মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
১৩ কার্তিক ১৪৩২

রেমিটেন্স গ্রাহকদের উৎকৃষ্ট সেবা দেওয়ায় কর্মীদের সম্মাননা দিলো ব্র্যাক ব্যাংক

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ২৮ অক্টোবর, ২০২৫ ১৯:৩০

প্রবাসী পরিবারকে ব্যাংকিং সেবা প্রদানে অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শনকারী কর্মীদের সম্মাননা দিয়েছে ব্র্যাক ব্যাংক। দেশে রেমিটেন্স প্রবাহ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখায় তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
ব্যাংকটির মোট ৪৫ জন কর্মীকে এই সম্মাননা জানানো হয়, যেখানে ছিলেন ব্রাঞ্চ কর্মী, এজেন্ট ব্যাংকিং টিম, সেলস টিম এবং এজেন্ট ব্যাংকিং পার্টনাররা। ‘প্রবাসী পরিবার’ ও ‘তারা প্রবাসী পরিবার’ অ্যাকাউন্ট ওপেনিং ক্যাম্পেইনের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে তাঁদের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কৃত হয়।
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন উদ্যোগের লক্ষ্য হলো, প্রবাসীদের রেমিটেন্স প্রেরণে নিরাপদ ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহারে উৎসাহিত করা। পাশাপাশি রেমিটেন্স সুবিধাভোগী পরিবারকে সঞ্চয় ও দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাও এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য।
২৬ অক্টোবর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে ব্যাংকটির ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও তারেক রেফাত উল্লাহ খান পুরস্কারপ্রাপ্ত সহকর্মীদের হাতে সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, “আমরা দেশের প্রবাসী আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে জাতীয় অর্থনীতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের সহকর্মীরা বৈধ চ্যানেলে প্রবাসী আয় নিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। সম্মাননাপ্রাপ্ত এই সহকর্মীরা আমাদের এই প্রচেষ্টার প্রতিফলন।”
ব্র্যাক ব্যাংকের এমন আয়োজনের মাধ্যমে সেসব কর্মীদের অনুপ্রাণিত করা হয়, যারা গ্রাহকদের কাছে মানসম্পন্ন ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে দিতে নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ‘প্রবাসী পরিবার’ ও ‘তারা প্রবাসী পরিবার’ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রাহকরা পাচ্ছেন আকর্ষণীয় সুবিধা। এই অ্যাকাউন্টগুলোতে রয়েছে ফ্রি লাইফ ইনস্যুরেন্স সুবিধা ও আকর্ষণীয় ইন্টারেস্ট। নারী গ্রাহকদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা হিসেবে থাকছে ফ্রি স্বাস্থ্য ও মাতৃত্বকালীন ইনস্যুরেন্স সুবিধা।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ট্রেজারি, এফআই অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যান্ড ইনস্টিটিউশনাল ব্যাংকিং মো. শাহীন ইকবাল, সিএফএ; হেড অব রেমিটেন্স অ্যান্ড প্রবাসী ব্যাংকিং শাহরিয়ার জামিল ও অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, রেমিটেন্স সুবিধাভোগী পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ ও আকর্ষণীয় ব্যাংকিং সেবা দিতে ব্র্যাক ব্যাংক ‘প্রবাসী পরিবার’ এবং ‘তারা প্রবাসী পরিবার’ (নারীদের জন্য) অ্যাকাউন্ট সেবা চালু করেছিল। ক্যাম্পেইন চলাকালীন যেসব গ্রাহক এই অ্যাকাউন্ট খুলে ব্র্যাক ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স নিয়েছিলেন, তাঁরা ব্যাংকের পক্ষ থেকে পেয়েছেন আকর্ষণীয় উপহারও।
ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল অনবোর্ডিং প্ল্যাটফর্ম (ই-কেওয়াইসি)-এর মাধ্যমে এখন গ্রাহকরা দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে খুব সহজে এই অ্যাকাউন্ট খুলতে পারছেন।


ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি.:
ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প (এসএমই) খাতের অর্থায়নে অগ্রাধিকার দেয়ার ভিশন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি. ২০০১ সালে যাত্রা শুরু করে, যা এখন পর্যন্ত দেশের অন্যতম দ্রুত প্রবৃদ্ধি অর্জনকারী একটি ব্যাংক। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ‘BRACBANK’ প্রতীকে ব্যাংকটির শেয়ার লেনদেন হয়। ২৯৮টি শাখা ও উপশাখা, ৩৩০টি এটিএম, ৪৪৬টি এসএমই ইউনিট অফিস, ১,১১৯টি এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট এবং দশ হাজারেরও বেশি মানুষের বিশাল কর্মীবাহিনী নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক কর্পোরেট ও রিটেইল সেগমেন্টেও সার্ভিস দিয়ে আসছে। ব্যাংকটি দৃঢ় ও শক্তিশালী আর্থিক পারফরম্যান্স প্রদর্শন করে এখন সকল প্রধান প্রধান মাপকাঠিতেই ব্যাংকিং ইন্ডাস্ট্রির শীর্ষে অবস্থান করছে। বিশ লাখেরও বেশি গ্রাহক নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংক বিগত ২৪ বছরেই দেশের সবচেয়ে বৃহৎ জামানতবিহীন এসএমই অর্থায়নকারী ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেশের ব্যাংকিং খাতে সুশাসন, স্বচ্ছতা ও নিয়মানুবর্তিতায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।


১৭৫% ক্যাশ ডিভিডেন্ড অনুমোদন, ওয়ালটনের ১৯তম এজিএম অনুষ্ঠিত

ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি’র ১৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা রাজধানীর কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর, ২০২৫) হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হয়।
আপডেটেড ২৮ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০১
নিজস্ব প্রতিবেদক

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত প্রকৌশল খাতের কোম্পানি, সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি-এর ১৯তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অত্যন্ত সফলভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।

দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বাণিজ্যিক প্রতিকূলতার মধ্যেও ১৭৫ শতাংশ ক্যাশ ডিভিডেন্ড প্রদান করায় সভায় সাধারণ বিনিয়োগকারীরা সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং ওয়ালটনের পরিচালনা পর্ষদকে ধন্যবাদ জানান। একই সঙ্গে দেশে উদ্ভাবনী ও সর্বাধুনিক প্রযুক্তির লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি উৎপাদন কারখানা স্থাপনের ঘোষণায় তারা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। বিনিয়োগকারীরা আশা প্রকাশ করেন, অচিরেই ওয়ালটনের বৈশ্বিক বাজার ১০০টিরও বেশি দেশে সম্প্রসারিত হবে।

মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীর কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবে হাইব্রিড পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত এ সভায় সভাপতিত্ব করেন কোম্পানির চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাইস-চেয়ারম্যান এস এম আশরাফুল আলম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম, পরিচালক এস এম নূরুল আলম রেজভী, এস এম মঞ্জুরুল আলম অভি, স্বতন্ত্র পরিচালক শামসুল আলম মল্লিক, এফসিএ, প্রফেসর মো. সাদিকুল ইসলাম, পিএইচডি, এফসিএমএ এবং আখতার মতিন চৌধুরী, এফসিএ, এফসিএস।
এছাড়া কোম্পানির সংবিধিবদ্ধ নিরীক্ষক, কর্পোরেট গভর্নেন্স কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষক, নিয়ন্ত্রক সংস্থার প্রতিনিধি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ বিপুল সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার সভায় অংশ নেন।

ভার্চুয়াল মাধ্যমে সভায় যুক্ত হন পরিচালক এস এম রেজাউল আলম, তাহমিনা আফরোজ তান্না ও রাইসা সিগমা হিমাসহ উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার। সভা সঞ্চালনা করেন কোম্পানির সচিব মো. রফিকুল ইসলাম, এফসিএস।

সভায় স্বাগত বক্তব্যে চেয়ারম্যান এস এম শামছুল আলম বলেন, “দেশীয় উদ্ভাবন, দক্ষ মানবসম্পদ ও প্রযুক্তিনির্ভর শিল্পায়নের মাধ্যমে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ ব্র্যান্ডকে বৈশ্বিক মঞ্চে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। বর্তমানে স্থানীয় বাজারে নেতৃত্ব ধরে রাখার পাশাপাশি ওয়ালটনের পণ্য সফলভাবে ৫০টিরও বেশি দেশে রপ্তানি হচ্ছে, যা বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।”

তিনি আরও বলেন, টেকসই প্রবৃদ্ধি, উদ্ভাবনী গবেষণা, পরিবেশবান্ধব উৎপাদন এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি—এই চার স্তম্ভের ওপর দাঁড়িয়ে ওয়ালটন আজ জাতীয় উন্নয়নের অন্যতম চালিকাশক্তি।

সভায় ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম মাহবুবুল আলম ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বার্ষিক প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন। তিনি বলেন, “বৈশ্বিক বাণিজ্য অস্থিরতা ও রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার মধ্যেও ওয়ালটন দৃঢ় পদক্ষেপ ও সময়োপযোগী কৌশলগত পরিকল্পনার মাধ্যমে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেছে। পরিচালন ব্যয় নিয়ন্ত্রণ ও বাজার সম্প্রসারণের ফলে গত অর্থবছরে কোম্পানির মুনাফা এক হাজার কোটি টাকার বেশি হয়েছে।”

তিনি আরও জানান, ওয়ালটন বর্তমানে বিশ্ববাজারে ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং কার্যক্রম জোরদার করেছে। এর অংশ হিসেবে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ফুটবল দলের রিজিওনাল স্পন্সর হয়েছে ওয়ালটন। এর ফলে মেসি ও মার্টিনেজসহ আর্জেন্টিনার তারকা ফুটবলারদের মাধ্যমে ওয়ালটনের ব্র্যান্ড বিশ্বজুড়ে প্রচারিত হবে, যা শতাধিক দেশে ব্র্যান্ড বিজনেস সম্প্রসারণে সহায়ক হবে।

সভায় ২০২৪–২৫ অর্থবছরের আর্থিক বিবরণী, নিরীক্ষা প্রতিবেদন, পরিচালকদের প্রতিবেদন এবং ১৭৫ শতাংশ নগদ ও ১০ শতাংশ স্টক ডিভিডেন্ড অনুমোদন করা হয়।

এছাড়া, ২০২৫–২৬ অর্থবছরের জন্য সংবিধিবদ্ধ নিরীক্ষক হিসেবে মেসার্স এ কাশেম অ্যান্ড কোং, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এবং কর্পোরেট গভর্নেন্স কমপ্লায়েন্স নিরীক্ষক হিসেবে মেসার্স মোহাম্মদ সানাউল্লাহ অ্যান্ড অ্যাসোসিয়েটস, চার্টার্ড সেক্রেটারি অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্টস–কে নিয়োগ দেওয়া হয় ও তাদের পারিশ্রমিক অনুমোদন করা হয়।


সিলেট ও খুলনায় বিকাশ-বিজ্ঞানচিন্তা’র আয়োজনে ‘বিজ্ঞান উৎসব’

শেষ হলো আঞ্চলিক পর্ব, জাতীয় পর্ব অনুষ্ঠিত হবে ঢাকায়
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশজুড়ে স্কুল শিক্ষার্থীদের বিজ্ঞান চর্চায় আরো উৎসাহিত করতে বিকাশ ও বিজ্ঞান চিন্তার আয়োজনে বিজ্ঞান উৎসবের আরো দু’টি আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হলো সিলেট ও খুলনায়। ঢাকা, রংপুর, রাজশাহী, চট্টগ্রাম, বরিশাল- পাঁচটি আঞ্চলিক উৎসবের পর এই দু’টি উৎসবে ৫২ টি স্কুলের প্রায় ৮০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। শিক্ষার্থীদের উদ্ভাবনী ও গবেষণাধর্মী বিভিন্ন প্রকল্প প্রদর্শন, কুইজ প্রতিযোগিতা, বিজ্ঞানবিষয়ক তথ্যভিত্তিক আলোচনা এবং প্রশ্নোত্তর পর্বসহ নানান আয়োজনের মধ্য দিয়ে উৎসবমুখর ছিলো বিজ্ঞান চর্চার এই আয়োজন।

এই দুই বিভাগের আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো এবারের বিজ্ঞান উৎসবের আঞ্চলিক পর্ব। এবার আগামী ৩১ অক্টোবর ঢাকায় বিভাগীয় পর্যায়ে বিজ্ঞান প্রকল্পে ও কুইজ বিজয়ী শিক্ষার্থীদের নিয়ে আয়োজিত হবে চূড়ান্ত বিজ্ঞান উৎসব। সারাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে চূড়ান্ত পর্বে বিজয়ীদের পুরস্কৃত করা হবে।

সিলেটের স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজে এবং খুলনার সেন্ট জোসেফস উচ্চ বিদ্যালয়ে আয়োজিত এই উৎসবে দুই বিভাগ থেকে প্রায় ৩২ টি প্রকল্প প্রদর্শন করে শিক্ষার্থীরা। এই দুই বিভাগের খুদে বিজ্ঞানীদের প্রদর্শিত নানান উদ্ভাবনী প্রকল্পের মধ্য থেকে সেরা ১৪ প্রকল্পকে পুরস্কৃত করা হয়। পাশাপাশি, উৎসবে কুইজে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রতিটি বিভাগে দুই ক্যাটাগরিতে মোট ৪২ জন কুইজ বিজয়ীকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।

সিলেট উৎসবে উপস্থিত ছিলেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ড. মো. সাজেদুল করিম, স্কলার্সহোম মেজরটিলা কলেজের অধ্যক্ষ মো. ফয়জুল হক, শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান খান, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ড. ফরহাদ রাব্বি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগের ড. মো. জাকির হোসেন। পাশাপাশি খুলনা বিভাগের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নাজমুল আলম, সেন্ট জোসেফস স্কুলের প্রধান শিক্ষক আলফ্রেড রনজিৎ মন্ডল ও বিজ্ঞানচিন্তার নির্বাহী সম্পাদক আবুল বাসার। উভয় উৎসবেই উপস্থিত ছিলেন বিকাশ-এর ইভিপি ও রেগুলেটরি অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স ডিপার্টমেন্ট এর প্রধান হুমায়ূন কবীর।

উৎসবে বাড়তি চমক হিসেবে ছিলো বিজ্ঞান বিষয়ক বিভিন্ন স্টল, বিজ্ঞান ভিত্তিক জাদুর প্রদর্শনী, লেখক, গণিতবিদ, উদ্ভিদবিদ, চিকিৎসক, বিজ্ঞান বক্তাদের বক্তব্য ও শিক্ষার্থীদের প্রশ্নোত্তর পর্ব, সংগীতানুষ্ঠান এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান।


কমিউনিটি ব্যাংকের ‘এসএমই ৩৬০’ চালু: দেশের প্রথম ব্যাংক-নির্ভর ৩৬০° বিজনেস সুইট

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশের এসএমই ইকোসিস্টেমে নতুন মাত্রা যোগ করলো কমিউনিটি ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি। ব্যাংকটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছে ‘এসএমই ৩৬০’, যা বাংলাদেশের প্রথম ব্যাংক-নির্ভর ৩৬০° বিজনেস সুইট।

রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ব্যাংকের ষষ্ঠ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই কর্মসূচির উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক ও কমিউনিটি ব্যাংকের চেয়ারম্যান বাহারুল আলম, বিপিএম।

এসএমই ৩৬০ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে উদ্যোক্তারা পাবেন ব্যাংক হিসাব খোলা, পেমেন্ট ও কালেকশন সুবিধা, API ইন্টিগ্রেশনসহ আধুনিক ব্যাংকিং সেবা। পাশাপাশি থাকছে ব্যাংকের কর্পোরেট ক্লায়েন্ট ও অন্যান্য এসএমই ব্যবসার সঙ্গে ব্যবসায়িক সংযোগ ও নেটওয়ার্কিংয়ের সুযোগ। উদ্যোক্তাদের জন্য থাকবে Dedicated Relationship Manager, Pre-booked Meeting Room, ব্যাংক-নিবন্ধিত ভেন্ডরের মাধ্যমে রিমোট বুককিপিং ও ট্যাক্স-ভ্যাট অ্যাডভাইজরি সেবা, এবং এসএমই-কর্পোরেট লিঙ্কেজের মাধ্যমে নতুন ব্যবসায়িক সম্ভাবনা তৈরির সুযোগ।

কমিউনিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (চলতি দায়িত্ব) কিমিয়া সাআদত বলেন, “আমরা শুধু লেনদেনের ব্যাংক নই—আমরা উদ্যোক্তাদের সহযাত্রী হতে চাই। এসএমইদের জন্য পুঁজির পাশাপাশি গাইডেন্স ও সম্পর্কও জরুরি। এসএমই ৩৬০ সেই পূর্ণাঙ্গ সাপোর্ট সিস্টেম।”

এই উদ্যোগের মাধ্যমে কমিউনিটি ব্যাংক একদিকে উদ্যোক্তা উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা নিচ্ছে, অন্যদিকে ব্যাংকিং খাতকেও এসএমই-বান্ধব এক নতুন অবস্থানে নিয়ে যাচ্ছে।


ট্রাভেল ব্যবসায় প্রতারণা: ট্রাভেল বিজনেস পোর্টালের স্বত্তাধিকারীর বিরুদ্ধে অভিযোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমি মোঃ মাসুদুর রশিদ স্বত্তাধিকারী স্বপ্ন ট্যুর, এই মর্মে অভিযোগ প্রদান করছি যে, গত ২৩-০৮-২০২৫ইং তারিখে ট্রাভেল বিজনেস পোর্টাল (TBP) এর স্বত্তাধিকারীঃ মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন), পিতাঃ মোঃ অজিয়ার রহমান, ঠিকানা: গ্রাম/রাস্তা: মির্জাপুর, ডাকঘর: হামিদপুর-৯৪১৩, কলারোয়া, কলারোয়া পৌরসভা, সাতক্ষীরা, জাতীয় পরিচয়পত্র নং- ৪১৬০৫১৫৫৭৫। অফিস ঠিকানা: বাড়ী- ২৫/৪, ফ্লোর- ৩, ওয়াই বি হাসান উদ্দিন টাওয়ার, প্রগতি সরনী, শাহজাদপুর, গুলশান, ঢাকা-১২১২, IATA NO: 42342462। বর্তমান ঠিকানা: হোল্ডিং নং- ৮, রোড নং- ৬, ব্লক- সি, বনশ্রী, রামপুরা, ঢাকা-১২১৯, মোবাইল নং- ০১৭১২৬০৭৯৭৯ এর সাথে এয়ার টিকেট বিক্রয় সংক্রান্ত (B2B) একটি চুক্তিনামা স্বাক্ষরিত হয়।

চুক্তি মোতাবেক গত ২৩-০৮-২০২৫ইং তারিখ থেকে ২০-১০-২০২৫ তারিখ পর্যন্ত মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন) আমাদের IATA অথরিটির মাধ্যমে বিভিন্ন এয়ার লাইন্স থেকে যাত্রীদের নিকট এয়ার টিকেট বিক্রয় করেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় জনাব মোঃ মঞ্জুরুল আলম (নয়ন) বিক্রয়কৃত টিকেটের মূল্য পরিশোধ না করেই গত ২১-১০- ২০২৫ইং তারিখ থেকে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে আমাদেরকে পাওনা টাকা না দিয়ে পলাতক আছেন। তার সাথে ফোনে বারংবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও পাওয়া যাচ্ছে না। ধারনা করা যাচ্ছে সে আমাদের পাওনা টাকা না দেয়ার উদ্দেশ্যেই পালিয়েছেন। এখন তার নিকট বিক্রয়কৃত টিকেটের মূল্য পরিশোধ না করায় আমরা আর্থিকভাবে ভিশন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছি এবং অনেক যাত্রী সাধারনও আমাদের মতো ভূক্তভোগী।

ভূক্তভোগী যাত্রীগণকে যথাযথ প্রমানসহ আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করছি।


ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতায় ব্র্যাক ব্যাংক ও গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের উদ্যোগ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

ব্রেস্ট ক্যান্সার সচেতনতা মাস উদ্যাপন উপলক্ষ্যে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সাথে যৌথভাবে ‘রাইজ অ্যাবাভ ফিয়ার’ শীর্ষক এক অ্যাওয়ারনেস সেশনের আয়োজন করেছে ব্র্যাক ব্যাংক।
ব্র্যাক ব্যাংক ‘তারা’র উদ্যোগে আয়োজিত এই অনুপ্রেরণামূলক সেশনে অংশ নেন প্রায় ৮০ জন নারী গ্রাহক ও অতিথি। নারীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সাহস ও সহমর্মিতা যোগানোর অঙ্গীকারের পাশাপাশি তাঁরা নিজেদের মধ্যে মতবিনিময় করেন।
অনুষ্ঠানটির নলেজ পার্টনার হিসেবে ছিল গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স এবং পৃষ্ঠপোষকতায় ছিল গেটস ফাউন্ডেশন।
২৪ অক্টোবর ২০২৫ ঢাকায় ব্র্যাক ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড হেড অব ব্রাঞ্চ ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক শেখ মোহাম্মদ আশফাক। তিনি বলেন, “ব্র্যাক ব্যাংকে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, ক্ষমতায়নের সূচনা হয় সচেতনতা থেকে, আর সাহসের সূচনা হয় আলোচনা থেকে। এই সচেতনতা সেশনটি এমন এক উদ্যোগ, যেখানে ব্রেস্ট ক্যান্সারের মতো গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে একত্রিত হয়েছেন বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি, ব্রেস্ট ক্যান্সারজয়ী যোদ্ধা, স্বেচ্ছাসেবক ও পরিবর্তন নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিরা। ভয় নয়, সচেতনতাই পারে আশার আলো দেখাতে। আর সেটি সম্ভব আলোচনার মাধ্যমে।”
ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব তারা, আগামী অ্যান্ড প্রিমিয়াম ব্যাংকিং মেহরুবা রেজা এবং গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের ইউনিট হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশন সাদাফ নাসির তাঁদের বক্তব্যে নারীর ক্ষমতায়ন, সুস্বাস্থ্য ও সামগ্রিক কল্যাণে উভয় প্রতিষ্ঠানের সম্মিলিত অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন।
আয়োজনে গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্সের সহযোগী প্রতিষ্ঠান জিডি অ্যাসিস্ট-এর হেড অব মেডিকেল ভ্যালু ট্রাভেল অ্যান্ড ওয়েলনেস শারমিন তারান্নুম ‘তারা হেলথ ইন্স্যুরেন্স প্যাকেজ’সহ নারীদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্যসেবার সল্যুশন নিয়ে একটি তথ্যবহুল সেশন পরিচালনা করেন।
খ্যাতনামা অনকোপ্লাস্টিক ব্রেস্ট সার্জন ও ব্রেস্ট ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. আফরিন সুলতানা ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ, প্রাথমিক অবস্থায় শনাক্তকরণ ও প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা নিয়ে আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, সময়মতো সচেতনতা ও যত্নই পারে জীবন বাঁচাতে।
এ সময় একটি প্যানেল ডিসকাশনে অংশ নেন গণস্বাস্থ্য কমিউনিটি বেজড ক্যান্সার হাসপাতালের ক্যান্সার এপিডেমিওলজিস্ট অ্যান্ড প্রিভেন্টিভ অনকোলজিস্ট প্রফেসর ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার, ব্যাংকাটের প্রতিষ্ঠাতা নাজমুস আহমেদ (আলবাব) এবং উর্মি গ্রুপের পরিচালক শামারুখ ফখরুদ্দিন। আলোচকরা তাঁদের আলোচনায় বাংলাদেশে ব্রেস্ট ক্যান্সার চিকিৎসা সুবিধা বিস্তারে সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের যৌথ উদ্যোগের প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন।
বিশিষ্ট মনোবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক মেহতাব খানম ক্যান্সার রোগী ও তাঁদের পরিবারের মানসিক দৃঢ়তা ও সহমর্মিতা বৃদ্ধিতে মানসিক স্বাস্থ্যের গুরুত্ব নিয়ে অনুপ্রেরণামূলক বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে ক্যান্সার সচেতনতা ও সহায়তায় অসামান্য ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে অধ্যাপক ডা. মো. হাবিবুল্লাহ তালুকদার, ব্যাংকাটের জেনারেল সেক্রেটারি মাহজাবিন ফেরদৌস এবং টিশক্যানের প্রতিষ্ঠাতা নুজহাত তারান্নুমকে সম্মাননা প্রদান করা হয়।
আয়োজনে ব্র্যাক ব্যাংকের ‘তারা’ অ্যান্ড আগামী সেগমেন্টের সিনিয়র ম্যানেজার নাতাশা কাদের ব্র্যাক ব্যাংকের আধুনিক ডিজিটাল ব্যাংকিং প্ল্যাটফর্ম ‘আস্থা’র বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “আস্থা নিরাপদ, সহজ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিংকে আরও সহজ করে দিয়েছে, যাতে নারীরা যেকোনো জায়গা থেকে তাঁদের ব্যাংকিং প্রয়োজন পূরণ করতে পারেন।”
আয়োজনের সমাপ্তি ঘটে ব্র্যাক ব্যাংক মিউজিক ক্লাবের প্রাণবন্ত সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে, যেখানে উঠে এসেছিল আশার আলো ও জীবনের জয়গান।


কৃষকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষায় গার্ডিয়ান ও এগ্রিভেঞ্চারের চুক্তি স্বাক্ষর

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের কৃষকদের আর্থিক নিরাপত্তা দেয়ার লক্ষ্যে গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড ও অ্যাগ্রোফিনটেক স্টার্টআপ এগ্রিভেঞ্চার লিমিটেড যৌথভাবে কৃষকদের জন্য ‘ক্রেডিট শিল্ড ইন্স্যুরেন্স’ সেবা চালু করেছে। এ অংশীদারিত্বের মাধ্যমে এগ্রিভেঞ্চারের অর্থায়নে গার্ডিয়ান এখন থেকে কৃষকদের বিমা সুরক্ষা দিবে। এর ফলে, কোন অপ্রত্যাশিত বিপর্যয়ের সময়েও কৃষকদের অতিরিক্ত ঋণের ভার বহন করতে হবে না।

যাদের পরিশ্রমে দেশের খাদ্য সরবরাহ টিকে থাকে, তাদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করাই এই যৌথ উদ্যোগের প্রধান উদ্দেশ্য। পাশাপাশি, কৃষির সাথে আধুনিক প্রযুক্তি ও আর্থিক সুরক্ষার সমন্বয় ঘটিয়ে একটি শক্তিশালী ও অন্তর্ভুক্তিমূলক কৃষিভিত্তিক ইকোসিস্টেম গড়ে তোলার দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা রয়েছে প্রতিষ্ঠান দু’টির।

নতুন এ চুক্তি সম্পর্কে শেখ রকিবুল করিম, এফসিএ বলেন, “আমরা বিশ্বাস করি, প্রকৃত উন্নয়ন তখনই সম্ভব যখন সবার জন্য সুরক্ষা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। কৃষকরা আমাদের অর্থনীতির মেরুদণ্ড স্বরূপ। অথচ তারাই সবচেয়ে বেশি আর্থিক ঝুঁকির মধ্যে থাকেন। তাই, এই অংশীদারিত্বের মাধ্যমে আমরা নিশ্চিত করতে চাই, তাদের পরিশ্রম যেন বৃথা না হয়, সেই সাথে ভবিষ্যৎও যেন নিরাপদ ও সুরক্ষিত থাকে।”

অন্যদিকে, এগ্রিভেঞ্চারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাবিব রিদওয়ান বলেন, “প্রযুক্তিই শক্তির মূল উৎস। ডিজিটাল উদ্ভাবন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থায়নের মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের কৃষিকে আরও উৎপাদনশীল এবং শক্তিশালী করে তুলতে পারি। কৃষকদের অন্যতম প্রধান সমস্যা হচ্ছে আর্থিক অনিশ্চয়তা, আর গার্ডিয়ানের সাথে আমাদের অংশীদারিত্ব এই অনিশ্চয়তা দূর করার ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখবে।”
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে দুই প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন। এগ্রিভেঞ্চারের পক্ষ থেকে এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা ও এক্সিকিউটিভ চেয়ারম্যান আমিরুল মোস্তফা আরেফিন, পিপল গ্রোথ স্ট্রাটেজির ব্যবস্থাপক অভিজিৎ ঘোষ, সিনিয়র ইনক্লুসিভ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ক্যাপিটাল গ্রোথের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ নাফিজাকানিজ ইরিন।

গার্ডিয়ান এর পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ইভিপি ও হেড অব মাইক্রো, ডিজিটাল চ্যানেল এবং এডিসি আব্দুল হালিম, এসএভিপি আসিফ বিন মুজিব, ভিপি নওশাদুল করিম চৌধুরী, এভিপি তানিম বুলবুল এবং বিজনেস রিলেশনশিপ ম্যানেজার শারমিন আক্তার শাওন ও অন্তরা ভট্টাচার্য।

গার্ডিয়ান তাদের এই উদ্যোগের মাধ্যমে গতানুগতিক কৃষি ও আধুনিক আর্থিক ব্যবস্থাপনার মধ্যে একটি সেতুবন্ধন তৈরি করেছে, এর ফলে, যারা পুরো দেশের জন্য নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছে তারা এখন থেকে আত্মবিশ্বাসের সাথে নিজেদের জীবিকা সুরক্ষিত রাখতে পারবেন।


বন্ড লাইসেন্স ছাড়াই কাঁচামাল আমদানিতে ডিউটি ফ্রি সুবিধা” বিষয়ে কর্মশালার আয়োজন করেছে কর্পোরেট একাডেমি

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

সরকারের নতুন নীতিমালা ‘বন্ড লাইসেন্স ছাড়াই কাঁচামাল আমদানিতে ডিউটি ফ্রি সুবিধা’–এর সঠিক প্রয়োগ ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজধানীতে এক বিশেষ কর্মশালার আয়োজন করেছে কর্পোরেট একাডেমি।
গত ১৭ই অক্টোবর (শুক্রবার) রাজধানীর লায়ন হুমায়ুন জহির অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় অংশ নেন ১৩০ জন শিল্প উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল প্রফেশনাল।
কর্মশালাটি পরিচালনা করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রথম সচিব (কাস্টমস মডার্নাইজেশন) জনাব তারিক হাসান। তিনি সরকারের সাম্প্রতিক ব্যবসাবান্ধব নীতিমালা, বন্ড ছাড়াই কাঁচামাল আমদানির অনুমতি, কর-শুল্ক সুবিধা এবং সংশ্লিষ্ট প্রক্রিয়াসমূহ নিয়ে বিস্তারিত দিকনির্দেশনা প্রদান করেন।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কর্পোরেট একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান জনাব আরিফুর রহমান। তিনি বলেন,
“বর্তমান সরকারের এই উদ্যোগ শিল্পখাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা বৃদ্ধিতে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখবে। ব্যবসায়ীরা যাতে নতুন নীতির সুবিধা সঠিকভাবে বুঝে তা কাজে লাগাতে পারেন, সেই লক্ষ্যেই কর্পোরেট একাডেমি এ ধরনের কর্মশালা আয়োজন করছে।”
সেশনে অংশগ্রহণকারীরা নতুন নীতিমালার কার্যকর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া, প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন, এবং কর প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের পদ্ধতি সম্পর্কে বাস্তবধর্মী ধারণা লাভ করেন।
অনেক উদ্যোক্তা জানান, এ ধরনের ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ কর্মশালা ব্যবসায়ীদের মধ্যে সচেতনতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করছে, যা সরকারের শিল্পোন্নয়ন প্রচেষ্টাকে আরও ত্বরান্বিত করবে।
কর্মশালার শেষে উপস্থিত প্রফেশনালরা এ ধরনের সময়োপযোগী আয়োজনের জন্য কর্পোরেট একাডেমিকে ধন্যবাদ জানান এবং নতুন শিল্পবান্ধব নীতিমালা প্রণয়নের জন্য জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।


টেকসই শিল্পোন্নয়নে ওয়ালটনের ১ মেগাওয়াট ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্প

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের শিল্পখাতে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বাস্তবায়নে পরিবেশবান্ধব নীতি অনুসরণ করছে দেশের সুপারব্র্যান্ড ও টেক জায়ান্ট ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি। জিরো কার্বন নিঃসরণ, সাশ্রয়ী জ্বালানি, পানি ও বিদ্যুৎ ব্যবহারের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি বিভিন্ন ক্লিন ও গ্রিন এনার্জি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে।

এরই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি নিজস্ব অর্থায়নে ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ভাসমান (ফ্লোটিং) সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে ওয়ালটন। শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটি বাংলাদেশের শিল্পখাতে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে টেকসই উন্নয়নের পথে আরেকটি নতুন মাইলফলক।

ওয়ালটন সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সের জলাশয়ের ওপর স্থাপন করা হয়েছে এই ১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ফ্লোটিং সোলার প্রজেক্ট, যা দেশের বেসরকারি খাতে নির্মিত সবচেয়ে বড় ভাসমান সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র।

এর আগে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বুলনপুরে স্থাপিত ২.৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পে জলাশয়ের ওপর ০.৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার প্যানেল ভাসমানভাবে স্থাপন করা হয়েছিল।

ওয়ালটনের এনভায়রনমেন্ট, হেলথ অ্যান্ড সেফটি বিভাগের প্রধান মোস্তাফিজুর রহমান রাজু বলেন,

“ফ্লোটিং সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের মাধ্যমে ওয়ালটন নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহারে নতুন মাইলফলক স্থাপন করেছে। এটি প্রমাণ করে, ভবিষ্যতের টেকসই শিল্পোন্নয়ন প্রকৃতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের মাধ্যমেই সম্ভব।”

তিনি আরও বলেন, জলাশয়ের ওপর স্থাপিত এই প্রকল্প শুধু বিদ্যুৎ উৎপাদনই করছে না, বরং মাছ চাষ, ভূমি সংরক্ষণ, পানির বাষ্পীভবন হ্রাস ও পরিবেশ সুরক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ফ্যাক্টরি বন্ধ বা আংশিক উৎপাদনে থাকলে উৎপাদিত অতিরিক্ত বিদ্যুৎ নেট মিটারিং সিস্টেমের মাধ্যমে জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ করা হচ্ছে।

রাজু জানান, প্রকল্পে ব্যবহৃত ফ্লোটিং স্ট্রাকচারগুলো ফুড-গ্রেড প্লাস্টিক দিয়ে তৈরি, যা পানি ও জলজ প্রাণীর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। প্যানেলগুলো এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে যাতে মাছের স্বাভাবিক জীবনচক্র ব্যাহত না হয়। এই সিস্টেম আগামী ২০ বছর পর্যন্ত কার্যকরভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম থাকবে।

উল্লেখ্য, ওয়ালটন হেডকোয়ার্টার্সে বিভিন্ন স্থাপনার ছাদ, ফুটপাত ও খালি জায়গায় ১০ মেগাওয়াট সৌর শক্তি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে। শিল্পপ্রক্রিয়ায় পানি সাশ্রয় ও পুনঃব্যবহারের জন্য ইটিপি’র মাধ্যমে প্রক্রিয়াজাত পানির প্রায় ৭৫ শতাংশ নিরাপদভাবে পুনঃব্যবহার করা হচ্ছে।

এ ছাড়া ই-বর্জ্য সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাতকরণ, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহার ও আপসাইক্লিংয়ের মাধ্যমে বর্জ্য হ্রাস ও সম্পদের পুনঃব্যবহার নিশ্চিত করছে ওয়ালটন।

এসব কার্যক্রমের ফলে প্রতিষ্ঠানটি এখন পর্যন্ত ৯১১,৮২৩ মেট্রিক টন কার্বন ডাইঅক্সাইড নিঃসরণ হ্রাস এবং সামগ্রিক কার্বন ফুটপ্রিন্ট ১০ শতাংশ কমাতে সক্ষম হয়েছে।

শিল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ওয়ালটন শুধু পরিবেশবান্ধব নীতি গ্রহণই করেনি, বরং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দীর্ঘমেয়াদে টেকসই শিল্প ও সামাজিক দায়বদ্ধতার একটি আদর্শ মডেল তৈরি করেছে।

জেবি/এসডি


ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫: বাংলাদেশের ডিজিটাল সাংবাদিকতার শ্রেষ্ঠদের স্বীকৃতি

আপডেটেড ২৬ অক্টোবর, ২০২৫ ২০:০২
নিজস্ব প্রতিবেদক

ডিজিটাল মিডিয়া ফোরাম (DMF) দ্বিতীয়বারের মতো আয়োজন করেছে “ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫”, যা বাংলাদেশের অনুপ্রেরণাদায়ক সাংবাদিক, মিডিয়াকর্মী ও উদ্ভাবকদের স্বীকৃতি জানাতে একটি মহোৎসব।

এই মর্যাদাপূর্ণ আয়োজনে সাংবাদিকতা, উদ্ভাবন ও মিডিয়ার সৃজনশীলতায় অসামান্য অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে সম্মান জানানো হয়, যাদের কাজ সমাজে স্থায়ী ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড-এর ডিজিটাল মার্কেটিং বিভাগের ম্যানেজার ও ডিএমএফ এর সাধারণ সম্পাদক রায়হান রবিন। তিনি বলেন, ডিএমএফ-এর এই আয়োজনের মূল উদ্দেশ্য ডিজিটাল সাংবাদিকতার নতুন প্রজন্মকে উৎসাহিত করা এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে পেশাদারিত্ব ও উদ্ভাবনের মান উন্নয়ন করা।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন “ডিজিটাল মিডিয়া এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫”-এর জুরি বোর্ডের সদস্যরা, যারা দেশের শীর্ষস্থানীয় গণমাধ্যমের সম্পাদনা ও ডিজিটাল নেতৃত্বের প্রতিনিধিত্ব করেন।

সভাপতির বক্তব্য

সংগঠনের সভাপতি ও দ্য বাংলাদেশ টাইমস-এর ম্যানেজার মো. দেলোয়ার হোসেন বলেন,

“নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল সাংবাদিকতা ও উদ্ভাবনে উৎসাহিত করা, যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গণমাধ্যমকে আরও এগিয়ে নেওয়া এবং সমাজে ইতিবাচক অবদান রাখা ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে স্বীকৃতি দেওয়াই এই আয়োজনের লক্ষ্য। সাংবাদিকতা পেশাকে আরও শক্তিশালী করা এবং বাংলাদেশের ডিজিটাল মিডিয়ার সম্ভাবনাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তুলে ধরাই ডিএমএফ-এর মূল উদ্দেশ্য।”

অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ডা. তৃণা ইসলাম (হেড অব অপারেশনস, দ্য বিজনেস ডেইলি) ও ফয়সাল তিতুমীর (সিনিয়র প্রেজেন্টার, যমুনা টেলিভিশন), যারা সজীব উপস্থাপনায় পুরো আয়োজনে প্রাণ ঢেলেছেন।

প্রধান অতিথি: জনাব শফিকুল আলম, মাননীয় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব

বিশেষ অতিথি: জনাব ফয়েজ আহমেদ, সিনিয়র সহকারী প্রেস সচিব, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়

গেস্ট অব অনার:

  • ড. রাশিদ আহমেদ হোসাইনি, পরিচালক, বিজিএমইএ (BGMEA)
  • জনাব জাবেদ সুলতান পিয়াস, চিফ ডিজিটাল বিজনেস অফিসার, প্রথম আলো
  • মোঃ ফেরদৌস নাঈম পরাগ, হেড অব মার্কেটিং, জিটিভি ও সেক্রেটারি জেনারেল, ইএমএমএ (EMMA)
  • জনাব তসলিম চৌধুরী, সিইও ও হেড অব মার্কেটিং, মোহনা টিভি এবং প্রেসিডেন্ট, ইএমএমএ (EMMA)
  • জনাব রাকিব হোসেন, ম্যানেজিং ডিরেক্টর, লুমিনাস গ্রুপ

২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠিত ডিএমএফ ইতোমধ্যেই বাংলাদেশের ডিজিটাল মিডিয়া পেশাজীবীদের অন্যতম শীর্ষ প্ল্যাটফর্মে পরিণত হয়েছে, যেখানে টেলিভিশন, প্রিন্ট ও অনলাইন সাংবাদিকদের একত্র করে প্রশিক্ষণ, উদ্ভাবন এবং সহযোগিতার মাধ্যমে দেশের ডিজিটাল মিডিয়া ইকোসিস্টেমকে শক্তিশালী করার কাজ করছে।

জুরি বোর্ড (২০২৫)

  • কামরুল ইসলাম – ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, ঢাকা পোস্ট
  • উদয় হাকিম – সম্পাদক, ঢাকা বিজনেস
  • বদরুল আলম নাবিল – সম্পাদক, অনলাইন ও প্রোগ্রাম, মাইটিভি
  • কাজী আওলাদ হোসেন – সম্পাদক ও প্রকাশক, বাংলা ৫২ নিউজ ডটকম
  • রুহুল আমিন রনি – সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও লিড (হেড), ডিজিটাল বিজনেস ডেভেলপমেন্ট, প্রথম আলো
  • মিজানুর রহমান সোহেল – হেড অব অনলাইন, ভোরের কাগজ
  • মইন বকুল – হেড অব অনলাইন, আমাদের সময়
  • সরাফাত হোসেন – হেড অব ডিজিটাল, দৈনিক ইত্তেফাক
  • রাজীব খান – হেড অব ডিজিটাল মিডিয়া, চ্যানেল ২৪
  • আজাদ বেগ – ডিজিটাল গ্রোথ এডিটর, দ্য ডেইলি স্টার
  • এম এ এইচ এম কবির আহম্মেদ – হেড অব ডিজিটাল অ্যান্ড সোশ্যাল মিডিয়া, আরটিভি
  • সিরাজুল ইসলাম সুমন – হেড অব ডিজিটাল সেলস, আজকের পত্রিকা
  • গৌতম মণ্ডল – ইনচার্জ অব অনলাইন, সমকাল
  • মাসউ বিন আব্দুর রাজ্জাক - অনলাইন ইনচার্জ, দীপ্ত নিউজ (দীপ্ত টিভি)
  • লুৎফী চৌধুরী – কো-ফাউন্ডার ও সিইও, অ্যাডফিনিক্স
  • ডা. তৃণা ইসলাম – হেড অব অপারেশনস, দ্য বিজনেস ডেইলি

পুরস্কারপ্রাপ্তরা (প্রফেশনাল বিভাগসমূহ)

  • মোঃ তন্ময় উদ্দৌলাহ, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, বৈশাখী টিভি – মাল্টিমিডিয়া ফিচার নিউজ
  • বিনয় দত্ত, হেড অব রিসার্চ ও এডিটোরিয়াল, ঢাকা পোস্ট – ফিচার / অনলাইন মিডিয়া
  • সফিকুল ইসলাম তুষার, মাল্টিমিডিয়া ইনচার্জ, জাগোনিউজ২৪ – মাল্টিমিডিয়া ফিচারস ও ভিউজ
  • ফারুক হোসেন মজুমদার, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, ৭১ টিভি – সংবাদ কাভারেজের সামাজিক প্রভাব
  • আবু রায়হান ইফাত, স্পোর্টস রিপোর্টার, চ্যানেল আই – ক্রীড়া
  • কুদরাত উল্লাহ, সাব এডিটর, দৈনিক আমাদের সময় – বিনোদন
  • মোঃ জাহিদুল ইসলাম, সিনিয়র সাব এডিটর (কালচার ও এন্টারটেইনমেন্ট ইনচার্জ), দ্য ডেইলি সান – বিনোদন
  • ইমরান হক, হেড অব ডিজিটাল, গ্লোবাল টিভি – আলোচিত সংবাদ (মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট)
  • খান শান্ত, স্টাফ রিপোর্টার (অপরাধ), দৈনিক নতুন সংবাদ – আলোচিত সংবাদ (পরিবহন খাত)
  • মোঃ আতিক হাসান শুভ, স্টাফ রিপোর্টার, বাংলা ট্রিবিউন – আলোচিত সংবাদ (প্রিন্ট ও অনলাইন)
  • মোঃ সিফাত রানা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি, বার্তা২৪.কম – আলোচিত সংবাদ (অনলাইন মিডিয়া)
  • আসিফ ইকবাল, রিপোর্টার, এখন টিভি – আলোচিত সংবাদ (টিভি ও অনলাইন)
  • মোস্তফা ইমরুল কায়েস, সিনিয়র রিপোর্টার, ঢাকা মেইল – অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা (অনলাইন)
  • জাফর ইকবাল, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক কালবেলা – অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • মোঃ পলাশ হোসেন, পাবনা জেলা সংবাদদাতা, এনটিভি অনলাইন – মফস্বল সাংবাদিকতা (মাল্টিমিডিয়া)
  • খান মাহমুদ আল রাফি, মেহেরপুর জেলা সংবাদদাতা, দৈনিক কালবেলা – মফস্বল সাংবাদিকতা (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • এস. কে. সাগর, স্টাফ রিপোর্টার, দৈনিক চট্টগ্রাম প্রতিদিন – পরিবেশ বিপর্যয় ও জলবায়ু পরিবর্তন
  • আরিফুল ইসলাম আরমান, হেড অব নিউ মিডিয়া ইনিশিয়েটিভস, ঢাকা পোস্ট – প্রযুক্তি (অনলাইন মিডিয়া)
  • সোলায়মান হোসেন শাওন, সিনিয়র রিপোর্টার, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ – প্রযুক্তি (প্রিন্ট / অনলাইন)
  • শারমিন পারভিন (লিয়ানা), মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, নিউজ২৪ – অসাধারণ সোশ্যাল মিডিয়া ভিজিবিলিটি
  • মোঃ ওয়ালিউল হাসানাত, নিউজরুম এডিটর ও মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, দৈনিক যুগান্তর – অসাধারণ সোশ্যাল মিডিয়া ভিজিবিলিটি (প্রিন্ট ও মাল্টিমিডিয়া)
  • সাইফুল ইসলাম, হেড অব মাল্টিমিডিয়া, ঢাকা পোস্ট – অসাধারণ মৌলিক সৃষ্টিকর্ম (অনলাইন মিডিয়া)
  • সামেউল আলিম, মাল্টিমিডিয়া রিপোর্টার, দৈনিক করতোয়া – অসাধারণ মৌলিক সৃষ্টিকর্ম (প্রিন্ট মিডিয়া)
  • আরিফুল ইসলাম, রিয়াদ প্রতিনিধি, সৌদি আরব – প্রবাস সাংবাদিকতা (টিভি ও মাল্টিমিডিয়া)
  • মাহির দিয়ান মাহদি, মাল্টিমিডিয়া চায়না করেসপন্ডেন্ট, দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড – প্রবাস সাংবাদিকতা (প্রিন্ট মিডিয়া)
  • মোহাম্মদ আব্দুল মজিদ সুজন, টরন্টো প্রতিনিধি, কানাডা – প্রবাস সাংবাদিকতা (অনলাইন মিডিয়া)
  • মোঃ আব্দুল খালেক, স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট, গ্লোবাল টেলিভিশন – জুরি স্বীকৃত বিশেষ বিভাগ

জুরি স্পেশাল অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্তরা

  • ইউনিভার্সাল অ্যামিটি ফাউন্ডেশন – মানবিক উদ্যোগ
  • আদনান হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা, ইটস হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন – মানবিক উদ্যোগ
  • কিরন – কর্পোরেট স্কিল ডেভেলপমেন্ট
  • পাঠাও অ্যাপ – এক্সিলেন্স ইন ডিজিটাল ইনোভেশন (লোকাল)
  • ফখরুদ্দিন জুয়েল, এনটিভি ডিজিটাল – ডিজিটাল মিডিয়া আইকন
  • আবু নাসিম, দীপ্তপ্লে – ডিজিটাল মিডিয়া আইকন
  • এনইউএসডিএফ (রিয়াজ হোসেন) – স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্ল্যাটফর্ম ফর ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্ট
  • স্টার ফেয়ার (চট্টগ্রাম) – আলমগীর হোসেন আলো – এক্সিলেন্স ইন ইউথ এনগেজমেন্ট
  • মুহাম্মদ আমিনুর রহমান, ফাউন্ডার, চেকমেট ইভেন্টস – এক্সিলেন্স ইন ইউথ এনগেজমেন্ট
  • গাজী পাম্পস অ্যান্ড মোটরস – পাইওনিয়ার ওয়াটার পাম্প ইন বাংলাদেশ
  • প্রিমিয়াম হোমস লিমিটেড – প্রমিসিং রিয়েল স্টেট এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড
  • যমুনা এসি – দ্যা গুডনেস অফ পিউরিফাইড এয়ার এক্সিলেন্স ইন এয়ার কন্ডিশনার ইনোভেশন
  • এনপলি – পাইওনিয়ার ইন পাইপ সেটিংস ম্যানুফ্যাকচারিং ইন বাংলাদেশ
  • পামপে – এক্সিলেন্স ইন ডিজিটাল ক্রেডিট এনাবেলমেন্ট স্মার্টফোন সেগমেন্ট
  • ওয়ালটন ফ্রিজ – পাইওনিয়ার রেফ্রিজারেটর ম্যানুফ্যাকচারিং ইন বাংলাদেশ
  • জহিরুল ইসলাম, ইগনাইট ইয়ুথ ফাউন্ডেশন – পাথওয়ে টু লার্নিং ইনিশিয়েটিভ
  • উইগ্রো – রুরাল ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড
  • আইওজেএইচ (IOJH) – ইন্টারন্যাশনাল অনলাইন জার্নাল হাব
  • ফাস্ট ইভার আরজেএসসি রেজিস্টার্ড রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ইন বাংলাদেশ
  • স্যাট একাডেমি – ইমারজিং লিডার ইন এডুটেক
  • নুসরাত শামস মানিয়া – আউটস্ট্যান্ডিং কনট্রিবিউশন টু এনিমেল কেয়ার
  • মোঃ গিয়াস উদ্দিন ইমন, জিএম ও হেড অব মার্কেটিং, দৈনিক রূপালী বাংলাদেশ – এক্সিলেন্স ইন পোয়েট্রি
  • আব্দুর রউফ – ভিশনারি এআই আর্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড
  • সৈয়দ আবিদ হোসেন সামি – জুরি স্পেশাল স্পোর্টস কনটেন্ট ক্রিয়েটর
  • ইমরুল কাওসার ইমন – জুরি স্পেশাল মাল্টিমিডিয়া কনটেন্ট ক্রিয়েটর
  • শিব্বির মাহমুদ, চেয়ারম্যান, দিগন্ত মিডিয়া গ্রুপ – মিডিয়া আইকন
  • দৈনিক কালবেলা – ফাস্টেস্ট রাইসিং মাল্টিমিডিয়া ইনোভেশন এন্ড ইমপ্যাক্ট অ্যাওয়ার্ড
  • দৈনিক যুগান্তর – মোস্ট ইনফ্লুয়েন্সিয়াল ডিজিটাল নিউজ কন্টেন্ট পাবলিশার
  • শামসুদ্দিন হায়দার ডালিম, হেড অফ কর্পোরেট কমিউনিকেশন ও পিয়ার, বিকাশ লিমিটেড – লাইফটাইম এক্সিলেন্স ইন নিউজ প্রেজেন্টেশন
  • শহীদুল আলম, ফাউন্ডার, পাঠশালা সাউথ এশিয়ান মিডিয়া ইনস্টিটিউট – গ্লোবাল ইমপ্যাক্ট ও হিউম্যানিটারিয়ান এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড

এই সম্মাননায় ডিএমএফ আবারও প্রমাণ করেছে যে বাংলাদেশের সাংবাদিকতা আজ শুধুমাত্র সংবাদ প্রচার নয়—এটি প্রযুক্তি, সৃজনশীলতা ও দায়িত্বশীলতার সমন্বয়ে সমাজ পরিবর্তনের একটি শক্তিশালী হাতিয়ার।


প্রথমবারের মতো গেমিফিকেশন লার্নিং প্রোগ্রাম বিষয়ক ইভেন্টের আয়োজন করছে GREC BD & Aemers Admission Worldwide

আপডেটেড ২৬ অক্টোবর, ২০২৫ ১৭:৩০
নিজস্ব প্রতিবেদক

২৬ অক্টোবর ২০২৫ রবিবার,, প্রথমবারেরে মতো গেমিফিকেশন লার্নিং প্রোগ্রাম বিষয়ে একটি ইভেন্টের আয়োজন করছে GREC BD & Aemers Admission Worldwide। এই প্রোগ্রামটি বিশেষভাবে বর্তমান আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী নিজেদের মধ্যে আলোচনা , চিন্তাভাবনা, দলবদ্ধ কাজ, সার্ভের মাধ‍্যমে এ গেমটি ডিজাইন করেছে। প্রোগ্রামে পাঁচটি ইন্টারেক্টিভ লার্নিং গেম থাকবে, যা শিক্ষার্থীদের একাডেমিক ও পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে সাহায্য করবে। প্রোগ্রামের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা আনন্দের সাথে শেখা, গঠনমূলক চিন্তাভাবনা, দলগতভাবে কাজ করা এবং সমস্যা সমাধান কিভাবে করতে হয় শেখার সুযোগ পাবেন।

এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানটির বিজনেস ডেভেলপমেন্ট পরিচালক হোসনে আরা বেগম জানান এই গেম এর মাধ্যমে তাদের অ্যানালিটিক্যাল অ্যাবিলিটিস বোঝা এবং ক্রিটিক্যাল সমস্যাগুলো সমাধানে সহায়তা করবে এবং উচ্চ শিক্ষায় ভর্তিচ্ছুদের এই যাত্রাকে আরও সহজ করবে। এই গেমটি তৈরি করেছে কিছু মেধাবী আন্ডারগ্রাজুয়েট শিক্ষার্থী। তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা ও কাজের সময় যেসব চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়েছে, সেগুলোর ভিত্তিতেই এটি নির্মিত। আমরা বিশ্বাস করি, শিক্ষার্থীরা যদি এই গেম থেকে উপকৃত হয়, তবে আমাদের এই উদ্যোগই হবে সত্যিকারের সফলতা।

এছাড়াও এর মাধ‍্যমে শিক্ষার্থীরা মাল্টিপল-চয়েস, ফিল-ইন-দ্য-ব্ল্যাঙ্ক, ড্র্যাগ-অ্যান্ড-ড্রপ কার্যক্রমের মাধ্যমে শিখবে কিভাবে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ধাপে ধাপে বৃদ্ধি পায়, ব্যবসা ও ফাইন্যান্স বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রসারিত হয় এবং জীবন ও কর্মধারার পরিবর্তন ঘটে।

এখানে ৫০-এর অধিক শিক্ষার্থী সনদপত্র পেয়েছেন এবং তাদের পিতামাতা ও অভিভাবক অংশগ্রহণ করে তাদের সাফল্য উদযাপন করেছেন। এমন একটি তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানে অভিভাবক, অতিথি ও কমিউনিটি লিডাররাও উপস্থিত ছিলেন।


এমটিবি’র প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন উদ্বোধন করলো ‘এমটিবি-ইউসেপ স্কিলস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এমটিবি ফাউন্ডেশন ও ইউসেপ বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে সম্প্রতি উদ্বোধন করা হয়েছে এই ইনস্টিটিউটটি। শিক্ষা খাতে এটি এমটিবি ফাউন্ডেশনের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত। আগামী তিন বছরে এই প্রকল্পের আওতায় ১,২০০ জন সুবিধাবঞ্চিত তরুণ-তরুণীকে পাঁচটি বিশেষায়িত ট্রেডে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য হলো দক্ষতা উন্নয়নের মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ বৃদ্ধি এবং তরুণ সমাজকে আত্মনির্ভরশীল করে তোলা, যাতে তারা দেশের অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখতে পারে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে এমটিবি শুধুমাত্র একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং সমাজের উন্নয়নের অংশীদার হিসেবে তার অবস্থান আরও সুদৃঢ় করবে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয় ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ময়মনসিংহের মাসকান্দায় অবস্থিত স্পন্দন ট্রেনিং ফ্যাসিলিটেশন সেন্টারে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এমটিবি ও ইউসেপ-এর বোর্ড সদস্যবৃন্দ, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, স্থানীয় কমিউনিটির সদস্য এবং প্রশিক্ষণার্থীরা। ইনস্টিটিউটটির উদ্বোধন করেন মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি (এমটিবি)-এর চেয়ারম্যান মি. রাশেদ আহমেদ চৌধুরী। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন ইউসেপ বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারপারসন মি. এ. মতিন চৌধুরী, নির্বাহী পরিচালক ড. মোঃ আবদুল করিম, পরিচালক (প্রোগ্রাম অ্যান্ড ইনোভেশনস) ইঞ্জি. মোঃ আবদুল মান্নান, এমটিবি’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মি. সৈয়দ মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক চৌধুরী আখতার আসিফ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ রেইস উদ্দিন আহ্মাদ,এবং এমটিবি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সামিয়া চৌধুরীসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।


আইটেল নিয়ে এলো 'আইটেল হোম'

শুরু হোক নতুন স্মার্ট লাইফস্টাইল—যেখানে স্মার্টফোন, এক্সেসরিজ ও হোম অ্যাপ্লায়েন্স, সব একসাথে একই ছাদের নিচে সহজলভ্য
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বস্ত স্মার্ট লাইফ ব্র্যান্ড আইটেল আনুষ্ঠানিক ভাবে চালু করল তাদের নতুন “হোম আউটলেট” যা অবস্থিত যমুনা ফিউচার পার্কের ব্লক সি, লেভেল ৪, শপ নং ৪সি-০০৪এ১। এটি বাংলাদেশের যাত্রায় আইটেল এর উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ যেখানে ব্র্যান্ডটি শুধু স্মার্টফোন ও ফিচার ফোনেই সীমাবদ্ধ না থেকে সম্পূর্ণ স্মার্ট লাইফ ইকোসিস্টেম গড়ে তুলছে আধুনিক গৃহস্থালির জন্য।

নতুন “আইটেল হোম” স্মার্ট লাইফের আধুনিক গন্তব্য যেখানে প্রযুক্তি, নকশা ও সুবিধা সব একসাথে পাওয়া যাবে। এখানে জনপ্রিয় স্মার্টফোন ছাড়াও পাওয়া যাবে নানা ধরনের স্মার্ট এক্সেসরিজ, গৃহস্থালি ও রান্নাঘরের যন্ত্রপাতি যেমন এয়ার ফ্রায়ার, ব্লেন্ডার, কেটলি, ট্রিমার, শেভার, সোলার ফ্যান ও স্মার্ট লাইট। এছাড়াও রয়েছে টিডব্লিওএস ইয়ারবাড, স্মার্টওয়াচ, পাওয়ার ব্যাংক ও চার্জিং এক্সেসরিজ যা ব্যবহারকারীদের দৈনিন্দন জীবনকে আরও সহজ করে তুলবে।

“আইটেল হোম” এমন একটি রিটেইল অভিজ্ঞতা যেখানে আইটেল এর সকল পণ্য এক ছাদের নিচে পাওয়া যাবে। বর্তমানে আইটেল বাংলাদেশের ৪৮টি ব্র্যান্ড আউটলেট পরিচালনা করছে তবে “আইটেল হোম” একটি ভিন্নধর্মী লাইফ স্টাইল অভিজ্ঞতা যেখানে স্মার্টফোন থেকে শুরু করে স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্স সবকিছু পাওয়া যাবে। আইটেল এর মূল লক্ষ্য প্রতিটি পরিবার সহজেই উপভোগ করুক স্মার্ট জীবনের সুবিধা।
যমুনা ফিউচার পার্কের এই স্মার্ট ষ্টোরটি বাংলাদেশের ভোক্তাদের স্মার্ট পণ্যের অভিজ্ঞতাকে নতুনভাবে উপস্থাপন করছে। উদ্বোধনের দিন গ্রাহকরা পেয়েছেন বিশেষ ছাড়, লাইভ ডেমো ও আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের সুযোগ যা আইটেল এর স্টাইল, কার্যকারিতা ও সাশ্রয়ের সমন্বয়কে তুলে ধরে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আইটেল-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ এবং ড. মোহাম্মদ আলমগীর আলম, পরিচালক, মার্কেটিং, সেলস অ্যান্ড অপারেশনস, যমুনা গ্রুপ উপস্থিত ছিলেন, যা বাংলাদেশে ব্র্যান্ডটির নতুন একটি অধ্যায়ের সূচনা করে। এই অনুষ্ঠানে আইটেল বাংলাদেশের প্রধান শফিউল আলম বলেন, “গত ১০ বছর ধরে আইটেল বাংলাদেশে সফলভাবে ফিচার ফোন ও স্মার্টফোনের মাধ্যমে কাজ করে আসছে। এখন আমরা গ্রাহকদের জন্য নতুনত্ব আনতে হোম অ্যাপ্লায়েন্স নিয়ে এসেছি। আমরা আশাবাদী, বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমরা সাশ্রয়ী দামে মানসম্মত সেবা পৌঁছে দিতে পারব।”

“আইটেল হোম” বাংলাদেশে একটি বিস্তৃত ব্র্যান্ড হওয়ায় সবাইকে স্মার্ট ও সহজ প্রযুক্তি পোঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করেছে। স্টাইল, কার্যকারিতা ও প্রাইজ এর সমন্বয়ে আইটেল শুধু প্রযুক্তি ব্র্যান্ড নয় বরং স্মার্ট লাইফস্টাইলের প্রতীক। “ এনজয় বেটার লাইফ” আদর্শ মেনে আইটেল চায় বাংলাদেশের প্রতিটি ঘরে আধুনিক প্রযুক্তির সহজ ব্যবহার নিশ্চিত করতে।


banner close