শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫
৪ পৌষ ১৪৩২
ইএলএমসি প্রকল্প সমাপ্ত

সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার নিশ্চিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব

দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ১ আগস্ট, ২০২৪ ১৫:১৭

বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জীবনমান উন্নয়নে করে যাচ্ছে ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশ। দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় কার্যকরভাবে অংশগ্রহণের জন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নে সাড়ে তিন বছরমেয়াদি ইএলএমসি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে সংস্থাটি। এ প্রকল্পের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন, বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণকে সক্রিয়করণ এবং বিভিন্ন সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সকল প্রকার বৈষম্য দূর করার উদ্দেশ্যে কাজ করা হয়। গত মঙ্গলবার গুলশানের হোটেল আমরিতে ‘এমপাওয়ারিং লেফট বিহাইন্ড মাইনোরিটি কমিউনিটি (ইএলএমসি)’ প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ক্ষমতায়নে প্রকল্পের পুরো যাত্রা তুলে ধরা হয়। সংখ্যালঘু অধিকার অ্যাডভোকেসির একটি কৌশলগত রোডম্যাপ উপস্থাপনের মাধ্যমে প্রকল্পের সম্মিলিত শিক্ষা এবং সর্বোত্তম অনুশীলন তুলে ধরা হয়। রোডম্যাপে প্রকল্পের ভিত্তি গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের দ্বারা ক্রমাগত অ্যাডভোকেসি এবং রিসোর্স মোবিলাইজেশন-ফান্ডিং এবং প্রোগ্রামেটিক দিকনির্দেশনার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়। ক্রিশ্চিয়ান এইডের কারিগরি সহযোগিতায় এবং ইউরোপিয়ান কমিশনের আর্থিক সহযোগিতায় কনসোর্টিয়াম মেম্বার হিসেবে ব্লাস্ট, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েল সোসাইটি, নাগরিক উদ্যোগ এবং ওয়েভ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশের তিনটি বিভাগের মোট আটটি জেলায় ৪২ মাস মেয়াদি এমপাওয়ারিং লেফট বিহাইন্ড মাইনোরিটি কমিউনিটি (ইএলএমসি) নামক প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করেছে। ঢাকা শহরের পাশাপাশি রাজশাহী, নওগাঁ, সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, খুলনা, যশোর এবং সাতক্ষীরায় প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হয়েছে। এ প্রকল্পের লক্ষ্য প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর ৬ লাখেরও বেশি মানুষের কাছে সরাসরি এবং পরোক্ষভাবে ১৮ লাখেরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছানো। এ প্রকল্পের লক্ষ্য গোষ্ঠীগুলো হলো দলিত অধিকার সিএসও এবং সিবিও, হিজরা অধিকার সিএসও এবং সিবিও, নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘু বিশেষত সমতল ভূমির আদিবাসী অধিকার সিএসও এবং সিবিও, পরিবর্তন এজেন্ট (সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি দল), উপজেলা-স্তরের অ্যাডভোকেসি ফোরামের সদস্য, জেলা-স্তরের অ্যাডভোকেসি ফোরাম সদস্য, ডিবিশনাল লিভ নো ওয়ান বিহাইন্ড (এলএনওবি) জোটের সদস্যরা। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শাহীন আনাম, নির্বাহী পরিচালক, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন; কেয়া খান, মহাপরিচালক, মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তর; মো. সাইদুর রহমান, মহাপরিচালক, এনজিওএবি; ডা. গাজী মো. সাইফুজ্জামান, মহাপরিচালক, যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি। মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক শাহীন আনাম তার বক্তব্যে এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরো নিবন্ধনের সময় সিভিল সোসাইটি সংস্থাগুলো যে চ্যালেঞ্জগুলোর মুখোমুখি হয় এবং এই ছোট সম্প্রদায়ভিত্তিক সংস্থাগুলোর জন্য সহায়তার প্রয়োজনীয়তার বিষয়ে দৃঢ়ভাবে তুলে দেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত নাগরিক উদ্যোগের প্রধান নির্বাহী জাকির হোসেন বলেন, আমরা কেবল সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য কাজ করতে পারি না বরং তাদের অধিকারের জন্য তাদের সঙ্গে সমানভাবে কাজ করতে হবে। সম্পদের ক্ষমতায়নই প্রকৃত ক্ষমতায়ন যা আমাদের এ সম্প্রদায়ের জন্য নিশ্চিত করতে হবে। বিশেষ অতিথির বক্তব্য মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের ডিজি কেয়া খান সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, সরকারের একার পক্ষে সবকিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। তিনি বিষয়টি নিয়ে সরকারের আরও কয়েকটি উদ্যোগের কথা তুলে ধরেন। বিশেষ অতিথি সমাজসেবা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবু সালেহ মোস্তফা কামাল ইতিবাচক পরিবর্তন আনার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে বলেন, স্মার্ট নাগরিক, স্মার্ট সমাজ এবং স্মার্ট অর্থনীতি যা আমাদের দেবে একটি স্মার্ট বাংলাদেশ। ইএলএমসি প্রকল্প যে দৃষ্টিভঙ্গিতে কাজ করেছে তা কীভাবে নাগরিক সমাজকে সংখ্যালঘু অধিকার ইস্যুতে তাদের আওয়াজ তুলতে অনুপ্রাণিত করেছিল সে সম্পর্কে কথা বলেন ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি। তিনি আরও বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভবিষ্যতে এই ধরনের উদ্যোগ আরও বেশি নেওয়ার আহ্বান জানান। প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অংশগ্রহণ বাড়ানোর জন্য রোডম্যাপ উপস্থাপন এবং যাচাই করার লক্ষ্যে বহু-স্টেকহোল্ডার সংলাপের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়। সমাপনী বক্তব্য রাখেন ক্রিশ্চিয়ান এইড বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর নুজহাত জাবিন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এনজিও অ্যাফেয়ার্স ব্যুরোর ডিজি সাইদুর রহমান, সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য ও বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সেন্টার ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিসের নির্বাহী পরিচালক মনজুর হাসান। এতে প্রতিটি স্টেকহোল্ডার গ্রুপের জন্য মূল টেকওয়ে নিয়ে আলোচনা করা হয়, পরবর্তীতে রাজশাহী, খুলনা এবং সিলেট বিভাগজুড়ে সংখ্যালঘু অধিকারের জন্য করা কাজগুলো প্রজেক্ট ইমপ্যাক্ট ভিডিও দেখানো হয়। অংশীদার সংস্থাগুলো বিগত সাড়ে ৩ বছরে তাদের কৃতিত্বগুলো এক্সটার্নাল স্টেকহোল্ডারদের কাছে প্রদর্শন করার সুযোগ পায়। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

অ্যাসেম্বলি আয়োজনের মাধ্যমে মহান বিজয় দিবস উদযাপন আইএসডি শিক্ষার্থীদের

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি) যথাযোগ্য মর্যাদায় স্কুল সমাবেশ আয়োজনের মাধ্যমে বাংলাদেশের ৫৫তম বিজয় দিবস উদযাপন করেছে। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে শিক্ষার্থীসহ স্কুল কমিউনিটির অংশগ্রহণে দেশের গৌরবময় ইতিহাস তুলে ধরা হয় এবং শহীদদের আত্মত্যাগকে সম্মান জানানো হয়। এ সময় শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিবেশিত নানা কর্মসূচির মাধ্যমে দেশপ্রেম ও ঐক্যের চেতনাকে উদযাপন করা হয়।

আইএসডির প্রাইমারি স্কুল প্রিন্সিপাল ড. মাইকেল পালমারের স্বাগত জানানোর মধ্য দিয়ে অ্যাসেম্বলি শুরু হয়। এরপর প্রাইমারি ইয়ার্স প্রোগ্রাম (পিওয়াইপি) ও মিডল ইয়ার্স প্রোগ্রামের (এমওয়াইপি) শিক্ষার্থীদের সঞ্চালনায় জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। পরে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে একের পর এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশনা উপস্থাপিত হয়, যা তাদের প্রতিভা ও উদ্দীপনাকে উপস্থিত সকলের সামনে তুলে ধরে। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের ইতিহাসভিত্তিক বর্ণনার উপস্থাপন করা হয়। সেই সাথে ‘আগামী পঞ্চাশে,’ ‘একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার,’ ‘চলো সবাই,’ এবং ‘ও পৃথিবী এবার এসে,’ গান গুলোর সঙ্গে নৃত্য পরিবেশনা আয়োজনকে প্রাণবন্ত করে তোলে।

এছাড়াও, দর্শকেরা ‘পতাকার মূল্য’ শীর্ষক নাট্য পরিবেশনা উপভোগ করেন। ‘ব্রেভ’ গানের ওপর সরাসরি সংগীত পরিবেশনা এবং কবি জীবনানন্দ দাশের ‘আবার আসিব ফিরে’ কবিতার আবৃত্তি দর্শকদের অনুপ্রাণিত করে এবং বিজয় দিবসের চেতনায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করে তোলে।

অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় ড. পামার বলেন, “বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের পেছনে মুক্তিযোদ্ধাদের যে আত্মত্যাগ রয়েছে, বিজয় দিবস আমাদের সেই ত্যাগের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। আমাদের শিক্ষার্থীরা যেন এই দিনটির প্রকৃত তাৎপর্য অনুধাবন করে বেড়ে ওঠে, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আজকের সমাবেশে শিক্ষার্থীদের আত্মবিশ্বাস ও সম্মানের সাথে এই আয়োজন প্রমাণ করে, তারা বাংলাদেশের ঐতিহ্যকে হৃদয়ে কতটা শ্রদ্ধার সাথে ধারণ করে। আজকের পরিবেশনাগুলো তাদের সৃজনশীলতা, দৃঢ়তা এবং দেশ নিয়ে গর্বের এক অনন্য প্রতিফলন; এ নিয়ে আমরা আমরা ভীষণ গর্বিত।”

এ আয়োজনের মাধ্যমে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহীদদের অপরিসীম ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। পাশাপাশি, শিক্ষার্থী ও কর্মীদের জাতীয় ঐক্য ও সাংস্কৃতিক চেতনার পুনর্জাগরণে নিজেদের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে আইএসডি।

ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা (আইএসডি):

বাংলাদেশের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ও বিশ্বমানের আইবি স্কুল – ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা। ১৯৯৯ সালে প্রতিষ্ঠার পর দেশের প্রথম স্কুল হিসেবে ২-১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থীর জন্য প্রখ্যাত ইন্টারন্যাশনাল ব্যাকালরিয়েট (আইবি) কারিকুলাম চালু করে আইএসডি। আইএসডি-তে ৩২টি জাতীয়তার অধিবাসী রয়েছেন; এখানকার শিক্ষার্থীরা বিশ্বমানসম্পন্ন সুযোগ-সুবিধায় অভিজ্ঞ শিক্ষাবিদদের কাছ থেকে শেখার সুযোগ গ্রহণ করে পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের নানা প্রান্তের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা অর্জন করতে যাচ্ছে। ‘সি টুমরো টুডে’র মতো যুগোপযোগী প্রোগ্রাম নিশ্চিত করতে কার্নেগি মেলন ইউনিভার্সিটি ও বার্সেলোনা সকার স্কুলের সাথে অংশীদারিত্ব করেছে আইএসডি। ২০২৫ সালে স্কুলটি শিক্ষাগত উৎকর্ষতায় ২৫ বছরের মাইলফলক অতিক্রম করেছে।

বাংলাদেশে বিশ্বমানের শিক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে দেশের বৃহৎ কর্পোরেট গ্রুপগুলোর মধ্যে অন্যতম, এসটিএস গ্রুপের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান আইএসডি।


আইসিএমএবি―এর ‘বেস্ট করপোরেট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বাংলাদেশ কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস ইনস্টিটিউট-এর (আইসিএমএবি) ১৫তম বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ঢাকার বিসিএফসিসি-তে ১৭টি ক্যাটেগরিতে ৪৮টি লিস্টেড ও নন-লিস্টেড প্রতিষ্ঠানকে, আর্থিক ও অ-আর্থিক মানদণ্ডের ভিত্তিতে মূল্যায়নের মাধ্যমে দুর্দান্ত কর্পোরেট পারফর্ম্যান্সের জন্য অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়। বিজয়ীরা গোল্ড, সিলভার ও ব্রোঞ্জ ক্যাটাগরিতে স্বীকৃতি পেয়েছে।

অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ফাইন্যানশিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল-এর (এফআরসি) চেয়ারম্যান ড. মো: সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়্যা; বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: মাহবুবুর রহমান; এবং এনবিআর-এর চেয়ারম্যান ও আইআরডি-এর সচিব মো: আবদুর রহমান খান, এফসিএমএ। এছাড়াও, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বাণিজ্যিক সংস্থা, নিয়ন্ত্রক ও স্টেকহোল্ডাররা সেসময় উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে আইসিএমএবি-এর সভাপতি মো: মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, এফসিএমএ বলেন, “দুর্দান্ত কর্পোরেট গভর্ন্যান্স ও পারফর্ম্যান্সের স্বীকৃতিস্বরূপ এই অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয়েছে, যা স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা ও টেকসই ব্যবস্থাপনার গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা তুলে ধরেছে।”

প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ বশির উদ্দিন বলেন, “আজকের অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীরা উদ্ভাবন, সততা ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনের প্রতি তাদের দৃঢ় সংকল্প প্রদর্শনের মাধ্যমে দেশের কর্পোরেট সেবার মানদণ্ড নির্ধারণ করেছেন। তাদের আজকের অর্জন সেই মানদণ্ড বজায় রাখতে অন্যদের অনুপ্রাণিত করবে বলে আমার বিশ্বাস।”

১৫তম আইসিএমএবি বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে গোল্ড ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পেয়েছে; সোনালি ব্যাংক পিএলসি, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, আইডিএলসি ফাইন্যান্স পিএলসি, রিলায়েন্স ইনস্যুরেন্স পিএলসি, ন্যাশনাল লাইফ ইনস্যুরেন্স পিএলসি, স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি, প্রিমিয়ার সিমেন্ট মিলস পিএলসি, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল পিএলসি, মারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড, বাংলাদেশ স্টিলস রি-রোলিং মিলস লিমিটেড, ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি, ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি, ব্র্যাক, অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি এবং গ্রামীণফোন লিমিটেড। কর্পোরেট এক্সেলেন্স, উদ্ভাবন এবং সামাজিক প্রভাবের ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদান রাখায় অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলো।

আইসিএমএবি বেস্ট করপোরেট অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ কর্পোরেট লিডারদের স্বীকৃতি দেওয়ার পাশাপাশি কর্পোরেট কমিউনিটিকে উদ্ভাবন, স্বচ্ছতা এবং টেকসই প্রবৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যেতে অনুপ্রাণিত করে।


র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড ও রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেড এবং রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক (MoU) স্বাক্ষরিত হয়েছে। বুধবার (১৭ই ডিসেম্বর) বিকাল ৪টায় রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এই এমওইউ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের পক্ষে প্রতিষ্ঠানটির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার জানে আলম এবং রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের পক্ষে ক্লাস্টার জেনারেল ম্যানেজার মি. ডুকো এভারেন ডি ভ্রিস চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এ.এন.এম. মনজুরুল হক মজুমদার, চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার, রেডিসন ব্লূ ঢাকা ওয়াটার গার্ডেন; মেজর (অব.) মোহাম্মদ সোলায়মান তালুকদার, অ্যাডভাইজর, র‌্যাংগস গ্রুপ অব কোম্পানিজ; রাহেল রাব্বি, হেড অব পিআর অ্যান্ড এক্সটারনাল অ্যাফেয়ার্স, র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ

রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের পক্ষে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন শফিকুল ইসলাম, ডিরেক্টর অব ফিনান্স; মনফুজা মাসুদ চৌধুরী, সিনিয়র মার্কেটিং ম্যানেজার এবং শামীম আল মামুন, এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর অব সেলস।

এই সমঝোতা স্মারকের আওতায় র‌্যাংগস ইলেকট্রনিক্স লিমিটেডের গ্রাহক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং রেডিসন ব্লু ঢাকা ওয়াটার গার্ডেনের সেবাগ্রহীতারা বিশেষ সুবিধা ও প্রণোদনা উপভোগ করবেন। পাশাপাশি ভবিষ্যতে দুই প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে বিভিন্ন কর্পোরেট ও সামাজিক কর্মকা- পরিচালনার মাধ্যমে পারস্পরিক সহযোগিতা আরও জোরদার করবে।

এই চুক্তির মাধ্যমে উভয় প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও ফলপ্রসূ অংশীদারিত্ব গড়ে উঠবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


‘ফাউন্ডেশন টু ফিউচার’ শীর্ষক শিক্ষা বিষয়ক নতুন উদ্যোগ চালু করল ‘হপ লুন’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

বিশ্বখ্যাত পোশাক প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান হপ লুন আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ফাউন্ডেশন টু ফিউচার’ (ভবিষ্যতের ভিত্তি) শীর্ষক একটি শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচি চালু করেছে। কর্মীরা যেন পুনরায় তাদের শিক্ষা গ্রহণ শুরু করার মাধ্যমে কর্মক্ষেত্রের বাইরেও প্রয়োজনীয় দক্ষতা গড়ে তুলতে পারে এ লক্ষ্যে নতুন এ কর্মসূচি চালু করা হয়।

হপ লুন ফ্যাশনে বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) কর্মসূচিটির পরীক্ষামূলক পর্যায় উদ্বোধন করা হয়। এর জন্য প্রথম ধাপে ৩৫ জন কর্মীকে নির্বাচন করা হয়েছে। এই উদ্যোগটি হপ লুনের বৃহত্তর #শিক্যান উদ্যোগের একটি অংশ এবং প্রতিষ্ঠানের ‘হুইল অব ওয়েল বিয়িং’ কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। এ কাঠামোতে শিক্ষাকে কর্মীদের কল্যাণ ও ব্যক্তিগত উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

‘ফাউন্ডেশন টু ফিউচার’ কর্মসূচিটি সেইসব কর্মীদের জন্য প্রণয়ন করা হয়েছে, যারা পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন এবং অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে আগ্রহী। যোগ্যতার শর্তের মধ্যে রয়েছে: হপ লুনে ন্যূনতম দুই বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা, নিয়মিত উপস্থিতি ও শৃঙ্খলাবোধ এবং সন্তোষজনক কর্মদক্ষতা। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারীদের শেখার আগ্রহ, ইতিবাচক মনোভাব ও কর্মক্ষেত্রে সম্পৃক্ততাও নির্বাচন প্রক্রিয়ায় বিবেচনা করা হয়েছে।

কর্মসূচিতে পাঁচটি মূল বিষয়ে পাঠদান করা হবে; বাংলা, মৌলিক ইংরেজি, গণিত, সাধারণ বিজ্ঞান ও সামাজিক বিজ্ঞান। এর লক্ষ্য হল অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সাক্ষরতা, সংখ্যাগত দক্ষতা, অনুধাবন ক্ষমতা এবং আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি। আগামী ছয় থেকে আট মাস সপ্তাহে দুই দিন করে পাঠদান করা হবে।

কর্মশক্তি বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও উন্নয়নে বিশেষজ্ঞ মানব সম্পদ পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ট্যালেনট্র্যাকার লিমিটেড কর্মীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে। কর্মসূচিটির আওতায় প্রাক-মূল্যায়ন হবে এ মাসে, পাঠদান শুরু হবে আগামী জানুয়ারিতে। মিড টার্ম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ -এর মার্চ মাসে এবং একই বছর জুন থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে চূড়ান্ত মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া, ২০২৬ সালের শেষ প্রান্তিকে একটি সমাপনী ও সনদ প্রদান অনুষ্ঠান আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির।

হপ লুন বাংলাদেশ এর কান্ট্রি হেড নিশান্তা মোহত্তিজ বলেন, “হপ লুনে আমরা বিশ্বাস করি, আমাদের কর্মীরাই আমাদের সবচেয়ে বড় সম্পদ। ‘ফাউন্ডেশন টু ফিউচার’ আমাদের কর্মীদের স্বপ্ন ও সম্ভাবনার জন্য একটি বিনিয়োগ। এ উদ্যোগ তাদের এবং তাদের পরিবারের জন্য আরও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সহায়তা করবে।”

হপ লুন ফ্যাশনের মহাব্যবস্থাপক মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন, “শিক্ষার রূপান্তরমূলক শক্তিতে প্রতিষ্ঠানের যে বিশ্বাস রয়েছে, তারই প্রতিফলন এই কর্মসূচি।” তিনি আরও বলেন, “আমরা শুধু কর্মীদের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সাহায্য করছি না; বরং তাদের নিজেদের সক্ষমতা আবিষ্কার করতে এবং তারা জীবনে কী অর্জন করতে পারে সে বিষয়ে আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে সহায়তা করছি।”

হপ লুনের অপারেটর আমেনা খাতুনের মতো অংশগ্রহণকারীদের জন্য এই কর্মসূচি একটি দ্বিতীয় সুযোগ। তিনি বলেন, “আমি অনেক বছর আগে পঞ্চম শ্রেণি শেষ করেছি এবং সবসময় আরও পড়াশোনা করার স্বপ্ন দেখেছি, কিন্তু জীবন আমাকে অন্যদিকে নিয়ে গেছে; পড়াশোনা আর হয়ে ওঠেনি। এই কর্মসূচি আমার জন্য শুধু ইংরেজি বা গণিত শেখার মাধ্যম নয়। এর মাধ্যমে আমি আবার নিজের ওপর বিশ্বাস ফিরে পাওয়ার সুযোগ পেয়েছি। আমি আমার সন্তানদের দেখাতে চাই, যে শিক্ষা কতটা গুরুত্বপূর্ণ এবং শেখার কোন বয়স নেই।”

‘ফাউন্ডেশন টু ফিউচার’ কর্মসূচিটি হপ লুনের কর্মী-কেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি এবং তাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের অনন্য উদাহরণ। প্রতিষ্ঠানটিতে যারা কাজ করেন, তাদের কেবল কর্মী হিসেবেই নয়, বরং স্বপ্ন ও বিকাশের সুযোগসম্পন্ন মানুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।


নতুন ক্লাসের প্রস্তুতিতে বাটার ‘ব্যাক টু স্কুল’ ক্যাম্পেইন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

নতুন শিক্ষাবর্ষকে সামনে রেখে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের কেনাকাটার অভিজ্ঞতা স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক করতে ‘ব্যাক টু স্কুল’ ক্যাম্পেইন চালু করেছে বাটা বাংলাদেশ। ১ ডিসেম্বর ২০২৫ থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনটি চলবে আগামী ৩১ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত। এবারের ক্যাম্পেইনে বাটা বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে শিশুদের স্বাস্থ্য ও আরামের ওপর, যার অংশ হিসেবে বাজারে আনা হয়েছে ‘বি-ফার্স্ট অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল স্কুল শু’।

শিশুদের সারাদিনের স্কুল ও খেলাধুলার কথা মাথায় রেখে তৈরি এই জুতায় ব্যবহার করা হয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল প্রযুক্তি, যা পা-কে দুর্গন্ধ ও জীবাণু থেকে মুক্ত রাখবে। ক্লাসরুম থেকে খেলার মাঠ—সবখানেই দীর্ঘ সময় ব্যবহারের উপযোগী করে তৈরি করা এই জুতাগুলো যেমন আরামদায়ক, তেমনি স্কুলের পোশাকের সঙ্গে মানানসই ও স্টাইলিশ। নতুন ক্লাসের প্রস্তুতিকে আরও সাশ্রয়ী করতে বাটা এই ক্যাম্পেইনের আওতায় বিকাশে পেমেন্টে দিচ্ছে বিশেষ ছাড়। সারা দেশের বাটা শোরুমগুলোতে বিকাশের মাধ্যমে কেনাকাটা করলে ক্রেতারা ১০ শতাংশ ক্যাশব্যাক উপভোগ করতে পারবেন।

শুধুমাত্র পণ্য বিক্রিই নয়, শিশুদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করতে বাটা আয়োজন করেছে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা। এই প্রতিযোগিতায় শিশুরা তাদের স্কুলের প্রথম দিনের অভিজ্ঞতার কল্পনা ক্যানভাসে ফুটিয়ে তোলার সুযোগ পাবে। ক্যাম্পেইন চলাকালীন প্রতি সপ্তাহে সাতজন বিজয়ী অংশগ্রহণকারী পুরস্কার হিসেবে জিতে নিতে পারবে একটি করে নতুন ট্যাবলেট। দেশজুড়ে নির্ধারিত বাটা শোরুমগুলোতে আরামদায়ক স্কুল সু, ট্রেন্ডি স্নিকার্স ও টেকসই জুতার বিশাল সমাহার নিয়ে চলছে এই আয়োজন। ক্যাম্পেইন ও প্রতিযোগিতা সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য বাটার অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।


রাজধানীতে অপসোনিন ফার্মার ‘বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন ২০২৬’ অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অপসোনিন ফার্মা লিমিটেডের ‘বার্ষিক বিক্রয় সম্মেলন ২০২৬’ সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) জাঁকজমকপূর্ণভাবে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

বিগত কয়েক বছরের সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ২০২৫ সালেও অপসোনিন ফার্মা বাংলাদেশের ঔষধ শিল্পে উল্লেখযোগ্য বিক্রয় প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে। আইএমএস রিপোর্ট (দ্বিতীয় প্রান্তিক, ২০২৫) অনুযায়ী, বিক্রয় কার্যক্রমে প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে শীর্ষস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে। দেশের অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশেও সফলভাবে ঔষধ রপ্তানি করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি।

অনুষ্ঠানে কোম্পানির পরিচালক (বিক্রয় ও বিপণন) মোহাম্মদ আবদুল মোমেন তালুকদার বর্তমান ফার্মাসিউটিক্যাল বাজার পরিস্থিতি, বিপণন কৌশল এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। একইসঙ্গে তিনি অপসোনিন ফার্মার লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও দীর্ঘমেয়াদি প্রবৃদ্ধি নিশ্চিতকরণে প্রণীত কৌশলগত নীতিমালা তুলে ধরেন।

সম্মেলনে কোম্পানির চেয়ারম্যান ক্যাপ্টেন (অব.) আব্দুস সবুর খান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রউফ খান, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবদুর রাকিব খান, সহকারী মহাব্যবস্থাপক (বিক্রয়) মোহাম্মদ মাহমুদুল হক ও দেবজিত চন্দ্র ভৌমিক এবং সহকারী মহাব্যবস্থাপক (পিএমডি) তাজ মোহাম্মদ আগা মেনন ও মোহাম্মদ আখতার হোসেনসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সারা দেশ থেকে আসা বিক্রয় কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।


যুক্তরাজ্যে যাত্রা শুরু করল দেশি পণ্য ‘কারকুমা’, অর্গানিক নিউট্রিশন ও দেশি ডিলাইটস-এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের প্রথম ফাংশনাল ফুড প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অর্গানিক নিউট্রিশন লিমিটেডের জনপ্রিয় ‘কারকুমা’ ব্র্যান্ড এবার যুক্তরাজ্যের বাজারে যাত্রা শুরু করেছে। ইউকে-ভিত্তিক ডিজিটাল মার্কেটপ্লেস ‘দেশি ডিলাইটস’-এর সঙ্গে এক চুক্তির মাধ্যমে এখন থেকে যুক্তরাজ্যের ভোক্তারা সহজেই এই দেশি পণ্যটি কিনতে পারবেন। এই চুক্তির ফলে নিজেদের বৈশ্বিক ব্র্যান্ড হিসেবে প্রতিষ্ঠার পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল কারকুমা।

গত ১৪ ডিসেম্বর (২০২৫) রাজধানীর বনানীর হোটেল সারিনায় এক আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন অর্গানিক নিউট্রিশন লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. মাহবুবুর রহমান এবং দেশি ডিলাইটস-এর পরিচালক সরফরাজ এন আলী। অনুষ্ঠানে কনভেয়র গ্রুপের চেয়ারম্যান কবির আহমেদ, পরিচালক (বিজনেস ডেভেলপমেন্ট) আহমেদ জাকি, অর্গানিক নিউট্রিশন লিমিটেডের ব্র্যান্ড ম্যানেজার তন্ময় মিশ্রসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অর্গানিক নিউট্রিশন লিমিটেড দেশের বাজারে জনপ্রিয়তা অর্জনের পাশাপাশি গত বছরের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি শুরু করে এবং বর্তমানে আমাজন ইউএসএ-তেও তাদের পণ্য সহজলভ্য। যুক্তরাজ্যের বাজারে প্রবেশের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক বাজার সম্প্রসারণের ধারা অব্যাহত রাখল। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দেশি ডিলাইটস-এর কর্তৃপক্ষ আগ্রহ প্রকাশ করে জানায়, এই চুক্তির ধারাবাহিকতায় যুক্তরাজ্যের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) অন্যান্য দেশেও কারকুমা পণ্যের সরবরাহ সম্প্রসারণের পরিকল্পনা রয়েছে তাদের।


সোনালী ব্যাংকে বিজয় দিবস উদযাপন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনসহ যথাযোগ্য মর্যাদায় নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে মহান বিজয় দিবস-২০২৫ উদযাপন করেছে সোনালী ব্যাংক পিএলসি।

গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে ব্যাংকের পক্ষ হতে এমডি অ্যান্ড সিইও মো. শওকত আলী খানের নেতৃত্বে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধের বেদীতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি ফুলেল শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। এ সময় ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টররা, জেনারেল ম্যানেজাররাসহ বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অংশ নেন।

এর আগে দিবসের প্রথম প্রহরে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়সহ সকল শাখা ও কার্যালয় ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।

এছাড়া সারাদেশে ব্যাংকের সকল জেনারেল ম্যানেজারস অফিস, প্রিন্সিপাল অফিসসহ সকল কার্যালয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়।


আইসিবির উদ্যোগে বিজয় দিবস উদযাপন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘মহান বিজয় দিবস ২০২৫’ উপদযাপন করেছে ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ (আইসিবি)। এর অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) আইসিবির প্রধান কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও জাতীয় সংগীত পরিবেশন এবং শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে প্রার্থনা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এ সময় আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ ও উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. নূরুল হুদা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া অন্যদের মধ্যে ছিলেন আইসিবির সাবসিডিয়ারি কোম্পানিগুলোর সিইও এবং মহাব্যবস্থাপকসহ সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী।

এ কর্মসূচি শেষে ডিএমডিদের নেতৃত্বে আইসিবি পরিবারের পক্ষে ঢাকার সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে স্বাধীনতা যুদ্ধের শহীদদের প্রতি পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানানো হয়।


সাউথইস্ট ব্যাংকের বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৫ আয়োজন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
 করপোরেট ডেস্ক

সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি. গত শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সাউথইস্ট ব্যাংক ট্রেনিং ইনস্টিটিউট, ঢাকায় হাইব্রিড পদ্ধতিতে ‘বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৫ আয়োজন করে।

কনফারেন্সে সভাপতিত্ব করেন, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খালিদ মাহমুদ খান এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আ.ন.ম. মঈনুল কবীর, পরিচালক, অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ (ডস), বাংলাদেশ ব্যাংক।

কনফারেন্সে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোসাম্মত নাজমিন নাহার, যুগ্ম পরিচালক, অফ-সাইট সুপারভিশন বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবিদুর রহমান চৌধুরী এবং অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান ঝুঁকি কর্মকর্তা মো. মাহবুব আলম। ওই কনফারেন্সে আরও উপস্থিত ছিলেন সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির উপব্যবস্থাপনা পরিচালকরা মো. মাছুম উদ্দিন খান, মোহাম্মদ রাশেদুল আমিন এবং মো. সেকান্দর-ই-আজমসহ সকল বিভাগীয় প্রধান, শাখা প্রধান ও অপারেশন ম্যানেজাররা, অফশোর ব্যাংকিং ইউনিটের ইন-চার্জ এবং উপশাখাগুলোর কর্মকর্তারা।

কনফারেন্সে আর্থিক ব্যবস্থায় জটিলতা বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে রিস্ক ম্যানেজমেন্টকে শক্তিশালী করার উপর গুরুত্বারোপ করা হয়। পাশাপাশি, আরবিএস, ইসিএল, আইএফআরএস ৯ ইত্যাদি আন্তর্জাতিক মান ও বেস্ট প্র্যাকটিসের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে একটি দৃঢ় রিস্ক কালচার গড়ে তোলার বিষয়েও আলোচনা করা হয়। মূল আলোচ্য বিষয়গুলোর মধ্যে ছিল ইমার্জিং ব্যাংকিং রিস্কস, শ্রেণিকৃত ঋণ বৃদ্ধি, ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন, কমপ্লায়েন্স এবং প্রোঅ্যাকটিভ অপারেশনাল রিস্ক ম্যানেজমেন্ট।

ওই বার্ষিক রিস্ক কনফারেন্স-২০২৫, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসির দৃঢ় রিস্ক গভর্ন্যান্স, শক্তিশালী রিস্ক কালচার, রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স এবং আন্তর্জাতিক বেস্ট প্র্যাকটিস কার্যকরের অঙ্গীকারকে পুনর্ব্যক্ত করেছে, এবং একটি দক্ষ, ঝুঁকি-সচেতন কর্মী বাহিনী গড়ে তোলার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানিক সাফল্য অর্জনের লক্ষ্যে প্রেরণা জোগাবে।


বিজয় দিবসে বীর শহিদদের প্রতি ইউজিসির শ্রদ্ধা নিবেদন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসে জাতির বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকালে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এ সময় ইউজিসি সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, ইউজিসি সচিব ড. মো. ফখরুল ইসলাম, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের পরিচালক ও ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. ওমর ফারুখ, অডিট বিভাগের পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) নাহিদ সুলতানা, রিসার্চ গ্রান্টস অ্যান্ড এ ওয়ার্ড বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজ, চেয়ারম্যানের একান্ত সচিব (অতিরিক্ত পরিচালক) মো. মোস্তাফিজুর রহমান, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক ও ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ড. মো. মহিবুল আহসান, অর্থ, হিসাব ও বাজেট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. মোস্তাফিজার রহমান, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. সুলতান মাহমুদ, জেনারেল সার্ভিসেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মুহাম্মদ মাসুদ হোসেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক মো. গোলাম মোস্তফা, স্ট্র্যাটেজিক প্লানিং অ্যান্ড কোয়ালিটি অ্যাসিউরেন্স বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক আকরাম আলী খান, ইউজিসি কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শাহাদৎ হোসেন খান, ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন ও ইউজিসি কর্মচারী ইউনিয়নের নেতাসহ কমিশনের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীর মিরপুরে ইউজিসির আবাসিক এলাকায় ইউজিসি অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচের আয়োজন করা হয়।


জনতা ব্যাংকে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস উদযাপন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ‘মহান বিজয় দিবস ২০২৫’ উপদযাপন করেছে জনতা ব্যাংক পিএলসি। এর অংশ হিসেবে গত মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) জনতা ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মজিবর রহমানের নেতৃত্বে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়।

এর আগে সকালে ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এ সময় ব্যাংকের পরিচালক ড. মো. আব্দুস সবূর, আব্দুল মজিদ শেখ, আব্দুল আউয়াল সরকার ও মো. ওবায়দুল হকসহ ঊর্ধ্বতন নির্বাহীসহ, জাতীয়তাবাদী অফিসার সংগঠনের নেতারা ও জাতীয়তাবাদী কর্মচারী ইউনিয়নের নেতারা এবং সর্ব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।


এসবিএসি ব্যাংকের নতুন এমডি মঈনুল কবীর

আপডেটেড ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৫ ১৬:৫৭
করপোরেট ডেস্ক

এস. এম. মঈনুল কবীর সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার অ্যান্ড কমার্স (এসবিএসি) ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) তিনি এ পদে যোগ দিয়েছেন। এর আগে তিনি ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ছিলেন।

তিন দশকেরও বেশি সময়ের সমৃদ্ধ ব্যাংকিং ক্যারিয়ারে এস. এম. মঈনুল কবীর দেশের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ব্যাংকে চিফ বিজনেস অফিসার, হেড অব ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট, ট্রেড ও লেন্ডিং অপারেশন এবং ব্রাঞ্চ ব্যাংকিংসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে নেতৃত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন।

এস. এম. মঈনুল কবীর ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রবেশনারি অফিসার হিসেবে ব্যাংকিং জীবন শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, যমুনা ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি এবং কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসিতে সাফল্যের সঙ্গে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন।

এস. এম. মঈনুল কবীর সিনিয়র লিডারশিপ ম্যানেজমেন্ট, অ্যাডভান্সড ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ও ট্রেড ফাইন্যান্সসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অসংখ্য প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও সেমিনারে অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীতে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন।


banner close