সোমবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৫
১৪ পৌষ ১৪৩২

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস ও উপদেষ্টামণ্ডলীকে নগদের শুভেচ্ছা

দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২৪ ১৬:১০

বাংলাদেশের ক্রান্তিকালে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ এবং বিশ্ববিখ্যাত চিন্তাবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছে দেশসেরা মোবাইল আর্থিক সেবা নগদ এবং নগদ ডিজিটাল ব্যাংক। সে সঙ্গে নতুন এ সরকারের সকল উপদেষ্টাকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিনুল হক এ উপলক্ষে বলেছেন, অর্থনীতির কিংবদন্তি ব্যক্তিত্ব অধ্যাপক ইউনূসের হাত ধরে স্বপ্নের পথে এগিয়ে যাবে তারুণ্যনির্ভর বাংলাদেশ। বাংলাদেশের এক নবজাগরণ ঘটেছে ছাত্র সমাজ, তথা তারুণ্য শক্তির মাধ্যমে। নগদ শুরু থেকেই তার চলার পথে তারুণ্যকে প্রধান শক্তি বলে মনে করে। সে তরুণদের আহ্বানেই এই সংকটকালে দেশের দায়িত্ব নিতে রাজি হয়েছেন সারা বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী চিন্তাবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

দেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মো. আমিনুল হক বলেন, আমরা বিশ্বাস করি, এ দেশের অপার সম্ভাবনা ও তারুণ্যকে কাজে লাগিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার যোগ্যতম মানুষ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেতৃত্ব সারা পৃথিবীকে বদলে দিয়েছে। এবার আমাদের সৌভাগ্য, বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ায় তিনি রাজি হয়েছেন এবং দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। আমি আশা করি, তার দেখানো পথে নগদও এগিয়ে যাবে।

১৯৪০ সালে চট্টগ্রামে জন্ম নেওয়া শিক্ষাবিদ ড. ইউনূস বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অনন্য ভূমিকা রাখেন। স্বাধীনতার পর তিনি সামনে আনেন দুনিয়া বদলে দেওয়া সামাজিক ব্যবসা ও ক্ষুদ্রঋণ ধারণা। বাংলাদেশ ও তৃতীয় বিশ্বের শত শত দেশে দারিদ্র্য বিমোচনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের এ চিন্তা বিরাট ভূমিকা রাখে। ফল হিসেবে তিনি প্রথম ও একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। এরপর তিনি বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানসূচক তিনটি পুরস্কার প্রেসিডেন্সিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম, কংগ্রেশনাল গোল্ড মেডেল এবং অলিম্পিক লরেলসহ শতাধিক বিশ্ববিখ্যাত পুরস্কার লাভ করেন।

প্রফেসর ইউনুস কেবল বাংলাদেশকে নয়, সারা পৃথিবীকে দেখিয়েছেন, তারুন্য ও সমবেত শক্তি কী করে দারিদ্র দূর করে। তার কর্মকাণ্ডেই বাংলাদেশের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ঈর্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। প্রতিষ্ঠান হিসেবে নগদ মূলত আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বাড়িয়ে দারিদ্র্য দূর করার জন্যই কাজ করে যাচ্ছে। প্যারিস অলিম্পিকের উপদেষ্টা প্রফেসর ইউনূস ফ্রান্স থেকে দেশে ফিরে বলেছেন, তরুনদের শক্তিকে এবং বিপক্ষে কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। একই স্বপ্ন নিয়ে এই গুণী মানুষটির দেখানো পথে কাজ করে যাচ্ছে নগদ।

উল্লেখ, মাত্র পাঁচ বছর আগে যাত্রা শুরু করা নগদ দ্রুততম সময়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল আর্থিক সেবায় পরিণত হয়েছে। এখন নগদ সাড়ে ৯ কোটি গ্রাহকের এক পরিবার। তারাও একটি তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখে। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটিতে শুরু হলো ‘ব্যাটল অব ট্রেডার্স-সিজন ৫’ ও উইন্টার ফেস্ট

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসে সোমবার (২৯ ডিসেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়েছে বহুল প্রতীক্ষিত উদ্যোক্তা মেলা ‘ব্যাটল অব ট্রেডার্স–সিজন ৫’ এবং উইন্টার ফেস্ট। তিন দিনব্যাপী মেলাটির আয়োজন করেছে ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটি বিজনেস অ্যান্ড সোশ্যাল এন্টারপ্রেনারশিপ ক্লাব (BSEC)।

অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. ফরিদ আহমদ সোবহানী। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির প্রফেসোরিয়াল ফেলো অধ্যাপক হাফিজ টি. এ. খান (Prof. Hafiz T. A. Khan, Professorial Fellow, Oxford University)।

এ ছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার, ডিনরা, বিভিন্ন বিভাগের প্রধানরা, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং বিপুলসংখ্যক শিক্ষার্থী।

এই উদ্যোক্তা মেলায় ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি অংশগ্রহণ করে দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের শিক্ষার্থীরা। নানা ধরনের সৃজনশীল ও উদ্ভাবনী স্টরের বাহারি পণ্যে সেজেছে মেলাটি। মেলাটি তরুণ উদ্যোক্তাদের ব্যবসায়িক ধারণা বাস্তবায়ন, পণ্য প্রদর্শন ও উদ্যোক্তা সক্ষমতা বিকাশে একটি কার্যকর প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে।

উদ্বোধনী বক্তব্যে উপাচার্য তরুণদের উদ্যোক্তা মানসিকতা গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং এ ধরনের উদ্যোগ শিক্ষার্থীদের বাস্তবমুখী শিক্ষা ও নেতৃত্ব বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে উল্লেখ করেন।

তিন দিনব্যাপী এই আয়োজন ২৯, ৩০ ও ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ পর্যন্ত চলবে। উদ্যোক্তা মেলার পাশাপাশি উইন্টার ফেস্ট উপলক্ষে দর্শনার্থীদের জন্য রয়েছে নানা ধরনের বাহারি পিঠা ও খাবারের স্টল, যা ক্যাম্পাসে উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। ওই মেলার সার্বিক তত্ত্বাবধায়নে ছিলেন ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অফিস অব দ্য স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স ও প্লেসমেন্টের উপপরিচালক কে এম মনিরুল ইসলাম।


সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘স্টুডেন্ট রিসার্চ ডে ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট অব রিসার্চ অ্যান্ড ট্রেনিং (আইআরটি) স্টুডেন্ট রিসার্চ ডে ২০২৫ আয়োজন করে গত রোববার ইউনিভার্সিটির মাল্টিপারপাজ হলে। ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী গবেষণা কার্যক্রম তুলে ধরা হয়। এতে ইউনিভার্সিটির বিভিন্ন বিভাগের মোট ৫৫ জন শিক্ষার্থী তাদের গবেষণা প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। উপস্থাপিত গবেষণাগুলোতে নানা বিষয় অন্তর্ভুক্ত ছিল, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অনুসন্ধান ও সমস্যা সমাধানের প্রতি আগ্রহ ও নিষ্ঠাকে স্পষ্টভাবে তুলে ধরে।

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপউপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. মোফাজ্জল হোসেনের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদ (বিসিএসআইআর)-এর চেয়ারম্যান ড. সামিনা আহমেদ এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন পেনসিলভানিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির প্রফেসর এমেরিটাস ড. সৈয়দ সাদ আন্দালীব।

শিক্ষার্থীদের গবেষণা উপস্থাপনাগুলো বিচার করেন দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা একদল বিশেষজ্ঞ। বিচারক প্যানেলে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের ইউনিভার্সিটি অব শারজাহর সহযোগী অধ্যাপক ড. আহমেদ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ও চেয়ারম্যান ড. মো. এনামুল হক, ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক তাহমিনা আহমেদ এবং সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী ড. মো. আবদুল্লাহ আল মামুন।

মৌখিক উপস্থাপনায় সেরা নির্বাচিত হন ইইই বিভাগের মো. নাফিস ইমতিয়াজ, ফার্মেসি বিভাগের সাজেদ আহমেদ রিফাত এবং ইংরেজি বিভাগের শানজিদা আক্তার প্রীতি। পোস্টার উপস্থাপনায় সেরা হন ইইই বিভাগের মোহাম্মদ ফারহান তানভীর, ইংরেজি বিভাগের আনামিকা আক্তার ওমি এবং সিএসই বিভাগের মো. আব্দুর রহমান।

আইআরটির পরিচালক অধ্যাপক ড. হাসনাত এম. আলমগীর পুরো অনুষ্ঠানটি মডারেট করেন। তিনি অনুষ্ঠান সফলভাবে আয়োজনের জন্য সকল আয়োজক ও স্বেচ্ছাসেবকদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত রোববার (২৮ ডিসেম্বর) রাজধানীর আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও সভাপতিত্ব করেন অন্তর্বর্তী সরকারের শিশুবিষয়ক ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমিন এস. মুরশিদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তথ্য ও সম্প্রচার, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ অ্যাক্রেডিটেশন কাউন্সিলের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মেসবাহুদ্দিন আহমেদ।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের Spring-2021 থেকে Summer-2025 পর্যন্ত বিভিন্ন প্রোগ্রামে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনকারী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন। এবারের সমাবর্তনে ১৩ জন শিক্ষার্থীকে চ্যান্সেলরস গোল্ড মেডেল এবং ৮৩ জন শিক্ষার্থীকে ভাইস চ্যান্সেলরস গোল্ড মেডেলসহ মোট ৯৬ জন কৃতি শিক্ষার্থীকে স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। সমাবর্তনের অংশ হিসেবে পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়।

অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে শুরু হয় মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা। এ পর্বে জনপ্রিয় ব্যান্ড ওয়ারফেজের দল, মাহতিম সাকিব ও শাহরিয়ার চৌধুরী তাদের পরিবেশনার মাধ্যমে দর্শকদের মুগ্ধ করেন। পাশাপাশি সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির সাংস্কৃতিক ক্লাবের উদ্যোগে নৃত্য ও সংগীত পরিবেশনের মাধ্যমে পুরো অনুষ্ঠানকে প্রাণবন্ত ও উৎসবমুখর করে তোলা হয়।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল আজিজ, জেনারেল সেক্রেটারি ও প্রতিষ্ঠাতা ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুল আলিম, ট্রাস্টি বোর্ডের কার্যনির্বাহী সদস্য অ্যাডভোকেট উম্মে সালমা, ট্রাস্টি বোর্ডের উপদেষ্টা আজিজুল বারী (শিপু) এবং এল. মীর আবদুল আলিম। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর শামিম আরা হাসান, উপউপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর বুলবুল আহমেদ, ট্রেজারার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ একরামুল ইসলাম এবং ডিন, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা।


আইসিএমএবির ৫৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

দ্য ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি)-এর ৫৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) সম্প্রতি ঢাকার নীলক্ষেতস্থ আইসিএমএ ভবনের রুহুল কুদ্দুস অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সভায় ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট সদস্যবৃন্দ, সাবেক সভাপতিসহ কাউন্সিলের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন। এজিএম-এ প্রতিষ্ঠানের গত বছরের কার্যক্রম ও অর্জন পর্যালোচনা করা হয় এবং ভবিষ্যৎ কৌশলগত দিকনির্দেশনা তুলে ধরা হয়। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে সভার আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।

আইসিএমএবির নির্বাহী পরিচালক মো. মাহবুব-উল-আলম, এফসিএমএ স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। তিনি সদস্যদের আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে পেশাগত উৎকর্ষ সাধনে প্রতিষ্ঠানের ধারাবাহিক অগ্রগতি ও অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন।

সভায় সভাপতিত্ব করেন আইসিএমএবির সভাপতি মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, এফসিএমএ। তিনি সদস্যদের অব্যাহত সহযোগিতা ও সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সভাপতির বক্তব্যে তিনি সিএমএ পেশায় উদ্ভাবন, রূপান্তর ও পেশাগত উৎকর্ষ নিশ্চিত করতে চলতি বছরে গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের কথা উল্লেখ করেন।

সিএমএ পরীক্ষা ব্যবস্থার বছরব্যাপী কার্যক্রম ও অগ্রগতি তুলে ধরেন সহ-সভাপতি আবদুল মতিন পাটোয়ারী, এফসিএমএ। অপর সহ-সভাপতি মো. কাউসার আলম, এফসিএমএ ২০২৫ সালে সিএমএ শিক্ষা সংক্রান্ত কার্যক্রম ও উন্নয়ন বিষয়ে বিস্তারিত উপস্থাপনা করেন।

আইসিএমএবির সচিব মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, এফসিএমএ প্রতিষ্ঠানের সার্বিক কার্যক্রম ও অর্জনের পাশাপাশি নিরীক্ষিত হিসাব ও আর্থিক বিবরণী সভায় উপস্থাপন করেন।

এজিএম-এ উন্মুক্ত আলোচনার সুযোগ থাকায় সদস্যরা বার্ষিক প্রতিবেদন ও বিভিন্ন পেশাগত বিষয়ে গঠনমূলক মতামত প্রদান করেন। প্রশ্নোত্তর পর্বে ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট সদস্যদের সক্রিয় অংশগ্রহণ সভায় স্বচ্ছতা, জবাবদিহি ও সম্পৃক্ততার শক্তিশালী চিত্র তুলে ধরে।

এজিএমের পাশাপাশি একই দিনে আইসিএমএবি কাউন্সিল নির্বাচন এবং ঢাকা ব্রাঞ্চ কাউন্সিল (ডিবিসি) নির্বাচনও অনুষ্ঠিত হয়।


চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

ইলেকট্রনিক্স ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স খাতের সুপারব্র্যান্ড ওয়ালটনের চলমান ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২৩ এ দেশজুড়ে ওয়ালটন পণ্য কিনে গ্রাহকরা পাচ্ছেন সর্বাধুনিক প্রযুক্তির সাইড বাই সাইড ফ্রিজসহ বিভিন্ন ধরনের পণ্য ফ্রি ও নিশ্চিত উপহার। ২৫ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন অসংখ্য ক্রেতার হাতে উপহারের পণ্য তুলে দিচ্ছে ওয়ালটন।

এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি চট্টগ্রাম বিভাগের বিভিন্ন অঞ্চলের ওয়ালটন প্লাজা ও ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম থেকে ফ্রিজ ও টিভি কিনে ফ্রি পাওয়া সাইড বাই সাইড ফ্রিজ ও স্মার্ট টিভি ৯ ক্রেতার হাতে তুলে দিয়েছে ওয়ালটন। পণ্য ফ্রি পাওয়া ক্রেতারা হচ্ছেন পটিয়ার সাজ্জাদ হোসেন, বাঁশখালীর রহিমা আক্তার, ফটিকছড়ির জহির উদ্দীন, রাউজানের অরুন কান্তি দাস, লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জের কবির হোসেন, মিরসরাইয়ের মো. আছলাম, রাঙ্গামাটির যতিন চাকমা, দোহাজারির জাকির হোসেন এবং শীতকুন্ডের মো. জোবায়ের।

সম্প্রতি বন্দর নগরীর একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সৌভাগ্যবান ক্রেতাদের হাতে উপহার তুলে দেন জনপ্রিয় চিত্রনায়ক ও ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর আমিন খান। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ওয়ালটনের চিফ ডিভিশনাল অফিসার ইমরোজ হায়দার খান।

উপহারপ্রাপ্তদের অভিনন্দন জানিয়ে চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, দেশের কোটি কোটি গ্রাহকের ক্রেতার আস্থা ও ভালোবাসাতেই ওয়ালটন দেশের শীর্ষ ও টেক জায়ান্ট হয়ে উঠেছে। যার প্রেক্ষিতে ইলেকট্রনিক্স খাতের আমদানি নির্ভরতা ব্যাপকহারে হ্রাস পেয়ে সাশ্রয় হচ্ছে বিপুল পরিমান বৈদেশিক মুদ্রা। সমৃদ্ধ হয়েছে দেশীয় শিল্প খাতের। দেশীয় অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে সবাইকে দেশীয় পণ্য ক্রয় ও ব্যবহারের আহবান জানান তিনি।

কর্মকর্তারা জানান, সিজন-২৩ এর আওতায় ক্রেতারা দেশের যেকোনো ওয়ালটন প্লাজা, পরিবেশক শোরুম কিংবা অনলাইনে ই-প্লাজা থেকে ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও বিএলডিসি ফ্যান কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতাদের মোবাইলে ওয়ালটন থেকে উপহার পাওয়ার এসএমএস পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ওয়ালটনের ক্রেতাদের জন্য তৈরি ‘আমার আওয়াজ’ মোবাইল অ্যাপ প্ল্যাটফর্ম ব্যবহারকারী ক্রেতাদের জন্যও এবারের ক্যাম্পেইনে বাড়তি সুবিধা রয়েছে। ২৫ জানুয়ারি, ২০২৬ তারিখ পর্যন্ত ওয়ালটন পণ্য ক্রয়ে ক্রেতাদের জন্য এই বিশেষ সুবিধা থাকছে ।


ইসলামিক ব্যাংকিং সেবার ১৭ বছর পূর্ণ করল ব্যাংক এশিয়া

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংক ‘ব্যাংক এশিয়া’ তাদের ইসলামিক ব্যাংকিং সেবার সফলতার ১৭ বছর পূর্ণ করেছে। এই বিশেষ মাইলফলক উদযাপন উপলক্ষে গত ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অবস্থিত ব্যাংক এশিয়া টাওয়ারে এক বিশেষ আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ২০০৮ সালের ২৪ ডিসেম্বর শরীয়াহ ভিত্তিক আধুনিক ব্যাংকিং সেবার প্রতিশ্রুতি নিয়ে যাত্রা শুরু করেছিল ব্যাংক এশিয়ার ইসলামিক ব্যাংকিং উইং। দীর্ঘ ১৭ বছরের এই পথচলায় প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের আস্থা অর্জন করে দেশের অন্যতম বিশ্বস্ত ইসলামিক ব্যাংকিং সেবাদাতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ইসলামিক ব্যাংকিংয়ের গুরুত্ব ও শরীয়াহ পরিপালন নিয়ে আলোচনা করেন ব্যাংকের শরীয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির প্রাক্তন চেয়ারম্যান মুফতি শাহেদ রহমানী। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কমিটির প্রাক্তন সদস্য সচিব মাওলানা শাহ মোহাম্মদ ওয়ালী উল্লাহ্, ফকিহ্ সদস্য মাওলানা মুহাম্মদ মোফাজ্জল হুসাইন খান এবং ড. মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। ধর্মীয় স্কলারদের এই উপস্থিতি অনুষ্ঠানটিকে এক ভিন্ন মর্যাদা দান করে।

ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেন উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিকুল আরেফিন। এ সময় অন্যান্য উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ, বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ এবং ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে উল্লেখ করেন যে, ব্যাংক এশিয়া শুরু থেকেই শরীয়াহ নীতিমালাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে আমানত সংগ্রহ ও বিনিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে। সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বড় করপোরেট প্রতিষ্ঠান—সকল স্তরের গ্রাহকদের জন্য প্রয়োজনীয় ও কল্যাণমুখী ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিত করাই এই বিভাগের মূল লক্ষ্য।

আলোচনা শেষে এক বিশেষ দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়, যেখানে ব্যাংক এশিয়ার উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি এবং দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনা করা হয়। দীর্ঘ ১৭ বছরের অভিজ্ঞতায় ঋদ্ধ হয়ে ব্যাংক এশিয়া আগামী দিনগুলোতে আরও আধুনিক ও প্রযুক্তিনির্ভর ইসলামিক ব্যাংকিং সেবা সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। মূলত গ্রাহকসেবার মানোন্নয়ন এবং স্বচ্ছ শরীয়াহ ভিত্তিক অর্থায়নের মাধ্যমেই ব্যাংকটি আগামীর পথে এগিয়ে যেতে চায়।


এসিআই পিএলসি-র ৫২তম বার্ষিক সাধারণ সভা: ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী এডভান্সড কেমিক্যাল ইন্ডাষ্ট্রিজ পিএলসি (এসিআই) তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ প্রদানের ঘোষণা দিয়েছে। গত ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, রবিবার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত কোম্পানির ৫২তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এই সিদ্ধান্ত সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন এসিআই-এর চেয়ারম্যান জনাব এম আনিস উদ দৌলা।

অনুষ্ঠানে ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত অর্থ বছরের জন্য প্রস্তুতকৃত কোম্পানির নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী, নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন পেশ করা হলে শেয়ারহোল্ডারগণ তা অনুমোদন করেন। একই সাথে বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘদিনের আস্থা ও সমর্থনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার প্রস্তাবটি চূড়ান্ত করা হয়।

সভায় এসিআই পিএলসি-র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. আরিফ দৌলা বিগত বছরের ব্যবসায়িক সাফল্য এবং প্রতিষ্ঠানের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিগুলো তুলে ধরেন। তিনি শেয়ারহোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং প্রতিষ্ঠানের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে আলোকপাত করেন।

ড. আরিফ দৌলা তাঁর বক্তব্যে কোম্পানির সকল স্টেকহোল্ডারদের প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। পাশাপাশি তিনি এসিআই-এর উত্তরোত্তর সমৃদ্ধিতে কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের নিষ্ঠা এবং নিরলস পরিশ্রমের ভূয়সী প্রশংসা করে তাঁদের ধন্যবাদ জানান। মূলত মানসম্মত পণ্য ও সেবার মাধ্যমে বাজারে নিজেদের অবস্থান আরও সুদৃঢ় করাই প্রতিষ্ঠানের প্রধান লক্ষ্য বলে তিনি পুনর্ব্যক্ত করেন। ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিপুল সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার অংশগ্রহণ করেন।


‘আস্থা পুনর্গঠন’ ও টেকসই প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের বিজনেস ও এমপ্লয়িজ কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

সম্প্রতি পর্যটন নগরী কক্সবাজারের হোটেল দি সী-প্রিন্সেস-এর নাগর ব্যানকুয়েট হলে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক লিমিটেডের তিন দিনব্যাপী এক বর্ণাঢ্য আয়োজন সম্পন্ন হয়েছে। ‘Rebuild Trust on ICB Islamic Bank’ বা ‘আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের ওপর আস্থা পুনর্গঠন’ শীর্ষক প্রতিপাদ্যকে ধারণ করে প্রতিষ্ঠানটির ‘বিজনেস কনফারেন্স ২০২৫’, ‘স্ট্র্যাটেজিক প্ল্যান ২০২৬-২০৩০’ এবং ‘এমপ্লয়িজ কনফারেন্স ২০২৫’ অনুষ্ঠিত হয়। এই কর্মসূচিতে ব্যাংকটির আমানতকারী, বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী এবং সারা দেশের বিভিন্ন শাখা থেকে আগত প্রায় ২০০ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানে অন্যতম আকর্ষণ ছিল দেশের স্বনামধন্য শিল্পগোষ্ঠী আকিজ গ্রুপের পরিচালক এবং আকিজ মটরস-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ আমিন উদ্দিনের উপস্থিতি। তিনি তাঁর বক্তব্যে আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের সাথে পুনরায় ব্যবসায়িক সম্পর্ক স্থাপনের ইতিবৃত্ত তুলে ধরেন। তিনি জানান, বর্তমান চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোঃ মজিবুর রহমানের চৌকস নেতৃত্ব ও সুশাসনে মুগ্ধ হয়ে আকিজ মটরস পুনরায় এই ব্যাংকের সাথে এমওইউ স্বাক্ষর করেছে। বর্তমানে আকিজ সিএনজি স্টেশনের লেনদেন এই ব্যাংকের মাধ্যমে পরিচালিত হচ্ছে এবং শীঘ্রই আকিজ গ্রুপের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বেতন-ভাতাসহ অন্যান্য যাবতীয় লেনদেন আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের মাধ্যমে পরিচালনার ঘোষণা দেন তিনি। ব্যাংকের আধুনিক গ্রাহকসেবা ও শক্তিশালী ব্যবস্থাপনারও ভূয়সী প্রশংসা করেন এই শীর্ষ ব্যবসায়ী।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক এবং আইসিবি ইসলামিক ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোঃ মজিবুর রহমান। এ সময় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ডেপুটেশনে কর্মরত অতিরিক্ত পরিচালক ডক্টর সুমন্ত কুমার সাহা ব্যাংকের ২০২৬-২০৩০ মেয়াদী পাঁচ বছর মেয়াদী কৌশলগত পরিকল্পনা ও তা বাস্তবায়নের রূপরেখা তুলে ধরেন। ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্স অনুসরণ করে প্রতিষ্ঠানটিকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে দেশের প্রথম সারির একটি শক্তিশালী ইসলামী ব্যাংকে উন্নীত করার দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এছাড়া করপোরেট ক্লায়েন্ট হিসেবে প্রখ্যাত আইনজীবী ব্যারিস্টার রাহাত খলিলসহ বিভিন্ন শীর্ষ ব্যবসায়ীরা এই ব্যাংকের সাথে তাঁদের বাণিজ্যিক কার্যক্রম আরও জোরদার করার প্রতিশ্রুতি দেন।

আয়োজনের দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত ‘এমপ্লয়িজ কনফারেন্স’-এ বিভিন্ন শাখার ব্যবস্থাপকগণ তাঁদের দৈনিক কার্যক্রমের সীমাবদ্ধতা, সমস্যা ও আগামীর সম্ভাবনাগুলো সরাসরি চেয়ারম্যানের সামনে উপস্থাপন করেন। জনাব মোঃ মজিবুর রহমান প্রতিটি বিষয়ের গঠনমূলক ব্যাখ্যা প্রদান করেন এবং তাৎক্ষণিক সমাধানের পথ বাতলে দেন। ব্যাংকের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো এ ধরনের বড় কর্মসূচি গ্রহণের ফলে কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তারা ব্যক্তিগত অর্থায়নে হলেও নিয়মিত এ ধরণের অনুপ্রেরণামূলক অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের কাছে বিনীত অনুরোধ জানান।

পরিশেষে, চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব মোঃ মজিবুর রহমান ব্যাংকের ধারাবাহিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির পথে সকলের সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করেন। তিনি বিশ্বাস করেন, সঠিক নেতৃত্ব এবং গ্রাহক ও কর্মীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক খুব শীঘ্রই দেশের ব্যাংকিং খাতে এক অনন্য মাইলফলক স্থাপন করবে। মূলত আস্থার সংকট কাটিয়ে নতুন উদ্যমে পথচলাই ছিল এই আয়োজনের মূল লক্ষ্য।


এসিআই ফর্মুলেশনসের ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

এসিআই ফর্মুলেশনস পিএলসি তাদের শেয়ারহোল্ডারদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। আজ রোববার (২৮ ডিসেম্বর ২০২৫) সকাল ১০টায় ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠিত কোম্পানির ২৯তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) এই লভ্যাংশ অনুমোদন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান এম আনিস উদ দৌলা।

অনুষ্ঠানে ৩০ জুন ২০২৫ তারিখে সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী, নিরীক্ষা প্রতিবেদন এবং পরিচালকমণ্ডলীর প্রতিবেদন পেশ করা হলে তা শেয়ারহোল্ডারদের সর্বসম্মতিক্রমে অনুমোদিত হয়। একই সঙ্গে বিনিয়োগকারীদের জন্য ২৫ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দেওয়ার সিদ্ধান্তটিও চূড়ান্ত করা হয়।

সভায় এসিআই ফর্মুলেশনস-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুস্মিতা আনিস কোম্পানির ব্যবসায়িক অগ্রগতি ও উল্লেখযোগ্য সাফল্যগুলো তুলে ধরেন। তিনি শেয়ারহোল্ডারদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাঁদের নিরবচ্ছিন্ন সহযোগিতার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এছাড়াও তিনি কোম্পানির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিষ্ঠা ও শ্রমের প্রশংসা করে সকলকে ধন্যবাদ জানান।

ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত এই সভায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার অংশগ্রহণ করেন এবং কোম্পানির ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। এসিআই ফর্মুলেশনস তাদের মানসম্মত পণ্য ও সেবার মাধ্যমে বাজারে অবস্থান আরও সুদৃঢ় করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।


টানা অষ্টম বারের মতো ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড’ জিতল স্পিড

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০

বাংলাদেশের জনপ্রিয় এনার্জি ড্রিংকস বা কোমলপানীয় ব্র্যান্ড ‘স্পিড’ টানা অষ্টম বারের মতো ‘বেস্ট ব্র্যান্ড অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অর্জন করে বাজারে নিজেদের শ্রেষ্ঠত্ব বজায় রেখেছে। বাংলাদেশ ব্র্যান্ড ফোরাম (বিবিএফ) আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ‘সি এস ডি অল্টারনেটিভ’ ক্যাটাগরিতে দেশসেরা ব্র্যান্ড হওয়ার এই অনন্য গৌরব অর্জন করে স্পিড। সম্প্রতি রাজধানীর হোটেল লে মেরিডিয়ান ঢাকায় এই পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানটি সম্পন্ন হয়।

অনুষ্ঠানে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের পক্ষ থেকে সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার এস. এম মেহেদী-আল-সিরাজী (শিবলু), টীম স্পিড এবং প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই সম্মাননা গ্রহণ করেন। টানা ৮ বার সেরা হওয়ার এই সাফল্য প্রমাণ করে যে, সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে ভোক্তাদের পছন্দের তালিকায় স্পিড তার শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে সক্ষম হয়েছে।

যাত্রা শুরুর পর থেকেই স্পিড তার অনন্য স্বাদ এবং বৈচিত্র্যময় বিপণন কৌশলের মাধ্যমে তরুণ সমাজসহ সাধারণ মানুষের মাঝে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। বর্তমানে দেশের বাজারে এই ক্যাটাগরিতে সিংহভাগ মার্কেট শেয়ার বা বাজার দখল করে শীর্ষস্থানে রয়েছে ব্র্যান্ডটি।

গৌরবজনক এই অর্জনের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজ লিমিটেডের সিনিয়র ব্র্যান্ড ম্যানেজার এস. এম মেহেদী-আল-সিরাজী (শিবলু) বলেন, ‘বাংলাদেশে বেভারেজ ক্যাটাগরিতে একমাত্র ব্র্যান্ড হিসেবে স্পিড টানা ৮ম বারের মতো এই স্বীকৃতি পেল। এই অর্জন মূলত আমাদের ভোক্তাদের নিরবচ্ছিন্ন আস্থা ও ভালোবাসার প্রতিফলন। আমরা আমাদের গ্রাহকদের জন্য সর্বদা উন্নত মান নিশ্চিত করতে এবং আগামীর দিনগুলোতে আরও ভালো অভিজ্ঞতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’ তিনি এই সাফল্যের অংশীদার হিসেবে সকল বিক্রেতা, পরিবেশক এবং শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। মূলত ভোক্তাদের চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে মানসম্মত পণ্য সরবরাহের মাধ্যমেই স্পিড আজ বাংলাদেশের অন্যতম নির্ভরযোগ্য নাম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।


প্রিমিয়ার ব্যাংকের বার্ষিক ঝুঁকি বিষয়ক সম্মেলন ২০২৫ অনুষ্ঠিত: টেকসই প্রবৃদ্ধিতে গুরুত্বারোপ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দি প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি সম্প্রতি তাদের প্রধান কার্যালয়ে জাঁকজমকপূর্ণভাবে ‘বার্ষিক ঝুঁকি বিষয়ক সম্মেলন ২০২৫’ আয়োজন করেছে। এবারের সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল “টেকসই প্রবৃদ্ধির জন্য প্রোঅ্যাকটিভ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট”। ব্যাংকের দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা এবং ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার আধুনিক কলাকৌশল নিয়ে আলোচনার লক্ষ্যে এই বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান ডাঃ আরিফুর রহমান। রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র পরিচালক মো. সাজ্জাদ হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বতন্ত্র পরিচালক সৈয়দ ফরিদুল ইসলাম এবং এম. নুরুল আলম। এছাড়াও ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) মো. মনজুর মফিজসহ অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ এবং বিভিন্ন শাখার ব্যবস্থাপক ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।

সম্মেলনের মূল আলোচনায় আন্তর্জাতিক মানদণ্ড ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনার আলোকে প্রিমিয়ার ব্যাংকের ‘রিস্ক গভর্নেন্স ফ্রেমওয়ার্ক’ আরও সুদৃঢ় করার ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়। বক্তারা টেকসই প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করতে আগাম ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বা ‘প্রোঅ্যাকটিভ রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’, সুসংহত মূলধন পরিকল্পনা এবং ‘ব্যাসেল-৩’ (Basel III) নীতিমালার কঠোর অনুসরণের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। অংশগ্রহণকারী কর্মকর্তারা বর্তমান বৈশ্বিক ও অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ব্যাংকের সক্ষমতা বৃদ্ধির অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।

অনুষ্ঠানের একটি বিশেষ অধিবেশনে “Minimum Capital Requirement (MCR) and ICAAP: A Case Study” শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ডিভিশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাসির উদ্দিন। তিনি তাঁর উপস্থাপনায় প্রভিশনিং ঘাটতি কীভাবে মূলধন ও লিভারেজ রেশিওর ওপর প্রভাব ফেলে এবং কেন বিচক্ষণ ঝুঁকি নিরূপণ জরুরি, তা বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেন। সম্মেলনে আমন্ত্রিত বিশেষজ্ঞ হিসেবে বিআইবিএম-এর সহযোগী অধ্যাপক মো. আলমগীর এবং ড. মো. শহিদ উল্লাহ সমসাময়িক ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি এবং নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রত্যাশা নিয়ে তাদের মূল্যবান মতামত প্রদান করেন। আধুনিক ব্যাংকিং সেবায় ঝুঁকি হ্রাস করে টেকসই উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করাই ছিল এই সম্মেলনের প্রধান লক্ষ্য।


আর্মি গলফ ক্লাবে ‘৪র্থ প্রাইম ব্যাংক নিউ ইয়ার কাপ গলফ টুর্নামেন্ট’ শুরু

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

রাজধানীর আর্মি গলফ ক্লাবে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনের মধ্য দিয়ে পর্দা উঠলো চার দিনব্যাপী ‘৪র্থ প্রাইম ব্যাংক নিউ ইয়ার কাপ গলফ টুর্নামেন্ট-২০২৫’-এর। যদিও টুর্নামেন্টটি গত ২৪ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে, তবে ২৬ ডিসেম্বর শুক্রবার এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। এদিন আর্মি গলফ ক্লাবে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে টুর্নামেন্টের শুভ উদ্বোধন করেন ক্লাবের প্রেসিডেন্ট লেফটেন্যান্ট জেনারেল খান ফিরোজ আহমেদ। নতুন বছরকে বরণ করে নেওয়ার প্রাক্কালে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা গলফপ্রেমীদের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি করেছে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসি-র প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হাসান ও. রশীদ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে অংশ নেন আর্মি গলফ ক্লাবের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ আহমেদ আলী (অবঃ), টুর্নামেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আখতার শহীদ এবং ক্লাবের গলফ ক্যাপ্টেন কর্নেল মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, প্রাইম ব্যাংকের পদস্থ কর্মকর্তা এবং ক্লাবের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যরাও উপস্থিত থেকে খেলোয়াড়দের অনুপ্রাণিত করেন।

অ্যামেচার গলফারদের জন্য আয়োজিত এই টুর্নামেন্টে দেশি ও বিদেশি মিলিয়ে আনুমানিক ৮৫০ জন গলফার অংশ নিচ্ছেন। প্রতিযোগিতাটি মোট পাঁচটি ক্যাটাগরিতে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যার মধ্যে রয়েছে রেগুলার, ভ্যাটারান, সিনিয়র, লেডিস ও জুনিয়র বিভাগ। সুন্দর ও সুশৃঙ্খল পরিবেশে খেলোয়াড়রা তাঁদের দক্ষতার স্বাক্ষর রাখছেন। টুর্নামেন্টের সার্বিক ব্যবস্থাপনা ও খেলোয়াড়দের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ এই আয়োজনকে এক অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে।

আগামী ৩১ ডিসেম্বর বুধবার রাত ৮টায় এক জমকালো পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই বর্ণাঢ্য টুর্নামেন্টের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘটবে। সমাপনী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের হাতে ট্রফি ও অন্যান্য আকর্ষণীয় পুরস্কার তুলে দেওয়া হবে। প্রাইম ব্যাংকের পৃষ্ঠপোষকতায় আয়োজিত এই টুর্নামেন্টটি প্রতি বছরের মতো এবারও দেশের গলফ অঙ্গনে একটি উল্লেখযোগ্য আয়োজন হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। মূলত ক্রীড়া সংস্কৃতিকে এগিয়ে নেওয়া এবং অপেশাদার গলফারদের একটি পেশাদার মঞ্চ প্রদানের লক্ষ্যেই এই বিশেষ উদ্যোগ।


ইবিএল ‘ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পেল ফুডি এক্সপ্রেস

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছে কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স’ (ইমার্জিং) ক্যাটাগরিতে এ সম্মাননা পাওয়ার কথা বিজ্ঞপ্তিতে তুলে ধরেছে ফুডি এক্সপ্রেস।

গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) ঢাকার ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে এক অনুষ্ঠানে ফুডির চিফ অপারেটিং অফিসার মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী বিজ্ঞাপন ও ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহক সেবায় ‘বৈচিত্র্য আনায়’ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রগ্রেস) ৪০টি অংশীদার ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।’

ফুডির সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য।’


banner close