রোববার, ৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে ৩.৩ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্লান্ট স্থাপন

আপডেটেড
১৫ নভেম্বর, ২০২৩ ১১:৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ১৫ নভেম্বর, ২০২৩ ১১:৪৫

গ্রিন প্রোডাকশন এবং নবায়নযোগ্য সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের দিকে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল দেশের ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটন। গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসির হেডকোয়ার্টার্সে স্থাপন করা হয়েছে ৩.৩ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্লান্ট, যা দিয়ে ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সের দৈনিক মোট বিদ্যুৎ চাহিদার প্রায় ০৭.৮৬ শতাংশ পূরণ হবে। এর ফলে সাশ্রয় হবে বিদ্যুৎ খরচ, সুরক্ষিত হবে পরিবেশ। ওয়ালটনের এই সোলার পাওয়ার প্রজেক্টে অর্থায়ন করেছে ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল)।

গত শনিবার গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন সদরদপ্তরে ৩.৩ মেগাওয়াট সোলার পাওয়ার প্রজেক্টের উদ্বোধন করেন ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম এবং ইডকলের চেয়ারম্যান ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সিনিয়র সচিব শরিফা খান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইডকলের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার আলমগীর মোরশেদ, হেড অব রিনেবল এনার্জি এনামুল করিম পাভেল, কোম্পানি সচিব এম মাফতুন আহমেদ, বাংলাদেশ এবং নেপালে নিযুক্ত কেএফডব্লিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মাইকেল সামসার, ওয়ালটন হাই-টেকের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মেজর জেনারেল ইবনে ফজল শায়েখুজ্জামান (অব.), ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. ইউসুফ আলী, সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর নিজাম উদ্দিন মজুমদার, আবদুল্লাহ-আল-মামুন, সোহেল রানা, ইয়াসির আল-ইমরান ও মো. মহসিন সরদার, এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মো. নাজমুল ইসলাম, খালেদ বিন কামাল, শাহানা আক্তার, মো. মহসিন আলী মোল্ল্যা প্রমুখ।

ইডকলের চেয়ারম্যান শরিফা খান বলেন, ‘ওয়ালটন সমগ্র বাংলাদেশের জন্য একটা গর্ব। বাংলাদেশ কী করতে পারে তা ওয়ালটন দেখিয়েছে। ওয়ালটন ক্রমান্বয়ে গ্রিন প্রোডাকশন এবং নবায়নযোগ্য সৌরবিদ্যুৎ ব্যবহারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। নবায়নযোগ্য সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে সরকারের বিশাল লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে এবং ওয়ালটন সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণের এক অংশীদার। ওয়ালটনের সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন প্রকল্পে অর্থায়ন করতে পেরে আমরা খুবই আনন্দিত। আমাদের বিশ্বাস, ওয়ালটন অচিরেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক্স পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।’

বাংলাদেশে কেএফডব্লিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মাইকেল সামসার বলেন, ওয়ালটনের উৎপাদিত পণ্যের উচ্চ গুণগতমান এবং কার্যক্ষমতা দেখে আমি অভিভূত। বাংলাদেশে সোলার পাওয়ার উৎপাদনের যে বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে, তা ওয়ালটন দেখিয়েছে। তারা প্রতিষ্ঠানের ছাদ, ফুটপাত ও অন্যান্য খালি জায়গা সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার করছে। ওয়ালটনের এই উদ্যোগ আর্থিকভাবেই নয়; পরিবেশের জন্যও অত্যন্ত লাভজনক।

হেডকোয়ার্টার্সে অতিথিরা প্রথমে ওয়ালটনের বিভিন্ন পণ্যের উৎপাদন প্রক্রিয়ার ওপর নির্মিত ভিডিও ডকুমেন্টারি উপভোগ করেন। এরপর তারা ওয়ালটনের সুসজ্জিত প্রোডাক্ট ডিসপ্লে সেন্টার ঘুরে দেখেন। এ ছাড়াও অতিথিরা ওয়ালটনের স্মার্ট রেফ্রিজারেটর, মোল্ড অ্যান্ড ডাই ইত্যাদি পণ্যের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রোডাকশন প্লান্টসসহ পুরো হেডকোয়ার্টার্স ঘুরে দেখে মুগ্ধতা প্রকাশ করেন।


বন্যার্ত এলাকায় ত্রাণ সহায়তা দিল এনআরবিসি ব্যাংক

ভয়াবহ বন্যা দুর্গত ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী জেলার ১০ হাজার পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ভয়াবহ বন্যা দুর্গত ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী জেলার ১০ হাজার পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। সহায়তা হিসেবে পানি, ওষুধ, শুকনো খাবার, মোমবাতি, গ্যাস লাইটার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ, ডিএমডি হারুনুর রশীদ, মেঘনা জোনের প্রধান এসইভিপি সৈয়দ মাহবুবুল হক, ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর এরিয়া ইনচার্জ কাজী মো. জিয়াউল করীম, কুমিল্লা এরিয়া ইনচার্জ মো. কামরুল হাসান ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেন।

বন্যার্তদের সহযোগিতায় এনআরবিসি ব্যাংক সিএসআর তহবিল থেকে ১ কোটি টাকা এবং পরিচালকদের অনুদান ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করেছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ টাকা প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। বাকি ৫০ লাখ টাকা ব্যাংকের শাখা-উপশাখার মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে। পরিচালক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুদানের অর্থে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। ফেনীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ সরাসরি উপস্থিত থেকে ত্রাণ সহায়তা ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। এ ছাড়া অন্যান্য জেলাগুলোতে প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তারা এবং ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা-উপশাখার কর্মকর্তারা ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে কাজ করছে এনআরবিসি ব্যাংক। তাই এই দুর্যোগের সময় কোনধরনের কালক্ষেপন না করে আমরা আক্রান্ত এলাকায় হাজির হয়েছি। মানুষের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে এনআরবিসি ব্যাংক। লকিয়ত উল্যাহ বলেন, ‘দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা প্রবাসীরা এনআরবিসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। এনআরবিসি ব্যাংকের মূল লক্ষ্য প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদেরকে সেবার আওতায় এনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা। বন্যার্তদের জন্য আমরা বিশেষ বরাদ্দ দিতে সক্ষম হয়েছি। আক্রান্ত মানুষদের ঘুরে দাঁড়াতে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি’। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে সাড়ে ৫৩ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে চীনা প্রতিষ্ঠান

চীনা প্রতিষ্ঠান ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি ব্যাগ এবং ওয়ালেট তৈরির কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

চীনা প্রতিষ্ঠান ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি ব্যাগ এবং ওয়ালেট তৈরির কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)।

বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেন চ্যাংগুয়াং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বিদেশি মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানটি বাৎসরিক ২৫ লাখ পিস হ্যান্ডব্যাগ, ১৫ লাখ পিস ব্যাকপ্যাক এবং ১০ লাখ পিস ওয়ালেট উৎপাদন করবে। কোম্পানিটিতে ২৯৯০ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, বেপজা সর্বদা বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। তিনি বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলকে বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে নির্বাচনের জন্য ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানান। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) আ স ম জামশেদ খোন্দকার, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. তানভীর হোসেন, নির্বাহী পরিচালক (এন্টারপ্রাইজ সার্ভিসেস) মো. খুরশীদ আলম এবং নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) সহ মোট ৩১টি প্রতিষ্ঠান বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করল, যাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ মোট ৭১১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিজ্ঞপ্তি


বন্যার্তদের ৩ কোটি টাকার ত্রাণ সহায়তা দিল সাউথইস্ট ব্যাংক

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি বন্যা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ‘প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে’ নগদ দুই কোটি টাকা অনুদান প্রদান করেছে। এ ছাড়াও ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে দেশের ১০টি জেলা যথাক্রমে ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জের বন্যাদুর্গতদের সহায়তার লক্ষ্যে আরও এক কোটি টাকার বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী ত্রাণ হিসেবে বিতরণ করা হচ্ছে। ওই জেলাগুলো প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা ও উপশাখার মাধ্যমে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

বিষয়:

বন্যার্তদের ত্রাণ দিল বিকন ফার্মা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ক্যান্সার ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। ‘বন্যার্তদের পাশে বিকন’ কর্মসূচির উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যার্তদের মধ্যে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, পানি বিশুদ্ধকরণ মেশিন, শিশু খাদ্য এবং খাবার স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে। ত্রাণ বিতরণের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া, আব্দুল রাজ্জাক হাই স্কুল এবং ব্রাক অফিসে আশ্রয় নেওয়া বন্যাদুর্গত ১০০০ পরিবারের মধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও দেশের বন্যাকবলিত মানুষদের সহযোগিতার জন্য প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এক দিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ হিসেবে ১৫ লাখ টাকার চেক সেনাপ্রধানের পক্ষে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তার হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে বন্যা দুর্গতদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে এই প্রতিষ্ঠানটি। বিজ্ঞপ্তি


বন্যার্তদের পাশে আকিজ রিসোর্স

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের পূর্বাঞ্চলে সংগঠিত প্রলয়ংকরী আকস্মিক বন্যায় দুর্গত অসহায় মানুষের জন্য ত্রাণ বিতরণ করছে দেশের স্বনামধন্য শিল্পগোষ্ঠী আকিজ রিসোর্স। সংকটময় পরিস্থিতে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে থাকার প্রত্যয়ে কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে নেওয়া হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা। গতকাল মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) কুমিল্লা সেনানিবাসের জিওসির সার্বিক সহযোগিতায় ফেনীর মহিপাল সেনা ক্যাম্পের ইনচার্জের কাছে ৮ হাজার ব্যাগ ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন, ওষুধ ও অন্যান্য অনুষঙ্গ। এর আগে পানিবন্দি মানুষকে জরুরি উদ্ধারের প্রয়োজনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে একটি স্পিডবোট হস্তান্তর করা হয়। পাশাপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় আকিজ রিসোর্সের আওতাধীন সব কোম্পানিও ত্রাণ বিতরণসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ত্রাণ কার্যক্রমের সার্বিক তদারকি করছেন আকিজ রিসোর্সের চেয়ারম্যান ফারিয়া হোসেন ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেখ জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া এ উদ্যোগে শামিল হতে প্রতিষ্ঠানটির সব কর্মকর্তা-কর্মচারী তাদের এক দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থও প্রদান করেছে। বন্যা-পরবর্তী মানবিক বিপর্যয় রোধে ভুক্তভোগী জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসনের পরিকল্পনাও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। বিজ্ঞপ্তি


বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য ফায়ার সার্ভিসের কাছে টার্কির ত্রাণসামগ্রী প্রদান

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৮:০৫
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বন্যাদুর্গত এলাকার বিপদগ্রস্ত মানুষের কাছে ত্রাণ বিতরণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের প্রতি আস্থা রাখল টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি। আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) নোয়াখালীর মাইজদী ফায়ার স্টেশনে এজেন্সির পক্ষ থেকে ৫০০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী ফায়ার সার্ভিসের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের কাছে বিতরণের জন্য মূলত ৫০০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিনের কাছে হস্তান্তরের আগ্রহ প্রকাশ করে। এ বিষয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশনায় মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসীম এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন।

টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির পরিচালক সেভকি মার্থ বারিশের কাছ থেকে ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ত্রাণসামগ্রী গ্রহণ করেন দিনমনি শর্মা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বন্যাদুর্গত বিভিন্ন এলাকায় এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হবে।

বিষয়:

এশিয়া প্যাসিফিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সুপারিশ এবং পরবর্তীকালে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (আইডিআরএ) অনুমোদন অনুসারে কোম্পানিটির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কে এম সাইদুর রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি ১৪ আগস্ট থেকে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বন্যার্তদের সহায়তায় বিকাশে অনুদান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় কাজ করা দেশের শীর্ষ দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে বিকাশ-এর মাধ্যমে সরাসরি অনুদান দিতে পারছেন যে কেউ, যেকোনো প্রান্ত থেকে। এরই মধ্যে প্রায় ১৫ লাখ বিকাশ গ্রাহক বন্যার্তদের জন্য এক বা একাধিকবার অনুদান পাঠিয়েছেন এসব প্রতিষ্ঠানে। এর পাশাপাশি বিকাশ-এর সেন্ড মানি ও ক্যাশ ইন সেবা ব্যবহার করেও অনেকেই অনুদান দিচ্ছেন ব্যক্তিগত উদ্যোগে নেওয়া ত্রাণ ও পুনর্বাসন কাজে। বন্যায় বিদপগ্রস্ত মানুষদের উদ্ধারের পাশাপাশি এখন প্রয়োজন জরুরি খাদ্য, বিশুদ্ধ খাবার পানি, ওষুধসহ জীবনরক্ষাকারী নানা উপকরণ। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর উপদ্রুত এলাকায় দেখা দেয় পানিবাহিত সংক্রামক রোগসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি। এমন পরিস্থিতে সরকারসহ বিভিন্ন সংস্থা সামর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের অনুদান দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।

বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ত্রাণ তহবিল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ত্রাণ তহবিল, ব্র্যাক, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ নৌবাহিনী (বিএনএফডব্লিউএ ডোনেশন ফান্ড), বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কল্যাণ ট্রাষ্ট, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, আনঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, প্রথম আলো ট্রাস্টসহ বিভিন্ন দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিচ্ছেন সর্বস্তরের মানুষ। অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপে ‘ডোনেশন’ আইকনে ক্লিক করে যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করতে হবে। এরপর নিজের নাম, ই-মেইল আইডি ও অনুদানের পরিমাণ উল্লেখ করে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে ‘পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক’ অপশন নির্বাচন করে পরিচয় গোপনও রাখতে পারবেন। পরের ধাপে বিকাশ পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যাবেন গ্রাহক। পাশাপাশি, *২৪৭# ডায়াল করেও দেয়া যাবে অনুদান। যে প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক অনুদান দিচ্ছেন, সেটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাবে প্রতিষ্ঠানটির নামের নিচে ‘আরো জানুন’ অংশে ক্লিক করে। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে https://www.bkash.com/products-services/donation ওয়েব ঠিকানা থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

প্রাইম ইসলামী লাইফের বিমাদাবির চেক হস্তান্তর

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বিমাগ্রা হকের মেয়াদোত্তর বিমাদাবির টাকা সম্প্রতি দেওয়া হয়েছে।  ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বিমাগ্রা হকের মেয়াদোত্তর বিমাদাবির টাকা সম্প্রতি দেওয়া হয়েছে। গ্রাহক মো. আসাদুজ্জামানের ১৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬২৮ টাকার চেক গ্রাহকের শ্বশুর মো. সামছুল হুদার হাতে বুঝিয়ে দিয়েছেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও এমডি মো. সামছুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এএমডি ও হেড অব আইটি মাজেদুল ইসলাম, মো. নাছির উদ্দিন ও কোম্পানি সচিব শামীম আহমেদ ও দাবি বিভাগের এসভিপি ও ইনচার্জ, আলমগীর হোসেন খান। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বিমা খাতের সমস্যা নিরসনে যৌথভাবে কাজ করবে আইডিআরএ-বিআইএ

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে সামনের দিনগুলোতে সম্ভাবনাময় বিমা খাতের সমস্যাসমূহ নিরসনের জন্য একযোগে কাজ করবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে সামনের দিনগুলোতে সম্ভাবনাময় বিমা খাতের সমস্যাসমূহ নিরসনের জন্য একযোগে কাজ করবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। সম্প্রতি বিমা সেক্টরের চলমান অবস্থা নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে বিআইএ নির্বাহী কমিটির সদস্যদের এক মতবিনিময় সভায় দুই প্রতিষ্ঠান একযোগে কাজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। বিআইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। মতবিনিময় সভায় নাসির উদ্দিন আহমেদ (পাভেল), প্রথম ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বিআইএ, এ কে এম মনিরুল হক, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বিআইএ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুল্লাহ আল মাহমুদ মাহিন, হোসেন আখতার, বি এম ইউসুফ আলী, মিজ ফারজানা চৌধুরী, মো. জালালুল আজিম, মো. ইমাম শাহীন, কাজিম উদ্দিন এবং মো. গোলাম কিবরিয়া উপস্থিত ছিলেন।

বিষয়:

বন্যার্তদের সহায়তায় ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল

কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি, এ-প্যাড বাংলাদেশ, ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট এবং ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ যৌথভাবে বাংলাদেশের পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব এবং উত্তর-র্পূবাঞ্চলীয় জেলায় ভয়াবহ বন্যায় সহায়তা করে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি, এ-প্যাড বাংলাদেশ, ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট এবং ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলেজ যৌথভাবে বাংলাদেশের পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব এবং উত্তর-র্পূবাঞ্চলীয় জেলায় ভয়াবহ বন্যায় সহায়তার করছে। আকস্মিক বন্যায় বাংলাদেশে ব্যাপক বিপর্যয় সৃষ্টি হয়েছে। যেহেতু দেশটি কয়েক সপ্তাহের রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে পুনরুদ্ধার হয়েছে, এমতাবস্থায় বাংলাদেশের বন্যা কবলিত ১১টি জেলায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬ এবং ৫.১ মিলিয়ন মানুষ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভারতের উজান থেকে আসা প্রবল বর্ষণ এবং বাংলাদেশের র্পূব, দক্ষিণ-র্পূব এবং উত্তর-পূবাঞ্চলীয় জেলা গুলোর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত পানির কারণে আকস্মিক বন্যা শুরু হয় । বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস এবং সিভিল ডিফেন্স স্টেশন গুলো মানুষের জীবন বাঁচাতে এক সঙ্গে উদ্ধার কাজ পরিচালনা করছে।

কমিউনিটি ইনিশিয়েটিভ সোসাইটি (সিআইএস), ঢাকা কমিউনিটি হাসপাতাল ট্রাস্ট (ডিসিএইচ ট্রাস্ট) এবং ঢাকা কমিউনিটি মেডিকেল কলজে (ডিসিএমসি) অগ্রিম দুর্যোগ রেসপন্স দল ইতি মধ্যে ক্ষতগ্রিস্ত এলাকায় পৌঁছেছে এবং পরিস্থিতির প্রাক-বিশ্লেষণ করে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রম শুরু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে শুকনো খাবারের প্যাক, নিরাপদ পানি, ওরাল রিহাইপড্রেশন সলিউশন (ওআরএস),পানি পরিশোধন ট্যাবলটে (হ্যালোট্যাব), মোমবাতি, লাইটার এবং কিছু প্রয়োজনীয় জরুরি ওষুধপত্র। ডিসিএইচ ট্রাস্ট, সিআইএস ও ডিসিএমসি মোবাইল মেডিকেল টিম নিরলসভাবে বন্যায় কাজ করছে। সিআইএস ও এ-প্যাড বাংলাদশে প্রাথমিকভাবে কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও হবিগঞ্জে এক হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য ও প্রয়োজনীয় ওষুধ সহায়তা প্রদান করছে । পরিস্থিতি ভালো না হওয়া র্পযন্ত এই সহায়তা কার্যক্রম অব্যাহত রাখার পরিকল্পনা রয়েছে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বাফার উদ্যোগে সভা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশ ফ্রেড ফরওয়ার্ডিং অ্যাসোসিয়েশনের (বাফা) সাধারণ সদস্যদের উদ্যোগে ঢাকার গুলশানে এক সভার আয়োজন করা হয়। সভায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত ছাত্র এবং জনতার রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়। আহতদের আশুরোগ মুক্তি ও তাদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য উপস্থিত বিত্তবান সবাইকে আহ্বান জানানো হয়। দেশে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় জেলাসমূহে ভয়াবহ বন্যা কবলিত জনসাধারণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য সব সদস্যের সম্মিলিতভাবে ত্রাণ সহায়তা প্রদানের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়। দু-এক দিনের মধ্যে ত্রাণসামগ্রী যেমন- শুকনা খাবার, ওষুধপত্র, স্যালাইন পানি, শুদ্ধিকরণ ট্যাবলেট এবং বোতলজাতকরণ পানি এবং আরও অন্যান্য প্রয়োজনীয় বস্ত্রাদি পাঁচ হাজার পরিবারের মধ্যে বিতরণের কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বন্যার্তদের ত্রাণ দিল কাশিনাথপুর সোসাইটি

বন্যায় জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঢাকার বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটির উদ্যোগে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বন্যায় জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলায় ঢাকার বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটির উদ্যোগে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর পক্ষে বৃহত্তর কাশিনাথপুরের কৃতী সন্তান উইং কমান্ডার এস এম আব্দুর রাকিব ঢাকার বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটির প্রতিনিধি দলের কাছ থেকে ত্রাণসামগ্রী গ্রহণ করেন। বৃহত্তর কাশিনাথপুর সোসাইটি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক সেবামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। এবারের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে কাশিনাথপুর সোসাইটির ত্রাণ ফান্ড থেকে প্রথম পর্যায়ে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

banner close