রোববার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
৩০ ভাদ্র ১৪৩২

প্রাইম ব্যাংকের ২৯তম এজিএম অনুষ্ঠিত

প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ৪ জুন, ২০২৪ ১৩:১৬

প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হয়। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত সভায় ৩১২ জন নিবন্ধিত শেয়ারহোল্ডারসহ স্টক এক্সচেঞ্জ ও অডিটরদের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। লাইভ ট্রান্সমিশনকৃত ওই সভায় ২০২৩ সালে সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য ১৭.৫ শতাংশ হারে নগদ লভ্যাংশ, আর্থিক বিবরণী, ডিরেক্টরস ও নিরীক্ষা প্রতিবেদন, অবসরগ্রহণকারী পরিচালকদের পুনর্নির্বাচন, স্বতন্ত্র পরিচালকদের নিয়োগ-পুনঃনিয়োগ এবং স্ট্যাটুইটরি ও কমপ্লায়েন্স অডিটরের পুনঃনিয়োগসহ ছয়টি সাধারণ এজেন্ডা শেয়ারহোল্ডাররা অনুমোদন করেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান তানজিল চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও কোম্পানি সেক্রেটারির মডারেশনে অনুষ্ঠিত সভায় ব্যাংকের বিভিন্ন কমিটির সভাপতিরাসহ পর্ষদের অন্য সদস্যরা, চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার, চিফ ফিনান্সিয়াল অফিসারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তরা অংশগ্রহণ করেন। সভায় ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছাড়া, অডিট কমিটির চেয়ারম্যান আনোয়ার উদ্দিন চৌধুরী এফসিএ, ও চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার হাসান ও রশীদ শেয়ারহোল্ডারদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি প্রতিষ্ঠানটির ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন করেছে। গত বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫) রাজধানীর একটি অভিজাত হোটেলে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান জনাব বাহারুল আলম বিপিএম। বক্তব্যে বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক ও কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি’র চেয়ারম্যান জনাব বাহারুল আলম, বিপিএম বলেন: “প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি মানুষের ব্যাংক হিসেবে সেবা দিয়ে আসছে। ট্রাস্ট, সিকিউরিটি অ্যান্ড প্রোগ্রেস -এই মূলনীতির আলোকে আমরা দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”


ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ, সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দ, বিশিষ্ট অতিথিবর্গ অনুষ্ঠানে যোগ দেন। পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর ব্যাংকের সাম্প্রতিক উদ্ভাবন ও অর্জন তুলে ধরে একাধিক অডিও-ভিজ্যুয়াল প্রেজেন্টেশন, মোশন গ্রাফিক্স ও বিশেষ প্রদর্শনী উপস্থাপিত হয়।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) জনাব কিমিয়া সাআদত তাঁর মূল বক্তব্যে ব্যাংকের ভিশন, মিশন ও ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ তুলে ধরেন। তিনি উল্লেখ করেন যে, কমিউনিটি ব্যাংক দেশের এসএমই ও স্টার্টআপ খাতের বিকাশে বিশেষ গুরুত্ব দিচ্ছে। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ব্যাংক সম্প্রতি চালু করেছে “এসএমই ৩৬০”, একটি পূর্ণাঙ্গ ব্যবসায়িক সমাধান, এবং প্রতিষ্ঠা করেছে দেশের প্রথম ব্যাংক-নেতৃত্বাধীন স্টার্টআপ অ্যাক্সিলারেটর “স্টার্টআপ নেস্ট”। এছাড়াও স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক অংশীদারদের সহায়তায় ব্যাংক চালু করেছে এআই-চালিত স্মল ক্রেডিট স্কোরিং মডেল এবং গ্রাহক সেবায় নতুন সুবিধা হিসেবে কিউআর-ভিত্তিক নগদ উত্তোলন ও কমিউনিটি অ্যাক্সেস নামের ওয়েব-ভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ, যার মধ্যে ছিলেন: জনাব এস. এম. সাজ্জাত আলী, এনডিসি, কমিশনার, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ; জনাব এ কে এম শহিদুর রহমান, বিপিএম, পিপিএম, এনডিসি, মহাপরিচালক, র‌্যাব; জনাব মো. গোলাম রসুল, অ্যাডিশনাল আইজি, স্পেশাল ব্রাঞ্চ, বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব কাজী মো. ফজলুল করিম, বিপিএম (সেবা), ডিআইজি (অ্যাডমিন), পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বাংলাদেশ পুলিশ; জনাব আহম্মদ মুঈদ, বিপিএম (সেবা), অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ কল্যাণ ট্রাস্ট, বাংলাদেশ পুলিশ এবং জনাব কামরুল হাসান তালুকদার, ইন্সপেক্টর, বাংলাদেশ পুলিশ ও সভাপতি, বাংলাদেশ পুলিশ অ্যাসোসিয়েশন।

আর্থিক অন্তর্ভুক্তির অঙ্গীকারের অংশ হিসেবে নারী উদ্যোক্তা ও ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের মাঝে বিশেষ রিফাইন্যান্সিং চেক বিতরণ করা হয়। এছাড়া প্রিয়শপ এবং ইনজেনি সিঙ্গাপুর -এর সহযোগিতায় তৈরি এআই-চালিত ক্রেডিট স্কোরিং মডেলের আওতায় প্রথম চেকটি আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। এ সময় বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের এসএমই এবং স্পেশাল প্রোগ্রাম বিভাগের পরিচালক জনাব নওশাদ মোস্তফা।

অনুষ্ঠানের শেষাংশে কেক কাটা ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনার আয়োজন করা হয়। জাঁকজমকপূর্ণ গালা ডিনার ও সঙ্গীতানুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ৬ বছরের প্রবৃদ্ধি, উদ্ভাবন এবং সেবার উৎকর্ষতা উদযাপন শেষ হয়।


কমনওয়েলথ ছাত্র সংসদের ভিপি বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির রিফাদ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

কমনওয়েলথ স্টুডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন (সিএসএ)-এর ভাইস প্রেসিডেন্ট (ডেমোক্রেসি অ্যান্ড পার্টিসিপেশন) পদে নির্বাচিত হয়েছেন প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শেখ রিফাদ মাহমুদ। ভোটে ভারত, ঘানা, নাইজেরিয়া ও কেনিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বীদের হারিয়ে জয়ী হয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের জন্য গর্ব বয়ে আনা রিফাদ প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় সেমিস্টারের শিক্ষার্থী।

গত ১১ ও ১২ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬টি দেশের ন্যাশনাল স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশনের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন। নির্বাচনে ১০টি নেতৃত্বস্থানীয় পদে ভোটগ্রহণ হয়। যেখানে প্রতিটি দেশের একজন প্রতিনিধি ভোট দেন। বাংলাদেশসহ কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬টি দেশের প্রায় ১৪০ কোটি শিক্ষার্থীর প্রতিনিধিত্ব করার দায়িত্ব এখন রিফাদের কাঁধে। এই জয় কেবল রিফাদ নয়; বাংলাদেশের তরুণ সমাজের অনন্য অর্জন।

কমনওয়েলভুক্ত দেশগুলোর তরুণদের অনলাইন প্ল্যাটফর্ম yourcommonwealth.org-এ রিফাদ সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‌‘রিফাদ বাংলাদেশের একজন তরুণ নেতা, সামাজ পরিবর্তনের কর্মী, আন্তর্জাতিক অ্যাডভোকেট। ব্যক্তিগত সংগ্রাম থেকে বৈশ্বিক প্রভাব পর্যন্ত উঠে আসার এই যাত্রায় দৃঢ়তা, সহমর্মিতা এবং লক্ষ্যভিত্তিক নেতৃত্বের অনন্য উদাহরণ।’

বর্তমানে সিএসেএর-এর শিক্ষা সম্পর্ক কর্মকর্তা এবং জাতিসংঘে বাংলাদেশ শাখার যুব পরামর্শক দলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। শিগগিরই নতুন নেতৃত্ব বুঝে নেবেন। রিফাদ নিজের লক্ষ্য সম্পর্কে বলেছেন, ‌‘সব শিক্ষার্থী সমান সুযোগ পায় না। অনেককেই নানা চ্যালেঞ্জ পেরিয়ে আসতে হয়। এর মধ্যে আর্থিক সংকট বড় চ্যালেঞ্জে। যার কারণে বিশ্বে অসংখ্য শিক্ষার্থী পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হিমশিম খায়। এদের পাশে দাঁড়ানো বাকি শিক্ষার্থীদেরও দায়িত্ব। আমি এমন একটা কর্মসূচি নিতে চাই, যেখানে শিক্ষার্থীরা পকেট মানি ও টিফিনের টাকা সঞ্চয় করবে। সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা থাকলে এখান থেকে এমন একটা তহবিল তৈরি করা যাবে, যেটি আর্থিক সংকটে থাকা শিক্ষার্থীর কাজে আসবে। অর্থের অভাবে কেউ যেন লেখাপড়ায় পিছিয়ে না যায়।’

লন্ডনে অবস্থিত ব্রিটিশ কমনওয়েলথ সেক্রেটারিয়েটের অধীন শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ আন্তর্জাতিক সংস্থা সিএসএ। রিফাদ দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক মঞ্চে বাংলাদেশের তরুণদের প্রতিনিধিত্ব করছেন। আলাদা করে নজর কেড়েছেন। ইউরোপীয় ইউনিয়নের যুব প্যানেলে ‌‘ইইউ ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট ফান্ড’ পর্যবেক্ষণেও কাজ করছেন। এর আগে গ্লোবাল স্টুডেন্ট ফোরামের উপদেষ্টা পর্ষদে এবং ওয়ার্ল্ড ফুড ফোরাম-এর যুব পর্যবেক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

২০২১ সালে রিফাদ আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কারে জন্য মনোনীত হন। একই বছর গ্লোবাল ইয়ুথ লিডার সম্মাননা অর্জন করেন।


ব্র্যাক ব্যাংক প্রিমিয়াম ব্যাংকিং গ্রাহকরা আলফা ক্যাটারিং-এ পাবেন বিশেষ সুবিধা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

প্রিমিয়াম ব্যাংকিং গ্রাহকদের বিশেষ সুবিধা দিতে দেশের স্বনামধন্য ক্যাটারিং সার্ভিস প্রোভাইডার আলফা ক্যাটারিং-এর সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
এই চুক্তির আওতায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রিমিয়াম ব্যাংকিং গ্রাহকরা আলফা ক্যাটারিংয়ে মোট বিলের ওপর ১০% ছাড় উপভোগ করবেন। এই উদ্যোগ গ্রাহকদের বিশেষ সেবা ও সুবিধা দেওয়ার ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠান এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। এ সময় ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির হেড অব তারা, আগামী অ্যান্ড প্রিমিয়াম ব্যাংকিং সেগমেন্টস মেহরুবা রেজা, হেড অব প্রিমিয়াম ব্যাংকিং প্রপোজিশন আরমীন আহমেদ এবং প্রিমিয়াম ব্যাংকিংয়ের সিনিয়র ম্যানেজার এহসান সামাদ।
আলফা ক্যাটারিংয়ের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফয়জাল হাফিজ উল্লাশ এবং বিক্রয় ও পরিচালনা ব্যবস্থাপক মাহমুদুল ইসলাম রিয়ন।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ১৯১টি শাখা, ১০০টি উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।


শান্তিনগরে মিঃ ডি আই ওয়াই এর পঞ্চম স্টোর উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

গ্রাহক‌দের কাছ থে‌কে ব‌্যাপক সাড়া পাওয়ার পর, মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় হোম ইমপ্রুভমেন্ট ব্র্যান্ড মিঃ ডি আই ওয়াই আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলা‌দে‌শে তাদের পঞ্চম স্টোর উদ্বোধন করেছে। নতুন স্টোরটির অবস্থান ঢাকার শা‌ন্তিগ‌রের ১৬৯/১ কনকর্ড গ্র্যান্ড এ ।
১১ ‌সে‌প্টেম্বর বৃহস্প‌তিবার এক জাঁকজমকপূর্ণ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে পঞ্চম স্টোর‌টি চালু করা হয়।
স্টোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মিঃ ডি আই ওয়াই বাংলাদেশ-এর শীর্ষ কর্মকর্তারা, যারা ফিতা কেটে স্টোরটি গ্রাহক‌দের জন‌্য চালু ক‌রেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠা‌নে উপস্থিত ছিলেন, সৈয়দ নূর আনোয়ার হেড অব অপারেশনস, মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ ফাইন্যান্স ম্যানেজার, মো. উমার ফারুক হোসেন ওয়্যারহাউস ম্যানেজার, মোঃ হারিস বিন জামালউদ্দিন, এরিয়া ম্যানেজার, মো. মাসুদুর রহমান ইমপোর্ট ম্যানেজার মোহাম্মদ শাহিন মোল্লা এইচ আর ম্যানেজার, মোহাম্মদ নাজির হোসেন, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার , রাহাত নবি মার্কেটিং ম্যানেজার ।
এসময় তারা ফিতা কেটে মিঃ ডি আই ওয়াই -এর সম্প্রসারণ ও ক্রেতাদের আরও ভালো সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন।
অনুষ্ঠা‌নে জানা‌নো হয়, MR.DIY “গুণগত মান, সাশ্রয়ী দাম এবং নানান বৈচিত্র্যের সমাহার, এক ছাদের নিচে আপনার সকল চাহিদা পূরণের নির্ভরযোগ্য ঠিকানা।”
মিঃ ডি আই ওয়াই তাদের "Always Low Prices" নীতির প্রতি অটল থেকে গুণগতমান বজায় রেখে কম দামে পণ্য সরবরাহ করছে।
শান্তিনগরে চালু হ‌ওয়া নতুন স্টো‌রে ১০,০০০+ পণ্য রয়েছে, যা ১০টি প্রধান ক্যাটাগরিতে বিভক্ত: গৃহস্থালী পণ্য, হার্ডওয়্যার সরঞ্জাম, ইলেকট্রনিক আইটেম, গাড়ির এক্সেসরিজ, ফার্নিশিং সামগ্রী, স্টেশনারি ও খেলাধুলার সরঞ্জাম, খেলনা ও উপহারসামগ্রী, কম্পিউটার ও মোবাইল এক্সেসরিজ, জুয়েলারি ও কসমেটিকস
প্রত্যেক পরিবারের সদস্যদের জন্য কিছু না কিছু থাকছে, যা একটি পরিপূর্ণ শপিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করবে।

গ্র্যান্ড ওপেনিং উপলক্ষে, ১১ - ১৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে বিশেষ অফার ও উপহার ক্যাম্পেইন! ক্রেতারা ১,০০০ টাকা বা তার বেশি কেনাকাটা পাচ্ছেন মিঃ ডি আই ওয়াই এর ছাতা ফ্রি।
এ ছাড়া উদ্বোধনের আনন্দ আরও বাড়িয়ে তুলতে মিঃ ডি আই ওয়াই TOP FAN ক্যাম্পাইনে অংশ নিয়ে জিতে নিতে পারবেন বিশেষ পুরস্কার!

বাংলাদেশে মিঃ ডি আই ওয়াই -এর সম্প্রসারণ ও প্রতিশ্রুতি
২০০৫ সালে মালয়েশিয়ায় প্রথম স্টোর চালুর পর, মিঃ ডি আই ওয়াই এখন ৫০০০ + স্টোর পরিচালনা করছে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই, কম্বোডিয়া, ভারত, তুরস্ক, স্পেন, ভিয়েতনাম, পোল্যান্ডে ও সাউথ আফ্রিকা।
বাংলাদেশে ২০২৪ সালের এপ্রিলে উত্তরার পলওয়েল কার্নেশন শপিং সেন্টার ও যমুনা ফিউচার পার্ক-এ প্রথম দুটি স্টোর চালু করা হয়, যার পর মিরপুর শাখা সংযুক্ত হয়। এরপর এবছ‌রের মা‌র্চে ধানমন্ডিতে চতুর্থ স্টোর উদ্বোধন করা হয়।
শা‌ন্তিনগ‌রে পঞ্চম স্টোর উদ্বোধনের মাধ্যমে, মিঃ ডি আই ওয়াই বাংলাদেশের গ্রাহকদের আরও কাছে পৌঁছানোর যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।


শুরু হলো রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের উদ্যোগে শুরু হয়েছে চার দিনব্যাপী রূপায়ণ-বসুন্ধরা প্রপার্টি ফেয়ার-২০২৫। এটি চলবে ১৪ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ব্লক-ই-তে রূপায়ণ লেক ক্যাসেল কন্ডোমিনিয়ামে এই মেলার উদ্বোধন করেন রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান দেওয়ান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন রূপায়ণ গ্রুপের মার্কেটিং ডিরেক্টর অমিত চক্রবর্ত্তী, চিফ বিজনেস অফিসার রেজাউল হক লিমন, রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং শরীফুল ইসলাম তারেক প্রমুখ।
রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান দেওয়ান জানান, দেশের বিভিন্ন প্রাইম লোকেশনে আধুনিক সুবিধাসংবলিত আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবন নির্মাণ করছে রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেড, যা এরই মধ্যে রুচিশীল গ্রাহকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া জাগিয়েছে। এসব আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্প গ্রাহকদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতেই চার দিনের প্রপার্টি ফেয়ারের আয়োজন করা হয়েছে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার মধ্যে বহুল প্রশংসিত রূপায়ণ লেক ক্যাসেল কন্ডোমিনিয়ামে।
রূপায়ণ গ্রুপের মার্কেটিং ডিরেক্টর অমিত চক্রবর্ত্তী বলেন, ‘রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেড ২৭ বছরের পথচলায় গতানুগতিক আবাসনের বাইরে গিয়ে প্রিমিয়াম গেইটেড কমিউনিটি, টাউনশিপ, কন্ডোমিনিয়াম এবং আইকনিক কমার্শিয়াল প্রকল্প নির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে, যা গ্রাহকের স্বপ্নপূরণে ভূমিকা রাখবে। বসুন্ধরায় রূপায়ণের রেডি ও অনগোয়িং বিভিন্ন আবাসিক ও বাণিজ্যিক প্রকল্পে স্পট বুকিংয়ের ক্ষেত্রে নানা অফার চলমান আছে এই মেলায়।’


সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি-র কর্মকর্তা-কর্মচারীদের কৃতি সন্তানদের এসএসসি ও ও-লেভেলে অসাধারণ সাফল্যের জন্য সম্মাননা প্রদান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি. তাদের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ৫৩ জন মেধাবী সন্তানকে সম্মাননা প্রদান করেছে, যারা ২০২৫ সালে অনুষ্ঠিত এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ অথবা ও-লেভেল পরীক্ষায় ছয়টি ‘এ’ গ্রেড অর্জন করে উজ্জ্বল কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে।

এই কৃতিত্বপূর্ণ সাফল্য উদযাপন উপলক্ষ্যে ব্যাংকের পক্ষ থেকে এক বিশেষ পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। উৎসবমুখর পরিবেশে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে কৃতি শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট, সনদপত্র এবং উপহারসামগ্রী তুলে দেন ব্যাংকের সম্মানিত চেয়ারম্যান এম. এ. কাশেম। এই সম্মাননা শুধু শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত অর্জনকেই স্বীকৃতি দেয়নি, বরং তাদের পরিবার ও অভিভাবকদের অবদানকেও যথাযথভাবে সম্মান জানিয়েছে।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি.-এর সম্মানিত চেয়ারম্যান এম. এ. কাশেম। তিনি নিজ হাতে কৃতি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সনদপত্র বিতরণ করেন এবং শিক্ষার্থীদের কঠোর পরিশ্রম ও তাদের পরিবার-পরিজনের অনন্য সহযোগিতার প্রশংসা করেন। তাঁর মূল্যবান বক্তব্যে তিনি বলেন, "আজকের এই কৃতি শিক্ষার্থীরাই আগামী দিনের নেতৃত্ব দিবে। তাদের এই সাফল্য শুধু ব্যক্তিগত অর্জন নয়—এটি পরিবার, সমাজ ও প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত প্রচেষ্টার প্রতিফলন। সাউথইস্ট ব্যাংক সব সময় প্রতিভা ও সাফল্যকে সম্মান জানাতে গর্ববোধ করে।"

ব্যাংকের সকল স্তরের নির্বাহীগণ ও কর্মকর্তাবৃন্দ এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাদের মতে, সাউথইস্ট ব্যাংকের ইতিহাসে এই প্রথম এমন আয়োজন অনুষ্ঠিত হলো। এই সম্মাননা কেবল শিক্ষার্থীদের নয়, তাদের অভিভাবকদের জন্যও একটি অসামান্য প্রাপ্তি, যা ভবিষ্যতে আরও ভালো কিছু করার অনুপ্রেরণা জোগাবে।

বর্তমান চেয়ারম্যান দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই কর্মীবান্ধব নানা উদ্যোগ বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ সংস্কৃতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন এনেছেন। কর্মীদের জন্য ইন্সুরেন্স সুবিধা চালু করা থেকে শুরু করে এই কৃতি সন্তান সংবর্ধনার মতো ব্যতিক্রমী পদক্ষেপ ব্যাংকের মানবিক ও দায়িত্বশীল ভাবমূর্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।

এই সম্মাননা অনুষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি.-এর কর্মীদের ও তাদের পরিবারের সার্বিক কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকার প্রতিফলন, যা শিক্ষা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি ব্যাংকটির দীর্ঘমেয়াদী অঙ্গীকারকে পুনরায় দৃঢ়ভাবে তুলে ধরে।

অনুষ্ঠানটি শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সফলতা কামনার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।


জ্বালানি খাতে নারীদের শক্তিশালী স্টেকহোল্ডার/অংশীজন হিসেবে বিবেচনার আহ্বান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন (এমজেএফ)-এর উইমেনস এমপাওয়ারমেন্ট অ্যান্ড এনার্জি (উই) প্রকল্পের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) উইমেন অ্যান্ড এনার্জি কার্নিভাল ২০২৫ আয়োজন করা হয়।
দিনব্যাপী অনুষ্ঠানে উদ্ভাবক, উন্নয়ন সহযোগী, নীতি প্রভাবক, যুবনেতা ও তৃণমূল নারীরা এক স্থানে একত্রিত হয়ে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে নারীর নেতৃত্ব ও অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা করেন। একই সাথে নারীদের স্বীকৃতিও জানানো হয়।
বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানি রূপান্তরকে কীভাবে আরও অন্তর্ভুক্তিমূলক, টেকসই ও জেন্ডার-সংবেদনশীল করা যায় সে বিষয়ে আলোচনার সাথে সাথে প্রদর্শনী, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, নারীদের জীবনের গল্প বলা হয় ঢাকার আগারগাঁওয়ে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এমজেএফ-এর পরিচালক - রাইটস অ্যান্ড গভর্ন্যান্স প্রোগ্রাম বনশ্রী মিত্র নিয়োগী বলেন, অন্তর্ভুক্তিমূলক জ্বালানিতে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত হচ্ছে কিনা তা দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ক্ষেত্রে ন্যায্যতা প্রয়োজন।
পাহাড়ি এলাকার উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, দেশের সব জায়গায় এখনো বিদ্যুৎ পৌঁছেনি। নবায়নযোগ্য জ্বালানি না থাকায় নারীদের কাজে অনেক সময় নষ্ট হয়, তাই নবায়নযোগ্য জ্বালানির দিকে অগ্রসর হলেই টেকসই উন্নয়ন সম্ভব।

এমজেএফ-এর নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম উদ্বোধনী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন। তিনি বলেন, উইমেন অ্যান্ড এনার্জি কার্নিভাল নারীর কণ্ঠস্বরকে আরও জোরালো করার এবং বাংলাদেশকে টেকসই ও সবুজ রূপান্তরের কেন্দ্রে নারীকে স্থান দেওয়ার প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। ধীরে ধীরে সব জীবাশ্ম জ্বালানি-ভিত্তিক জ্বালানি উৎস শেষ হয়ে যাবে। নবায়নযোগ্য জ্বালানি ছাড়া আমি অন্য কোনো বিকল্প উৎস দেখতে পাচ্ছি না। এছাড়াও তিনি, নারীর অদৃশ্য শ্রমের স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টিকে গুরুত্বের সাথে তুলে ধরেন।

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সুইডেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি (পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন) এবং উন্নয়ন সহযোগিতা বিষয়ক উপ-প্রধান নায়োকা মার্টিনেজ-ব্যাকস্ট্রম। তিনি জলবায়ু ও জ্বালানি বিষয়ক নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে নারীর সমান অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের কারণে এখনই নবায়নযোগ্য জ্বালানি নিয়ে আন্তরিকভাবে ভাবার সময়।

টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (স্রেডা) উপসচিব মোঃ মাহবুবুর রহমান বলেন, আমরা যদি জলবায়ু নিয়ে কথা বলি, তাহলে সেখানে নারীর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গ্রিন ফাইন্যান্সের মতো ক্ষেত্রে নারীর অবদান অনেক সময় পুরুষদের থেকেও বেশি। তিনি নারীদের স্টেকহোল্ডার (অংশীজন) হিসেবে গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) গবেষণা পরিচালক ড. খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম বলেন, বর্তমানে বিদ্যুৎ এক জায়গায় উৎপাদন হয়ে অন্যত্র সরবরাহ হয় - এটিকে কেন্দ্রীয় উৎপাদন বলা হয়। কিন্তু ভবিষ্যতে পরিস্থিতি বদলাবে, বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবে। রক্ষণাবেক্ষণের জায়গায় নারীদের ভূমিকা হবে অনস্বীকার্য। তিনি জাস্ট ট্রানজিশন বাস্তবায়নে নবায়নযোগ্য জ্বালানি নীতি কাঠামোয় জেন্ডার দৃষ্টিভঙ্গি অন্তর্ভুক্তির প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন।

ধরিত্রী রক্ষায় আমরা (ধরা) সংগঠনের সদস্য সচিব ও ওয়াটারকিপার্স বাংলাদেশের সমন্বয়ক শরীফ জামিল বলেন, সামাজিক আন্দোলনকে শুধু প্রজেক্ট আকারে দেখলে হবে না। নারীর অংশগ্রহণ বাড়াতে হবে। আমরা নারীদের স্টেকহোল্ডারই (অংশীজনই) মনে করি না। শুধু জনপ্রতিনিধিদের নিয়েই নয়, কাজটি সবাইকে নিয়ে করতে হবে।

বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ডেলিগেশনের প্রোগ্রাম ম্যানেজার (পরিবেশ ও জ্বালানি) তানজিনা দিলশাদ বলেন, নেতৃত্বের জায়গায় নারীর অংশগ্রহণ এখনো কম। তবে নবায়নযোগ্য জ্বালানির ক্ষেত্রে নারীর অংশগ্রহণ বেশি, যা একটি ইতিবাচক দিক।
তিনি জ্বালানি রূপান্তরে নারী যেন পিছিয়ে না পড়ে তা নিশ্চিত করতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন।

উইমেন অ্যান্ড এনার্জি কার্নিভাল ২০২৫ - মনে করিয়ে দেয় নারীর ক্ষমতায়ন কেবল অধিকার নয়, বরং উদ্ভাবন, স্থিতিস্থাপকতা ও অগ্রগতির শক্তিশালী চালিকাশক্তি। কার্নিভালটি বাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি ভবিষ্যতের পথে এক মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা। নাবায়নযোগ্য জ্বালানিতে নারীর অংশগ্রহণ বিষয়ে আরও দুইটি প্যানেল আলোচনা, উদ্ভাবনের স্বীকৃতি ও সাংস্কৃতিক পরিবেশনার মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।


বর্ষপূর্তি উপলক্ষে রিভোর ‘মেগা ক্যাশব্যাক’ অফার

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দেশের বাজারে নিজেদের যাত্রার এক বছর পূর্ণ করেছে শীর্ষস্থানীয় ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল ব্র্যান্ড রিভো বাংলাদেশ। এই বিশেষ উপলক্ষে প্রতিষ্ঠানটি ক্রেতাদের জন্য চালু করেছে ‘মেগা ক্যাশব্যাক” ক্যাম্পেইন। এ ক্যাম্পেইনে ক্রেতারা রিভোর সব মডেলের মোটরসাইকেলে উপভোগ করবেন নগদ ছাড়।
মডেল অনুযায়ী ক্রেতারা ৩ হাজার টাকা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক অফার সুবিধা নিতে পারবেন । ফলে, ক্রেতারা রিভোর এন্ট্রি-লেভেল থেকে শুরু করে প্রিমিয়াম রেঞ্জের বাইক, সব মডেলেই পাচ্ছেন সাশ্রয়ের সুযোগ।
এই ক্যাম্পেইনের আওতায় রিভোর এ১২-এস ও সি৩২-ওয়াই মডেলের মোটরসাইকেল ক্রয়ে থাকছে ৩ হাজার টাকার ক্যাশব্যাক। আরও উন্নত ফিচার সমৃদ্ধ এ১০ ও এ১১ মডেলে থাকছে ৫ হাজার টাকার ছাড়। এছাড়াও, রিভোর ফ্ল্যাগশিপ মডেল ই৫২ -তে থাকছে সর্বোচ্চ ১২ হাজার টাকার ক্যাশব্যাক অফার, যা অত্যাধুনিক প্রযুক্তির পাশাপাশি দিচ্ছে উল্লেখযোগ্য সাশ্রয়ের সুযোগ।
এ নিয়ে রিভো বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ভেন নি বলেন, “বাংলাদেশে রিভোর প্রথম বর্ষপূর্তি উদযাপনে আমাদের সম্মানিত ক্রেতাদের জন্য বিশেষ এ ক্যাম্পেইন চালু করা করা হয়েছে। পরিবেশবান্ধব ও ভবিষ্যত প্রযুক্তি-কেন্দ্রিক একটি ব্র্যান্ড হিসেবে রিভো সবসময়ই স্মার্ট সমাধান দেওয়ার পাশাপাশি কার্বন নিঃসরণ হ্রাস ও সবুজ জ্বালানির ব্যবহারকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। এ বিশেষ উপলক্ষে আমরা পরিবেশবান্ধব বাহন তৈরি অব্যাহত রাখার এবং ক্রেতাদের জন্য সর্বাধুনিক প্রযুক্তি নিয়ে আসার অঙ্গীকার করছি।”
পুরো সেপ্টেম্বর জুড়ে চলবে রিভোর এ মেগা ক্যাশব্যাক ক্যাম্পেইন। ক্রেতারা নির্ধারিত শর্তাবলীর ভিত্তিতে অফারগুলো উপভোগ করতে পারবেন। যেকোন অনুমোদিত রিভো ডিলারশিপ শো-রুমে ক্যাশব্যাক অফার ও রিভোর সবগুলো মডেলের মোটরসাইকেল সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাবে।
বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর পর থেকে রিভো উচ্চ মানসম্পন্ন ইলেকট্রিক মোটরসাইকেল উন্মোচনে অগ্রাধিকার দিয়ে আসছে রিভো। আধুনিক প্রযুক্তি ও ব্যবহারিক নকশার সমন্বয়ে তৈরি এই বাইকগুলো বাংলাদেশের রাইডারদের প্রয়োজন পূরণের পাশাপাশি পরিবেশ সম্পর্কিত লক্ষ্যপূরণেও অবদান রাখছে।


আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি-এর ৪৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

আইএফআইসি ব্যাংক পিএলসি-এর ৪৮তম বার্ষিক সাধারণ সভা (AGM) বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত হয়। সভাটি হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়, যার সরাসরি অংশটি অনুষ্ঠিত হয় ঢাকার আর্মি গলফ ক্লাবে।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব মোঃ মেহমুদ হোসেন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব মোঃ এবতাদুল ইসলাম; অডিট কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক জনাব কাজী মোঃ মাহবুব কাশেম, এফসিএ; নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক জনাব মোঃ গোলাম মোস্তফা; ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সৈয়দ মনসুর মোস্তফা; কোম্পানি সচিব জনাব মোকাম্মেল হক এবং ব্যাংকের সম্মানিত শেয়ারহোল্ডারগণ। এছাড়াও, পরিচালক জনাব মুহাম্মদ মনজুরুল হক সভায় ভার্চুয়ালী উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বক্তব্যে ব্যাংকের চেয়ারম্যান জনাব মোঃ মেহমুদ হোসেন বলেন, দেশের সবচেয়ে ঐতিহ্যবাহী আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও অন্যতম বৃহৎ ব্যাংক হিসেবে আইএফআইসি তার নেতৃত্বের অবস্থান পুনরুদ্ধারে স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও কৌশলগত সংস্কারের মাধ্যমে কাজ করছে। তিনি উল্লেখ করেন, শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং অনিয়ম বা দুর্নীতির ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করা হচ্ছে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে এই প্রচেষ্টার ফলস্বরূপ ব্যাংকের সামগ্রিক পারফরম্যান্স ও প্রধান আর্থিক সূচকসমূহ আগামী বছরে উল্লেখযোগ্য উন্নতি প্রদর্শন করবে।

ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব সৈয়দ মনসুর মোস্তফা জানান, ব্যাংক ইতোমধ্যে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, দক্ষতা বৃদ্ধির পাশাপাশি অংশীজনদের আস্থা পুনরুদ্ধারে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তিনি বলেন, ব্যাংকের সব উদ্যোগই শেয়ারহোল্ডার, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আমানতকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য এবং তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আইএফআইসি ব্যাংক অচিরেই একটি শক্তিশালী ও স্থিতিশীলতা পর্যায়ে পৌঁছাবে। সভায় নির্ধারিত এজেন্ডা গুলোর মধ্যে ২০২৪ অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী অনুমোদন এবং নিরীক্ষক নিয়োগসহ অন্যান্য প্রস্তাবসমূহ গৃহীত হয়। সভাটির এই অংশটি সঞ্চালনা করেন ব্যাংকের কোম্পানি সেক্রেটারি জনাব মোকাম্মেল হক।


৭ বছর পর ফিরল লাক্স সুপারস্টার, সাজগোজ হলো অফিসিয়াল ই-কমার্স পার্টনার

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সাত বছরের দীর্ঘ বিরতির পর বাংলাদেশের সবচেয়ে গ্ল্যামারাস বিউটি প্রতিযোগিতা লাক্স সুপারস্টার জমজমাট উৎসব হয়ে ফিরে এসেছে। দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স বিউটি প্ল্যাটফর্ম সাজগোজ -কে এই গ্ল্যামারাস প্রতিযোগিতা এবারের সিজনে অফিসিয়াল ই-কমার্স পার্টনার হিসেবে যুক্ত করেছে ।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ১১,০০০-এর বেশি প্রতিযোগীর নিবন্ধন নিয়ে এ প্রতিযোগিতা ইতিমধ্যেই ব্যাপক আলোচনা সৃষ্টি করেছে, যা অনুষ্ঠানের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অংশগ্রহণের রেকর্ড তৈরি করেছে।
এই সিজনে প্রতিযোগীরা অংশ নেবেন তিনটি ক্যাটাগরিতে: অভিনয়, স্টাইলিং ও কনটেন্ট ক্রিয়েশন, যা বিনোদন জগতের কেন্দ্রবিন্দু। প্রতিযোগীরা এক্সপার্ট গাইডলাইন পাবেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী, জয়া আহসান এবং প্রশংসিত পরিচালক রায়হান রাফির কাছ থেকে।
এই বিশাল কর্মসূচিতে রয়েছে লাইভ অডিশন, বুটক্যাম্প এবং মেন্টরশিপ সেশন, যা প্রতিযোগীদের তারকা হয়ে ওঠার যাত্রাকে করবে আরও সমৃদ্ধ। সব মিলিয়ে নতুনদের জন্য একটা কমপ্লিট গ্রুমিং প্ল্যাটফর্ম তৈরি হয়েছে।
সাজগোজ-এর অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট ফারহানা এ. প্রীতি বলেন, "লাক্সের সঙ্গে আমাদের পার্টনারশিপ দীর্ঘদিনের। লাক্স সুপারস্টারের মতো একটি জনপ্রিয় আয়োজনের অফিসিয়াল ই-কমার্স পার্টনার হতে পারা আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের এবং আনন্দের বিষয়।"
লাক্স সুপারস্টার এবং সাজগোজ -এর মধ্যে এই যৌথ উদ্যোগ বিউটি ইন্ডাস্ট্রি আর ই-কমার্সে নতুন সম্ভাবনা তৈরি করবে।
লাক্স সুপারস্টার বাংলাদেশের প্রধান গ্ল্যামারাস বিউটি প্রতিযোগিতা, যা বিনোদন শিল্পে সফল ক্যারিয়ার তৈরি করার জন্য পরিচিত। সাজগোজ বাংলাদেশের একটি শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম, যা বিউটি এবং লাইফস্টাইল সেবার মাধ্যমে দেশের নারীদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।


প্রথম ব্যাংক হিসেবে সব এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে বিমা সুরক্ষার আওতায় আনল ব্র্যাক ব্যাংক

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ব্যাংকের সকল এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেটকে বিমা সুরক্ষার আওতায় নিয়ে আসতে সম্প্রতি প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তি করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।

এই চুক্তির আওতায় এখন থেকে ব্র্যাক ব্যাংকের সকল এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট ‘ক্যাশ-ইন-সেফ’ এবং ‘ক্যাশ-ইন-ট্রানজিট’ বিমার মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকবে। এ উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা অনুযায়ী, দেশের প্রথম ব্যাংক হিসেবে বিস্তৃত বিমা সুরক্ষাব্যবস্থা চালু করলো ব্র্যাক ব্যাংক।

এই পূর্ণাঙ্গ বিমা সুরক্ষা দেশের আর্থিক নিরাপত্তাকে আরও সুদৃঢ় করার মাধ্যমে গ্রাহকদের মাঝে আস্থা ও বিশ্বাস বাড়াবে। এই উদ্যোগ দেশের সর্বস্তরের মানুষের জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করার ব্যাপারে ব্র্যাক ব্যাংকের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।

গ্রাহকদের আমানতের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এটি ব্র্যাক ব্যাংকের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ, যা ব্যাংকটির ওপর গ্রাহক আস্থা আরও বৃদ্ধি করতে ভূমিকা রাখবে।

২৮ আগস্ট ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ব্র্যাক ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান এবং এবং প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার সৈয়দ সেহাব উল্লাহ আল-মানজুর।

এ সময় অনুষ্ঠানে উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। ব্র্যাক ব্যাংকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব অল্টারনেট ব্যাংকিং চ্যানেলস নাজমুর রহিম, হেড অব এজেন্ট ব্যাংকিং মো. নাজমুল হাসান, হেড অব অ্যাকাউন্ট সার্ভিসেস মো. আবু তাহের মৃধা এবং এজেন্ট ব্যাংকিং ডিপার্টমেন্টের সকল রিজিওনাল কো-অর্ডিনেটর। প্রগতি ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানটির এএমডি অ্যান্ড চিফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার অমর কৃষ্ণ শীল (এফসিএ) এবং ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর শরীফ মুস্তাবা।

অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংয়ের পথিকৃৎ ব্র্যাক্ ব্যাংক বর্তমানে সারাদেশে ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট পরিচালনা করছে। এভাবে দেশের আর্থিক সেবার বাইরে থাকা প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর দোরগোড়ায় ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিচ্ছে ব্যাংকটি।

ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:

ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ২৯১টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১২১টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।


কর্নেল স্যান্ডার্সের জন্মদিনে কেএফসি বাংলাদেশের বিশেষ আয়োজন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বাংলাদেশে কেএফসির একমাত্র ফ্র্যাঞ্চাইজি ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেড ৯ সেপ্টেম্বর কেএফসির কিংবদন্তি প্রতিষ্ঠাতা কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্সের ১৩৫তম জন্মদিন উদযাপন করেছে। রাজধানীর কেএফসির গুলশান শাখায় খুব জমকালো আয়োজনের মাধ্যমে দিনটি উদযাপন করা হয়।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিল সুবিধাবঞ্চিত শিশুরা যারা হাসি-আনন্দে দিনটি কাটিয়েছে। ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত দেব থাপা শিশুদের নিয়ে কেক কাটার মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন। শুরু থেকেই পরিবেশ ছিল উচ্ছ্বাসে ভরপুর। কেএফসি’র সুস্বাদু খাবার আর আনন্দময় মুহূর্ত — সবকিছু মিলিয়ে শিশুদের জন্য দিনটি হয়ে ওঠে অনন্য।

দিনটিকে স্মরণীয় করে তুলতে কেএফসি বাংলাদেশ তাদের সকল গ্রাহকের জন্য ফ্রি কর্নেল ট্রিট আয়োজন করেছিল। গ্রাহকরা প্রিয়জনের সাথে কেএফসিতে এক আনন্দঘন সময় কাটানোর মাধ্যমে তাদের জন্মদিন উদযাপন করে। প্রতিবছরের ন্যায় এবারেও গ্রাহকদের জন্মদিনে ফ্রি কর্নেল ট্রিট আয়োজন কেএফসি বাংলাদেশের এক বিশেষ ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।

অমিত দেব থাপা বলেন, “কর্নেল স্যান্ডার্স তাঁর নিষ্ঠা এবং মানুষের প্রতি আন্তরিকতা দিয়ে কেএফসি গড়ে তুলেছিলেন। আজ আমরা শুধু তার জন্মদিনই উদযাপন করিনি বরং সবার সাথে আনন্দ ভাগাভাগি করেছি।”


হায়ার হলো Asia Cup 2025-এর Gold Sponsor – গ্রাহকদের আরও কাছাকাছি আনছে ক্রিকেট

আপডেটেড ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ ১৬:৩৩
নিজস্ব প্রতিবেদক

Haier এবার এশিয়া কাপ ২০২৫-এর Gold Sponsor – ক্রিকেট এখন গ্রাহকদের আরও কাছাকাছি
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় হোম অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড Haier, টানা ১৬ বছর ধরে রয়েছে প্রথম অবস্থানে। এবার তারা গর্বের সঙ্গে যুক্ত হলো এশিয়া কাপ ২০২৫-এর গোল্ড স্পনসর হিসেবে। ক্রিকেট দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে জনপ্রিয় খেলা, তাই এই অংশীদারিত্ব হায়ারের দীর্ঘমেয়াদী Sport-o-Tainment মার্কেটিং কৌশলের প্রতিফলন, যা তরুণ ও ক্রিকেটপ্রেমী গ্রাহকদের সঙ্গে তৈরি করবে গভীর সম্পর্ক।


এই অঞ্চলে ক্রিকেট শুধু একটি খেলা নয় – এটি কোটি মানুষের আবেগ। এই আবেগকে সম্মান জানিয়ে, Haier নিয়মিত বিশ্বমানের ক্রীড়া আসরে বিনিয়োগ করে আসছে, যেন গ্রাহকদের জন্য আসে এক্সাইটমেন্ট, বিনোদন ও স্মরণীয় অভিজ্ঞতা। এশিয়া কাপ ২০২৫-এর মাধ্যমে Haier আরও দৃঢ়ভাবে গ্রাহকদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলবে এবং ইনোভেটিভ ও consumer-first brand হিসেবে নিজের অবস্থানকে আরও শক্ত করবে, এমনটাই আশা করে প্রতিষ্ঠানটি৷

এই Sponsorship-এর অংশ হিসেবে Haier নিশ্চিত করেছে স্টেডিয়াম জুড়ে অন-গ্রাউন্ড ভিজিবিলিটি– যেমন বাউন্ডারি লাইন ব্র্যান্ডিং, wicket mat, toss mat এবং বিগ স্ক্রিন অ্যাক্টিভেশন। এই সব টাপয়েন্ট Haier-কে প্রতিটি রোমাঞ্চকর মুহূর্তে গ্রাহকদের চোখের সামনে নিয়ে আসবে।
বিশ্বব্যাপী Haier-এর একটি সমৃদ্ধ স্পোর্টস মার্কেটিং পোর্টফোলিও রয়েছে, যেখানে অন্তর্ভুক্ত আছে বিশ্বের সেরা কিছু টুর্নামেন্ট – Indian Premier League (IPL), ICC Men’s T20 World Cup 2024, Champions Trophy এবং টেনিসের মর্যাদাপূর্ণ আসর যেমন Roland-Garros, ATP, US Open, French Open এবং Wimbledon।
Asia Cup-এর মতো আইকনিক টুর্নামেন্টের সঙ্গে যুক্ত হয়ে Haier নিজেকে অ্যাপ্লায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিতে আলাদা করে তুলেছে – মানুষের হৃদয় জয় করে, ব্র্যান্ড লয়ালটি শক্ত করছে এবং engagement-এর মাধ্যমে ব্যবসায়িক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করছে। একইসঙ্গে Haier Bangladesh এই Sponsorship উপলক্ষে চালু করবে নানা রকম সোশ্যাল মিডিয়া engagement activities, যেখানে গ্রাহকরা মজার উপায়ে Asia Cup উদযাপনের সুযোগ পাবেন।


banner close