শনিবার, ৮ জুন ২০২৪

স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে বীর শহীদদের প্রতি ডিএসইর শ্রদ্ধা

দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত
দৈনিক বাংলা ডেস্ক
প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৪ ১৫:১৯

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ পিএলসি (ডিএসই)। গতকাল (২৬ মার্চ) সকাল ১০ টায় ডিএসইর চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবুর নেতৃত্বে এক্সচেঞ্জটির পরিচালনা পর্ষদ, ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও কর্মকর্তা কর্মচারীগণ সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধে সব বীর শহীদের প্রতি পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে এ শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় অন্যদের মধ্যে ডিএসইর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মো. আফজাল হোসেন, মো. শহীদুল ইসলাম, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. এ টি এম তারিকুজ্জামান এবং প্রধান রেগুলেটরি কর্মকর্তা খাইরুল বাসার আবু তাহের মোহাম্মদসহ এক্সচেঞ্জটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।বিজ্ঞপ্তি


সোনালী ব্যাংকে সিটিজেনস চার্টারবিষয়ক কর্মশালা

সোনালী ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সিটিজেনস চার্টারবিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:২৯
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সোনালী ব্যাংক পিএলসির উদ্যোগে সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে সিটিজেনস চার্টারবিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে অংশ নেন ব্যাংকের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. আফজাল করিম। ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর কাজী মো. ওয়াহিদুল ইসলামের সভাতিত্বে কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ও সিটিজেনস চার্টার বাস্তবায়ন কমিটির ফোকাল পয়েন্ট বদরে মুনির ফেরদৌস। বিজ্ঞপ্তি

কর্মশালায় ব্যাংকের অন্য ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর, প্রধান কার্যালয়ের জেনারেল ম্যানেজার ও ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজারসহ সেবা প্রদান প্রতিশ্রুতি কর্মপরিকল্পনা কমিটির সদস্য সরাসরি এবং সারা দেশে মাঠপর্যায়ের সব জেনারেল ম্যানেজারস’ অফিস, প্রিন্সিপাল অফিস, করপোরেট শাখা ও সব শাখাপ্রধানসহ সংশ্লিষ্টরা ভার্চুয়ালি অংশ নেন।


ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজির রিটেইলার মিট

রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে সম্প্রতি ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেড আয়োজিত ডিস্ট্রিবিউটর এবং রিটেইলার মিট প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে সম্প্রতি ইউনাইটেড আইগ্যাস এলপিজি লিমিটেড আয়োজিত ডিস্ট্রিবিউটর এবং রিটেইলার মিট প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকার বিভিন্ন টেরিটরি থেকে আগত রিটেইলারদের নিয়ে দিনব্যাপী এই অনুষ্ঠানে ব্যবসাকেন্দ্রিক আলোচনা, পরামর্শ, ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা, দুপুরের খাবার, সংগীত আয়োজন এবং র‍্যাফেল ড্র হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ব্যাবস্থাপনা পরিচালক মইনুদ্দীন হাসান রশিদ, আইগ্যাস ইউনাইটেডের সিইও আহমেত আর্যুমান্ত পোলাট, সিএফও হারুন ওরতাজ, হেড অব সেলস শওকত ওসমান জামিলসহ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং ডিস্ট্রিবিউটররা।

পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু হয় এবং সদ্য প্রয়াত ইউনাইটেড গ্রুপের পরিচালক নাসিরুদ্দিন আকতার রশীদের বিদেহী আত্মার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। হেড অব সেলস শওকত ওসমান জামিল রিটেইলারদের নিয়ে তার ভবিষ্যৎ কর্মপরিকল্পনা বর্ণনা করেন এবং সবার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য। তিনি ঢাকা সেলস টিমকে সবার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন যারা সবসময় রিটেইলারদের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

সিইও আহমেত আর্যুমান্ত পোলাট বলেন ‘ডিস্ট্রিবিউটর ও রিটেইলাররাই আমাদের ব্র্যান্ডের অ্যাাম্বাসাডর এবং মূল চালিকাশক্তি, তারাই সরাসরি ভোক্তাদের কাছে আমাদের পণ্যটি পৌঁছে দিচ্ছেন। তাই তাদের সম্মানে এই আয়োজন করতে পেরে এবং তাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে আমরা সত্যিই আনন্দিত। ভবিষ্যতে তারা সবসময় আইগ্যাস ইউনাইটেডের পাশেই থাকবেন বলে আমাদের বিশ্বাস।’

আইগ্যাস ইউনাইটেড বাংলাদেশে পরিচালিত হচ্ছে ইউনাইটেড গ্রুপের ব্যানারে একটি জয়েন্ট ভেঞ্চার চুক্তির মাধ্যমে। আইগ্যাস হচ্ছে তুরস্কের স্বনামধন্য ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং সার্ভিস গ্রুপ অব কোম্পানি কোচ হোল্ডিংসের একটি অঙ্গ প্রতিষ্ঠান যাদের বাৎসরিক অবদান তাদের ন্যাশনাল জিডিপির ৯%। আইগ্যাস ইউনাইটেড বাংলাদেশের এলপিজি সেক্টরে পরিবর্তন আনতে চায় তাদের কারিগরি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা, অর্থনৈতিক সামর্থ্য, দক্ষ সাপ্লাই চেইন ব্যবস্থা এবং ডিস্ট্রিবিউটর এবং রিটেইলারকেন্দ্রিক ব্যবসায়িক মডেলের মাধ্যমে। বিজ্ঞপ্তি


বাংলাদেশের পর্যটন শিল্প নিয়ে সেমিনার

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনের শৈলপ্রপাত মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ‘বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সহযোগিতায় বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এ সেমিনারের আয়োজন করে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩১
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

রাজধানীর আগারগাঁওয়ের পর্যটন ভবনের শৈলপ্রপাত মিলনায়তনে গতকাল বুধবার ‘বাংলাদেশের পর্যটন শিল্পের বিকাশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সহযোগিতায় বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) এ সেমিনারের আয়োজন করে। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিসিকের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কামরুন নাহার সিদ্দীকা। সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড। সেমিনারে আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. সন্তোষ কুমার দেব, চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যনেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাবেক অতিরিক্ত সচিব ও ট্যুরিজম বিশেষজ্ঞ জাবেদ আহমেদ। স্বাগত বক্তব্য রাখেন আব্দুন নাসের খান, পরিচালক (বিপণন, নকশা ও কারুশিল্প), বিসিক। এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বিসিকের পরিচালক (প্রশাসন) শ্যামলী নবী, বিসিকের বিভিন্ন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এবং উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন শেখ আলী আশরাফ ফারুক, নকশাবিদ, বিসিক।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রথমেই গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। একই সঙ্গে তিনি বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যার নেতৃত্বে রূপকল্প ২০৪১, শিল্প সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে শিল্পের গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ‘ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের উন্নয়ন এবং বিকাশে বিসিক সবসময়ই অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছে। পর্যটন শিল্পের বিকাশে এই শিল্পগুলোর গুরুত্ব অপরিসীম। পর্যটন শিল্পের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের মাধ্যমে আমরা নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করতে পারব।’ এ ছাড়াও সম্প্রতি আমাদের দেশের ভেতরেই পর্যটক সংখ্যা জ্যামিতিক হারে বাড়ছে। এ ক্ষেত্রে বিসিকের অবদান ১১ শতাংশ। শিল্প ক্ষেত্রে ১০ লক্ষের অধিক কর্মসংস্থান বিসিকেই হয়েছে যার মধ্যে তিন লক্ষের অধিক নারী। তিনি ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের গুরুত্ব তুলে ধরতে প্রধানমন্ত্রী থেকে হস্তশিল্প পণ্যকে ২০২৪ সালের বর্ষপণ্য ঘোষণা করার বিষয়ে আলোকপাত করেন। তিনি বলেন, ট্যুরিজম বোর্ড ও বিসিক আলাদা নয়। আমাদের দেশের পণ্যের বাজার ব্যাপক। রাষ্ট্রীয় ও জাতীয় স্বার্থে বিসিক ও ট্যুরিজম বোর্ডকে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে বলে তিনি অভিমত ব্যক্ত করেন। সেমিনারে উপস্থিত প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দেশটি আমাদের সবার, কাজেই দেশকে তুলে ধরা, দেশের পর্যটনকেন্দ্রগুলোর অপার সৌন্দর্য ও গুরুত্ব তুলে ধরা আমাদের সবার দায়িত্ব। পরিশেষে তিনি স্লোগান দিয়ে বলেন, ২০৪১ সালে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক সবাই এগিয়ে আসবে- এটাই হোক আজকের দিনে আমাদের দৃঢ় অঙ্গীকার।

বিশেষ অতিথি কামরুন নাহার সিদ্দীকা বলেন, ‘ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প বাংলাদেশের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। আমাদের ঐতিহ্যবাহী হস্তশিল্প, টেক্সটাইল এবং অন্যান্য ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প পণ্যসমূহ বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করতে সক্ষম।’ সেমিনারের সভাপতি আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থান এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে পর্যটকদের সামনে তুলে ধরতে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। পর্যটন শিল্প এবং ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের প্রসারে সরকারের বিশেষ প্রণোদনা প্রয়োজন।’ জাবেদ আহমেদ তার প্রবন্ধে উল্লেখ করেন, ‘বাংলাদেশে পর্যটন শিল্পের বিকাশে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের ভূমিকা আরও সুসংহত করার জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করা জরুরি। তাছাড়া, পর্যটকদের জন্য আকর্ষণীয় পণ্য ও সেবা উন্নয়নে উদ্ভাবনী উদ্যোগ গ্রহণ করা প্রয়োজন।’

সেমিনারে বিসিক ও ট্যুরিজম বোর্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা, শিল্প ও পর্যটন সংস্থা, ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প উদ্যোক্তা, শিক্ষাবিদ ও নীতি-নির্ধারকরা উপস্থিত ছিলেন। সেমিনারের শেষ পর্যায়ে একটি মুক্ত আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়, যেখানে উপস্থিত অতিথিরা তাদের মতামত ও প্রস্তাবনা প্রদান করেন। তারা পর্যটন শিল্প এবং ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন দিক আলোচনা করেন এবং এসব শিল্পের উন্নয়নে একত্রে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। বিজ্ঞপ্তি


মাস্টারকার্ডের লাইসেন্স পেল মার্কেন্টাইল ব্যাংক

কার্ড সেবাকে আধুনিক, যুগোপযোগী ও আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে মাস্টারকার্ডের সঙ্গে যুক্ত হলো মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি। মাস্টারকার্ডের সঙ্গে ব্যাংকিং সম্পর্ক স্থাপনের অংশ হিসেবে প্রিন্সিপাল মেম্বার হিসেবে লাইসেন্স পেয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গত রোববার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপির হাতে লাইসেন্স তুলে দেন। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩১
করপোরেট ডেস্ক

কার্ড সেবাকে আধুনিক, যুগোপযোগী ও আরও বিস্তৃত করার লক্ষ্যে মাস্টারকার্ডের সঙ্গে যুক্ত হলো মার্কেন্টাইল ব্যাংক পিএলসি। মাস্টারকার্ডের সঙ্গে ব্যাংকিং সম্পর্ক স্থাপনের অংশ হিসেবে প্রিন্সিপাল মেম্বার হিসেবে লাইসেন্স পেয়েছে মার্কেন্টাইল ব্যাংক। গত রোববার ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে মাস্টারকার্ডের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল মার্কেন্টাইল ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোরশেদ আলম এমপির হাতে লাইসেন্স তুলে দেন। এ সময় স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. কামরুল ইসলাম চৌধুরী। এর ফলে মার্কেন্টাইল ব্যাংক ভিসা কার্ডের পাশাপাশি মাস্টারকার্ডের মাধ্যমেও গ্রাহকদের পেমেন্ট সুবিধা দিতে পারবে। মার্কেন্টাইল ব্যাংকের সঙ্গে মাস্টারকার্ডের এই সংযুক্তির ফলে গ্রাহকরা সারাবিশ্বের যেকোনো স্থানে মাস্টারকার্ডের লোগো সংবলিত এটিএম বা পস মেশিনে লেনদেন করতে পারবেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ আকরাম হোসেন (হুমায়ুন) ও মো. আব্দুল হান্নান, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান এম এ খান বেলাল, রিস্ক ম্যানেজমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান মো. আনোয়ারুল হক, মার্কেন্টাইল ব্যাংক সিকিউরিটিজ লিমিটেডের চেয়ারম্যান এ এস এম ফিরোজ আলম, মার্কেন্টাইল এক্সচেঞ্জ হাউজ (ইউকে) লিমিটেডের চেয়ারম্যান এম আমানউল্লাহ, পরিচালক আলহাজ মোশাররফ হোসেন ও মোহাম্মদ আব্দুল আউয়াল, শেয়ারহোল্ডার জালাল হোসেন খান এবং ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউল হাসান ও মাস্টারকার্ডের ডিরেক্টর জাকিয়া সুলতানা। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. জাকির হোসাইন, আদিল রায়হান, শামীম আহম্মদ ও অসীম কুমার সাহা, সিএফও তাপস চন্দ্র পাল, এসইভিপি শাহ মো. সোহেল খুরশীদ, মোহাম্মদ ইকবাল রেজওয়ান, কার্ড ডিভিশন এবং ডিজিটাল ব্যাংকিং ও ইনোভেশন ডিভিশনের হেড মোস্তাফিজুর রহমানসহ ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন নির্বাহী ও কর্মকর্তারা।


সন্ধানী লাইফ ও পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স পরিচালক মাসুদুর রহমান স্মরণ সভা

সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক উদ্যোক্তা পরিচালক ও সিআইপি আলহাজ মাসুদুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩২
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ও পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের সাবেক উদ্যোক্তা পরিচালক ও সিআইপি আলহাজ মাসুদুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ে স্মরণ সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সভায় উপস্থিত ছিলেন কোম্পানির পরিচালক ও মরহুম আলহাজ মাসুদুর রহমানের ছেলে শাফাফ রহমান সাদ, পরিচালক ও অডিট কমিটির সভাপতি শাহেদুজ্জামান চৌধুরী, বিশেষ অতিথি মাহমুদুল বারী, কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা নিমাই কুমার সাহা, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলহাজ ইদ্রিস মিয়া তালুকদার ও পূরবী জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সুকুমার চন্দ্র রায়। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন উভয় কোম্পানির প্রধান কার্যালয়ের সব ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা-কর্মচারী। ওই স্মরণ সভায় এই মহিয়ান ব্যক্তির কর্মময় জীবনের উল্লেখযোগ্য কিছু স্মৃতিচারণ করে তার আত্মার শান্তি কামনা করে দোয়া করা হয় এবং এতিমদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ করা হয়। বিজ্ঞপ্তি


অভিযোগ প্রতিকারে ন্যায়পাল নিযুক্তের বিষয়টি বিবেচনা করছে ইউজিসি

ইউজিসিতে গতকাল বুধবার এক কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩২
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগ নিরপেক্ষভাবে প্রতিকারের ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন করে অবৈতনিক ন্যায়পাল নিযুক্ত করার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে ন্যায়পালের ধারণাটি কার্যকর করা সম্ভব কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন। তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধি ও তথ্য অধিকার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নে দিনব্যাপী কর্মশালার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ইউজিসিতে গতকাল বুধবার এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। ইউজিসির জনসংযোগ ও তথ্য অধিকার বিভাগের পরিচালক ড. শামসুল আরেফিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামান।

অধ্যাপক আলমগীর বলেন, পরিচয় প্রকাশ হওয়ার ভয়ে অনেক ভুক্তভোগী অভিযোগ করতে আগ্রহী হন না। ফলে অপরাধ করেও অনেকে পার পেয়ে যাচ্ছেন। ন্যায়পাল নিযুক্ত করা গেলে এ সমস্যার সমাধান সম্ভব হবে এবং অপরাধের ঘটনা ঘটলে তা প্রতিকারে অভিযোগকারীর পরিচয় প্রকাশ না করেই নিরপেক্ষভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ সম্ভব হবে। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ে অপরাধপ্রবণতা কমে আসবে বলে তিনি মন্তব্য করেন। তথ্য অধিকার আইনকে একটি যুগান্তকারী আইন হিসেবে অভিহিত করে অধ্যাপক আলমগীর বলেন, আইনটি সম্পর্কে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কর্তাব্যক্তিরা যথেষ্ট অবহিত নন। আইনের বাধ্যবাধকতার বিষয়গুলো জানা না থাকায় তথ্য প্রদান করতে অনেকেই অনীহা দেখিয়ে থাকেন। ফলে প্রতিষ্ঠানকেও অনেক সময় বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণে বিষয়টি সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করতে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণের জন্য তিনি সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানান। বিজ্ঞপ্তি


সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে কিশোর গ্যাং সংস্কৃতি নিয়ে সেমিনার

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে ‘কিশোর গ্যাং কালচার ইন বাংলাদেশ: কজেস, কনসিকোয়েন্সেস অ্যান্ড কাউন্টারমেজারস’ শিরোনামে এক সেমিনারের আয়োজন করে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩৩
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির আইন বিভাগ গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের মাল্টিপারপাস হলে ‘কিশোর গ্যাং কালচার ইন বাংলাদেশ: কজেস, কনসিকোয়েন্সেস অ্যান্ড কাউন্টারমেজারস’ শিরোনামে এক সেমিনারের আয়োজন করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের অধ্যাপক শেখ হাফিজুর রহমান কারজোন সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, যেখানে আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. এস. এম. শামীম রেজা এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত আইজিপি ও অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম ও অপস) ড. খ. মাহিদ উদ্দিন ।

বক্তারা বলেন, বাংলাদেশে কিশোর গ্যাংগুলো অভিভাবক, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার জন্য গুরুতর উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং কিশোর গ্যাং সংস্কৃতি মোকাবিলায় আমাদের শক্তিশালী আইন ও পরিবারসমূহের বিশেষ ভূমিকার প্রয়োজন। এ বিষয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সামাজিক নেতারা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন।

সেমিনারটি সভাপতিত্ব করেন স্কুল অফ আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেসের ডিন অধ্যাপক ড. ফারহানা হেলাল মেহতাব। সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলাম অনুষ্ঠানে সূচনা বক্তব্য রাখেন । আইন বিভাগের চেয়ারম্যান মি. জাহিদ মুস্তফা, আইন এবং অন্যান্য বিভাগের শিক্ষকরা, কর্মকর্তারা এবং আইন বিভাগের শিক্ষার্থীরা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. মোফাজ্জল হোসেনের সমাপণী বক্তব্যেল মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়। বিজ্ঞপ্তি


চেঞ্জ এজেন্ট কনফারেন্স অনুষ্ঠিত

দক্ষ এবং অভিজ্ঞ চেঞ্জ এজেন্টদের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা বিনিময় ও তাদের অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রকল্পের অংশীদার সংস্থাগুলোর সহায়তায় ক্রিশ্চিয়ান এইড গত ৩ জুন গাজীপুরের ড্রিম স্কয়ার রিসোর্টে এ প্রকল্পের চেঞ্জ এজেন্টদের অংশগ্রহণে চেঞ্জ এজেন্ট কনফারেন্স আয়োজন করে। ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ৬ জুন, ২০২৪ ১২:৩৩
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী নানা কারণে সমাজে বৈষম্য ও বঞ্চনার শিকার হয়। জনগোষ্ঠীভেদে এই বৈষম্যের মাত্রা ভিন্ন হলেও তাদের পিছিয়ে পড়ার ক্ষেত্রে এটি একটি অন্যতম কারণ। ২০২২ সালের গণশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৮.৯১% ধর্মীয় সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠী যার একটি বড় অংশ শুধু জাত-পাত ও পেশাগত পরিচয়ের কারণে বৈষম্যের শিকার হয়। এই জনগোষ্ঠী দলিত জনগোষ্ঠী হিসেবে অধিক পরিচিত। এছাড়া প্রায় ১৬.৫১ লক্ষ সমতলের আদিবাসী জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা রাষ্ট্রীয়ভাবে সমতলের ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের সিলেট অঞ্চলে প্রায় ১০ লক্ষেরও অধিক চা জনগোষ্ঠী রয়েছে যারা পেশাগত পরিচয়ের কারণে বৈষম্যের শিকার। বাংলাদেশের জনসংখ্যার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ হচ্ছে হিজড়া ও ট্রান্সজেন্ডার জনগোষ্ঠী এবং প্রতিবন্ধী যারা লৈঙ্গিক বৈচিত্র্য এবং শারীরিক প্রতিবন্ধীতার কারণে সমাজে নানাভাবে বৈষম্যের শিকার হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় ১২ হাজার ৬২৯ জন লৈঙ্গিক বৈচিত্র্যময় জনগোষ্ঠী এবং প্রায় ২৩ লাখ ৬১ হাজার ৬০৪ জন প্রতিবন্ধী ব্যক্তি রয়েছে। প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায় সুনির্দিষ্ট আইন থাকলেও এর সুষ্ঠু বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতার কারণে এদের অনেকেই সামাজিক সুরক্ষা বলয়ের বাইরে থেকে যায়। উপরন্তু অন্যান্য পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্য লাঘবে কোন সুনির্দিষ্ট আইন না থাকায় তাদের প্রতি চলমান বৈষম্য নিরসনে কোন কার্যকর উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয় না। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যমূলক চর্চা লাঘব এবং তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে তাদের ক্ষমতায়ন এবং বাংলাদেশের উন্নয়নে তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সহায়তায় ক্রিশ্চিয়ান এইড, ব্লাস্ট, বন্ধু সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি, নাগরিক উদ্যোগ এবং ওয়েভ ফাউন্ডেশন ২০২১ সাল থেকে ‘পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন ও বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় সক্রিয় অংশগ্রহণ’ শীর্ষক একটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। প্রকল্পটির লক্ষ্য হলো পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়ন এবং বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় তাদের অংশগ্রহণকে সক্রিয় করা এবং বিভিন্ন সেবা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সকল প্রকার বৈষম্য দূরীকরণ। প্রকল্পের আওতায় খুলনা, সিলেট এবং রাজশাহী বিভাগের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর মধ্যে থেকে নির্বাচিত ২৯২ জন চেঞ্জ এজেন্ট তাদের নিজ নিজ জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সরকারি পরিষেবাসমূহে তাদের অভিগম্যতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। চেঞ্জ এজেন্টদের দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে প্রকল্পটি তাদের বিভিন্ন কার্যক্রমের সাথে তাদের সম্পৃক্ত হবার সুযোগ করে দিয়েছে। এর ফলে তারা একদিকে যেমন নিজ জনগোষ্ঠীকে তাদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করতে পারছে, অন্যদিকে স্থানীয় সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের সাথে কার্যকর এডভোকেসির মাধ্যমে তারা নিজ জনগোষ্ঠীর জন্য সরকারি পরিষেবাসমূহ সহজগম্য করতে তুলতে অবদান রাখতে পারছে। সুতরাং একথা বলা যায় যে, প্রকল্পটি নির্বাচিত চেঞ্জ এজেন্টদের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষমতায়নে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখতে সক্ষম হয়েছে। প্রকল্পের এইসকল দক্ষ এবং অভিজ্ঞ চেঞ্জ এজেন্টদের সাথে কাজের অভিজ্ঞতা বিনিময় এবং তাদের অবদানের স্বীকৃতি প্রদানের উদ্দেশ্যে প্রকল্পের অংশীদার সংস্থাসমূহের সহায়তায় ক্রিশ্চিয়ান এইড গত ৩ জুন গাজীপুরের ড্রিম স্কয়ার রিসোর্টে এ প্রকল্পের চেঞ্জ এজেন্টদের অংশগ্রহণে চেঞ্জ এজেন্ট কনফারেন্স আয়োজন করে। কনফারেন্স এ খুলনা, সিলেট এবং রাজশাহী বিভাগ থেকে প্রকল্পের চেঞ্জ এজেন্ট, ভলান্টিয়ার এবং মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাসহ প্রায় ৩৫০ জন অংশগ্রহণ করেন। আয়োজনে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নুজহাত জাবিন, কান্ট্রি ডিরেক্টর, ক্রিশ্চিয়ান এইড; জাকির হোসেন, প্রধান নির্বাহী, নাগরিক উদ্যোগ; কানিজ ফাতেমা, প্রোগ্রাম ডিরেক্টর, ওয়েভ ফাউন্ডেশন; আনজুম নাহিদ চৌধুরী, প্রোগ্রাম ম্যানেজার, ক্রিশ্চিয়ান এইড; উম্মে ফারহানা জারিফ, ক্লাস্টার লিডার, ব্লাস্ট। বিজ্ঞপ্তি


পরিবেশ দিবসে ক্যান্সার সোসাইটির দেশব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

আজ বিশ্ব পরিবেশ দিবস। ১৯৭৪ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এ দিবস পালিত হয়ে আসছে। এ বছর দিবসটির প্রতিপাদ্য ‘করবো ভূমি পুনরুদ্ধার, রুখবো মরুময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা’। দিবসটি উপলক্ষ্যে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।

কয়েক বছরে বৈশ্বিক উষ্ণতা, ঘূর্ণিঝড়, জলবায়ু পরিবর্তন বলছে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের কথা। এসব দিক বিবেচনায় বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বুধবার দেশব্যাপী র‌্যালি ও বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করেছে ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটি বাংলাদেশ।

পরিবেশ দিবসে সকাল সাড়ে সাতটায় র‍্যালির আয়োজন করে সংগঠনটি। হাতে গাছ নিয়ে র‌্যালিটি রাজধানীর ফরিরাপুল মোড় থেকে শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আবার সেখানে এসে শেষ হয়। এতে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীসহ অনেক পরিবেশবাদী সংগঠনের সদস্যরা অংশগ্রহণ করেন।

র‌্যালি শেষে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি শুরু করে ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটি বাংলাদেশ। এসময় ফকিরাপুল, আরামবাগ, শাজাহানপুর ও মতিঝিল এলাকার রোড ডিভাইডারে গাছ রোপন করেন তারা। আম, বকুল, নিমসহ বিভিন্ন প্রজাতির অন্তত ২০০ চারা রোপণ করা হয়। এছাড়াও সারা দেশে অন্তত এক হাজার গাছ রোপণ করেন সংগঠনটির সদস্যরা।

বৃক্ষরোপন ও র‌্যালি আয়োজনের বিষয়ে ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার সোসাইটি বাংলাদেশের সভাপতি ডা. সৈয়দ হুমায়ুন কবীর বলেন, আমরা একটি সুন্দর দেশ ও পৃথিবীর স্বপ্ন দেখি। যেখানে মানুষ শান্তিতে নিশ্বাস নিবে। সেজন্য দেশের প্রতিটি পরিবারের অন্তত একটি করে বৃক্ষ রোপণ করা উচিত।

পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন দেশের মানুষের নানান স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়াচ্ছে উল্লেখ করে হুমায়ুন কবীর আরও বলেন, প্লাস্টিক ও পলিথিন পরিবেশের জন্য বড় হুমকি। বিভিন্ন দেশ থেকে ই-বজ্য দেশে নিয়ে আসা হচ্ছে যা ক্যান্সার সৃষ্টিতে বড় ভূমিকা রাখছে। দেশের মানুষকে সুন্দর প্রকৃতিতে নিশ্বাস নিতে হলে সরকারকে এসব দিকে মনোযোগ বাড়াতে হবে।


প্রাইম ব্যাংকের সঙ্গে রাইজিংটেক্সের পেরোল চুক্তি

শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে রাইজিংটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি সই হয়। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক প্রাইম ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে পেরোল চুক্তি সই করেছে রাইজিংটেক্স ফ্যাশন লিমিটেড। সম্প্রতি গুলশানে ব্যাংকের করপোরেট অফিসে প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে এ সম্পর্কিত একটি চুক্তি সই হয়।

চুক্তি অনুযায়ী, রাইজিংটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের কর্মীরা প্রাইম ব্যাংকের কার্ড ও লোন সুবিধাসহ প্রেফারেনশিয়াল ব্যাংকিংসেবা উপভোগ করতে পারবেন। এ ছাড়া তারা নিজেদের সুবিধামতো প্রাইম ব্যাংকের অটোমেটেড স্যালারি সেবার ডিজিটাল পোর্টাল ‘প্রাইমারি-পে’ সেবাটি উপভোগ করতে পারবেন। পাশাপাশি করপোরেট পেমেন্টের সেবাও সার্বক্ষণিক উপভোগ করতে পারবেন।

প্রাইম ব্যাংক পিএলসির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. নাজিম এ চৌধুরী এবং রাইজিংটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার লিউ গুইলং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রাইম ব্যাংক পিএলসির হেড অব পেরোল ব্যাংকিং অনুপ কান্তি দাশ ও কমার্শিয়াল ব্যাংকিং ডিভিশনের সিনিয়র রিলেশনশিপ ম্যানেজার হারুন-উর-রশিদ এবং রাইজিংটেক্স ফ্যাশন লিমিটেডের ম্যানেজার (এইচআর, অ্যাডমিন, কমপ্ল্যায়েন্স এবং সাসটেইনেবিলিটি) মো. সাব্বির আহমেদসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

নগদ ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স হস্তান্তর করল বাংলাদেশ ব্যাংক

দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে কাজ শুরু করতে নগদকে চূড়ান্ত লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।  ছবি : সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

দেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে কাজ শুরু করতে নগদকে চূড়ান্ত লাইসেন্স হস্তান্তর করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। এর মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের অবারিত দুনিয়ায় প্রবেশ করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ।

গত সোমবার নগদ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুকের হাতে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স হস্তান্তর করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (বিআরপিডি) মোহাম্মদ শাহরিয়ার সিদ্দিকী। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার নগদের প্রতি শুভেচ্ছা জানান এবং নতুন এই আর্থিক সেবার সফল্য কামনা করেন। এখন থেকে অন্য সব তফসিলি ব্যাংকের মতোই কাজ করবে নগদ ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি।

লাইসেন্স হস্তান্তরের সময় অন্যান্যের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর নুরুন নাহার, নির্বাহী পরিচালক (বিআরপিডি) সাইফুল ইসলাম, অতিরিক্ত পরিচালক (বিআরপিডি) মনিরুল ইসলাম এবং নগদ লিমিটেডের অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আমিনুল হক, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন ও চিফ এক্সটার্নাল অ্যাফেয়ার্স অফিসার শেখ শাবাব আহমেদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

২০২৩ সালের ২৪ অক্টোবর বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আবদুর রউফ তালুকদার নগদসহ অন্য একটি প্রতিষ্ঠানকে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়ার আগ্রহপত্র হস্তান্তর করেন। তখন চূড়ান্ত লাইসেন্স প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেসব শর্ত দেওয়া হয়েছিল, নির্ধারিত সেই সময়ের মধ্যে একমাত্র নগদই সেগুলো পূরণ করে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক নগদকে প্রথম ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স হস্তান্তর করে। এর আগে বাংলাদেশ ব্যাংক ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা প্রকাশ করলে পাঁচ শতাধিক প্রতিষ্ঠান দেশে অত্যাধুনিক এই ব্যাংকিং সেবা চালু করতে আবেদন করে। তবে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং অন্যান্য বিষয় পর্যালোচনা করে মাত্র দুটি প্রতিষ্ঠানকে আগ্রহপত্র দেওয়া হয়।

ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স প্রাপ্তির পর নগদ লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা তানভীর এ মিশুক বলেন, ক্যাশলেস লেনদেন নিশ্চিত করার মাধ্যমে বাংলাদেশকে একটি স্মার্ট অর্থনীতির দেশে পরিণত করতে ডিজিটাল ব্যাংকের বিকল্প নেই। দেশের সিংহভাগ মানুষ এখনও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির বাইরে রয়েছে। তাদের নিয়ে কাজ করবে নগদ ডিজিটাল ব্যাংক। দেশের প্রথম ডিজিটাল ব্যাংক হিসেবে লাইসেন্স পাওয়াটা একটা ঐতিহাসিক ব্যাপার।

ডিজিটাল ব্যাংকের প্রস্তুতির বিষয়ে তানভীর এ মিশুক বলেন, গ্রাহকদের আর ব্যাংকে আসতে হবে না, বরং ব্যাংকই মানুষের হাতে হাতে ঘুরবে। কোনো রকম জামানত ছাড়াই আমরা সিঙ্গেল ডিজিট সুদে ঋণ প্রদান করব। পাশাপাশি ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিম চালুসহ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন লেনদেন সংক্রান্ত সব সমস্যার সমাধান দেবে ডিজিটাল ব্যাংক। এসব কাজের জন্য আমরা সব প্রস্তুতি শেষ করেছি। খুব দ্রুত দেশকে অভিনব এই ব্যাংকিং সেবা দিতে শুরু করব বলে আশা করি।

মোবাইল আর্থিক সেবায় উদ্ভাবন আর অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা দেখিয়ে মাত্র পাঁচ বছরের মধ্যে নগদ সাড়ে নয় কোটি মানুষকে আর্থিকভাবে অন্তর্ভুক্ত করে চমক দেখায়। কম খরচে গুণগত সেবা দেওয়ার মাধ্যমে বাজারে প্রতিযোগিতা নিশ্চিত করে প্রতিষ্ঠানটি। দ্রুত এগিয়ে চলার এই পরিক্রমায় দেশের দ্রুততম ইউনিকর্ন হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে স্বীকৃতিও পেয়েছে নগদ।

ডিজিটাল ব্যাংকের প্রস্তুতি হিসেবে নগদ এরই মধ্যে বেশ প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা অর্জন করেছে। এজন্য বিশ্বের অন্যতম সেরা একটি ব্যাংকিং সলুশন প্রতিষ্ঠান সিলভারলেক গ্রুপের সঙ্গে পার্টনারশিপ করেছে নগদ। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে ক্রেডিট রেটিংয়ের সুবিধা তৈরি ও এ-সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজ চলছে। এখন কেবল ডিজিটাল ব্যাংকের কাজ শুরু করার অপেক্ষা। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

ইসলামী ব্যাংকের শরিয়াহ সচেতনতাবিষয়ক ওয়েবিনার

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরিয়াহ পরিপালন শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসির ব্যাংকিং কার্যক্রমে শরিয়াহ পরিপালন শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সম্প্রতি ময়মনসিংহ, বরিশাল, সিলেট ও রংপুর জোনের কর্মকর্তাদের নিয়ে এ ওয়েবিনারের আয়োজন করা হয়।

ব্যাংকের পরিচালক মো. কামরুল হাসান ওয়েবিনারে প্রধান অতিথি এবং অ্যাডিশনাল ম্যানেজিং ডিরেক্টর জে কিউ এম হাবিবুল্লাহ বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য দেন ব্যাংকের শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটির সদস্য মুফতি মুহাম্মদ মুহিব্বুল্লাহিল বাকী এবং মূল বিষয়ের ওপর বক্তব্য উপস্থাপন করেন ব্যাংকের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মো. শামসুদ্দোহা।

ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও ময়মনসিংহ জোনপ্রধান মো. আনিসুল হকের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য দেন ব্যাংকের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট ও বরিশাল জোনপ্রধান মো. আব্দুস সোবহান। জোনসমূহের অধীনে বিভিন্ন শাখার নির্বাহী ও কর্মকর্তারা ওয়েবিনারে অংশ নেন। বিজ্ঞপ্তি

বিষয়:

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম উদ্বোধন

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে ওয়ালটন এক্সক্লুসিভ শোরুম ‘রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজ’ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
করপোরেট ডেস্ক

চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাটে যাত্রা শুরু করল ইলেকট্রনিক্স জায়ান্ট ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ পরিবেশক শোরুম ‘রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজ’। মেডিকেল মোড়ের রাকিব প্লাজায় চালু হওয়া শোরুমটিতে পাওয়া যাচ্ছে ওয়ালটন ব্র্যান্ডের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও ফিচারের ব্যাপক বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী ফ্রিজ, টিভি, এসি, ওয়াশিং মেশিন, ফ্যান, রাইস কুকার, ব্লেন্ডার, ওভেন, এলইডি লাইট, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, মোবাইল ফোনসহ ইলেকট্রিক্যাল, ইকেট্রনিক্স, আইসিটি, হোম ও কিচেন অ্যাপ্লায়েন্স পণ্যসামগ্রী। গত সোমবার ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে ওয়ালটনের এক্সক্লুসিভ শোরুম উদ্বোধন করেন চিত্রনায়ক আমিন খান। এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভোলাহাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মো. কামাল উদ্দিন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোসা. শাহাজাদী বিশ্বাস, ওয়ালটনের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর ও ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্কের হেড অব সেলস ফিরোজ আলম, রিলায়েন্স এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী মো. জাহাঙ্গীর আলমসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা।

অনুষ্ঠানে ফিরোজ আলম বলেন, আন্তর্জাতিকমানের পণ্য ও সেবা প্রদানের মাধ্যমে ওয়ালটন আজ বাংলাদেশের সর্বাধিক জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত ব্র্যান্ড। ওয়ালটন সর্বদা সর্বোচ্চ ক্রেতাসুবিধা দিয়ে আসছে। নতুন শোরুমটি থেকে এই অঞ্চলের মানুষ এখন আরও সহজেই ওয়ালটনের পণ্য ও সেবা পাবেন। আমাদের প্রত্যাশা- ভোলাহাটের প্রতিটি ঘরে স্থান পাবে দেশে তৈরি ওয়ালটনের পণ্য।

চিত্রনায়ক আমিন খান বলেন, ‘ওয়ালটন এখন দেশের এক গর্বের প্রতিষ্ঠান। ক্রেতারা দেশে তৈরি পণ্য গ্রহণ করছেন বলেই ওয়ালটন আজ এত বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান হয়ে উঠেছে। দেশে ইলেকট্রনিক্স পণ্যের চাহিদা মিটিয়ে ‘মেড ইন বাংলাদেশ’ ট্যাগযুক্ত ওয়ালটনের পণ্য এখন ৪০টিরও অধিক দেশে রপ্তানি হচ্ছে। এই অঞ্চলে নতুন শোরুমের মাধ্যমে ওয়ালটনের ব্যবসায়িক পরিধি আরও বৃদ্ধি পাবে। গ্রাহকরা তাদের হাতের নাগালেই পাবেন ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক্স পণ্যের সমাহার।

বিষয়:

banner close