সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫
২৭ শ্রাবণ ১৪৩২

পূবালী ব্যাংক ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কো-ব্র্যান্ডেড ভিসা ডেবিট-ক্রেডিট কার্ড

বেসরকারি ব্যাংক পূবালী ব্যাংক পিএলসি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কো-ব্র্যান্ডেড ভিসা ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। এক্সক্লুসিভ এই ভিসা কার্ড উন্মোচন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক এবং পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আলী। ছবি: সংগৃহীত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ২৮ মে, ২০২৪ ১২:২৯

বেসরকারি ব্যাংক পূবালী ব্যাংক পিএলসি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় কো-ব্র্যান্ডেড ভিসা ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড চালু করেছে। এক্সক্লুসিভ এই ভিসা কার্ড উন্মোচন করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হক এবং পূবালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ আলী। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মিলন অডিটোরিয়ামে আয়োজিত কো-ব্র্যান্ডেড ভিসা ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমেদ, উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মনিরুজ্জামান খান ও উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ আতিকুর রহমান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পূবালী ব্যাংকের ঢাকা কেন্দ্রীয় অঞ্চলপ্রধান ও মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুজ্জামান, হেড অব কার্ড বিজনেস ডিভিশন ও উপ-মহাব্যবস্থাপক এনএম ফিরোজ কামাল, শাহবাগ এভিনিউ শাখা প্রধান উপ-মহাব্যবস্থাপক মোসা. মাসুমা খাতুনসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

মোমো কিস্তিতে ক্রেডিট কার্ড ছাড়াই ভিভো ওয়াই৪০০

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ক্রেডিট কার্ডের কোনোরকম ঝামেলা ছাড়াই, সহজেই মোমো কিস্তিতে ভিভো ওয়াই৪০০ কেনার সুযোগ দিচ্ছে গ্লোবাল স্মার্টফোন নির্মাতা ব্র্যান্ড ভিভো । ৩ থেকে ৬ মাস মেয়াদি এই কিস্তিতে ফোনের ২০ থেকে ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ইএমআই সুবিধায় ক্রেতারা সহজেই ফোনটি কিনতে পারবেন। সাশ্রয়ী কিস্তি এবং আধুনিক ফিচারের সমন্বয়ে ভিভো ওয়াই৪০০ হাতে পাওয়া এখন আরও সহজ।

৬০০০ এমএএইচ ব্লুভোল্ট ব্যাটারির কারণে ভিভো ওয়াই৪০০ সারাদিনের পাওয়ার ব্যাকআপ দেবে নিশ্চিন্তে। ৪৪ ওয়াট ফ্ল্যাশচার্জে দ্রুত চার্জ হয়ে যাবে, আর একবার চার্জে টানা ৬১ ঘণ্টা পর্যন্ত গান শোনা যাবে। দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি প্রযুক্তির ফলে ৪ বছর পরও ব্যাটারির ক্ষমতা থাকবে প্রায় ৮০% অক্ষত।

আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি স্পেশালিস্ট ভিভো ওয়াই৪০০ এ থাকছে আইপি৬৮ ও আইপি৬৯ রেটিংস। ফোনটি পাওয়া যাচ্ছে দুটি ভিন্ন স্টোরেজ অপশনে। যার, ৮ জিবি র্যামের সাথে ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম ২৭,৯৯৯ টাকা এবং ২৫৬ জিবি ভ্যারিয়েন্টের দাম ২৯,৯৯৯ টাকা। সাথে থাকছে ৮ জিবি র্যাম এক্সটেন্ড করার অপশন। ফোনটিতে ফান টাচ ওএস১৫ ভার্সন থাকায় ৫০ মাস পর্যন্ত নিশ্চিত করবে স্মুথ এক্সপেরিয়েন্স। তাই, যেকোনো অ্যাপ চালানো কিংবা ফাইল সংরক্ষণ করা যায় খুব সহজেই। ভিভোর ওয়াই সিরিজের নতুন এই ফ্ল্যাগশিপ ফোনে প্রসেসর হিসেবে আছে স্ন্যাপড্রাগন ৬৮৫। যা, দৈনন্দিন কাজ থেকে শুরু করে বিনোদনের সব চাহিদা পূরণে সক্ষম।

স্লিক ডিজাইন আর ইউনিক ফিনিশে ভিভো ওয়াই৪০০ দিচ্ছে আরও প্রিমিয়াম ফিল। মাত্র ৭.৯ মিমি পাতলা ফ্ল্যাট-ফ্রেম ইউনিবডি ডিজাইন ফোনটিকে দিয়েছে স্লিক একটি লুক। ইউনিক কুশন-কাট ডায়মন্ড ক্যামেরা ফোনটির লুকে যোগ করেছে এক্সট্রা কমপ্লিমেন্ট। ডাইনামিক গ্রিন ও পার্ল হোয়াইট দুটি ভিন্ন এবং ইউনিক কালার অপশনে পাওয়া যাচ্ছে ফোনটি। বিশেষ করে ডাইনামিক গ্রিন কালারটি আলোর নিচে ঝলমল করে নানা শেডে, যা ফোনটিকে দেয় একটি স্টাইলিশ গ্ল্যামার। আর পার্ল হোয়াইট কালার ফুটিয়ে তোলে এলিগেন্সকে।

এছাড়াও, আল্ট্রা স্লিম বেজেল এর ৬.৬৭ ইঞ্চির ডিসপ্লে ফোনটিকে দেয় একটি প্রিমিয়াম ফিনিশ। ৯১.৯% স্ক্রিন-টু-বডি রেশিও এবং ১৮০০ নিটস পিক ব্রাইটনেস থাকায় আরও ব্রাইট ও ক্লিয়ার ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্সে সবাইকে মুগ্ধ করছে। এসজিএস ব্লু লাইট সার্টিফিকেশন থাকায় দীর্ঘসময় স্ক্রিন ব্যবহার করলেও চোখে অস্বস্তি হয় না।

আধুনিক মিনিমালিস্টিক ডিজাইন ও দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের ভিভো ওয়াই৪০০ ব্যবহারকারীর জন্য দিচ্ছে এক পূর্ণাঙ্গ অভিজ্ঞতা। আর সহজ ও সাশ্রয়ী মোমো কিস্তির সুবিধা থাকায় ফোনটি কেনা এখন আরও সহজ।


ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজের নতুন লোগো উন্মোচন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

আবাসন খাতে নির্ভরযোগ্য নাম ম্যাগনোলিয়া প্রপার্টিজ লিমিটেড রাজধানী ঢাকায় এক বিশেষ অনুষ্ঠানে তাদের নতুন লোগো উন্মোচন করেছে। এতে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ রিয়েল এস্টেট খাতের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা।

নতুন লোগোটি কেবল একটি চিত্র নয়, এটি প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি ও ব্র্যান্ড পরিচয়ের প্রতিফলন। গত কয়েক বছরে একাধিক সফল প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং গ্রাহকদের আস্থার জায়গা হয়ে ওঠার ধারাবাহিকতায় সময়োপযোগী এক আধুনিক ব্র্যান্ড রূপ প্রয়োজন ছিল, যার ফলাফল এই রিব্র্যান্ডিং।

অনুষ্ঠানে ম্যাগনোলিয়া প্রপার্টিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক টিপু সুলতান বলেন, ‘একটি অ্যাপার্টমেন্ট শুধু বসবাসের জায়গা নয়, এটি আমাদের স্বস্তি ও প্রশান্তির জায়গা। আমরা চাই প্রতিটি গ্রাহক যেন আধুনিক সুযোগ-সুবিধা ও উন্নত নির্মাণের মাধ্যমে একটি পরিপূর্ণ ঠিকানা খুঁজে পান।’

যারা ঢাকায় হাই ভ্যালু অ্যাপার্টমেন্ট খুঁজছে তাদের জন্য একটি আদর্শ নাম ম্যাগনোলিয়া প্রোপারটিস। বর্তমানে ম্যাগনোলিয়ার বেশ কয়েকটি অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্প চলমান রয়েছে। এর মধ্যে জলসিঁড়ি আবাসন, উত্তরা এবং আফতাব নগরের আধুনিক অ্যাপার্টমেন্ট প্রকল্পগুলো বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এসব প্রকল্পে নাগরিক জীবনের প্রয়োজনীয় সব আধুনিক সুবিধা নিশ্চিত করা হয়েছে।

ভবিষ্যতের পরিকল্পনার অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠানটি ঢাকার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যেমন: ধানমন্ডি, মিরপুর সহ সাভারে, নতুন এপার্টমেন্ট প্রকল্প তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। পাশাপাশি, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আরও আধুনিক, টেকসই ও হাই ভ্যালু অ্যাপার্টমেন্ট ডিজাইন নিয়ে কাজ করছে ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজ।

নতুন লোগোর মাধ্যমে ম্যাগনোলিয়া প্রোপার্টিজ আবারও জানিয়ে দিয়েছে তাদের প্রতিশ্রুতি—আস্থা, গুণমান ও স্বপ্ন পূরণের নির্ভরযোগ্য নাম হয়ে প্রতিটি গ্রাহককে উপহার দিতে চায় একটি পরিপূর্ণ আবাসন।


ন্যাশনাল ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ন্যাশনাল ব্যাংক পিএলসির ৪২তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার ঢাকার একটি কনভেনশন সেন্টারে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক আবদুল আউয়াল মিন্টুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় পরিচালনা পর্ষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক মোয়াজ্জেম হোসেন, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মুখলেসুর রহমান, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. আব্দুস সাত্তার সরকার, স্বতন্ত্র পরিচালক মো. জুলকার নায়েন, স্বতন্ত্র পরিচালক অধ্যাপক ড. মেলিতা মেহজাবিন, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিল চৌধুরী, উপব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।

ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও উদ্যোক্তা পরিচালক আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘ন্যাশনাল ব্যাংকে অতীতে অনেক কিছুই হয়েছে, তবে আগামীতে এই ব্যাংকে কোনো অনিয়ম ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হবে না। পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের সবাই আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছে ব্যাংকটির সুনাম ও অবস্থানকে পুনরুদ্ধার করতে।’

এ ছাড়া আগামী বছরের মধ্যে ব্যাংকের সার্বিক অবস্থা বর্তমান থেকে ভালো হবে বলে শেয়ারহোল্ডারদের আশ্বস্ত করেন তিনি।

ন্যাশনাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আদিল চৌধুরী বলেন, ‘বর্তমান অবস্থা উন্নত করার জন্য আমরা সব কর্মীরা একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাচ্ছি।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার সব উদ্যোগ কেবলমাত্র ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডার, কর্মীবাহিনী এবং গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষা ও আস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতেই নিবেদিত। আমি বিশ্বাস করি, সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ন্যাশনাল ব্যাংক তার হারানো গৌরব পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হবে।’

ন্যাশনাল ব্যাংকের কোম্পানি সচিব ও সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. কায়সার রশীদের সঞ্চালনায় সভায় ২০২৪ সমাপনী বছরের আর্থিক বিবরণী, নিরীক্ষক নিয়োগসহ নির্ধারিত আলোচ্যসূচি অনুমোদিত হয়।


সোশ্যাল মিডিয়ায় চলছে ভিভো ওয়াই৪০০ এর ঝড়

ভিভো ওয়াই৪০০: অনলাইন-অফলাইনে দুর্দান্ত সূচনা
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ভিভো ওয়াই৪০০-এর ফার্স্ট সেল শুরু হয়েছে ৬ আগস্ট, আর প্রথম দিনেই দেশের তরুণদের মাঝে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে ওয়াই সিরিজের নতুন এই স্মার্টফোন। বিশেষ করে অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীরা ফোনটিকে দেখছেন আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফির ট্রেন্ডসেটার হিসেবে।

প্রি-অর্ডার থেকেই গ্রাহকদের আগ্রহ চোখে পড়ার মতো ছিল। অনেকে আগে থেকেই বুকিং নিশ্চিত করেছেন, আবার অনেকে দোকানে গিয়ে সরাসরি কিনছেন ভিভো ওয়াই৪০০। অফলাইন এবং অনলাইন দুই জায়গাতেই দারুণ রেসপন্স পাচ্ছে স্মার্টফোনটি। দেশব্যাপী ভিভোর যেকোনো অথোরাইজড শো-রুম এবং অফিসিয়াল ই-স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে ভিভো ওয়াই৪০০।

আজকের তরুণরা অ্যাডভেঞ্চার পছন্দ করে, নতুন চ্যালেঞ্জকে তারা উপভোগ করে। তাদের এই অ্যাক্টিভ লাইফস্টাইলের জন্যই তৈরি হয়েছে ভিভো ওয়াই৪০০। সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন ট্রেন্ড করছে ভিভো ওয়াই৪০০ এর কন্টেন্ট। কেননা, আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফি মোড থাকায় কোনো রকম প্রোটেক্টিভ গিয়ার ছাড়াই পানির নিচেও ওয়াই৪০০ দিচ্ছে ক্লিয়ার ও পারফেক্ট শট। আর ওয়ান-ট্যাপ ওয়াটার ইজেকশন ফিচার থাকায় এক টাচেই বের করে দেয় ভেতরে জমে থাকা পানি। ভিভো ওয়াই৪০০- এ আইপি৬৮ এবং আইপি৬৯ দুটি রেটিং-ই থাকায় সবসময় দেয় রাফ এন্ড টাফ পারফরম্যান্স। শুধু ছিটেফোঁটা পানি বা ধুলোবালি নয়, ২ মিটার পানির নিচেও ৩০ মিনিট ডুবে থাকতে পারে ফোনটি। এমন টেকসই হওয়ায়, তরুণ অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমীদের মধ্যে আন্ডারওয়াটার ফটোগ্রাফির মতো এক্সট্রিম এক্সপেরিয়েন্সগুলো নিতে তরুণরা বেশ পছন্দ করছে ফোনটি।

ভিভো ওয়াই৪০০ এর ফার্স্ট সেল এ আছে বেশ কিছু আকর্ষণীয় অফার যা চলবে ১২ আগস্ট পর্যন্ত। যেমন, মানা বে টিকেট কুপন যা ব্যবহার করে একটি টিকেট কিনলেই একটি টিকেট একদম ফ্রি, যেকোনো ওয়াটার ড্যামেজ হলে প্রথম ৬ মাসে একবার ফ্রি সার্ভিসের জন্য ইন্স্যুরেন্স সুবিধা। এছাড়াও, লাইফটাইম অফার হিসেবে যেকোনো সময় ভিভো ওয়াই৪০০কিনলেই পাওয়া যাবে রিরো এস৮০ পাওয়ার ব্যাংক ও ১৮ জিবি বাংলালিংক ডেটা বান্ডেল। মোমো কিস্তিতে ৮,৪০০ টাকা ডাউনপেমেন্টে ফোনটি কেনার সুযোগ থাকায় অনেকেই সহজেই কিনে নিচ্ছেন ফোনটি।

এছাড়াও, এর স্টাইলিশ ডিজাইন, স্মুথ ইউজার এক্সপেরিয়েন্স এবং ফিচার-প্যাকড সেটআপ তরুণদের দৈনন্দিন লাইফস্টাইলের সঙ্গে একদমই মানিয়ে যায়। ৬.৬৭ ইঞ্চির ১২০ হার্জের বেজেললেস অ্যামোলেড ডিসপ্লে'র আরও ব্রাইট ও ক্লিয়ার ভিজ্যুয়াল এক্সপেরিয়েন্সে মুগ্ধ সবাই। এছাড়াও এর ফ্ল্যাট-ফ্রেম ইউনিবডি ডিজাইনের জন্যও প্রশংসায় ভাসছে ওয়াই৪০০। পাওয়া যাচ্ছে ডাইনামিক গ্রিন ও পার্ল হোয়াইট দুটি কালার অপশনে। এর ৬০০০ হাজার এমএএইচ এর ব্লুভোল্ট ব্যাটারি, ৪৪ ওয়াট ফ্ল্যাশ চার্জিং এবং মিলিটারি-গ্রেড সার্টিফিকেশনপ্রাপ্ত শক্তিশালী একদম কম্প্যাক্ট একটি ফোন। তাইতো, এখনই ফোনটি হাতে পেতে ছুটছেন সবাই। আর দিন দিন সবার মধ্যে আগ্রহ ক্রমেই বেড়ে চলেছে।


তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন সামগ্রিক প্রভাব বিবেচনা করেই অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের সংশোধনী চূড়ান্ত করতে অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সময়োপযোগী ও বাস্তবমুখী পদক্ষেপ বলে মনে করছেন খাতসংশ্লিষ্ট এবং বিশ্লেষকরা। তাঁরা বলছেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে যে কোনো সংশোধনী আনার আগে অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে এ সম্পর্কিত উচ্চ পর্যায়ের উপদেষ্টা কমিটি। আইন সংশোধনের সামগ্রিক প্রভাব বিবেচনায় নিয়েই এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে কোম্পানি, চাষি, খুচরা বিক্রেতা, হকার, রাজস্ব সংশ্লিষ্ট দপ্তরসহ সব অংশীজনের মতামত নেওয়া জরুরি।

তবে কেউ কেউ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোলের (এফসিটিসি) ৫.৩ নম্বর ধারা দেখিয়ে বলছেন, তামাক আইন সংশোধনে অংশীজনের সঙ্গে আলোচনা বা পরামর্শ করা যাবে না। কিন্তু এটি এফসিটিসির ৫.৩ ধারার সম্পূর্ণ ভুল ব্যাখ্যা। কারণ এফসিটিসির এই ধারা ও নির্দেশিকা অনুযায়ী, তামাক কোম্পানিসহ অংশীজনের সঙ্গে সংলাপে কোনো বাধা নেই।

২০০৩ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সম্মেলনে ফ্রেমওয়ার্ক কনভেনশন অন টোব্যাকো কন্ট্রোল (এফসিটিসি) গৃহীত হয়। এফসিটিসির ৫.৩ ধারায় বলা হয়েছে, ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ সম্পর্কিত জনস্বাস্থ্য নীতিমালা নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে সদস্য রাষ্ট্রকে জাতীয় আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নীতিমালাগুলোকে তামাক শিল্পের বাণিজ্যিক ও অন্যান্য স্বার্থসংশ্লিষ্ট হস্তক্ষেপ থেকে রক্ষা করার জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।’ ধারাটি কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে সে বিষয়ে ‘গাইডলাইন্স ফর ইমপ্লিমেন্টেশন আর্টিকেল ৫.৩’ প্রকাশ করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

এফসিটিসির ৫.৩ ধারা ও এ সম্পর্কিত বাস্তবায়ন নির্দেশিকা বিশ্লেষণে দেখা যায়, তামাক কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ বা আলোচনায় কোনো বাধা বা নিষেধ নেই। বরং তা হতে হবে নিয়ন্ত্রিত ও স্বচ্ছ। নির্দেশিকায় এ সম্পর্কিত আলোচনা বা সিদ্ধান্তগুলো যথাযথভাবে নথিভুক্ত করার পাশাপাশি স্বচ্ছতার সঙ্গে তা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। কাজেই কোম্পানি, কৃষক, হকার, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ীসহ অংশীজনের মতামত নেওয়া এফসিটিসির লঙ্ঘন নয়।

২০২২ সালের ২২ ফেব্রুয়ারি ইউরোপিয়ান কোর্ট অব জাস্টিস এফসিটিসির ৫.৩ ধারার ব্যাখ্যা দিয়ে একটি রায় দেন। আদালত বলেন, ‘এই ধারা তামাক শিল্পকে নীতি নির্ধারণ থেকে সম্পূর্ণভাবে বাদ দেওয়ার নির্দেশনা দেয় না’। আদালত আরও জানান, এফসিটিসির বাস্তবায়ন নির্দেশিকাগুলো আইনগত বাধ্যবাধকতা নয়, বরং এটি সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে সহায়তার জন্য প্রস্তাবিত নীতিমালা মাত্র।

এফসিটিসির ধারা ও নির্দেশিকায় দেশের নিজস্ব আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে পদেক্ষপ নেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বাংলাদেশের সংবিধান, আইন ও প্রশাসনিক নীতিমালাও অংশীজনের সঙ্গে আলোচনাকে অনুমোদন দেয়। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০০৫ (সংশোধিত ২০১৩) অনুসারেও জনস্বার্থে অংশীজনকে ডাকা, পরামর্শ নেওয়া বা আলোচনা আইনসিদ্ধ। ২০০৫ সালে আইন প্রণয়নের সময়ও তোমাক কোম্পানি ও অন্য অংশীজনের সঙ্গে পরামর্শ করেছিল সরকার।

একক খাত হিসেবে তামাক থেকেই সবচেয়ে বেশি রাজস্ব পায় সরকার। এ খাত থেকে রাজস্ব আদায়ের পরিমাণ বছরে প্রায় ৪০ হাজার কোটি টাকার বেশি, যা সরকারের মোট রাজস্ব আদায়ের প্রায় ১০ শতাংশ। এ ছাড়াও অক্সফোর্ড ইকনোমিকসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রায় দেড় লাখ কৃষক তামাক চাষ করেন। প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তামাক চাষের ওপর নির্ভরশীল মানুষের সংখ্যা প্রায় ৫ লাখ। পাইকারি ও খুচরা বিক্রিতে মোট কর্মসংস্থানের ১৪ শতাংশ হয়েছে তামাক খাতে ।

ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৫ (২০১৩ সনে সংশোধিত)- এর অধিকতর সংশোধনীর উদ্যোগ নেওয়া হয় কয়েক বছর আগে। অন্তবর্তী সরকার গত বছরের ৭ নভেম্বর প্রস্তাবিত সংশোধনী পর্যালোচনা করতে অর্থ উপদেষ্টার নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের উপদেষ্টা কমিটি গঠন করে। সম্প্রতি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন এ কমিটির একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কার্যবিবরণী থেকে জানা যায়, বৈঠকে কমিটির প্রধান অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন করা অবশ্যই জরুরি। কিন্তু সংশোধনের ফলে সংশ্লিষ্ট সব ক্ষেত্রে কী ধরনের প্রভাব পড়বে সেগুলোও বিবেচনায় নেওয়া দরকার। দেশে রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে কোনো ইলাস্টিক রেভিনিউ সোর্স নেই। এ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে রাজস্ব আয়ের ধারা অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে বিকল্প পথও খুঁজতে হবে। পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষের মতামত গ্রহণ ও পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।‘

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের অর্থনীতির ওপর প্রভাব বিবেচনায় অংশীজনের সঙ্গে এ আলোচনা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে হঠাৎ অপ্রত্যাশিত কোনো সংশোধন হলে এ খাত থেকে সরকারের রাজস্ব আদায় কমে যেতে পারে। হুমকির মুখে পড়বে বিপুল সংখ্যক কৃষক, খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতার জীবন-জীবিকা। চোরাচালান, ভুয়া বা নকল পণ্যের বিস্তার বেড়ে যাওয়ারও আশঙ্কা রয়েছে। ফলে সামগ্রিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের অর্থনীতি।


বিডিবিএলের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক পিএলসির (বিডিবিএল) ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্প্রতি ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের পর্ষদকক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান আহমেদ ইসমেতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. জসিম উদ্দিন; পরিচালক কে এম তারিকুল ইসলাম, মো. আব্দুল মজিদ, মো. শাহ আলম, সুলতান মাহমুদ বিন জুলফিকার, মো. শাহ আলম মিয়া, মাহবুবুন নাহার, মো. চয়নূল হক এবং উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) শচীন্দ্র নাথ সমাদ্দার উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে সভায় উপস্থিত ছিলেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন।


হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্ল্যান্ট থেকে প্রথম ওয়্যার হারনেস রপ্তানির মাধ্যমে সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেডের নতুন মাইলফলক অর্জন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

তুরস্কের কোচ হোল্ডিং -এর ফ্ল্যাগশিপ প্রতিষ্ঠান বেকোর সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড গর্বের সঙ্গে তাদের অত্যাধুনিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্ল্যান্ট (যা বাংলাদেশ স্পেশাল ইকোনোমিক জোন - BSEZ-এ অবস্থিত) থেকে প্রথম ওয়্যার হারনেস কম্পোনেন্ট রপ্তানি চালান উদ্বোধন করেছে, যা দেশের উৎপাদন ও রপ্তানি সক্ষমতার এক গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি নির্দেশ করে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব ও বেজার নির্বাহী সদস্য (বিনিয়োগ প্রচার) জনাব সালেহ আহমেদ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব জনাব মোস্তাফিজুর রহমান, সিঙ্গার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব এমএইচএম ফাইরোজ, ফ্যাক্টরি ডিরেক্টর জনাব হাকান আলতিনিশিক এবং সিঙ্গার বাংলাদেশের ঊর্ধ্বতন নেতৃবৃন্দ।

প্রথম রপ্তানি চালানটি একটি বৃহৎ পরিসরের কৌশলগত সাপ্লাই উদ্যোগের সূচনা, যা হোম অ্যাপ্লায়েন্স শিল্পে বৈশ্বিক মূল্য শৃঙ্খলে বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অংশগ্রহণকে আরও সুদৃঢ় করে। সরকারী কর্মকর্তারা এই উদ্যোগকে কৌশলগত শিল্প বিনিয়োগের একটি সফল উদাহরণ হিসেবে প্রশংসা করেছেন এবং বৈশ্বিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স কম্পোনেন্ট সাপ্লাই নেটওয়ার্কে বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে নির্বাচনের জন্য বেকোকে সাধুবাদ জানান।

“আমাদের লক্ষ্য হলো বাংলাদেশকে বৈশ্বিক উৎপাদন মানচিত্রে একটি নির্ভরযোগ্য কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলা,” বলেছেন সিঙ্গার বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব এমএইচএম ফাইরোজ। “এই প্রকল্প আমাদের দীর্ঘমেয়াদী টেকসই উন্নয়ন, প্রযুক্তি স্থানান্তর, রপ্তানি বৈচিত্র্যকরণ ও শিল্প উৎকর্ষতায় প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।”

“এই অর্জন বৈশ্বিক মানের সুনির্দিষ্ট উৎপাদন সক্ষমতায় আমাদের দক্ষতাকে তুলে ধরে,” বলেন ফ্যাক্টরি ডিরেক্টর জনাব হাকান আলতিনিশিক। “উৎপাদন শুরু করার মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই ওয়্যার হারনেস কম্পোনেন্ট রপ্তানি করতে পারা আমাদের টিমের জন্য যেমন গর্বের, তেমনি এটি বাংলাদেশের উচ্চ-মূল্যের উৎপাদন সক্ষমতার একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক।”

ওয়্যার হারনেস রপ্তানি প্রকল্পের আওতায়, এই প্ল্যান্ট বেকোর নেটওয়ার্কভুক্ত ১৪টি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্রকে সাপোর্ট প্রদান করবে, ৫টি আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করবে এবং ২০২৬ সালের মধ্যে ১,০০০ নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করবে। মাত্র ১৮ মাসে নির্মিত এবং গ্রাউন্ড ব্রেকিংয়ের ৮ মাসের মধ্যে কার্যক্রম শুরু করা সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর হোম অ্যাপ্লায়েন্স প্ল্যান্টটি LEED Gold স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী নির্মিত, যেখানে সৌরশক্তি ব্যবহারের প্রস্তুতি এবং জিরো-ওয়েস্ট দর্শন অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এটি বেকোর টেকসই উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি এবং ২০৫০ সালের মধ্যে নিট-জিরো নিঃসরণ অর্জনের লক্ষ্যের প্রতিফলন। ওয়্যার হারনেস প্রকল্প ব্যতীত মোট ৭৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিয়োগে স্থাপিত এই প্ল্যান্টটি ১,৩৫,০০০ বর্গমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত এবং বর্তমানে রেফ্রিজারেটর, টেলিভিশন, এয়ার কন্ডিশনার ও ওয়াশিং মেশিন উৎপাদন করছে—এবং এবার যুক্ত হলো ওয়্যার হারনেস সিস্টেমও। দেশীয়ভাবে ৯০% এর বেশি পণ্য উৎপাদনের মাধ্যমে এটি একদিকে বাংলাদেশের বাজারে সেবা দিচ্ছে, অন্যদিকে মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশকে কনজ্যুমার ডিউরেবলস পণ্যের একটি আঞ্চলিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলছে। এছাড়াও এটি একটি শক্তিশালী স্থানীয় সাপ্লায়ার ইকোসিস্টেম তৈরি করবে, যা এই খাতে আমদানি নির্ভরতা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস করবে।

সিঙ্গার বাংলাদেশ সম্পর্কে

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ কনজ্যুমার ডিউরেবলস রিটেলার্স, যার রয়েছে সারাদেশে ৪৬৩টি রিটেইল স্টোর এবং ১,০০০-এর বেশি ডিলার স্টোর । সিঙ্গার এই অঞ্চলে তাদের কার্যক্রম শুরু করে ১৯০৫ সালে। বর্তমানে সিঙ্গার, বেকো এবং অন্যান্য ব্র্যান্ডের অধীনে সিঙ্গার বাংলাদেশ ঘরোয়া ব্যবহারের সব ধরনের কনজ্যুমার ডিউরেবলস পণ্য বিক্রি করে থাকে। সিঙ্গার বাংলাদেশের ৫৭% মালিকানায় রয়েছে বেকো, আর বাকি শেয়ারগুলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (DSE) এবং চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (CSE) পাবলিকলি লেনদেনযোগ্য।

বেকো সম্পর্কে

বেকো হলো একটি আন্তর্জাতিক হোম অ্যাপ্লায়েন্স কোম্পানি, যার শক্তিশালী বৈশ্বিক উপস্থিতি রয়েছে। এটি ৫৫টির বেশি দেশে সহযোগী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কাজ করে, যেখানে ৫০,০০০ এর বেশি কর্মী এবং ইউরোপ, এশিয়া, আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন অঞ্চলে উৎপাদন সুবিধা রয়েছে। বেকোর মালিকানাধীন বা সীমিত লাইসেন্সে ব্যবহৃত ২২টি ব্র্যান্ড রয়েছে, যেমন: Arçelik, Beko, Whirlpool*, Grundig, Hotpoint, Arctic, Ariston*, Leisure, Indesit, Blomberg, Defy, Dawlance, Hitachi*, Voltas Beko, Singer*, ElektraBregenz, Flavel, Bauknecht, Privileg, Altus, Ignis, Polar. ২০২৪ সালে ভলিউম ভিত্তিক বাজার শেয়ারে বেকো ইউরোপের সবচেয়ে বড় হোয়াইট গুডস কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১০.৬ বিলিয়ন ইউরো সংযুক্ত বার্ষিক রাজস্ব অর্জন করে। বেকো বিশ্বব্যাপী ২৯টি গবেষণা ও ডিজাইন সেন্টার ও অফিস রয়েছে, যেখানে ২,৩০০ এর বেশি গবেষক কর্মরত এবং এ পর্যন্ত ৩,৫০০ -এরও বেশি আন্তর্জাতিক নিবন্ধিত পেটেন্ট আবেদন রয়েছে। কোম্পানিটি হাউসহোল্ড ডিউরেবলস শিল্পে S&P Global Corporate Sustainability Assessment (CSA) -তে ২০২৪ সালের ২২ নভেম্বরের ফলাফলের ভিত্তিতে ধারাবাহিক ছয় বছর সর্বোচ্চ স্কোর অর্জন করেছে এবং ধারাবাহিক আট বছর ধরে Dow Jones Sustainability Indices -এ অন্তর্ভুক্ত। TIME ম্যাগাজিন এবং Statista -এর ২০২৫ সালের বিশ্বের সর্বাধিক টেকসই কোম্পানির তালিকায় বেকো ১৭তম স্থান লাভ করেছে।

বেকোর ভিশন হলো: বিশ্বকে সম্মান করা, বিশ্বজুড়ে সম্মানিত হওয়া।”


পিএসটিসি-র ৪৭ বছর পূর্তি উদযাপন: মানবিক যাত্রার গল্প, সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০

আজ, পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার (পিএসটিসি) -৪৭-এ পিএসটিসি।

মানবিক যাত্রার গল্প, সম্ভাবনার নতুন দিগন্ত" শীর্ষক প্রতিপাদ্যকে কেন্দ্র করে তার গৌরবময় ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে। এই উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ পথচলার গল্প, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা এবং অঙ্গীকারের নতুন প্রত্যয়ে অনুষ্ঠানটি উদযাপিত হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পিএসটিসি'র মাননীয় গভার্নিং বডির চেয়ারপারসন মিজ সানজিদা ইসলাম,

প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. মো: ইনামুল হক, মহাপরিচালক, হেলথ ইকোনোমিক ইউনিট,

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়, বর্তমান বোর্ড সদস্য ড. মোঃ গোলাম রহমান আরো উপস্থিত ছিলেন ভাইসচেয়ার মিজ গিতালী বদরুননেসা হাসান। তাদের উপস্থিতি সংগঠনের কৌশলগত লক্ষ্য ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি গভীর অঙ্গীকারের বহিঃপ্রকাশ।

পিএসটিসি'র নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদ একটি উপস্থাপনার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ ৪৭ বছরের

যাত্রার বিভিন্ন মাইলফলক তুলে ধরেন। তিনি কীভাবে একটি সংকটময় সময়ে যাত্রা শুরু করে পিএসটিসি

আজ বাংলাদেশের অন্যতম আস্থা অর্জনকারী উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে তা তুলে

ধরেন। স্বাস্থ্য, অধিকার, যুব নেতৃত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন, শিক্ষা এবং মানবিক সহায়তা—সবখাতেই প্রতিষ্ঠানটি

রাখছে উল্লেখযোগ্য অবদান।


জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্যহ্রাস করলো ওয়ালটন

আপডেটেড ২৭ জুলাই, ২০২৫ ১৭:৫৭

ওয়ালটন ডিজি-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড তাদের জনপ্রিয় তিন মডেলের মনিটরের মূল্য কমিয়ে এনেছে। মডেলগুলো হলো এসিসি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডিএফ১৩সি২২আই (অঈঈ ডউঋ১৩ঈ২২ও), সিনেক্সা ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৩৮আই১১ (ঈরঘঊঢঅ ডউ২৩৮ও১১) এবং সিনেডি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৭জিআই০৬ (ঈরঘঊফ ডউ২৭এও০৬)। এরফলে গ্রাহকরা এখন আগের চেয়ে আরও সাশ্রয়ী মূল্যে উন্নত স্পেসিফিকেশনের মনিটরগুলো কিনতে পারবেন। এটি কোনো সীমিত সময়ের অফার নয় বরং এখন থেকেই নতুন সাশ্রয়ী মূল্যে এই মনিটর মডেলগুলো ওয়ালটনের প্লাজা, অনুমোদিত ডিলার আউটলেট এবং অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাচ্ছে।

ওয়ালটন কম্পিউটারের চিফ বিজনেস অফিসার তৌহিদুর রহমান রাদ বলেন, প্রাণবন্ত ভিজ্যুয়াল, স্টাইলিশ ডিজাইন এবং ব্যবহারবান্ধব ফিচারে সমৃদ্ধ ওয়ালটনের এই মনিটরগুলো অফিসিয়াল কাজ, অনলাইন ক্লাস, প্রফেশনাল গ্রাফিক্স ডিজাইন ও গেমিং পারফরম্যান্সের জন্য হয়ে উঠতে পারে একটি নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তিসঙ্গী।

এসিসি ব্র্যান্ডের ডব্লিউডিএফ১৩সি২২আই মডেলটি বর্তমানে পাওয়া যাচ্ছে ৮,৯৯৫ টাকায়, যা পূর্বে ছিল ৯,২৫০ টাকা। এই মনিটরে রয়েছে ১০০ হার্জ রিফ্রেশ রেট, ৫ এমএস রেসপন্স টাইম, এইচডিআর সাপোর্ট এবং ৮৫% এনটিএসসি কালার গ্যামট। এতে ২টি বিল্ট-ইন ৩ ওয়াট স্পিকার থাকায় আলাদা সাউন্ড সিস্টেমের প্রয়োজন পড়ে না। লো ব্লু লাইট ও ফ্লিকার ফ্রি টেকনোলজি চোখের আরাম নিশ্চিত করে। এইচডিএমআই, ভিজিএ, ভিইএসএ মাউন্ট এবং ওয়াই বা টি শেইপ স্ট্যান্ডসহ প্রয়োজনীয় সব ধরনের কানেক্টিভিটি ও ফিচার থাকায় এটি একটি পরিপূর্ণ সলিউশন।

সিনেক্সা ব্র্যান্ডের ডব্লিউডি২৩৮আই১১ মডেলটির নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫,৭৫০ টাকা, যা পূর্বে ছিল ১৭,৭৫০ টাকা। ২৩.৮ ইঞ্চির আইপিএস প্যানেলের এই মনিটরটিতে রয়েছে ৭৫ হার্জ রিফ্রেশ রেট, এইচডিআর ও ফ্রিসিঙ্ক সাপোর্ট, বিল্ট-ইন স্পিকার এবং ইউএসবি ৩.০ সহ একাধিক আধুনিক পোর্ট সুবিধা। ৩ দিকে ফ্রেমলেস ডিজাইন, অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ড, পিভট ও হাইট অ্যাডজাস্টমেন্ট ফিচার এটিকে আরও ব্যবহারবান্ধব করে তুলেছে।

সিনেডি ডব্লিউডি২৭জিআই০৬ মডেলের হাই পারফরমেন্স গেমিং মনিটরটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৩২,৭৫০ টাকা যা পূর্বে ছিল ৩৩,৭৫০ টাকা। ২৭ ইঞ্চির কিউএইচডি আইপিএস ডিসপ্লে সমৃদ্ধ এই মনিটরটিতে রয়েছে ১৬৫ হার্জ (ডিপি) ও ১৪৪ হার্জ (এইচডিএমআই) রিফ্রেশ রেট, ১ এমএস রেসপন্স টাইম, এইচডিআর সাপোর্ট এবং এনটিএসসি ৯৩% ও অ্যাডব আরজিবি ৯৫% কালার গ্যামট। এতে আছে ২টি ২ ওয়াটের বিল্ট-ইন স্পিকার, ফ্লিকার ফ্রি ও লো ব্লু লাইট টেকনোলজি, তিন দিকে ফ্রেমলেস ডিজাইন এবং ব্যাকলাইটিং সুবিধা। কানেক্টিভিটির জন্য রয়েছে এইচডিএমআই ২.০ ও ডিপি ১.৪ পোর্ট, অডিও আউট এবং ভিইএসএ মাউন্ট সাপোর্ট। অত্যাধুনিক অ্যাডজাস্টেবল স্ট্যান্ডটি হাইট, টিল্ট, সুইভেল ও পিভট সাপোর্ট করে যা গেমার ও প্রফেশনাল ইউজারদের জন্য একে করে তোলে আদর্শ।

প্রতিটি মডেলের সঙ্গে থাকছে নির্ধারিত ওয়ারেন্টি সুবিধা ও দেশব্যাপী দ্রুততম আফটার-সেলস সার্ভিসের নিশ্চয়তা, যা গ্রাহকদের দিচ্ছে দীর্ঘমেয়াদী ও নির্ভরযোগ্য প্রযুক্তি অভিজ্ঞতা।


বিশ্বের সর্বাধুনিক আলট্রা-স্লিম ওয়্যারলেস ফোন টেকনো স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস এখন বাংলাদেশে

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০

টেকনো এমডব্লিউসি ২০২৫-এ অবিশ্বাস্য ৫.৭৫ মিলিমিটার পুরুত্বের স্পার্ক স্লিম প্রদর্শন করার পরপরই স্মার্টফোন খাতে আলট্রা-স্লিম ডিজাইনের প্রতি আগ্রহ নতুন মাইলফলক স্পর্শ করেছে। স্লিম ফোন নিয়ে আসার ক্ষেত্রে টেক-জায়ান্টদের প্রবল প্রতিদ্বন্দ্বীতার মধ্যেই টেকনো স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস লঞ্চ করা হয়েছে। প্রকৌশলে অনবদ্য ডিভাইসটি এখন বাণিজ্যিকভাবেও আনা হয়েছে; যেন ক্রেতারা আজ থেকেই এটি কেনার সুযোগ পান।

স্পার্ক ৪০ সিরিজের স্লোগান ‘স্লিম এভার, স্ট্রং ফরেভার’-এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস ডিভাইসটি ৬.৪৯ মিলিমিটারের স্লিম ডিজাইনে নিয়ে আসা হয়েছে, আলট্রা-স্লিম ডিজাইনের পাশাপাশি পাওয়ারের ক্ষেত্রেও কোনো ছাড় দেয়নি। এই ফোনে বর্তমানের সবচেয়ে পাওয়ারফুল ফোরজি চিপসেট হিসেবে এতে মিডিয়াটেক হেলিও জি২০০ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে পাশাপাশি রয়েছে ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ও ১৬ জিবি র‍্যাম (৮ জিবি + ৮ জিবি এক্সটেনডেড)।

ডিভাইসটির ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা আরও অনবদ্য; ১৪৪ হার্জ রিফ্রেশ রেট সহ ৬.৭৮ ইঞ্চির ১.৫কে থ্রিডি কার্ভড অ্যামোলেড ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে এই ফোনে। পাওয়ারফুল প্রসেসর ও দুর্দান্ত ডিসপ্লের কম্বিনেশন মাল্টিটাস্কিং, স্ক্রলিং বা গেমিং সবক্ষেত্রেই এই সেগমেন্টের সেরা অভিজ্ঞতা দিবে।

স্লিম মানেই ভঙ্গুর নয়, প্রমান করতে ফোনটির সুরক্ষায় রয়েছে কর্নিং গরিলা গ্লাস ৭আই, আইপি৬৪ ডাস্ট অ্যান্ড ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স ও ২-মিটার ড্রপ প্রোটেকশনের মতো প্রিমিয়াম ফিচার।

স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস ফোনটি স্লিম হলেও এতে রয়েছে শক্তিশালী ৫২০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারির সাথে ৩০ ওয়াট ম্যাগনেটিক ওয়্যারলেস চার্জিং সাপোর্ট এমন সমন্বয় এর আগে এতো পাতলা চ্যাসিসে সম্ভব হয়নি। একইসাথে, ৪৫ ওয়াট ফাস্ট ওয়্যারড চার্জিং তো থাকছেই।

ফটোগ্রাফি-প্রেমীদের জন্য ৫০ মেগাপিক্সেল এআই-সক্ষম মেইন ক্যামেরা ও ১৩ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা নিয়ে আসা হয়েছে। এছাড়াও, মিড-রেঞ্জ সেগমেন্টে প্রফেশনাল মানের ফটোগ্রাফি নিশ্চিত করতে এতে এআই ফ্ল্যাশস্ন্যাপ, এআই ইরেজার, এআইজিসি পোর্ট্রেইট, এআই শার্পনেসের মতো ফিচার। ক্যামেরা এআই এর পাশাপাশি এই ফোনে রয়েছে প্রডাক্টিভ এআই ফিচার যেমন ইমেজ-টু-ডকুমেন্ট, ইমেজ-টু-এক্সেল, ইমেজ প্রাইভেসি ব্লারিং, এআই রাইটিং, এআই ট্রান্সলেট, এআই সার্কেল সার্চ সহ আরও অনেক ফিচার।

নতুনত্ব কেবল হার্ডওয়্যারেই সীমাবদ্ধ নয়; এতে টেকনো ফ্রি লিঙ্ক নামে একটি রেকর্ডিং ফিচারও যুক্ত রয়েছে, যা নেটওয়ার্ক সংযোগ ছাড়াই কল ও টেক্সট করার সুবিধা দেয়। ব্যবহারকারীদের কানেক্টিভিটির সমস্যা সমাধান করবে এই ফিচার। প্রতিদিনের স্মার্টফোন অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করতে এতে মাল্টিফাংশনাল এনএফসি ও আউটডোর বুস্টার ফিচার ব্যবহার করা হয়েছে। সিকিউরিটি সেকশনে আন্ডার-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও ফেস আনলক সুবিধা।

টেকনো স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস এখন বাংলাদেশে মাত্র ২৪,৯৯৯ টাকায় (ভ্যাট প্রযোজ্য) পাওয়া যাচ্ছে। সর্বাধুনিক আলট্রা-স্লিম ফোন প্রযুক্তিকে ফ্ল্যাগশিপের বিকল্প হিসেবে ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দিতেই এই দাম এতো সাশ্রয়ী রাখা হয়েছে। ডিভাইসটি এখন বাংলাদেশের সকল টেকনো ব্র্যান্ড আউটলেটে পাওয়া যাচ্ছে।

আলট্রা-স্লিম ফোনের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসছে। টেকনো প্রমাণ করেছে যে, উদ্ভাবনী ডিজাইন ও প্রিমিয়াম ফিচারগুলো সাশ্রয়ী দামেই ক্রেতাদের কাছে পৌঁছে দেয়া সম্ভব। স্পার্ক ৪০ প্রো প্লাস তাই কেবল প্রযুক্তিগত অর্জন নয়; বরং একইসাথে, এটি একটি বাস্তবমুখী উদ্ভাবন, যা সর্বাধুনিক আলট্রা-স্লিম ফোন প্রযুক্তিকে ক্রেতাদের নাগালে পৌঁছে দেয়। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: www.facebook.com/TECNOMobileBangladesh


সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড এবং বুয়েট-এর মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

গবেষণা ও উন্নয়ন প্রকল্প, জ্ঞান বিনিময় ও কর্মশালা, ইন্টার্নশিপ প্রোগ্রাম, চাকরির বিজ্ঞপ্তি ও রেফারেল এবং চাকরি মেলা আয়োজন ও অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে।

১২ জুলাই ২০২৫ তারিখে বুয়েটের উপাচার্যের দপ্তরে এই চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বুয়েটের মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ বি এম বদরুজ্জামান, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ হাসিব চৌধুরী, এবং রিসার্চ এন্ড ইনভেশন সেন্টার ফর সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং- বুয়েট -এর পরিচালক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরিফুল ইসলাম।

সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড-এর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এম এইচ এম ফাইরোজ, মানব সম্পদ পরিচালক সৈয়দ জাহিদুল ইসলাম এবং ফ্যাক্টরি ডিরেক্টর হাকান অলতিনিসিক। এছাড়াও দুই প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এই সমঝোতা স্মারক শিল্প ও একাডেমিয়ার মধ্যে একটি কার্যকর অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এর মাধ্যমে গবেষণা ও উন্নয়ন (R&D) খাতে যৌথ উদ্যোগ এবং উদ্ভাবনী প্রকল্পে সহযোগিতার নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে। পাশাপাশি, এটি বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পেশাজীবীদের দক্ষতা ও জ্ঞানের উন্নয়নে সহায়ক হবে।


এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বছরের অন্যতম সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড হিসেবে এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেল বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।

শনিবার (১২ জুলাই) রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে আয়োজিত ‘এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অনুষ্ঠানে ‘ইন্ডাস্ট্রি, ইনোভেশন ও ইনফ্রাসট্রাকচার’ ক্যাটেগরিতে দেশের প্রথম অ্যান্টি-পল্যুশন পেইন্ট বার্জার ইকো কোটকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম ও সাসটেইনেবল ব্র্যান্ড ইনিশিয়েটিভ আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং করপোরেট ও ডেভেলপমেন্ট সেক্টরের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেডের পক্ষ থেকে পুরস্কার গ্রহণ করেন কোম্পানিটির চিফ রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অফিসার এ.এস.এম ওবায়দুল্লাহ মাহমুদ। এছাড়াও হেড অব ব্র্যান্ডস এমডি রাশেদুল হাসানসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


গৃহিণীদের জন্য  ব্র্যাক ব্যাংকের এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ব্র্যাক ব্যাংক গৃহিণীদের জন্য দেশের প্রথম এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট ‘তারা হোমমেকার্স’ চালু করেছে। এই অ্যাকাউন্টে আয়ের প্রমাণপত্র ছাড়াই শুধুমাত্র সেলফ-ডিক্লারেশনের ভিত্তিতে অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে।

এতে নেই ডেবিট কার্ড ফি, গ্রোসারিতে মিলবে ক্যাশব্যাক, এবং যেকোনো ব্যালেন্সে মিলবে ইন্টারেস্ট।

নিম্ন থেকে মধ্যম আয়ের পরিবারের কথা বিবেচনা করে এই প্রোডাক্টটি ডিজাইন করা হয়েছে, যাতে অনেক বেশিসংখ্যক নারীদের কাছে ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দেওয়া যায়। অ্যাকাউন্ট খোলার যোগ্যতা হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে মাসিক পারিবারিক আয় ২ লাখ টাকার কম, প্রারম্ভিক জমা অনূর্ধ্ব ৫ লাখ টাকা এবং ছয় মাসে মোট জমা ১২ লাখ টাকার বেশি হতে পারবে না।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মাহীয়ুল ইসলাম জানান, গৃহিণীদের জন্য এক্সক্লুসিভ সেভিংস অ্যাকাউন্ট চালু করতে পেরে তারা গর্বিত। এই অ্যাকাউন্ট গৃহিণীদের ব্যাংকিং প্রয়োজন পূরণের পাশাপাশি নানা সুবিধা দেবে। এটি তাদের অমূল্যায়িত শ্রমের স্বীকৃতি এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি বড় পদক্ষেপ। ‘তারা’ সেবার মাধ্যমে এমন নারীদের কাছে আর্থিক সেবা পৌঁছানো সম্ভব হচ্ছে, যারা এতদিন ব্যাংকিং ব্যবস্থার বাইরে ছিলেন।

ব্যাংকটি ২,৫০০-এর বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ দিয়েছে অ্যাকাউন্ট খোলা ও গ্রাহকসেবা নিয়ে। এই উদ্যোগ গৃহিণীদের আনুষ্ঠানিক আর্থিক সেবায় যুক্ত করার মাধ্যমে নারী আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে এগিয়ে নিচ্ছে।


banner close