মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
১৩ কার্তিক ১৪৩২

‘বেস্ট ব্যাংক’ স্বীকৃতি পেল ইবিএল

দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ৩০ জুলাই, ২০২৪ ১৫:১৭

লন্ডনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স-২০২৪ এ ‘বেস্ট ব্যাংক’ এবং ‘বেস্ট ব্যাংক ফর করপোরেট রেস্পন্সিবিলিটি’ পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি (ইবিএল)। এ নিয়ে পঞ্চমবার ইবিএল সম্মানজনক ইউরোমানি বেস্ট ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃতি পেল।

২০২৩ সালে ইস্টার্ন ব্যাংকের নেট মুনাফা ১৯.৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং এসেট প্রবৃদ্ধি ছিল ১১.৫ শতাংশ, যা ব্যাংকটির দৃঢ় ভিত্তি এবং কার্যকরী কর্মকৌশলের পরিচয় বহন করে। এ সময় ইস্টার্ন ব্যাংকের রিটার্ন ইক্যুইটি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়ে ১৬.৩ শতাংশে দাঁড়ায়, যা ২০২২ সালে ছিল ১৫.৫ শতাংশ। এ সূচকগুলো ব্যাংকটির দৃঢ় আর্থিক ভিত্তি এবং দক্ষ ব্যবস্থাপনার ইঙ্গিত প্রদান করে।

২০২৩ সালে রিটেইল সেগম্যান্টে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয় যার মূলে ছিল ইবিএল গৃহঋণ এবং ব্যক্তিগত ঋণের সাফল্য। এ সময় ব্যাংকটি ৬ হাজার নতুন গৃহঋণ গ্রাহক সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়। একইভাবে ব্যাংকটির এসএমই বিজনেস লোন পোর্টফোলিওর বিস্তার হয় ১৯ শতাংশ। ইবিএল পেরোল ব্যাংকিং এ নতুন ২৯২টি প্রতিষ্ঠান যুক্ত হয় এবং ৩৩ হাজারের অধিক পেরোল অ্যাকাউন্ট খোলা হয়।

এ সময় ইবিএল অটোমেশন ব্যবস্থার ওপর বিশেষ গুরুত্ব প্রদান করে। ব্যাংকিং প্রক্রিয়ায় গতিশীলতা এবং অধিকতর শৃঙ্খলা আনয়ন ও টার্ন অ্যারাউন্ড সময় হ্রাসের মাধ্যমে ইবিএল গ্রাহক সন্তুষ্টি অর্জনে উল্লেখযোগ্য সফলতা অর্জন করে। ব্যাংকটি কিউআর লেনদেন বাস্তবায়ন করে যার সাহায্যে ব্যাংকটির অ্যাপের মাধ্যমে কিউআর কোড স্ক্যান করে গ্রাহকরা নির্বিঘ্নে লেনদেন করার সুযোগ পান। রেমিট্যান্স আহরণের ক্ষেত্রে অধিকতর সাফল্য অর্জনে ব্যাংকটির ডিজিট-রেমিট সেবাটি বিশেষ অবদান রাখে।

করপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা পালনের ক্ষেত্রে বছরটি ইবিএলের জন্য বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এ বছর ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ তাদের সর্বশেষ বিতরণকৃত মুনাফার ২ শতাংশ সিএসআর খাতে বরাদ্দের নীতি অনুমোদন করে। অবশ্য ব্যাংকটি এই অনুমোদিত সীমার বেশি সিএসআর খাতে ব্যয় করে। ২০২৩ সালে সিএসআর কর্মসূচিতে ব্যাংকটির অঙ্গীকারকৃত অর্থের পরিমাণ ছিল ৬১০ কোটি টাকা যা পূর্ববর্তী বছরের তুলনায় ২০ শতাংশ বেশি।

বর্তমানে বিশ্বে অত্যন্ত সম্মানজনক হিসেবে বিবেচিত ইউরোমানি পুরস্কার। গত ৩০ বছর ধরে ইউরোমানি অসাধারণ সাফল্য ও অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বিভিন্ন ব্যাংক ও ব্যাংকারদের পুরস্কৃত করে আসছে। প্রতিবছর ১০০টির অধিক দেশ থেকে প্রায় ৬০০টির মতো ব্যাংককে ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ড ফর এক্সিলেন্সের জন্য বিবেচনা করা হয়। বিজ্ঞপ্তি


ট্রাভেল ব্যবসায় প্রতারণা: ট্রাভেল বিজনেস পোর্টালের স্বত্তাধিকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমি মোঃ মাসুদুর রশিদ স্বত্তাধিকারী স্বপ্ন ট্যুর, এই মর্মে অভিযোগ প্রদান করছি যে, গত ২৩-০৮-২০২৫ইং তারিখে ট্রাভেল বিজনেস পোর্টাল (TBP) এর স্বত্তাধিকারীঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন), পিতাঃ মোঃ অজিয়ার রহমান, ঠিকানা: গ্রাম/রাস্তা: মির্জাপুর, ডাকঘর: হামিদপুর-৯৪১৩, কলারোয়া, কলারোয়া পৌরসভা, সাতক্ষীরা, জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৪১৬০৫১৫৫৭৫। অফিস ঠিকানা: বাড়ী- ২৫/৪, ফ্লোর- ৩, ওয়াই বি হাসান উদ্দিন টাওয়ার, প্রগতি সরনী, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা-১২১২, IATA NO: 42342462। বর্তমান ঠিকানা: হোল্ডিং নং- ৮, রোড নং- ৬, ব্লক- সি, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯, মোবাইল নং- ০১৭১২৬০৭৯৭৯ এর সাথে এয়ার টিকেট বিক্রয় সংক্রান্ত (B2B) একটি চুক্তিনামা স্বাক্ষরিত হয়।

চুক্তি মোতাবেক গত ২৩-০৮-২০২৫ইং তারিখ থেকে ২০-১০-২০২৫ তারিখ পর্যন্ত মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন) আমাদের IATA অথরিটির মাধ্যমে বিভিন্ন এয়ার লাইন্স থেকে যাত্রীদের নিকট এয়ার টিকেট বিক্রয় করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় জনাব মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন) বিক্রয়কৃত টিকেটের মূল্য পরিশোধ না করেই গত ২১-১০- ২০২৫ইং তারিখ থেকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে আমাদেরকে পাওনা টাকা না দিয়ে পলাতক আছেন। তার সাথে ফোনে বারংবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যাচ্ছে না। ধারনা করা যাচ্ছে সে আমাদের পাওনা টাকা না দেয়ার উদ্দেশ্যেই পালিয়েছেন। এখন তার নিকট বিক্রয়কৃত টিকেটের মূল্য পরিশোধ না করায় আমরা আর্থিকভাবে ভিশন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি এবং অনেক যাত্রী সাধারনও আমাদের মতো ভূক্তভোগী।

ভূক্তভোগী যাত্রীগণকে যথাযথ প্রমানসহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি।


ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় ব্র্যাক ব্যাংক ও গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের উদ্যোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা মাস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সাথে যৌথভাবে ‘রাইজ অ্যাবাভ ফিয়ার’ শীর্ষক এক অ্যাওয়ারনেস সেশনের আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
ব্র্যাক ব্যাংক ‘তারা’র উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুপ্রেরণামূলক সেশনে অংশ নেন প্রায় ৮০ জন নারী গ্রাহক ও অতিথি। নারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহস ও সহমর্মিতা যোগানোর অঙ্গীকারের পাশাপাশি তাঁরা নিজেদের মধ্যে মতবিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানটির নলেজ পার্টনার হিসেবে ছিল গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স এবং পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল গেটস ফাউন্ডেশন।
২৪ অক্টোবর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক। তিনি বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ক্ষমতায়নের সূচনা হয় সচেতনতা থেকে, আর সাহসের সূচনা হয় আলোচনা থেকে। এই সচেতনতা সেশনটি এমন এক উদ্যোগ, যেখানে ব্রেস্ট ক্যান্সারের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে একত্রিত হয়েছেন বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি, ব্রেস্ট ক্যান্সারজয়ী যোদ্ধা, স্বেচ্ছাসেবক ও পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিরা। ভয় নয়, সচেতনতাই পারে আশার আলো দেখাতে। আর সেটি সম্ভব আলোচনার মাধ্যমে।”
ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব তারা, আগামী অ্যান্ড প্রিমিয়াম ব্যাংকিং মেহরুবা রেজা এবং গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ইউনিট হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন সাদাফ নাসির তাঁদের বক্তব্যে নারীর ক্ষমতায়ন, সুস্বাস্থ্য ও সামগ্রিক কল্যাণে উভয় প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন।
আয়োজনে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জিডি অ্যাসিস্ট-এর হেড অব মেডিকেল ভ্যালু ট্রাভেল অ্যান্ড ওয়েলনেস শারমিন তারান্নুম ‘তারা হেলথ ইন্স্যুরেন্স প্যাকেজ’সহ নারীদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবার সল্যুশন নিয়ে একটি তথ্যবহুল সেশন পরিচালনা করেন।
খ্যাতনামা অনকোপ্লাস্টিক ব্রেস্ট সার্জন ও ব্রেস্ট ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. আফরিন সুলতানা ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ, প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্তকরণ ও প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, সময়মতো সচেতনতা ও যত্নই পারে জীবন বাঁচাতে।
এ সময় একটি প্যানেল ডিসকাশনে অংশ নেন গণস্বাস্থ্য কমিউনিটি বেজড ক্যান্সার হাসপাতালের ক্যান্সার এপিডেমিওলজিস্ট অ্যান্ড প্রিভেন্টিভ অনকোলজিস্ট প্রফেসর ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার, ব্যাংকাটের প্রতিষ্ঠাতা নাজমুস আহমেদ (আলবাব) এবং উর্মি গ্রুপের পরিচালক শামারুখ ফখরুদ্দিন। আলোচকরা তাঁদের আলোচনায় বাংলাদেশে ব্রেস্ট ক্যান্সার চিকিৎসা সুবিধা বিস্তারে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মেহতাব খানম ক্যান্সার রোগী ও তাঁদের পরিবারের মানসিক দৃঢ়তা ও সহমর্মিতা বৃদ্ধিতে মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব নিয়ে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে ক্যান্সার সচেতনতা ও সহায়তায় অসামান্য ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার, ব্যাংকাটের জেনারেল সেক্রেটারি মাহজাবিন ফেরদৌস এবং টিশক্যানের প্রতিষ্ঠাতা নুজহাত তারান্নুমকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের ‘তারা’ অ্যান্ড আগামী সেগমেন্টের সিনিয়র ম্যানেজার নাতাশা কাদের ব্র্যাক ব্যাংকের আধুনিক ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ‘আস্থা’র বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “আস্থা নিরাপদ, সহজ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংকে আরও সহজ করে দিয়েছে, যাতে নারীরা যেকোনো জায়গা থেকে তাঁদের ব্যাংকিং প্রয়োজন পূরণ করতে পারেন।”
আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে ব্র্যাক ব্যাংক মিউজিক ক্লাবের প্রাণবন্ত সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে, যেখানে উঠে এসেছিল আশার আলো ও জীবনের জয়গান।


কৃষকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষায় গার্ডিয়ান ও এগ্রিভেঞ্চারের চুক্তি স্বাক্ষর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের কৃষকদের আর্থিক নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ও অ্যাগ্রোফিনটেক স্টার্টআপ এগ্রিভেঞ্চার লিমিটেড যৌথভাবে কৃষকদের জন্য ‘ক্রেডিট শিল্ড ইন্স্যুরেন্স’ সেবা চালু করেছে। এ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এগ্রিভেঞ্চারের অর্থায়নে গার্ডিয়ান এখন থেকে কৃষকদের বিমা সুরক্ষা দিবে। এর ফলে, কোন অপ্রত্যাশিত বিপর্যয়ের সময়েও কৃষকদের অতিরিক্ত ঋণের ভার বহন করতে হবে না।

যাদের পরিশ্রমে দেশের খাদ্য সরবরাহ টিকে থাকে, তাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করাই এই যৌথ উদ্যোগের প্রধান উদ্দেশ্য। পাশাপাশি, কৃষির সাথে আধুনিক প্রযুক্তি ও আর্থিক সুরক্ষার সমন্বয় ঘটিয়ে একটি শক্তিশালী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কৃষিভিত্তিক ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠান দু’টির।

নতুন এ চুক্তি সম্পর্কে শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, প্রকৃত উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন সবার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। কৃষকরা আমাদের অর্থনীতির মেরুদণ্ড স্বরূপ। অথচ তারাই সবচেয়ে বেশি আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। তাই, এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করতে চাই, তাদের পরিশ্রম যেন বৃথা না হয়, সেই সাথে ভবিষ্যৎও যেন নিরাপদ ও সুরক্ষিত থাকে।”

অন্যদিকে, এগ্রিভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাবিব রিদওয়ান বলেন, “প্রযুক্তিই শক্তির মূল উৎস। ডিজিটাল উদ্ভাবন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের কৃষিকে আরও উৎপাদনশীল এবং শক্তিশালী করে তুলতে পারি। কৃষকদের অন্যতম প্রধান সমস্যা হচ্ছে আর্থিক অনিশ্চয়তা, আর গার্ডিয়ানের সাথে আমাদের অংশীদারিত্ব এই অনিশ্চয়তা দূর করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে।”
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। এগ্রিভেঞ্চারের পক্ষ থেকে এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান আমিরুল মোস্তফা আরেফিন, পিপল গ্রোথ স্ট্রাটেজির ব্যবস্থাপক অভিজিৎ ঘোষ, সিনিয়র ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ক্যাপিটাল গ্রোথের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ নাফিজাকানিজ ইরিন।

গার্ডিয়ান এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ইভিপি ও হেড অব মাইক্রো, ডিজিটাল চ্যানেল এবং এডিসি আব্দুল হালিম, এসএভিপি আসিফ বিন মুজিব, ভিপি নওশাদুল করিম চৌধুরী, এভিপি তানিম বুলবুল এবং বিজনেস রিলেশনশিপ ম্যানেজার শারমিন আক্তার শাওন ও অন্তরা ভট্টাচার্য।

গার্ডিয়ান তাদের এই উদ্যোগের মাধ্যমে গতানুগতিক কৃষি ও আধুনিক আর্থিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করেছে, এর ফলে, যারা পুরো দেশের জন্য নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা এখন থেকে আত্মবিশ্বাসের সাথে নিজেদের জীবিকা সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।


বন্ড লাইসেন্স ছাড়াই কাঁচামাল আমদানিতে ডিউটি ফ্রি সুবিধা” বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করেছে কর্পোরেট একাডেমি

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

সরকারের নতুন নীতিমালা ‘বন্ড লাইসেন্স ছাড়াই কাঁচামাল আমদানিতে ডিউটি ফ্রি সুবিধা’–এর সঠিক প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজধানীতে এক বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করেছে কর্পোরেট একাডেমি।
গত ১৭ই অক্টোবর (শুক্রবার) রাজধানীর লায়ন হুমায়ুন জহির অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় অংশ নেন ১৩০ জন শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল প্রফেশনাল।
কর্মশালাটি পরিচালনা করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব (কাস্টমস মডার্নাইজেশন) জনাব তারিক হাসান। তিনি সরকারের সাম্প্রতিক ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা, বন্ড ছাড়াই কাঁচামাল আমদানির অনুমতি, কর-শুল্ক সুবিধা এবং সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়াসমূহ নিয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কর্পোরেট একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব আরিফুর রহমান। তিনি বলেন,
“বর্তমান সরকারের এই উদ্যোগ শিল্পখাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। ব্যবসায়ীরা যাতে নতুন নীতির সুবিধা সঠিকভাবে বুঝে তা কাজে লাগাতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই কর্পোরেট একাডেমি এ ধরনের কর্মশালা আয়োজন করছে।”
সেশনে অংশগ্রহণকারীরা নতুন নীতিমালার কার্যকর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন, এবং কর প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের পদ্ধতি সম্পর্কে বাস্তবধর্মী ধারণা লাভ করেন।
অনেক উদ্যোক্তা জানান, এ ধরনের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা ব্যবসায়ীদের মধ্যে সচেতনতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে, যা সরকারের শিল্পোন্নয়ন প্রচেষ্টাকে আরও ত্বরান্বিত করবে।
কর্মশালার শেষে উপস্থিত প্রফেশনালরা এ ধরনের সময়োপযোগী আয়োজনের জন্য কর্পোরেট একাডেমিকে ধন্যবাদ জানান এবং নতুন শিল্পবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


টেকসই শিল্পোন্নয়নে ওয়ালটনের ১ মেগাওয়াট ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের শিল্পখাতে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে পরিবেশবান্ধব নীতি অনুসরণ করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। জিরো কার্বন নিঃসরণ, সাশ্রয়ী জ্বালানি, পানি ও বিদ্যুৎ ব্যবহারের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন ক্লিন ও গ্রিন এনার্জি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।

এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি নিজস্ব অর্থায়নে ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ভাসমান (ফ্লোটিং) সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে ওয়ালটন। শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি বাংলাদেশের শিল্পখাতে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের পথে আরেকটি নতুন মাইলফলক।

ওয়ালটন সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সের জলাশয়ের ওপর স্থাপন করা হয়েছে এই ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ফ্লোটিং সোলার প্রজেক্ট, যা দেশের বেসরকারি খাতে নির্মিত সবচেয়ে বড় ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বুলনপুরে স্থাপিত ২.৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে জলাশয়ের ওপর ০.৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্যানেল ভাসমানভাবে স্থাপন করা হয়েছিল।

ওয়ালটনের এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি বিভাগের প্রধান মোস্তাফিজুর রহমান রাজু বলেন,

“ফ্লোটিং সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে ওয়ালটন নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে। এটি প্রমাণ করে, ভবিষ্যতের টেকসই শিল্পোন্নয়ন প্রকৃতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের মাধ্যমেই সম্ভব।”

তিনি আরও বলেন, জলাশয়ের ওপর স্থাপিত এই প্রকল্প শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনই করছে না, বরং মাছ চাষ, ভূমি সংরক্ষণ, পানির বাষ্পীভবন হ্রাস ও পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ফ্যাক্টরি বন্ধ বা আংশিক উৎপাদনে থাকলে উৎপাদিত অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।

রাজু জানান, প্রকল্পে ব্যবহৃত ফ্লোটিং স্ট্রাকচারগুলো ফুড-গ্রেড প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, যা পানি ও জলজ প্রাণীর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। প্যানেলগুলো এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে যাতে মাছের স্বাভাবিক জীবনচক্র ব্যাহত না হয়। এই সিস্টেম আগামী ২০ বছর পর্যন্ত কার্যকরভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম থাকবে।

উল্লেখ্য, ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে বিভিন্ন স্থাপনার ছাদ, ফুটপাত ও খালি জায়গায় ১০ মেগাওয়াট সৌর শক্তি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। শিল্পপ্রক্রিয়ায় পানি সাশ্রয় ও পুনঃব্যবহারের জন্য ইটিপি’র মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত পানির প্রায় ৭৫ শতাংশ নিরাপদভাবে পুনঃব্যবহার করা হচ্ছে।

এ ছাড়া ই-বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার ও আপসাইক্লিংয়ের মাধ্যমে বর্জ্য হ্রাস ও সম্পদের পুনঃব্যবহার নিশ্চিত করছে ওয়ালটন।

এসব কার্যক্রমের ফলে প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ৯১১,৮২৩ মেট্রিক টন কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসরণ হ্রাস এবং সামগ্রিক কার্বন ফুটপ্রিন্ট ১০ শতাংশ কমাতে সক্ষম হয়েছে।

শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওয়ালটন শুধু পরিবেশবান্ধব নীতি গ্রহণই করেনি, বরং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই শিল্প ও সামাজিক দায়বদ্ধতার একটি আদর্শ মডেল তৈরি করেছে।

জেবি/এসডি


ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫: বাংলাদেশের ডিজিটাল সাংবাদিকতার শ্রেষ্ঠদের স্বীকৃতি

আপডেটেড ২৬ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০২
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম (DMF) দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজন করেছে “ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫”, যা বাংলাদেশের অনুপ্রেরণাদায়ক সাংবাদিক, মিডিয়াকর্মী ও উদ্ভাবকদের স্বীকৃতি জানাতে একটি মহোৎসব।

এই মর্যাদাপূর্ণ আয়োজনে সাংবাদিকতা, উদ্ভাবন ও মিডিয়ার সৃজনশীলতায় অসামান্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মান জানানো হয়, যাদের কাজ সমাজে স্থায়ী ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড-এর ডিজিটাল মার্কেটিং বিভাগের ম্যানেজার ও ডিএমএফ এর সাধারণ সম্পাদক রায়হান রবিন। তিনি বলেন, ডিএমএফ-এর এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য ডিজিটাল সাংবাদিকতার নতুন প্রজন্মকে উৎসাহিত করা এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পেশাদারিত্ব ও উদ্ভাবনের মান উন্নয়ন করা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন “ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫”-এর জুরি বোর্ডের সদস্যরা, যারা দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের সম্পাদনা ও ডিজিটাল নেতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করেন।

সভাপতির বক্তব্য

সংগঠনের সভাপতি ও দ্য বাংলাদেশ টাইমস-এর ম্যানেজার মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন,

“নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল সাংবাদিকতা ও উদ্ভাবনে উৎসাহিত করা, যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গণমাধ্যমকে আরও এগিয়ে নেওয়া এবং সমাজে ইতিবাচক অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি দেওয়াই এই আয়োজনের লক্ষ্য। সাংবাদিকতা পেশাকে আরও শক্তিশালী করা এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল মিডিয়ার সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরাই ডিএমএফ-এর মূল উদ্দেশ্য।”

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ডা. তৃণা ইসলাম (হেড অব অপারেশনস, দ্য বিজনেস ডেইলি) ও ফয়সাল তিতুমীর (সিনিয়র প্রেজেন্টার, যমুনা টেলিভিশন), যারা সজীব উপস্থাপনায় পুরো আয়োজনে প্রাণ ঢেলেছেন।

প্রধান অতিথি: জনাব শফিকুল আলম, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

বিশেষ অতিথি: জনাব ফয়েজ আহমেদ, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়

গেস্ট অব অনার:

  • ড. রাশিদ আহমেদ হোসাইনি, পরিচালক, বিজিএমইএ (BGMEA)
  • জনাব জাবেদ সুলতান পিয়াস, চিফ ডিজিটাল বিজনেস অফিসার, প্রথম আলো
  • মোঃ ফেরদৌস নাঈম পরাগ, হেড অব মার্কেটিং, জিটিভি ও সেক্রেটারি জেনারেল, ইএমএমএ (EMMA)
  • জনাব তসলিম চৌধুরী, সিইও ও হেড অব মার্কেটিং, মোহনা টিভি এবং প্রেসিডেন্ট, ইএমএমএ (EMMA)
  • জনাব রাকিব হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, লুমিনাস গ্রুপ

২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ডিএমএফ ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের ডিজিটাল মিডিয়া পেশাজীবীদের অন্যতম শীর্ষ প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে, যেখানে টেলিভিশন, প্রিন্ট ও অনলাইন সাংবাদিকদের একত্র করে প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবন এবং সহযোগিতার মাধ্যমে দেশের ডিজিটাল মিডিয়া ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করার কাজ করছে।

জুরি বোর্ড (২০২৫)

  • কামরুল ইসলাম – ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, ঢাকা পোস্ট
  • উদয় হাকিম – সম্পাদক, ঢাকা বিজনেস
  • বদরুল আলম নাবিল – সম্পাদক, অনলাইন ও প্রোগ্রাম, মাইটিভি
  • কাজী আওলাদ হোসেন – সম্পাদক ও প্রকাশক, বাংলা ৫২ নিউজ ডটকম
  • রুহুল আমিন রনি – সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিড (হেড), ডিজিটাল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, প্রথম আলো
  • মিজানুর রহমান সোহেল – হেড অব অনলাইন, ভোরের কাগজ
  • মইন বকুল – হেড অব অনলাইন, আমাদের সময়
  • সরাফাত হোসেন – হেড অব ডিজিটাল, দৈনিক ইত্তেফাক
  • রাজীব খান – হেড অব ডিজিটাল মিডিয়া, চ্যানেল ২৪
  • আজাদ বেগ – ডিজিটাল গ্রোথ এডিটর, দ্য ডেইলি স্টার
  • এম এ এইচ এম কবির আহম্মেদ – হেড অব ডিজিটাল অ্যান্ড সোশ্যাল মিডিয়া, আরটিভি
  • সিরাজুল ইসলাম সুমন – হেড অব ডিজিটাল সেলস, আজকের পত্রিকা
  • গৌতম মণ্ডল – ইনচার্জ অব অনলাইন, সমকাল
  • মাসউ বিন আব্দুর রাজ্জাক - অনলাইন ইনচার্জ, দীপ্ত নিউজ (দীপ্ত টিভি)
  • লুৎফী চৌধুরী – কো-ফাউন্ডার ও সিইও, অ্যাডফিনিক্স
  • ডা. তৃণা ইসলাম – হেড অব অপারেশনস, দ্য বিজনেস ডেইলি

পুরস্কারপ্রাপ্তরা (প্রফেশনাল বিভাগসমূহ)

  • মোঃ তন্ময় উদ্দৌলাহ, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, বৈশাখী টিভি – মাল্টিমিডিয়া ফিচার নিউজ
  • বিনয় দত্ত, হেড অব রিসার্চ ও এডিটোরিয়াল, ঢাকা পোস্ট – ফিচার / অনলাইন মিডিয়া
  • সফিকুল ইসলাম তুষার, মাল্টিমিডিয়া ইনচার্জ, জাগোনিউজ২৪ – মাল্টিমিডিয়া ফিচারস ও ভিউজ
  • ফারুক হোসেন মজুমদার, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, ৭১ টিভি – সংবাদ কাভারেজের সামাজিক প্রভাব
  • আবু রায়হান ইফাত, স্পোর্টস রিপোর্টার, চ্যানেল আই – ক্রীড়া
  • কুদরাত উল্লাহ, সাব এডিটর, দৈনিক আমাদের সময় – বিনোদন
  • মোঃ জাহিদুল ইসলাম, সিনিয়র সাব এডিটর (কালচার ও এন্টারটেইনমেন্ট ইনচার্জ), দ্য ডেইলি সান – বিনোদন
  • ইমরান হক, হেড অব ডিজিটাল, গ্লোবাল টিভি – আলোচিত সংবাদ (মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট)
  • খান শান্ত, স্টাফ রিপোর্টার (অপরাধ), দৈনিক নতুন সংবাদ – আলোচিত সংবাদ (পরিবহন খাত)
  • মোঃ আতিক হাসান শুভ, স্টাফ রিপোর্টার, বাংলা ট্রিবিউন – আলোচিত সংবাদ (প্রিন্ট ও অনলাইন)
  • মোঃ সিফাত রানা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, বার্তা২৪.কম – আলোচিত সংবাদ (অনলাইন মিডিয়া)
  • আসিফ ইকবাল, রিপোর্টার, এখন টিভি – আলোচিত সংবাদ (টিভি ও অনলাইন)
  • মোস্তফা ইমরুল কায়েস, সিনিয়র রিপোর্টার, ঢাকা মেইল – অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা (অনলাইন)
  • জাফর ইকবাল, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক কালবেলা – অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • মোঃ পলাশ হোসেন, পাবনা জেলা সংবাদদাতা, এনটিভি অনলাইন – মফস্বল সাংবাদিকতা (মাল্টিমিডিয়া)
  • খান মাহমুদ আল রাফি, মেহেরপুর জেলা সংবাদদাতা, দৈনিক কালবেলা – মফস্বল সাংবাদিকতা (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • এস. কে. সাগর, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন – পরিবেশ বিপর্যয় ও জলবায়ু পরিবর্তন
  • আরিফুল ইসলাম আরমান, হেড অব নিউ মিডিয়া ইনিশিয়েটিভস, ঢাকা পোস্ট – প্রযুক্তি (অনলাইন মিডিয়া)
  • সোলায়মান হোসেন শাওন, সিনিয়র রিপোর্টার, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ – প্রযুক্তি (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • শারমিন পারভিন (লিয়ানা), মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, নিউজ২৪ – অসাধারণ সোশ্যাল মিডিয়া ভিজিবিলিটি
  • মোঃ ওয়ালিউল হাসানাত, নিউজরুম এডিটর ও মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, দৈনিক যুগান্তর – অসাধারণ সোশ্যাল মিডিয়া ভিজিবিলিটি (প্রিন্ট ও মাল্টিমিডিয়া)
  • সাইফুল ইসলাম, হেড অব মাল্টিমিডিয়া, ঢাকা পোস্ট – অসাধারণ মৌলিক সৃষ্টিকর্ম (অনলাইন মিডিয়া)
  • সামেউল আলিম, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, দৈনিক করতোয়া – অসাধারণ মৌলিক সৃষ্টিকর্ম (প্রিন্ট মিডিয়া)
  • আরিফুল ইসলাম, রিয়াদ প্রতিনিধি, সৌদি আরব – প্রবাস সাংবাদিকতা (টিভি ও মাল্টিমিডিয়া)
  • মাহির দিয়ান মাহদি, মাল্টিমিডিয়া চায়না করেসপন্ডেন্ট, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড – প্রবাস সাংবাদিকতা (প্রিন্ট মিডিয়া)
  • মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ সুজন, টরন্টো প্রতিনিধি, কানাডা – প্রবাস সাংবাদিকতা (অনলাইন মিডিয়া)
  • মোঃ আব্দুল খালেক, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, গ্লোবাল টেলিভিশন – জুরি স্বীকৃত বিশেষ বিভাগ

জুরি স্পেশাল অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা

  • ইউনিভার্সাল অ্যামিটি ফাউন্ডেশন – মানবিক উদ্যোগ
  • আদনান হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা, ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন – মানবিক উদ্যোগ
  • কিরন – কর্পোরেট স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • পাঠাও অ্যাপ – এক্সিলেন্স ইন ডিজিটাল ইনোভেশন (লোকাল)
  • ফখরুদ্দিন জুয়েল, এনটিভি ডিজিটাল – ডিজিটাল মিডিয়া আইকন
  • আবু নাসিম, দীপ্তপ্লে – ডিজিটাল মিডিয়া আইকন
  • এনইউএসডিএফ (রিয়াজ হোসেন) – স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ফর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট
  • স্টার ফেয়ার (চট্টগ্রাম) – আলমগীর হোসেন আলো – এক্সিলেন্স ইন ইউথ এনগেজমেন্ট
  • মুহাম্মদ আমিনুর রহমান, ফাউন্ডার, চেকমেট ইভেন্টস – এক্সিলেন্স ইন ইউথ এনগেজমেন্ট
  • গাজী পাম্পস অ্যান্ড মোটরস – পাইওনিয়ার ওয়াটার পাম্প ইন বাংলাদেশ
  • প্রিমিয়াম হোমস লিমিটেড – প্রমিসিং রিয়েল স্টেট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
  • যমুনা এসি – দ্যা গুডনেস অফ পিউরিফাইড এয়ার এক্সিলেন্স ইন এয়ার কন্ডিশনার ইনোভেশন
  • এনপলি – পাইওনিয়ার ইন পাইপ সেটিংস ম্যানুফ্যাকচারিং ইন বাংলাদেশ
  • পামপে – এক্সিলেন্স ইন ডিজিটাল ক্রেডিট এনাবেলমেন্ট স্মার্টফোন সেগমেন্ট
  • ওয়ালটন ফ্রিজ – পাইওনিয়ার রেফ্রিজারেটর ম্যানুফ্যাকচারিং ইন বাংলাদেশ
  • জহিরুল ইসলাম, ইগনাইট ইয়ুথ ফাউন্ডেশন – পাথওয়ে টু লার্নিং ইনিশিয়েটিভ
  • উইগ্রো – রুরাল ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড
  • আইওজেএইচ (IOJH) – ইন্টারন্যাশনাল অনলাইন জার্নাল হাব
  • ফাস্ট ইভার আরজেএসসি রেজিস্টার্ড রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ইন বাংলাদেশ
  • স্যাট একাডেমি – ইমারজিং লিডার ইন এডুটেক
  • নুসরাত শামস মানিয়া – আউটস্ট্যান্ডিং কনট্রিবিউশন টু এনিমেল কেয়ার
  • মোঃ গিয়াস উদ্দিন ইমন, জিএম ও হেড অব মার্কেটিং, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ – এক্সিলেন্স ইন পোয়েট্রি
  • আব্দুর রউফ – ভিশনারি এআই আর্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড
  • সৈয়দ আবিদ হোসেন সামি – জুরি স্পেশাল স্পোর্টস কনটেন্ট ক্রিয়েটর
  • ইমরুল কাওসার ইমন – জুরি স্পেশাল মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট ক্রিয়েটর
  • শিব্বির মাহমুদ, চেয়ারম্যান, দিগন্ত মিডিয়া গ্রুপ – মিডিয়া আইকন
  • দৈনিক কালবেলা – ফাস্টেস্ট রাইসিং মাল্টিমিডিয়া ইনোভেশন এন্ড ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড
  • দৈনিক যুগান্তর – মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ডিজিটাল নিউজ কন্টেন্ট পাবলিশার
  • শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশন ও পিয়ার, বিকাশ লিমিটেড – লাইফটাইম এক্সিলেন্স ইন নিউজ প্রেজেন্টেশন
  • শহীদুল আলম, ফাউন্ডার, পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউট – গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট ও হিউম্যানিটারিয়ান এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড

এই সম্মাননায় ডিএমএফ আবারও প্রমাণ করেছে যে বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আজ শুধুমাত্র সংবাদ প্রচার নয়—এটি প্রযুক্তি, সৃজনশীলতা ও দায়িত্বশীলতার সমন্বয়ে সমাজ পরিবর্তনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার।


প্রথমবারের মতো গেমিফিকেশন লার্নিং প্রোগ্রাম বিষয়ক ইভেন্টের আয়োজন করছে GREC BD & Aemers Admission Worldwide

আপডেটেড ২৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:৩০
নিজস্ব প্রতিবেদক

২৬ অক্টোবর ২০২৫ রবিবার,, প্রথমবারেরে মতো গেমিফিকেশন লার্নিং প্রোগ্রাম বিষয়ে একটি ইভেন্টের আয়োজন করছে GREC BD & Aemers Admission Worldwide। এই প্রোগ্রামটি বিশেষভাবে বর্তমান আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী নিজেদের মধ্যে আলোচনা , চিন্তাভাবনা, দলবদ্ধ কাজ, সার্ভের মাধ‍্যমে এ গেমটি ডিজাইন করেছে। প্রোগ্রামে পাঁচটি ইন্টারেক্টিভ লার্নিং গেম থাকবে, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে সাহায্য করবে। প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সাথে শেখা, গঠনমূলক চিন্তাভাবনা, দলগতভাবে কাজ করা এবং সমস্যা সমাধান কিভাবে করতে হয় শেখার সুযোগ পাবেন।

এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ডেভেলপমেন্ট পরিচালক হোসনে আরা বেগম জানান এই গেম এর মাধ্যমে তাদের অ্যানালিটিক্যাল অ্যাবিলিটিস বোঝা এবং ক্রিটিক্যাল সমস্যাগুলো সমাধানে সহায়তা করবে এবং উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিচ্ছুদের এই যাত্রাকে আরও সহজ করবে। এই গেমটি তৈরি করেছে কিছু মেধাবী আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী। তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও কাজের সময় যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, সেগুলোর ভিত্তিতেই এটি নির্মিত। আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষার্থীরা যদি এই গেম থেকে উপকৃত হয়, তবে আমাদের এই উদ্যোগই হবে সত্যিকারের সফলতা।

এছাড়াও এর মাধ‍্যমে শিক্ষার্থীরা মাল্টিপল-চয়েস, ফিল-ইন-দ্য-ব্ল্যাঙ্ক, ড্র্যাগ-অ্যান্ড-ড্রপ কার্যক্রমের মাধ্যমে শিখবে কিভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ধাপে ধাপে বৃদ্ধি পায়, ব্যবসা ও ফাইন্যান্স বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রসারিত হয় এবং জীবন ও কর্মধারার পরিবর্তন ঘটে।

এখানে ৫০-এর অধিক শিক্ষার্থী সনদপত্র পেয়েছেন এবং তাদের পিতামাতা ও অভিভাবক অংশগ্রহণ করে তাদের সাফল্য উদযাপন করেছেন। এমন একটি তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানে অভিভাবক, অতিথি ও কমিউনিটি লিডাররাও উপস্থিত ছিলেন।


এমটিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলো ‘এমটিবি-ইউসেপ স্কিলস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন ও ইউসেপ বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি উদ্বোধন করা হয়েছে এই ইনস্টিটিউটটি। শিক্ষা খাতে এটি এমটিবি ফাউন্ডেশনের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। আগামী তিন বছরে এই প্রকল্পের আওতায় ১,২০০ জন সুবিধাবঞ্চিত তরুণ-তরুণীকে পাঁচটি বিশেষায়িত ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি এবং তরুণ সমাজকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলা, যাতে তারা দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে এমটিবি শুধুমাত্র একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং সমাজের উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে তার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ময়মনসিংহের মাসকান্দায় অবস্থিত স্পন্দন ট্রেনিং ফ্যাসিলিটেশন সেন্টারে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমটিবি ও ইউসেপ-এর বোর্ড সদস্যবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় কমিউনিটির সদস্য এবং প্রশিক্ষণার্থীরা। ইনস্টিটিউটটির উদ্বোধন করেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি)-এর চেয়ারম্যান মি. রাশেদ আহমেদ চৌধুরী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারপারসন মি. এ. মতিন চৌধুরী, নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আবদুল করিম, পরিচালক (প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইনোভেশনস) ইঞ্জি. মোঃ আবদুল মান্নান, এমটিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মি. সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক চৌধুরী আখতার আসিফ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ রেইস উদ্দিন আহ্মাদ,এবং এমটিবি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সামিয়া চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।


আইটেল নিয়ে এলো 'আইটেল হোম'

শুরু হোক নতুন স্মার্ট লাইফস্টাইল—যেখানে স্মার্টফোন, এক্সেসরিজ ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স, সব একসাথে একই ছাদের নিচে সহজলভ্য
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বস্ত স্মার্ট লাইফ ব্র্যান্ড আইটেল আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করল তাদের নতুন “হোম আউটলেট” যা অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কের ব্লক সি, লেভেল ৪, শপ নং ৪সি-০০৪এ১। এটি বাংলাদেশের যাত্রায় আইটেল এর উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ যেখানে ব্র্যান্ডটি শুধু স্মার্টফোন ও ফিচার ফোনেই সীমাবদ্ধ না থেকে সম্পূর্ণ স্মার্ট লাইফ ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছে আধুনিক গৃহস্থালির জন্য।

নতুন “আইটেল হোম” স্মার্ট লাইফের আধুনিক গন্তব্য যেখানে প্রযুক্তি, নকশা ও সুবিধা সব একসাথে পাওয়া যাবে। এখানে জনপ্রিয় স্মার্টফোন ছাড়াও পাওয়া যাবে নানা ধরনের স্মার্ট এক্সেসরিজ, গৃহস্থালি ও রান্নাঘরের যন্ত্রপাতি যেমন এয়ার ফ্রায়ার, ব্লেন্ডার, কেটলি, ট্রিমার, শেভার, সোলার ফ্যান ও স্মার্ট লাইট। এছাড়াও রয়েছে টিডব্লিওএস ইয়ারবাড, স্মার্টওয়াচ, পাওয়ার ব্যাংক ও চার্জিং এক্সেসরিজ যা ব্যবহারকারীদের দৈনিন্দন জীবনকে আরও সহজ করে তুলবে।

“আইটেল হোম” এমন একটি রিটেইল অভিজ্ঞতা যেখানে আইটেল এর সকল পণ্য এক ছাদের নিচে পাওয়া যাবে। বর্তমানে আইটেল বাংলাদেশের ৪৮টি ব্র্যান্ড আউটলেট পরিচালনা করছে তবে “আইটেল হোম” একটি ভিন্নধর্মী লাইফ স্টাইল অভিজ্ঞতা যেখানে স্মার্টফোন থেকে শুরু করে স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্স সবকিছু পাওয়া যাবে। আইটেল এর মূল লক্ষ্য প্রতিটি পরিবার সহজেই উপভোগ করুক স্মার্ট জীবনের সুবিধা।
যমুনা ফিউচার পার্কের এই স্মার্ট ষ্টোরটি বাংলাদেশের ভোক্তাদের স্মার্ট পণ্যের অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। উদ্বোধনের দিন গ্রাহকরা পেয়েছেন বিশেষ ছাড়, লাইভ ডেমো ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের সুযোগ যা আইটেল এর স্টাইল, কার্যকারিতা ও সাশ্রয়ের সমন্বয়কে তুলে ধরে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইটেল-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম, পরিচালক, মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড অপারেশনস, যমুনা গ্রুপ উপস্থিত ছিলেন, যা বাংলাদেশে ব্র্যান্ডটির নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা করে। এই অনুষ্ঠানে আইটেল বাংলাদেশের প্রধান শফিউল আলম বলেন, “গত ১০ বছর ধরে আইটেল বাংলাদেশে সফলভাবে ফিচার ফোন ও স্মার্টফোনের মাধ্যমে কাজ করে আসছে। এখন আমরা গ্রাহকদের জন্য নতুনত্ব আনতে হোম অ্যাপ্লায়েন্স নিয়ে এসেছি। আমরা আশাবাদী, বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা সাশ্রয়ী দামে মানসম্মত সেবা পৌঁছে দিতে পারব।”

“আইটেল হোম” বাংলাদেশে একটি বিস্তৃত ব্র্যান্ড হওয়ায় সবাইকে স্মার্ট ও সহজ প্রযুক্তি পোঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। স্টাইল, কার্যকারিতা ও প্রাইজ এর সমন্বয়ে আইটেল শুধু প্রযুক্তি ব্র্যান্ড নয় বরং স্মার্ট লাইফস্টাইলের প্রতীক। “ এনজয় বেটার লাইফ” আদর্শ মেনে আইটেল চায় বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আধুনিক প্রযুক্তির সহজ ব্যবহার নিশ্চিত করতে।


হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিসিংয়ে ৫০ মেকানিককে প্রশিক্ষণ দিল ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস

কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেডের সহযোগিতায় আয়োজিত প্রশিক্ষণে গুরুত্ব ছিল গাড়ির নিরাপত্তা, ত্রুটি শনাক্তকরণ ও রক্ষণা বেক্ষণে
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

স্থানীয় গাড়ি মেকানিকদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে একদিনব্যাপী বিশেষ হাইব্রিড গাড়ি সার্ভিস প্রশিক্ষণ কর্মশালার আয়োজন করেছে ফ্রান্সের পারফরম্যান্স লুব্রিক্যান্ট ব্র্যান্ড ইএলএফ লুব্রিক্যান্টস। টোটালএনার্জিসের এই ব্র্যান্ডের উদ্যোগে কর্মশালাটি শুক্রবার (২৪ অক্টোবর) রাজধানীর কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেডে অনুষ্ঠিত হয়।

প্রশিক্ষণে দেশের বিভিন্ন সার্ভিস ওয়ার্কশপ থেকে আসা ৫০ জন অভিজ্ঞ মেকানিক অংশ নেন। উদ্যোগটি দেশীয় মেকানিকদের কারিগরি দক্ষতা বাড়াতে এবং হাইব্রিড ও বৈদ্যুতিক গাড়ি সার্ভিসিং-এর মান উন্নয়নে ইএলএফ এর সামগ্রিক প্রচেষ্টার একটি অংশ।

প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণকারীরা হাইব্রিড গাড়ির ব্যাটারি সিস্টেমের যত্ন, ইলেকট্রিক মোটর পরীক্ষা, হাইব্রিড ট্রান্সমিশন সার্ভিসিং, হাই-ভোল্টেজ নিরাপত্তা এবং আধুনিক ত্রুটি শনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার ওপর হাতে-কলমে প্রশিক্ষণ পান।

স্থানীয় মেকানিকদের আরো দক্ষ করে তোলার মাধ্যমে গাড়ির কর্মক্ষমতা বাড়ানো, মেরামতের সময় কমানো এবং গাড়ির আয়ুষ্কাল দীর্ঘ করা ইএলএফ এর লক্ষ্য। প্রতিষ্ঠানটির এ উদ্যোগের মাধ্যমে গাড়ির চালক-মালিক উপকৃত হওয়ার পাশাপাশি গাড়ির পরিবেশগত নেতিবাচক প্রভাব ও কমবে।

কন্টিনেন্টাল ওয়ার্কস লিমিটেড ও শিল্পখাতের বিভিন্ন অংশীদারের সহযোগিতায় প্রশিক্ষণটি স্থানীয় চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এবং আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে আয়োজন করা হয়। গাড়ির প্রযুক্তি যেভাবে দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে দক্ষতা উন্নয়নের ক্ষেত্রে এ প্রশিক্ষণটি ইএলএফের একটি সময়োপযগী পদক্ষেপ।

প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন টোটালএনার্জিস বাংলাদেশের বাণিজ্যিক বিক্রয় পরিচালক টেরি হায়াশি। এছাড়া বিভিন্ন ওয়ার্কশপ মালিক, সার্টিফায়েড মেকানিক, প্রশিক্ষক, ফ্লিট সার্ভিস ম্যানেজার, মোটরযান সাংবাদিক, ইএলএফ পরিবেশক ও অন্যান্য অংশীদাররা এ কর্মশালায় উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে ইএলএফ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেওয়ান সাজেদুর রহমান বলেন, “গাড়ির প্রযুক্তি দ্রুত বদলাচ্ছে, তাই আমাদের দক্ষতাও তার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বৃদ্ধি করতে হবে। আজকের প্রশিক্ষণ মূলত সেই টেকনিশিয়ানদের স্বীকৃতি প্রদানের জন্য, যারা প্রতিদিন আমাদের সড়কব্যবস্থা সচল রাখছেন। আমরা চাই তারা যেন নিরাপত্তা ও দক্ষতার সঙ্গে হাইব্রিড গাড়ি সংক্রান্ত সার্ভিস দিতে পারেন। পরিচ্ছন্ন ও আধুনিক পরিবহনের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার প্রচেষ্টায় বাংলাদেশের মেকানিকদের পাশে থাকতে পেরে আমরা গর্বিত।

ইএলএফ বাংলাদেশের পরিচালক কোসুকে ইয়োশিদা বলেন, “টেকনিশিয়ানদের দক্ষতা বৃদ্ধিতে বিনিয়োগ করার মানে হলো ভবিষ্যতের পরিবহন খাতকে শক্তিশালী করা। মেকানিকদের মধ্যে আধুনিক হাইব্রিড সার্ভিসিংয়ের জ্ঞান ও নিরাপদ কার্যাভ্যাস তৈরির মাধ্যমে ইএলএফ দেশীয় গাড়ির ইকোসিস্টেমকে আরো সমৃদ্ধ করছে। এতে একদিকে গাড়ির পারফরম্যান্স ও নিরাপত্তা যেমন বাড়ছে, তেমনি সারাদেশে গড়ে উঠছে একটি টেকসই সার্ভিস নেটওয়ার্ক।“

আগামী দিনে নতুন প্রজন্মের গাড়ি তৈরিতে স্থানীয় কারিগরি সক্ষমতা বাড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইএলএফ। সে লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি এমন প্রশিক্ষণ দিচ্ছে, যা একইসাথে গাড়ির সার্ভিসিং এর মান ও নিরাপত্তা বাড়াবে এবং এর দীর্ঘস্থায়িত্ব নিশ্চিত করবে।


ইউনিয়ন ব্যাংকের আমানত হিসাব ও সঞ্চয় প্রকল্প সমূহে জনসাধারণের আগ্রহ বৃদ্ধি

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

শরীয়াহ্ ভিত্তিক ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসিতে সর্বস্তরের জনগণ ও প্রতিষ্ঠানের জন্য শরীয়াহ্ নীতিমালার আলোকে আমানত হিসাব ও সঞ্চয় প্রকল্প চালু রয়েছে। এসকল আমানত হিসাব ও সঞ্চয় প্রকল্পে জনসাধারণ ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আগ্রহ পরিলক্ষিত হচ্ছে এবং তাঁরা নিজ নিজ প্রয়োজনানুসারে ইউনিয়ন ব্যাংকের ১৭৪ টি শাখা ও উপ-শাখায় নিয়মিত হিসাব খুলছেন এবং টাকা লেনদেন করছেন।


সীমান্ত ব্যাংক এর আশুলিয়া শাখা শুভ উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

সীমান্ত ব্যাংক এর আশুলিয়া শাখা সম্প্রতি শুভ উদ্বোধন করা হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক (সদর), বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও পরিচালক, সীমান্ত ব্যাংক পিএলসি. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমতাজ উদ্দিন,এনডিসি, পিএসসি এবং সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সীমান্ত ব্যাংক এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) জনাব মোহাম্মদ আজিজুল হক। সীমান্ত ব্যাংকের হেড অব বিজনেস জনাব মোঃ শহিদুল ইসলাম-সহ স্থানীয় ব্যবসায়ীগণ এবং গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। উন্নত গ্রাহকসেবা এবং সময়োপযোগী বিভিন্ন স্কিম এর মাধ্যমে সীমান্ত ব্যাংক সামনে এগিয়ে যাচ্ছে, যা বক্তাদের বক্তব্যে উঠে আসে।
সীমান্ত ব্যাংক বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পের অর্থায়নের জন্য বিশেষায়িত কর্পোরেট ব্যাংকিং সেবা প্রদান করে আসছে। কর্পোরেট ব্যাংকিং এর আওতায় ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল অর্থায়ন, প্রজেক্টলোন, টার্মলোন, ট্রেড ফাইন্যান্স এবং বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেনে বিশেষ সুবিধা প্রদান করা হয়। রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (ইপিজেড) এলাকা বিবেচনায়, আশুলিয়া শাখায় আমদানিকারক ও রপ্তানিকারকদের জন্য আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের অর্থায়নে বিশেষ আমদানী-রপ্তানী ব্যাংকিং সুবিধা থাকবে। এই সুবিধার আওতায় দ্রুততম সময়ে এলসি (লেটার অব ক্রেডিট) খোলা ও নিষ্পত্তির মাধ্যমে ব্যবসা সহজ করা হবে।

গ্রাহকদের চাহিদা বিবেচনায় সীমান্ত ব্যাংক রিটেইল ব্যাংকিং এর বিভিন্ন সেবা যেমন ডেবিট কার্ড, ক্রেডিট কার্ড, ইন্টারনেট ব্যাংকিং, পার্সোনাল লোন, হোমলোন, কারলোন, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন্য এস,্এম,ই লোন, কৃষকদের জন্য জামানতবিহীন কৃষিঋণ, নারী উদ্যোক্তাদের জন্য জামানতবিহীন ঋণ, শিক্ষার্থীদের জন্য স্টুডেন্ট ব্যাংকিং ইত্যাদি নানা ধরনের সেবা চালু করেছে। সারাদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে ব্যাংকিং সেবা পৌছে দিতে শাখা,উপশাখা এবং এটিএম বুথ স্থাপন করছে সীমান্ত ব্যাংক।


বনানীতে মিঃ ডি আই ওয়াই -এর অষ্টম স্টোর উদ্বোধন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় হোম ইমপ্রুভমেন্ট ব্র্যান্ড MR.DIY বাংলাদেশের বাজারে তাদের অষ্টম স্টোর উদ্বোধন করেছে। নতুন এই আউটলেটটি অবস্থিত বনানী রোড ১১, হাউস ১০৬, ঢাকা-তে। বুধবার এক উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও মডেল মেহজাবীন চৌধুরী, যিনি মিঃ ডি আই ওয়াই -এর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আনুষ্ঠানিকভাবে ফিতা কেটে স্টোরটির উদ্বোধন করেন। মিঃ ডি আই ওয়াই উপস্থিত ছিলেন সাইয়েদ নূর আনোয়ার, হেড অব অপারেশনস; মোহাম্মদ নাসিম আহমেদ, ফাইন্যান্স ম্যানেজার; মো. মাসুদুর রহমান, ইমপোর্ট ম্যানেজার; মোহাম্মদ শাহিন মোল্লা, এইচআর ম্যানেজার; মোহাম্মদ নাজির হোসেন, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার এবং রাহাত নাবি, মার্কেটিং ম্যানেজার।

মিঃ ডি আই ওয়াই এর কর্মকর্তারা জানান, প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের বাজারে ক্রমাগত সম্প্রসারণ এবং উন্নত গ্রাহকসেবা নিশ্চিত করার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তারা পুনরায় উল্লেখ করেন, ব্র্যান্ডটি সবসময় তাদের মূলমন্ত্রে অটল —“Quality, affordable prices, and a wide variety- a reliable one-stop destination for all your needs.”

নতুন বনানী স্টোর রয়েছে ১০টি প্রধান ক্যাটাগরির ১০,০০০-এর বেশি পণ্য, যার মধ্যে রয়েছে গৃহস্থালি সামগ্রী, হার্ডওয়্যার, ইলেকট্রনিক্স, অটোমোটিভ এক্সেসরিজ, ফার্নিশিং, স্টেশনারি, খেলাধুলা ও খেলনা সামগ্রী, উপহার, কম্পিউটার ও মোবাইল এক্সেসরিজ এবং গয়না ও কসমেটিক্স।

এতে করে পরিবারের প্রতিটি সদস্যের জন্য কিছু না কিছু পাওয়া যাবে ; এক সম্পূর্ণ শপিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করছে মিঃ ডি আই ওয়াই

গ্র্যান্ড ওপেনিং অফার:

উদ্বোধন উপলক্ষে ২২ থেকে ২৫ অক্টোবর ২০২৫ পর্যন্ত চলবে বিশেষ অফার ও উপহার কার্যক্রম।

BDT ১,০০০ বা তার বেশি কেনাকাটা করলে ক্রেতারা পাবেন একটি মিঃ ডি আই ওয়াই ছাতা, এবং যে কোন কেনাকাটা তে পাচ্ছেন মিঃ ডি আই ওয়াই এর শপিং ব্যাগ

পাশাপাশি থাকছে MR.DIY Top Fan Campaign-এ অংশ নিয়ে এক্সক্লুসিভ পুরস্কার জয়ের সুযোগ।

বাংলাদেশে মিঃ ডি আই ওয়াই -এর সম্প্রসারণ যাত্রা:

২০০৫ সালে মালয়েশিয়ায় যাত্রা শুরু করা মিঃ ডি আই ওয়াই বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৫,০০০-এরও বেশি আউটলেট পরিচালনা করছে, যার মধ্যে রয়েছে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইনস, সিঙ্গাপুর, ব্রুনাই, ভারত, তুরস্ক, স্পেন, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং আরও বহু দেশ।

বাংলাদেশে ব্র্যান্ডটি প্রথম দুটি স্টোর উদ্বোধন করে ২০২৪ সালের এপ্রিল মাসে, উত্তরার পলওয়েল কার্নেশন শপিং সেন্টার ও যমুনা ফিউচার পার্কে। পরবর্তীতে মিঃ ডি আই ওয়াই স্টোর বিস্তার করে মিরপুর, ধানমন্ডি, শান্তিনগর, মোহাম্মদপুর এবং চট্টগ্রামের বালি আর্কেডে।

নতুন বনানী স্টোর উদ্বোধনের মাধ্যমে মিঃ ডি আই ওয়াই বাংলাদেশের গ্রাহকদের আরও কাছে তাদের সাশ্রয়ী ও মানসম্পন্ন পণ্য পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্যে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিল।


banner close