জন্য একটি শক্তিশালী ডিজিটাল পেমেন্ট ইকোসিস্টেম গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তার আগে তিনি ইউনিলিভারের বাংলাদেশ, ভারত ও উপসাগরীয় অঞ্চলে বিভিন্ন উচ্চপর্যায়ে দায়িত্ব পালন করেন এবং বাংলাদেশের ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকা-তেও বিভিন্ন পদে কাজ করেন।
সিটি ব্যাংক বিশ্বাস করে, মিজানুর রশীদের দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও কৌশলগত দক্ষতা ব্যাংকের ডিজিটাল রূপান্তরের গতিকে আরও ত্বরান্বিত করবে।
মিজানুর রশীদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (আইবিএ) থেকে এমবিএ ডিগ্রি সম্পন্ন।
বাংলাদেশের মানুষের জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশনের সুযোগ আরও বাড়ানোর লক্ষ্যে ওয়াটার ডট ওআরজির সাথে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। এই উদ্যোগটি ব্র্যাক ব্যাংকের সোশ্যাল বন্ড উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি সারাদেশে ওয়াটার, স্যানিটেশন অ্যান্ড হাইজিন (ওয়াশ) ফাইন্যান্সিংকে আরও সম্প্রসারিত করতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
২০২৪ সালের জুন মাসে ওয়াটার ডট ওআরজির সাথে কাজ শুরু করার মাধ্যমে দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে ব্র্যাক ব্যাংক, পানি ও স্যানিটেশন সুবিধার জন্য বিশেষায়িত অর্থায়ন সুবিধা চালু করে। এই ঋণসুবিধার মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, মাইক্রোফাইন্যান্স প্রতিষ্ঠান এবং গ্রামীণ পরিবারগুলো কম খরচে নিরাপদ পানির ব্যবস্থা ও উন্নত স্যানিটেশন সুবিধায় বিনিয়োগ করতে পারবে, যা দেশের অনগ্রসর অঞ্চলে জনস্বাস্থ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।
ওয়াশ সুবিধা সম্প্রসারণের পাশাপাশি ব্র্যাক ব্যাংকের সোশ্যাল বন্ড ফ্রেমওয়ার্ক দেশের সার্বিক সামাজিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখার লক্ষ্যে ডিজাইন করা হয়েছে। এখানে উল্লেখযোগ্য প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে সিএমএসএমই খাতে অর্থায়ন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি, নারীর ক্ষমতায়ন ও সামাজিক উন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তা, সাশ্রয়ী আবাসন ও জনস্বাস্থ্যসহ জরুরি সেবায় সহায়তা।
ব্র্যাক ব্যাংক যে সোশ্যাল বন্ড ইস্যু করবে, তার মাধ্যমে সংগৃহীত অর্থ দেশের মৌলিক সেবা বিস্তারে সহায়তার পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে। এতে সিএমএসএমই খাত, বিশেষ করে নারী উদ্যোক্তাদের জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে অর্থায়ন করা হবে। পাশাপাশি কৃষি, স্বাস্থ্যসেবা এবং ওয়াশ–কেন্দ্রিক উদ্যোগগুলোও এই সহায়তার আওতায় আসবে।
পানি ও স্যানিটেশন খাতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্রমবর্ধমান বিনিয়োগ ইতিমধ্যে হাজার হাজার পরিবার ও উদ্যোক্তাকে সহায়তা করেছে, যা তাঁদের জীবনমানে উল্লেখযোগ্য ইতিবাচক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে। ওয়াটার ডট ওআরজির সাথে সাথে নতুন এই উদ্যোগটি আরও অনেক পিছিয়ে পড়া ও সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর কাছে নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা পৌঁছে দেবে।
১৭ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং ওয়াটার ডট ওআরজির সাউথ এশিয়ার এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর সাজিত অমিত।
এই চুক্তির বিষয়ে সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, “আমাদের সোশ্যাল বন্ড ওয়াশ অর্থায়নকে আরও বড় পরিসরে মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য সামাজিক প্রভাব সৃষ্টি করবে। ওয়াটার ডট ওআরজির সাথে ওয়াশ ফ্যাইন্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আমরা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং মডেল গড়ে তুলছি, যা মানুষের জীবনমান উন্নয়নে অবদান রাখবে। এই উদ্যোগ আমাদের টেকসইতা, উদ্ভাবন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির ব্যাপারে ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।”
উল্লেখ্য, ওয়াটার ডট ওআরজি একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক প্রতিষ্ঠান, যারা বাজারভিত্তিক সল্যুশনের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর জন্য নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন সুবিধা নিশ্চিতে সাশ্রয়ী অর্থায়ন সুবিধা পেতে সহায়তা করে। তাদের নেওয়া বিভিন্ন উদ্যোগের মাধ্যমে আফ্রিকা, এশিয়া ও ল্যাটিন আমেরিকার প্রায় ৬ কোটি মানুষ নিরাপদ পানি ও উন্নত স্যানিটেশন সুবিধার আওতায় এসেছে।
Interior Designers Association of Bangladesh (IDAB) দেশের ইন্টেরিয়র ডিজাইন পেশার উৎকর্ষতাকে সামনে নিয়ে আসার জন্য আয়োজন করেছে মর্যাদাপূর্ণ “IDAB Excellence in Interior Design Award 2024”। যেখানে, বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো চারটি ক্যাটাগরিতে দেশের সেরা ইন্টেরিয়র ডিজাইনারদের আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানটি আজ সন্ধ্যায় রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল-এ অনুষ্ঠিত হয়। বর্ণাঢ্য এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, স্থাপত্য ও ইন্টেরিয়র সেক্টরের শীর্ষ কন্সালট্যান্টরা, পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান, সংশ্লিষ্ট সেক্টরের প্রতিষ্ঠান প্রধান ও সম্মানিত অতিথিবৃন্দ।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধনী ভাষণে IDAB-এর প্রেসিডেন্ট সৈয়দ কামরুল আহসান বলেন, বাংলাদেশের ইন্টেরিয়র ডিজাইনের পরিধি দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে এবং এই ক্ষেত্রটি এখন সৃজনশীলতা, আধুনিক নকশা ভাবনা এবং দেশীয় ঐতিহ্যের সমন্বয়ে আন্তর্জাতিক মান অর্জনের পথে অগ্রসর। তিনি আরো জানান, প্রতি বছর এই অ্যাওয়ার্ড আয়োজনের মাধ্যমে প্রতিভাবান ডিজাইনারদের স্বীকৃতি প্রদান, পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি এবং ইন্টেরিয়র ডিজাইন সেক্টরকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্য নিয়ে IDAB কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠানে, অ্যাওয়ার্ড কমিটির চেয়ারম্যান শফিউল ইসলাম প্রতিযোগিতার উদ্দেশ্য, মূল্যায়ন কাঠামো এবং বিচারের মানদন্ডের উপর একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন। জুরি বোর্ডের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন, বিশিষ্ট ইন্টেরিয়র ডিজাইনার নাসরিন জামির। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট (IAB)-এর সভাপতি স্থপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ, স্থাপত্য অধিদপ্তরের প্রধান স্থপতি মো: আসিফুর রহমান ভূঁইয়া এবং বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের প্রধান ড. এস এম নাজমুল ইমাম।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, দেশের স্থাপত্য জগতের বরেণ্য ব্যক্তিত্ব আর্কিটেক্ট শামসুল ওয়ারেস। তিনি তরুণ ডিজাইনারদের সৃজনশীলতাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দেওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করেন এবং এই শিল্পের উন্নয়ন ও কাঠামোবদ্ধ বিকাশের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
এ বছরের প্রতিযোগিতায় চারটি ক্যাটাগরি—রেসিডেন্স, কর্পোরেট, হসপিটালিটি এবং রিটেল—থেকে জমা পড়া অসংখ্য কাজের মধ্য থেকে প্রতিটি ক্যাটাগরিতে তিনজনকে পুরস্কৃত করা হয়।
রেসিডেন্স ক্যাটাগরিতে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করেন মাসুদ পারভেজ, গ্যাসডাম এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন ইরিনা খান মুমু। দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করেন শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের রুবানা সাদিয়া আলম এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত হলেন সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, রাফিদ রিয়াসাদ এবং এম ডি সিবাত আহনাফ। প্রথম পুরস্কার প্রদান করেন প্রধান অতিথি আর্কিটেক্ট শামসুল ওয়ারেস এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন সারোয়াত ইকবাল টিসা, মনন বিন ইউনুস, এবং রাজিব আহমেদ ।
করপোরেট ক্যাটাগরিতে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করেন এশিয়ান পেইন্টস-এর সিইও কে এস এম মিনহাজ এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত হলেন সারওয়াত ইকবাল টিসা, মনন বিন ইউনুস এবং রাজিব আহমেদ। দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করেন বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের প্রধান ড. এস এম নাজমুল ইমাম এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত হলেন আর্কিটেক্ট নাজিউর ইসলাম। প্রথম পুরস্কার প্রদান করেন IAB-এর সভাপতি ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন আর্কিটেক্ট ড্যানিয়েল হক।
হসপিটালিটি ক্যাটাগরিতে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করেন মার্বেল ডি কারারা (প্রা.) লিমিটেড-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাশেদুর রহমান এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন কাজি জাহিদুল ইসলাম। দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করেন এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের আর্কিটেকচার বিভাগের প্রধান ড. এম ডি নওরোজ ফাতিমি এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত হলেন রাফিয়া মারিয়ম আহমেদ। প্রথম পুরস্কার প্রদান করেন IDAB প্রেসিডেন্ট সৈয়দ কামরুল আহসান এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন আর্কিটেক্ট ফাতিহা পলিন।
রিটেল ক্যাটাগরিতে, তৃতীয় পুরস্কার প্রদান করেন উড টেক সলিউশন এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিয়ামুল হোসাইন খান এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন রাফিয়া মারিয়ম আহমেদ। দ্বিতীয় পুরস্কার প্রদান করেন সাউথ ইস্ট ইউনিভার্সিটির আর্কিটেকচার বিভাগের প্রধান ড. মাসুদুর রহমান এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত হলেন ফারহানা আলিয়া। প্রথম পুরস্কার প্রদান করেন সুইশ গ্লোবাল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসমাইল হোসেন এবং পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি হলেন আর্কিটেক্ট মাহমুদুল আনোয়ার রিয়াদ ।
এছাড়াও, জুরি বোর্ডের সদস্যদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। জুরি সদস্যরা, তাঁদের মূল্যায়ন অভিজ্ঞতা এবং বাংলাদেশের ইন্টেরিয়র ডিজাইন শিল্পের ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা নিয়ে মতামত প্রকাশ করেন। স্পন্সর সম্মাননা প্রদান পর্বে বক্তব্য রাখেন, সুইস-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ইসমাইল হোসেন এবং এশিয়ান পেইন্টস-এর সিইও কে এস এম মিনহাজ।
অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে, দেশের জনপ্রিয় ব্যান্ড ‘জলের গান’ মনোমুগ্ধকর সংগীত পরিবেশনা এবং পরবর্তীতে, ডিনারের পরিবেশনের মধ্য দিয়ে পুরো আয়োজনের সমাপ্তি টানা হয়। জমকালো এই অনুষ্ঠানটি সফল করতে যেসব প্রতিষ্ঠান সহায়তা করেছে তারা হচ্ছে—Powered By পার্টনার সুইস,
ঢাকার সকালের বাতাসে তখনও শীতের হাওয়া মিশে আছে। ঠিক সে সময়টায় ১ ডিসেম্বর সকালে —ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) ও বিজ্ঞাপনী সংস্থা এনেক্স কমিউনিকেশনস লিমিটেডের মধ্যে মেট্রোরেলের এর এক্সক্লুসিভ ইনসাইড ব্র্যান্ডিং সার্ভিসেস বিষয়ক একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ডিএমটিসিএল কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত এই তাৎপর্যপূর্ণ আয়োজন দুই প্রতিষ্ঠানের পারস্পরিক সহযোগিতার একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।
চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ডিএমটিসিএল-এর যুগ্মসচিব এবং কোম্পানি সচিব (অতিরিক্ত দায়িত্ব) খন্দকার এহতেশামুল কবির এবং এনেক্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড-এর পরিচালক শরিফ সাব্বীর। দুই প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে বিষয়টি এক যৌথ অঙ্গীকার ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার নতুন দিগন্তকে সামনে এনে দিল।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে এনেক্স কমিউনিকেশনস লিমিটেডের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন চেয়ারম্যান মাহমুদুর রহমান, উপদেষ্টা সাইদুল আমিন, চিফ একাউন্টস্ এন্ড ফাইন্যান্স অফিসার শাহীন সরকার, ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার অপারেশন আবু সাইদ মো: মবিন, কনসালটেন্ট ডিএমটিসিএল ব্র্যান্ডিং প্রজেক্ট সানাউল আহমেদ, ডিএমটিসিএল-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমেদ, এনডিসি, পি: ইঞ্জি.—প্রকল্প পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব): মোহাম্মদ আব্দুল ওহাব, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) এবং পরিচালক (প্রশাসন) এ.কে.এম. খায়রুল আলম সহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।
মেট্রোরেল যে ঢাকার গতিময়তা বদলে দিয়েছে—এ কথা এখন আর নতুন নয়। বাড়তে থাকা যাত্রীসংখ্যা, বাড়তে থাকা ট্রেন চলাচল, এবং বিস্তৃত হতে থাকা রুট—সব মিলিয়ে মেট্রোরেলের অভ্যন্তরীণ ব্র্যান্ডিং ক্রমেই হয়ে উঠছে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও কার্যকর একটি মাধ্যম। চুক্তির ফলে মেট্রোরেলের ভেতরে, ব্র্যান্ডগুলোর জন্য নতুন ধরনের বিজ্ঞাপনী সম্ভাবনা উন্মোচিত হচ্ছে। প্রতিদিন শহরের নানা বয়স, পেশা ও শ্রেণির মানুষ চলতি পথে মেট্রোরেলের অভ্যন্তরের প্রতিটি বিজ্ঞাপন দেখবে। ফলে ব্র্যান্ডগুলো এখন আরও স্বাভাবিক, আরও প্রাসঙ্গিকভাবে যাত্রীদের কাছে পৌঁছানোর সুযোগ পাবে।
এনেক্স কমিউনিকেশনস লিমিটেড দীর্ঘদিন ধরে সৃজনশীল ও কৌশলভিত্তিক যোগাযোগ সমাধানের মাধ্যমে ব্র্যান্ডগুলোর বিকাশে অবদান রাখছে। এই সহযোগিতার মাধ্যমে মেট্রোরেলে বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের অভিজ্ঞতা আরও সুগঠিত, দর্শনীয় ও সংগঠিত হয়ে উঠবে বলে প্রতিষ্ঠানটি আশাবাদী। একইভাবে ডিএমটিসিএলও মনে করে—মেট্রোরেলের প্রতিটি যাত্রাই শুধু গন্তব্যে পৌঁছানোর অভিজ্ঞতা নয়, বরং এটি শহরের নাগরিক যোগাযোগ ও ব্র্যান্ড–মানব সংযোগের এক নতুন মাত্রা তুলে ধরবে।
জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র উদ্যেগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থতা কামনায় দোয়া এবং জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত স্মরণিকা ‘অরণাভ’ ও দেয়ালিকার মোড়ক উম্মোচন করা হয় গত ৩০/১১/২০২৫ ইং তারিখে।ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দোয়া এবং স্মরণিকা মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জিয়া পরিষদ এর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোঃ আবদুল লতিফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম। আরও উপস্থিত ছিলেন জিয়া পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব আবদুল্লাহিল মাসুদ, যুগ্ম মহাসচিব মনোয়ারুল ইসলাম, যুগ্ম মহাসচিব সহিদুল হক সহিদ, অগ্রণী ব্যাংক এর উপ ব্যবস্থাপনা পরিচালক তাহমিনা আখতার ও রুবানা পারভীন, মহাব্যবস্থাপকবৃন্দ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র বিভিন্ন পর্যায়ের নির্বাহী, কর্মকর্তা,কর্মচারীগণ এবং জিয়া পরিষদ,অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র সভাপতি মোঃ সুজাউদ্দৌলা। জিয়া পরিষদ, অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি.’র সাধারন সম্পাদক মোহাম্মদ আবদুল্লাহ এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বেগম জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া করার পাশাপাশি উপস্থিত অতিথিবৃন্দ বক্তব্যের মাধ্যমে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনা তুলে ধরেন।
টেকসই ভবিষ্যতের পথে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হিসেবে আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি তাদের অফিসিয়াল গাড়ি বহরে যুক্ত করেছে অত্যাধুনিক প্লাগ-ইন হাইব্রিড ইলেকট্রিক ভেহিকল (PHEV) বিওয়াইডি সিলায়ন ৬। চলতি বছরের শুরুতে কর্পোরেট হেড-অফিসে ইভি চার্জিং স্টেশন স্থাপনের পর এটি প্রতিষ্ঠানটির পরিবেশবান্ধব উদ্যোগকে আরও শক্তিশালী করেছে।
আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি ও বিওয়াইডি বাংলাদেশের মধ্যে এই সহযোগিতা পরিচ্ছন্ন ও জ্বালানি-সাশ্রয়ী পরিবহন ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে এটি জীবাশ্ম জ্বালানির দায়িত্বশীল ব্যবহার এবং বাংলাদেশকে ধীরে ধীরে টেকসই মোবিলিটির দিকে অগ্রসর করতে সহায়তা করবে। দেশের শীর্ষস্থানীয় আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে আইপিডিসি ইতোমধ্যেই সবুজ উদ্ভাবনকে কার্যক্রমে অন্তর্ভুক্ত করে উদাহরণ তৈরি করছে।
এ প্রসঙ্গে আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক রিজওয়ান দাউদ সামস বলেন, “আমাদের কাছে টেকসই উন্নয়ন কেবল প্রতিশ্রুতি নয়, আমরা বিষয়টি মনে প্রানে ধারণ করি। গাড়ি বহরে বিওয়াইডি সিলায়ন ৬ পিএইচইভি যুক্ত করা জ্বালানি দক্ষতা বাড়ানো এবং জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমানোর একটি কার্যকর পদক্ষেপ। আমরা আশা করি, এই অংশীদারিত্ব অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোকেও কর্মী ও পরিবেশের স্বার্থে টেকসই সিদ্ধান্ত নিতে উৎসাহিত করবে।”
বিওয়াইডি বাংলাদেশের হেড অফ সেলস ফাহমিদ ফেরদৌস বলেন, “আইপিডিসির সঙ্গে এই অংশীদ্বারিত্বে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। বিশ্বব্যাপী পরিবেশবান্ধব পরিবহনের প্রসারই বিওয়াইডির লক্ষ্য। আর আইপিডিসির মতো প্রতিষ্ঠান যখন পিএইচইভি প্রযুক্তি গ্রহণ করে, তখন বিশ্বাস করি বাংলাদেশেও এই পরিবর্তনের প্রতি শক্তিশালী প্রতিশ্রুতি গড়ে উঠছে।”
আইপিডিসি বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ পিএইচইভি মডেল তাদের গাড়ি বহরে যুক্ত করার মাধ্যমে প্রমান করেছে, দেশের পরিবর্তনশীল যানবাহন ইকোসিস্টেমে জ্বালানি-সাশ্রয়ী সমাধান গ্রহণে তারা সম্পূর্ণ প্রস্তুত। এর আগে মার্সিডিজ-বেঞ্জ বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদারিত্ব ও গুলশানে ইভি চার্জিং স্টেশন চালুর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি দেশের ইভি অবকাঠামো এগিয়ে নিতে কাজ করছে।
আইপিডিসি ফাইন্যান্স পিএলসি ভবিষ্যতেও উদ্ভাবন, দায়িত্বশীল আর্থিক অনুশীলন এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে পরিবেশগত ইতিবাচক প্রভাব সৃষ্টিতে সর্বদা অঙ্গীকারবদ্ধ থাকবে বলে আশা করা যাচ্ছে
দেশের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখায় দশম ব্র্যাক ব্যাংক-দ্য ডেইলি স্টার আইসিটি অ্যাওয়ার্ডসে ‘ডিজিটাল কমার্স অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার’ অর্জন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজ বাংলাদেশ। এই অর্জন দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম হিসেবে দারাজের অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করেছে।
বাংলাদেশের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি খাতে এক দশকের শ্রেষ্ঠত্ব উদযাপন উপলক্ষে শেরাটন ঢাকায় আয়োজিত এক জাঁকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এই পুরস্কার প্রদান করেন।
দারাজ বাংলাদেশের চিফ কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস (রুশো) প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পুরস্কার গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, “বাংলাদেশের ডিজিটাল ইকোনমিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে কাজ করে চলা প্রতিষ্ঠান ও উদ্যোক্তাদের সাথে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য সত্যিই সম্মানের। দারাজে আমরা প্রতিদিন নিরলশ কাজ করছি প্রযুক্তির মাধ্যমে গ্রাহকের অভিজ্ঞতা আরও সহজ করা, বিক্রেতাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং দেশের ডিজিটাল বাণিজ্য কাঠামোকে আরও শক্তিশালী ভিত্তির উপর দাঁড় করাতে। এই যাত্রায় সবার সহযোগিতা ও আস্থা আমাদের অনুপ্রাণিত করেছে।”
‘ডিজিটাল কমার্স অফ দ্য ইয়ার’ পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের গত তিন বছরের ব্যবহারকারীর সংখ্যা, মূল্য সংযোজন এবং রাজস্ব অবদান বিবেচনায় নিয়ে মূল্যায়ন করা হয়। এসকল মানদণ্ডে দারাজ ধারাবাহিকভাবে প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে; একই সাথে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় নিজেদের কর্মকাণ্ড (অপারেশনস) সম্প্রসারণ করেছে, যার ফলে দেশব্যাপী গ্রাহকদের কাছে মানসম্পন্ন পণ্য আরও সহজলভ্য হয়েছে।
২০১৬ সাল থেকে আয়োজিত ব্র্যাক ব্যাংক-দ্য ডেইলি স্টার আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস আইসিটি উদ্যোক্তা এবং এ খাতের সফল উদ্যোগগুলোকে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে। এই আয়োজন জাতি গঠনে প্রযুক্তির ভূমিকা সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি উদ্ভাবন উৎসাহিত করে। এই বছরের অনুষ্ঠানটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক দৃশ্যপটে প্রযুক্তিগত অগ্রগতির এক দশকের অবদান উদযাপন করার লক্ষ্যে আয়োজন করা হয়।
কৃষি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাতকরণের পাশাপাশি প্রতিদিনকার আর্থিক লেনদেনকে ক্যাশবিহীন, সহজ ও নিরাপদ করতে উত্তরবঙ্গে কৃষকদের জন্য যৌথ কর্মশালা আয়োজন করেছে ব্র্যাক সিড অ্যান্ড এগ্রো এন্টারপ্রাইজ ও বিকাশ। বিকাশ-এর মতো ডিজিটাল আর্থিক সেবাকে কাজে লাগিয়ে কৃষি খাতে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং প্রান্তিক কৃষকদের নিরাপদ ডিজিটাল লেনদেনে অভ্যস্ত করাই এই উদ্যোগের লক্ষ্য। সম্প্রতি, ৮৭৫ জন কৃষকের অংশগ্রহণে উত্তরবঙ্গের দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও ও পঞ্চগড়ে এধরনের তিনটি সচেতনতামূলক কর্মশালা আয়োজন করা হয়।
গ্রামীণ অর্থনীতিতে আর্থিক সেবার সীমিত সুযোগ এবং নগদ লেনদেনের ঝুঁকি ও ঝামেলা এড়িয়ে কৃষকরা এখন চাইলেই প্রয়োজনীয় সব আর্থিক সেবা ঘরে বসেই গ্রহণ করতে পারছেন। বিকাশ আকাউন্টের মাধ্যমেই এসব সেবা দিনে-রাতে ২৪ ঘণ্টা গ্রহণ করার পাশাপাশি তাঁরা তাদের নিজেদের আর্থিক ব্যবস্থাপনায়ও আরও স্বাবলম্বী ও স্বাধীন হবেন।
প্রশিক্ষণে, বিকাশ ওয়ালেট খোলা, পিন সেটআপ ও এর গোপনীয়তা রক্ষা, প্রতারণা প্রতিরোধের উপায়, অ্যাপ ও ইউএসএসডি কোড ব্যবহার করে প্রতিদিনকার প্রায় সব ধরনের লেনদেন, এবং এজেন্ট পয়েন্ট থেকে ক্যাশ-আউটের পদ্ধতি ও খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা দেওয়া হয়। এছাড়া, সময়মতো টাকা গ্রহণ ও আর্থিক পরিকল্পনা সহজ করতেও কৃষকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেয়া হয়।
কৃষকদের ডিজিটাল লেনদেনে দক্ষ করে তোলা শুধু তাদের আর্থিক নিরাপত্তাই নিশ্চিত করে না, বরং দেশের কৃষি খাতকে প্রযুক্তি-নির্ভর ও আধুনিক করতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। এ ধরনের উদ্যোগ গ্রামীণ অর্থনীতিতে ডিজিটাল পেমেন্টের প্রসার ঘটাচ্ছে এবং সাধারণের দোরগোড়ায় প্রয়োজনীয় সব আর্থিক সেবাকে পৌঁছে দিয়ে জীবনযাত্রাকে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় করছে।
আজ (৩০ নভেম্বর) নিজেদের নতুন ‘ব্র্যান্ড আইডেন্টিটি’ উন্মোচন করেছে দেশের শীর্ষস্থানীয় ডিজিটাল অপারেটর বাংলালিংক। একটি অত্যাধুনিক, গ্রাহক–কেন্দ্রিক ও প্রযুক্তিনির্ভর অপারেটর হিসেবে রূপান্তরে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।
একইসাথে এ উদ্যোগ দেশের ডিজিটাল অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে বাংলালিংকের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। নতুন পরিচয় বাংলালিংকের মূল প্রতিষ্ঠান ভিওন গ্রুপের বৈশ্বিক লক্ষ্য সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতেও ভূমিকা রাখবে। ভিওনের লক্ষ্য ‘ডিজিটাল অপারেটর অ্যাম্বিশন’ (ডিও ১৪৪০) বাস্তবায়নের মাধ্যমে টেলিযোগাযোগ খাতের সেবা ও পরিসরকে ডিজিটালভাবে আরও সমৃদ্ধ করা এবং গ্রাহকদের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে আরও সমৃদ্ধ করা।
বর্তমানে যোগাযোগ, শিক্ষা, কাজ কিংবা বিনোদন – সকল ক্ষেত্রেই মানুষ ডিজিটাল কানেক্টিভিটির ওপরে নির্ভরশীল। বাংলালিংকের নতুন এ ব্র্যান্ড পরিচয় উন্নততর ডিজিটাল সেবা প্রদানের মাধ্যমে সমাজের ক্ষমতায়নে ভিওনের প্রচেষ্টার প্রতিফলন।
ইন্টারনেট ব্রাউজ করা, বিনোদন উপভোগ, সেল্ফ-কেয়ার অ্যাপ ব্যবহার কিংবা প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ, গ্রাহকের দৈনন্দিন জীবনের সব ধরনের ডিজিটাল অভিজ্ঞতাকে সহজ, নির্ভরযোগ্য ও অর্থবহ করতে নতুন এ ব্র্যান্ড ডিজাইন তৈরি করা হয়েছে।
এ উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলালিংক নতুন এক যুগে প্রবেশ করেছে। অপারেটরটির লক্ষ্য শুধুমাত্র নেটওয়ার্ক সেবা প্রদানকারী হিসেবে নয়, বরং গ্রাহকদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দেশের কোটি মানুষকে সেবা প্রদান করা। বাংলালিংকে প্রতিটি সেবা শুরু হয় গ্রাহকের প্রয়োজন অনুধাবন করার মধ্য দিয়ে, আর শেষ হয় তাদের প্রতিদিনের জীবনের প্রতিটি প্রয়োজন যত্নের সাথে সমাধান করার মাধ্যমে।
প্রাণবন্ত রং, আধুনিক নকশা এবং আরও উষ্ণ বন্ধুত্বপূর্ণ টোনের সমন্বয়ে তৈরি নতুন ভিজ্যুয়াল সিস্টেম গতি, সরলতা এবং বাংলালিংকের ডিজিটাল প্রথম চিন্তাভাবনা প্রতিফলিত করে। এই নতুন পরিবর্তন নিশ্চিত করে যে গ্রাহকদের দৈনন্দিন ডিজিটাল অভিজ্ঞতা আরও স্বাচ্ছন্দ্যময়, আরও ব্যক্তিগত এবং আরও সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে।
উন্মোচন অনুষ্ঠানে বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইওহান বুসে বলেন, “নতুন এ ব্র্যান্ড পরিচয় শুধুমাত্র বাহ্যিক পরিবর্তন নয়। এটি আমাদের মূল প্রতিষ্ঠান ভিওনের ডিজিটাল অপারেটরের লক্ষ্য এবং আমাদের গ্রাহকদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তকে সমৃদ্ধ করার লক্ষ্যের সাহসী পুনর্ব্যক্তি। আমাদের নতুন পরিচয় গতি, উদ্ভাবন ও অগ্রগতির প্রতীক। তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমরা নির্ভরযোগ্য সংযোগ আর সবার জন্য ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করতে চাই। মানুষের জীবনকে আরও সহজ করা এবং অন্যের জন্য অনুপ্রেরণাদায়ক দৃষ্টান্ত তৈরি করাও আমাদের উদ্দেশ্য। আমরা এমন এক ভবিষ্যৎ তৈরি করছি, যেখানে বিশ্বমানের ডিজিটাল সেবা মানুষের প্রতিদিনের জীবনের অংশ হবে এবং কোটি মানুষের হাতের নাগালে আসবে। এ পরিবর্তন ক্ষমতায়নের যাত্রায় সবার জন্য শেখার, সৃষ্টির, যোগাযোগের এবং এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ তৈরি করবে।”
বাংলালিংকের নতুন ব্র্যান্ড পরিচয় অপারেটরটির সব গ্রাহকসেবা কেন্দ্র, রিটেইল আউটলেট, ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সেবা চ্যানেল এবং দেশজুড়ে চলা বিভিন্ন প্রচারণায় ব্যবহার করা হবে। পাশাপাশি, বাংলালিংক নেটওয়ার্ক আধুনিকায়ন, গ্রাহককেন্দ্রিক পণ্য উন্নয়ন এবং বিনোদন, শিক্ষা, গেমিং ও জীবনযাত্রাকেন্দ্রিক ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে নিজেদের বিনিয়োগ আরও বাড়িয়েছে।
নতুন পরিচয়ের মাধ্যমে বাংলালিংক এক নতুন যুগে প্রবেশ করছে, যেখানে গ্রাহকের প্রয়োজনকে গুরুত্ব দেওয়া হবে সহমর্মিতার সঙ্গে। স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক ডিজিটাল অভিজ্ঞতা নিশ্চিত এবং উদ্ভাবনী সব সেবা প্রদান করার মাধ্যমে দেশের মানুষের ধারাবাহিকভাবে পরিবর্বতনশীল ডিজিটাল চাহিদা পূরণ করবে বাংলালিংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক সাফায়াত আরেফীন গত ১৯/১১/২০২৫ তারিখে নির্বাহী পরিচালক পদে পদোন্নতি লাভ করেন। পদোন্নতির পূর্বে আরেফীন দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তিনি জানুয়ারি ২০২৪ হতে নভেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড এর মহাব্যবস্থাপক (অর্থ ও হিসাব, বৈদেশিক ক্রয়, অরিজিনেশন, গবেষণা ও মান নিয়ন্ত্রণ) ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাফায়াত আরেফীন ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সহকারী পরিচালক হিসেবে যোগদান করেন। দীর্ঘ ২৬ বছরের কর্মজীবনে তিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন বিভাগে, প্রেষণে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রনাধীন মাইক্রো ক্রেডিট রেগুলেটরি অথরিটি এবং দি সিকিউরিটি প্রিন্টিং কর্পোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেড এর বিভিন্ন বিভাগে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।
সাফায়াত আরেফীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ থেকে মাস্টার্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি Business Solutions ERP SAP Germany এর একজন গ্লোবাল সার্টিফাইড কনসালট্যান্ট। এছাড়া তিনি UNDP/CIPS, UK হতে Advanced Certificate in Public Procurement ডিগ্রি অর্জন করেন।
দাপ্তরিক, ব্যক্তিগত ও ধর্মীয় প্রয়োজনে তিনি ভারত, শ্রীলংকা, নেপাল, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, কাতার, সৌদি আরব, চীন, সুইজারল্যান্ড, ডেনমার্ক, অষ্ট্রিয়া, বেলজিয়াম, ফ্রান্স, জার্মানী, ইংল্যান্ড এবং মিশর ভ্রমণ করেন।
আরেফীন চট্টগ্রাম জেলার মিরসরাই উপজেলার ৪নং ধুম ইউনিয়নের মোবারকঘোনা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সিরাজুল হক চৌধুরী ও মাতার নাম বেগম লুতফুন্নেছা। তাঁর সহধর্মিণী নাজমিন রেজা আরেফীন একজন গৃহিনী। তিনি এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক।
২৯ নভেম্বর শেরাটন ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলো ব্র্যাক ব্যাংক-দ্য ডেইলি স্টার আইসিটি অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫। দেশের আইসিটি খাতে অসামান্য অবদান রাখার জন্য তিন ব্যক্তি ও চার প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করা হয় এই আয়োজনের দশম আসরে।
সম্মাননা প্রাপ্তদের মধ্যে অগমেডিক্স বাংলাদেশ ‘আইসিটি সল্যুশন প্রোভাইডার অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে, দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেড ‘ডিজিটাল কমার্স অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে, প্রগতি সিস্টেমস লিমিটেডের টালিখাতা ছোট ব্যবসার বিকাশে উল্লেখযোগ্য ভূমিকার জন্য ‘আইসিটি স্টার্ট-আপ অব দ্য ইয়ার’ ক্যাটাগরিতে এবং ডিজিটাল অর্থনীতিতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ পাঠাও ‘স্পেশাল রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড’ ক্যাটাগরিতে সম্মাননা লাভ করে।
ফুডপান্ডা বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড কো-ফাউন্ডার আমবারীন রেজা আইসিটি ওম্যান অব দ্য ইয়ার, বিকাশ-এর ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও কামাল কাদীর আইসিটি বিজনেস পারসন অব দ্য ইয়ার এবং বিডিজবস ডটকম-এর সিইও এ.কে.এম. ফাহিম মাশরুর আইসিটি পাইওনিয়ার সম্মাননা লাভ করেন।
আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ। এ সময় মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদক ও প্রকাশক মাহফুজ আনাম এবং ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকের আইসিটি খাতে প্রতিশ্রুতির মূল প্রতিপাদ্য হলো, ব্র্যাক ব্যাংক দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে, অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রযুক্তিই একটি জাতিকে অপ্রতিরোধ্য করে তোলে। এই বিশ্বাস থেকেই আমরা আইসিটি কোম্পানিগুলোর সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা আরও সম্প্রসারিত করছি। আইসিটি উদ্যোক্তাদের প্রয়োজনীয় ব্যাংকিং সল্যুশন, শিল্পপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে অংশীদারিত্ব বা ডিজিটাল ব্যবসা-উপযোগী অর্থায়ন সুবিধা— সবকিছুতেই আমাদের বার্তা একটিই: আমরা আপনাদের সক্ষমতায় বিশ্বাস করি এবং আমরা আপনাদের পাশে আছি।”
এক দশকের পথচলায় এবারের আসরে সেসব উদ্যোক্তাদের সম্মাননা জানানো হয়েছে, যারা স্মার্ট ও ডিজিটালি-সক্ষম বাংলাদেশের রূপকল্পকে সামনে এগিয়ে নিতে অবদান রাখছেন।