শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪

বিমা খাতের সমস্যা নিরসনে যৌথভাবে কাজ করবে আইডিআরএ-বিআইএ

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে সামনের দিনগুলোতে সম্ভাবনাময় বিমা খাতের সমস্যাসমূহ নিরসনের জন্য একযোগে কাজ করবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। ছবি : সংগৃহীত
করপোরেট ডেস্ক
প্রকাশিত
করপোরেট ডেস্ক
প্রকাশিত : ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৬:৪৭

বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে সামনের দিনগুলোতে সম্ভাবনাময় বিমা খাতের সমস্যাসমূহ নিরসনের জন্য একযোগে কাজ করবে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) ও বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশন (বিআইএ)। সম্প্রতি বিমা সেক্টরের চলমান অবস্থা নিয়ে আইডিআরএ চেয়ারম্যান ও সদস্যদের সঙ্গে বিআইএ নির্বাহী কমিটির সদস্যদের এক মতবিনিময় সভায় দুই প্রতিষ্ঠান একযোগে কাজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়। বিআইএর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। মতবিনিময় সভায় নাসির উদ্দিন আহমেদ (পাভেল), প্রথম ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বিআইএ, এ কে এম মনিরুল হক, ভাইস-প্রেসিডেন্ট, বিআইএ ও নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুল্লাহ আল মাহমুদ মাহিন, হোসেন আখতার, বি এম ইউসুফ আলী, মিজ ফারজানা চৌধুরী, মো. জালালুল আজিম, মো. ইমাম শাহীন, কাজিম উদ্দিন এবং মো. গোলাম কিবরিয়া উপস্থিত ছিলেন।

বিষয়:

স্মাইল এইড জেসিআইয়ের ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্প

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সমাজের সুবিধাবঞ্চিত ও নিম্ন আয়ের মানুষদের পাশে দাঁড়াতে এবং তাদের দাঁতের চিকিৎসা সুনিশ্চিত করতে গত শুক্রবার রাজধানীর লালবাগে আয়োজন করা হয় ‘ফ্রি ডেন্টাল ক্যাম্প: স্মাইল এইড-ওরাল কেয়ার ইনিশিয়েটিভ’।

জেসিআই বাংলাদেশের তিনটি লোকাল সংগঠন জেসিআই ঢাকা এইস, জেসিআই ঢাকা ইম্প্যাক্ট, জেসিআই ঢাকা প্রিমিয়ার ও হিউম্যানিটি সার্ভিসেস বাংলাদেশের উদ্যোগে এক হাজার জনের জন্য এই ফ্রি ক্যাম্পটির আয়োজন করা হয়।

সকাল ৮টায় শুরু হওয়া এ সেবাকার্যক্রম চলে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত। ৭০ জন ডেন্টিস্টদের সহযোগিতায় সকাল থেকেই শিশু-বৃদ্ধসহ অসংখ্য নারী-পুরুষকে দাঁতের চিকিৎসা দেওয়া হয়। ডেন্টাল চেক আপ থেকে শুরু করে, দাঁত এক্সট্রাকশন, ফিলিং, স্কেলিং, মেডিসিন সবই প্রদান করা হয় বিনামূল্যে।

ক্যাম্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেসিআই বাংলাদেশের ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট ইমরান কাদির।


নবীন-প্রবীণের মেলবন্ধনে আয়োজিত হল ‘অনুষঙ্গ’

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৩:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বৃদ্ধাশ্রমে বসবাস করা সমাজের প্রবীণদের জন্য একটি আনন্দপূর্ণ দিন কাটানোর ব্যবস্থা করেছে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব। বরাবরের মতই তারা আয়োজন করেছিল অনুষঙ্গের।

গতকাল শুক্রবার (২৭ সেপ্টেম্বর) গাজীপুরের মনিপুরে হোতাপাড়া এলাকায় গিভেন্সি গ্রুপের বয়স্ক পুনর্বাসন কেন্দ্রে ক্লাবের প্রায় ১০০ জন সদস্য নিয়ে উপস্থিত ছিলেন সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার মেজবাহ উল হাসান চৌধুরী।

প্রবীণদের মাঝে তরুণদের উদ্দীপনার আলো ছড়িয়ে দিতে একটি দিন তাদের সঙ্গে বসে সময় কাটিয়ে তাদের কথা শুনে ক্লাবের সদস্যরা মেতেছিলেন নানান আয়োজনে। কখনো জনপ্রিয় গেইম ‘পিলো পাসিং’ খেলে কখনো বা পুরোনো দিনের গান গেয়ে। দিনটির বিশেষ মুহূর্তগুলোকে আরও রঙিন করতে সেখানে উপস্থিত হয়েছিলেন কার্টুনিস্ট সাঈদ রাশেদ ইমাম তন্ময়। এর পাশাপাশি বৃদ্ধাশ্রমের পরিবেশকে আরও বসবাসবান্ধব করে তোলার জন্য ক্লাবের সদস্যরা বৃক্ষরোপণের কর্মসূচিও পালন করে। উদ্যোগটি সফল করতে পেইন্ট পার্টনার হিসেবে উপস্থিত ছিল এশিয়ান পেইন্টস।

এছাড়াও তারা চেষ্টা করেছিল তাদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের ঔষধ ও মেডিকেল সরঞ্জাম এবং হুইলচেয়ার বয়স্কদের মাঝে পৌঁছে দিতে। সারাদিন বিশেষ আয়োজনগুলোর মধ্যে একটি অন্যতম আয়োজন ছিল বৃদ্ধাশ্রমের দেয়াল ও আঙিনায় রং দিয়ে আলপনা আঁকা।

ক্লাবের প্রেসিডেন্ট মৌরিন ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থী হিসেবে আমরা প্রায়ই ব্যস্ত জীবনে আটকে যাই। কিন্তু ‘অনুষঙ্গ’ ইভেন্ট আমাদের ফিরিয়ে দেওয়ার গুরুত্বের কথা মনে করিয়ে দেয়। বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানো একটি শক্তিশালী অভিজ্ঞতা। যা বোঝায়, আমাদের যত্ন অন্যদের কাছে কতটা অর্থ বহন করতে পারে। আমি আশা করি এটি আমাদের সবাইকে অনুপ্রাণিত করবে সমাজে অবদান রাখার উপায়গুলি খুঁজে বের করতে।

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের ফ্যাকাল্টি অ্যাডভাইজার মেজবাউল হাসান চৌধুরী বলেন, আমাদের ছাত্রদের ‘অনুষঙ্গ’-এর মতো অপূর্ব সুন্দর চেতনার একটি উদ্যোগ নিতে দেখে খুবই ভালো লাগছে। বয়স্কদের যত্ন নেওয়া একটি সহানুভূতিশীল সমাজ গঠনে সহায়তা করে। আমি নিশ্চিত এই আয়োজন ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সহানুভূতি এবং সামাজিক দায়বদ্ধতা গ্রহণে অনুপ্রাণিত করবে। সামাজিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে তারা তরুণ প্রাণে ভবিষ্যতের জন্য আলোড়ন ছড়াতে চায় ও মানসিকতার বিকাশ চায়।

নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাব ১৯৯৪ সালে নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির একটি ছাত্র সংগঠন হিসেবে যাত্রা শুরু করে।


শেফ অব দ্য ইয়ার প্রতিযোগিতা: সেরা ১০ জন পুরস্কার পাবেন ২৮ অক্টোবর

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৯:৩০

ব্রিটেনে বাংলাদেশি কারি ইন্ড্রাস্ট্রির বৃহত্তম সংগঠন বাংলাদেশ ক্যাটারসাস অ্যাসোসিয়েশনের (বিসিএ) বর্ণাঢ্য আয়োজনে ১৭তম বিসিএ অ্যাওয়ার্ডস অনুষ্ঠান আগামী (২৮ অক্টোবর) সোমবার লন্ডনের ওটু ইন্টারকন্টিনেন্টালে অনুষ্ঠিত হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন বিসিএ-এর কর্মকর্তারা।

বর্ণাঢ্য এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন ব্রিটেনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ও বিশিষ্টজনেরা। অ্যাওয়ার্ডসকে সামনে রেখে গত (১৭ সেপ্টেম্বর) মঙ্গলবার লন্ডনের হ্যার্মাস স্মিথ অ্যান্ড ফুলহ্যাম কলেজে শতাধিক প্রতিযোগীর মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে ৭৫ জন উদীয়মান শেফের অংশগ্রহণে প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।

জানা যায়, ফাইনালে তাদের মধ্যে সেরা ১০জন বিসিএ অ্যাওয়ার্ড পাবেন। প্রতিযোগিতার এবারের শিরোনাম (Best bar naan)। এটি কারি শিল্পের এমন একটি প্রতিযোগিতা যেখানে একজন শেফ কারি মসলা ও সাদা ক্রিমের সংমিশ্রণে ক্রিয়েটিভ চিন্তার সমন্বয়ে নতুন কারি ডিশ উদ্ভাবন করবেন। যা হতে পারে (The UK’s King or Queen of Spice) দুপুর ১২টা থেকে বিকাল চারটা পর্যন্ত সরাসরি এই প্রতিযোগিতায় ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে রেস্টুরেন্ট ও টেকওয়ের শেফরা এতে অংশগ্রহণ করেন। প্রসঙ্গত বিসিএ বিশেষ করে মহিলা ও তরুণ শেফদের জন্য একটি উত্তরাধিকারী, যোগ্য স্থান নিশ্চিত করার লক্ষ্যকে সামনে রেখে এই প্রথমবারের মতো চালু করেছে ইউকে দ্য বেস্ট ইয়াং কারি শেফ অ্যাওয়ার্ড। এই প্রতিযোগিতায় রেকর্ডসংখ্যক তরুণ উদীয়মান শেফ অংশ নিয়েছেন এবার।

লাইভ শেফ কুক অব বিসিএ-ব্রিটেনে বাংলাদেশি কারি ইন্ডাস্ট্রির একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় প্রতিযোগিতা। ব্রিটেনের অভিজ্ঞ শেফ এবং ক্যাটারার্সদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারকরা এই প্রতিযোগিতা থেকে সেরা দশজন শেফ বাচাই করেন। যেখানে শেফদের উদ্ভাবিত নানা পদের মৌলিক ডিস ও এর সৃজনশীল উপস্থাপনা সর্বোপরি কারি শিল্পের সঙ্গে জড়িত রেস্টুরেন্ট কর্মীদের অনুপ্রাণিত করতে বিসিএ এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে থাকে। বিসিএ ‘শেফ অফ দ্য ইয়ার’ এর বিচারক প্যানেলে ছিলেন এগ্রোসুপারের হেড অব ইউরোপ ভেনোরিকা মূর্তি ও হেড অব সেইলস ডেইভ ফ্যিটউড, পজিটিভ এনার্জির হেড অব মার্কেটিং জোশ এডওয়ার্ড, ফেডারেশন অব ফিশ এন্ড চিপস এর প্রেসিডেন্ট এনড্রিউ র্কক।এই প্রতিযোগিতা থেকে সেরা দশজন বিজয়ীর নাম বিসিএ’র ১৭তম অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিখ্যাত ওটু ইন্টারকন্টিনেন্টাল এ সেলিব্রেটি ও বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হবে। এবারের বিসিএ এওয়ার্ডস এর স্লোগান হচ্ছে-“Uniting Heritage with Fresh Perspective”।

বিসিএ ⁠এ্যাওয়ার্ড কমিটির কনভেনার আতিক রহমান বিইএম ও শেফ অব দ্যা ইয়ার এর হেড শামসুল আলম খান শাহিন বাংলাদেশি ক্যুজিন এর শেফদের বৈচিত্র্যময় মৌলিক রন্ধনশৈলীর প্রতিযোগিতাটি পরিচালনা করেন।বিসিএ সভাপতি অলি খান এমবিই বলেন, কারি শিল্পের উন্নতি এবং সমৃদ্ধির জন্য আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের শেফদের প্রতিভা ও শিল্পসত্তায় বিনিয়োগ করতে হবে। এই এ্যাওয়ার্ড এগুলোতে মূলত প্রতিশ্রুতিশীল মেধাবী তরুণ শেফদের খুজে বের করে তাদের কর্মের স্বীকৃতি তুলে ধরা হয়। তিনি জানান , যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশি কারি ইন্ড্রাস্ট্রি দিন দিন বিস্তৃত ও শক্তিশালী হচ্ছে । বাংলাদেশি কারির স্বাদ ও গুণগত মান অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে উন্নত ও বৈচিত্র্যময়।লাইভ শেফ কুক অফ বিসিএ-প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দক্ষ শেফ তৈরি এবং তাদের উদ্ভাবিত ডিসগুলো মূলধারায় তুলে ধরার পাশাপাশি ব্রিটেনের রেস্টুরেন্টগুলোতে ‘স্কিল্ড স্টাফ‘ তৈরিতেও বিশেষ ভূমিকা রাখবে।বিসিএ সেক্রেটারি জেনারেল মিটু চৌধুরী বলেন, আমাদের কারি শিল্প ব্রিটেনের অর্থনীতিতে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। বিসিএ নিরবিচ্ছিন্নভাবে আমাদের রেস্টুরেন্টগুলোর মান উন্নয়নে কাজ করছে। কারি ইন্ড্রাস্ট্রির জন্য মর্যাদাকর ও অত্যন্ত প্রতিযোগিতাপূর্ণ সেরা শেফ বাছাই প্রতিযোগিতাটি ব্রিটেনের সেলিব্রেটি শেফ ও অভিজ্ঞদের সরাসরি তত্ত্বাবধানে অনুষ্ঠিত হয়।আমাদের বিশ্বাস এই উদ্যোগ থেকে বাংলাদেশি কারী শিল্পে যুক্ত হবে বহু মাত্রিক নানা পদ, স্বাদ ও মানের নতুন ডিশ। একই সাথে আমরা পাবো মেধাবী প্রতিশ্রুতিশীল নতুন প্রজন্মের শেফ।

সংগঠনের চিফ ট্রেজারার টিপু রহমান বলেন, বিসিএ প্রায় বিশ বছর থেকে বাংলাদেশি কারি ইন্ড্রাস্ট্রির শেফদের তাদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান করে আসছে। বাংলাদেশি কারী ব্রান্ডিং ও সর্বোপরি কারী ইন্ড্রাস্ট্রির উজ্জ্বল অবস্থানে তাদের মেধা ও শ্রম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। নতুন নতুন শেফদের প্রতিভা খুজে বের করা সহ তাদের সম্মানিত করতে পেরে আমরা আনন্দিত।

বিসিএ ⁠এ্যাওয়ার্ড কমিটির কনভেনার আতিক রহমান বিইএম বলেন, ব্রিটেনের নানা প্রান্ত থেকে প্রতিভাবান তরুণ শেফদের অনুপ্রাণিত ও তাদের কাজগুলো তুলে ধরার লক্ষ্যে এই আয়োজন। লাইভ শেফ কুক অফ বিসিএ প্রতিযোগিতায় ৭৫জন শেফ অংশ নিয়েছেন। প্রতিযোগীদের মৌলিক ডিশ, স্বাদ ও সৃজনশীল আমাদেরকে আশাবাদী করছে।বিশেষ করে মাছ, শাক-সবজি ও বাংলাদেশি ঐতিহ্যবাহী সুগন্ধি ফলের ফিউশন কারী ডিশগুলো মূলধারায় বাংলাদেশি কারী শিল্পের ব্রান্ডিং তৈরিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

বিসিএ‘র মেম্বারশিপ সেক্রেটারি ইয়ামিম দিদার ও শেফ অব দ্যা ইয়ার এর হেড শামসুল আলম খান শাহিন এর প্রাণবন্ত সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিসিএ প্রেসিডেন্ট ওলি খান এমবিই, সেক্রেটারি জেনারেল মিটু চৌধুরী, চিফ ট্রেজারার টিপু রহমান, সাবেক প্রেসিডেন্ট কামাল ইয়াকুব, ভাইস প্রেসিডেন্ট ফায়জুল হক, অর্গানাইজিং সেক্রেটারি ফরহাদ হোসেন টিপু, এ্যাওয়ার্ড কমিটির কনভেনার আতিক রহমান বিইএম, প্রেস এন্ড পাবলিকেশন সেক্রেটারি নাজ ইসলাম প্রমুখ।

লন্ডন থেকে ড. আজিজুল আম্বিয়া


নৌ-পর্যটনে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে ‘টেক এ বোট’-এর যাত্রা

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ ১৯:৩০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশের নৌ-পর্যটন খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে যাত্রা শুরু করল বোট বুকিং ইঞ্জিন ‘টেক এ বোট’। সোমবার (২৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় একটি রেস্টুরেন্টে ‘টেক এ বোট’-এর গ্র্যান্ড ওপেনিং ও গালা ডিনারের আয়োজন করা হয়। এতে ট্যুর গ্রুপ এবং অপারেটরদের মধ্যে উপস্থিত ছিল অভিযাত্রিক ট্যুর গ্রুপ বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইকো অ্যাডভেঞ্চারস, বিন্দাস ট্রাভেলারস, আরাল সি ক্রুজ। শিপিং কোম্পানিগুলোর মধ্যে উপস্থিত ছিল টাইগার ট্যুরস, দ্য সেইল শিপিং, রয়্যাল অ্যাডভেঞ্চার।

এছাড়াও বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের নৌকার মালিক-অপারেটররা উপস্থিত ছিলেন।

‘টেক এ বোট’-এর সহ উদ্যোক্তা আহমাদ আব্দুল্লাহ রিফাত বলেন, আমাদের দেশের পর্যটন সম্ভাবনাকে সময়োপযোগী ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রচার করায় পাশ্ববর্তী দেশগুলোর তুলনায় আমরা বেশ পিছিয়ে আছি। ব্লু ট্যুরিজমের বৈচিত্র্যময় সুযোগের বিবেচনায় বাংলাদেশ বিশ্বে একটা অনন্য পর্যটন আকর্ষণ হতে পারে। কিন্তু এ জন্য প্রয়োজন একটি স্মার্ট প্লাটফর্ম। এই সমস্যাটি সমাধানের জন্যই আমরা ডেভেলপ করেছি ‘টেক এ বোট’। শুধুমাত্র একক প্লাটফর্ম হিসেবে নয়, গ্লোবাল ডিস্ট্রিবিউশন সিস্টেম (জিডিএস) হিসেবে বিশ্বের যেকোনো দেশের ট্যুরিজম প্লাটফর্মে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশের মেরিন ট্যুরিজমকে পরিচিত করার সক্ষমতা আছে ‘টেক এ বোট’-এর।

এর আরেক উদ্যোক্তা শাফাত মাহমুদ খান বলেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, একই নৌকা বা জাহাজ একই সময়ে বিভিন্নভাবে বুকিংয়ের জন্য, যেমন দিনভিত্তিক, রুমভিত্তিক কিংবা প্যাকেজভিত্তিক ভাড়া দেওয়ার জন্য অপারেটররা সুযোগ দেন। আবার এক মাধ্যমে বুকিং হলে অন্য মাধ্যমের বুকিং বন্ধ করতে হয়। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে এ ধরনের নির্ভরশীল বুকিং পদ্ধতি নিয়ন্ত্রণ করা বেশ জটিল, এজন্যই সারা বিশ্বে বাস, ট্রেন, বিমানের বুকিং সিস্টেম থাকলেও নৌকা বা জাহাজের বুকিং সিস্টেম প্রায় নেই বললেই চলে। আমরা এই সমস্যাটিই সমাধানের চেষ্টা করেছি, এবং আমরা আশাবাদী যে শুধু বাংলাদেশ নয় বরং বৈশ্বিক পর্যায়েও শীঘ্রই কাজ শুরু করতে পারব।

‘টেক এ বোট’ মূলত একটি স্মার্ট বুকিং প্লাটফর্ম, যেখানে ভ্রমণপিপাসুরা খুব সহজেই যেকোনো গন্তব্য ও তারিখে তাদের পছন্দসই নৌকা, জাহাজ বা ইয়ট বুকিং করতে পারবেন কয়েক ক্লিকের মাধ্যমেই। পাশাপাশি, নৌকা, জাহাজ ও ইয়টের মালিকেরা এই প্লাটফর্মের মাধ্যমে তাদের প্রপার্টিগুলোর প্রমোশন ও বুকিং পেতে পারেন দেশ ও বিদেশের ভ্রমণকারীদের কাছ থেকে। যেখানে দেশীয় এবং বিদেশী পর্যটকরাও খুব সহজেই নৌকা খুঁজে বের করা, বুকিং করা এবং নিরাপদ পেমেন্ট করতে পারবেন।

বর্তমানে প্রচলিত পদ্ধতিতে একজন ট্রাভেলার যদি কোথাও নৌভ্রমণে যেতে চান, তাদেরকে ফেসবুক বা সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে নৌকার ফেসবুক পেজ, গ্রুপ খুঁজে পেতে হয়, তারপর ফেসবুক মেসেজ বা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে যোগাযোগ করে নৌকা বা জাহাজের প্রাপ্যতা, সুবিধাদি ইত্যাদি তথ্য সংগ্রহ করতে হয়। এই পদ্ধতিতে একাধিক নৌকা দেখে যাচাই বাচাই করা বেশ সময়সাপেক্ষ ও কষ্টকর। এই সমস্যাটিরই সমাধান করছে টেক এ বোট। অ্যাডভান্সড সার্চ অ্যালগোরিদমের মাধ্যমে ভ্রমণকারীদের পছন্দসই নৌকা ও জাহাজগুলোর প্রাপ্যতা এবং বিস্তারিত তথ্য ভ্রমণকারীরা সংগ্রহ করতে পারবেন বিশ সেকেন্ডেরও কম সময়ে।

তাছাড়া সুবিধাদি, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং রেটিংয়ের ভিত্তিতে একাধিক নৌকার মধ্যে যাচাই বাচাই করার সুযোগও থাকছে গ্রাহকদের জন্য। এর পাশাপাশি, নৌকা বা জাহাজের মালিক এবং অপারেটরগণ তাদের নৌকার যে কোনো ধরনের বুকিং-দিনভিত্তিক, ঘণ্টাভিত্তিক, রুমভিত্তিক কিংবা প্যাকেজভিত্তিক বুকিং গ্রহণ করতে পারবেন ‘টেক এ বোট’ এর মাধ্যমে।

বর্তমান পদ্ধতিতে নির্দিষ্ট তারিখে নৌকা বা জাহাজের প্রাপ্যতা কিংবা একটি নির্দিষ্ট প্যাকেজের প্রাপ্যতা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভ্রমণকারীদের জানানোর কোনো সুযোগ নেই। ‘টেক এ বোট’-এর মাধ্যমে খুব সহজেই এই তথ্যগুলো ভ্রমণকারীদের জানাতে পারবেন অপারেটররা।


বন্যার্ত এলাকায় ত্রাণ সহায়তা দিল এনআরবিসি ব্যাংক

ভয়াবহ বন্যা দুর্গত ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী জেলার ১০ হাজার পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ভয়াবহ বন্যা দুর্গত ফেনী, লক্ষ্মীপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী জেলার ১০ হাজার পরিবারের কাছে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিয়েছে এনআরবিসি ব্যাংক। সহায়তা হিসেবে পানি, ওষুধ, শুকনো খাবার, মোমবাতি, গ্যাস লাইটার ও নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। এনআরবিসি ব্যাংকের পক্ষ থেকে ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান ও পরিচালক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ, ডিএমডি হারুনুর রশীদ, মেঘনা জোনের প্রধান এসইভিপি সৈয়দ মাহবুবুল হক, ফেনী-নোয়াখালী-লক্ষ্মীপুর এরিয়া ইনচার্জ কাজী মো. জিয়াউল করীম, কুমিল্লা এরিয়া ইনচার্জ মো. কামরুল হাসান ক্ষতিগ্রস্তদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে ত্রাণ পৌঁছে দেন।

বন্যার্তদের সহযোগিতায় এনআরবিসি ব্যাংক সিএসআর তহবিল থেকে ১ কোটি টাকা এবং পরিচালকদের অনুদান ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একদিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ প্রদান করেছে। এর মধ্যে ৫০ লাখ টাকা প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলের অ্যাকাউন্টে জমা করা হয়েছে। বাকি ৫০ লাখ টাকা ব্যাংকের শাখা-উপশাখার মাধ্যমে ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে। পরিচালক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অনুদানের অর্থে ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হচ্ছে। ফেনীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং নোয়াখালীর বিভিন্ন উপজেলায় পরিচালক লকিয়ত উল্যাহ সরাসরি উপস্থিত থেকে ত্রাণ সহায়তা ও নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করেন। এ ছাড়া অন্যান্য জেলাগুলোতে প্রধান কার্যালয়ের কর্মকর্তারা এবং ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা-উপশাখার কর্মকর্তারা ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করেন। এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ভাগ্যবিড়ম্বিত মানুষের সেবার ব্রত নিয়ে কাজ করছে এনআরবিসি ব্যাংক। তাই এই দুর্যোগের সময় কোনধরনের কালক্ষেপন না করে আমরা আক্রান্ত এলাকায় হাজির হয়েছি। মানুষের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সব ধরনের সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে এনআরবিসি ব্যাংক। লকিয়ত উল্যাহ বলেন, ‘দেশের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নের কথা মাথায় রেখে আমরা প্রবাসীরা এনআরবিসি ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। এনআরবিসি ব্যাংকের মূল লক্ষ্য প্রান্তিক পর্যায়ের মানুষদেরকে সেবার আওতায় এনে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা। বন্যার্তদের জন্য আমরা বিশেষ বরাদ্দ দিতে সক্ষম হয়েছি। আক্রান্ত মানুষদের ঘুরে দাঁড়াতে আমরা সব ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি’। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে সাড়ে ৫৩ লাখ ডলার বিনিয়োগ করবে চীনা প্রতিষ্ঠান

চীনা প্রতিষ্ঠান ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি ব্যাগ এবং ওয়ালেট তৈরির কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

চীনা প্রতিষ্ঠান ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেড চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে অবস্থিত বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে ৫৩ লাখ ৬০ হাজার মার্কিন ডলার বিনিয়োগে একটি ব্যাগ এবং ওয়ালেট তৈরির কারখানা স্থাপন করতে যাচ্ছে। বেপজার নির্বাহী চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আবুল কালাম মোহাম্মদ জিয়াউর রহমানের উপস্থিতিতে গতকাল বুধবার ঢাকার বেপজা কমপ্লেক্সে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকা কর্তৃপক্ষ (বেপজা)।

বেপজার সদস্য (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. আশরাফুল কবীর এবং ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হেন চ্যাংগুয়াং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বিদেশি মালিকানাধীন এ প্রতিষ্ঠানটি বাৎসরিক ২৫ লাখ পিস হ্যান্ডব্যাগ, ১৫ লাখ পিস ব্যাকপ্যাক এবং ১০ লাখ পিস ওয়ালেট উৎপাদন করবে। কোম্পানিটিতে ২৯৯০ জন বাংলাদেশি নাগরিকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। নির্বাহী চেয়ারম্যান বলেন, বেপজা সর্বদা বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের বিনিয়োগকে উৎসাহিত করে। তিনি বৈচিত্র্যময় পণ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলকে বিনিয়োগ গন্তব্য হিসেবে নির্বাচনের জন্য ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) কোম্পানি লিমিটেডকে ধন্যবাদ জানান। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে সদস্য (অর্থ) আ ন ম ফয়জুল হক, নির্বাহী পরিচালক (প্রশাসন) আ স ম জামশেদ খোন্দকার, নির্বাহী পরিচালক (বিনিয়োগ উন্নয়ন) মো. তানভীর হোসেন, নির্বাহী পরিচালক (এন্টারপ্রাইজ সার্ভিসেস) মো. খুরশীদ আলম এবং নির্বাহী পরিচালক (জনসংযোগ) এ এস এম আনোয়ার পারভেজসহ প্রতিষ্ঠানটির প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ডিসি ইন্ডাস্ট্রি (বাংলাদেশ) সহ মোট ৩১টি প্রতিষ্ঠান বেপজা অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগের লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করল, যাদের প্রস্তাবিত বিনিয়োগের পরিমাণ মোট ৭১১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিজ্ঞপ্তি


বন্যার্তদের ৩ কোটি টাকার ত্রাণ সহায়তা দিল সাউথইস্ট ব্যাংক

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি বন্যা ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে ত্রাণ ও পুনর্বাসনের লক্ষ্যে ‘প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিলে’ নগদ দুই কোটি টাকা অনুদান প্রদান করেছে। এ ছাড়াও ব্যাংকের সিএসআর তহবিল থেকে দেশের ১০টি জেলা যথাক্রমে ফেনী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, হবিগঞ্জ ও সুনামগঞ্জের বন্যাদুর্গতদের সহায়তার লক্ষ্যে আরও এক কোটি টাকার বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী ত্রাণ হিসেবে বিতরণ করা হচ্ছে। ওই জেলাগুলো প্রত্যন্ত অঞ্চলে অবস্থিত হওয়ায় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট শাখা ও উপশাখার মাধ্যমে বন্যাদুর্গতদের মাঝে ত্রাণসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।

বিষয়:

বন্যার্তদের ত্রাণ দিল বিকন ফার্মা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের বিভিন্ন জেলায় বন্যার্তদের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ক্যান্সার ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিকন ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি। ‘বন্যার্তদের পাশে বিকন’ কর্মসূচির উদ্যোগে দেশের বিভিন্ন স্থানে বন্যার্তদের মধ্যে শুকনো খাবার, বিশুদ্ধ পানি, পানি বিশুদ্ধকরণ মেশিন, শিশু খাদ্য এবং খাবার স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে। ত্রাণ বিতরণের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার কুমিল্লা জেলার ব্রাহ্মণপাড়া, আব্দুল রাজ্জাক হাই স্কুল এবং ব্রাক অফিসে আশ্রয় নেওয়া বন্যাদুর্গত ১০০০ পরিবারের মধ্যে স্থানীয় প্রশাসন ও স্বেচ্ছাসেবীদের সহায়তায় ত্রাণ বিতরণ করা হয়। এ ছাড়াও দেশের বন্যাকবলিত মানুষদের সহযোগিতার জন্য প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ এক দিনের বেতনের সমপরিমাণ অর্থ হিসেবে ১৫ লাখ টাকার চেক সেনাপ্রধানের পক্ষে উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তার হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের মাধ্যমে বন্যা দুর্গতদের সহযোগিতা করে যাচ্ছে এই প্রতিষ্ঠানটি। বিজ্ঞপ্তি


বন্যার্তদের পাশে আকিজ রিসোর্স

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের পূর্বাঞ্চলে সংগঠিত প্রলয়ংকরী আকস্মিক বন্যায় দুর্গত অসহায় মানুষের জন্য ত্রাণ বিতরণ করছে দেশের স্বনামধন্য শিল্পগোষ্ঠী আকিজ রিসোর্স। সংকটময় পরিস্থিতে বন্যাকবলিত মানুষের পাশে থাকার প্রত্যয়ে কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রত্যন্ত অঞ্চলের বন্যার্তদের মধ্যে ত্রাণ সহায়তা পৌঁছে দিতে নেওয়া হয় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সহযোগিতা। গতকাল মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) কুমিল্লা সেনানিবাসের জিওসির সার্বিক সহযোগিতায় ফেনীর মহিপাল সেনা ক্যাম্পের ইনচার্জের কাছে ৮ হাজার ব্যাগ ত্রাণসামগ্রী হস্তান্তর করা হয়। এসব ত্রাণসামগ্রীর মধ্যে রয়েছে শুকনা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন, ওষুধ ও অন্যান্য অনুষঙ্গ। এর আগে পানিবন্দি মানুষকে জরুরি উদ্ধারের প্রয়োজনে বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটিকে একটি স্পিডবোট হস্তান্তর করা হয়। পাশাপাশি দুর্যোগ মোকাবিলায় আকিজ রিসোর্সের আওতাধীন সব কোম্পানিও ত্রাণ বিতরণসহ বিভিন্ন ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছে। ত্রাণ কার্যক্রমের সার্বিক তদারকি করছেন আকিজ রিসোর্সের চেয়ারম্যান ফারিয়া হোসেন ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর সেখ জসিম উদ্দিন। এ ছাড়া এ উদ্যোগে শামিল হতে প্রতিষ্ঠানটির সব কর্মকর্তা-কর্মচারী তাদের এক দিনের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থও প্রদান করেছে। বন্যা-পরবর্তী মানবিক বিপর্যয় রোধে ভুক্তভোগী জনগোষ্ঠীর পুনর্বাসনের পরিকল্পনাও রয়েছে প্রতিষ্ঠানটির। বিজ্ঞপ্তি


বন্যাদুর্গত এলাকার জন্য ফায়ার সার্ভিসের কাছে টার্কির ত্রাণসামগ্রী প্রদান

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৮:০৫
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বন্যাদুর্গত এলাকার বিপদগ্রস্ত মানুষের কাছে ত্রাণ বিতরণের জন্য ফায়ার সার্ভিসের প্রতি আস্থা রাখল টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি। আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) নোয়াখালীর মাইজদী ফায়ার স্টেশনে এজেন্সির পক্ষ থেকে ৫০০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী ফায়ার সার্ভিসের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি বন্যাকবলিত অসহায় মানুষের কাছে বিতরণের জন্য মূলত ৫০০ প্যাকেট ত্রাণসামগ্রী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. মাইন উদ্দিনের কাছে হস্তান্তরের আগ্রহ প্রকাশ করে। এ বিষয়ে অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের নির্দেশনায় মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসীম এজেন্সির সঙ্গে সমন্বয়কের দায়িত্ব পালন করেন।

টার্কি ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সির পরিচালক সেভকি মার্থ বারিশের কাছ থেকে ফায়ার সার্ভিস অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ত্রাণসামগ্রী গ্রহণ করেন দিনমনি শর্মা। আগামীকাল বৃহস্পতিবার বন্যাদুর্গত বিভিন্ন এলাকায় এসব ত্রাণসামগ্রী বিতরণ করা হবে।

বিষয়:

এশিয়া প্যাসিফিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিয়োগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত এশিয়া প্যাসিফিক জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের সুপারিশ এবং পরবর্তীকালে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ সংস্থার (আইডিআরএ) অনুমোদন অনুসারে কোম্পানিটির নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কে এম সাইদুর রহমানকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তিনি ১৪ আগস্ট থেকে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেছেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

বন্যার্তদের সহায়তায় বিকাশে অনুদান

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ভয়াবহ বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তায় কাজ করা দেশের শীর্ষ দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনে বিকাশ-এর মাধ্যমে সরাসরি অনুদান দিতে পারছেন যে কেউ, যেকোনো প্রান্ত থেকে। এরই মধ্যে প্রায় ১৫ লাখ বিকাশ গ্রাহক বন্যার্তদের জন্য এক বা একাধিকবার অনুদান পাঠিয়েছেন এসব প্রতিষ্ঠানে। এর পাশাপাশি বিকাশ-এর সেন্ড মানি ও ক্যাশ ইন সেবা ব্যবহার করেও অনেকেই অনুদান দিচ্ছেন ব্যক্তিগত উদ্যোগে নেওয়া ত্রাণ ও পুনর্বাসন কাজে। বন্যায় বিদপগ্রস্ত মানুষদের উদ্ধারের পাশাপাশি এখন প্রয়োজন জরুরি খাদ্য, বিশুদ্ধ খাবার পানি, ওষুধসহ জীবনরক্ষাকারী নানা উপকরণ। বন্যার পানি নেমে যাওয়ার পর উপদ্রুত এলাকায় দেখা দেয় পানিবাহিত সংক্রামক রোগসহ নানা ধরনের স্বাস্থ্যঝুঁকি। এমন পরিস্থিতে সরকারসহ বিভিন্ন সংস্থা সামর্থ্য অনুযায়ী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকদের অনুদান দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছে।

বিকাশ অ্যাপ থেকে প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ত্রাণ তহবিল, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ ত্রাণ তহবিল, ব্র্যাক, বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি, বাংলাদেশ নৌবাহিনী (বিএনএফডব্লিউএ ডোনেশন ফান্ড), বাংলাদেশ বিমান বাহিনী কল্যাণ ট্রাষ্ট, আস-সুন্নাহ ফাউন্ডেশন, অভিযাত্রিক ফাউন্ডেশন, আনঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম, মাস্তুল ফাউন্ডেশন, প্রথম আলো ট্রাস্টসহ বিভিন্ন দাতব্য ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানে অনুদান দিচ্ছেন সর্বস্তরের মানুষ। অনুদান দিতে গ্রাহককে বিকাশ অ্যাপে ‘ডোনেশন’ আইকনে ক্লিক করে যে প্রতিষ্ঠানকে অনুদান দিতে চান তা নির্বাচন করতে হবে। এরপর নিজের নাম, ই-মেইল আইডি ও অনুদানের পরিমাণ উল্লেখ করে সাবমিট করতে হবে। গ্রাহক চাইলে ‘পরিচয় দিতে অনিচ্ছুক’ অপশন নির্বাচন করে পরিচয় গোপনও রাখতে পারবেন। পরের ধাপে বিকাশ পিন নম্বর দিয়ে অনুদান কার্যক্রম শেষ করার পর একটি প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেয়ে যাবেন গ্রাহক। পাশাপাশি, *২৪৭# ডায়াল করেও দেয়া যাবে অনুদান। যে প্রতিষ্ঠানে গ্রাহক অনুদান দিচ্ছেন, সেটি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাবে প্রতিষ্ঠানটির নামের নিচে ‘আরো জানুন’ অংশে ক্লিক করে। বিকাশ অ্যাপের পাশাপাশি গ্রাহক চাইলে https://www.bkash.com/products-services/donation ওয়েব ঠিকানা থেকেও পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে অনুদান বিকাশ করতে পারবেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

প্রাইম ইসলামী লাইফের বিমাদাবির চেক হস্তান্তর

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বিমাগ্রা হকের মেয়াদোত্তর বিমাদাবির টাকা সম্প্রতি দেওয়া হয়েছে।  ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

প্রাইম ইসলামী লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেডের বিমাগ্রা হকের মেয়াদোত্তর বিমাদাবির টাকা সম্প্রতি দেওয়া হয়েছে। গ্রাহক মো. আসাদুজ্জামানের ১৬ লাখ ৭৩ হাজার ৬২৮ টাকার চেক গ্রাহকের শ্বশুর মো. সামছুল হুদার হাতে বুঝিয়ে দিয়েছেন ইন্স্যুরেন্স কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা ও এমডি মো. সামছুল আলম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন এএমডি ও হেড অব আইটি মাজেদুল ইসলাম, মো. নাছির উদ্দিন ও কোম্পানি সচিব শামীম আহমেদ ও দাবি বিভাগের এসভিপি ও ইনচার্জ, আলমগীর হোসেন খান। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

banner close