২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত আরও ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মৃতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ হাজার ৫২৮ জনে।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বুধবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে ঢাকায় ৫ জন এবং ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় মোট ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ৪২৯ জন ডেঙ্গু রোগী। তাদের মধ্যে ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩০২ জন আর ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১ হাজার ১২৭ জন।
বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ৫ হাজার ৫৫৮ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। এদের মধ্যে ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ১ হাজার ৪৫৭ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৪ হাজার ১০১ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।
চলতি বছর সারা দেশে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ২ লাখ ৯৮ হাজার ৯৪ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৮ জন এবং ঢাকার বাইরে রয়েছেন ১ লাখ ৯৩ হাজার ২১৬ জন।
আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন মোট ২ লাখ ৯১ হাজার ৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ২ হাজার ৫৩১ জন এবং ঢাকার বাইরে ১ লাখ ৮৮ হাজার ৪৭৭ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও নয় জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৪৫৯ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৬১ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে রোববার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৪৫৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৮৬ এবং ঢাকার বাইরের ৩৭৩ জন।
চলতি বছরের ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৭ হাজার ২৩২ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৯৯৮ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৮ হাজার ২৩৪ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১৩ হাজার ২৮০ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ৪৬০ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৫ হাজার ৮২০ জন রয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, ‘আরওপি বিষয়টি অনেকের কাছে নতুন। নবজাতকদের যখনই অক্সিজেন বেশি দেয়া হয় তখনই এটি বেশি হয়। আজকাল কিছু সিজারিয়ান সেকশন সময়ের আগে করা হয়, এর মধ্যে টেস্ট টিউব বেবির সময় মা ও শিশুর সুস্থতার জন্য আরলি সিজারিয়ান সেকশন করা প্রয়োজন হয়ে পড়ে। এসব নবজাতকদের মধ্যে অনেক শিশু আরওপি রোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা থাকে।’
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে আরওপি সেন্টার প্রতিষ্ঠার পর এ পর্যন্ত ৫৯৬ জন রোগী এসেছে। যার মধ্যে ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ রোগীর আরওপি রোগ পাওয়া গেছে। আগে দেশে ৩০ হাজার শিশু রাতকানা রোগে আক্রান্ত হতো । কিন্তু সরকারের উদ্যোগের ফলে এটি কমে ১০ হাজারে নেমে এসেছে। আরওপি ও অন্যান্য চোখের সমস্যার কারণে দেশে ৪০ হাজার শিশু রোগী অন্ধত্ব বরণ করছে।’
রেটিনোপ্যাথি অব প্রিম্যাচুরিটি বিষয়ক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
তিনি এ সময় আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে রেটিনা বিশেষজ্ঞ অনেক কম। বাংলাদেশে ১৪০০ জন চক্ষু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মধ্যে মাত্র ১২০ জন রেটিনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক রয়েছে। যা প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল। ১৬ কোটি মানুষের মাঝে এত কম সংখ্যক রেটিনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা আরওপি স্ক্রিনিং করা সম্ভব নয়। সারাদেশের ভিশন সেন্টারের মাধ্যমে আরওপি রোগীদের রেটিনা বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছে পাঠানো যেতে পারে। প্রান্তিক পর্যায়ে আরওপি স্ক্রিনিং করার জন্য কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডার, নবজাতক, মা ও প্রসূতি বিভাগের চিকিৎসকদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দিয়ে দক্ষ করতে হবে। দুই মাসের মধ্যে শিশুদের চক্ষু স্ক্রিনিং করাই ভাল না হলে এই শিশুরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা দেশের বার্ডেন হয়ে থাকবে।’
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বক্ষব্যাধি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. সম্প্রীতি ইসলাম। সেমিনারে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক, কনসালটেন্ট, চিকিৎসক ও রেসিডেন্টগণ উপস্থিত ছিলেন।
আরওপি স্ক্রিনিং একটি পরীক্ষার যার মাধ্যমে কম বয়সে আরওপি নির্ণয় করা যায়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নবজাতক বিভাগ ২০১৩ সাল থেকে চক্ষু বিভাগের সাথে আরওপি স্ক্রিনিং এবং চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছে।
খেজুরের কাঁচা রস পানে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর)।
রোববার এ নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়। একইসঙ্গে অনলাইনে খেজুরের রস বিক্রি বন্ধেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নজর দিতে বলা হয়েছে।
২০২৩ সালে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ১৪ জনের ১০ জনই মারা গেছে বলে জানিয়েছে আইইডিসিআর। মৃত্যুহার ৭১ শতাংশ। গত সাত বছরে ভাইরাসটিতে ৩৩৯ জন আক্রান্তের মধ্যে ২৪০ জনই মারা গেছেন।
বাংলাদেশে প্রথম নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয় ২০০১ সালে, দেশের দক্ষিণ–পশ্চিমাঞ্চলের মেহেরপুর জেলায়। এরপর ২০০২, ২০০৬ ও ২০১৬ সাল ছাড়া প্রতিবছরই নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে কোনো না কোনো জেলায়। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শনাক্ত হয় ২০০৪ সালে। ওই বছর ৬৭ জন নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছিলেন।
বিজ্ঞানী ও গবেষকরা বলছেন, নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মৃত্যুহার অনেক বেশি। ৭০ শতাংশের ওপরে। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ৩৩৫ জনকে শনাক্ত করেছে আইইডিসিআর। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৩৭ জন, অর্থাৎ মৃত্যুর হার ৭১ শতাংশ।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও দুজনের মৃত্যু হয়েছে।
শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে শনিবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৬২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৫২ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শনিবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৩৬২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৯৪ এবং ঢাকার বাইরের ২৬৮ জন।
চলতি বছরের ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৬ হাজার ৭৭৩ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৯১২ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৭ হাজার ৮৬১ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১২ হাজার ৭০৯ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ৩৪৭ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৫ হাজার ৩৬২ জন রয়েছেন।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ছয় জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে শুক্রবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ২৫১ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৫০ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে শুক্রবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ২৫১ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৬৪ এবং ঢাকার বাইরের ১৮৭ জন।
চলতি বছরের ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৬ হাজার ৪১১ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৮১৮ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৭ হাজার ৫৯৩ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১২ হাজার ৩৭৭ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৭ হাজার ২৫০ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ ৫ হাজার ১২৭ জন রয়েছেন।
সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে।
সােমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৬৯ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৩৯ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে মঙ্গলবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সােমবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৬৯ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১২৪ এবং ঢাকার বাইরের ৫৪৫ জন।
চলতি বছরের ৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৫ হাজার ৫৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৫২৮ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ছয় হাজার ৫২৯ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১০ হাজার ৭৫১ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৮২৫ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ তিন হাজার ৯২৬ জন রয়েছেন।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যখাত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। স্বাস্থ্য সেক্টরে আমরা নানা রকম যন্ত্রপাতি ব্যবহার করি, এইসব যন্ত্রপাতিও জলবায়ু বান্ধব হওয়া উচিত। তা না হলে চিকিৎসা সেবায় জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে।
মঙ্গলবার দুপুরে দুবাই-এ অনুষ্ঠিত বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন-২০২৩ (কপ ২৮) এর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এটিএসিএইচ কর্তৃক আয়োজিত ‘ক্লাইমেট চেঞ্জ অ্যান্ড হেলথ: সাপ্লাই চেইন’ বিষয়ক অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বিগত দশকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে উন্নয়ন এবং জলবায়ু বান্ধব যন্ত্রপাতি কেনা, সাপ্লাই এবং ব্যবহারের কথা বলেন তিনি। পাশাপাশি জলবায়ু বান্ধব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিনির্মাণে বিজ্ঞানসম্মত এবং যেসব যন্ত্রপাতি জলবায়ুর ক্ষতি করে না সেসব যন্ত্রপাতি ব্যবহারের উপর গুরুত্ব দেন। তিনি ডব্লিউএইচও এবং এটিএসিএইচকে জলবায়ু বান্ধব যন্ত্রপাতি সাপ্লাই এবং হাসপাতাল বিনির্মাণে বাংলাদেশকে সহযোগিতা করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।
এরপর তিনি বাংলাদেশ প্যাভিলিয়নে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক আয়োজিত 'স্যালিনিটি কিউসড বাই ক্লাইমেট চেঞ্জ এন্ড ইটস ইম্পেক্ট অন এনসিডিএস এন্ড এসআরএইচআর' শীর্ষক সাইড ইভেন্টে প্রধান অতিথি হিসেবে অংশগ্রহণ করেন।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আহমেদুল কবির। তিনি তার উপস্থাপনায় জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে পরিবর্তন বিশেষ করে উপকূলীয় অঞ্চলে লবণাক্ততা এবং এর প্রভাবে এসব এলাকায় অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাচ্ছে উল্লেখ করেন। এছাড়া এর প্রভাবে গর্ভবতী মায়েদের নানা রকম সমস্যা হয় যার কারণে কোস্টাল এলাকায় মাতৃমৃত্যু বেড়ে যায় বলে জানান।
মন্ত্রী বলেন ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পরিবর্তন বিশেষ করে লবণাক্ত বেড়ে যায়। এর ফলে নানা ধরনের রোগ বৃদ্ধি পায়। কথা বর্ণনা করেন তিনি। বিশেষ করে অসংক্রামক রোগ এবং মহিলা ও নারীদের নানা স্বাস্থ্য সমস্যা হচ্ছে। তার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পদক্ষেপ নিয়েছে।’
এক্ষেত্রে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেন তিনি। মন্ত্রী উন্নয়ন সহযোগীদের জলবায়ু বান্ধব স্বাস্থ্য ব্যবস্থা বিনির্মাণে আর্থিক সহযোগিতা করার আহ্বান জানান।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব জাহাঙ্গীর আলম বলেন ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে স্বাস্থ্য খাতের অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় অসংক্রামক রোগের প্রাদুর্ভাব কমাতে হবে।’
সে সময় এবং এসব রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে গৃহীত পদক্ষেপ তুলে ধরেন তিনি।
স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য প্রতিনিধি দলের অংশ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- সচিব স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ মো. জাহাঙ্গীর আলম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রফেসর ডা. আহমেদুল কবির, স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মামুনুর রশিদ এবং আরও অনেকে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন সুইডেন অ্যাম্বাসি, ঢাকা ফার্স্ট সেক্রেটারি ডেনিয়েল নোভাক। অনুষ্ঠানে প্যানেলিস্ট হিসেবে ছিলেন মিস খুশবু পাওডেল, প্রোগ্রাম কোঅর্ডিনেটর, আইপাস, নেপাল, এবং ডা. হুসাইন রশিদ, আঞ্চলিক উপদেষ্টা, ওয়াশ, বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা।
উল্লেখ্য, ৩০ নভেম্বর থেকে ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত দুবাইয়ে জলবায়ু সম্মেলন ২০২৩ (কপ-২৮) অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও দুই জনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এ সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬৮২ জন।
এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি হয়েছে এক হাজার ৬৩৪ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে সোমবার পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, শনিবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয় ৬৮২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৩৫ এবং ঢাকার বাইরের ৫৪৭ জন।
চলতি বছরের ৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিন লাখ ১৪ হাজার ৩৮৮ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ আট হাজার ৪০৪ জন। ঢাকার বাইরে আরও দুই লাখ ৫ হাজার ৯৮৪ জন আক্রান্ত হন।
এ বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন তিন লাখ ১০ হাজার ৬৫ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা এক লাখ ৬ হাজার ৬৭১ আর ঢাকার বাইরের দুই লাখ তিন হাজার ৩৯৪ জন রয়েছেন।
রোগীদের ভোগান্তি কমাতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) প্যাথলজি বিভাগে পরীক্ষার জন্য অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ১০টায় (৪ ডিসেম্বর ২০২৩) বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্হিবিভাগ-২ এর শুভ উদ্বোধন করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ। একই সঙ্গে নব কলেবরে প্যাথলজি বিভাগের নতুন নামফলক, লোগো উদ্বোধন, অনলাইন রিপোর্ট প্রদান, প্যাথলজি ল্যাবসমূহ পুনর্বিন্যাস এবং ক্যান্সার মলিকুলার ল্যাবের শুভ উদ্বোধন করা হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক বলেন, ‘নানান সীমাবদ্ধতার মধ্য দিয়ে প্যাথলজি বিভাগ যে সেবা দিয়ে যাচ্ছে তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। বিভাগটিতে কর্মরত সকলেই নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। সারাদেশের মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলজি বিভাগের টেস্টের কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম অনেক। এ বিভাগের টেস্টের রেজাল্ট দেশ সেরা।’
তিনি আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো এখানকার ছাত্রদের হাতে কলমে ভালভাবে শিক্ষা প্রদান করা। এখানকার রেসিডেন্টদের যদি ভাল করে শিক্ষা দেওয়া যায় তবে দেশের মানুষের উপকার হবে। তাই শিক্ষকদের অনুরোধ করব, আপনারা যেভাবে পরিশ্রম করছেন তা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি নিত্যনতুন পদ্ধতি অবলম্বন করে তাদের দক্ষ বিশেষজ্ঞ হিসেবে করে গড়ে তুলতে হবে।’
অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য ( প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. ছয়েফ উদ্দিন আহমদ, সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ হোসেন, বেসিক সাইন্স প্যারা ক্লিনিক অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. আহমেদ আবু সালেহ, নার্সিং অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. দেবব্রত বণিক, প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মোঃ হাবিবুর রহমান দুলাল, রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মোহাম্মদ হাফিজুর রহমান, প্যাথলজি বিভাগের ভিসিটিং অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ কামালসহ বিভাগের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষক, চিকিৎসক, রেসিডেন্ট, কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, চলতি বছর (২০২৩) প্যাথলজি বিভাগে ৩৮ হাজার ৭শ২৯ জন রোগীকে পরীক্ষা নিরীক্ষা সংক্রান্ত সেবা প্রদান করেছে। এই বছর প্যাথলজি বিভাগের রেসিডেন্ট চিকিৎসকগণ গুরুত্বপূর্ণ ৭টি থিসিস শেষ করেছেন। ৫ টি থিসিস চলমান ও গুরুত্বপূর্ণ ১৭টি প্রকাশনা সম্পাদিত হয়েছে।
সারাদেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘন্টায় আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রাণহানি ঘটেছে ১ হাজার ৬৩২ জনের।
রোববার (৩ ডিসেম্বর) সকাল ৮টার মধ্যে তাদের মৃত্যু হয়। এই সময়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৪২ জন।
রোববার স্বাস্থ্য অধিদফতরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে বলা হয়, শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৭৪২ জন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১৫৬ জন এবং ঢাকার বাইরের ৫৮৬ জন।
চলতি বছরে ৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩ লাখ ১৩ হাজার ৭০৬ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৮ হাজার ২৬৯ জন। ঢাকার বাইরে আর ২ লাখ ৫ হজার ৪৩৭ জন।
চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্তদের মধ্যে হাসপাতাল থেকে ছুটি পেয়েছেন ৩ লাখ ৯ হাজার ১০৪ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৬ হাজার ৪৭০ জন। ঢাকার বাইরের ২ লাখ ২ হাজার ৬৩৪ জন।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক হাজার ৬২৮ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৪৬৮ জন।
শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে চিকিৎসাধীন ৩ হাজার ৩৫৮ জন ডেঙ্গুরোগী।
এতে আরও বলা, চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ১২ হাজার ৩৫৯ জন। এর মধ্যে ঢাকায় ১ লাখ ৭ হাজার ৯৭৪ জন ও ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৪ হাজার ৩৮৫ জন।
২০২২ সালে ডেঙ্গুতে ২৮১ জন মারা যান। ওই বছরের শেষ মাস ডিসেম্বরে ২৭ জনের মৃত্যু হয়। একই সঙ্গে আলোচ্য বছরে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৬২ হাজার ৩৮২ জন।
অ্যাভাসকুলার নেক্রোসিস এমন একটি রোগ, যা হাড়ের স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে রক্ত সরবরাহ বন্ধের ফলে হয়। রক্ত সরবরাহ বন্ধ হলে হাড়ের টিস্যু মারা যায় এবং হাড় ভেঙে যায়। যখন কোনো জয়েন্ট যেমন হিপ জয়েন্টের কাছাকাছি রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়, তখন জয়েন্টের পৃষ্ঠটি ভেঙে যেতে পারে। এই অবস্থা যেকোনো হাড়ে হতে পারে, এটি সাধারণত লম্বা হাড়ের শেষ মাথায় হয়। সাধারণত ১টি হাড়, একই সময়ে অনেক হাড় অথবা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন হাড়কে ক্ষয়গ্রস্ত করে।
কোথায় কোথায় নেক্রোসিস হতে পারে:
অ্যাভাসকুলার নেক্রোসিসের কারণ:
রোগের লক্ষণ:
রোগ নির্ণয়:
চিকিৎসা:
এই রোগের চিকিৎসা কিছু বিষয়ের ওপর নির্ভর করে, যেম: বয়স, রোগের পর্যায়, হাড়ের ক্ষতির পরিমাণ।
নন সার্জিক্যাল চিকিৎসা:
আক্রান্ত স্থানে ঠাণ্ডা বা গরম সেঁক, কিছু ননস্টেরয়েডাল অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি ওষুধ, ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা এবং পুনর্বাসন ও বিশ্রাম কার্যকর।
সার্জিক্যাল চিকিৎসা:
জটিলতা:
চিকিৎসা করা না হলে এই রোগ ধীরে ধীরে খারাপ রূপ ধারণ করে, অ্যাভাসকুলার নেক্রোসিসের ফলে হাড়ের মসৃণ আকৃতি নষ্ট হয়। ফলে আর্থ্রাইটিস হতে পারে। ব্যথা বা অন্য কোনো লক্ষণ প্রকাশ পেলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।
লেখক: সহযোগী অধ্যাপক (আইআইএইচএস) ও কনসালট্যান্ট
ডিপিআরসি, শ্যামলী, ঢাকা।
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাতজনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১ হাজার ৬২২ জন। এর মধ্যে বাসিন্দা ঢাকার ৯৩৭ জন এবং ঢাকার বাইরে ৬৮৫ জন।
বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৮৭৭ জন। এর মধ্যে ঢাকা সিটির ১৪৪ জন এবং ঢাকা সিটির বাইরে ৭৩৩ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ৩ হাজার ৪৭৯ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন।
চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ লাখ ১১ হাজার ৮৯১ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৭ হাজার ৮৩৬। ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৪ হাজার ৫৫ জন।
সুস্থ হয়ে হাসপাতাল ছেড়েছেন ৩ লাখ ৬ হাজার ৭৯০ জন। এর মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ১ লাখ ৫ হাজার ৯৯১ ও ঢাকার বাইরে ২ লাখ ৭৯৯ জন।
গত বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন ৬২ হাজার ৩৮২ জন। এরমধ্যে মারা গেছেন ২৮১ জন।