হাই-টেক শিল্প ক্যাটাগরিতে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার ২০২২’-এর প্রথম পুরস্কার পেল দেশের গ্লোবাল ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। বার্ষিক টার্নওভার, আমদানি বিকল্প পণ্য উৎপাদন, স্থানীয় কাঁচামাল ব্যবহার, কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, সামাজিক দায়িত্ব পালন, নিষ্কণ্টক ভূমি ও ভূমির পরিকল্পিত এবং দক্ষ ব্যবহার, পরিবেশ সংরক্ষণ প্রভৃতি ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ওয়ালটনকে এই পুরস্কার প্রদান করে শিল্প মন্ত্রণালয়।
গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়নে শিল্প মন্ত্রণালয় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ৬টি ক্যাটাগরিতে ওয়ালটনসহ মোট ১২টি প্রতিষ্ঠানকে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার-২০২২’ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছ থেকে হাই-টেক ক্যাটাগরিতে প্রথম পুরস্কার স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট ও সম্মাননাপত্র গ্রহণ করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ভাইস চেয়ারম্যান এস এম শামসুল আলম।
এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক, শিল্প প্রতিমন্ত্রী কামাল আহমেদ মজুমদার ও এফবিসিসিআই সভাপতি মো. মাহবুবুল আলম।
শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মরণে এবং শিল্প খাতে উদ্যোক্তাদের অবদানের স্বীকৃতি, প্রণোদনা তৈরি ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে দ্বিতীয়বারের মতো বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার প্রদান করা হয়।
এই পুরস্কার প্রদানের অন্যতম লক্ষ্য হলো বঙ্গবন্ধুর শিল্প পরিকল্পনার মাধ্যমে দেশে শিল্পায়নের যে সূচনা হয়েছিল সেই অবদানকে স্মরণীয় করা এবং বাংলাদেশের শিল্পায়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে শিল্পায়নের ক্রমবিকাশকে টেকসই করা। পাশাপাশি বেসরকারি খাতে পরিবেশবান্ধব শিল্প স্থাপন, কর্মসংস্থান তৈরি এবং বিনিয়োগে উৎসাহিত করা। এ ছাড়া পণ্য বহুমুখীকরণ, আমদানি বিকল্প পণ্য উৎপাদন ও সৃজনশীলতাকে উৎসাহিতকরণের মাধ্যমে দেশীয় ও বৈশ্বিক পর্যায়ে মানসম্মত পণ্য উৎপাদন করা।
অনুষ্ঠানে শিল্পোদ্যোক্তাদের পক্ষ থেকে বক্তব্য প্রদানকালে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর নামে আজকে আমরা পুরস্কার পাচ্ছি। এ জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে আমাদের শিল্পোদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন হয়তো স্বপ্নই থেকে যেত। শিল্প খাতে সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে শিল্প মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব শিল্প পুরস্কার প্রদান একটি মহতী উদ্যোগ।
আমাদের প্রত্যাশা, শিল্প খাতকে রাষ্ট্রকর্তৃক পুরস্কৃতকরণের এই ধারা অব্যাহত থাকবে। এতে শিল্পোদ্যোক্তারা অনুপ্রাণিত হবেন। তাদের মধ্যে সৃজনশীলতার উন্নয়ন ঘটবে। প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাই সচেষ্ট হবেন। এর মাধ্যমে দেশ ও জাতি উপকৃত হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাই-টেক ক্যাটাগরিতে ওয়ালটনকে প্রথম পুরস্কার প্রদান করায় ওয়ালটন পরিবার অত্যন্ত আনন্দিত ও গর্বিত। এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কারের জন্য শিল্প মন্ত্রণালয় এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে নিজেদের স্বনির্ভরতা ও দেশকে স্বনির্ভর করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে ওয়ালটন। এরই ধারাবাহিকতায় দেশের চাহিদা মিটিয়ে আজ ৪০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে ওয়ালটন পণ্য। যে পণ্য একসময় দেশে আমদানি হতো আমরা তা এখন রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছি। নিঃসন্দেহে এটা জাতি হিসেবে গর্বের বিষয়। এতে দেশ ও মানুষের সম্মান সমুন্নত হচ্ছে। এসবই সম্ভব হচ্ছে বর্তমান সরকারের শিল্পবান্ধব নীতির কারণে। এই নীতি সহায়তার ধারা অব্যাহত থাকবে এবং প্রসারিত হবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে আশাবাদী।’
শিল্প মন্ত্রণালয় নির্বাচিত ১২টি শিল্পপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে বৃহৎ শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, মাঝারি শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি, ক্ষুদ্র শিল্প ক্যাটাগরিতে ৩টি, মাইক্রো শিল্প ক্যাটাগরিতে ১টি, কুটিরশিল্প ক্যাটাগরিতে ১টি এবং হাই-টেক শিল্প ক্যাটাগরিতে ২টি।
১ম পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ৩ লাখ টাকা ও ২৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট, ২য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ২ লাখ টাকা ও ২০ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্ট এবং ৩য় পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা ও ১৫ গ্রাম স্বর্ণখচিত ক্রেস্টসহ সবাইকে সম্মাননাপত্র প্রদান করা হয়। বিজ্ঞপ্তি
ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্য কমিয়ে এনেছে। মডেলগুলো হলো এসিসি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডিএফ১৩সি২২আই (অঈঈ ডউঋ১৩ঈ২২ও), সিনেক্সা ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৩৮আই১১ (ঈরঘঊঢঅ ডউ২৩৮ও১১) এবং সিনেডি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৭জিআই০৬ (ঈরঘঊফ ডউ২৭এও০৬)। এরফলে গ্রাহকরা এখন আগের চেয়ে আরও সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নত স্পেসিফিকেশনের মনিটরগুলো কিনতে পারবেন। এটি কোনো সীমিত সময়ের অফার নয় বরং এখন থেকেই নতুন সাশ্রয়ী মূল্যে এই মনিটর মডেলগুলো ওয়ালটনের প্লাজা, অনুমোদিত ডিলার আউটলেট এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে।
ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার তৌহিদুর রহমান রাদ বলেন, প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল, স্টাইলিশ ডিজাইন এবং ব্যবহারবান্ধব ফিচারে সমৃদ্ধ ওয়ালটনের এই মনিটরগুলো অফিসিয়াল কাজ, অনলাইন ক্লাস, প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন ও গেমিং পারফরম্যান্সের জন্য হয়ে উঠতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তিসঙ্গী।
এসিসি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডিএফ১৩সি২২আই মডেলটি বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে ৮,৯৯৫ টাকায়, যা পূর্বে ছিল ৯,২৫০ টাকা। এই মনিটরে রয়েছে ১০০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ৫ এমএস রেসপন্স টাইম, এইচডিআর সাপোর্ট এবং ৮৫% এনটিএসসি কালার গ্যামট। এতে ২টি বিল্ট-ইন ৩ ওয়াট স্পিকার থাকায় আলাদা সাউন্ড সিস্টেমের প্রয়োজন পড়ে না। লো ব্লু লাইট ও ফ্লিকার ফ্রি টেকনোলজি চোখের আরাম নিশ্চিত করে। এইচডিএমআই, ভিজিএ, ভিইএসএ মাউন্ট এবং ওয়াই বা টি শেইপ স্ট্যান্ডসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের কানেক্টিভিটি ও ফিচার থাকায় এটি একটি পরিপূর্ণ সলিউশন।
সিনেক্সা ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৩৮আই১১ মডেলটির নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫,৭৫০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ১৭,৭৫০ টাকা। ২৩.৮ ইঞ্চির আইপিএস প্যানেলের এই মনিটরটিতে রয়েছে ৭৫ হার্জ রিফ্রেশ রেট, এইচডিআর ও ফ্রিসিঙ্ক সাপোর্ট, বিল্ট-ইন স্পিকার এবং ইউএসবি ৩.০ সহ একাধিক আধুনিক পোর্ট সুবিধা। ৩ দিকে ফ্রেমলেস ডিজাইন, অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ড, পিভট ও হাইট অ্যাডজাস্টমেন্ট ফিচার এটিকে আরও ব্যবহারবান্ধব করে তুলেছে।
সিনেডি ডব্লিউডি২৭জিআই০৬ মডেলের হাই পারফরমেন্স গেমিং মনিটরটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২,৭৫০ টাকা যা পূর্বে ছিল ৩৩,৭৫০ টাকা। ২৭ ইঞ্চির কিউএইচডি আইপিএস ডিসপ্লে সমৃদ্ধ এই মনিটরটিতে রয়েছে ১৬৫ হার্জ (ডিপি) ও ১৪৪ হার্জ (এইচডিএমআই) রিফ্রেশ রেট, ১ এমএস রেসপন্স টাইম, এইচডিআর সাপোর্ট এবং এনটিএসসি ৯৩% ও অ্যাডব আরজিবি ৯৫% কালার গ্যামট। এতে আছে ২টি ২ ওয়াটের বিল্ট-ইন স্পিকার, ফ্লিকার ফ্রি ও লো ব্লু লাইট টেকনোলজি, তিন দিকে ফ্রেমলেস ডিজাইন এবং ব্যাকলাইটিং সুবিধা। কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে এইচডিএমআই ২.০ ও ডিপি ১.৪ পোর্ট, অডিও আউট এবং ভিইএসএ মাউন্ট সাপোর্ট। অত্যাধুনিক অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ডটি হাইট, টিল্ট, সুইভেল ও পিভট সাপোর্ট করে যা গেমার ও প্রফেশনাল ইউজারদের জন্য একে করে তোলে আদর্শ।
প্রতিটি মডেলের সঙ্গে থাকছে নির্ধারিত ওয়ারেন্টি সুবিধা ও দেশব্যাপী দ্রুততম আফটার-সেলস সার্ভিসের নিশ্চয়তা, যা গ্রাহকদের দিচ্ছে দীর্ঘমেয়াদী ও নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি অভিজ্ঞতা।
টেকনো এমডব্লিউসি ২০২৫-এ অবিশ্বাস্য ৫.৭৫ মিলিমিটার পুরুত্বের স্পার্ক স্লিম প্রদর্শন করার পরপরই স্মার্টফোন খাতে আলট্রা-স্লিম ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে। স্লিম ফোন নিয়ে আসার ক্ষেত্রে টেক-জায়ান্টদের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বীতার মধ্যেই টেকনো স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস লঞ্চ করা হয়েছে। প্রকৌশলে অনবদ্য ডিভাইসটি এখন বাণিজ্যিকভাবেও আনা হয়েছে; যেন ক্রেতারা আজ থেকেই এটি কেনার সুযোগ পান।
স্পার্ক ৪০ সিরিজের স্লোগান ‘স্লিম এভার, স্ট্রং ফরেভার’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস ডিভাইসটি ৬.৪৯ মিলিমিটারের স্লিম ডিজাইনে নিয়ে আসা হয়েছে, আলট্রা-স্লিম ডিজাইনের পাশাপাশি পাওয়ারের ক্ষেত্রেও কোনো ছাড় দেয়নি। এই ফোনে বর্তমানের সবচেয়ে পাওয়ারফুল ফোরজি চিপসেট হিসেবে এতে মিডিয়াটেক হেলিও জি২০০ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে পাশাপাশি রয়েছে ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ও ১৬ জিবি র্যাম (৮ জিবি + ৮ জিবি এক্সটেনডেড)।
ডিভাইসটির ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা আরও অনবদ্য; ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট সহ ৬.৭৮ ইঞ্চির ১.৫কে থ্রিডি কার্ভড অ্যামোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে এই ফোনে। পাওয়ারফুল প্রসেসর ও দুর্দান্ত ডিসপ্লের কম্বিনেশন মাল্টিটাস্কিং, স্ক্রলিং বা গেমিং সবক্ষেত্রেই এই সেগমেন্টের সেরা অভিজ্ঞতা দিবে।
স্লিম মানেই ভঙ্গুর নয়, প্রমান করতে ফোনটির সুরক্ষায় রয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৭আই, আইপি৬৪ ডাস্ট অ্যান্ড ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স ও ২-মিটার ড্রপ প্রোটেকশনের মতো প্রিমিয়াম ফিচার।
স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস ফোনটি স্লিম হলেও এতে রয়েছে শক্তিশালী ৫২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির সাথে ৩০ ওয়াট ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস চার্জিং সাপোর্ট এমন সমন্বয় এর আগে এতো পাতলা চ্যাসিসে সম্ভব হয়নি। একইসাথে, ৪৫ ওয়াট ফাস্ট ওয়্যারড চার্জিং তো থাকছেই।
ফটোগ্রাফি-প্রেমীদের জন্য ৫০ মেগাপিক্সেল এআই-সক্ষম মেইন ক্যামেরা ও ১৩ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়াও, মিড-রেঞ্জ সেগমেন্টে প্রফেশনাল মানের ফটোগ্রাফি নিশ্চিত করতে এতে এআই ফ্ল্যাশস্ন্যাপ, এআই ইরেজার, এআইজিসি পোর্ট্রেইট, এআই শার্পনেসের মতো ফিচার। ক্যামেরা এআই এর পাশাপাশি এই ফোনে রয়েছে প্রডাক্টিভ এআই ফিচার যেমন ইমেজ-টু-ডকুমেন্ট, ইমেজ-টু-এক্সেল, ইমেজ প্রাইভেসি ব্লারিং, এআই রাইটিং, এআই ট্রান্সলেট, এআই সার্কেল সার্চ সহ আরও অনেক ফিচার।
নতুনত্ব কেবল হার্ডওয়্যারেই সীমাবদ্ধ নয়; এতে টেকনো ফ্রি লিঙ্ক নামে একটি রেকর্ডিং ফিচারও যুক্ত রয়েছে, যা নেটওয়ার্ক সংযোগ ছাড়াই কল ও টেক্সট করার সুবিধা দেয়। ব্যবহারকারীদের কানেক্টিভিটির সমস্যা সমাধান করবে এই ফিচার। প্রতিদিনের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে এতে মাল্টিফাংশনাল এনএফসি ও আউটডোর বুস্টার ফিচার ব্যবহার করা হয়েছে। সিকিউরিটি সেকশনে আন্ডার-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক সুবিধা।
টেকনো স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস এখন বাংলাদেশে মাত্র ২৪,৯৯৯ টাকায় (ভ্যাট প্রযোজ্য) পাওয়া যাচ্ছে। সর্বাধুনিক আলট্রা-স্লিম ফোন প্রযুক্তিকে ফ্ল্যাগশিপের বিকল্প হিসেবে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতেই এই দাম এতো সাশ্রয়ী রাখা হয়েছে। ডিভাইসটি এখন বাংলাদেশের সকল টেকনো ব্র্যান্ড আউটলেটে পাওয়া যাচ্ছে।
আলট্রা-স্লিম ফোনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে। টেকনো প্রমাণ করেছে যে, উদ্ভাবনী ডিজাইন ও প্রিমিয়াম ফিচারগুলো সাশ্রয়ী দামেই ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়া সম্ভব। স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস তাই কেবল প্রযুক্তিগত অর্জন নয়; বরং একইসাথে, এটি একটি বাস্তবমুখী উদ্ভাবন, যা সর্বাধুনিক আলট্রা-স্লিম ফোন প্রযুক্তিকে ক্রেতাদের নাগালে পৌঁছে দেয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: www.facebook.com/TECNOMobileBangladesh
গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প, জ্ঞান বিনিময় ও কর্মশালা, ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম, চাকরির বিজ্ঞপ্তি ও রেফারেল এবং চাকরি মেলা আয়োজন ও অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে।
১২ জুলাই ২০২৫ তারিখে বুয়েটের উপাচার্যের দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বুয়েটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম বদরুজ্জামান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ হাসিব চৌধুরী, এবং রিসার্চ এন্ড ইনভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং- বুয়েট -এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম।
সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম এইচ এম ফাইরোজ, মানব সম্পদ পরিচালক সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম এবং ফ্যাক্টরি ডিরেক্টর হাকান অলতিনিসিক। এছাড়াও দুই প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই সমঝোতা স্মারক শিল্প ও একাডেমিয়ার মধ্যে একটি কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D) খাতে যৌথ উদ্যোগ এবং উদ্ভাবনী প্রকল্পে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। পাশাপাশি, এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পেশাজীবীদের দক্ষতা ও জ্ঞানের উন্নয়নে সহায়ক হবে।
বছরের অন্যতম সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড হিসেবে এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।
শনিবার (১২ জুলাই) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে আয়োজিত ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে ‘ইন্ডাস্ট্রি, ইনোভেশন ও ইনফ্রাসট্রাকচার’ ক্যাটেগরিতে দেশের প্রথম অ্যান্টি-পল্যুশন পেইন্ট বার্জার ইকো কোটকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।
বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং করপোরেট ও ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন কোম্পানিটির চিফ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসার এ.এস.এম ওবায়দুল্লাহ মাহমুদ। এছাড়াও হেড অব ব্র্যান্ডস এমডি রাশেদুল হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ব্র্যাক ব্যাংক গৃহিণীদের জন্য দেশের প্রথম এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট ‘তারা হোমমেকার্স’ চালু করেছে। এই অ্যাকাউন্টে আয়ের প্রমাণপত্র ছাড়াই শুধুমাত্র সেলফ-ডিক্লারেশনের ভিত্তিতে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।
এতে নেই ডেবিট কার্ড ফি, গ্রোসারিতে মিলবে ক্যাশব্যাক, এবং যেকোনো ব্যালেন্সে মিলবে ইন্টারেস্ট।
নিম্ন থেকে মধ্যম আয়ের পরিবারের কথা বিবেচনা করে এই প্রোডাক্টটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে অনেক বেশিসংখ্যক নারীদের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়। অ্যাকাউন্ট খোলার যোগ্যতা হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে মাসিক পারিবারিক আয় ২ লাখ টাকার কম, প্রারম্ভিক জমা অনূর্ধ্ব ৫ লাখ টাকা এবং ছয় মাসে মোট জমা ১২ লাখ টাকার বেশি হতে পারবে না।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মাহীয়ুল ইসলাম জানান, গৃহিণীদের জন্য এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট চালু করতে পেরে তারা গর্বিত। এই অ্যাকাউন্ট গৃহিণীদের ব্যাংকিং প্রয়োজন পূরণের পাশাপাশি নানা সুবিধা দেবে। এটি তাদের অমূল্যায়িত শ্রমের স্বীকৃতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি বড় পদক্ষেপ। ‘তারা’ সেবার মাধ্যমে এমন নারীদের কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে, যারা এতদিন ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে ছিলেন।
ব্যাংকটি ২,৫০০-এর বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে অ্যাকাউন্ট খোলা ও গ্রাহকসেবা নিয়ে। এই উদ্যোগ গৃহিণীদের আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবায় যুক্ত করার মাধ্যমে নারী আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নিচ্ছে।
মোঃ এনায়েত উল্লাহ সোমবার (১৪ জুলাই), ২০২৫ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে মহাপরিচালক পদে যোগদান করেন। বর্তমান পদে যোগদানের পূর্বে তিনি বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (ইস্ট রিজিয়ন) পদে কর্মরত ছিলেন। প্রকৌশলী মোঃ এনায়েত উল্লাহ ১৯৮৯ সালে বর্তমান কযঁষহধ টহরাবৎংরঃু ড়ভ ঊহমরহববৎরহম ধহফ ঞবপযহড়ষড়মু (কটঊঞ), কযঁষহধ থেকে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রী অর্জন করেন । তিনি ১৯৯৩ সালে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে সহকারী প্রকৌশলী (পুর) পদে যোগদান করেন। পরবর্তীতে তিনি বোর্ডের বিভিন্ন দপ্তরে সুনামের সাথে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। অতিরিক্ত মহাপরিচালক হিসাবে দায়িত্ব পালনের পূর্বে তিনি ডিজাইন দপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কর্মকালীন বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের পরিকল্পনা, নকশা ও গবেষণার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখেন। মোঃ এনায়েত উল্লাহ বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডে দীর্ঘ ৩৩ বছর চাকরিকালীন ইন্দোনেশিয়া, ভারত, জাপান, সৌদি আরব, নেদারল্যান্ডস, জার্মানি, পোল্যান্ড, বেলজিয়াম, লুক্সেমবার্গ, রাশিয়া ও ইউ এস এ সহ বিভিন্ন দেশে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক সেমিনার ও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করেন। তিনি ১৯৬৭ সালে পাবনা জেলার এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (ওঊই) এর আজীবন সদস্য।
চলতি বছরে বরগুনা জেলায় ডেঙ্গুজ্বরের প্রকোপ বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে। জেলার অনেক মানুষ ইতোমধ্যেই ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হয়েছে। ডেঙ্গুজ্বর থেকে পরিত্রাণ ও এডিস মশার উৎস ধ্বংসে সাধারণ মানুষকে সচেতন করার লক্ষ্যে আশার উদ্যোগে গত ৭-৮ জুলাই বরগুনা শহর ও আশেপাশের এলাকায় র্যালি ও জনসচেতনতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়।
এসব কর্মসূচিতে সাধারণ মানুষ বিশেষত নারীদের সম্পৃক্ত করা হয়। এছাড়া, সাধারণ মানুষের মধ্যে আশার পক্ষ থেকে মশারী, মশার কয়েল, ওডোমস ক্রিম ইত্যাদি সামগ্রী বিনা মূল্যে বিতরণ করা হয়।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ ইদ্রিসা কামারাকে চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে।
ফাইন্যান্স ও এন্টারপ্রাইজ লিডার হিসেবে তিন দশকেরও বেশি সময়ের গভীর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নিয়ে, ইদ্রিসা পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সফলতার প্রমাণ রেখেছেন। ২০০৩ সালে সিয়েরা লিওনে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের সঙ্গে তিনি যাত্রা শুরু করেন এবং কর্মজীবনে সিএফও-সহ নানা উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন। ২০১৩ সালে তিনি সিয়েরা লিওন কমার্শিয়াল ব্যাংকের (সিয়েরা লিওনের বৃহত্তম ব্যাংক) ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও নিযুক্ত হন এবং ২০১৫ সালে সিয়েরা লিওনের সিইও হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডে পুনরায় যোগদান করেন। সম্প্রতি, তিনি স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ক্যামেরুনের সিইও হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন, যেখানে তিনি ব্যাংকটির ট্রান্সফরমেশন এবং প্রজেক্ট ক্রাউনে গুরুত্বপূর্ণ নেতৃত্ব দেন।
স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশের সিইও নাসের এজাজ বিজয় বলেন, ইদ্রিসা কামারাকে বাংলাদেশে স্বাগত জানাতে পেরে আমরা আনন্দিত। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে সহায়তা করার আমাদের প্রতিশ্রুতি পূরণে তার নেতৃত্ব ও অভিজ্ঞতা হবে অপরিহার্য। তার এখানে যোগদান আমাদের জন্য তার অভিজ্ঞতাকে ব্যবহারের একটি সুন্দর সুযোগ এবং ব্যাংক খুব শীঘ্র তার অবদানের প্রত্যক্ষ করবে।
ইদ্রিসা সিয়েরা লিওনের ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস-এর অধীনে অ্যাসোসিয়েশন অফ চার্টার্ড সার্টিফাইড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (ACCA)-এর একজন ফেলো এবং অক্সফোর্ড ব্রুকস বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন এমবিএ ডিগ্রিধারী।
প্রতি বছরের মতো ২০২৫ সালের এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলেও প্রশংসনীয় সাফল্যের ধারা বজায় রেখেছে রাজধানীর উত্তরায় অবস্থিত মাইলস্টোন কলেজ। এ বছর মাইলস্টোন কলেজ থেকে বাংলা মাধ্যম ও ইংরেজি ভার্সনে মোট ১ হাজার ৮৬৬ জন শিক্ষার্থী এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এবং পাস করে ১ হাজার ৮১৪ জন। পাসের হার ৯৭.২১%। পাসকৃতদের মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৬৩ জন শিক্ষার্থী।
বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৫৮৬ জন শিক্ষার্থী এবং পাস করে ১ হাজার ৫৫২ জন। পাসের হার ৯৮%। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ অর্জন করে ৬৫৫ জন। অন্যদিকে, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ২২৮ জন শিক্ষার্থী এবং পাস করে ২১০ জন।
এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে প্রশংসনীয় সাফল্যের ধারা অব্যাহত রাখার ব্যাপারে মাইলস্টোন কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম বলেন, ‘এটি একটি গৌরবময় অর্জন যা সমন্বিত প্রচেষ্টার ফলে সম্ভব হয়েছে। এ অসাধারণ প্রাপ্তি আমাদের পরীক্ষার্থীদের মেধা, শ্রম ও নিয়মিত অধ্যবসায়ের অনন্য স্বীকৃতি।’
অধ্যক্ষ মোহাম্মদ জিয়াউল আলম আরও বলেন, ‘গঠনমূলক অ্যাকাডেমিক কার্যক্রম, পাঠোন্নতির নিয়মিত পর্যবেক্ষণ, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের আন্তরিক প্রচেষ্টা এবং অভিভাবকদের সচেতনতার ফলেই মাইলস্টোন কলেজ ধারাবাহিকভাবে সেরা ফলাফল অর্জন করতে পারছে।’
প্রত্যাশিত ফলাফলের জন্য অধ্যক্ষ আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানান, মাইলস্টোন কলেজ প্রশাসনকে যাদের উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনা, যথাযথ দিকনির্দেশনা ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং সময়ানুগ।
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রাম এখন থেকে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। সম্প্রতি ইনস্টিটিউশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স, বাংলাদেশ (আইইবি) এর অধীন বোর্ড অব অ্যাক্রেডিটেশন ফর ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনিক্যাল এডুকেশন (বিএইটিই) থেকে প্রোগ্রামটি স্বীকৃতি পেয়েছে।
এই স্বীকৃতি ওয়াশিংটন অ্যাকর্ড অনুমোদিত হওয়ায়, এখানকার স্নাতকেরা বৈশ্বিক পরিসরে পেশাদার প্রকৌশলী হিসেবে বিবেচিত হবেন। এর ফলে বিদেশে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হওয়ার পাশাপাশি তারা আইইবির সদস্য হিসেবেও অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন।
এ অর্জন উপলক্ষে বুধবার (৯ জুলাই) ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে একটি শুভেচ্ছা অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন, উপাচার্য অধ্যাপক ড. শামস রহমান, উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. আশিক মোসাদ্দিক এবং বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আহমেদ ওয়াসিফ রেজা উপস্থিত ছিলেন।
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারপারসন ড. মো. নাইমুল হক ও বিভাগের অন্য শিক্ষকরা অতিথিদের স্বাগত জানান। তাদের মতে, এই স্বীকৃতি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিকে বিশ্বমানের প্রকৌশল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করবে ও শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দক্ষতা বাড়াতে সহায়ক হবে।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইনডিপেনডেন্ট আইএফআরএস ‘এস-১’ ও ‘এস-২’ রিপোর্ট প্রকাশ করেছে ব্র্যাক ব্যাংক। ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনেবিলিটি স্ট্যান্ডার্স বোর্ডের (আইএসএসবি) তৈরি জলবায়ু ও টেকসই ঝুঁকি প্রকাশের বৈশ্বিক ফ্রেমওয়ার্ক অনুসরণ করে এ রিপোর্ট প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রথম ইনডিপেনডেন্ট রিপোর্ট প্রকাশের মধ্য দিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বাংলাদেশের একমাত্র ব্যাংক হিসেবে নতুন প্রবর্তিত এই স্ট্যান্ডার্ড গ্রহণ করেছে। শুধু বাংলাদেশেই প্রথম নয়, বিশ্বব্যাপী হাতে গোনা কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের মধ্যেও ব্র্যাক ব্যাংক একটি, যারা এই স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ব্র্যাক ব্যাংকের স্বচ্ছতা, জবাবদিহি, করপোরেট সুশাসন ও ক্লাইমেট গভর্ন্যান্সের প্রতি প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।
২০২৩ সালে এই ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং স্ট্যান্ডার্ডস (আইএফআরএস) এস-১ ও এস-২ স্ট্যান্ডার্স প্রবর্তিত হয়, যা সাসটেইনেবিলিটি ও জলবায়ু-সম্পর্কিত আর্থিক তথ্য প্রকাশে একটি সমন্বিত ও বিনিয়োগকারীকেন্দ্রিক কাঠামো প্রদান করে। ব্র্যাক ব্যাংক নিজস্ব উদ্যোগে ব্যাংকটির ২০২৪ সালের আর্থিক প্রতিবেদনে এই কাঠামোগুলো অনুসরণ করার অগ্রণী পদক্ষেপ নিয়েছে, যা উদীয়মান অর্থনীতির আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এক অনন্য নজির স্থাপন করেছে।
এই প্রতিবেদনে টেকসই ও জলবায়ু-সম্পর্কিত ঝুঁকি ও সুযোগে কীভাবে ব্র্যাক ব্যাংক এক্সপোজার শনাক্ত, পরিচালনা ও প্রকাশ করে থাকে, সে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়েছে। এতে বোর্ড লেভেলের ইএসজি ওভারসাইট, ব্যবসায়িক কৌশলে টেকসই অন্তর্ভুক্তিকরণ, জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার পদ্ধতি এবং স্কোপ-১, স্কোপ-২ ও স্কোপ-৩ নির্গমনসহ ব্যাংকটির পূর্ণাঙ্গ গ্রিনহাউস গ্যাস (জিএইচজি) নির্গমনের বিস্তারিত ম্যাট্রিক্স উল্লেখ করা হয়েছে।
এই প্রতিবেদনের উল্লেখযোগ্য দিক হলো,- এটি বৈশ্বিক পিসিএএফ (পার্টনারশিপ ফর কার্বন অ্যাকাউন্টিং ফিন্যান্সিয়াল) পদ্ধতি প্রয়োগ করে ফিন্যান্সড নির্গমন রিপোর্ট প্রকাশ করে। এটি জলবায়ু প্রভাব পরিমাপের এমন একটি উন্নত পদ্ধতি, যা উন্নয়নশীল দেশগুলোয় খুব একটা অনুসরণ করা হয় না।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো এ ধরনের প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ায় এটি রেগুলেটর, বিনিয়োগকারী, উন্নয়ন অংশীদার ও যারা দায়িত্বশীল ও ভবিষ্যৎমুখী আর্থিক প্রতিষ্ঠান খুঁজছেন, এমন সব গ্রাহককে ব্যাংকটি সম্পর্কে একটি বিস্তারিত ধারণা দিচ্ছে। এটি সুশাসন, কৌশল ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা এবং প্রতিষ্ঠানের ম্যাট্রিক্স-সংক্রান্ত সমস্যা সমাধানে কাজ করে।
বাংলাদেশ যখন তীব্র পরিবেশগত ঝুঁকির সম্মুখীন, তখন এই উদ্যোগ কীভাবে একটি স্থানীয় ব্যাংক নিজেদের ঝুঁকি কাঠামো, ঋণদান পোর্টফোলিও ও কৌশলগত দিকনির্দেশনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক মান বজায় রাখতে পারে, সেটি আমাদের সামনে তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছে। ব্র্যাক ব্যাংক এরই মধ্যে সেক্টরভিত্তিক কার্বন নিঃসরণ রোধের কৌশলগুলো নিয়ে এগিয়ে গেছে এবং ক্লাইমেট স্ট্রেস পরীক্ষার পদ্ধতিগুলো আরও শক্তিশালীকরণে কাজ করছে।
এই যুগান্তকারী প্রতিবেদন প্রকাশের মাধ্যমে ব্র্যাক ব্যাংক ক্লাইমেট গভর্ন্যান্সে ব্যাংকটির অগ্রণী ভূমিকা ও নেতৃত্ব স্থানকে আরও শক্তিশালী করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারী এবং ইএসজি রেটিং এজেন্সিগুলোর বিশ্বস্ত অংশীদার হিসেবে নিজের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করেছে। নীতিনির্ধারক ও নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠানের জন্য প্রতিবেদনটি এক উল্লেখযোগ্য মাধ্যম। জলবায়ু-সম্পর্কিত ফিন্যান্সিয়াল ডিসক্লোজারকে কীভাবে স্থানীয়করণ, পরিচালনা ও ব্যাংকিং খাতে বিস্তৃত করা যেতে পারে, তার একটি উল্লেখযোগ্য মডেল হিসেবে এই প্রতিবেদন ভূমিকা রাখবে।
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন প্রতিবেদন প্রকাশের বিষয়ে ব্যাংকটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও (কারেন্ট চার্জ) তারেক রেফাত উল্লাহ খান বলেন, ‘স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সুশাসন হলো- ব্র্যাক ব্যাংকের দায়িত্বশীল ব্যাংকিংয়ের মূল ভিত্তি। ব্র্যাক ব্যাংক যে শুধু মুনাফা অর্জনের বিষয়েই নয়; বরং পরিবেশের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সহ অন্য অনেক বিষয় নিয়েও কাজ করে, এ প্রতিবেদনটি সেটিরই এক পূর্ণাঙ্গ প্রকাশ। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, আমাদের প্রতিবেদনটি শুধু ব্যাংকিং খাতেই নয়; বরং বাংলাদেশের করপোরেট খাতেও অনুকরণীয় বেঞ্চমার্ক স্থাপন করবে, যা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানকেও এ ধরনের রিপোর্ট প্রকাশে উদ্বুদ্ধ করবে।’ ব্র্যাক ব্যাংকের ওয়েবসাইটের প্রতিবেদনটি পেতে ক্লিক করুন: https://www.bracbank.com
প্রাইভেট কার, মাইক্রোবাস, পিকআপ ভ্যান, অটোরিকশায় (সিএনজি) ব্যবহার উপযোগী গ্রাভিটন সিরিজের নতুন সাত মডেলের কার ব্যাটারি বাজারে এনেছে ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশন। জাপানিজ স্ট্যান্ডার্ডে তৈরি সিলড মেইনটেনেন্স ফ্রি ওয়ালটনের কার ব্যাটারিতে ব্যবহৃত হয়েছে উন্নতমানের প্রযুক্তি। যা উন্নত পারফরম্যান্স নিশ্চিত করার পাশাপাশি গাড়ি ব্যবহারকারীদের দেবে রাস্তায় নিরাপদে অবিরাম চলার শক্তি।
সম্প্রতি রাজধানীর বসুন্ধরায় ওয়ালটন করপোরেট অফিসে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে নতুন মডেলের কার ব্যাটারিগুলো উদ্বোধন করেন জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী তাহসান খান, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম, পরিচালক জাকিয়া সুলতানা এবং ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশনের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) নিশাত তাসনিম শুচি।
এ সময় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারাসহ ওয়ালটন ব্যাটারির শতাধিক ডিলার ও ডিস্ট্রিবিউটর উপস্থিত ছিলেন।
বাজারে নিয়ে আসা ওয়ালটনের কার ব্যাটারির নতুন মডেলগুলো হলো- গ্রাভিটন এন৫০জেড, গ্রাভিটন এন৫০জেডএল, গ্রাভিটন এনএস৪০জেডএল, গ্রাভিটন এনএস৬০এল, গ্রাভিটন এনএস৭০, গ্রাভিটন এএক্স১২০-৭ এবং গ্রাভিটন এনএক্স১২০-৭ এল। প্রিমিয়াম ক্যাটাগরির ওয়ালটনের এসব গাড়ির ব্যাটারি ৮ হাজার ৬৫০ টাকা থেকে ১৫ হাজার ৬০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে। সারাদেশে ওয়ালটনের ডিস্ট্রিবিউটর ও ডিলার শোরুমে পাওয়া যাবে এসব ব্যাটারি।
অনুষ্ঠানে ওয়ালটন হাই-টেকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস এম মাহবুবুল আলম বলেন, ওয়ালটন এখন শুধু একটি নাম নয়; এটি একটি জাতীয় ব্র্যান্ড। একটি প্রতিশ্রতি ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ সাফল্যের প্রতীক। স্মার্ট ইলেকট্রনিক্স পণ্য থেকে মোবাইল, ল্যাপটপ সব ক্ষেত্রেই ওয়ালটন এখন দেশের গর্ব। নিজস্ব কারখানায় তৈরি সিলড মেইনটেন্যান্স ফ্রি কার ব্যাটারি উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে ওয়ালটনের নিরন্তর এই অগ্রযাত্রায় আরেকটি গৌরবময় অধ্যায় যুক্ত হলো। এটি আমাদের ম্যানুফ্যাকচারিং সক্ষমতা, গবেষণা দক্ষতা, এবং গ্রাহকের প্রতি আমাদের দায়বদ্ধতারও প্রতিফলন।
তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে লো-মেইনটেন্যান্স কার ও কমার্শিয়াল ভেহিকেল ব্যাটারি, সোলার ও আইপিএস ব্যাটারি বাজারে আনার পরিকল্পনা রয়েছে আমাদের।
ওয়ালটন মাইক্রো-টেক করপোরেশনের সিইও নিশাত তাসনিম শুচি জানান, দেশে গাড়ির ব্যাটারির বার্ষিক চাহিদা প্রায় ৫ লাখ ইউনিট এবং বাজারের আকার ৩০০ কোটি টাকার বেশি। সম্ভাবনাময় এই বাজার চাহিদা পূরণে কয়েক বছর ধরে কার ব্যাটারি নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছে ওয়ালটনের আরঅ্যান্ডআই টিম।
অনুষ্ঠানে ব্যাটারির উৎপাদন প্রক্রিয়া, গ্রাভিটন ব্যাটারির ফিচার, গুণগত মান ও প্রযুক্তিগত দিক নিয়ে বিস্তারিত তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরেন ওয়ালটন মাইক্রো-টেকের সিইওর বিজনেস কো-অর্ডিনেটর আব্দুল্লাহ আল আসিফ এবং ওয়ালটন ব্যাটারির রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন (আরঅ্যান্ডআই) বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী নাহিদ আল মাহমুদ।
রাজধানীর উত্তরার ১২ নম্বর সেক্টরের রূপায়ণ সিটিতে ক্যামব্রিজের একটি পাঠ্যক্রম প্রতিষ্ঠান ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের (ডিআইএস) নবনির্মিত ক্যাম্পাস ২-এর উদ্বোধন করা হয়েছে।
গত ৩০ জুন এই ক্যাম্পাসের উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ড্যাফোডিল পরিবারের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্যাম্পাস ভবনটি হস্তান্তর করেন রূপায়ণ গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান মাহির আলী খান রাতুল।
অনুষ্ঠানে শিক্ষক নেতা, উভয় সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এবং কেমব্রিজ, পিয়ারসন এডেক্সেল, ব্রিটিশ কাউন্সিল ও অক্সফোর্ডএকিউএয়ের আন্তর্জাতিক প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ শাহানা খান এবং ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নাজাহ্ সালাওয়াতের নেতৃত্বে ডিআইএস টিম নতুন ক্যাম্পাসটিকে একাডেমিক উৎকর্ষতার অত্যাধুনিক কেন্দ্রে রূপান্তরিত করতে কাজ করছে। প্রতিষ্ঠানটি সুরক্ষা, সুস্থতা, কোডিং, স্টিম এবং জীবন দক্ষতার ওপর দৃঢ় মনোযোগ দিয়ে সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নতুন এ ক্যাম্পাসে একটি মন্টেসরি ল্যাব, অ্যাক্টিভিটি রুম, জীবন দক্ষতা একাডেমি, জুনিয়র সায়েন্স ল্যাব এবং জুনিয়র ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি লাইব্রেরি রয়েছে।
এই সম্প্রসারণের মাধ্যমে ডিআইএস তার লক্ষ্যকে আরও জোরদার করার পাশাপাশি উদ্ভাবন এবং উৎকর্ষতার মাধ্যমে মূল্যবোধের সঙ্গে বিশ্ব নাগরিকদের লালন করার প্রত্যয় ঘোষণা করছে।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য ওয়েব সাইট: www.dis.edu.bd
ই-মেইল: [email protected]