বাংলাদেশ ম্যাচবক্স কালেক্টর্স ক্লাবের (বিএমসিসি) আয়োজনে ও শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসির পৃষ্ঠপোষকতায় প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ওয়ার্ল্ড ম্যাচবক্স অ্যান্ড লেবেল এক্সিবিশন। রাজধানীর বাংলামটরের বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রে গত ২২-২৪ সেপ্টেম্বর তিন দিনব্যাপী এই প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হয় । ২০১৬ সালে যাত্রা শুরু করেছিল বিএমসিসি, যা আজ নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে আন্তর্জাতিক দেশলাই সংগ্রাহকদের প্রতিষ্ঠান হিসেবে। জন্মলগ্ন থেকেই পরিশ্রমী এবং দেশলাইপ্রেমী সংগ্রাহকদের নিয়ে দেশলাই সংগ্রহের চমৎকার শখটিকে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া, বিশেষ করে নতুন প্রজন্মকে দেশলাইয়ের ইতিহাস এবং দেশলাই সংগ্রহের শখের দিকে আকৃষ্ট করার কাজ নিরন্তরভাবে করে চলেছে বিএমসিসি।
বিএমসিসি প্রেসিডেন্ট সাকিল হক বলেন, বিএমসিসি থেকে প্রায়ই জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক স্তরে দেশলাই প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। এর আগেও আমরা আন্তর্জাতিক প্রদর্শনীর আয়োজন করেছি, তবে সেগুলো সবই ছিল ভার্চুয়াল। এই প্রথমবার আমরা আয়োজন করেছি কোনো আন্তর্জাতিক দেশলাই প্রদর্শনী, যেখানে সংগ্রাহক এবং দেশলাই দুই-ই সরাসরি উপস্থিত ছিল।
গত ২২ সেপ্টেম্বর এক জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পর্দা উঠেছে এই আয়োজনের। যেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অস্ট্রেলিয়ান ম্যাচ কভার কালেক্টর্স সোসাইটির (এএমসিসিএস) প্রেসিডেন্ট, আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ম্যাচবক্স সংগ্রাহক ডেভিড ফিগ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার ক্রিস হাইম। উদ্বোধনের পর প্রদর্শনী সবার জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। ৩ দিনই বিপুল সংখ্যক দর্শনার্থী এই প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন।
বিএমসিসির মহাসচিব রাসেল রহমান শিমুল বলেন, দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি দীর্ঘ সময় ধরে বিভিন্নভাবে আমাদের সহায়তা করে আসছে। শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের মতো অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানও যদি এগিয়ে আসে, তা হলে সামনের দিনগুলোতে আমরা এ ধরনের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী আরো বড় পরিসরে আয়োজন করতে সক্ষম হবো।
এই আয়োজনে আরও ছিল দেশলাইয়ের ইতিহাস এবং সঠিকভাবে দেশলাই সংগ্রহ সম্পর্কে একটি সেমিনার, যেটি পরিচালনা করেন বিখ্যাত দেশলাই সংগ্রাহক ডেভিড ফিগ। মূলত নবাগত সংগ্রাহকদের দিকনির্দেশনা প্রদানের জন্যই এই সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। সেমিনার শেষে একটি প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে অংশগ্রহণকারীরা সরাসরি ডেভিড ফিগকে দেশলাই সম্পর্কে প্রশ্ন করার সুযোগ পান। বিজ্ঞপ্তি
কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
৬ ডিসেম্বর (শনিবার) রাজধানীর ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স ২০২৫―এর এ আয়োজন করা হয়।
রিস্ক কনফারেন্স অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফসাইট সুপারভিশন (ডিওএস-২) এর পরিচালক আ.ন.ম. মঈনুল কবীর। এছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের জয়েন্ট ডিরেক্টর মাহমুদা হক এবং এম. এম. অপূর্ব আবরার রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি―এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত। এ সময় ব্যাংকের সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট, ডিভিশন হেড এবং শাখা ব্যবস্থাপকসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কনফারেন্সে ব্যাংকের সামগ্রিক রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কাঠামোকে আরও শক্তিশালী করার বিভিন্ন কৌশল, নীতি এবং বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করা হয়।
এসময় বক্তারা ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার উন্নত মান বজায় রাখা এবং টেকসই ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে আধুনিক প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউট (বাস্থই) -এ ‘ভূমিকম্প: বাস্তবতা, ধারণা ও সচেতনতার কৌশল’শীর্ষক এক গোলটেবিল আলোচনা আয়োজন করা হয়। আগারগাঁওয়ে বাস্থই কার্যালয়ের সেমিনার হলে এই আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউটের সভাপতি স্থপতি অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ এম আহমেদ।
বাস্থই সভাপতি স্থপতি অধ্যাপক ড. আবু সাঈদ এম আহমেদের সভাপতিত্বে এতে বক্তব্য দেন প্রখ্যাত পুর প্রকৌশলী ও বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ড. শামীম জেড বসুনিয়া, বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সাবেক অধ্যাপক ও লিডিং ইউনিভার্সিটির সাবেক উপাচার্য স্থপতি অধ্যাপক ড. কাজী আজিজুল মাওলা, স্থপতি ইনস্টিটিউটের সাবেক সভাপতি ও স্থাপত্য অধিদপ্তরের সাবেক প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির, স্থাপত্য অধিদপ্তরের বর্তমান প্রধান স্থপতি আসিফুর রহমান ভূঁইয়া, হাউজিং অ্যান্ড বিল্ডিং রিসার্চ ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. মোহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন হায়দার, বাস্থই-এর ফেলো সদস্য স্থপতি ও নগরবিদ ইকবাল হাবিব, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. বদরুদ্দোজা মিয়া, বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-সচিব গোলাম মোস্তফা, ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন্স) লেফট্যানেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী, গণপূর্ত অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাখাওয়াত হোসেন, রাজউকের প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ (চলতি দায়িত্ব) মো. আশরাফুল ইসলাম, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ার্সের আহ্বায়ক আব্দুল্লাহ আল হোসাইন চৌধুরী, বুয়েটের স্থাপত্য বিভাগের সহকারী অধ্যাপক স্থপতি প্যাট্রিক ডি' রোজারিও। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন স্থপতি ইনস্টিটিউটের সহ সভাপতি (আন্তর্জাতিক সম্পর্ক) স্থপতি খান মোহাম্মদ মাহফুজুল হক জগলুল।
গোলটেবিল আলোচনা সঞ্চালনা করেন স্থপতি ইনস্টিটিউটের সহসভাপতি (জাতীয় বিষয়াদি) স্থপতি নওয়াজীশ মাহবুব। স্বাগত বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক স্থপতি ড. মাসুদ উর রশিদ।
আলোচনায় অধ্যাপক ড. শামীম জেড বসুনিয়া বলেন, অভিজ্ঞ স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়াররা ঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করলে এবং ভবন নির্মাণ যথাযথভাবে তদারকি করলে আতঙ্কিত হওয়ার প্রয়োজন নেই। তিনি তাড়াহুড়ো না করে নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দেন।
নগর পরিকল্পনাবিদ ও স্থপতি ইকবাল হাবিব বলেন, ভূমিকম্প প্রতিরোধ করা না গেলেও ক্ষতি কমানো সম্ভব। ভবন অনুমোদন প্রক্রিয়ায় তদারকি না থাকার বিষয়টি তিনি উদ্বেগজনক বলে উল্লেখ করেন। অগ্নিকাণ্ডের ঝুঁকি, গ্যাস লিকেজ, ভুল নির্মাণ, রেগুলেটরি অথরিটি গঠন, ব্লক ডেভেলপমেন্ট ও টিডিআর বাস্তবায়নের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন।
অধ্যাপক ড. রাকিব আহসান জানান, সব সিভিল ইঞ্জিনিয়ার ভূমিকম্প-সহনশীল ডিজাইনে দক্ষ নন। সিপিডি এবং ট্রেনিংয়ের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে তিনি স্থপতি ও প্রকৌশলীর সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।
সাবেক আইএবি সভাপতি ও সাবেক প্রধান স্থপতি কাজী গোলাম নাসির অ-বৈজ্ঞানিক ভূমিকম্প পূর্বাভাস ছড়িয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির বিরুদ্ধে সতর্ক করে বলেন, “ভয় নয়, এখন প্রয়োজন দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া—ঝুঁকিপূর্ণ ভবন শনাক্ত করা, জরুরি সেবা পৌঁছানোর জন্য সরু সড়ক প্রশস্ত করা, হাসপাতাল সচিবালয়সহ গুরুত্বপূর্ণ সরকারি অবকাঠামো সংস্কার ও শক্তিশালীকরণ, আলগা ফ্রি-স্ট্যান্ডিং আসবাবপত্র দেয়ালে সুরক্ষিতভাবে বেঁধে রাখা, দক্ষ পেশাজীবীদের মাধ্যমে নতুন ভবন নির্মাণের আগে যথাযথ মাটির পরীক্ষা নিশ্চিত করা এবং জরুরি বহির্গমনপথ স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা।”
সভাপতির বক্তব্যে ড.আবু সাঈদ এম আহমেদ বলেন, পোস্ট ডিজাস্টার নিয়ে কাজ করলে আমরা সরকারকে অনেক কিছু রেকমেন্ড করতে পারব, আমরা দেশকে রক্ষা করতে চাই দেশের সবকিছুর রক্ষা করতে চাই একসাথে বাঁচতে চাই।
আলোচনা থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবগুলো নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে পৌঁছে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়ার কথা জানান সকলে।ভূমিকম্প-সম্পর্কিত ভুল ধারণা দূর করে বাস্তবসম্মত প্রস্তুতি গড়ে তোলার আহ্বান জানানো হয় এ গোল্টেবিল বৈঠকে।
টেকসই উন্নয়ন রিপোর্ট ও ক্লাইমেট অ্যাকশান রিপোর্ট আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মোচন করেছে প্রাইম ব্যাংক পিএলসি। আজ (০৪ ডিসেম্বর) রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ রিপোর্ট উন্মোচন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রাইম ব্যাংক দায়িত্বশীল এবং জলবায়ু সচেতন ব্যাংকিং কার্যক্রমের প্রতি প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স বিভাগের পরিচালক চৌধুরী লিয়াকত আলী। এ সময় তিনি প্রাইম ব্যাংকের টেকসই যাত্রা সম্পর্কে অনুপ্রেরণামূলক কথা বলেন এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর প্রতি রেগুলেটরের প্রত্যাশা তুলে ধরেন।
এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী (সিইও) কর্মকর্তা হাসান ও. রশীদ; অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এএমডি) ফয়সাল রহমান; ডিএমডি ও সিআরও জিয়াউর রহমান; বাংলাদেশ ব্যাংকের সাসটেইনেবল ফাইন্যান্স বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, আন্তর্জাতিক সহযোগী প্রতিষ্ঠান ও সিএসআর অংশীদারগণ।
প্রাইম ব্যাংকের সিইও হাসান ও. রশীদ ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদী টেকসই লক্ষ্য ও বৈশ্বিক জলবায়ু অগ্রাধিকারগুলির সাথে প্রাইম ব্যাংকের কৌশলগত সঙ্গতি তুলে ধরে বলেন, “আমাদের ব্যবসার মূল ধারণার সাথে টেকসই উন্নয়নকে অন্তর্ভুক্ত করা প্রচেস্টা এবং একটি সবুজ ভবিষ্যত গঠনে আমাদের সম্মিলিত দায়িত্ব প্রতিফলিত হয়েছে এই রিপোর্টে।”
প্রাইম ব্যাংক তার সিএসআর কার্যক্রমের মাধ্যমে জলবায়ু সহনশীলতার ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে, ব্যাংকটি সমাজে টেকসই উন্নয়ন প্রচারের গুরুত্ব তুলে ধরেছে। রিপোর্টগুলো প্রকাশ করে, প্রাইম ব্যাংক তার স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতা প্রদর্শন করেছে। এছাড়াও, ব্যাংকটি জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবিলায় নেতৃত্ব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে। এসব কার্যক্রম জাতীয় ও বৈশ্বিক টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যগুলোর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ।
এখন থেকে এনএফসি (নেয়ার ফিল্ড কমিউনিকেশন) এনাবেল্ড কিউআর-এ ট্যাপ করেই পেমেন্ট করা যাচ্ছে বিকাশ-এ। গ্রাহকের ডিজিটাল পেমেন্ট অভিজ্ঞতাকে আরও ঝামেলাহীন, নিরাপদ ও কন্টাক্টলেস করতেই এই সেবা চালু করেছে বিকাশ। এই নতুন ফিচারের মাধ্যমে গ্রাহকরা এখন কোনো পিন নম্বর ছাড়াই মাত্র এক ট্যাপে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে পারবেন, যা তাদের ক্যাশলেস পেমেন্টের অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করবে এবং দেশের ডিজিটাল পেমেন্টের ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করতে ভূমিকা রাখবে।
এনএফসি প্রযুক্তির মাধ্যমে পেমেন্ট করার সুবিধা গ্রাহকদের দৈনন্দিন লেনদেনকে বিশেষ করে ছোট-বড় দোকান, সুপারশপ, ক্যাফে ও অন্যান্য খুচরা বিক্রেতার কাছে পেমেন্ট আরও দ্রুত ও ঝামেলামুক্ত করে তুলছে। বিকাশ-এর মাধ্যমে এনএফসি পেমেন্ট করতে হলে গ্রাহককে এনএফসি চিহ্নিত কিউআর কোডে মোবাইল ট্যাপ করতে হবে। এরপর লগইন করলে সরাসরি পেমেন্ট স্ক্রিনে নিয়ে যাবে। এখানে টাকার পরিমাণ বসিয়ে নিশ্চিত করলেই পেমেন্টটি সম্পন্ন হয়ে যাবে। ফলে পিন ভুলে যাওয়া কিংবা বেহাত হওয়ার বিড়ম্বনা যেমন থাকলো না, তেমনি বাড়লো বিকাশ অ্যাপের নিরাপত্তাও। উল্লেখ্য, ১ হাজার টাকা পর্যন্ত পিন ছাড়াই এনএফসি পেমেন্ট করা যাচ্ছে।
প্রযুক্তির অগ্রগতিকে কাজে লাগিয়ে প্রতিদিনের লেনদেনকে আরও সহজ, নিরাপদ ও ঝামেলাহীন করতে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গ্রাহককেন্দ্রিক সেবা নিয়ে আসছে বিকাশ। তারই ধারাবাহিকতায় এবার এনএফসি পেমেন্ট সুবিধা চালু করলো প্রতিষ্ঠানটি। এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে গ্রাহকরা এখন ক্যাশলেস, কন্টাক্টলেস ও নিরাপদ লেনদেনের অভিজ্ঞতা নিতে পারছেন। ধারাবাহিকভাবে বিকাশ-এর এই এনএফসি পেমেন্ট সেবাটি সারাদেশের মার্চেন্ট পয়েন্টগুলোতে বিস্তৃত করা হবে।
শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি-এর নির্বাহী কমিটির ৯০৯তম সভা ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫ইং তারিখে ব্যাংকের কর্পোরেট প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদ সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান জনাব আক্কাচ উদ্দিন মোল্লা। সভায় বিভিন্ন খাতে অর্থায়ন এবং ব্যাংকিং সম্পর্কিত বিষয়াবলী নিয়ে আলোচনা করা হয়। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ব্যাংকের নির্বাহী কমিটির ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব ফকির আখতারুজ্জামান, ব্যাংকের পরিচালক ও কমিটির সদস্যবৃন্দ জনাব মো: সানাউল্লাহ সাহিদ, জনাব মহিউদ্দিন আহমেদ, ইঞ্জি. মো: তৌহীদুর রহমান, জনাব মোহাম্মদ ইউনুছ এবং জনাব খন্দকার শাকিব আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সভায় ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোসলেহ্ উদ্দীন আহমেদ এবং কোম্পানি সচিব জনাব মো: আবুল বাশার উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশের কারুশিল্পী, ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প, শীতের প্রিয় সব খাবার, গান ও ডিজিটাল অভিজ্ঞতার এক রঙিন মিলনমেলা
আড়ং আয়োজিত “উইন্টার ওয়ান্ডারল্যান্ড ২০২৫: কারুশিল্পের উৎসব” হচ্ছে বাংলাদেশের সমৃদ্ধ কারুশিল্প ঐতিহ্যের কারিগর ও তাদের শিল্প উদযাপনের এক বর্ণিল উৎসব।
এই ডিসেম্বর জুড়ে আড়ং তেজগাঁও আউটলেট রূপ নেবে এক প্রাণবন্ত উৎসবস্থলে, যেখানে কারুশিল্পী, ক্রেতা এবং কমিউনিটি একসাথে উদযাপন করবে জামদানি, নকশীকাঁথা, হ্যান্ড এমব্রয়ডারি, গহনা, রিকশা আর্টসহ নানা কারুশিল্প। প্রায় পাঁচ দশক ধরে আড়ংকে সংজ্ঞায়িত করে আসা গ্রামীণ কারুশিল্পীদের দক্ষতা ও গল্পকে এই আয়োজন বিশেষভাবে তুলে ধরবে। উৎসবের দিনগুলোতে আড়ং তেজগাঁও আউটলেট রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
উইন্টার ওয়ান্ডারল্যান্ড ২০২৫-এর প্রতিটি সপ্তাহে থাকবে ভিন্ন ভিন্ন থিম—পিঠা উৎসব, ঠান্ডা বিটস, বিয়ে উৎসব এবং দেশের শীর্ষ শিল্পীদের কনসার্টসহ বিশেষ গ্র্যান্ড ফিনালে। পুরো কার্নিভালটি সাজানো হয়েছে পরিবার-বান্ধব বিষয়টি মাথায় রেখে, যেখানে থাকবে পিঠা, ফুচকা, চটপটি, কাবাবসহ জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুডের ফুড কার্ট, শিশুদের জন্য বিশেষ কিডস জোন এবং টেরাকোটা টেলসে কার্নিভাল গেমস, সাথে বড় শিল্পীদের লাইভ মিউজিক এবং ডু-ইট-ইয়োরসেলফ ক্রাফট জোন।
এছাড়া দর্শনার্থীরা নতুনভাবে সাজানো aarong.com-এর জোনে গিয়ে প্ল্যাটফর্মটি নতুনভাবে উপভোগ করতে পারবেন। আড়ংয়ের পাশাপাশি থাকছে ব্র্যাকের অন্যান্য সোশ্যাল এন্টারপ্রাইজ—আড়ং অরিজিনস (ব্র্যাকের উচ্চমানের খাদ্য ব্র্যান্ড), আড়ং ডেইরি (গ্রামীণ কৃষকদের সহায়তাপ্রাপ্ত গুণগতমানের দুগ্ধজাত পণ্য), ব্র্যাক হেলথকেয়ার (সহজলভ্য ও কমিউনিটি-কেন্দ্রিক স্বাস্থ্যসেবা), এবং অতিথি (স্থানীয় সংস্কৃতির উপর ভিত্তি করে ব্র্যাকের ইকো ট্যুরিজম উদ্যোগ)।
উইন্টার ওয়ান্ডারল্যান্ড ২০২৫ আড়ংয়ের টেকসই উন্নয়ন ও সামাজিক প্রভাবের অঙ্গীকারকে আরও দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করে, আর প্রতিটি পণ্যের পেছনের কারিশিল্পীর সাথে গ্রাহকদের মেলবন্ধন নিশ্চিত করে ।
দেশের কৃষি-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইফারমারের নিবন্ধিত এগ্রি-রিটেইলারদের ডিজিটাল অর্থায়ন সুবিধা ‘সাফল্য’ দেওয়ার লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির সাথে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই সহযোগিতার ফলে আইফারমার সেন্টারের রিটেইলাররা সরাসরি ব্র্যাক ব্যাংকের ‘সাফল্য’ প্ল্যাটফর্ম থেকে নিজেদের ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল নিতে পারবেন। এটিই দেশের প্রথম এসএমই ডিজিটাল লেন্ডিং উদ্যোগ। ব্র্যাক ব্যাংকের ‘সুবিধা’ অ্যাপ এবং আইফারমারের ‘কৃশপ’ অ্যাপ ব্যবহার করে রিটেইলাররা এই ডিজিটাল লোন নিতে পারবেন, যা অত্যন্ত সহজ, দ্রুত ও ঝামেলাহীন।
এই উদ্যোগটি এগ্রি-ইনপুট রিটেইলারদের ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সংকট মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার পাশাপাশি ইনপুট সংগ্রহে রিটেইলারদের তাৎক্ষণিক পেমেন্ট নিশ্চিত করবে। এটি অনানুষ্ঠানিক ঋণ নির্ভরতা কমাবে এবং ফসল রোপণ ও কাটার মৌসুমে তাঁদের কার্যক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি করবে।
৪ নভেম্বর ২০২৫ ঢাকায় আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব এসএমই ব্যাংকিং সৈয়দ আব্দুল মোমেন এবং আইফারমরারে কো-ফাউন্ডার অ্যান্ড সিইও ফাহাদ ইফাজ এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এ সময় উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
এই চুক্তির বিষয়ে সৈয়দ আব্দুল মোমেন বলেন, “বাংলাদেশের এসএমই ফাইন্যান্সিংয়ের রূপ বদলে দিচ্ছে ‘সাফল্য’। আইফারমারের সঙ্গে আমাদের অংশীদারিত্ব ইনপুট রিটেইলারদের আনুষ্ঠানিক অর্থায়ন সুবিধার আওতায় এনে তাঁদের জন্য ইনস্ট্যান্ট ও সম্পূর্ণ ডিজিটাল ঋণসুবিধা নিশ্চিত করবে। আমাদের এই উদ্যোগ গ্রামীণ উদ্যোক্তাদের ক্ষমতায়ন করবে এবং দেশের কৃষিভিত্তিক সাপ্লাই চেইনকে আরও শক্তিশালী করবে।”
ফাহাদ ইফাজ বলেন, “আমাদের এগ্রি-ইনপুট রিটেইলাররা দেশের কৃষি ইকোসিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে এই সহযোগিতা তাঁদের ওয়ার্কিং ক্যাপিটালের প্রয়োজনীয়তা পূরণের পাশাপাশি দেশের কৃষিব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করবে।”
এই উদ্যোগটি ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নেওয়ার ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের ব্যক্ত করা প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। দেশের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও গ্রামীণ উদ্যোক্তারা যাতে দ্রুত ও সহজে নিরাপদ অর্থায়ন সুবিধা উপভোগ করতে পারে, সে লক্ষ্যে ব্যাংকটির উদ্ভাবনী প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.: ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ৩০২টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১১৯টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
নারীদের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, সঞ্চয় অভ্যাসের বিকাশ এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে সীমান্ত ব্যাংক আনুষ্ঠানিকভাবে ”নারী সঞ্চয় একাউন্ট” উদ্বোধন করেছে। সম্প্রতি ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকের নারী কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সীমান্ত ব্যাংকের নতুন এই বিশেষায়িত সঞ্চয়ী একাউন্ট নারীদের নিরাপদ, সুবিধাজনক এবং অধিক লাভজনক উপায়ে আর্থিক লেনদেন পরিচালনায় সহায়তা করবে। এই একাউন্টের গ্রাহকদের প্রচলিত সঞ্চয়ী হিসাবের তুলনায় ১% অতিরিক্ত ইন্টারেস্ট, বিনামূল্যে প্রথম চেকবই, দুই বছরের ডেবিট কার্ড ফি মওকুফ, পার্সোনাল লোন ও নারী উদ্যোক্তা ঋণের প্রসেসিং ফি-তে ৫০% ছাড় এবং ১ লাখ টাকার একাউন্টে ১ হাজার টাকার ক্যাশব্যাক সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে।
নারীদের আর্থিক সক্ষমতা বৃদ্ধিতে প্রযুক্তি নির্ভর, নির্ভরযোগ্য এবং গ্রাহককেন্দ্রিক সেবা প্রদানে সীমান্ত ব্যাংক ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ”নারী সঞ্চয় একাউন্ট” উদ্বোধন ব্যাংকের সেই অঙ্গীকারকে আরও শক্তিশালী করে, যার উদ্দেশ্য প্রতিটি নারীকে অর্থনৈতিক অগ্রযাত্রায় আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
দি ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) দেশের সর্বত্র উচ্চমানের সিএমএ পেশাগত শিক্ষা পৌঁছে দিতে একটি বৃহৎ ডিজিটাল রূপান্তর উদ্যোগের উদ্বোধন করেছে। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হলো দেশের শহর ও প্রত্যন্ত অঞ্চলের শিক্ষার্থীদের জন্য সাশ্রয়ী, সহজলভ্য এবং আধুনিক শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিত করা।
২ ডিসেম্বর ঢাকার নীলক্ষেতস্থ আইসিএমএবি ভবনে ডিজিটাল ক্লাসরুমের উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়। এই ডিজিটালাইজেশন উদ্যোগের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা লাইভ ও রেকর্ডেড ক্লাস, উন্নত একাডেমিক রিসোর্স এবং সমানমানের শিক্ষা পাবেন, দেশের যেকোনো স্থান থেকেই। এ উদ্যোগ দক্ষ পেশাজীবী তৈরি এবং দেশের আর্থিক, শিল্প ও করপোরেট খাতে দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী জনাব ফায়েজ আহমাদ তাইয়েব। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ বিভাগের সচিব ড. মো. খাইরুজ্জামান মজুমদার এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এর চেয়ারম্যান জনাব মো. আবদুর রহমান খান এফসিএমএ ।
আইসিএমএবি প্রেসিডেন্ট জনাব মাহতাব উদ্দিন আহমেদ এফসিএমএ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া কাউন্সিল সদস্যবৃন্দ, শিক্ষক, প্রশিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গণমাধ্যম প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
আইসিএমএবি-এর সভাপতি জনাব মাহতাব উদ্দিন আহমেদ এফসিএমএ বলেন, “আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষার মাধ্যমে আমরা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত সমান মানের সিএমএ শিক্ষা পৌঁছে দিতে চাই। সিএমএ ডিগ্রি একটি শক্তিশালী এবং সাশ্রয়ী বিকল্প হতে পারে প্রচলিত এমবিএ ডিগ্রির তুলনায় – যা বাস্তবমুখী, শিল্প-প্রাসঙ্গিক দক্ষতা গড়ে তোলে। আমাদের সাথে যে সকল স্পনসর সবসময় থেকেছেন এবং শিক্ষায় বিনিয়োগ করছেন, তাদের প্রতি আমরা আন্তরিকভাবে কৃতজ্ঞ। তাদের সহযোগিতাই আমাদেরকে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, ভবিষ্যৎমুখী পেশাজীবী কমিউনিটি গড়ে তুলতে সহায়তা করছে।”
উদ্যোগটিকে সফল করতে ইউনাইটেড গ্রুপ, বিএসআরএম, ইস্পাহানি গ্রুপ এবং টিকে গ্রুপসহ শীর্ষস্থানীয় করপোরেট প্রতিষ্ঠানসমূহ সহযোগিতা করছে।
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যকেন্দ্র যশোরে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হলো কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি -এর ১৯তম শাখা। বুধবার সকালে যশোর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক এলাকা আরএন রোডে নতুন শাখাটির কার্যক্রম উদ্বোধন করেন কমিউনিটি ব্যাংকের সম্মানিত পরিচালক ও বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল আইজি (অ্যাডমিন) জনাব এ কে এম আওলাদ হোসেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের সম্মানিত পরিচালক ও বাংলাদেশ পুলিশের অ্যাডিশনাল ডিআইজি জনাব আহম্মদ মুঈদ, বিপিএম (সেবা)। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জনাব কিমিয়া সাআদত; চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) জনাব সামসুল হক সুফিয়ানী; হেড অব সিআরএম জনাব হাসি রানী বেপারী; চিফ ইনফরমেশন টেকনোলজি অফিসার (সিআইটিও) জনাব মো: তানজীম মোর্শেদ ভূঁইয়া; হেড অব অপারেশন্স জনাব শরফুদ্দিন মোঃ রেদওয়ান পাটওয়ারী; হেড অব করপোরেট ব্যাংকিং ও হেড অব বিজনেস (ব্রাঞ্চ) ড. মো. আরিফুল ইসলাম; হেড অব এডিসি ও হেড অব এমডি’স কোঅর্ডিনেশন টিম জনাব মো. মামুন উর রহমান; হেড অব জিএসডি (চলতি দায়িত্ব) জনাব জাহিদ ইবনে আনোয়ার এবং যশোর ব্রাঞ্চ ম্যানেজার জনাব মো. রোকনুজ্জামানসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও গ্রাহকেরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে জনাব এ কে এম আওলাদ হোসেন বলেন, “যশোর বাংলাদেশের প্রাচীনতম ও সমৃদ্ধ জেলা। ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির মতো এখানকার অর্থনৈতিক সম্ভাবনাও অসীম। বেনাপোল স্থলবন্দর, নওয়াপাড়া শিল্পাঞ্চল, গদখালী ফুলচাষ, উন্নত কৃষি, মাছের হ্যাচারি -সব মিলিয়ে এই অঞ্চল জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কমিউনিটি ব্যাংকের এই নতুন শাখা যশোরের ব্যবসা-বাণিজ্যকে আরও গতিশীল করবে।”
বিশেষ অতিথি জনাব আহম্মদ মুঈদ তাঁর বক্তব্যে বলেন, “কমিউনিটি ব্যাংক প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যই ছিল জনগণের ব্যাংকিং সেবা সহজ করা। যশোরসহ দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে আধুনিক ব্যাংকিং সুবিধা পৌঁছে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর।”
ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জনাব কিমিয়া সাআদত বলেন, “যশোর অঞ্চলের কৃষি, এসএমই, আমদানি–রপ্তানি, শিল্পখাত ও সেবা খাতকে কেন্দ্র করে আমরা বিশেষায়িত ব্যাংকিং সেবা প্রদান করব। আমাদের সেভিংস অ্যাকাউন্ট, বিজনেস অ্যাকাউন্ট, ডিপিএস-এফডিআর, পার্সোনাল-হোম-কার লোন, ট্রেড ফাইন্যান্স, সিএসএমই প্রোডাক্ট এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং সেবার মাধ্যমে স্থানীয় অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে চাই।”
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্য বক্তারা বলেন, যশোরের বিশাল বাণিজ্যিক সম্ভাবনা কাজে লাগাতে কমিউনিটি ব্যাংক এখানে এসএমই উদ্যোক্তা, কৃষক, ফুলচাষী, শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী ও সাধারণ গ্রাহকদের জন্য সহজ, দ্রুত এবং নিরাপদ ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করবে।
উদ্বোধন শেষে অতিথিবৃন্দ শাখার বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। শাখাটি চালু হওয়ায় যশোরবাসীর ব্যাংকিং প্রয়োজন আরও সহজ হবে বলে স্থানীয় ব্যবসায়ী ও গ্রাহকেরা আশা প্রকাশ করেন।
প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-এর আয়োজনে “বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স ২০২৫” সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি রাজধানীর নিকুঞ্জে প্রাইম টাওয়ারের মেরিনা ইয়াসমিন চৌধুরী কনফারেন্স হলে কনফারেন্সটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপার্টমেন্ট অব অফ-সাইট সুপারভিশন (DOS)-এর পরিচালক এ.এন.এম. মইনুল কবির অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।একই বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক সুরভি ঘোষ বিশেষ অতিথি এবং যুগ্ম পরিচালক নাজমিন নাহার রিসোর্স পারসন হিসেবে উপস্থিত থেকে অংশগ্রহণকারীদের মূল্যবান দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
স্বাগত বক্তব্যে প্রাইম ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হাসান ও. রশীদ প্রোঅ্যাকটিভ রিস্ক কালচার গড়ে তুলতে এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রত্যাশার সাথে সামঞ্জস্য রেখে টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে প্রাইম ব্যাংকের দৃঢ় প্রতিশ্রুতির কথা তুলে ধরেন।
অনুষ্ঠানে ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকবৃন্দ, এক্সিকিউটিভ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যগণ এবং রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ফোরামের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও প্রাইম ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ বিজনেস অফিসার ফয়সাল রহমান; ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও চিফ রিস্ক অফিসার মো. জিয়াউর রহমান; ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইকবাল হোসেন।
সেশনে অভিজ্ঞ কেন্দ্রীয় ব্যাংকাররা রিস্ক ম্যানেজমেন্ট নীতি, রিস্ক-বেসড সুপারভিশন (আরবিএস), এক্সপেক্টেড ক্রেডিট লস (ইসিএল) এবং ব্যাংকিং খাতের চলমান চ্যালেঞ্জ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। তারা প্রাইম ব্যাংকের শক্তিশালী রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কাঠামো এবং দৃঢ় রিস্ক কালচার বজায় রাখার ধারাবাহিক প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
প্রাইম ব্যাংকের হেড অব রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কাজী নাঈম মোরশেদ ব্যাংকের অপারেশনাল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট চর্চা, ঝুঁকি শনাক্তকরণে বিদ্যমান চ্যালেঞ্জ এবং উদীয়মান ঝুঁকি মোকাবিলায় প্রস্তুতি জোরদারের চলমান উদ্যোগ সম্পর্কে উপস্থিতদের অবহিত করেন।
অনুষ্ঠানে শীর্ষ প্রোঅ্যাকটিভ রিস্ক আইডেন্টিফায়ারদের সম্মাননা প্রদান করা হয়। তারা ব্যাংকের রিস্ক কালচারকে আরও শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন।
সমাপনী বক্তব্যে প্রাইম ব্যাংকের ডিএমডি ও সিআরও মো. জিয়াউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাবৃন্দসহ কনফারেন্সে অংশগ্রহণকারী প্রাইম ব্যাংকের সকল কর্মকর্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এসময় তিনি ঝুঁকি প্রোঅ্যাকটিভভাবে ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে দলগত কাজ ও সমন্বয়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন এবং সম্ভাব্য ঝুঁকি উদ্ভবের আগেই তা মোকাবিলার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড অপো আজ আনুষ্ঠানিকভাবে অপো এ৬ স্মার্টফোন বাজারে আনার ঘোষণা দিয়েছে। আজকের দ্রুতগতি-সম্পন্ন ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী নতুন প্রজন্মের লাইফস্টাইলের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার জন্য এটি বিশেষভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। ও’ ফ্যানস ফেস্টিভাল ২০২৫-এর পূর্ণ উত্তেজনার মধ্যেই সুবিশাল ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ারের আলট্রা-লার্জ ব্যাটারি, আইপি৬৯ আলটিমেট ওয়াটার অ্যান্ড ডাস্ট রেসিজট্যান্স এবং সারাদিনের স্মুথ পারফরম্যান্সের জন্য সুপারকুল ভিসি সিস্টেম সহ অপো এ৬’র যাত্রা শুরু হলো।
অপো এ৬’র দীর্ঘস্থায়ী পাওয়ারের মূল কেন্দ্র হলো এর সুবিশাল ৭০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারি, যা ব্যবহারকারীদের অবাধ বিচরণ ও সবসময় কানেক্টেড থাকার নিশ্চয়তা দেয়। দীর্ঘ দিন ও দীর্ঘ রাতের জন্য ডিজাইন করা এই ব্যাটারি বাস্তব-বিশ্বে ব্যবহারের উপযোগী; এটি ২৯.৭৩ ঘন্টা পর্যন্ত একটানা ইউটিউব প্লেব্যাক ও ২৪ ঘন্টারও বেশি সময় ধরে হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমো ভয়েস কলের নিশ্চয়তা দেয়। অপো এ৬ দীর্ঘস্থায়িত্বের জন্য বিশেষভাবে তৈরি; ডিভাইসটি পাঁচ বছর স্বাভাবিক ব্যবহারের পরেও এর ব্যাটারি ৮০ শতাংশেরও বেশি সক্ষম থাকবে।
অপো এ৬’র আইপি৬৯ রেটিং এই দীর্ঘস্থায়িত্বের মানকে আরও বাড়িয়ে তোলে, যা এটিকে এই ক্যাটাগরিতে সবচেয়ে স্থিতিস্থাপক ডিভাইসগুলোর মধ্যে একটি করে তুলেছে। এটি উচ্চচাপের পানির জেট, পানিতে ডোবা, গরম পানি বা প্রতিদিনের পানি থেকে ফোনটিকে সুরক্ষিত রাখে। এর ইউনিবডি মিড-ফ্রেম এবং মাইক্রোফোন ও স্পিকারকে সুরক্ষা-প্রদানকারী পানিরোধী ব্রেথেবল মেমব্রেন সহ প্রিসিশন সিল, অপো এ৬-কে দৈনন্দিন জীবনের ১৮ প্রকারের তরল, যেমন চা, কফি, দুধ, সাবান পানি ও এমনকি গরম ঝর্ণার পানি থেকেও সুরক্ষিত রাখতে পারে।
বাস্তব-বিশ্বের পরিস্থিতিতে স্বাচ্ছন্দ্য ব্যবহার নিশ্চিতে অপো এ৬-এ রয়েছে অপটিমাইজড টাচ চিপ অ্যালগরিদম ও স্প্ল্যাশ টাচ মোড, যা স্ক্রিনে পানি বা হালকা তেল থাকলেও এর স্মুথ অপারেশন নিশ্চিত করে। ডিভাইসটিতে রিভার্স চার্জিং ফিচার রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের প্রয়োজনে অন্যান্য স্মার্টফোন বা ইয়ারবাডে চার্জ দেয়ার সুযোগ করে দেয়।
অপো এ৬-এ ৫০ মেগাপিক্সেল রেয়ার ক্যামেরা ও ফ্রন্ট ক্যামেরা রয়েছে, যেখানে এআই ইরেজার ২.০-এর মতো সর্বাধুনিক এআইজিসি (এআই জেনারেটিভ কনটেন্ট) ফিচার ব্যবহার করে ছবির অবাঞ্ছিত বস্তু মুছে ফেলা যায়; এবং এআই ক্ল্যারিটি এনহ্যান্সারের মাধ্যমে ক্রপ করা ছবিগুলোর বিস্তারিত তথ্য পুনরুদ্ধার করা যায়। এর ডুয়েল-ভিউ ভিডিও ফিচার ব্যবহারকারীদের একই সময়ে ফ্রন্ট ও রেয়ার ক্যামেরা, এই দুটি দিয়েই রেকর্ড করতে দেয়, যা কনটেন্ট তৈরিকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।
অপো এ৬ অরোরা গোল্ড ও স্যাফায়ার ব্লু’র মতো অনন্য দুটি রঙে নিয়ে আসা হয়েছে। ডিভাইসটি দুইটি ভেরিয়েন্টে বাজারে এসেছে, অপো এ৬ (৬ জিবি + ১২৮ জিবি) যার দাম মাত্র ২৪,৯৯০ টাকা এবং অপো এ৬ (৮ জিবি + ১২৮ জিবি) যার দাম মাত্র ২৬,৯৯০ টাকা।
যে সকল ক্রেতা অপো এ৬ প্রি-অর্ডার করছেন, তারা ও’ ফ্যানস ফেস্টিভাল লটারি অফারে অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন। এছাড়াও, মিলিয়ন টাকা ড্রিম ট্রিপ, বাই ওয়ান গেট ওয়ান, অপো এনকো বাডস৩ প্রো, অপো ওয়াচ এক্স২, রুম হিটার বা প্রত্যেক অংশগ্রহণকারীর জন্য নিশ্চিত উপহার হিসেবে উইন্টার হুডি সহ নানান আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ রয়েছে।
আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে সারাদেশের সকল অফিসিয়াল অপো স্টোর ও অনুমোদিত ডিলারদের কাছে পাওয়া যাবে অপো এ৬। আরও বিস্তারিত জানতে অপো বাংলাদেশের ওয়েবসাইট https://www.oppo.com/bd/smartphones/series-a/a6/ বা অপোর অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/OPPOBangladesh ভিজিট করুন।
আজ ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫। দিনাজপুরের সাবেক 'সুরেন্দ্রনাথ কলেজ'-এর স্বনামধন্য অধ্যাপক, বাংলাদেশ স্বাধীনতার সনদ পাঠকারী, মুজিব নগর সরকারের শপথ গ্রহণকারী, মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক এবং বাংলাদেশ সরকারের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী অধ্যাপক মোহাম্মদ ইউসুফ আলী-এর ২৭তম মৃত্যুবার্ষিকী।
এই উপলক্ষ্যে মরহুমের দিনাজপুরস্থ নিজ গ্রামের বাড়িতে দোয়া মাহফিল ও বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। মরহুমের পরিবারের পক্ষ হতে তাঁর রম্নহের মাগফিরাত কামনা জন্য আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধবসহ সবাইকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে ।