শনিবার, ১৮ মে ২০২৪

তবু সমালোচনা

আনা ডে আরমাস। ছবি: সংগৃহীত
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশিত : ২ অক্টোবর, ২০২২ ১৩:০০

ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে ১৪ মিনিট দর্শকরা হাততালি দিয়েছিলেন। আর গত ২৮ সেপ্টেম্বর নেটফ্লিক্সে মুক্তি পাওয়ার পরই একেবারে ঢল নেমেছে দর্শকের। গোটা কয়েক দিনেই তালিকায় একেবারে ১ নম্বরে চলে গেছে ‘ব্লন্ড’ ছবি।

তবু মেরিলিন মনরোর জীবনী নিয়ে এই ছবির পিছু ছাড়ছে না দুয়োধ্বনি। সমালোচকদের মতে, আচ্ছা একটা ছবি। একেবারে যৌনতা আর নিষ্ঠুরতা দিয়ে ভরা। পৃথিবীর অন্যতম বাজে ছবিগুলোর একটি।

“৩৬ বছর ধরে সব ধরনের অসম্মান আর ভয়াবহতা সহ্য করা সত্ত্বেও এটাই স্বস্তির বিষয় যে মেরিলিন মনরোকে ‘ব্লন্ড’-এ দেখানো অশ্লীলতা সহ্য করতে হয়নি। সাম্প্রতিক এই উদ্ভট যৌনতাকেন্দ্রিক বিনোদন তাকে শেষ করে দিত।” নিউইয়র্ক টাইমসের চলচ্চিত্র সমালোচক ম্যানোলা ডরগিসের মন্তব্য এমনই।

জয়েস ক্যারলের উপন্যাস অবলম্বনে ‘ব্লন্ড’ বানানো হয়েছে। সেখানে উঠে এসেছে মনরোর জীবনের নানা হৃদয়বিদারক ঘটনা, ইন্ডাস্ট্রিতে যৌন হেনস্তা ইত্যাদি। আনা ডে আরমাস ফুটিয়ে তুলেছেন মনরোকে। আরমাসের অভিনয়ের সবাই প্রশংসা করলেও ছবিকে বলেছেন যাচ্ছেতাই।

ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গর্ভপাত বিশেষজ্ঞ স্টেফ হেরল্ড বলেন, ‘আমার দুর্ভাগ্য যে আমি গত রাতে নেটফ্লিক্সে ব্লন্ড দেখেছি। আমাকে বলতে হচ্ছে যে ছবিটি গর্ভপাতের বিরুদ্ধে বানানো। খুবই যৌনতায় ঠাসা আর ভয়ংকর।’

ছবির পরিচালক অ্যান্ড্রু ডমিনিক। টুইটারে ছবির বিরুদ্ধে ভয়ংকরভাবে খেপেছেন নেটিজেনরা। তাদের বক্তব্য, একজন নারীবিদ্বেষী পুরুষ এক নারীকে নিয়ে এমন একটি ছবি বানিয়েছেন যে বিষয়ে তার কোনো অভিজ্ঞতাই নেই।


ফাটল ধরেছে জেনিফার সম্পর্কে!

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

হলিউডের জনপ্রিয় তারকা জেনিফার লোপেজ ও বেন অ্যাফ্লেকের মধ্যে আবারও বিচ্ছেদের কথা শোনা যাচ্ছে। ২০২২ সালের ১৬ জুলাই তাদের বিয়ে হয়েছিল। তাদের বিয়েতে ভক্তরাও দারুণ খুশি ছিল। কিন্তু সেই সুখ টেকসই হলো না। এরই মধ্যে ফাটল ধরেছে বেন-জেনিফারের সম্পর্কে। সম্প্রতি তাদের এই বিচ্ছেদের খবরে ভক্তরা আহত হয়েছেন।

বিশ্বের বিভিন্ন মিডিয়ার খবরের মাধ্যমে জানা গেছে, অ্যাফ্লেক ও লোপেজ যৌথভাবে যে বাড়ি কিনেছিলেন, ইতোপূর্বে সেটা ছেড়ে দিয়েছেন অভিনেতা। গুঞ্জনের আগুনে ঘি ঢেলেছেন গায়িকা-অভিনেত্রী লোপেজ। ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্টে লাইক দিয়ে বিচ্ছেদের আশঙ্কা উসকে দিয়েছেন তিনি।

একটি পেজ থেকে দেওয়া ওই পোস্টে লেখা হয়েছে, ‘যার মধ্যে সততা ও মানসিক নিরাপত্তা নেই; তার সঙ্গে আপনি কখনও একটি সুস্থ সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারবেন না।’

এমন পোস্টে জেনিফার লোপেজের রিঅ্যাকশন দেখে নেটিজেনদের মনে তাদের বিচ্ছেদের খবর পোক্ত হয়েছে। সম্প্রতি লস অ্যাঞ্জেলেসের এক স্টুডিওতে। যেখানে নৃত্য অনুশীলনের জন্য এসেছিলেন জেনিফার লোপেজ। সে সময় তার হাতে বিয়ের আংটি দেখা গেছে। তাই বিচ্ছেদের বিষয়টিকে এখনও গুঞ্জন হিসেবে বিবেচনা করছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো।

এই প্রথম নয়, এর আগেও ছাড়াছাড়ি হয়েছিল জেনিফার লোপেজ ও বেন অ্যাফ্লেকের মধ্যে। ২০০৩ সালে ক্রিস জুডের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর অ্যাফ্লেকের প্রেমে পড়েন লোপেজ। কয়েক মাস প্রেমের পর তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। তবে ২০০৪ সালে বিয়ের আগ মুহূর্তে সম্পর্ক ছিন্ন করেন তারা।

এরপর দীর্ঘ ১৮ বছরে তারা দুজনই ভিন্ন সম্পর্কে যুক্ত হন; বিয়ে করে সন্তানের জনকও হন। কিন্তু জীবন চক্রে লোপেজ-অ্যাফ্লেকের সম্পর্ক পুনরায় জোড়া লাগে। এবং তারা বিয়েও করেন।

বিষয়:

অমিতাভ-শাহরুখদের বিরুদ্ধে মামলার আবেদন খারিজ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

এযাবৎকাল গুটখা কিংবা পানমশলার বিজ্ঞাপনে শাহরুখ খান, অজয় দেবগন, অক্ষয় কুমার, অমিতাভ বচ্চন থেকে সুনীল গাভাস্কার- অনেকের মুখই দেখা গেছে। সেই তালিকায় সম্প্রতি নাম লিখিয়েছে টাইগার শ্রফও।

গুটখা বা তামাকজাত দ্রব্যের হয়ে প্রচার করেন, তাই একাধিক তারকার নামে মামলা করতে চেয়েছিলেন অনেক ভারতীয় নাগরিক। শাহরুখ খান, অমিতাভ বচ্চন, অক্ষয় কুমার, সুনীল গাভাস্কারসহ একাধিক ব্যক্তিত্বের নামে ক্রিমিনাল কেস যাতে ফাইল করা যায়, তার আর্জি জানিয়ে বম্বে হাইকোর্টে একটি পিটিশন ফাইল করা হয়েছিল। তবে বম্বে হাইকোর্টের পক্ষ থেকে সেই আবেদন পত্রপাঠ খারিজ করে দেওয়া হয়েছে।

বিচারপতি দেবেন্দ্র কুমার উপাধ্যায় এবং বিচারপতি আরিফ এস ডক্টরের বেঞ্চের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, যিনি পিটিশন করেছেন তিনি ভালোমতো পড়াশোনা বা রিসার্চ না করেই কোর্টের কাছে এসেছেন।

এমনকি তার পিটিশনও নাকি সঠিকভাবে ফাইল করা হয়নি। চাইলেই যে সুপারস্টারদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা যাবে না, সেটা স্পষ্ট বুঝিয়ে দিলেন উচ্চ আদালত। পাশাপাশি মুম্বাই হাইকোর্টের পক্ষ থেকে পিটিশন দাখিলকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা যশ ফাউন্ডেশনকে ভবিষ্যতে এসব পিটিশন দাখিল করার আগে সচেতন হওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

আদালতের পক্ষ থেকে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, সাধারণ দুস্থ মানুষদের হয়ে বা সমাজের উন্নতির জন্য কোনো মামলা দায়ের করতে চাইলে অবশ্যই আদালত সেটা শুনবে। কিন্তু এসব ভুলভাল পিটিশনে আর আমল দেবে না কোর্ট। বরং এমন আবেদন এলে সেগুলোকে ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

তামাকজাত দ্রব্যের বিজ্ঞাপনী ভিডিওতে এসব তারকামুখ দেখে অনুরাগীদের অনেকেই অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। এমনকি এর আগে এলাহাবাদ কোর্টে দায়ের হওয়া জনস্বার্থ মামলার জন্য আইনি বিপাকে পড়তে হয়েছিল অক্ষয়, অজয়, শাহরুখদেরও। তবে বম্বে হাইকোর্ট এবার অমিতাভ বচ্চন, শাহরুখ খান, অক্ষয়-গাভাস্কারদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার আবেদন খারিজ করে দিল।

বিষয়:

বাতিল হতে পারে নিপুণের সদস্যপদ!

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

আবারও চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নিয়ে মিডিয়া সরব হয়ে উঠেছে। কিছুদিন আগে নতুন মেয়াদে নির্বাচনে সভাপতি পদে মিশা সওদাগর এবং সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল জয়লাভ করেন। নিয়ম অনুযায়ী শপথগ্রহণ শেষে নির্বাচিত কমিটি দায়িত্বও গ্রহণ করেছে সমিতির। কিন্তু এরই মধ্যে সাধারণ সম্পাদকের পদে হেরে যাওয়া নিপুণ আক্তার ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন। বিষয়টি নিয়ে ছবিপাড়ায় বেশ আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে।

অনেকেই বলাবলি করছেন, গত মেয়াদেও নিপুণ এই শিল্পী সমিতি নিয়ে কোর্টের মাধ্যমে জায়েদ খানের সঙ্গে বেশ চড়াই-উৎরাই শেষে দায়িত্ব পেয়েছিলেন। এবারও এমন করায় শিল্পী সমিতির সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে বলেও অনেকেই অভিযোগ করেন।

এদিকে চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক থাকাকালীন সাবেক সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খানের সদস্যপদ বাতিল করেছিলেন নিপুণ আক্তার। গণমাধ্যমে শিল্পী সমিতি ও সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য করায় এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন নিপুণ। এবার একই কারণে নিপুণও সদস্যপদ হারাতে পারেন বলে জানা গেছে।

নিপুণের সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান কমিটি। গত বৃহস্পতিবার সমিতির কার্যকরী সভা শেষে এমনটা জানিয়েছেন সহসভাপতি ডি এ তায়েব।

তাই এ বিষয়ে সমিতির পদক্ষেপ কী হতে পারে, তা নিয়ে বৈঠক করেন সদস্যরা।

বৈঠক শেষে ডি এ তায়েব বলেন, ‘রিট করা নিয়ে আমরা এখনো ভাবছি না। আমাদের কাছে নোটিশ এলে আইনিভাবে তা মোকাবিলা করা হবে।’

এর এক দিন আগে সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার হোসেন ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’সহ নানা কুরুচিপূর্ণ ভাষায় নিপুণ গালাগালি করেন বলেন জানান ডি এ তায়েব।

বিষয়টি তুলে তিনি বলেন, নিপুণ আক্তার গণমাধ্যমে সমিতির সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে যা বলেছেন, তা কুরুচিপূর্ণ ও মানহানিকর। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন কমিটির সবাই। তার সদস্যপদ কেন বাতিল হবে না, জানতে চেয়ে চিঠি দেওয়া হবে। ৭ দিনের মধ্যে যদি তিনি উত্তর না দেন অথবা উত্তর যথোপযুক্ত মনে না হয়, তাহলে তার সদস্যপদ বাতিল করা হবে।’

বৃহস্পতিবার সমিতির সভার আগে মিশা-ডিপজল প্যানেলকে সংবর্ধনা দিয়েছেন ইলিয়াস কাঞ্চন ও নিপুণের সময় সদস্যপদ ফিরে পাওয়া ১০৩ শিল্পী। এ সময় নির্বাচন বাতিল চেয়ে রিট করা নিপুণকে নিয়ে কথা বলেন শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ডিপজল।

তিনি বলেন, ‘আজকে যাকে (নিপুণ) নিয়ে কথা হচ্ছে, সে তো তার বাপকেই অস্বীকার করছে। রক্তে সমস্যা না থাকলে এটা হওয়ার কথা না। যাকে (ডিপজল) দিয়ে সবাই তার মুখ চিনল, তাকেই সে ভুলে যায়। সে কি আমাদের সঙ্গে টেস্ট খেলতে চায়? এস খেল। কিন্তু আমরা চাই ভদ্রতা ও নম্রতা। চলচ্চিত্র কীভাবে এগিয়ে নেওয়া যায় সেদিকেই কাজ করব।’

প্রসঙ্গত, বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি দায়ের করা হয়েছে। নিপুণের পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায় এ রিট করেন। এই মুহূর্তে নিপুণ যুক্তরাষ্ট্রে আছেন। নিউইয়র্ক থেকে লস অ্যাঞ্জেলেসে ফ্লাই করার আগ মুহূর্তে তিনি গণমাধ্যমকে জানালেন, ‘হ্যাঁ এই রিট আমি করেছি। অর্থাৎ আমার পক্ষ থেকেই করা হয়েছে।

রিটে নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে এ ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। পাশাপাশি নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

বিষয়:

মৃণাল সেন রূপে চঞ্চল, প্রশংসায় মনামী

আপডেটেড ১৮ মে, ২০২৪ ০০:০৩
বিনোদন প্রতিবেদক

ক্যারিয়ারে ভিন্ন ভিন্ন সব চরিত্রে অভিনয় করে চঞ্চল চৌধুরী জাত অভিনেতা হিসেবে অনেক আগেই প্রমাণ দিয়েছেন। নাটক-সিনেমা এবং ওটিটিতে অভিনয় করে হয়েছেন তিনি প্রশংসনীয়। এপার বাংলা ছাড়াও কোলকাতাতে চঞ্চল চৌধুরীর ভক্ত হয়েছেন অনেক। দেশে নির্মিত দারুণ সব ওয়েবফিল্ম ও ওয়েবসিরিজ ইতোমধ্যে ওপার বাংলার দর্শকদের মাঝে দারুণ সাড়া ফেলেছেন।

এবার কালজয়ী চলচ্চিত্রকার মৃণাল সেনের জীবন ও কর্ম নিয়ে কলকাতাতে নির্মিত হয়েছে সিনেমা ‘পদাতিক’। এর মাধ্যমে ওপার বাংলার গুণী নির্মাতা সৃজিত মুখার্জির নির্মাণে প্রথমবারের মতো অভিনয় করেছেন ঢাকার চঞ্চল চৌধুরী। সৃজিত আবার চঞ্চলের সঙ্গে প্রথমবার জুটি বাঁধালেন কলকাতার অভিনেত্রী মনামী ঘোষের সঙ্গে। চরিত্রের প্রয়োজনে চঞ্চল ও মনামী দুজনকেই নানা প্রস্তুতি ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে। তবু সব সামলে ঠিকঠাক সেরেছেন কাজ। এখন দুজনই ফুরফুরে মেজাজে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছেন।

‘পদাতিক’-এ মৃণাল সেনের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন চঞ্চল। তার সঙ্গে প্রথমবার কাজ করে কলকাতার গণমাধ্যমে মনামী বললেন, ‘চঞ্চলদা হলেন খুব সহজ মনের মাটির মানুষ। আমি যতজন অভিনেতার সঙ্গে এতদিন কাজ করেছি, তাদের মধ্যে সবচেয়ে সহজ-সরল মানুষ হলেন চঞ্চলদা।’

ছবিতে মৃণাল সেনের স্ত্রী গীতা সেনের ভূমিকায় আছেন মনামী। মজার ব্যাপার হলো মনামীর মতে, তার সঙ্গে গীতা সেনের কোনো মিল নেই। বরং মৃণাল সেনের সঙ্গেই নাকি নিজের সামঞ্জস্য খুঁজে পান তিনি। তার ভাষ্য, ‘গীতা সেনের সঙ্গে আমি নিজের কোনো মিল পাইনি। আমি বরং মৃণাল সেনের সঙ্গে নিজের মিল খুঁজে পেয়েছি। কারণ আমি এখন যে জায়গায় আছি, সেখানে থাকতে গেলে পরিবারকে পাশে দরকার হয়। আমার পরিবারের মানুষ আমায় সাহায্য করে এই জায়গায় থাকতে। আমি সেই অর্থে সব সময়ে পরিবারের পাশে থাকতে পারি না। আমার শিরদাঁড়া আমার পরিবার। আমার পরিবার, মা-বাবা হলেন গীতা সেনের মতো।’

উল্লেখ্য, ‘পদাতিক’-এ আরও অভিনয় করেছেন জীতু কমল, কোরাক সামন্ত প্রমুখ। ফ্রেন্ডস কমিউনিকেশনস প্রযোজিত ছবিটি শিগগিরই মুক্তি পাবে।


জুটি বাঁধলেন জোভান-আইশা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রঙ্গন এন্টারটেইনমেন্টে প্রকাশ হয়েছে নতুন নাটক ‘থেমে যেতে নেই’। ফারহান আহমেদ জোভান ও আইশা খানকে জুটি করে নাটকটি পরিচালনা করেছেন রাফাত মজুমদার রিংকু এবং প্রযোজনা করেছেন জামাল হোসেন। বৃহস্পতিবার নাটকটি প্রচারে আসে। নির্মাতা জানান, ‘মিষ্টি একটা প্রেম-ভালোবাসার গল্পের নাটক এটি। যেখানে একটি ছেলে ও মেয়ের প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায় পরিবার। মেয়েটির ঠিক যখন বিয়ের জন্য পরিবার থেকে চাপ সৃষ্টি হয় তখন প্রেমিক ছেলেটা কেমন পরিস্থিতি পার করে সেটি এ নাটকে দর্শক দেখতে পাবে।’ এর আগে ‘তখন যখন’, ‘প্রথম ভালোবাসা’, ‘কিছু কথা বাকি’সহ গত ঈদে প্রচারিত কয়েকটি নাটকে অভিনয় করে প্রশংসিত হন জোভান। বিরতি শেষে শুরু করেছেন ঈদুল আজহার কাজ। এদিকে অভিনেত্রী আইশা খানও বেশ নিয়মিত কাজ করছেন।

বিষয়:

এবার আম্বানির বাড়িতে আসছেন শাকিরা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

ভারতীয় ধনকুবের মুকেশ আম্বানির ছেলের বিবাহপূর্ব অনুষ্ঠান ঘিরে গুজরাটের জামনগর মাতিয়ে গেছেন বিশ্বের নামীদামি সব তারকা। আগামী ১২ জুলাই অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে। এর আগে আবারও বসতে যাচ্ছে তারার হাট। অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের আগে আরও একটা প্রি-ওয়েডিং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হচ্ছে বলেই খবর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টাইমস জানিয়েছে, চলতি মাসের শেষে অতিথিদের সঙ্গে বিলাসবহুল ক্রুজে চড়ে প্রি-ওয়েডিং পার্ট টু সেলিব্রেট করবেন অনন্ত-রাধিকা। আগামী ২৮ থেকে ৩০ মে হবে সেই অনুষ্ঠান। ইতালি থেকে ফ্রান্সের দক্ষিণ প্রান্ত, সমুদ্রপথে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কিলোমিটার পাড়ি দেবে বিলাসবহুল ক্রুজটি।

দুই দিনের এই প্রি-ওয়েডিং অনুষ্ঠানের অতিথি তালিকায় ৮০০ জনের বেশি অতিথি রয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি ক্রুজে থাকবেন প্রায় ৬০০ কর্মী। সব মিলিয়ে যে এলাহি আয়োজন হতে চলেছে, সেই আন্দাজ পাওয়া যাচ্ছে।

একটি সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যমটি আরও জানিয়েছে, ক্রুজ সফরেও বসবে চাঁদের হাট। শাহরুখ খান, সালমান খান, আমির খান থেকে রণবীর কাপুর, আলিয়া ভাট, বলিউডের একাধিক এ লিস্টারের সেখানে থাকার কথা। পাশাপাশি জানা যাচ্ছে, ক্রুজে স্পেশাল পারফরম্যান্স থাকবে দুয়া লিপা, শাকিরা আর এ আর রহমানের।

তবে এ নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিক খবর জানা যায়নি। তবে বলিউড থেকে বিশ্বের বড় বড় তারকারা যে প্রি-ওয়েডিং পার্ট টু-তে থাকতেই পারেন, সে সম্ভাবনা বেশ জোরালো।

গুজরাটের জামনগরে অনন্ত-রাধিকার প্রি-ওয়েডিংয়ের ইভেন্টে পারফর্ম করেছিলেন রিহানা, অরিজিৎ সিং থেকে শ্রেয়া ঘোষাল। সব অনুরাগীকে চমকে দিয়ে একসঙ্গে মঞ্চে উঠে নাচের তালে মাতিয়ে তুলেছিলেন বলিউডের তিন খান। এবার প্রি-ওয়েডিং পার্ট টু-তে কী চমক দেখা যায়, সেদিকে নজর থাকবে অনেকের।


কান মানেই ‘ঐশ্বর্য ঝলক’

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

কান উৎসব চলবে, আর সেখানে বলিউড তারকা ঐশ্বর্য রাই বচ্চনের উপস্থিতি থাকবে না- তাই কখনো হয়! কানের লাল গালিচায় এই সাবেক বিশ্বসুন্দরীর পা না পড়লে গোটা আয়োজনটাই যেন অসম্পূর্ণ রয়ে যায়। সেই ২০০২ সাল থেকে টানা কান আসরে দ্যুতি ছড়িয়ে আসছেন অ্যাশ। মাঝখানে গত দুই বছর করোনার ভার্চুয়ালি উৎসব হওয়ার কারণে তামাম দুনিয়ার তারকাদের মতো কানে যেতে পারেননি এই অভিনেত্রী।

এরই মধ্যে ফ্রান্সের ভূমধ্য সাগরের কান সমুদ্র সৈকতে পর্দা উঠেছে বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ ও জমজমাট এই আসরের। কিন্তু ঐশ্বরিয়া রাই ছাড়া কান উৎসব যেন এক প্রকার অসম্পূর্ণই থেকে যায় বলা চলে। তাই ডান হাতের চোট নিয়েই বুধবার গভীর রাতে মেয়ে আরাধ্যকে নিয়ে কানের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন রাই সুন্দরী। এদিন বিমানবন্দরে তাকে দেখা গেছে কালো ট্রাউজার ও একটি দীর্ঘ নীল রঙের ওভারকোটে। আর কন্যা আরাধ্যকে কালো জগার এবং একটি সাদা সোয়েটশার্টে বেশ সুন্দর লাগছিল।

তবে ঐশ্বরিয়া ভক্তদের মনে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে ঐশ্বরিয়ার ডান হাত! এত বড় একটি উৎসবের আগে হাতে কীভাবে ব্যথা পেলেন ঐশ্বরিয়া, সেই প্রশ্ন তুলেছেন ভক্তরা। চোট নিয়ে এক ভক্ত লিখেছেন, ‘এভাবে চোট পাওয়া হাতে কানে হাঁটবে, ঈশ্বর আপনার মঙ্গল করুন।’ আরেকজনের মন্তব্য, ‘আশা করি তিনি ভালো আছেন। সবচেয়ে লাবণ্যময়ী নায়িকা ঐশ্বরিয়া। কান উৎসবে তাকে দেখার জন্য আর তর সইছে না। অনেক ভালোবাসি।’ অন্য আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘দেখুন এই ভাঙা হাতেও কীভাবে মেয়েকে আগলে রাখছেন। ওয়াও!’

২০০২ সালে কান চলচ্চিত্র উৎসবে ভারী সোনার গয়না পরে হেঁটেছিলেন ঐশ্বরিয়া। ওই বছরই তার ছবি ‘দেবদাস’ সেখানে প্রিমিয়ার হয়েছিল। সেবার অভিনেতা শাহরুখ খান এবং পরিচালক সঞ্জয় লীলা বানসালির সঙ্গে উপস্থিত হয়েছিলেন নায়িকা। এরপর থেকে প্রায় প্রতি বছরই উৎসবে হাজির থেকেছেন এই অভিনেত্রী। ল’রিয়াল প্যারিসের অন্যতম ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে রেড কার্পেট রেখেছেন মাতিয়ে। এই বছরের রেড কার্পেটের জন্য কী সাজ ভেবে রেখেছেন, তা দেখার জন্যই অপেক্ষায় রয়েছেন বচ্চন বধূর ভক্তরা। এ বছর ঐশ্বরিয়া ছাড়াও কানের রেড কার্পেটে হাঁটবেন কিয়ারা আদভানি, শোভিতা ধুলিপালা ও অদিতি রাও হায়দারির মতো বলিউড তারকারা।

বিষয়:

সেন্সর বোর্ডে কেমন কাটল পূর্ণিমার প্রথম দিন

আপডেটেড ১৭ মে, ২০২৪ ০০:১১
বিনোদন ডেস্ক

আচমকা বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের সদস্য হয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত নায়িকা পূর্ণিমা। বিষয়টি জেনে শুরুতে বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না এই তারকা। তার এই সদস্য হওয়াকে ঘিরে তার ভক্তদের মধ্যে যেমন উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়ে, তেমনি পূর্ণিমাও আপ্লুত হয়ে পড়েন। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ উচ্ছ্বাসও প্রকাশ করেন পূর্ণিমা। চলচ্চিত্র পরিবারের অনেকেই তাকে অভিনন্দনও জানিয়েছেন। পূর্ণিমার জীবনের চলার পথের সাফল্য হিসেবে তার জীবনের নতুন এই প্রাপ্তি যেন তাকেও গর্বিত করেছে, আনন্দিত করেছে।

১৫ মে ছিল পূর্ণিমার অভিনয় জীবনের অবিস্মরণীয় দিন। ১৯৯৮ সালের এই দিনেই জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত ‘এ জীবন তোমার আমার’ সিনেমাতে নায়ক রিয়াজের বিপরীতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে ঢাকাই চলচ্চিত্রে নায়িকা হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। এই দিনেই পূর্ণিমা চলচ্চিত্র সেন্সর বোর্ডের একজন সদস্য হিসেবে প্রথম কোনো সিনেমা দেখে তিনি তার অভিমত প্রকাশ করেন। গত ১৫ মে পূর্ণিমা বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউসের ‘চলচ্চিত্র ভবন’-এ অবস্থিত সেন্সর বোর্ডের অফিসে পৌঁছান। এরপর একটি সিনেমা তিনি সন্ধ্যা পর্যন্ত উপভোগ করে তারপর বাসায় ফিরে যান।

প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা নিয়ে দৈনিক বাংলাকে পূর্ণিমা বলেন, ‘যেহেতু ১৫ মে ছিল আমার চলচ্চিত্র জীবনের জন্য একটি স্মরণীয় দিন, আবার একই দিনে সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে কাজ শুরু করা। তাই নিজের ভেতর একটা অন্যরকম ভালোলাগা কাজ করছিল। অফিসে পৌঁছানোর পর সেন্সর বোর্ডের অন্য সদস্যরা আমাকে স্বাগত জানান। এরপর আমরা সবাই মিলে একটি সিনেমা উপভোগ করি। অফিসের অন্যরাও এসেছিলেন। সিনেমা দেখা শেষে সিনেমাটির ব্যাপারেই সবাই কথা বলছিলেন, প্রশংসা করছিলেন সবাই। আমার কাছেও ভালো লাগল সিনেমাটি। আবার সেন্সরে আটকে থাকা সিনেমা নিয়েও কথা হলো। কী করলে সেই সিনেমাগুলোকে সেন্সর দেওয়া যেতে পারে এসব বিষয়ে বিশদ আলোচনা হলো। তারপর আমি সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে চলে এলাম। সবমিলিয়ে প্রথম দিনের অভিজ্ঞতা ভালো। বাংলা সিনেমাপ্রেমী দর্শকের কাছে ভালো ভালো সিনেমা পৌঁছে দেওয়ার কিছুটা দায়িত্ব আমার কাঁধেও, এই দায়িত্বটুকু আমি যথাযথভাবে পালন করতে চাই।’

এদিকে এখনো নতুন কোনো কাজ শুরু করেননি পূর্ণিমা। বাচ্চার স্কুলের ব্যস্ততার পাশাপাশি এখন সেন্সর বোর্ডের সদস্য হিসেবে তার ব্যস্ততা থাকবে। শিগগিরই নঈম ইমতিয়াজ নেয়ামুলের পরিচালনায় নির্মিত ‘গাঙচিল’ সিনেমার একটি গানের শুটিং শেষ করার কথা। ফেরদৌস ও পূর্ণিমা দুজনই এই গানের জন্য সময় দেওয়ার কথা রয়েছে।


পদাতিকে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন চঞ্চল

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

পশ্চিমবঙ্গের খ্যাতিমান নির্মাতা সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘পদাতিক’ সিনেমায় মৃণাল সেনের চরিত্রে অভিনয় করার আগে থেকেই আলোচনায় ছিলেন বাংলাদেশি অভিনেতা চঞ্চল চৌধুরী। এরপর বিভিন্ন সময় ছবিটির শুটিংয়ের কিছু দৃশ্য ও মৃণাল সেনের সাজে নিজেকে মেলে ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নজর কাড়েন দুই বাংলার আলোচিত এই অভিনেতা। যেদিন থেকে মৃণাল সেনের লুক প্রকাশ্যে এসেছিল, সেদিন থেকেই ভক্তরা অপেক্ষায় ছিলেন এই ছবির জন্য। অবশেষে টিজারের মধ্যে আভাস পাওয়া গেল সৃজিতের ‘পদাতিক’-এর।

মঙ্গলবার মৃণাল সেনের জন্মদিন উপলক্ষে প্রকাশ্যে এসেছে নির্মাতা সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘পদাতিক’ সিনেমার টিজার। ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের টিজারে মৃণালরূপে আরেকবার দর্শকদের চমকে দিলেন চঞ্চল। টিজারের প্রথমেই উঠে এসেছে বাইশে শ্রাবণের ঘটনা। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষযাত্রায় শামিল হতে রাস্তায় নেমেছিল লাখো জনতা। সেই ভিড়ে অসহায় এক লোক তার শিশুর মরদেহ নিয়ে এসেছে দাহ করতে; কিন্তু এত মানুষের মধ্যে সুযোগই পাচ্ছে না শ্মশান পর্যন্ত পৌঁছানোর। একপর্যায়ে মানুষের ভিড়ে লোকটা হারিয়ে ফেলে নিজের সন্তানের লাশ। দূর থেকে অসহায় চোখে এ দৃশ্য দেখেন তরুণ মৃণাল। নির্মাতা তার বিভিন্ন লেখায় এ ঘটনার কথা বলেছেন। সেটিই উঠে এসেছে পদাতিকের টিজারে।

এরপর দেখানো হয় কখনো মৃণাল সম্পাদনার টেবিলে, কখনো নৌকায় বসে লেখায় নিমগ্ন, ক্যামেরার পেছনে তার চিন্তিত মুখ, দু-একটা শুটিংয়ের দৃশ্য, উত্তাল রাজনীতি; এসব পেরিয়ে মৃণালকে দেখা যায় বিদেশের চলচ্চিত্র উৎসবে। তার ব্যক্তিগত জীবনও ধরা পড়েছে। টিজার শেষ হয়েছে সেই ঐতিহাসিক দৃশ্য দিয়ে, যেখানে মৃণাল ফাঁকা রাস্তায় প্রায় শুয়ে পড়েছেন। পেছনে তাকিয়ে এক হাত উঁচু করে বলেন, ‘কাট’।

মৃণাল সেনের চরিত্রে অভিনয় প্রসঙ্গে চঞ্চল চৌধুরী বলেন, ওই মানুষটিকে হুবহু ধারণ করা তো সম্ভব নয়। আর দেখতে এক রকম হলেও কিছু যায়-আসে না। হুবহু দেখতে অনেক মানুষ আছে; কিন্তু ভেতরের যে মৃণাল সেন, তার যে ব্যক্তিত্ব; সেটা যদি আমি ফুটিয়ে তুলতে পারি, সেটাই সাফল্য। আমার ব্যক্তিগত ও পারিবারিক একটা দুঃসময় চলছিল তখন। শুটিংয়ের আগে আগে আমার বাবা মারা যান। সেই শোক বুকে চেপে রেখে কাজটি করেছি। যদি কিছু পেরে থাকি, সেটার কৃতিত্ব পরিচালক সৃজিত মুখার্জির।’

সিনেমাটি শিগগিরই মুক্তি পাবে বলে জানিয়েছে পদাতিকের প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ফেন্ডস কমিউনিকেশন।

বিষয়:

আবার রাফ অ্যান্ড টাফ লুকে শাহরুখ

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন ডেস্ক

প্রায় পাঁচ বছরের ব্যর্থতা কাটিয়ে চেনা ছন্দে ফেরেন বলিউড বাদশা শাহরুখ খান। গত বছর ‘পাঠান’ দিয়ে নতুন যাত্রা শুরু করেন শাহরুখ, এরপর ‘জাওয়ান’ ও ‘ডানকি’র মতো সুপারহিট সিনেমা দিয়ে নিজের সিংহাসন আবারও দখলে নিয়েছেন তিনি। এর পর থেকেই কিং খানের ভক্তরা মুখিয়ে আছেন তার পরবর্তী সিনেমার ঘোষণার অপেক্ষায়। জানা যাচ্ছে, মেয়ে সুহানা খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেই একটি চলচ্চিত্রে হাজির হচ্ছেন শাহরুখ।

সুজয় ঘোষের পরিচালনায় সিনেমার নাম রাখা হয়েছে ‘দ্য কিং’। ইতোমধ্যেই সিনেমাটি নিয়ে উন্মাদনার পারদ তুঙ্গে। আর সেই উন্মাদনার মধ্যে প্রকাশ্যে এলো শাহরুখের নতুন লুক।

এর আগে ‘জাওয়ান’-এ শাহরুখ খানকে একেবারে রাফ অ্যান্ড টাফ লুকে দেখা গিয়েছিল। একেবারে বিধ্বংসী রূপেই বলা যায়। ধুন্ধুমার অ্যাকশনে রীতিমতো ঝড় তুলেছিলেন পর্দায়। ধারণা করা হচ্ছে, এবার তিনি ‘দ্য কিং’-এর জন্য আবারও সেই লুক ফিরিয়ে আনতে চলেছেন। সেই রাফ অ্যান্ড টাফ লুকেই শাহরুখ ধরা দেবেন মেয়ের সিনেমায়।

সামাজিক মাধ্যমে যে ছবিগুলো ভাইরাল হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে- শাহরুখের মুখে ‘জওয়ান’-এর মতো সাদা দাড়ি। চোখে সানগ্লাস। তার এই নতুন লুক প্রকাশ্যে আসার পর রীতিমতো হৈচৈ পড়ে গেছে বলিউডে।

তবে এই নতুন লুক যে ‘দ্য কিং’-এর জন্যই, সেই বিষয়ে এখনো নিশ্চিত কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে অনুমান করা হচ্ছে, সুজয় ঘোষের ‘দ্য কিং’-এ শাহরুখকে এমন লুকে দেখা যাবে।

দ্য কিং-এ শাহরুখকে ডনের চরিত্রে দেখা যাবে সে কথা আগেই জানা গিয়েছিল। তাই ভক্তরা তার নতুন লুকে দুইয়ে দুইয়ে চার মিলিয়ে নিচ্ছেন।

সুজয় ঘোষ পরিচালিত ‘দ্য কিং’-এ প্রধান চরিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছেন শাহরুখকন্যা সুহানা খান। মেয়ের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে থাকছেন শাহরুখ। মার্চ থেকেই সিনেমার শুটিং শুরু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ‘কাহানি’, ‘কাহানি ২’ এবং ‘বাদলা’র মতো চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য খ্যাতি রয়েছে সুজয়ের। অমিতাভ বচ্চন ও তাপসী পান্নু অভিনীত ‘বাদলা’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে শাহরুখের রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্ট। যার ফলে ইতোমধ্যে শাহরুখ ও সুজয়ের একসঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে। আর এবার সুজয়ের হাত দিয়েই শাহরুখ তার মেয়েকে দিতে যাচ্ছেন হিটের তকমা। আর সেই কাজ সফল করতে নিজেও থাকছেন এতে।

বিষয়:

কানে নজর কাড়লেন ভাবনা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
বিনোদন প্রতিবেদক

অনেকটা জমকালো আয়োজনে পর্দা উঠল বিশ্ব চলচ্চিত্রের অন্যতম গৌরবময় উৎসব কান ফিল্ম ফেস্টিভালের। তামাম দুনিয়ার বাঘা বাঘা তারকা ও নির্মাতা এবং কলাকুশলীরা প্রতি বছর উন্মুখ হয়ে থাকেন দক্ষিণ ফ্রান্সের রিজোর্ট শহর কান সমুদ্র সৈকতে হাজির হওয়ার জন্য। মঙ্গলবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে সম্মানিত অতিথি হিসেবে এই আয়োজন উদ্বোধন করেন তিনবার অস্কারজয়ী আমেরিকান অভিনেত্রী মেরিল স্ট্রিপ। অনুষ্ঠানে তাকে দেওয়া হয়েছে সম্মানসূচক স্বর্ণপাম।

বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের তারকাদেরও আনাগোনা লক্ষ্য করা যায় এই মহা আয়োজনে। তিন বছর আগে আঁ সার্তে রিগায় প্রতিযোগিতা করেছিল বাংলাদেশের ‘রেহানা মরিয়ম নূর’। কানের ফিল্মবাজার ‘মার্শে দ্যু ফিল্ম’-এ সারা দুনিয়ার চলচ্চিত্র জগতের মানুষ নিজেদের প্রজেক্ট নিয়ে হাজির হয়। বিগত কয়েক বছর বাংলাদেশ থেকে অনেকেই সেখানে অংশ নিয়েছেন। এবার সে রকম কোনো খবর এখনো পাওয়া যায়নি।

তবে এরই মধ্যে কানসৈকতে হাজির হয়ে নজর কেড়েছেন বাংলাদেশি অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। কোনো ছবি নিয়ে নয়, ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’ অভিনেত্রী সেখানে হাজির হয়েছেন নিজ উদ্যোগে।

গতকাল বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে কান উৎসব থেকে নিজের ছবি পোস্ট করেছেন ভাবনা। যেখানে তাকে নজরকাড়া পোশাক ও চোখ ধাঁধানো অভিনব লুকে দেখা যাচ্ছে। ভাবনার সেই পোস্টে অভিনন্দন জানিয়েছেন ভক্ত-অনুরাগীরা। পুরো সাজে রয়েছে স্নিগ্ধ আমেজ।

ভাবনা বলেন, ‘আমার কাছে এটা স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো ঘটনা। অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল কান উৎসবে আসার। নিজের চেষ্টায় আমি যে এখানে আসতে পেরেছি এটাই অনেক বড় পাওয়া। কোনো ছবি নিয়ে আসতে পারলে অনেক ভালো লাগত। তবে অভিনেত্রী হিসেবে এখানে যে আসতে পেরেছি এটা অনেক আনন্দের।’

তিনি বলেন, ‘আমার এ আসার পেছনে কাউকে ধন্যবাদ দিতে হবে না। এ কারণে আমি গর্বিত। আবেদন করার পর সব কাগজপত্র দেখে আমাকে দক্ষিণ এশিয়ার একজন অভিনেত্রী হিসেবে উৎসবে অংশ নেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়।’ ভাবনা আরও বলেন, ‘এখানে অনেক দেশের চলচ্চিত্র পরিচালক-প্রযোজকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হচ্ছে। সারা দুনিয়ার চলচ্চিত্র বাজার কত বড় তার একটা ধারণা হচ্ছে আমার। আমার অভিনয় করার স্পৃহাটা আরও বাড়ছে।’

বাংলাদেশ সময় ১২ মে রাতে ভাবনা কান চলচ্চিত্র উৎসব আয়োজনে অংশ নিতে সেখানে পৌঁছান। পৌঁছেই ফেসবুক পোস্টে ভাবনা লিখেছেন, ‘ফ্রম পুরান ঢাকা টু ফেস্টিভাল ডি কান।’

বিষয়:

এখনকার সিনেমা দেখা হয় না তেমন: ববিতা

আপডেটেড ১৬ মে, ২০২৪ ০০:০৩
জাহাঙ্গীর বিপ্লব

ফরিদা আক্তার ববিতা- আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। দেশ ও দেশের বাইরে অসংখ্য কালজয়ী সিনেমায় সুনামের সঙ্গে অভিনয় করেছেন জীবন্ত কিংবদন্তি এই তারকা। ২৫০টিরও বেশি সিনেমায় অভিনয় করা দেশবরেণ্য এই অভিনেত্রী টানা তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের পাশাপাশি আজীবন সম্মাননাও পেয়েছেন। সর্বশেষ ‘পুত্র এখন পয়সাওয়ালা’র পর আর তাকে অভিনয়ে দেখা যায়নি। অভিনয় থেকে দূরে থেকে বর্তমানে কানাডা ও আমেরিকাতেই বেশি সময় কাটান তিনি। সম্প্রতি দেশে ফিরলে নিজের বর্তমান জীবন, অভিনয় ও চলচ্চিত্রের বিভিন্ন দিক নিয়ে তিনি কথা বলেছেন দৈনিক বাংলার সাথে।

পরিবারের সঙ্গেই সময় কাটছে…

সত্যি বলতে পরিবারের সঙ্গেই এখন সময় কাটছে। দেশের বাইরে থেকে আমার ভাইয়েরা আসছে। তাদের ছেলেমেয়ে, বোনের ছেলেমেয়ে সবাইকে নিয়ে সুন্দর সময় কাটছে। দেশে ফিরেই দাদাবাড়িতে গিয়েছিলাম। সেখানে আমরা একটি মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা করেছি ভাইবোনেরা মিলে। এ ছাড়া বাপ-দাদার মাটিতে পা দিলে যে শান্তি, সেই শান্তি পৃথিবীর কোথাও নেই। কারণ এখনো বাড়িতে গেলে আশপাশের লোকজন আত্মীয়স্বজনের কাছে যেভাবে ভালোবাসা পাই। তাতেই হৃদয় জুড়িয়ে যায়।

ঈদের পরই চলে যাব…

দেখতে দেখতে বেশ কিছুদিন কেটে গেল। এখন বিদেশে ফিরে যাওয়ার পালা। বাংলাদেশে এলে কেন যেন মনের মধ্যে এক ধরনের শীতল অনুভূতি হয়। এখান থেকে আর যেতে ইচ্ছে করে না; কিন্তু সময় বড় নির্মম। চাইলেও এখন আর স্থায়ীভাবে দেশে থাকা হবে না। কোরবানির ঈদের পর ছেলের কাছে চলে যেতে হবে। ছয় মাস দেশে, ছয় মাস দেশের বাইরে থাকা হবে। আর আমি থাকলে ছেলেরও ভালো লাগে, তাই ওর কাছেই থাকা হয় বেশি।

সিনেমা দেখা হয় না তেমন…

না, এখনকার সিনেমা দেখি না তেমন। বলা চলে এখনকার যে সিনেমা, এসব সিনেমা দেখার তাগাদা অনুভব করি না খুব একটা। মাঝেমধ্যে দুই-একটি কাজ হয়তো দেখি। কিন্তু সেসব সিনেমা দেখে মনে হয়েছে গল্প ও নির্মাণে কিছুটা উন্নতি হলেও অশ্লীলতা অনেক বেড়ে গেছে। কারণ সুড়সুড়ি টাইপের অভিনয় দেখে তো আমি অভ্যস্ত নই। আর বর্তমানে কারা নিয়মিত অভিনয় করছে তাদের সম্পর্কে আমার খুব একটি ধারণা নেই। তবে অনেকের কাজই আমি দেখেছি। তাদের মধ্যে অনেকেই সুপার ট্যালেন্টেড। হয়তো ভালো গল্প ও নির্মাতার সঙ্গে কাজের সুযোগ না হওয়ায় নিজেদের সেভাবে মেলে ধরতে পারেনি।

কাজ করতে চাই, তবে…

একজন সত্যিকারের অভিনেত্রী আজীবনই কাজ করতে চান। আমিও সেই একই দলের। ব্যতিক্রম কেউ না। আমি অনেক দিন ধরেই বলে আসছি ভালো কাজ পেলে অভিনয় করতে আমার কোনো আপত্তি নেই। ভালো কাজ বলতে, মেধাবী নির্মাতা, সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন গল্প। আর সবচেয়ে বড় কথা আমার চরিত্রটি হতে হবে গুরুত্বপূর্ণ। এখন যেসব চরিত্রের জন্য আমাকে ডাকা হয়, এগুলো করতে আমি অভ্যস্ত নই। শুধু মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে আমি চাই না। কেউ যদি আমাকে কেন্দ্র করে গল্প তৈরি করে তাহলে অবশ্যই অভিনয় করব।

অভিনয় এত সহজ নয়…

এ প্রজন্মের শিল্পীদের নিয়ে একটি কথাই বলতে চাই কাজটি মন দিয়ে ভালোবেসে করতে হবে। অভিনয় এত সহজ নয়, যে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালাম আর হয়ে গেল। এর জন্য নিজেকে সময় দিতে হবে। অভিনয় বুঝতে হবে। এখন কোনো নির্মাতা আর সেভাবে অভিনয় হাতে-কলমে শিখিয়ে দেওয়ার সময় পায় না। আমাদের সময়ে নির্মাতারা হাতে-কলমে দেখিয়ে দিত।


  সোশ্যাল মিডিয়ায় মাতাচ্ছেন রুনা খান

আপডেটেড ১৫ মে, ২০২৪ ০০:০৯
বিনোদন ডেস্ক

গত বছর ওজন কমিয়ে সবাইকে তাক করে দেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী রুনা খান। তবে অভিনয়ের বাইরে মাঝেমধ্যেই চমকে দেন তিনি। সামাজিক যোগাযোগের পাতায় হাজির হন নতুনরূপে। কখনো ওজন কমানো আবার কখনো খোলামেলা পোশাকে ধরা দেন ৪০ বছর বয়সি এই অভিনেত্রী।

গতকাল মঙ্গলবার দুপুরের দিকে ফেসবুকে কৃষ্ণচূড়ার লাল রঙে নিজের কিছু ছবি শেয়ার করেছেন তিনি। তাতে দেখা যায়, লাল শাড়ি, পিঠ খোলা টাইট লাল ব্লাউজ পরে খোঁপায় গুঁজেছেন কৃষ্ণচূড়া ফুল। আবার খোলা চুলেও একাধিক ছবি রয়েছে। নানা পোজে তোলা এসব ছবি পোস্ট করে রুনা ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘কৃষ্ণচূড়ার বনে বনে আগুন লেগেছে।’

মুহূর্তের মধ্যেই ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। রুনা খানের সাহসী এই ছবিগুলোতে বিভিন্ন মন্তব্য করেছেন অনুসারীরা। একজন লিখেছেন, ‘খুব সুন্দর লাগছে আপু।’ আরেকজন লিখেছেন, ‘অভিনেত্রী মুনিরা আখতার মিঠু লিখেছেন ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে আকর্ষণীয় নারী, মিষ্টি নারী রুনা খান’। মুস্তাফিজুর রহমান লিখেছেন, ‘আগুন কোথায় লেগেছে সেটা বলা মুশকিল’।

শানায়ের দেবী শানু ভালোবাসার ইমোজি দিয়ে লিখেছেন, ‘আগুন লেগে গেছে সবার মনে মনে, অনেক অনেক সুন্দর লাগছে রুনা আপু’। ফাতেমা আবেদিন নাজলা লিখেছেন, ‘ফায়ার সার্ভিস ডাকো’। অন্যজন লিখেছেন ‘মাথাডা গুতাচ্ছে’। আরেকজন লিখেছেন ‘পুরাই দাউ দাউ করে জ্বলছে’। সাইফ খান একটি কার্টুন ছবির সঙ্গে লিখেছেন, ‘মাথায় টুপি আছে বলে কিছু বললাম না’।

শাহাদাত রাসেল নামের একজন বলেছেন, ‘এইগুলো ঠিক না ঠিক না ঠিক না.... বাচ্চা পোলাপানগুলো বিভ্রান্ত হয়’। আরেকজন ব্যঙ্গ করে বলেছেন ‘ভাভাগো ভাবা’। টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু হয় রুনা খানের। তিনি ‘হালদা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।


banner close