সোমবার, ২০ মে ২০২৪

ঢাবির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ আগামীকাল

ফাইল ছবি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত : ২৭ মার্চ, ২০২৪ ১৬:৩৭

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২০২৩-২০২৪ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির সব ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল আগামীকাল (২৮ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টায় প্রকাশ করা হবে।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আব্দুল মতিন চৌধুরী ভার্চুয়াল ক্লাসরুম থেকে ফল প্রকাশ করবেন।

তথ্য সরবরাহ করে আবেদনকারীরা admission.eis.du.ac.bd ওয়েবসাইটে তাদের ফলাফল দেখতে পারবেন। পাশাপাশি যে কোনো মোবাইল অপারেটর থেকে ক্ষুদে বার্তা পাঠিয়েও জানতে পারবেন।

ঢাবি জনসংযোগ দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

২৩ ফেব্রুয়ারি কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান এবং ২৪ ফেব্রুয়ারি ব্যবসায় শিক্ষা ও ১ মার্চ বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৯ মার্চ চারুকলা ইউনিটের পরীক্ষা (অঙ্কন ও এমসিকিউ) অনুষ্ঠিত হয়।


স্নাতক স্তরে বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চালুর পরামর্শ

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ২০ মে, ২০২৪ ২০:১২
নিজস্ব প্রতিবেদক

শিল্প, বাণিজ্য, গবেষণাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চাহিদা অনুযায়ী দক্ষতা অর্জন করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক স্তরে শিক্ষার্থীদের জন্য কমপক্ষে এক সেমিস্টার বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপের সুযোগ রেখে কারিকুলাম হালনাগাদ করার পরামর্শ দিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আলমগীর।

আজ সোমবার ইউজিসিতে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের শুদ্ধাচার কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শুদ্ধাচার সংক্রান্ত প্রশিক্ষণে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ পরামর্শ দেন।

বিভিন্ন ধরনের প্রতিষ্ঠানে যত সংখ্যক শিক্ষার্থীর ইন্টার্নশিপের সংযুক্তির সুযোগ রয়েছে সেটি বিবেচনায় এনে উচ্চশিক্ষা স্তরে শিক্ষার্থী ভর্তি করার বিষয়টি বিবেচনা করা প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন। সক্ষমতার চেয়ে বেশি সংখ্যক শিক্ষার্থী ভর্তি করলে মানসম্মত গ্র্যাজুয়েট তৈরি না হওয়ার আশঙ্কার কথা রয়েছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।

অধ্যাপক আলমগীর বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে শিক্ষার্থীদের দক্ষতা অর্জনের বিকল্প নেই। আগামী ৫ থেকে ১০ বছরের মধ্যে গতানুগতিক কাজের ৫০ শতাংশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দিয়ে সম্পন্ন হবে। উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন কাজেই কেবল জনসম্পৃক্ততার প্রয়োজন হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘শুধু পরিকল্পনা অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়ে শিক্ষা কার্যক্রম শেষ করলেই চলবে না। গুণগত শিক্ষা নিশ্চিত করা হয়েছে কি না তা মানের সূচকে যাচাই করতে হবে।’ অন্যথায়, গ্র্যাজুয়েটরা দক্ষতার ঘাটতি নিয়ে শিক্ষাজীবন শেষ করবে বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে ড. ফেরদৌস জামান বলেন, ‘দেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে তদারকি ও এগিয়ে নেওয়ার জন্য ইউজিসির কর্মকর্তাদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে।’

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে রিসোর্সপারসন হিসেবে অংশগ্রহণ করেন বাংলাদেশ লোক প্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের এমডিএস (আরএন্ডসি) ও অতিরিক্ত সচিব মো. মনিরুল ইসলাম।


সর্বজনীন পেনশন থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের বাতিলের দাবি

ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
ঢাবি প্রতিনিধি

সর্বজনীন পেনশনের প্রত্যয় স্কিম থেকে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে সরকারকে সময়সীমা বেঁধে দিয়েছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশন।

আজ সোমবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এই ঘোষণা দেওয়া হয়। এই বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়া হলে সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে মানববন্ধন এবং কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছে সংগঠনটি। সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বাতিলের দাবিতে তিনটি কর্মসূচি ঘোষণা করেন ফেডারেশনের মহাসচিব অধ্যাপক নিজামুল হক ভূঁইয়া।

তিনি বলেন, ‘আমাদের প্রথম কর্মসূচী হলো, আগামী ২৫ মে তারিখের মধ্যে এ বিষয়ে কোনো ধরনের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করা না হলে ২৬ মে রোববার থেকে সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের শিক্ষকরা একযোগে সকাল সাড়ে ১১ থেকে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করবেন। দ্বিতীয় কর্মসূচি, আগামী ২৮শে মে মঙ্গলবার সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালসমূহের শিক্ষকরা একযোগে সকাল ১০টা থেকে ১২ পর্যন্ত কর্মবিরতি পালন করবেন।’

নিজামুল হক ভুঁইয়া বলেন, ‘এই সময়ের মধ্যে দাবি না মানা হলে আমাদের তৃতীয় কর্মসূচি, আগামী ৪ঠা জুন, মঙ্গলবার সারা দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালসমূহের শিক্ষকরা একযোগে অর্ধদিবস কর্মবিরতি পালন করবেন। তবে শিক্ষার্থীদের পরীক্ষাসমূহ এসব কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।’

এক লিখিত বক্তব্যে থেকে জানা যায়, সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার ধারণা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর একটি কল্যাণমুখী চিন্তার ফসল। বাংলাদেশের ইতিহাসে এটি একটি যুগান্তকারী ঘটনা। সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রবর্তনের মাধ্যমে সরকারি চাকরির বাইরে থাকা নাগরিকদের পেনশন স্কিমের আওতায় আনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি ফেডারেশনের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। কিন্তু সরকারের এমন মহৎ উদ্যোগ যখন প্রশংসিত হচ্ছে, ঠিক সেই মুহূর্তে শিক্ষকদের সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করে গত ১৩ই মার্চ অর্থমন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের অন্তর্ভুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দেওয়া স্বায়ত্তশাসনকে অবজ্ঞার শামিল।

আরও জানা যায়, প্রত্যয় স্কিমে অন্তর্ভুক্তি ১লা জুলাই তারিখের আগে যোগ দেওয়া এবং ১লা জুলাই এবং তার পরে যোগ দেওয়াদের মধ্যে দুটি শ্রেণির জন্ম দেবে। একই কর্মক্ষেত্রে অবস্থানরত সহকর্মীদের মধ্যে এই বিভাজন শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে; এই ব্যবস্থা সরকারি অন্যান্য চাকরিজীবী এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মধ্যে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক বৈষম্য তৈরি করবে, যা সংবিধানের সমতার নীতির পরিপন্থী। বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থায় পেনশনের ওপর বৎসরিক ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট প্রদান করা হয় কিন্তু সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বিষয়টি সুস্পষ্ট নয়; বিদ্যমান ব্যবস্থায় অর্জিত ছুটি নগদায়নের ব্যবস্থা রয়েছে কিন্তু প্রস্তাবিত স্কিমে সে সুবিধা নেই; বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের চাকরির মেয়াদকাল ৬৫ বছর। প্রত্যয় স্কিমে অবসরকালীন বয়স স্থির করা হয়েছে ৬০ বছর; বিদ্যমান ব্যবস্থায় পেনশনের সাথে মাসিক চিকিৎসাভাতা, বছরে দুটি উৎসবভাতা ও একটি বৈশাখীভাতা প্রদান করা হয়। প্রস্তাবিত স্কিমে বিষয়টি উল্লেখ নেই। বর্তমান ব্যবস্থায় পেনশন বাবদ কোনো অর্থ কর্তন করা হয় না। 'প্রত্যয়' স্কিমে মূল বেতনের ১০ শতাংশ কেটে নেওয়ার বিধান আছে; বিদ্যমান পেনশন ব্যবস্থায় এককালীন আনুতোষিক প্রাপ্য হন। 'প্রত্যয়' স্কিমে আনুতোষিক শূন্য; বিদ্যমান ব্যবস্থায় পেনশনার ও নমিনি আজীবন পেনশন প্রাপ্ত হন কিন্তু 'প্রত্যয়' স্কিমে পেনশনারের মৃত্যু হলে নমিনি পেনশনারের বয়স ৭৫ বছর পূর্তি হওয়া পর্যন্ত পেনশন প্রাপ্ত হবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যেদিন সর্বজনীন পেনশন স্কিমের উদ্বোধন করেন সেদিন এই 'প্রত্যয়' স্কিমটি ছিল না। হঠাৎ করেই একটি মহল নিজেদের সুযোগ সুবিধা অক্ষুণ্ণ রেখে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের উপর এ ধরনের একটি বৈষম্যমূলক ব্যবস্থা চাপিয়ে দিয়েছেন। আমরা আশা করব, অনতিবিলম্বে এই প্রজ্ঞাপনটি প্রত্যাহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদ্যমান সেশনজটমুক্ত শিক্ষার পরিবেশ অব্যাহত রাখতে সহায়তা করবেন।

অধ্যাপক নিজামুল হক বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বর্তমানে বিদ্যমান পেনশন স্কিমের আওতায় রয়েছেন এবং তা নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে কোনো অসন্তুষ্টি নেই। কী কারণে তাদের নতুন স্কিমের আওতায় আনার প্রয়োজন হলো, তা স্পষ্ট নয়। আমরা মনে করি এই পদক্ষেপ শিক্ষক ও শিক্ষাব্যবস্থার প্রতি অসম্মান ও অবজ্ঞা প্রদর্শনের জন্য করা হয়েছে। রাষ্ট্রের স্বার্থে কোনো ব্যবস্থার পরিবর্তন করার প্রয়োজন হলে তা সকলের জন্য প্রযোজ্য হওয়া বাঞ্ছনীয়। খণ্ডিতভাবে করায় এই পদক্ষেপটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। এই ব্যবস্থা কার্যকর হলে আগামী দিনে মেধাবীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় আসার আগ্রহ হারাবে।

এর আগে গত ১৩ই মার্চ অর্থমন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা বা তাদের অধীন অঙ্গপ্রতিষ্ঠানসমূহকে 'প্রত্যয়' স্কিমের অন্তর্ভুক্ত করা হয়, যা চলতি বছরের ১লা জুলাই এবং তার পরবর্তী সময়ে যাঁরা চাকরিতে নতুন যোগদান করবেন তাঁদের জন্য প্রযোজ্য হবে।

সম্মেলনে ৩৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।


তাপপ্রবাহ: শ্রেণি কার্যক্রম পরিচালনায় মাউশির নতুন নির্দেশনা

ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

তীব্র তাপপ্রবাহ চলাকালীন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রম চালু রাখার ব্যাপারে কিছু নতুন নির্দেশনা দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।

গতকাল রোববার দেশের সব সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও স্কুল এন্ড কলেজ এবং বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও স্কুল এন্ড কলেজের প্রধানদের কাছে এই নির্দেশনা পাঠানো হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে তীব্র তাপ প্রবাহকালীন শ্রেণি কার্যক্রম চালু অবস্থায় নিম্নে বর্ণিত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো:

১. পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত প্রাত্যহিক সমাবেশ বন্ধ রাখা।

২. শ্রেণি কার্যক্রম চলাকালীন শ্রেণি কক্ষের সব দরজা-জানালা খোলা রাখা।

৩. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বৈদ্যুতিক পাখা, শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা (যদি থাকে) সচল রাখা।

৪. পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ পানির সুব্যবস্থা রাখা।

৫. শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীদের প্রচুর পরিমাণে বিশুদ্ধ পানি পানের ব্যবস্থা করা।

৬. নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ রক্ষা করা, যেন কোন শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থী হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাৎক্ষণিক জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদানের ব্যবস্থা করা যায়।

৭. প্রয়োজনীয় খাবার স্যালাইনের ব্যবস্থা রাখা।

৮. শিক্ষার্থীদের সার্বক্ষণিক শ্রেণিকক্ষে অবস্থান নিশ্চিত করা।

৯. বেলা ১১টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত শিক্ষক-কর্মচারী-শিক্ষার্থীরা যেন যথাসম্ভব সূর্যের আলো থেকে নিজেদেরকে দূরে রাখে সে বিষয়টি নিশ্চিত করা।

বিষয়:

বিভাগে তৃতীয় হয়ে স্নাতক সম্পন্ন করলেন অবন্তিকা

জবি আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকা। ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
জবি প্রতিনিধি

শিক্ষক ও সহপাঠীকে দায়ি করে আত্মহনন করা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ অবন্তিকার এলএলবি (স্নাতক) অষ্টম সেমিস্টারের ফলাফল বেরিয়েছে। আজ রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের নোটিশ বোর্ডে অষ্টম সেমিস্টারের ফলাফল প্রকাশিত হয়।

ফল থেকে জানা যায়, শেষ সেমিস্টারে ৩ দশমিক ৬৫ পেয়ে তিনি তার ব্যাচে তৃতীয় হয়ে স্নাতক সম্পন্ন করেছেন। আর অভিযুক্ত শিক্ষার্থী মো. রায়হান সিদ্দিকী আম্মান পেয়েছেন সিজিপিএ ৩ দশমিক ৯।

ফল থেকে আরও জানা যায়, অষ্টম সেমিস্টারে মোট সিজিপিএ ৩ দশমিক ৭৩ পেয়েছেন তিনি। তার মধ্যে স্পেশাল পেনাল ল কোর্সে তিনি পেয়েছেন ৩.৭৫; ল অব ক্রিমিনাল প্রোসিডিউরে পেয়েছেন ৩.৫০; কনভিয়েন্সিং ড্রাফটিং অ্যান্ড ট্রায়াল অ্যাডভোকেসি ট্রেনিংয়ে ৩.৫০; লিগ্যাল রিসার্চ অ্যান্ড রাইটিং কোর্সে ৩.৭৫; লিবারেশন মুভমেন্ট অ্যান্ড ইন্ডিপেন্ডেন্ট কোর্সে ৪.০০; ও মৌখিক পরীক্ষায় পেয়েছেন ৪.০০।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. সরকার আলী আক্কাস বলেন, ‘অবন্তিকাকে সবসময়ই ভালো ফলাফল করতে দেখেছি। অবন্তিকা বরাবরই ভালো ছাত্রী। এবারও পরীক্ষায় তিনি ভালো ফলাফল করেছে।’

এর আগে গত ১৬ মার্চ শিক্ষক-সহপাঠীকে দায়ি করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা আত্মহত্যা করেন। পরবর্তীতে ১৭ মার্চ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ৬ ঘণ্টার আলটিমেটামের মধ্যেই আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে সহকারী প্রক্টর দ্বীন ইসলাম ও সহপাঠী রায়হান সিদ্দিকী আম্মানকে আটক করে পুলিশ। ওদিন রাতে ঢাকা মহানগর লালবাগ বিভাগের কোতোয়ালি থানা পুলিশ তাদের আটক করে। এরপর গত ৮ মে হাইকোর্টের নির্দেশে জামিনে মুক্তি পান শিক্ষক দ্বীন ইসলাম।

এ দিকে, জবির চলচ্চিত্র ও দূরদর্শন বিভাগের শিক্ষার্থী কাজী ফারজানা মীমের অষ্টম সেমিস্টারের পরীক্ষা আজ রোববার শুরু হয়েছে। এ বিষয়ে বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আবুল হোসেন জানান, আজকে থেকে ইম্প্রুভমেন্ট পরীক্ষা নেয়া শুরু হয়েছে। আগামী ২৩ ও ২৭ তারিখ তার আরও দুটি পরীক্ষা রয়েছে।


১৫-২৫ জুলাই একাদশে ভর্তি, ৩০ জুলাই ক্লাস শুরু

ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীদের একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হবে আগামী ১৫ জুলাই থেকে। এই কার্যক্রম চলবে ২৫ জুলাই পর্যন্ত। আর এই শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই থেকে। আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি ভর্তির আবেদন, ফল প্রকাশ, ভর্তি ও ক্লাস শুরু বিষয়ে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।

এর আগে, একাদশে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ। এবারও শিক্ষার্থীদের ফলের ভিত্তিতে অনলাইনে ভর্তির আবেদন করতে হবে। তিন পর্যায়ে আবেদন নেওয়া হবে। আগামী ২৬ মে থেকে ১১ জুন পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

গত ১২ মে এবারের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। এবার পাস করেছে ১৬ লাখ ৭২ হাজার ১৫৩ জন শিক্ষার্থী, পাসের হার ৮৩ দশমিক ০৪ শতাংশ। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

শিক্ষা বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে একাদশ শ্রেণিতে আসন রয়েছে ২৫ লাখ। অর্থাৎ, এসএসসি পাস সবাই কলেজে ভর্তি হলেও আট লাখের বেশি আসন খালি থেকে যাবে।

অনলাইনে http://www.xiclassadmission.gov.bd এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা একাদশে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন। ১৫০ টাকা আবেদন ফি জমা দিয়ে সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজে পছন্দক্রমের ভিত্তিতে আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।

একজন শিক্ষার্থী যতগুলো কলেজে আবেদন করবে, তার মধ্য থেকে তার মেধা, কোটা (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ও পছন্দক্রমের ভিত্তিতে একটি কলেজে তার অবস্থান নির্ধারণ করা হবে। কেবল শিক্ষার্থীদের এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ভর্তি করা হবে। ১২-১৩ জুন প্রথম পর্যায়ের আবেদন যাচাই, বাছাই ও নিষ্পত্তি করা হবে। এই সময়েই পুনঃনীরিক্ষণে ফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহণ করা হবে।

এরপর ২৩ জুন রাত ৮টায় প্রথম পর্যায়ের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফল প্রকাশ করা হবে। ৩০ জুন থেকে ২ জুলাই পর্যন্ত দ্বিতীয় পর্যায়ের এবং ৯-১০ জুলাই তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে। ৪ জুলাই রাত ৮টায় দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল ও প্রথম মাইগ্রেশনের ফল এবং ১২ জুলাই রাত ৮টায় তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল ও দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে।


একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির অনলাইন আবেদন শুরু ২৬ মে

ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে আগামী ২৬ মে। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই। যারা পুনঃনিরীক্ষণের জন্য আবেদন করবেন, আবেদনের যোগ্য হলে তাদেরও এই সময়ের মধ্যে (২৬ মে থেকে ১১ জুন) আবেদন করতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর তপন কুমার সরকার স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়, অনলাইনে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ২৬ মে। আর শেষ হবে ১১ জুন। আবেদন যাচাই-বাছাই ও নিষ্পত্তি ১২ জুন থেকে ১৩ জনু। শুধু পুনঃনিরীক্ষণে ফলাফল পরিবর্তিত শিক্ষার্থীদের আবেদন গ্রহণ ১২ ও ১৩ জুন। পছন্দক্রম পরিবর্তনের সময় ১২-১৩ জুন। ১৪ থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত ঈদুল আজহা উপলক্ষে অনলাইন সার্ভিস ও কল সেন্টার বন্ধ থাকবে।

ঈদের ছুটির পর প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ফলাফল প্রকাশ করা হবে ২৩ জুন। শিক্ষার্থীরা ফল প্রকাশের পর থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত নিশ্চায়ন করতে পারবে। দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদন গ্রহণ শুরু হবে ৩০ জুন এবং শেষ হবে ২ মে। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ৪ জুলাই রাত ৮টায়।

দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে ৪ জুলাই রাত ৮টায়। দ্বিতীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন ৫ জুলাই থেকে ৮ জুলাই রাত ৮টা পর্যন্ত। তৃতীয় পর্যায়ে আবেদন গ্রহণ ৯ জুলাই শুরু হয়ে শেষ হবে ১০ জুলাই। পছন্দক্রম অনুযায়ী দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জুলাই রাত ৮টায়।

তৃতীয় পর্যায়ে আবদেনের ফল প্রকাশ ১২ জুলাই রাত ৮টায়। তৃতীয় পর্যায়ে শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন ১৩ থেকে ১৪ জুলাই। ভর্তি শুরু হবে ১৫ জুলাই এবং শেষ হবে ২৫ জুলাই। আর ক্লাস শুরু হবে ৩০ জুলাই।

গত ১২ মে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশের পর ১৫ মে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ করা হয়।

বিষয়:

এসএসসিতে জিপিএ ৫ পেয়েছে নাওয়ার হাসান মনিকা

আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

নাওয়ার হাসান মনিকা এবার এসএসসি পরীক্ষায় শহীদ বীর উত্তম লে: আনোয়ার গার্লস কলেজ থেকে জিপিএ ৫ পেয়েছে। তার বাবা বিটিসিএল-এর একজন কর্মকর্তা এবং মা উদ্যোক্তা ও গৃহিনী। মনিকা বড় হয়ে একজন ডিফেন্স অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। সে সকলের দোয়া প্রার্থী।

প্রসঙ্গত, চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন শিক্ষার্থী।


উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিদেশ নির্ভরতা কমাতে হবে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

কুয়েটের এক সভাকক্ষে ইউজিসির আয়োজনে দিনব্যাপী কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে দেন ইউজিসির চেয়ানম্যান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১৪ মে, ২০২৪ ১৮:১২
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর বলেছেন, উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মানসম্মত উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করে বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জনের মাধ্যমে বিদেশ নির্ভরতা কমিয়ে আনতে হবে।

আজ মঙ্গলবার খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সভাকক্ষে ইউজিসির আয়োজনে দিনব্যাপী এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় তিনি দেশে বেকার সমস্যার সমাধানে শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক শ্রমবাজার উপযোগী করে গড়ে তোলা, বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাঠ্যক্রম হালনাগাদ করাসহ উচ্চশিক্ষার গুণগত মানোন্নয়নের পরামর্শ দেন। ইন্টারনেটের সুবিধা নিয়ে শুধু লাইক, কমেন্টস ও শেয়ারের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে নিজেদের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির কথা জানান।

ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘স্বনির্ভরতা অর্জনে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমান সময়ের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সক্ষম বা যুগোপযোগী শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।’

ইউজিসি সচিব ড. ফেরদৌস জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর ড. মিহির রঞ্জন হালদার। এ ছাড়া, কর্মশালায় স্বাগত বক্তব্য দেন কুয়েটের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সোবহান মিয়া। অনুষ্ঠানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহবুবুর রহমান এপিএ বাস্তবায়নে নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন।

কুয়েটের উপাচার্য প্রফেসর মিহির রঞ্জন হালদার বলেন, এপিএ চুক্তি বাস্তবায়নের ফলে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কাজের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এর মাধ্যমে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রতিযোগিতামূলক কাজের পরিবেশ তৈরি এবং ভালো কাজের পুরস্কারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আগামী অর্থবছরে এপিএ বাস্তবায়নে ভালো করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

বিষয়:

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির সেমিনার অনুষ্ঠিত

আপডেটেড ১৩ মে, ২০২৪ ১৯:২৯
দৈনিক বাংলা ডেস্ক

ঢাকাস্থ আগারগাঁও-এ জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কমপেক্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির (বিএসএমআরএমইউ) ইন্সটিটিউট অব বে অব বেঙ্গল এন্ড বাংলাদেশ স্টাডিজ কর্তৃক একটি সেমিনার আয়োজন করা হয়। উক্ত সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেরিটাইম ইউনিভার্সিটির ভাইস-চ্যান্সেলর রিয়ার এডমিরাল মোহাম্মদ মুসা। সেমিনারটি নেদারল্যান্ডের নাফিক প্রকল্পের আওতায় অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিমরাডের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান রিয়ার এডমিরাল মোঃ জহির উদ্দিন ও বাংলাদেশে নিযুক্ত নেদারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত ইরমা ভ্যান ডুরেন। সেমিনারে উপস্থিত বক্তাগণ তাদের বক্তব্যে দেশের সমুদ্রবন্দর উন্নয়ন ও সমুদ্রভিত্তিক বাণিজ্য সম্প্রসারণের মাধ্যমে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি তরান্বিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।


ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করায় জবি শিক্ষার্থীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

জবির প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী তিথী সরকার। ছবি: দৈনিক বাংলা
আপডেটেড ১৩ মে, ২০২৪ ১৭:০৭
জবি প্রতিনিধি

ইসলাম ধর্ম ও হযরত মুহাম্মদ (স.) সম্পর্কে ফেসবুকে কটূক্তি করে ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করার অভিযোগের মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রাণিবিদ্যা বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী তিথী সরকারকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

আজ সোমবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক জুলফিকার হায়াত এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, ‘তিথি সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের একজন শিক্ষার্থী। তিনি ১৬ অক্টোবর থেকে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত বিভিন্ন সময়ে ইচ্ছাকৃতভাবে নিজের ফেসবুক আইডি থেকে ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করেন। যা ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে।

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী জুয়েল মিয়া দৈনিক বাংলাকে বলেন, তিথি সরকারের আগের ২১ মাসের কারাভোগ বর্তমান সাজা থেকে বাদ যাবে। এ ছাড়া তাকে এক বছরের জন্য প্রবেশনে রাখার আদেশ দেওয়া হয়েছে। এ সময়ে তাকে নিয়মিত প্রবেশন কর্মকর্তার কাছে হাজিরা দিতে হবে বলে বিচারক রায়ে উল্লেখ করেছেন।

উল্লেখ্য, তার বিরুদ্ধে ২০২০ সালের ২ নভেম্বর পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়। একই বছরের ৫ নভেম্বর ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে আবু মুসা রিফাত নামে এক ব্যক্তি আরেকটি মামলা করেন। ২০২১ সালের ১৯ মে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উপ-পরিদর্শক মেহেদী হাসান চার্জশিট দাখিল করেন। ২০২১ সালের ৪ নভেম্বর তিথি সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

অনেকদিন ধরে হযরত মুহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে ফেসবুকে ও বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিরূপ মন্তব্য করে আসছিলেন তিথি সরকার। পরে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সব ছাত্র সংগঠন ও সাধারণ শিক্ষার্থীরা তিথি সরকারের বহিষ্কার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেন।


দুই অদম্য শিক্ষার্থীর সাফল্যগাথা

ছবিতে বামে হুজাইফা ও ডানে রাব্বি। ছবি: সংগৃহীত
আপডেটেড ১৩ মে, ২০২৪ ০০:০১
নিজস্ব প্রতিবেদক

শারীরিক প্রতিবন্ধকতা ঠেকাতে পারেনি দুজন অদম্য শিক্ষার্থীকে। গতকাল প্রকাশিত এসএসসি পরীক্ষার ফলাফলে তারা অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে। একজন পা দিয়ে লিখে অন্যজন ডান হাত অকার্যকর থাকায় বাম হাত দিয়ে লিখে জিপিএ-৫ পেয়েছে।

সীতাকুণ্ডের তরুণ রফিকুল ইসলাম রাব্বি। বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে দুর্ঘটনায় দুই হাত হারিয়েছিল। এবারের এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছিল পা দিয়ে লিখে।

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ড থেকে প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, রাব্বি এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে। সে হাজি তোবারাক আলী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

ভাটিয়ারী ইউনিয়নের বজলুর রহমানের ছেলে রফিকুল ইসলাম রাব্বি ২০১৬ সালের ৫ অক্টোবর পঞ্চম শ্রেণির ছাত্রাবস্থায় স্কুল থেকে ভাটিয়ারী বাজারে ফুট ওভারব্রিজের ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় বৈদ্যুতিক তারে জড়িয়ে তার দুই হাত হারায়। এরপর অদম্য রাব্বি প্রথমে মুখ দিয়ে ও পরে পা দিয়ে লেখা আয়ত্ত করে।

রাব্বি বলে, ‘আমি শারীরিক প্রতিবন্ধী। তবে মনোবল অটুট ছিল। মানুষের দোয়া ও ভালোবাসায় আমি ভালো ফলাফল করেছি। ভবিষ্যতে শিক্ষক হতে চাই।’

রাব্বির বাবা বজলুর রহমান বলেন, ‘আল্লাহর কাছে শুকরিয়া। আমার ছেলে কঠোর পরিশ্রম করেছে, জিপিএ-৫ পেয়েছে।’

ভাটিয়ারী হাজি তোবারক আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কান্তি লাল আচার্য্য বলেন, শারীরিক প্রতিবন্ধী হওয়ার পরও রাব্বি অন্য শিক্ষার্থীদের চেয়ে ভালো ফলাফল করেছে। পা দিয়ে লিখে পরীক্ষা দিয়েছে। বিত্তবানরা যেন তার পড়ালেখায় সহযোগিতা করে, সেটাই প্রত্যাশা।

পরীক্ষাকেন্দ্র ফৌজদারহাট খয়রাতি মিঞা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমিনুল ইসলাম বলেন, তাকে নিয়মানুযায়ী ৩০ মিনিট সময় অতিরিক্ত দেওয়া হয়; কিন্তু বাড়তি সময় সে নেয়নি।

সীতাকুণ্ডের শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নুরুচ্ছাফা বলেন, ‘রাব্বিকে সেই পঞ্চম শ্রেণি থেকে আমরা মুখ দিয়ে লিখে পরীক্ষা দিয়ে সাফল্য পেতে দেখেছি। সে পা দিয়ে লিখে মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করেছে।’

অন্যদিকে, জন্ম থেকেই শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার হুজাইফা। তার ডান হাতের কুনুইয়ের নিচের অংশ নেই। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা কিংবা দরিদ্রতা; কোনোটাই তাকে হার মানাতে পারেনি। শিক্ষাজীবনের প্রতিটি শ্রেণিতেই মেধার পরিচয় দিয়েছে।

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে জয় করেই এবারের এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে সে। ম্যাজিস্ট্রেট হওয়ার অদম্য ইচ্ছা নিয়েই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায় হুজাইফা মোল্লা।

হুজাইফা উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়নের ভানুরকান্দা গ্রামের কৃষক মনজুর রহমান ও শাহানা দম্পতির ছেলে। গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়নকালীন প্রত্যেক শ্রেণিতেই প্রথম হয়েছে সে। এরপর সোনামুখী উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তির পর প্রথম হয়ে ষষ্ঠ থেকে সপ্তম শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হয়। পরে অষ্টম শ্রেণিতে দ্বিতীয় হলেও নবম ও দশম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অধিকার করে।

শারীরিক প্রতিবন্ধকতার পাশাপাশি হুজাইফার চলার পথে কখনো কখনো বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে দরিদ্রতা। তবে সে প্রমাণ করতে চায়, ইচ্ছা থাকলে শারীরিক প্রতিবন্ধকতা কিংবা দরিদ্রতা কোনোটিই বাধা নয়।

হুজাইফা বলেন, ‘জন্ম থেকেই আমার ডান হাত নেই। আমি বাম হাত দিয়ে সব কাজকর্ম করি। নানা প্রতিবন্ধকতার মধ্যদিয়ে আমি পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছি। বাম হাতে লিখে এবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছি। আমার ইচ্ছা বড় হয়ে ম্যাজিস্ট্রেট হবো। আমি প্রমাণ করে দিতে চাই, ইচ্ছা আর চেষ্টা থাকলে কোনো প্রতিবন্ধকতাই কখনো বাধা হতে পারে না।’

হুজাইফার বাবা মনজুর রহমান বলেন, ‘ছোট থেকে হুজাইফা পড়ালেখায় মেধাবী। তার ডান হাত না থাকলেও সংসারের সব কাজ করে পরিবারে সহযোগিতা করে আসছে। সে কখনো নিজেকে প্রতিবন্ধী কিংবা শারীরিকভাবে অক্ষম মনে করে না। তবে পরিবারে অভাব-অনটন থাকায় আমরা তাকে নিয়ে বেশ চিন্তিত। তবে তার লক্ষ্য পূরণে আমরা সর্বাত্মক চেষ্টা করে যাচ্ছি। তার ফলাফলে আমরা খুব খুশি হয়েছি।’

সোনামুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুর রহমান বলেন, ‘হুজাইফা আমার বিদ্যালয়ের অন্যতম মেধাবী শিক্ষার্থী। সে হার মানতে রাজি নয়। সব পরীক্ষায় বাম হাত দিয়ে লিখেই সে প্রথম স্থান অধিকার করেছে। বিদ্যালয় থেকে তাকে উপবৃত্তিসহ সব সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। সে অনেক ভালো পর্যায়ে যাবে বলে মনে করি।’

উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা সাজেদুল ইসলাম বলেন, ‘হুজাইফাকে সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে আর্থিক ভাতা করে দেওয়া হয়েছে। বাম হাত দিয়ে লিখে জিপিএ-৫ পাওয়ায় অন্য প্রতিবন্ধীরাও তাকে দেখে অনুপ্রাণিত হবে বলে মনে করি। আমরা সব সময় তার পাশে আছি।’


এবারও মেয়েরাই এগিয়ে রয়েছে  

ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

এবারও পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যার দিক দিয়ে ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মেয়েরাই। বিগত ৭ বছর ধরেই মাধ্যমিকে পাসের হারের দিক থেকে ছাত্রীরা এগিয়ে রয়েছে। এ বছর ৮৪ দশমিক ৪৭ শতাংশ ছাত্রী মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করেছে, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ৮১ দশমিক ৫৭ শতাংশ। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যেও বড় ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ছাত্রীরা। এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন। তাদের মধ্যে ৮৩ হাজার ৩৫৩ জন ছাত্র আর ৯৮ হাজার ৭৭৬ জন ছাত্রী, অর্থাৎ ১৫ হাজার ৪২৩ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।

গত বছর এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করে ৮০ দশমিক ৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পেয়েছিল ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন। ২০২৩ সালে ৮১ দশমিক ৮৮ শতাংশ ছাত্রী মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় পাস করে, যেখানে ছাত্রদের পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। গতবার জিপিএ-৫ পাওয়া ১ লাখ ৮৩ হাজার ৫৭৮ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৮৪ হাজার ৯৬৪ জন ছাত্র আর ৯৮ হাজার ৬১৪ জন ছাত্রী।

এদিকে ছেলেদের সংখ্যা কেন কম এবং কেন তারা ফলাফলে মেয়েদের তুলনায় পিছিয়ে পড়ছে তা খুঁজে দেখতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ রোববার ২০২৪ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশকালে তিনি বলেন, ‘ছেলেরা সংখ্যায় কম কেন তার কারণ খুঁজে বের করতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী তার সরকারি বাসভবন গণভবনে একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি বোতাম টিপে ফল প্রকাশ করেন। এর আগে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীর কাছে ফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান হস্তান্তর করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছেলেদের সংখ্যা কমে যাওয়ার কারণ খুঁজে বের করার জন্য এখনই উদ্যোগ নিতে হবে।

তিনি বলেন, ‘পাসের হারে ছেলেদের চেয়ে মেয়েরা এগিয়ে। ভালো কথা; কিন্তু আমাদের এ বিষয়ে নজর দিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি খতিয়ে দেখে এবং কেন ছাত্রের সংখ্যা কমছে তার কারণ খুঁজে বের করতে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) ও শিক্ষা বোর্ডগুলোকে নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ‘ছেলেদের সংখ্যা কমার কথা নয়, মেয়েদের সমান হওয়া উচিত।’

বিষয়:

৫১ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কেউ পাস করেনি

ফাইল ছবি
আপডেটেড ১ জানুয়ারি, ১৯৭০ ০৬:০০
নিজস্ব প্রতিবেদক

চলতি বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষায় সারা দেশে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২ হাজার ৯৬৮টি। অন্যদিকে ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি।

আজ রোববার সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক সভাকক্ষে শিক্ষামন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল এ তথ্য জানান।

শিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার মোট ২৯ হাজার ৮৬১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে ২ হাজার ৯৬৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থীরা সবাই পাস করেছে আর ৫১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কেউই পাস করতে পারেনি।

এর আগে আনুষ্ঠানিকভাবে এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশের কার্যক্রম উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর হাতে ২০২৪ সালের এসএসসির ফলাফলের সারসংক্ষেপ ও পরিসংখ্যান তুলে দেন ১১টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

বিষয়:

banner close