আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০২৩ ০০:২৬
আনন্দের পথে যাত্রা...

আনন্দের পথে যাত্রা...

ফের এসেছে ঈদ। বছরের আর কোনো সময় হোক বা না হোক, অন্তত এই উপলক্ষে তো বাড়ি যেতেই হবে। রাস্তার যানজট কিংবা ট্রেন-লঞ্চ সঠিক সময়ে ছাড়বে কি না, এমন সব অনিশ্চয়তা নিত্যসঙ্গী। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে এ বছরের অসহনীয় গরম। সব কিছু উপেক্ষা করেই তবু মানুষ ছুটেছে বাড়ির পথে। মূল্যস্ফীতি, নিত্যপণ্যের দামে ঊর্ধ্বগতি, নিরাপত্তাহীনতা সব কিছু ছাপিয়ে এতটুকু আনন্দের উপলক্ষই যে অনেক বড় এই যাপিত জীবনে। রাজধানীর একঘেয়ে জীবন থেকে মুক্তি পেতে সেই আনন্দের পথে যাত্রারই কিছু টুকরো ছবি দৈনিক বাংলার আলোকচিত্রীদের ক্যামেরায়—

বাড়িতে দাদা-দাদি পথ চেয়ে আছে, তাদের কাছে যাওয়ার জন্য ব্যাকুল শিশুটিও।

ঈদ মৌসুমে কমলাপুর রেলস্টেশন এমনই প্রাণচঞ্চল হয়ে ওঠে।

ট্রেনে এবারের ঈদযাত্রা অনেকটাই নির্ঝঞ্ঝাট। তবু ট্রেনে ওঠার এটুকু ভিড় সেই চিরচেনা ঈদযাত্রার কথাই মনে করিয়ে দেয়।
দক্ষিণাঞ্চলের এই মানুষগুলোর গন্তব্য সদরঘাট, যেখান থেকে নাও (পড়ুন লঞ্চ) ভাসিয়ে ছুটবেন বাড়ির পথে।

সারি সারি দাঁড়ানো সব লঞ্চ, আনন্দযাত্রার সাক্ষী হতে।

কেবিন হয়নি, হয়তো একটু জায়গা হয়েছে ডেকে। তাতে ঈদযাত্রা আটকায় কে?

ছবিটি গাবতলীর। এমন হাজারও মানুষ আজ গাবতলী থেকে রওনা দিয়েছেন মহাসড়কে যানজটের শঙ্কা মাথায় নিয়ে।

গাড়ির জন্য অপেক্ষা, তার ওপর তীব্র রোদ। হাতপাখার বাতাসে তাই সন্তানকে একটু স্বস্তি দেয়ার চেষ্টা।

অবশেষে মোটরসাইকেলও এবার ঈদযাত্রার সুযোগ পেয়েছে নৌপথ পাড়ি দেয়ার। শিমুলিয়া ঘাটে তাই দীর্ঘ সারি মোটরসাইকেলের।

পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপারের বাকি আরও একদিন। তার জন্য অপেক্ষা করতে পারেননি যারা, তারা ফেরিতে মোটরসাইকেল নিয়েই দেখছেন পদ্মা সেতু।