বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালিত হলো ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ২২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। গতকাল বুধবার বিরুলিয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ উপলক্ষে আয়োজন করা হয় র্যালি, আলোচনা অনুষ্ঠান, কেক কাটা, মানব লোগো তৈরি, খেলাধুলা, ফান ইভেন্টস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে বিশ্ববিদ্যালয়ের থিম সঙের নৃত্যনাট্য পরিবেশনা।
অনুষ্ঠান উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসকে সাজানো হয় বর্ণিল সাজে। শীতের প্রচণ্ড কুয়াশা উপেক্ষা করে ২২ হাজার শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও কর্মকর্তারা সকাল ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে এসে মিলিত হন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্সের পরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মাহাবুবুল হক মজুমদার। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ট্রেজারার হামিদুল হক খান, একাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের ডিন অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল, বাণিজ্য ও উদ্যোক্তাবৃত্তি অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মাসুম ইকবাল, মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. লিজা শারমিন, ট্রাস্টিবোর্ডের সদস্য ড. ইমরান হোসেন, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. নাদির বিন আলীসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রমাগত উন্নয়নের ধারায় সন্তুষ্টি প্রকাশ করে ড. মো. সবুর খান বলেন, ‘ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ইতোমধ্যে গবেষণায় ভালো করেছে। এই গবেষণায় আমাদের সন্তুষ্ট থাকলে চলবে না। আমরা এমন গবেষণা চাই যে, গবেষণা করে রাষ্ট্রকে পরিবর্তন করা সম্ভব। এমন গবেষণা চাই যে, গবেষণা করে ভাগ্যের পরিবর্তন করা যায়, অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধশালী হয়ে ওঠা যায়।’ বিজ্ঞপ্তি
১৯৮/সি, তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮
©দৈনিক বাংলা